Posts: 366
Threads: 13
Likes Received: 587 in 242 posts
Likes Given: 1
Joined: Oct 2025
Reputation:
76
25-10-2025, 12:44 AM
(This post was last modified: 25-10-2025, 08:34 PM by Ranaanar. Edited 1 time in total. Edited 1 time in total.)
আমার নাম সাম্য সেন। আমার বাবা সুমিত সেন একটি প্রাইভেট কোম্পানীর কর্মী। মা শ্বেতা সেন হাউসওয়াইফ।
এমনি আমরা ঠিকঠাক ছিলাম। তবে দেখতাম বাবার কলিগদের থেকে আমাদের লাইফস্টাইল যেন একটু উচ্চস্তরের ছিল। কি জানি?
কানাঘুষো অনেককিছু শুনতাম যে বাবা ঘুষটুষ ঝাড়ে। একদিন বোধহয় অনেক ব্যাপার সামনে এলো।
অফিসে অনেক কিছু ধরা পড়ল। বাবা অফিসের কাজে মাঝে মধ্যে বাইরে যেত। সেখানেও বেশ ঘাপলা ধরা পড়ছিল। একসময় অনেক কিছু কেঁচো খুঁড়তে সাপ বেরোল। থমথমে অবস্থা। এক বিরাট অঙ্কের টাকা বাবাকে ফেরত দিতে বলা হল। সে কয়েক লক্ষ। মানে বেশ কয়েক লক্ষ। হাল খারাপ। অফিস থেকে মাঝেও ডকে পাঠানো হল। কি হল কে জানে।
সমস্যা মিটবে কি মিটবে না? ভিতরের কথা বলতে পারব না। হাউজওয়াইফ হয়েও মা বেশ ক'বার অফিস গেল।
যা হোক। একদিন বাবা অফিস ট্যুরে যাবে বলে সব গোছালো। সকালে বেরোলো। শুনলাম সেদিন অফিসে পার্টি। কেন? না বসের ছোট মেয়ের জন্মদিন। শুনলাম ওই সব গোলমালের কারনে মাকে ওই পার্টি অ্যাটেণ্ড করতে হবে। সেখানে সম্পূর্ণ অন্য ব্যাপার। মাকে,নাকি কি সব কাজ করতে হবে....................
Posts: 100
Threads: 1
Likes Received: 15 in 14 posts
Likes Given: 173
Joined: Dec 2018
Reputation:
5
carry on, deminence ar DBSM chai with slavery
•
Posts: 150
Threads: 0
Likes Received: 21 in 15 posts
Likes Given: 182
Joined: Oct 2025
Reputation:
1
চালিয়া যান দাদা অসাধারণ শুরু ❤️❤️
পরবর্তী আপডেট দিন
•
Posts: 366
Threads: 13
Likes Received: 587 in 242 posts
Likes Given: 1
Joined: Oct 2025
Reputation:
76
পার্টির দিন সকাল থেকেই মা একটু অন্যরকম। খারাপের আশঙ্কাই সব থেকে বেশী। দু একবার ফোন এলো। কি কথা হল কে জানে। যত সময় গড়াচ্ছে। তত কেন যেন একটা টেনশন মায়ের।
আমি: বিকেলে কি আছে?
মা: না কোম্পানীর মালিক রায়বাবুর ছোটমেয়ের জন্মদিন। আমাকে থাকতে হবে। তোর বাবা তো ট্যুরে। ফিরতে দেরী।
এমনসময় ফোন। আড়াল থেকে দেখলাম যে রজত রায়ের ফোন।
মা: হ্যালো
..................................
মা: না আসলে।
...................................
মা: না ওখানে তো ছোট ম্যাডামের জন্মদিন পার্টি। অনেক লোক
........................................
মা: একটু ভেবে দেখুন
.......................................
মা ফোন রেখে দিল। দেখলাম মুখ থমথমে। কোন কথা নেই।
আমি: কি হল ?
