Thread Rating:
  • 0 Vote(s) - 0 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Misc. Erotica বড্ড অবাধ্য মন আমার
#1
আমি এখানে নুতন, বেশ কিছু গল্প পড়ে গল্প লেখার উতসাহ পেয়ে একটি গল্প লিখতে শুরু করেছি।। হয়তো অনেক ভুল- ত্রুটি হবে সেখানে।। সেরকম হলে মার্জনা করে দেবেন।।

-সমুদ্র-
Like Reply
Do not mention / post any under age /rape content. If found Please use REPORT button.
#2
আমি সৌমি, সৌমি রায়, বাড়িতে আমাকে ‘সুমি’ বলেই সবাই ডাকতো আর দিদি মৌমি, বাড়িতে ওকে ‘মিমি’ বলে ডাকা হতো।। দিদির থেকে আমি ৬ বছরের ছোটো ছিলাম।। বাবার ট্রান্সফারের চাকরি হওয়াতে এক জায়গায় বেশীদিন থিতু হতে পারতাম না আমরা, প্রায় ২-৩ বছর অন্তর আমাদের এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যেতে হতো।। আর এই করেই উত্তরবঙ্গ ও দক্ষিনবঙ্গের অনেক জায়গায় আমাদের যেতে হয়েছিল।। বাবা গড়িয়াতে এই বাড়িটা কেনার পর ঠিক হয় আমরা মানে মা, দিদি আর আমি এই নতুন বাড়িতেই থাকবো।। সেই মতোই থাকা শুরু হয়েছিল।। দিদি তখন কলেজে পড়তো আর আমি পড়তাম ক্লাস সেভেন-এ।। বাবা ছুটি পেলেই বাড়িতে চলে আসতো।। বাড়িতে আমাদের দুটো শোবার ঘর ছিল।। ভেতরের দিকের ঘরটায় মা-বাবা থাকতো আর বাইরের ঘরে আমি আর দিদি থাকতাম, দুটো বাথরুমের একটা বাথরুম আমাদের ঘরের সঙ্গে এটাচড ছিল।। বাবা যখন থাকতো না, তখন আমি মাঝে মাঝে মা-র কাছেও গিয়ে শুতাম।। আমার আর দিদির ঘরটা ছিলো বেশ বড়, তাতে দুটো বেড ছিল।। বড় খাটটাতে দিদি আর মাঝারিটাতে আমি শুতাম। বাড়িতে আত্মীয়-স্বজন কেউ এলে আমি দিদির বিছানায় চলে যেতাম, আর যে আসতো তাকে আমার খাটে শুতে দিতাম।। 

খাটগুলো ছিল বক্স খাট, আর বেশ নিচু ছিল, আমরা যখন বালিশে মাথা দিয়ে শুয়ে থাকি, তখন টেবিলের নিচ দিয়ে দুজন দুজনকে দেখতে পেতাম।। আসলে টেবিলের ঐপাশে দিদি বসে পড়তো আর এইপাশে আমি।। দিদি যখন টেবিলে পড়তে বসতো, আমি শুয়ে থাকলে টেবিলের নীচ দিয়ে ওর কোমড় থেকে ঝোলানো পা আমি দেখতে পেতাম, এর মানে দিদিও যখন শুয়ে থাকে আর আমি যদি বসে পড়ছি, তখন দিদিও আমার কোমড় থেকে ঝোলানো পা দেখতে পেত।। আমাদের ঘরের একটু পরেই অন্য পাশে ছিল সিঁড়িঘর, যা দিয়ে আমি আর দিদি খুব ছাদে যেতাম বিশেষ করে গরমের দিনে হাওয়া খেতে।। আমাদের ঘরের সামনের দিকে একটা ছোটো বারান্দা ছিল, মেইন এনট্রান্স টা ছাড়া এদিক দিয়েও আমাদের ঘর থেকে সরাসরি বাইরে যাতায়াত করা যেতো।।  

