
আমি এখানে নুতন, বেশ কিছু গল্প পড়ে গল্প লেখার উতসাহ পেয়ে একটি গল্প লিখতে শুরু করেছি।। হয়তো অনেক ভুল- ত্রুটি হবে সেখানে।। সেরকম হলে মার্জনা করে দেবেন।।
-সমুদ্র-
-সমুদ্র-
Misc. Erotica বড্ড অবাধ্য মন আমার
|
![]()
আমি এখানে নুতন, বেশ কিছু গল্প পড়ে গল্প লেখার উতসাহ পেয়ে একটি গল্প লিখতে শুরু করেছি।। হয়তো অনেক ভুল- ত্রুটি হবে সেখানে।। সেরকম হলে মার্জনা করে দেবেন।।
-সমুদ্র-
11-08-2025, 06:22 AM
আমি সৌমি, সৌমি রায়, বাড়িতে আমাকে ‘সুমি’ বলেই সবাই ডাকতো আর দিদি মৌমি, বাড়িতে ওকে ‘মিমি’ বলে ডাকা হতো।। দিদির থেকে আমি ৬ বছরের ছোটো ছিলাম।। বাবার ট্রান্সফারের চাকরি হওয়াতে এক জায়গায় বেশীদিন থিতু হতে পারতাম না আমরা, প্রায় ২-৩ বছর অন্তর আমাদের এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যেতে হতো।। আর এই করেই উত্তরবঙ্গ ও দক্ষিনবঙ্গের অনেক জায়গায় আমাদের যেতে হয়েছিল।। বাবা গড়িয়াতে এই বাড়িটা কেনার পর ঠিক হয় আমরা মানে মা, দিদি আর আমি এই নতুন বাড়িতেই থাকবো।। সেই মতোই থাকা শুরু হয়েছিল।। দিদি তখন কলেজে পড়তো আর আমি পড়তাম ক্লাস সেভেন-এ।। বাবা ছুটি পেলেই বাড়িতে চলে আসতো।। বাড়িতে আমাদের দুটো শোবার ঘর ছিল।। ভেতরের দিকের ঘরটায় মা-বাবা থাকতো আর বাইরের ঘরে আমি আর দিদি থাকতাম, দুটো বাথরুমের একটা বাথরুম আমাদের ঘরের সঙ্গে এটাচড ছিল।। বাবা যখন থাকতো না, তখন আমি মাঝে মাঝে মা-র কাছেও গিয়ে শুতাম।। আমার আর দিদির ঘরটা ছিলো বেশ বড়, তাতে দুটো বেড ছিল।। বড় খাটটাতে দিদি আর মাঝারিটাতে আমি শুতাম। বাড়িতে আত্মীয়-স্বজন কেউ এলে আমি দিদির বিছানায় চলে যেতাম, আর যে আসতো তাকে আমার খাটে শুতে দিতাম।।
খাটগুলো ছিল বক্স খাট, আর বেশ নিচু ছিল, আমরা যখন বালিশে মাথা দিয়ে শুয়ে থাকি, তখন টেবিলের নিচ দিয়ে দুজন দুজনকে দেখতে পেতাম।। আসলে টেবিলের ঐপাশে দিদি বসে পড়তো আর এইপাশে আমি।। দিদি যখন টেবিলে পড়তে বসতো, আমি শুয়ে থাকলে টেবিলের নীচ দিয়ে ওর কোমড় থেকে ঝোলানো পা আমি দেখতে পেতাম, এর মানে দিদিও যখন শুয়ে থাকে আর আমি যদি বসে পড়ছি, তখন দিদিও আমার কোমড় থেকে ঝোলানো পা দেখতে পেত।। আমাদের ঘরের একটু পরেই অন্য পাশে ছিল সিঁড়িঘর, যা দিয়ে আমি আর দিদি খুব ছাদে যেতাম বিশেষ করে গরমের দিনে হাওয়া খেতে।। আমাদের ঘরের সামনের দিকে একটা ছোটো বারান্দা ছিল, মেইন এনট্রান্স টা ছাড়া এদিক দিয়েও আমাদের ঘর থেকে সরাসরি বাইরে যাতায়াত করা যেতো।।
নর্থবেঙ্গলে আমাদের অনেক আত্মীয় স্বজন ছিল, কুচবিহারে বাবার দূর সম্পর্কের মাসতুতো ভাইরা থাকতো।। সেই ভাইদের মধ্যে যে সব থেকে ছোটো ছিল, তাকে আমরা ছোটকা বলে ডাকতাম, এমনিতে ভালো নাম সৌম্য, সৌম্য নন্দী, বাড়িতে সবাই সমু বলেই ডাকে।। আমার যখন ৩ বছর বয়স, তখন বাবার ট্রান্সফার হয় এক প্রত্যন্ত জায়গায়, যেখানে আমরা কেউ যেতে রাজী ছিলাম না, সে সময় বাবা এই বাড়িতেই আমাদের রেখে যায়, যেন বুঝে শুনে ঠিক সময়ে আমাদের নিয়ে যেতে পারে।। সেই সময় মা, দিদি আর আমি ছোটকাদের বাড়িতে প্রায় ৩ বছর ছিলাম।। তখন ছোটকার বয়স ছিল ১৫, ক্লাস নাইন-এ পড়তো।। তারপর বাবার আরো ২ টো জায়গায় পোস্টিং হয় সাউথ বেঙ্গলে, আমরা সেসময় বাবার সাথেই যাই, আর তারপরেই এই বাড়িটা কেনার পর এখানে এসে থাকতে শুরু করি। এই বাড়িতে আসার 3 বছর পরেই বাবা রিটায়ার করে এখানে চলে আসে, আমি তখন ক্লাস টেনে পড়ি।। পরের বছরেই মানে আমি যখন ক্লাস ইলেভেন-এ, সে বছর-ই দিদির বিয়ে হয়ে যায়, দিদির বয়স তখন ২৪ হবে, বিয়ের পরে দিদি চলে যায় নর্থবেঙ্গলে শিলিগুড়িতে।। দিদির বিয়ের সময় ছোটকার বয়স ছিল ২৮ বছর।। দেখতেও বেশ মিস্টি মিস্টি আর খুব মিশুকে ও মজার ছিল।। ছোটকা মোটেও অভিভাবক সুলভ ছিল না, সম্পর্কের উর্ধে উঠে আমাদের সাথে বন্ধুর মতোই ব্যাবহার করতো।। বিয়ের সময় অনেক আত্মীয় স্বজনের সঙ্গে ছোটকাও এসেছিল আমাদের বাড়িতে।।
সে কটা দিন খুব আনন্দে কেটেছে আমাদের, ছোটকা আমার পেছনে খুব লেগেছিল, ছাদে আমাকে একা পেয়েই একদিন বলল,”জানিস, তোরও কিন্তু বিয়ের ফুল ফুটেছে” আমি বলতাম,”কি করে বুঝলে”
“বলবি না তো কাউকে”
“না, বলবো না, বলো”
“তোকে দেখতে ঝক্কাস লাগছে, একদম পারফেক্ট ফিগার আর বিউটি, যে কোনো ছেলে যখন তখন তোকে বিয়ে করতে চাইবে, আর হঠাৎ করে শুনবো তোর বিয়ে হয়ে গেছে”
কথাগুলো শুনে আমার খুব ভালো লাগতো, কিন্তু প্রকাশ করতাম না, বলতাম, “ঝক্কাস টা কি, কি বাজে ল্যাঙ্গুয়েজ তোমার, আমার বিয়ে এখনো অনেক অনেক দেরী।। আর আমি বিয়ে করবো কি না সেটারই ঠিক নেই, কিন্তু ছোটকা, তোমার তো ছুটকি রেডি করাই আছে, তাকে কবে আনবে সেটা বলো।।”
“দাড়া আগে মনের সুখে প্রেমটা করে নিই, তারপর তো।।” আমি পরে দি-কে এসব বলতেই দি বললো,”তুই এসব নিয়ে ছোটকার সাথে আর কথা বলিস না”
আমরা সবাই জানতাম ছোটকা চুটিয়ে প্রেম করছে, আমাদের কাজিনদের মধ্যে এটা নিয়ে অনেক কথাও হতো।। এমনকি ওরা নাকি একসাথে শারীরিক সম্পর্কও করেছে।। যাই হোক, এমনি করেই হাসি-ঠাট্টার মধ্যে দিয়েই বিয়ে শেষ হলো।।
দি-র বিয়ের পর-ই বাবা ভীষন অসুস্থ হয়ে পরলো।। বিছানা থেকে বেশী উঠতে পারতো না।। ফলে বাড়ীর বাজার থেকে শুরু করে সব কাজ আমাকে করতে হতো।। মা তো বাবাকে নিয়েই ব্যাস্ত থাকত, তাছাড়া বাড়ির অন্যান্য কাজ, রান্নাবান্না এসব তো আছেই।। দিদির বিয়ের পর ওর ডাবল বেডের বিছানাটাতে আমি-ই শুতাম।। যেদিন থেকে একা একা থাকতে শুরু করলাম, তখন ভীষন-ই মন খারাপ লাগতো, তখন বিছানায় শুয়ে শুয়ে অনেকটা সময় দিদির কথা ভেবে মন খারাপ করতাম।। কয়েকমাস পরেই আমি ক্লাস টোয়েলভে উঠলাম।। তারও দুয়েকমাস পরে, খুব সম্ভবত মে মাসে শুনলাম ছোটকা কলকাতায় একটা ব্যাঙ্কে চাকরি পেয়েছে।। তখন বাবার সাথে মাঝে মাঝে ছোটকার কথা হতো, সে থেকেই একদিন জানতে পারি ছোটকা কলকাতায় এসে জয়েন করবে।।
11-08-2025, 10:26 AM
বাবা ছোটকাকে ফোনে বলল,”অন্য কোথাও থাকার কথা চিন্তাও করিসনা কিন্তু সমু, সোজা এখানে এসে উঠবি।। তুই তখন অনেক ছোটো, তাই হয়তো তোর মনে নেই, আমার একবার ট্রান্সফার হয়েছিল মুর্শিদাবাদের ইন্টেরিয়রে, তখন তোর বৌদি আর দুই মেয়েকে ৩ বছর তোদের বাড়িতে রেখে আমি চাকরি করতে গেছিলাম।। তুই কিন্তু এখানেই থাকবি।।” মা-ও একদিন ছোটকার সঙ্গে কথা বলেছে, সেদিন মা আমাকেও ফোনটা দিল, আমি আমার ঘরে চলে এলাম, আর ছোটকাকে বললাম,”এই যে ছোটকা, খুব কষ্ট না তোমার এখন”,
“কেন রে কষ্ট কেন বলছিস”
“আরে ছুটকিকে ছেড়ে আসতে কষ্ট হবে না? একবারে বিয়ে সাধী করে নিয়ে এলেই পারো, এবার তো চাকরিও হলো।। যাই হোক, শোনো, কংগ্রেচুলেশান তোমাকে।।”
“তুই না খুব মাস্তান হয়েছিস, জানিস তুই যখন আমাদের বাড়ি ছিলি, তখন তোর ৩ বছর বয়স, তোর নাক আমাকে পরিস্কার করতে হতো মাঝে মাঝে, ঠিক করে কথাই বেরোতো না মুখ দিয়ে তোর, আর তোর এখন এতো কথা, দাড়া আগে যাই, তারপর বোঝাবো মজা।।”
“আচ্ছা এসো দেখবো কি বোঝাও”
“কি বোঝাবো জানিস?”