মা: না সন্ধ্যাবেলা গাড়ী আসবে 5টায়।
মা চলে গেল।
******
তখনো হলে সেভাবে কেউ আসেনি।
রজত: এই যে শ্বেতা। welcome
মা: স্যার, একটু
রজত: ভাবার কিছু নেই। ওকে আশি লক্ষ টাকা দিয়ে দাও। চলে যাও। মনে রেখ পুলিশ ডায়রী করিনি। সবই ঠিক আছে।
মা মাথা নীচু করে দাঁড়িয়ে।
রজত: ওয়েল সময় নষ্ট না করে রেডি হয়ে যাও। within 2 minutes.
মা লজ্জায় লাল হয়ে নিজের পোশাক খুলতে লাগল। কিছু করার নেই। কি নির্লজ্জ অবস্থা।
Posts: 478
Threads: 1
Likes Received: 104 in 90 posts
Likes Given: 526
Joined: Jun 2022
Reputation:
11
দূর্দান্ত এবং উওজক ❤
পরের আপডেট দিন দাদা
•
Posts: 366
Threads: 13
Likes Received: 587 in 242 posts
Likes Given: 1
Joined: Oct 2025
Reputation:
76
শেষ বস্ত্র হিসাবে প্যান্টিটা যখন খুলছে, তখন মায়ের মনের ভিতর তোলপাড়। কারণ একজন নারীর অলঙ্কার হল লজ্জা। সেই লজ্জা আজ এই পার্টিতে লোকের হাতে হাতে ঘুরবে। ভাবতেই যেন চরম লজ্জা গ্রাস মাকে।
যে কজন আছে তারা বোঝা গেল মজা নিচ্ছে। সেটাই স্বাভাবিক। মাথা নীচু করে সমস্ত পোশাক ছেড়ে চরম লজ্জায় ঠাণ্ডা হয়ে যাচ্ছে যেন শরীর।
সব জামাকাপড় নিয়ে সোফায় বসে এক এক করে পাট করতে লাগল মা।
কিন্তু তাতে করে আর কি? শরীর তো উন্মুক্ত হয়েই গেছে। শরীরের সমস্ত আবরন তো খুলে নিয়েছে রজত রায়। অতয়েব আর ভেবে কি লাভ ?
Posts: 366
Threads: 13
Likes Received: 587 in 242 posts
Likes Given: 1
Joined: Oct 2025
Reputation:
76
মন শক্ত করে ল্যাংটো হয়েই নিজের সমস্ত জামাকাপড় নিয়ে উঠে দাঁড়াল মা। এগুলোকে তো কোন এক জায়গায় রাখতে হবে। যেখানে সেখানে ফেলে রাখলে তো হবে না। পার্টি শেষ হলে তো বাড়ি ফিরতে হবে। পোশাকটা ঠিক মত না রাখলে তো যদি এদিক ওদিক হয়। রাস্তা দিয়ে তো আর ল্যাংটো হয়ে বাড়ি ফেরা যাবে না। রজত সামনে দাঁড়িয়ে।
মা: স্যার এগুলো?
রজত একবার মায়ের ল্যাংটো শরীরটাতে চোখ বোলালো।
রজত: ও, দাঁড়াও। মাধবী আসছে সব দেখিয়ে দেবে।
মা জানে মাধবী মিত্র হল রজত রায়ের পার্সোনাল অ্যাসিস্ট্যান্ট।
রজত: শ্বেতা, ওয়েট করো। মাধবী হাতের কাজটা সেরে আসছে।
লজ্জায় শরীর কুঁকড়ে যাচ্ছে। মুখে অপমানিত হওয়ার ছাপ। নিজের শরীর থেকে খুলে ফেলা জামা কাপড় হাতে নিয়ে, ভরা হলে ল্যাংটো হয়ে দাঁড়িয়ে আছে মা।
মাধবী মিত্রর অপেক্ষায়।
কোথায় কে?