নর্থবেঙ্গলে আমাদের অনেক আত্মীয় স্বজন ছিল, কুচবিহারে বাবার দূর সম্পর্কের মাসতুতো ভাইরা থাকতো।। সেই ভাইদের মধ্যে যে সব থেকে ছোটো ছিল, তাকে আমরা ছোটকা বলে ডাকতাম, এমনিতে ভালো নাম সৌম্য, সৌম্য নন্দী, বাড়িতে সবাই সমু বলেই ডাকে।। আমার যখন ৩ বছর বয়স, তখন বাবার ট্রান্সফার হয় এক প্রত্যন্ত জায়গায়, যেখানে আমরা কেউ যেতে রাজী ছিলাম না, সে সময় বাবা এই বাড়িতেই আমাদের রেখে যায়, যেন বুঝে শুনে ঠিক সময়ে আমাদের নিয়ে যেতে পারে।। সেই সময় মা, দিদি আর আমি ছোটকাদের বাড়িতে প্রায় ৩ বছর ছিলাম।। তখন ছোটকার বয়স ছিল ১৫, ক্লাস নাইন-এ পড়তো।। তারপর বাবার আরো ২ টো জায়গায় পোস্টিং হয় সাউথ বেঙ্গলে, আমরা সেসময় বাবার সাথেই যাই, আর তারপরেই এই বাড়িটা কেনার পর এখানে এসে থাকতে শুরু করি। এই বাড়িতে আসার 3 বছর পরেই বাবা রিটায়ার করে এখানে চলে আসে, আমি তখন ক্লাস টেনে পড়ি।। 

পরের বছরেই মানে আমি যখন ক্লাস ইলেভেন-এ, সে বছর-ই দিদির বিয়ে হয়ে যায়, দিদির বয়স তখন ২৪ হবে, বিয়ের পরে দিদি চলে যায় নর্থবেঙ্গলে শিলিগুড়িতে।। দিদির বিয়ের সময় ছোটকার বয়স ছিল ২৮ বছর।। দেখতেও বেশ মিস্টি মিস্টি আর খুব মিশুকে ও মজার ছিল।। ছোটকা মোটেও অভিভাবক সুলভ ছিল না,  সম্পর্কের উর্ধে উঠে আমাদের সাথে বন্ধুর মতোই ব্যাবহার করতো।। বিয়ের সময় অনেক আত্মীয় স্বজনের সঙ্গে ছোটকাও এসেছিল আমাদের বাড়িতে।।

সে কটা দিন খুব আনন্দে কেটেছে আমাদের, ছোটকা আমার পেছনে খুব লেগেছিল, ছাদে আমাকে একা পেয়েই একদিন বলল,”জানিস, তোরও কিন্তু বিয়ের ফুল ফুটেছে” 
আমি বলতাম,”কি করে বুঝলে”
“বলবি না তো কাউকে”
“না, বলবো না, বলো”
“তোকে দেখতে ঝক্কাস লাগছে, একদম পারফেক্ট ফিগার আর বিউটি, যে কোনো ছেলে যখন তখন তোকে বিয়ে করতে চাইবে, আর হঠাৎ করে শুনবো তোর বিয়ে হয়ে গেছে”
কথাগুলো শুনে আমার খুব ভালো লাগতো, কিন্তু প্রকাশ করতাম না, বলতাম, “ঝক্কাস টা কি, কি বাজে ল্যাঙ্গুয়েজ তোমার, আমার বিয়ে এখনো অনেক অনেক দেরী।। আর আমি বিয়ে করবো কি না সেটারই ঠিক নেই, কিন্তু ছোটকা, তোমার তো ছুটকি রেডি করাই আছে, তাকে কবে আনবে সেটা বলো।।” 

“দাড়া আগে মনের সুখে প্রেমটা করে নিই, তারপর তো।।”
আমি পরে দি-কে এসব বলতেই দি বললো,”তুই এসব নিয়ে ছোটকার সাথে আর কথা বলিস না”

আমরা সবাই জানতাম ছোটকা চুটিয়ে প্রেম করছে, আমাদের কাজিনদের মধ্যে এটা নিয়ে অনেক কথাও হতো।। এমনকি ওরা নাকি একসাথে শারীরিক সম্পর্কও করেছে।। যাই হোক, এমনি করেই হাসি-ঠাট্টার মধ্যে দিয়েই বিয়ে শেষ হলো।। 

দি-র বিয়ের পর-ই বাবা ভীষন অসুস্থ হয়ে পরলো।। বিছানা থেকে বেশী উঠতে পারতো না।। ফলে বাড়ীর বাজার থেকে শুরু করে সব কাজ আমাকে করতে হতো।। মা তো বাবাকে নিয়েই ব্যাস্ত থাকত, তাছাড়া বাড়ির অন্যান্য কাজ, রান্নাবান্না এসব তো আছেই।।