“কি”
“আগের মতোই তোর নাক পরিস্কার করে দেবো” বলেই জোরে জোরে হেসে উঠলো ছোটকা।।
“ধ্যাৎ, শুধু বাজে কথা”
এমনি করেই কিছুক্ষন ঝগড়া করে বললাম,”তুমি নাকি কোন মেস-টেসে থাকতে চেয়েছিলে, সত্যি?”
ছোটকা বলল,”না রে না, তেমন কিছু ফাইনাল হয় নি, একটা জায়গায় ফোন করে কথা বলা হয়েছিলো শুধু, ব্যাস, আমার তো তোদের কাছে থাকতে পারলেই মজা।।”
“আচ্ছা কবে নাগাদ আসছো, ঠিক হয়েছে কিছু?”
“হ্যা, তোর বাবাকে বলেছি, পরশুদিন মানে রবিবার সকালে ঢুকবো তোদের বাড়ি।।”
“আচ্ছা এসো।।”
রবিবার দিন সকালবেলা ছোটকা বাড়িতে আসে, আমি তখনো ঘুমাচ্ছি, মা-ই নাকি দরজা খুলে দেয়, মা ছোটকাকে নিয়ে আমার ঘরে আসে, জিনিসপত্র গুলো রেখে বাবার ঘরে যায় বাবাকে দেখতে।। বাবা কিছুদিন আগে থেকেই খুব অসুস্থ হতে শুরু করে ।। শরীরের নার্ভগুলো একদম কাজ করছিল না, ফলে বিছানা ছেড়ে উঠতেও পারতো না।। বাবা জানতে চায়, “রাস্তায় কিছু অসুবিধে হয় নি তো?” ছোটকা জানায়,”না, সব কিছু ভালোই ছিলো, ভালোভাবেই পৌছেছি।।” ততক্ষনে আমার ঘুম ভেঙ্গে গেছে, বাবার ঘরে গেলাম, ছোটকাকে দেখে বললাম,“ছোটকা সব ঠিকঠাক তো? চা খেয়েছো তুমি”
“হ্যা সব ঠিকঠাক, আর চা তো হজম হয়ে গেলো, তোর পড়াশুনো কেমন চলছে?।।”
“চলছে ভালোই”
ঠিক হয় ছোটকা আমার ঘরেই শোবে, খালি বিছানাটায়।। মা বলেছিল ছোটকাকে ডাবল বেডের বিছানাটা ছেড়ে দেওয়ার জন্য, কিন্তু ছোটকা একদম রাজী হয় নি, বলেছিল “না, সৌমি ওটায় অভ্যস্ত হয়ে গেছে আর তাছাড়া ওকে বিছানায় বই ছড়িয়ে পড়তে হয়, তাই ওই থাকুক ওখানে।। আমার তো ঘুমোনো ছাড়া কোনো কাজ নেই, আর এটা তো ঠিক সিংগল খাট না, দুজন তো খুব সহজেই শুতে পারে।।” এমনি করেই আমাদের বাড়িতে ছোটকার থাকার জার্নি শুরু।।
পরের দিন সোমবার, ছোটকা নিউটাউনের অফিসে গিয়ে জয়েন করে, অফিসের সবার সঙ্গে গিয়ে গিয়ে আলাপও করে নেয়।। সেদিনের পর থেকে ছোটকা রেগুলার সকাল ৯ঃ০০ টায় বাড়ি থেকে বেরিয়ে যেতো, কারন বাড়ি থেকে অফিস পৌছাতে প্রায় ১ ঘন্টার ওপরে লেগে যেতো, আর ফিরতে ফিরতে সন্ধ্যে ৬ঃ৩০।।
দিন যেতে থাকে, ছোটকা মাঝে মাঝে আমাকে অঙ্ক দেখায়, বাজারেও যায়।। আমাকে আর আগের মতো বাজারে যেতে হয় না, ছোটকা সামলে নেয়।। ছোটকা আর আমার খাটের মাঝে সেই পড়ার টেবিল, আমার খাটে বসে আমি পড়ি।। টেবিলটার অন্য পাশেই ছোটকার খাট।। দিদি আর আমি এই টেবিলের-ই দুপাশে বসে পড়তাম।।
আমার যেহেতু ক্লাস টোয়েল্ভ, আমি একটু রাত জেগে পড়তাম তখন।। কিন্তু ছোটকাকে তো ঘুমোতে হবে।। প্রথম প্রথম ছোটকাও আমার শোবার সময় পর্যন্ত জেগে মোবাইল দেখতো, কিছু বলতো না আমায়।। তারপর একদিন আমার-ই মনে হলো দিদি আর আমি তো একটা টেবিল ল্যাম্প জ্বালাতাম যেন একজনের ঘুম পেলে ঘরের লাইট অফ করে টেবিল ল্যাম্পে আরেকজন পড়তে পারে।। সেটাকে আমি খুজে বের করে প্লাগে লাগালাম, দেখি দিব্যি ভালো আছে।। এর পর থেকে খাওয়া-দাওয়ার পরে ঘরের লাইটটা অফ করে টেবিল ল্যাম্পটা জ্বালিয়েই পড়তাম।। তখন ছোটকাও শুয়ে ঘুমিয়ে পরতো।।
এমনি করে ৪-৫ মাস বেশ ভালোভাবেই কেটে যায়।। একদিন রাতে আমি খাটে বসে টেবিলের নিচে পা ঝুলিয়ে পড়ছিলাম, ছোটকা শুয়ে শুয়ে মোবাইল দেখছিলো ।। বেশ কিছুক্ষন পর আমি দেখি ছোটকা টেবিলের উল্টো পাশে টেবিল ঘেষে আমার দিকে পাশ ফিরে শুয়ে মাঝে মাঝে এপাশ-ওপাশ করছিল।। আমার একবার মনে হলো ছোটকা কি টেবিলের নিচ দিয়ে আমার পা// থাই// কোমড়ের দিকে তাকিয়ে কিছু দেখছে ? আমার টপ বা পাজামাটা কোনোভাবে অসংলগ্ন হয়ে নেই তো?
এরকম সাত-পাচ মনে হতেই আমি একটু উচু হয়ে ছোটকার দিকে তাকালাম, দেখি যা ভেবেছি তাই সত্যি।। ছোটকা টেবিলের নিচ দিয়ে আমার শরীরের নিচের অংশে কিছু দেখছে।। আমি সাথে সাথেই মাথা নামিয়ে নিলাম যেন ছোটকা বুঝতে না পারে যে আমি ওকে দেখছিলাম।
আর তাড়তাড়ি করে চোখ নিচু করে আমার নিচের দিকে দেখে নিলাম। নাহ, টপ তো ঠিক-ই আছে, কোথাও কিছু উঠে নেই, কিন্তু আমার পাজামাটা দু-পায়ের ফাকে চেপে ভেতরের দিকে ঢুকে ছিল।। পাজামাটা কোমড় থেকে হাটু পর্যন্ত টাইট হয়ে চেপে ছিল, আমার থাই, কোমড় এসব খুব স্পষ্ট দেখা যাচ্ছিলো।। ছোটকা কি তবে এগুলো দেখছিল? কবে থেকে দেখছে এভাবে? আমি তাড়াতাড়ি করে দু পায়ের মাঝের পাজামাটা বাঁ-হাত দিয়ে টেনে টেনে লুজ করতে থাকি আর ভাবতে থাকি ছোটকা কেন এদিকে তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছিল, পড়ায় মন বসছে না তখন, তলপেটের কাছে কোথাও যেন চিনচিন করছে বুঝতে পারি।। ছোটকা এখনো মাঝে মধ্যে এপাশ-ওপাশ করছে।।
ছোটকার মাথাটা টেবিলের আড়ালে থাকাতে সেটা দেখতে পাচ্ছিলাম না, কিন্তু বুক থেকে পা পর্যন্ত অংশ সবটাই দেখা যাচ্ছিল।। তখনি আমার নজরে এলো ছোটকার পেনিস বড় হয়ে ওর পাজামাটাকে তাবুর মতো করে রেখেছে।। দেখেই লজ্জ্বায়-ভয়ে চোখ নামিয়ে বইয়ের দিকে তাকিয়ে থাকি।। কিছুক্ষন বইয়ের দিকে তাকিয়ে ছিলাম ঠিক-ই কিন্তু আমার মন পরে ছিল ছোটকার পেনিসের দিকে, মাঝে মাঝেই লুকিয়ে লুকিয়ে দেখছিলাম। ইসস, কি বড় হয়ে দাঁড়িয়ে আছে, নিশ্চয় খুব শক্ত হবে, নইলে ওটা ওভাবে দাঁড়িয়ে এপাশ-ওপাশে নড়ছে কি করে? এসব ভাবনায় সারা শরীর আমার গরম হয়ে উঠছিল।। টেবিলের নিচ থেকে পা উঠিয়ে আমি আস্তে করে বিছানা থেকে নেমে বাথরুমে চলে যাই।। বাথরুমে ঢুকে দরজা বন্ধ করতেই আমার দম ফাটা হাসি আসছিল, মুখ চেপে ধরলাম যেন শব্দ বেরিয়ে না আসে, কিছুক্ষন পরে ঘরে এসে টেবিল ল্যাম্পটা অফ করে শুয়ে পরি ।। ঘরে হালকা নাইট ল্যাম্পটা জালানোই ছিল। আমি চিৎ হয়ে শুয়ে মনটাকে সংযত করার চেষ্টা করছি, ঘাড় ঘুরিয়ে ছোটকার বিছানার দিকে তাকালাম, দেখি ছোটকা অন্য দিকে পাশ ফিরে শুয়েছে।। শুয়ে প্রথমেই মনে হলো ‘টেবিলের নীচ দিয়ে ছোটকা কি আমার কিছু দেখছিল’, ;দেখলে কি দেখছিল’, ‘ছোটকার পেনিস ওরকম ফুলে উঠেছিল কি কারনে’, এরকম নানা কথা ভাবতে ভাবতে কখন যে ঘুমিয়ে পরেছি জানি না।।
