Posts: 111
Threads: 10
Likes Received: 277 in 99 posts
Likes Given: 1
Joined: Oct 2025
Reputation:
47
Yesterday, 12:44 AM
(This post was last modified: 4 hours ago by Ranaanar. Edited 1 time in total. Edited 1 time in total.)
আমার নাম সাম্য সেন। আমার বাবা সুমিত সেন একটি প্রাইভেট কোম্পানীর কর্মী। মা শ্বেতা সেন হাউসওয়াইফ।
এমনি আমরা ঠিকঠাক ছিলাম। তবে দেখতাম বাবার কলিগদের থেকে আমাদের লাইফস্টাইল যেন একটু উচ্চস্তরের ছিল। কি জানি?
কানাঘুষো অনেককিছু শুনতাম যে বাবা ঘুষটুষ ঝাড়ে। একদিন বোধহয় অনেক ব্যাপার সামনে এলো।
অফিসে অনেক কিছু ধরা পড়ল। বাবা অফিসের কাজে মাঝে মধ্যে বাইরে যেত। সেখানেও বেশ ঘাপলা ধরা পড়ছিল। একসময় অনেক কিছু কেঁচো খুঁড়তে সাপ বেরোল। থমথমে অবস্থা। এক বিরাট অঙ্কের টাকা বাবাকে ফেরত দিতে বলা হল। সে কয়েক লক্ষ। মানে বেশ কয়েক লক্ষ। হাল খারাপ। অফিস থেকে মাঝেও ডকে পাঠানো হল। কি হল কে জানে।
সমস্যা মিটবে কি মিটবে না? ভিতরের কথা বলতে পারব না। হাউজওয়াইফ হয়েও মা বেশ ক'বার অফিস গেল।
যা হোক। একদিন বাবা অফিস ট্যুরে যাবে বলে সব গোছালো। সকালে বেরোলো। শুনলাম সেদিন অফিসে পার্টি। কেন? না বসের ছোট মেয়ের জন্মদিন। শুনলাম ওই সব গোলমালের কারনে মাকে ওই পার্টি অ্যাটেণ্ড করতে হবে। সেখানে সম্পূর্ণ অন্য ব্যাপার। মাকে,নাকি কি সব কাজ করতে হবে....................
Posts: 78
Threads: 1
Likes Received: 14 in 13 posts
Likes Given: 140
Joined: Dec 2018
Reputation:
5
carry on, deminence ar DBSM chai with slavery
•
Posts: 42
Threads: 0
Likes Received: 3 in 3 posts
Likes Given: 76
Joined: Oct 2025
Reputation:
0
চালিয়া যান দাদা অসাধারণ শুরু ❤️❤️
পরবর্তী আপডেট দিন
•
Posts: 111
Threads: 10
Likes Received: 277 in 99 posts
Likes Given: 1
Joined: Oct 2025
Reputation:
47
পার্টির দিন সকাল থেকেই মা একটু অন্যরকম। খারাপের আশঙ্কাই সব থেকে বেশী। দু একবার ফোন এলো। কি কথা হল কে জানে। যত সময় গড়াচ্ছে। তত কেন যেন একটা টেনশন মায়ের।
আমি: বিকেলে কি আছে?
মা: না কোম্পানীর মালিক রায়বাবুর ছোটমেয়ের জন্মদিন। আমাকে থাকতে হবে। তোর বাবা তো ট্যুরে। ফিরতে দেরী।
এমনসময় ফোন। আড়াল থেকে দেখলাম যে রজত রায়ের ফোন।
মা: হ্যালো
..................................
মা: না আসলে।
...................................
মা: না ওখানে তো ছোট ম্যাডামের জন্মদিন পার্টি। অনেক লোক
........................................
মা: একটু ভেবে দেখুন
.......................................
মা ফোন রেখে দিল। দেখলাম মুখ থমথমে। কোন কথা নেই।
আমি: কি হল ?