প্রায় ৭ কি ৮ মিনিট পর মাধবী মিত্র এলো।
মা: ম্যাডাম
মাধবী: হ্যাঁ,
মা: জামাকাপড়গুলো কোথায় রাখব?
মাধবী: ও । এসো।
Posts: 366
Threads: 13
Likes Received: 587 in 242 posts
Likes Given: 1
Joined: Oct 2025
Reputation:
76
মা, মাধবী মিত্রর পিছন পিছন গেল, হাতে পোশাকগুলো নিয়ে। মুখে একটা কষ্টার্জিত হাসি। মনে মনে একটা চরম লজ্জা। এতো লোকের সামনে নির্লজ্জ ভাবে ল্যাংটো হয়ে থাকা। সে তো মারাত্মক।
হলের পাশে একটা ছোট ঘরে মা কে নিয়ে গেল মাধবী মিত্র।
মাধবী: তুমি কি সুমিতের বউ?
মা: হ্যাঁ
মাধবী: সুমিত কি করল কে জানে?
মা: কেন।ম্যাডাম
মাধবী: তোমার জানা উচিত ছিল।
মা: আমি?
মাধবী: তাহলে আজ এই লজ্জাজনক অবস্থা হত না। যাক রেখে এসো।
মা ল্যাংটো হয়ে জামাকাপড় রেখে হলে আসার জন্য এগোলো।
Posts: 478
Threads: 1
Likes Received: 104 in 90 posts
Likes Given: 526
Joined: Jun 2022
Reputation:
11
অপূর্ব ❤
দাদা আপডেট একটু বড় দিন প্লিজ
Posts: 366
Threads: 13
Likes Received: 587 in 242 posts
Likes Given: 1
Joined: Oct 2025
Reputation:
76
মা: ম্যাডাম একটা ভয়ংকর অস্বস্তিকর অবস্থা
মাধবী: সরি শ্বেতা। nothing to do,তোমার হাজব্যাণ্ডের কাজের জন্য আজ তোমার এই সমস্যা। কে কি করবে বলো?
মা: আসলে এতো ভারী লজ্জাজনক একটা বিষয়।
মাধবী: জানলেও ফলাফল একই।
মা, মাধবী মিত্রর দিকে দিকে তাকালো।
মা: বেশ যাই
মাধবী: শোনো, এমনি যেও না।
মা: তাহলে
মাধবী: মদের গ্লাস একটা হাতে নিয়ে যাও।
মা: মদের গ্লাস?
মাধবী: শরীরে কিছু নেই। সেটাই তো যথেষ্ট। সুতরাং
মা, মাধবী হাত থেকে মদের গ্লাস নিয়ে হলে এলো।
জায়গায় জায়গায় বিভিন্ন গ্রুপে বসে আছে আমন্ত্রিতর দল।
প্রথমেই টেবিলে ম্যানেজার তিথি রায়। আর তার সাথে অপরেশ বোস, রনেন দে, কমল নাথ আর জয়ন্ত পাকড়াশি বসে আছে।
কমল: আরে এই ল্যাংটো মেয়েছেলেটা কে?
অপরেশ: আরে সুমিতের বউ
কমল: সুমিত মানে?
রনেন: আরে তছরূপ সুমিত। সুমিত তো একজনই।
কমল: তো তার বউয়ের এরকম দশা কেন?,
অপরেশ: রজত স্যার। উনিই পাকড়েছেন।
তিথি: ও তাই নাকি?
জয়ন্ত: তা ছাড়া কী, টাকা ফেরত করতে পারবে?
মা সব শুনছে।
তিথি: এ তো তৈরী।
কমল: কি তৈরী মানে?
তিথি: সুমিতের বউ তো দেখি একেবারে বাজারের মাল। বেহায়া মেয়েছেলে। ল্যাংটো হয়ে মদের গ্লাস হাতে। দারুন ব্যাপার।
সকলে হেসে উঠল।
•