12-08-2025, 08:30 AM
মতামত জানিয়ে যারা উৎসাহিত করেছেন তাদের ধন্যবাদ, বাকি সকলকে অনুরোধ করবো আপনারাও আপনাদের মুল্যবান মতামত জানিয়ে আমাকে উৎসাহিত করবেন।
পরেরদিন সোমবার সকালে আমি যখন উঠেছি তখন ৮ টা বাজে।। উঠে দেখি অফিসে অনেক দরকারি কাজ আছে বলে ছোটকা বাড়ি থেকে আরো সকালেই বেরিয়ে গেছে।। ভাবলাম ভালোই হয়েছে ছোটকার সাথে দেখা হয় নি, নইলে কাল রাতের জন্য হয়তো ওর মুখের দিকে তাকাতে লজ্জা লাগতো।। কাল রাতে পাজামার ভেতরে ছোটকার পেনিসের ওই ভাবে তাবুর মতো চেহারাটা আমার আবার মনে পরলো, হাসি পেল, মনে মনে চেপে হাসলাম।। তারপর আমিও কলেজের জন্য রেডি হয়ে বেরিয়ে গেলাম।।
সেদিন সন্ধ্যের পর আমি পড়তে বসেছি, কিছুক্ষন পরেই ছোটকা অফিস থেকে বাড়ি এলো।। তারপর ফ্রেস হয়ে এসে আমাকে বললো “আজকে তোকে অঙ্ক করাবো।। বই-খাতা বার কর।।” আমি চুপচাপ তাই করলাম।। ছোটকা টেবিলের ঐ পাশে, আমি এই পাশে, দুজনেই দুজনের খাটের ওপর বসে আছি।। ছোটকা অন্য একটা চ্যাপ্টার বোঝাতে শুরু করলো।। কিন্তু তখন ছোটকার মুখের দিকে তাকিয়েই আমার মনে পরলো গতকালের ঘটনা।। আমি ছোটকার কথাগুলো বোঝার চেষ্টা করছিলাম না।। বরং গতকালের দৃশ্যটার কথা মনে পরছিল।। আমি লক্ষ্য করি ছোটকাও ঠিক করে বোঝাচ্ছিল না, কথাগুলো এলোমেলো হচ্ছিল, আর মাঝে মাঝেই আমার বুকের দিকে তাকাচ্ছিল।।
ছোটকা আমার বুকের দিকে তাকাচ্ছে কেন? টপের বুকের ওপরে বোতাম খোলা নেই তো? আমার মাথায় চিন্তা হতেই আমি আড়চোখে আমার বুকের দিকে তাকালাম, নাঃ সব ঠিক-ই তো আছে।। একটু পরেই মা এসে খেতে ডাকলো, আমি আর ছোটকা দুজনেই খেয়ে আবার ঘরে এলাম।।
রাত তখন ৯ঃ৩০ টা, ছোটকা বলল “সুমি, ৫ মিনিট বাইরে একটু হেটে আসছি।।” আমিও বললাম “হ্যা যাও, কিন্তু অন্ধকারে দেখে যেও।।” “আচ্ছা” বলে ছোটকা চলে গেল বাইরে।। আমি বাইরের দরজাটা বন্ধ না করে ভেজিয়ে রাখলাম যেন ছোটকা এসে নিজেই ঘরে ঢুকে পরতে পারে।। আমি ঘরে এসে একটা দীর্ঘশ্বাস ফেললাম, কি যেন হচ্ছে আমার মধ্যে, ছোটকার মধ্যেও কি হচ্ছে?? ভাবতে ভাবতে আমি বিছানায় গা-টা এলিয়ে দিলাম।। কিছু ভাললাগছে না।। দুয়েকবার এপাশ ওপাশ করে বাংলা বইটা বুকের ওপর নিয়ে চিৎ হয়ে পড়তে চেষ্টা করছি।। এমন সময় ছোটকা এসে ঘরে ঢুকলো।। ছোটকা ঢুকেই বলল “সুমি, হালকা বৃষ্টি পরছে, বাইরে থাকা গেলো না।।” আমি বললাম “হ্যা,অনেক্ষন ধরেই অল্প অল্প বৃষ্টি পরছিল।। আমি ভেবেছিলাম কমে গেছে।। এরকম বৃষ্টিতে বাইরে না থাকাই ভালো।। জ্বর এসে যেতে পারে।।” ছোটকা “হু” বলে বাথরুমে ঢুকে গেলো।। বেরিয়ে এসে প্রথমে নিজের বিছানায় বসলো, আমার দিকে তাকালো, তারপরেই আমার শরীরের দিকে।। আমি তখন ডান হাতটা আমার পেটের ওপর নিয়ে টপের নিচটাকে টেনে আরো নিচে করে দিলাম, যেন পেটের খোলা অংশ ঢেকে যায়।। এবার ছোটকা টেবিলের পাশে গিয়ে পা গুলো টেবিলের নিচে ঝুলিয়ে নামিয়ে বসলো। তারপর আমার অঙ্ক বইটা টেনে নিয়ে বলল, “তোর আজকের চ্যাপ্টারের অঙ্ক গুলো একটু দেখি।।” আমি তখন চিৎ অবস্থা থেকে ঘুরে ছোটকার দিকে মুখ করেছি, মুখ করতেই দেখি ছোটকার কোমড় থেকে নিচের সবটা অংশ টেবিলের নিচ দিয়ে দেখা যাচ্ছে।। তখন বুঝলাম, কাল আমি যখন নিচে পা ঝুলিয়ে পড়তে বসেছিলাম, ছোটকা আমার পা, থাই, কোমড় এসব দেখছিল।। আমি আবার ঘুরে গিয়ে চিৎ হয়ে বই পড়তে চেষ্টা করি, আড়চোখে ছোটকার দিকে দেখার চেষ্টা করছি।। আমি দেখলাম ছোটকাও চোখ উঠিয়ে আমার দিকে তাকাচ্ছিল।। আমি তখন ঘুরে গিয়ে আবার ডানপাশে পাশ ফিরে শুলাম আর বইয়ের আড়াল রেখে তার পাশ দিয়ে ছোটকার দিকে তাকালাম।। ছোটকার নিচের দিকে চোখ যেতেই দেখি ছোটকার পেনিস শক্ত হয়ে ফুলে উঠেছে, ঠিক গতকালের মতোই পাজামাটা যেন তাবু হয়ে উঠেছে।। আমি তখন তাড়াতাড়ি করে আমার মাথাটাকে আরো একটু টেবিলের কাছে নিয়ে গেলাম যাতে আমার চোখ টেবিলের আড়ালে থাকে আর ছোটকা যেন দেখতে না পায়। এবার আমি ভালো করে তাকালাম, দেখি ছোটকার পেনিস যেন ওর পাজামা ফুঁড়ে বাইরে বেরোতে চাইছে, আর মাঝে মাঝেই ওটা নড়ছে, ওপরের দিকে উঠছে আবার একটু নেমে যাচ্ছে।। একবার ছোটকা ওটাকে হাত দিয়ে ধরে একটু নাড়িয়ে আবার ছেড়ে দিল, দেখি ওটা দুলতে দুলতে আবার আগের জায়গায় টানটান হয়ে দাঁড়ালো।। বেশ কয়েকবার ছোটকা ওটাকে জায়গা থেকে কিছুটা সরিয়ে ছেড়ে দিচ্ছিল, আর ওটা পেন্ডুলামে মতো দুলে দুলে আবার আগের জায়গায় দাড়াচ্ছিল, অনেকটা লম্বা, শুধু মনে হচ্ছিলো, একবার যদি ভেতরেরটা খোলা দেখতে পেতাম !!
এসব দেখতে দেখতেই আমার হার্টবিট প্রচন্ড বেড়ে যায়, কি করব কি করব, করে ভেবে পাচ্চিলাম না।। আমি হাতের বইটা সবেমাত্র বিছানায় নামিয়ে দিয়েছি, তখনি দেখি ছোটকার বা-হাতটা নিচে নেমে এলো, হাতটা দিয়ে পেনিসটাকে জাপটে ধরলো ছোটকা, কিছুক্ষন ঐভাবে রেখেই হাতটা দিয়ে কয়েকবার নাড়াচাড়া করলো পেনিসটাকে, তারপর পাজামা শুদ্ধ পেনিসটাকে হাতের আঙ্গুলগুলো দিয়ে পেচিয়ে জড়িয়ে হাতটাকে আস্তে আস্তে করে ওপরে-নিচে করতে থাকলো।।
আমার তখন উত্তেজনা চরমে, আর পারছিলাম না, মনে হচ্ছিল এক্ষুনি একবার নিচে আমার যোনীতে হাত দেই।। কিন্তু সেটা করলে ছোটকা সরাসরি দেখতে পাবে কারন আমি ডান পাশ ফিরে শুয়ে আছি, ছোটকার দিকেই মুখ করে।। আমি উত্তেজনায় আর না থাকতে পেরে, ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে গিয়ে বা-পাশে পাশ ফিরে গেলাম।। আমার পিঠ এখন ছোটকার দিকে।। আমার হার্ট সমানে ‘ঢক ঢক’ করে আওয়াজ করছে।। এবার আমার ডান-হাতটা পাজামার ভেতরে ঢোকালাম, দেখি আমার যোনীর জায়গাটা বেশ গরম আর রসে ভিজে গেছে।। আমি ওই ভাবেই ডান-হাত দিয়ে আমার যোনীর চেরা জায়গায় ঘষা দিলাম, আহ…অদ্ভুত এক আরামের অনুভূতি, কিছুতেই যেন ছাড়তে ইচ্ছে করছিল না।।