মা: না সন্ধ্যাবেলা গাড়ী আসবে 5টায়।
মা চলে গেল।
******
তখনো হলে সেভাবে কেউ আসেনি।
রজত: এই যে শ্বেতা। welcome
মা: স্যার, একটু
রজত: ভাবার কিছু নেই। ওকে আশি লক্ষ টাকা দিয়ে দাও। চলে যাও। মনে রেখ পুলিশ ডায়রী করিনি। সবই ঠিক আছে।
মা মাথা নীচু করে দাঁড়িয়ে।
রজত: ওয়েল সময় নষ্ট না করে রেডি হয়ে যাও। within 2 minutes.
মা লজ্জায় লাল হয়ে নিজের পোশাক খুলতে লাগল। কিছু করার নেই। কি নির্লজ্জ অবস্থা।
Posts: 349
Threads: 0
Likes Received: 60 in 56 posts
Likes Given: 328
Joined: Jun 2022
Reputation:
1
দূর্দান্ত এবং উওজক ❤
পরের আপডেট দিন দাদা
•
Posts: 111
Threads: 10
Likes Received: 277 in 99 posts
Likes Given: 1
Joined: Oct 2025
Reputation:
47
শেষ বস্ত্র হিসাবে প্যান্টিটা যখন খুলছে, তখন মায়ের মনের ভিতর তোলপাড়। কারণ একজন নারীর অলঙ্কার হল লজ্জা। সেই লজ্জা আজ এই পার্টিতে লোকের হাতে হাতে ঘুরবে। ভাবতেই যেন চরম লজ্জা গ্রাস মাকে।
যে কজন আছে তারা বোঝা গেল মজা নিচ্ছে। সেটাই স্বাভাবিক। মাথা নীচু করে সমস্ত পোশাক ছেড়ে চরম লজ্জায় ঠাণ্ডা হয়ে যাচ্ছে যেন শরীর।
সব জামাকাপড় নিয়ে সোফায় বসে এক এক করে পাট করতে লাগল মা।
কিন্তু তাতে করে আর কি? শরীর তো উন্মুক্ত হয়েই গেছে। শরীরের সমস্ত আবরন তো খুলে নিয়েছে রজত রায়। অতয়েব আর ভেবে কি লাভ ?
Posts: 111
Threads: 10
Likes Received: 277 in 99 posts
Likes Given: 1
Joined: Oct 2025
Reputation:
47
মন শক্ত করে ল্যাংটো হয়েই নিজের সমস্ত জামাকাপড় নিয়ে উঠে দাঁড়াল মা। এগুলোকে তো কোন এক জায়গায় রাখতে হবে। যেখানে সেখানে ফেলে রাখলে তো হবে না। পার্টি শেষ হলে তো বাড়ি ফিরতে হবে। পোশাকটা ঠিক মত না রাখলে তো যদি এদিক ওদিক হয়। রাস্তা দিয়ে তো আর ল্যাংটো হয়ে বাড়ি ফেরা যাবে না। রজত সামনে দাঁড়িয়ে।
মা: স্যার এগুলো?
রজত একবার মায়ের ল্যাংটো শরীরটাতে চোখ বোলালো।
রজত: ও, দাঁড়াও। মাধবী আসছে সব দেখিয়ে দেবে।
মা জানে মাধবী মিত্র হল রজত রায়ের পার্সোনাল অ্যাসিস্ট্যান্ট।
রজত: শ্বেতা, ওয়েট করো। মাধবী হাতের কাজটা সেরে আসছে।
লজ্জায় শরীর কুঁকড়ে যাচ্ছে। মুখে অপমানিত হওয়ার ছাপ। নিজের শরীর থেকে খুলে ফেলা জামা কাপড় হাতে নিয়ে, ভরা হলে ল্যাংটো হয়ে দাঁড়িয়ে আছে মা।
মাধবী মিত্রর অপেক্ষায়।
কোথায় কে?
প্রায় ৭ কি ৮ মিনিট পর মাধবী মিত্র এলো।
মা: ম্যাডাম
মাধবী: হ্যাঁ,
মা: জামাকাপড়গুলো কোথায় রাখব?
মাধবী: ও । এসো।