কিন্তু কয়েকবার ঘষেই আমি থামলাম, আর সাথে সাথেই ঝটকা মেরে ঘার ঘোরালাম, দেখি ছোটকা একদৃষ্টে আমার ডান হাতের দিকে তাকিয়ে ছিল।। আমি ঘুরে গিয়ে ডান পাশে পাশ ফিরলাম, ছোটকার দিকে মুখ।। হাতের বইটাকে কয়েকবার ওপরে-নিচে করে পাশে রাখলাম, ভাবখানা এমন যেন আমি খুব বই পড়তে ব্যাস্ত।। লুকিয়ে লুকিয়ে ছোটকার দিকে তাকাচ্ছিলাম, দেখি ছোটকাও বই পড়ার অজুহাতে টেবিলের ওপর দিয়ে আমার দিকে তাকাচ্ছিলো।। কিন্তু তখনো পর্যন্ত আমি খুব সাবধান ছিলাম।। আমি আমার মুখ টেবিলের আড়ালে করে খোলা বইয়ের পাশ দিয়ে ছোটকার দিকে তাকালাম।।
ছোটকা ডানহাত দিয়ে পেনিসটাকে এখানে ওখানে টিপছে, শেষে আবার হাতের আঙ্গুলগুলো পাজামা শুদ্ধ পেনিসে জড়িয়ে ওপরে-নিচে ওঠানামা করছে, একবার টেনে ওপরের দিকে নিচ্ছে, আবার নিচের দিকে করছে।। এসব দেখে আমি আর ঠিক থাকতে পারিনি, ছোটকা দেখতে পাচ্ছে জেনেও থাই দুটো একটার সাথে আরেকটা ঘষতে শুরু করলাম, থাই দুটো একটার সাথে আরেকটা ঘষতেই বুঝতে পারি যোনীতেও ঘষা লাগছে আর শরীরে আরাম ছড়িয়ে পরছে।। সাথে সাথেই দেখি ছোটকা দুই হাত দিয়ে ওর পাজামার চেইন-টা টেনে খুলে ফেললো, আর ভেতরে হাত দিয়ে পেনিসটাকে টেনে বাইরে বার করছে, পেনিসটা স্প্রিং-এর মতো লাফ দিয়ে বেরিয়ে এলো বাইরে।। আমি অবাক হয়ে ওটার দিকে তাকিয়ে থাকলাম, কালো, লম্বা আর শক্ত মোটা লাঠির মতো, পুরুষ লিঙ্গ আগে এভাবে এত কাছ থেকে কখনো দেখি নি।। আমরা বন্ধুরা মিলে অনেক হাসি-ঠাট্টা করতাম এটা নিয়ে, কিন্তু সেটার প্রকৃত চেহারা যে এরকম হয় জানতাম না।।
আমি তখন হা করে তাকিয়ে আছি ওটার দিকে।। কয়েকবার এপাশ-ওপাশ নাড়িয়ে ডান হাত দিয়ে পেনিসটাকে জড়িয়ে ধরলো আর তারপরেই হাতটা টেনে নিচের দিকে করতেই পেনিসের উপরের চামড়াটা নিচে নেমে গেলো, আর পেনিসের মুন্ডিটা বেরিয়ে এলো, কিছুটা লালচে রঙের মনে হলো, পরক্ষনেই আবার হাতটা টেনে পেনিসের ওপরের দিকে নিয়ে গেলো, দেখি চামড়াটা আবার ওপরে উঠে গেলো আর মুন্ডিটাও ঢেকে গেলো।। এর পর ছোটকা ওভাবেই পেনিসটাকে টেনে একবার ওপরে, একবার নিচে করতে থাকলো।। মুন্ডিটা একবার চামড়ার বাইরে বেরিয়ে আসছে, আরেকবার সেটা ভেতরে চলে যাচ্ছে।। এবার আমার হার্টবিট ডাবল হয়ে গেছে আর সারা শরীরে প্রবল উন্মাদনা ছড়িয়ে পরেছে।। আমি আর ঠিক থাকতে পারছিলাম না।। কি করবো, কি করবো ভেবে আমি ঘুরে গিয়ে চিৎ হলাম আর বইটাকে বুকের ওপরে শুইয়ে রাখলাম।।
তখন আর ছোটকার দিকে তাকাচ্ছি না আমি, একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে, আমার বাঁ-হাতটা দিয়ে আমার পাজামাটার কোমড়ের ওখানে চুলকাতে চুলকাতে পাজামাটা বেশ খানিকটা নিচে নামিয়ে দিলাম আর পা-দুটোকে দু-দিকে ছড়িয়ে দিলাম।। দুটো হাতকে ওপরে দিকে এনে মাথার নিচে রেখে চোখ বন্ধ করে শুয়ে থাকলাম।। আমার পাজামা নাভির অনেকটা নিচে, আর হাত গুলো ওপরের দিকে এনে মাথার নিচে করাতে আমার টি-শার্টটাও ওপরের দিকে উঠে এসেছিল, ফলে আমার নাভি শুদ্ধ তলপেট উন্মুক্ত হয়ে পরেছিল।। আমার আর তখন মাথা ঠিক করে কাজ করছিল না, ভাবছিলাম যা খুশী হয় হোক, আর থাকতে পারছি না আমি।। তখনি দেওয়াল ঘড়িটা জানান দিল যে রাত ১২ টা বাজে।। আমি আচমকাই ছোটকার দিকে তাকিয়ে দেখি সে আমার তলপেটের দিকে তাকিয়ে আছে।। আমি তাকাতেই চোখ সরিয়ে নিল, আমিও তখন বিছানায় উঠে বসলাম, বললাম, “ছোটকা, আমি ঘুমিয়ে পরি, তুমি কি আরো জেগে থাকবে?” ছোটকা থতমত খেয়ে নিজের হাতগুলো টেনে সামনে এনে বলল “না, না আমিও শুয়ে পরবো।” আমি বাথরুম করে বিছানায় শুলাম, ছোটকাও গেল, ফিরে এসে লাইট নিভিয়ে দিল।। দুজনেই শুয়ে পরলাম।।
শুয়ে তো পরলাম, কিন্তু ছোটকার শক্ত, লম্বা, মোটা হয়ে ওঠা পেনিসের চেহারাটা আমার চোখে ভাসছিল।। যত চেষ্টা করছি ঘুমোতে, কিন্তু ঐ দন্ডায়মান পুরুষাঙ্গটা আমার সামনে থেকে কিছুতেই সরাতে পারছিলাম না।। ঘরটা অন্ধকার অনেকটা, আমি তাই পাজামাটা টেনে অনেকটা নামিয়ে হাত দিলাম আমার যোনীতে।। অনেকটা ভিজে গেছে কামরসে, আমি আঙ্গুল দিয়ে চেরা জায়গাটায় ঘষতে শুরু করলাম, আঙ্গুলটা সুন্দর স্লিপ করে যাচ্ছিলো।। আমার ক্লিটোরিসে যখন হাত পৌছালো… আহ…কি আরাম আর ভালোলাগা…মনে হচ্ছিলো এত দিন কেন এই আরাম উপভোগ করলাম না…ক্লিটে বার বার মোচড় দিতে থাকলাম আর অদ্ভুত এক আবেশে আস্তে আস্তে কোমড়টা তোলা দিচ্ছি।। ক্লিট থেকে হাত আবার চেরা জায়গা হয়ে পৌছে গেলো আমার যোনীর ফুটোতে, আমার মাঝের বড় আঙ্গুলটা ভেতরে ঢুকিয়ে দিলাম, আঙ্গুলটাকে যোনীর ভেতরে আর বাইরে করতে লাগলাম।। ক্লিট থেকে ফুটো পর্যন্ত অংশটাকে হাতের চেটো দিয়ে বার বার ঘষে ঘষে একসময় দেখি আমার শরীর ভেঙ্গে আসছে, আরামে আবেশে আমার মুখ দিয়ে ‘আহ’ ‘আহ’ আওয়াজ বেরোচ্ছে যার ওপরে আমার কোনো নিয়ন্ত্রন ছিল না।। কিছুক্ষনের মধ্যেই আমার যোনীরস বেরিয়ে এলো।। আমি হাত দিয়ে জোরে চেপে আছি ক্লিটোরিস থেকে যৌন ছিদ্র পর্যন্ত জায়গাটা, ফলে হাত আমার নিজের-ই যৌনরসে আঁঠালো জবজবে হয়ে গেলো।।
13-08-2025, 01:01 AM
দারুন হচ্ছে।
13-08-2025, 09:32 AM
Keep going
13-08-2025, 11:27 AM
chalie jan
13-08-2025, 01:40 PM
শুরুটা ভাল লেগেছে। দয়া করে গল্পটা মাঝপথে বন্ধ করে দেবেন না।
14-08-2025, 08:45 AM
(This post was last modified: 14-08-2025, 09:08 AM by ABCD_123. Edited 1 time in total. Edited 1 time in total.)
পরিস্কার হতে বাথরুমে যেতে হবে, উঠবো উঠবো ভাবছি আর ঠিক সেই সময় কানে আসে ছোটকার ‘আঃ’ ‘আঃ’ আওয়াজ।। বুঝতে পারি ছোটকাও হস্তমৈথুন করে শরীর ঠান্ডা করছে।। ছোটকার গলার আওয়াজ পেয়ে আমি আর সেদিন বাথরুম গেলাম না, যদি ছোটকাও বাথরুম যায় !! তাই হাত দিয়ে পাজামাটাকে টেনে পাজামা দিয়েই আমার যোনীর সবটা জায়গা মুছে দিলাম।। পরে ছোটকা কি করলো সেদিকে আর নজর ছিল না, কিছুক্ষনের মধ্যেই গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন হলাম।।
পরেরদিন সকাল ৮ঃ১০-এ মা-এর ডাকে ঘুম ভাঙল, তাকিয়ে দেখি মা আমার জন্য চা নিয়ে এসেছে, আমাকে জাগিয়ে দিয়ে জিজ্ঞেস করলো “কি রে কটায় ঘুমিয়েছিস কাল, এই বেলা করে ঘুম থেকে উঠছিস?”
“মা, আমার ঘুমোতে ঘুমোতে অনেকটা রাত হয়ে গেছিল, আমার অনেক পড়া থাকে” বলেই তাড়াতাড়ি বিছানা থেকে নেমে আমি বাথরুমে গেলাম।।
“ঠিক আছে এখন উঠে পড়তে বস কিছুক্ষন, তারপর তো কলেজ যেতে হবে”
খুব সাবলীলভাবে মা-কে মিথ্যে কথাটা বলতে পেরে বেশ ভালো লাগছিল, আসলে কাল ঘুমোতে অনেক রাত হয়েছে ঠিক-ই, কিন্তু সেটা যে আমার পড়ার জন্য নয়, মা-কে তো সেকথা বলিনি।। তাছাড়া কাল যে আমি প্রথম হস্তমৈথুন করেছি সে কথাও তো মা জানে না, আর এই হস্তমৈথুনের জন্যে শরীরে এক রকমের প্রশান্তি এসেছে, যার ফলে ঘুমটা অনেক বেশী গভীর হয়েছে।। এসব কথা মা-কে বলা যায় না, মা-ও তো তার সব কথা আমাকে বলে নি।।
যাই হোক, উঠে দেখি ছোটকা ঘরে নেই, রোজকার মতো মর্নিং ওয়াকে গেছে, আমি স্বস্তির নিশ্বাস ফেললাম।। যাক, ছোটকা নিজের রুটিন টাইমেই উঠে বেরিয়ে গেছে।। ছোটকাও এখন শুয়ে থাকলে মা আবার কিছু একটা হয়তো দুশ্চিন্তা করার সুযোগ পেত।। আমি প্রাতঃকৃত্যাদি সেরে বই নিয়ে পড়তে বসলাম।। কিছুক্ষনের মধ্যেই ছোটকা ফিরে এসে স্নান-টান করে ৯টার দিকে অফিস বেরিয়ে গেলো, রোজের মতন আমিও তখন স্নানের জন্য বাথরুম ঢুকলাম, রেডি হয়ে কিছুটা খেয়ে নিয়ে ১০টার আগেই কলেজের জন্য বেরিয়ে পরলাম।।
সারাদিন কলেজে আজ আমি খুব আনমনা, খালি ভাবছিলাম “আমার প্রথম হস্তমৈথুন রাত”-এর কথা।। গতকাল রাতের তারিখটা মাথায় আরেকবার ঝালিয়ে নিলাম।। সারাদিন ধরে মাথায় সেসব চিন্তাই আজ ঘোরাফেরা করছিল।। বন্ধুরা বেশ ক-বার বলেছে “কিরে সৌমি, তুমি আজ কোথায়, এত আনমনা কেন, কার আবার প্রেমে পরলি? আমি ওদের কথায় কর্নপাত করিনি, ফলে ওরা চুপ করে গেছে।। বিকেলের দিকে ফিরলাম বাড়িতে, এসে পেট ভরে খেলাম, তারপর বিছানায় এসে ঘুমিয়ে পরলাম।। প্রতিদিন এভাবেই কলেজ থেকে এসে সন্ধ্যের আগে একটু ঘুমোই আমি।।
কাল রাতের ঐ ব্যাপারটার জন্য আজ সারাদিন আমার মধ্যে একটা অপরাধবোধ কাজ করছিল।। কেন আমি কাল ছোটকার ওই শক্ত হয়ে ওঠা লিঙ্গ দেখলাম, তারপর ছোটকার হস্তমৈথুন, আর শেষে কেনইবা আমি নিজেও হস্তমৈথুন করে যৌনরস বের করলাম।। এসব নানা প্রশ্ন আমাকে বিদ্ধ করতে থাকে, বার বার মনে হতে থাকে আমি যেন কিছুতে ডুবে যাচ্ছি, তলিয়ে যাচ্ছি, যার কোনো কিনারা তো পাচ্ছি-ই না, কোনো তলও চোখে পরছে না, অতল এক অন্ধকার গহবরে যেন প্রবেশ করছি, যেখানে যেতে লোক দেখানো আপত্তি বা বাধা দিতে চাইছি ঠিক-ই, কিন্তু অসীম এক সুন্দর ভালোলাগা যেন আমাকে হাতছানি দিয়ে কাছে ডাকছে।। আর আমার বাধা-আপত্তি সব তছনছ করে উড়ে যাচ্ছে, আর আমি যেন আস্তে আস্তে আঁকড়ে ধরতে চাইছি আমার ভালোলাগাকে, এসব ভাবতে ভাবতেই গভীর ঘুমে মগ্ন হয়ে গেলাম।।
ছোটকা অফিস থেকে ফিরলো একটু আগেই ৬ঃ৩০ টা নাগাদ, আর আমাকে ডেকে উঠিয়ে দিল।।
জিজ্ঞেস করলো “অনেক ঘুমোচ্ছিস যে মা কিছু বলছে না? তাড়াতাড়ি উঠে পড়তে বস।।”
আমি বললাম “হ্যা, মা তো সকালেই জিজ্ঞেস করেছিল, মা-র কাজ-ই তো ওই, শুধু টেনশান করা, একটু শুয়ে থাকলেই ভাবে আমার শরীর খারাপ হয়ে গেছে”
“তুই কি বললি?” একটু আতঙ্কিত গলায় ছোটকা আমায় জিজ্ঞেস করলো।।
“বললাম পড়তে পড়তে অনেক রাত হয়ে গেছিলো, তাই ঘুমিয়েছি।।”
“ঠিক আছে, পড়, আর হ্যা সুমি, শোন, আমি অফিস থেকে ১২ দিনের ছুটি নিলাম, বাড়ি যাবো, মনটা কেমন যেন ভালো লাগছে না, খুব মন খারাপ লাগছে বাড়ির জন্য, তাই ঠিক করলাম ঘুরে আসি”
আমি জিজ্ঞেস করলাম,”ওঃ এই জন্যেই তোমার মন খুশি খুশি, ছুটকির কথা মনে করে মন খারাপ লাগছে, তাই তো?” কথাগুলো বলতে বলতেই মনে হচ্ছিল আমার হার্টের ভেতরে কোথাও যেন চিনচিন করে ব্যাথায় মোচড় দিয়ে উঠলো।। ব্যাথা পাওয়ার সাথে সাথে আমার মধ্যে একটা ভালো লাগাও কাজ করছিল যে আমি হয়তো আবার আগের মতো হয়ে যেতে পারবো, আর পড়াতেও মন বসাতে পারবো।।
সেসব চেপে আমি জিজ্ঞেস করলাম, “যাবে যে মা-কে বলেছো?”
“না, বলিনি এখনো, এই বলবো এখনি”
“ট্রেনের টিকিট কেটেছো?”
“কেটেছি”
“ও মা, সব করে ফেলেছো, বুঝেছি খুব-ই মন খারাপ তোমার, কোন ট্রেন?” “পদাতিক এক্সপ্রেস”
আমি বুঝতে পারি ছোটকা আজকাল খুব টেনশানে ভোগে।। একদিন বলেওছি, “তুমি কিন্তু ছোটকা খুব টেনশানে থাকো, তোমার সাথে কি ছুটকির ঝগড়া-টগরা চলছে?”
“না, না রে, সেরকম কিছু না, আমি একটু চিন্তা-ভাবনা করতে ভালোবাসি, তাই তোর মনে হয় আমি টেনশড থাকি, আসলে তা না।।”
আমি বুঝতে পারি ছোটকা আর কথাটা বাড়াতে চায় না।। আমিও তখন পড়ায় মন দিই।।
খাওয়ার টেবিলে গিয়ে ছোটকা মা-কে বাড়ি যাওয়ার কথাটা বলল।। মা জিজ্ঞেস করলো, “কেন হঠাৎ করে বাড়ি যাবি ঠিক করলি কেন, সব খবর ভালো তো?”
“না না, ওদিকের খবর সব ভালো, আমার-ই মনটা ভালো লাগছে না, বাড়ি থেকে আসার পর আর যাই নি, বাড়ি থেকে কোনোদিন তো বাইরে বেরোই নি, তাই হোমসিকনেস আর কি।।”
“আচ্ছা যা, তো কবে ফিরবি?” মা জিজ্ঞেস করলো।।
“এই ১২ দিন ছুটি নিয়েছি, তাই রবিবার নিয়ে ১৩ দিন, তারপর চলে আসবো”
রাতের খাওয়া হয়ে গেলো।। ঘরে এসে আমি টেবিলে পড়তে বসি, ছোটকাও টেবিলে ল্যাপটপ রেখে কি যেন কাজ করছে।। হঠাৎ গতকাল রাতের কথা মনে পরলো, ঠিক এভাবেই ছোটকা কাল রাতেও বসে ছিল আর আমি বিছানায় শুয়ে টেবিলের আড়াল রেখে ছোটকার সেই শক্ত উত্থিত পুরুষাঙ্গ দেখছিলাম, দেখেছিলাম ছোটকা কি করে ডান হাত দিয়ে লিঙ্গটাকে পেচিয়ে ধরে ওপরে-নিচে করে টেনে টেনে হস্তমৈথুন করছিল।। লিঙ্গের মুন্ডিটা দেখছিলাম।। উফফ, মাথাটা আবার গরম হতে শুরু করলো।। কেন এসব চিন্তা মাথা থেকে সরাতে পারছি না?
পরক্ষনেই ভাবছি, আমি নিজেকে এত খারাপ ভাবছি কেন, ভালো তো লাগছে, খুব-ই ভালো লাগছে, তাহলে অনুতাপ কেন, যৌনতা তো স্বাভাবিক প্রবৃত্তি, বাবা-মাও তো করেছে, আর করেছে বলেই তো আমি এসেছি পৃথিবীতে।। এই ভালোলাগাটা তো সবার হয়, আমি কি করে তার থেকে বাদ যেতে পারি? গতকাল হস্তমৈথুন করেছি প্রথমবার, কাউকে তো শিখিয়ে দিতে হয় নি, নিজে নিজেই তো চরম তৃপ্তিতে পৌছেছি, প্রকৃতিগতভাবেই তো আমার হাত যোনীতে গেছে আর আরামে অভিভুত হয়েছি আমি।।
দুই বিপরীত মেরুর সংঘাত চলছে আমার চিন্তা-চেতনায়।। একবার ভাবছি ‘ঠিক করেছি’, আরেকবার ভাবছি ‘ঠিক করিনি’।। আমার নিজের অঙ্গে নিজে হাত দিয়ে আরাম পেয়েছি, তাতে কার কি এসে যায়? মোহিত করা সেই আরামের অনুভূতি তো আমার শরীরের রন্ধ্রে রন্ধ্রে প্রবাহিত হয়েছে, এটা বলাই যায় সেই সম্পুর্ন ভিন্ন মাত্রার ভালো লাগার শিহরন আগে কখনো অন্য কোথাও পাই নি যা ছিল অভুতপুর্ব।।
নিজের সঙ্গে নিজেরই দ্বন্দে আমি দ্বিধাগ্রস্ত।। মনে মনে ঠিক করলাম নিজেকে নিয়ন্ত্রন করে রাখতে হবে, পরীক্ষা সামনে, তাই মন দিতে হবে পড়ায়।। ভগবানের কাছে প্রার্থনা করলাম, “হে ঈশ্বর আমায় শক্তি দাও যেন আমি এসব থেকে মুক্ত থাকতে পারি, আমার মধ্যে এরকম ভৌতিক ও অপশক্তিকে তুমি দূর করো।।” আমার মস্তিস্কের কিছু অংশ যখন আমার এই অস্থির আকর্ষনকে ভৌতিক ও অপশক্তি বলে ভাবছে, তার বিপরীতে প্রতিবাদী অংশ বলছে,”যে তোমাকে জন্ম দিয়েছে, যে এই সমগ্র মনুষ্য বিশ্বের অস্তিত্বের কারন তাকে তুমি ভৌতিক ও অপশক্তি হিসেবে অভিহিত করছো, তোমার এই মত কিছুতেই গ্রহনযোগ্য না, বরং এই অস্থির আকর্ষনই সৃষ্টির মুল কারন।।”
রাত ১০ঃ৩০টা বেজেছে।। মা নিশ্চই এখন শুয়ে পরেছে।। আমিও শুয়েই পরি, তবে আর এসব অদ্ভুত চিন্তা মাথায় ঘোরাফেরা করবে না।। আমি বিছানা থেকে নেমে বাথরুমে গেলাম।। ফিরে এসে ছোটকাকে বললাম “আমি শুয়ে পরছি ছোটকা, মাথাটা খুব ধরে আছে।।”
ছোটকা বলল “এত তাড়াতাড়ি শুয়ে পরছিস, ঠিক আছে। আমিও শুয়ে পরবো একটু পরেই।।”
আমি আমার বা-পাশে পাশ ফিরে শুয়ে পরলাম। মানে ছোটকার দিকে আমার পিঠ, যেন ছোটকা আমাকে দেখতে না পায়।। এর পরেও ছোটকা বেশ কিছুক্ষন জেগে ছিল, কিন্তু আমি আর ডান পাশে পাশ ফিরি নি।। নিজের ওপরে নিজের নিয়ন্ত্রন রেখে আমি ঘুমোনোর চেষ্টা করতে লাগলাম।। আর কিছুক্ষন পর দেখি ছোটকাও উঠে গিয়ে লাইট নিভিয়ে শুয়ে পরলো।। সকালে আজ আমি আর ছোটকা এক-ই সময়ে উঠেছি।। অন্যদিন ছোটকা মর্নিং ওয়াকে যায়, আজ নর্থবেঙ্গলে বাড়ি যাবে, তাই সকালে উঠে আজ আর মর্নিং ওয়াকে যায় নি, নিজের জিনিষপত্র গোছাতে ব্যাস্ত।। রাতের ট্রেন, তাই সব গোছগাছ করে অন্যদিনের মতোই অফিসে গেল।। আমিও কলেজে গেলাম, কিন্তু মনটা কিছুটা ভারাক্রান্ত, মনে হয় ছোটকা চলে যাবে এই কারনেই।। রাতে যথাসময়ে ছোটকা একটা উবের ডেকে সব লাগেজগুলো উঠিয়ে স্টেশানের উদ্দ্যেশ্যে রওনা হলো।। একদিকে আমার যেমন মন খারাপ লাগছিল, অন্যদিকে তেমন-ই মনে হচ্ছিল যেন কিছু মানসিক চাপ থেকে মুক্ত হলাম।। যাবার আগে আমাকে মন দিয়ে পড়তে বলল, আমিও বললাম “তুমিও ভালোভাবে যেও, আর গিয়ে ফোন করো।।” ১২ দিনের ছুটি নিয়েছে ছোটকা, ভালোই হয়েছে কিছুদিন আমি একা একা থাকতে পারবো।।
14-08-2025, 11:51 AM
(This post was last modified: 14-08-2025, 12:06 PM by ABCD_123. Edited 1 time in total. Edited 1 time in total.
Edit Reason: Last line addition
)
ছোটকা বেরিয়ে যাওয়ার পর আমি আর মা খেতে বসি, মা খেতে খেতেই বলল,”সুমি খেয়ে টেয়ে সমুকে একটা ফোন করিস তো যে ঠিকমতো স্টেশানে পৌছেছে কিনা, ট্রেনে জায়গামতো বসেছে কি না”
“হ্যা মা একবার করে নেব, এখনো হয়তো পৌছায় নি”
“জানিস সুমি, আমরা যখন সমুদের বাড়িতে ছিলাম, তুই তখন ৩ বছরের, সমু যতক্ষন বাড়িতে থাকতো তুই সমুর পেছন পেছন ঘুরঘুর করতি, আর সমুও তোকে কোথায় কোথায় ঘুরতে নিয়ে যেত।। ওর তো বিয়ের কথা চলছে, সে জন্যেই হতে পারে বাড়ি থেকে ডাক পরেছে।।”
“আমার এত কিছু একেবারেই মনে নেই মা, ৩ বছর পর ওদের বাড়ি থেকে আমরা যখন আবার চলে আসি, তখন তো আমার ৬ বছর বয়স, আর এখন আমার ১৮, একদম কিছু মনে নেই।। তবে ওদের বাড়ির পুকুরটার কথা খুব মনে পরে আমার।। ওর পাড়ে বসার জায়গাটাতে বিকেলে বসে থাকতাম, কি সুন্দর হাওয়া ছিল” বলেই আমি উঠে হাত ধুয়ে ছোটকাকে ফোন করি।।
“ছোটকা, তুমি কি পৌছেছো স্টেশানে? মা জিজ্ঞেস করতে বলল তোমাকে।।”
“হ্যা হ্যা, পৌছেছি, আমার বার্থে বসেও গেছি, তোরা খেয়েছিস?”
“হ্যা এই খেয়ে উঠলাম, ঠিক আছে ছোটকা ভালোভাবে যেও, বাড়িতে পৌছে ফোন করো।।”
“হ্যা ঠিক আছে, এখন ছাড়লাম, পরে কথা হবে।।”
“হু, ঠিক আছে” বলেই আমি ফোনটা কাটলাম।।
মা রান্নাঘরে সব গোছাতে লেগেছে, আমি উঠে আমার ঘরে চলে এলাম।। ঘরে ঢুকেই ঘরটা ফাঁকা ফাঁকা লাগলো।। দিদির চলে যাওয়ার পর প্রথমদিন আমি যখন একা এই ঘরে শুয়েছিলাম, দিদির জন্য কস্টে আমার চোখ জলে ভরে গেছিলো।। আজ আবার ফাঁকা ঘরে মনটা খারাপ লাগছে, আমি আমার খাটে বসে পড়তে বসলাম।। বেশ কিছুক্ষন পড়ার পর দেখি ১১ টা বাজে, আমি বেরিয়ে আবার ড্রয়িং রুমে এলাম, দেখি মা শোবার ঘরে ঢুকে গেছে, দরজাটা ভেতর থেকে ভেজানো।। আমি আবার আমার ঘরে এসে আমার ঘরের দরজাটা ভেজিয়ে দিলাম, ঘরের লাইটটা অফ করে নাইট ল্যাম্পটা অন করে দিলাম।। ছোটকার বিছানার দিকে তাকালাম, কেমন একটা শুন্যতা যেন বিছানা জুড়ে, আমি কাছে গিয়ে পা ঝুলিয়ে ছোটকার খাটে বসলাম, তারপর পা গুলো ঝুলন্ত রেখেই পেছনের দিকে চিৎ হয়ে শরীরটা-টা ছেড়ে দিলাম বিছানার ওপর।। বিছানা থেকে ছোটকার পুরুষালী গন্ধ নাকে এসে লাগলো যেন, আমি ঘুরে গিয়ে নাকটা ঠেকালাম বিছানার ওপর, গন্ধটা টেনে ভেতরে নিলাম, মনে হলো কেমন যেন একটা মাদকতা আছে।।
কিছুক্ষন শুয়ে থাকার পর গত পরশু রাতের কথা মনে পরলো, ছোটকার শক্ত হয়ে ওঠা লিঙ্গ, তার মুন্ডি, ছোটকার হাত ওপরে-নিচে করা, আর অদ্ভুত বিস্ময়ে আমি তাকিয়ে দেখছি।। আমি যেন ঠিক পরশুর রাতে পৌছে গেছি, সব কিছুই স্পষ্ট চোখের সামনে ভেসে উঠছে।। একটা দীর্ঘশ্বাস বেরিয়ে এলো আমার বুকের গভীর থেকে, পা দুটোকে তুলে নিলাম বিছানার ওপরে আর নিজেকে টেনে ছোটকা যে জায়গায় শোয়, ঠিক সে জায়গায় ওর বালিশে মাথা রেখে শুয়ে পরলাম।। বালিশ থেকেও ছোটকার পুরুষালী গন্ধ পাচ্ছিলাম, মুখটা ঘুরিয়ে বালিশে নাকটা ডুবিয়ে গন্ধ নিলাম, তারপর উপরে সিলিং-এর দিকে তাকাতেই চোখে ভেসে উঠলো একটা দুলতে থাকা পুরুষ লিঙ্গ যেন জ্যান্ত একটা আজব প্রানী, যে কিনা আমাকেও জাগিয়ে তুলে হস্তমৈথুন করতে শিখিয়েছে, পরশুরাতে হস্তমৈথুন করার পর শরীর খুব শান্ত, সমাহিত হয়ে ছিল, যে কারনে কাল সারাদিন খুব ভালো কেটেছে আমার।। কিন্তু আজ আবার শরীরটা কেমন যেন করছে, পরশুরাতের সব কিছু পর পর সিরিয়ালের মতো স্তরে স্তরে চোখে ভেসে আসছে।। আর কখন যে নিজের অজান্তেই পাজামার ওপর দিয়েই যোনীর জায়গাটা বাঁ-হাত দিয়ে খাবলে ধরেছি, সেটা আমার চেতনাতে ছিল না, আস্তে আস্তে আঙ্গুলগুলো দিয়ে যোনীর ফুলে থাকা জায়গায় খামচে দিতে থাকি, একটা শুরশুর করে কিছু যেন প্রবাহিত হচ্ছে ওখানে, রক্তসঞ্চালন বেড়েছে নাকি কোনো অজানা অনুভুতির তপ্ত প্রবাহ ঘুরে ঘুরে যোনীর কাছে সঞ্চিত হচ্ছে আর একটু একটু করে আমাকে ভালো লাগায় আচ্ছন্ন করে ফেলছে, ভালোলাগার চরম মাত্রাতে পৌছানোর আগে যেখান থেকে ফিরে আসা অসম্ভব।।
ওইভাবে শুয়ে থেকেই পাজামাটার দুপাশ ধরে টেনে কোমর থেকে হাটুর কাছে নামিয়ে দিলাম।। বা-হাতটা সোজা নিয়ে গেলাম যোনীতে, আর আস্তে আস্তে যোনীর চারিপাশের চুলে বিলি কাটতে লাগলাম, বিলি কাটতে কাটতেই যোনীর চেরা জায়গায় ঘষা দিলাম, তারপরেই আস্তে আস্তে ক্লিটোরিসটাকে আঙ্গুল দিয়ে রগরাতে লাগলাম।। আঃ মাগো…স্বর্গের সুখ যেন জড়ো হয়েছে ওই টুকু জায়গায়, অভুতপুর্ব।। এটা ঈশ্বর ছাড়া কেউ সৃষ্টি করতে পারে না, এই অনুভুতিতে তাই কোনো পাপ নেই।।
পরশু রাতে ছোটকা হস্তমৈথুন না করলে হয়তো আমি জানতেও পারতাম না এতে যে এত তৃপ্তি।। ছোটকা সেদিন অফুরন্ত এই ভালোলাগার সমুদ্রে স্ফুলিঙ্গের কাজ করেছে, যতই ছোটকার হস্তমৈথুনের প্রত্যেকটি ঘটনা চোখে ভাসছে, ততোই তীব্র গতিতে আঙ্গুল দিয়ে ক্লিটোরিস থেকে যোনীছিদ্র পর্যন্ত ঘষছি।। ঘষতে ঘষতেই এক সময় আর থাকতে না পেরে “আঃ” “আঃ” শব্দে স্বর্গিয় সুখ অনুভব করতে করতে যোনীরস ছেড়ে দিলাম।। হাত দিয়ে চেপে কিছুক্ষন ঐ ভাবেই শুয়ে থাকলাম, কিছু সময় পর উঠে লাইটটা জ্বালালাম, তারপর বাথরুমে গিয়ে ধুয়ে পরিস্কার হলাম।। বাথরুম থেকে ফিরে দেখি ছোটকার বিছানায় যেখানে আমি শুয়ে ছিলাম, চাঁদরটা সেখানে বিভিন্ন জায়গায় কুচকে গেছে।। আমি চাঁদরটাকে উঠিয়ে একবার ভালো করে ঝেরে আবার টানটান করে পেতে দিলাম, আর লাইটের সুইচ অফ করে আমি আমার বিছানায় এসে গভীর ঘুমে ডুব দিলাম।।
সকালে মা-র ডাকে ঘুম ভাঙ্গলো।। উঠে দেখি বেলা ৮ টা বাজে।। সারাদিনে আগে যে যে কাজগুলো আমি করতাম তাতে এখন আরেকটি কাজ যোগ হয়েছে, সেটা আমার আরাম-আয়েশের “আংলি করা” বা “হস্তমৈথুন”, ঘরে একা থাকলেই হাত দিয়ে আস্তে আস্তে যোনী ঘষতে ইচ্ছে হয়, দিনের বেলায় যদি সময় না হয়, রাতের বেলা তো অবশ্যই যোনী চটকে চটকে আরাম করাটা রোজকার আবশ্যিক রুটিন কাজের মধ্যে পরে গেছিল, আর এটা শেষ হতো গিয়ে আরামে আবিষ্ট হয়ে যোনীরস ছাড়ার মধ্য দিয়ে।। যোনীরস ছাড়ার মধ্যেই শরীর শিথীল হয়ে আসতো, আর সেই অবস্থাতেই আমি বিছানায় ঘুমিয়ে পরতাম।। কোনো কোনোদিন উঠে বাথরুমে গিয়ে যোনী ভালোভাবে ধুতাম আবার কোনোদিন ওঠবার ইচ্ছেটাই করতো না, সেদিন বিছানায় শুয়েই পাজামা দিয়ে যোনীর জায়গা মুছে শুয়ে পরতাম।। হাত দিয়ে যোনী ঘষার ফলে হাতে যোনীরস লেগে যেত, একদিন সেই হাত নাকে নিয়ে গন্ধ শুকে দেখি, কেমন যেন একটা কটু গন্ধ।। এই হস্তমৈথুনের কারনে ধীরে ধীরেই পড়ার প্রতি আমার আগ্রহ কমে যাচ্ছিল, সেটা আমি বিলক্ষন বুঝতে পারছিলাম, কিন্তু কোনো এক অদৃশ্য যাদু যেন আমাকে বশ করে রেখেছিল, যে কারনে যোনী চটকে চটকে যে নৈসর্গিক সুখ সেখান থেকে বঞ্চিত হতে আমি মোটেও ইচ্ছুক ছিলাম না।।
এর মধ্যে ছোটকা বেশ কয়েকবার আমার ফোনে ফোন করে কেমন আছি, পড়াশুনো কেমন চলছে, ঠিক করে মন দিয়ে পড়তে বলতো।। প্রথমদিকে যে কোনো সময় ফোন করতো, মা কাছে থাকলে মা-র সঙ্গেও কথা বলতো।। শেষের কটাদিন কে জানে কেন, রাতের দিকে এই ১০টার পরে ফোন করতো।।
একটা কথা প্রায় রোজ বলতো “ওই ঘরটাকে খুব মিস করছি” মানে আমার এই ঘরটাকে।। আমি বলতাম, “এখানে এলে তুমি ছুটকিকে মিস করছো, আর ওখানে গেলে বলো এই ঘরটা মিস করছো, তার চাইতে বরং এবার এলে ছুটকিকে নিয়ে চলে এসো, তাহলে আর কিছু মিস করবে না”
“সুমি শোন, আমার বিছানাটা একবার খুব দেখতে ইচ্ছে করছে, দেখাবি?”
“হ্যা কেন দেখাবো না, দাঁড়াও ভিডিয়ো অন করছি”
“শোন সুমি, দেখাতে হবে না, তোর মা জানলে রাগ করতে পারে, আর কদিন পরে তো যাচ্ছিই, তখন দেখা যাবে।।”
“মা কি করে জানবে? মা জানবে না, দাঁড়াও দেখাচ্ছি” বলেই আমি ফোনটা কেটে দিয়ে ভিডিয়ো কল করলাম, ভিডিও অন করেই দেখি ছোটকা, অনেকদিন পর, ছোটকাও আমার মুখের দিকে ড্যাব ড্যাব করে তাকিয়ে আছে।। ছোটকাকে দেখতাম কিছু একটা পার্সোনাল কথা আমাকে বলেই বলতো ‘তোর মা জেনে যাবে, খুব খারাপ হবে’ এসব বলতে।। যতক্ষন না আমি বলছি যে মা জানবে না, মা-কে কিছু বলবো না, ততক্ষন আর কিছু বলতো না।।
“তুমি ঘরটা দেখার জন্যে উদ্গ্রীব, তোমাকে ওই কর্নার থেকে দেখাচ্ছি ঘরটা” এই বলে আমি এক কর্নার থেকে শুরু করে সব গুলো দেওয়াল, মেঝে আর সিলিং, বইয়ের টেবিল, আমার খাট, সবার শেষে ছোটকার নিজের খাট দেখিয়ে দিলাম, আর বললাম, “হলো তোমার ঘর দেখা?”
“নাহ, কোথায় হলো, হয় নি তো রে সুমি।।”
আমি বললাম, “মানে? হয় নি মানে কি? দেখালাম তো সবটা ঘর”
“মোস্ট ইম্পর্ট্যান্ট জিনিষটাই দেখাস নি”
“কি সেটা আবার?”
“সেটা বলবো না এখন, যখন ফিরবো তখন তোকে বলবো কি দেখাস নি তুই।।”
“ঠিক আছে তাই করো, আমি তো আর কিছু বুঝে পাচ্ছি না কি দেখাই নি, যাক গে ফিরে এলেই বলো, আজকে ছাড়ি পড়তে বসবো আমি”
“হ্যা ঠিক আছে, পরে কথা হবে”
ফোনটা রেখে দিলাম বইয়ের টেবিলে।।
৯-১০ দিন ছুটি কাটানোর পর ছোটকা কলকাতায় আসার জন্য রওনা হয়, পরেরদিন সকালে এসে পৌছাবে।। ছোটকার তো ছুটি ছিল ১২ দিন তার সাথে একটা রোববার যোগ করলে হয় ১৩দিন, এর মানে ২-৩ দিন আগেই ছোটকা চলে আসছে।। যেদিন ছোটকা ট্রেনে উঠলো, সেদিন আমি ঘুমোতে বেশী রাত করলাম না, ১১ টার মধ্যেই মন শান্ত রেখে ঘুমিয়ে পরলাম।।
পরের দিন সকালে ৬ টা নাগাদ কলিং বেলের আওয়াজে আমার ঘুম ভেঙ্গে গেলো।। এর মানে ছোটকা পৌছে গেছে, আমি তাড়াতাড়ি করে উঠে গিয়ে দরজা খুলে দিলাম, ততক্ষনে মা-ও উঠে এসেছে।। প্রাথমিক কথাবার্তা বলার পর ছোটকা ঘরে ঢুকে ব্যাগেজ গুলো এক সাইডে রেখে বাথরুমে গেলো।। এর মধ্যেই মা চা করে টেবিলে ঢাকা দিয়ে গেছে, ছোটকা বাথ্রুমে ফ্রেশ হয়ে ফিরে এসে চায়ের কাপে চুমুক দিতে দিতে বলল “ট্রেনে একদম ঘুমোতে পারিনি, একটু শুয়ে নিই।।”
“কোন ট্রেনে এলে তুমি?”
“কাঞ্চনকন্যা”
“এই ট্রেনটা তো শুনেছি কুচবিহার যায় না, আলিপুরদুয়ার জংশন থেকে ছাড়ে, তারপর ডুয়ার্সের ভেতর দিয়ে যায়”
“হ্যা ঠিক-ই শুনেছিস, আমি তো একটা গাড়ি বুক করে আলিপুরদুয়ার জংশনেই চলে গেছিলাম, কুচবিহার থেকে আলিপুরদুয়ার তো মাত্র ৪৫ মিনিটের রাস্তা, তাই সমস্যা হয় নি”
প্রায় ৯ টা পর্যন্ত ছোটকা ঘুমালো।। এর মধ্যে আমি বইয়ে চোখ বুলিয়ে কলেজের জন্য রেডি হয়ে বেরিয়ে গেলাম কলেজে।।
এরপর বেশ কিছুদিন ছোটকা তার নিজের অফিস নিয়ে ব্যাস্ত ছিল, আমিও নিজের কলেজ, পড়া নিয়ে থাকতাম।। আর ঐ আগের ঘটনাগুলি মন থেকে অনেক হালকা হয়ে গেছিল, নিজেকে অনেক নিয়ন্ত্রন করে ফেলেছিলাম, রোজ ঠাকুরের কাছে এটাই প্রার্থনা করতাম ‘হে ঠাকুর, অবাঞ্ছিত কিছুর হাত থেকে আমায় রক্ষা করো’।।
----------অবশেষে সুমি কি রক্ষা পেয়েছিল ?? জানতে হলে পড়তে থাকুন পরবর্তী লেখাগুলো------------চলবে
15-08-2025, 11:30 AM
যারা মতামত জানিয়েছেন তাদের সকলকে ধন্যবাদ।।
আজ স্বাধীনতা দিবস, বন্দে মাতরম।। সকলে ভালো থাকবেন।।
16-08-2025, 10:02 PM
ভালো হচ্ছে। পরবর্তী update এর অপেক্ষায়।
17-08-2025, 01:46 PM
(This post was last modified: 17-08-2025, 03:24 PM by ABCD_123. Edited 3 times in total. Edited 3 times in total.
Edit Reason: correction
)
এরকম-ই একদিন সন্ধ্যেবেলা পড়তে বসেছি, সাধারনত আমি বাড়িতে টি-শার্ট আর লেডিজ পাজামাগুলো পরি, কিন্তু সেদিন একটা সাদার ওপরে প্রিন্টের কাজ করা টপের সঙ্গে লং স্কার্ট পরেছিলাম, যার জন্যে আমাকে একটু অন্যরকম দেখতে লাগছিল।। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে মনে হচ্ছিল বেশ তো লাগছে।। রোজকার মতো মন দিয়েই পড়ছিলাম।। কিছুক্ষন পরেই ছোটকা অফিস থেকে এলো, এসে ফ্রেশ হয়ে টি-শার্ট আর ছেলেদের পাজামা পরে আমার ঠিক উল্টোদিকে ল্যাপটপ খুলে বসলো।। একটু পরেই মা ছোটকার জন্য চা আর একটা বড় বাটিতে মুড়ি মাখা দিয়ে গেলো।। ছোটকা মুড়িমাখা খেতে খুব ভালোবাসতো।। টেবিলের ঠিক এপার-ওপারে আমরা দুজনে বসা।। ছোটকা চায়ের কাপে চুমুক দিতে দিতে ল্যাপটপটা খুলে চালিয়ে দিল।। আমাকে বলল, “নে সুমি, তুইও খা” বলে মুড়ি মাখার বাটিটা আমার দিকে এগিয়ে দিল, আমি সেখান থেকে এক মুঠো মুড়ি নিয়ে খেতে শুরু করলাম।।
আমি মাঝে মাঝেই লক্ষ্য করছিলাম চা-মুড়ি খেতে খেতেই ছোটকা খুব ঘন ঘন আমার দিকে তাকাচ্ছে, কিছু যেন দেখছে অনেক্ষন ধরে, তারপর আমাকে বলল, “তোকে আজ অন্যরকম দেখতে লাগছে, তুই তো এমনিতেই খুব সুন্দরী, তার সাথে এই পোশাকটা তোকে দারুন মানিয়েছে।।”
“অন্যরকম লাগছে মানে, আমি তো সুমি, গতকাল যা ছিলাম আজও তাই আছি”
“উফফ, জানি রে বাবা তুই সুমি, আমি শুধু এটাই বলছি যে এই ড্রেসটা তোকে সুন্দর মানিয়েছে, এরকম ড্রেস আরো তোকে রাখতে হবে।।” বলেই ছোটকা উঠে খালি বাটি আর কাপটা নিয়ে রান্নাঘরের দিকে চলে গেল।।
ফিরে এসেই হেডফোনটা ল্যাপটপে কানেক্ট করে বলল,”ব্লু লেগুন মুভিটা দেখেছিস তুই?”
“না, ওসব লেগুন-বেগুন আমি দেখি নি, পড়ার ঠ্যালায় পারছি না আমি, আবার লেগুন কখন দেখবো”
“এরকম রেগে রেগে কথা বলছিস কেন সুমি? দারুন মুভিটা, তাই বলছি সময় করে কখনো দেখে নিস”
“ঠিক আছে এখন আমায় পড়তে দাও” বলে আমি বইটা নেড়েচেড়ে পড়ার দিকে মন ঘোরালাম, আর ছোটকা হেডফোনটা কানে নিয়ে লাগালো।। কিন্তু মাঝে মাঝেই আমার বুকের দিকে, মুখের দিকে তাকাচ্ছিল।।
ছোটকার অনেক সাহস বেড়েছে, ব্লু লেগুনের কথা জিজ্ঞেস করছে আমায়।। ওটা তো বেশ অ্যাডাল্ট একটা মুভি শুনেছি।। কিন্তু দেখা হয় নি আমার, বন্ধুদের কাছে কলেজে জিজ্ঞেস করবো তো।। তবে এসব মিতালী ছাড়া ঠিক জমে না, ওর নলেজ অনেক বেশী, আর খুব মজা করে প্রেজেন্ট করতে পারে।।
ছোটকা আমার কি দেখছে এটা বোঝার জন্য আমি মাথা্টা নিচু করে বুকের দিকে তাকাই, দেখি প্রিন্টেড হোয়াইট টপের ওপরে আমার বুকের আকৃতিটা স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে, সত্যিই বেশ কিছুটা উদ্ধত, শরীর থেকে সোজা সামনের দিকে ঠেলে বেরিয়ে আসছে যেন।।
সাদা রঙের পলিএস্টার টপ হওয়াতে আমি যখন সোজা হয়ে বসছি, সাদা কাপরের ওপর দিয়ে বুকের নিপলটা বোঝা যাচ্ছিল, ছোট্ট অর্ধেক সিম বিজের দানার মতো।। ছোটকা চোখ সরাচ্ছিল না, ঘুরে ঘুরেই আবার বুকের দিকে দেখছিল, আমি দেখেও না দেখার ভান করে এড়িয়ে চলছিলাম, কিন্তু তাতে কি, ছোটকার মায়াময় লোভী তাকানোটা দেখে আমার রক্তচাপ ক্রমশঃ বৃদ্ধি পাচ্ছিল।। ছোটকার চোখগুলো এমনিতেই বেশ সুন্দর আর মোহময়, এমনভাবে তাকাচ্ছিল যেন দারুন কিছু খুজে পেয়েছে, আর সেটা তার চাই।। কিছুক্ষন পর মা খেতে ডাকলে আমি হাঁফ ছেড়ে বাচি।।
আমরা দুজনেই খেতে যাই।। খেতে খেতে আজ কলেজ ক্যান্টিনে মিতালীর কথাগুলো খুব মনে পরছিল।। আমার বুক যে বেশ কিছুটা উদ্ধত এটা প্রথম আমার কলেজের বন্ধুরাই বলেছে, বিশেষ করে মিতালী।। আমাদের গার্লস কলেজ, তাই অনেক কিছুই আমরা একজন আরেকজনকে খোলামেলা ভাবে শেয়ার করতাম, আর মুখ খুলে চিৎকার করে বলতাম।।
আজ আমি আর দীপ্তি কলেজ ক্যান্টিনে যাচ্ছিলাম, ক্যান্টিনে ঢোকার একটু আগেই রাস্তায় দেখি আমাদের আরেক বন্ধু মিতালী বেরিয়ে আসছে, আসতে আসতেই হঠাৎ মিতালী দুই হাত দিয়ে আমার দুই বুক খাবলে চেপে ধরে রিক্সার হর্ন বাজাবার মতো ‘পক পক’ করে টিপে দিয়ে বলেছিল,”সৌমি রাগ করিস না, তোর বুক গুলোর দিকে তাকালেই মনে হয় আমাকে বলছে ‘টিপে দাও, টিপে দাও’, তাই টিপে দিলাম একটু, মনে কিছু করিস না রে বন্ধু”
আমি এক ঝটকায় ওর হাত সরিয়ে দিয়ে বলেছিলাম,”মানে? কি জোরে ব্যাথা দিলি জানিস”
“ব্যাথা লেগেছে সোনামনি? নাকি খুশী হয়ে লাফাচ্ছে আর বলছে ‘আরো চাই, আরো চাই” বলেই সে কি হাসি মিতালীর।। সাথে দীপ্তিটাও হাসছে।।
আমি বললাম,”ধ্যাৎ, এত ফাজলামি করিস না, চুপ কর, আরে চলে যাচ্ছিস কেন তুই, চল ক্যান্টিনে বসে একটু গল্প করি।।”
মিতালীও ঘুরে আবার আমাদের সাথে চলতে চলতে বলতে লাগলো, “ফাজলামি না ডিয়ার, তুমি হয়তো জানোই না তোমার দুদুগুলো বড়ই দুর্বিনীত, শরীরের ভেতর থেকে বাইরের দিকে সোজা বেরিয়ে এসেছে, আর আমাদের গুলো দেখো, নিচের দিকে মুখ করে ঝুলে পরেছে, তোমার দুদুর মেরুদন্ড টানটান, দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে জানান দিচ্ছে ‘এই যে আমি এখানে, আমাকে দেখো’।।”
ওর কথা শুনে আমি আর দীপ্তি তো হেসেই লুটোপুটি।। আমি বললাম,”এত অসভ্য কেন রে তুই, একটু সময় তো বাজে কথা গুলো ছেড়ে ভালো ভালো কথা বল।।”
“ভালো কথাই তো বলছি সৌমী, ঠিক আছে তোকে বোঝাচ্ছি কেমন তোর দুদুর ডায়নামিক্স।। ধর আমার কাছে তোর একটা জরুরী কাজ আছে, তুই দূর থেকে আমাকে দেখে তাড়াতাড়ি হেটে আমার দিকে আসছিস, আমি কিছুটা দূর থেকে তোকে দেখছি, আমি কি দেখতে পাবো জানিস?”
“কি দেখতে পাবি?” বলেই দীপ্তি মিতালীকে খুঁচিয়ে দিল।।
“হ্যা সেটাই বলছি, আমরা যখন কাউকে দূর থেকে হাত উঠিয়ে ডাকি, কিভাবে ডাকি? হাত টা উঠিয়ে ধরে বুড়ো আঙ্গুলটা বাদ দিয়ে বাকি সবগুলো আঙ্গুলকে এক সাথে ওপরে করি, আবার নিচে করি, বার বার করতে থাকি, আর এভাবেই ডেকে কাছে আসতে বলি।। কি তাই তো?”
“চালিয়ে যাও” দীপ্তি বলল।।
একটু থেমে হাঁফ নিয়ে আবার শুরু করলো মিতালী, “সিমিলারলি, মানে একই ভাবে, তুই যখন তাড়াতাড়ি করে আমার দিকে এগিয়ে আসছিস, তখন দেখবো, তোর সুন্দর এই শরীর থেকে বেরিয়ে আসা মাংসল বুক দুটো স্প্রিং-এর মতো দুলতে দুলতে ‘একবার ওপরে উঠছে আবার নিচে নামছে’, ‘একবার ওপরে উঠছে আবার নিচে নামছে’, এর মানে হলো তোমার দুদু কাউকে ডাকছে, কেন ডাকছে, কোনো কাজের জন্য ডাকছে নিশ্চই।।”
দীপ্তি হাসতে হাসতে আমার গায়ের ওপরে পরে যাচ্ছে, আর ধাক্কা দিয়ে বলছে,”সৌমী, একে প্লিজ এক্ষুনি থামা, নইলে আমার পেট ফেটে যাবে।।”
“যাহা সত্য, তাহাই বলিতেছি ডিয়ার, তুমি মানো ইয়া না মানো, এটাই যদি আজ কো-এড কলেজ হতো, অন্তত দশটা ছেলে তোমার দুদুতে হাতের এক্সারসাইজ করতো, আর কিছুদিন পরেই ডিগ্রী কলেজে ভর্তি হবে, মিলিয়ে নিও আমার কথাটা।।”
মিতালীটা খুব অসভ্য, মুখে কিছুই আটকায় না।। ওর নিজের দুদু দুটো তো দুপাশে দুই ফুটবল যেন, কেউ খেলবে তার জন্য যেন অপেক্ষায় আছে।। তবে মিতালী না থাকলে আমাদের আড্ডা তেমন জমেও না।।
“শোন মিতালী, ছেলেরা যদি আমার কাছে হাতের এক্সারসাইজ করে, তাহলে তোর সাথে তো ওরা অবশ্যই বডি এক্সারসাইজ করবে।।”
“বডি এক্সারসাইজ মানে?” মিতালীর প্রশ্ন ।।
এবার দীপ্তি পাশ থেকে বলল, “মানে বুঝছো না? বাংলা তে তো হাইয়েস্ট মার্কস পাও তুমি, এত কিছু বোঝো, আর এটা বোঝো নি, এটা হতে পারে না।।”
“এই দীপ্তি লুজ বল দিলি কিন্তু তুই আমাকে, বডি এক্সারসাইজ কিন্তু বাংলা শব্দ না।। যাক গে ছাড়, এবার ফাইনাল ভার্ডিক্ট শোন সৌমী, তুই মানিস আর না মানিস, একটা কথা হৃদয়ের গভীর থেকে বলছি, তোর দুদুগুলো এক কথায় রিয়েলি ‘বোল্ড এন্ড বিউটিফুল’, সাবধানে রাখিস।।” মিতালীর কথা শুনে তিনজনে একসাথে হেসে একজন আরেকজনের গায়ের ওপরে লুটোপুটি খেয়েছিলাম।।
---------------------------- সুমির বোল্ড এন্ড বিউটিফুল দুদুর ভবিষ্যত কি দেখতে পড়তে থাকুন পরবর্তি লেখাগুলো -------------------------- চলবে
17-08-2025, 07:13 PM
amar porra sera ekta golpo hote jaacche
17-08-2025, 11:57 PM
Chudbe kobe
18-08-2025, 09:31 AM
|
« Next Oldest | Next Newest »
|