দিদির বিয়ের পর ওর ডাবল বেডের বিছানাটাতে আমি-ই শুতাম।। যেদিন থেকে একা একা থাকতে শুরু করলাম, তখন ভীষন-ই মন খারাপ লাগতো, তখন বিছানায় শুয়ে শুয়ে অনেকটা সময় দিদির কথা ভেবে মন খারাপ করতাম।। কয়েকমাস পরেই  আমি ক্লাস টোয়েলভে উঠলাম।। তারও দুয়েকমাস পরে, খুব সম্ভবত মে মাসে শুনলাম ছোটকা কলকাতায় একটা ব্যাঙ্কে চাকরি পেয়েছে।। তখন বাবার সাথে মাঝে মাঝে ছোটকার কথা হতো, সে থেকেই একদিন জানতে পারি ছোটকা কলকাতায় এসে জয়েন করবে।। 
[+] 2 users Like ABCD_123's post
Like Reply
#3
বাবা ছোটকাকে ফোনে বলল,”অন্য কোথাও থাকার কথা চিন্তাও করিসনা কিন্তু সমু, সোজা এখানে এসে উঠবি।। তুই তখন অনেক ছোটো, তাই হয়তো তোর মনে নেই, আমার একবার ট্রান্সফার হয়েছিল মুর্শিদাবাদের ইন্টেরিয়রে, তখন তোর বৌদি আর দুই মেয়েকে ৩ বছর তোদের বাড়িতে রেখে আমি চাকরি করতে গেছিলাম।। তুই কিন্তু এখানেই থাকবি।।” মা-ও একদিন ছোটকার সঙ্গে কথা বলেছে, সেদিন মা আমাকেও ফোনটা দিল, আমি আমার ঘরে চলে এলাম, আর ছোটকাকে বললাম,”এই যে ছোটকা, খুব কষ্ট না তোমার এখন”, 
“কেন রে কষ্ট কেন বলছিস”  
“আরে ছুটকিকে ছেড়ে আসতে কষ্ট হবে না? একবারে বিয়ে সাধী করে নিয়ে এলেই পারো, এবার তো চাকরিও হলো।। যাই হোক, শোনো, কংগ্রেচুলেশান তোমাকে।।”
“তুই না খুব মাস্তান হয়েছিস, জানিস তুই যখন আমাদের বাড়ি ছিলি, তখন তোর ৩ বছর বয়স, তোর নাক আমাকে পরিস্কার করতে হতো মাঝে মাঝে, ঠিক করে কথাই বেরোতো না মুখ দিয়ে তোর, আর তোর এখন এতো কথা, দাড়া আগে যাই, তারপর বোঝাবো মজা।।” 
“আচ্ছা এসো দেখবো কি বোঝাও”
“কি বোঝাবো জানিস?”
“কি”
“আগের মতোই তোর নাক পরিস্কার করে দেবো” বলেই জোরে জোরে হেসে উঠলো ছোটকা।।
“ধ্যাৎ, শুধু বাজে কথা”
এমনি করেই কিছুক্ষন ঝগড়া করে বললাম,”তুমি নাকি কোন মেস-টেসে থাকতে চেয়েছিলে, সত্যি?”
ছোটকা বলল,”না রে না, তেমন কিছু ফাইনাল হয় নি, একটা জায়গায় ফোন করে কথা বলা হয়েছিলো শুধু, ব্যাস, আমার তো তোদের কাছে থাকতে পারলেই মজা।।”  
“আচ্ছা কবে নাগাদ আসছো, ঠিক হয়েছে কিছু?”
“হ্যা, তোর বাবাকে বলেছি, পরশুদিন মানে রবিবার সকালে ঢুকবো তোদের বাড়ি।।”
“আচ্ছা এসো।।”

রবিবার দিন সকালবেলা ছোটকা বাড়িতে আসে, আমি তখনো ঘুমাচ্ছি, মা-ই নাকি দরজা খুলে দেয়, মা ছোটকাকে নিয়ে আমার ঘরে আসে, জিনিসপত্র গুলো রেখে বাবার ঘরে যায় বাবাকে দেখতে।। বাবা কিছুদিন আগে থেকেই খুব অসুস্থ হতে শুরু করে ।। শরীরের নার্ভগুলো একদম কাজ করছিল না, ফলে বিছানা ছেড়ে উঠতেও পারতো না।। বাবা জানতে চায়, “রাস্তায় কিছু অসুবিধে হয় নি তো?” ছোটকা জানায়,”না, সব কিছু ভালোই ছিলো, ভালোভাবেই পৌছেছি।।” ততক্ষনে আমার ঘুম ভেঙ্গে গেছে, বাবার ঘরে গেলাম, ছোটকাকে দেখে বললাম,“ছোটকা সব ঠিকঠাক তো? চা খেয়েছো তুমি”
 
“হ্যা সব ঠিকঠাক, আর চা তো হজম হয়ে গেলো, তোর পড়াশুনো কেমন চলছে?।।”

“চলছে ভালোই”

ঠিক হয় ছোটকা আমার ঘরেই শোবে, খালি বিছানাটায়।। মা বলেছিল ছোটকাকে ডাবল বেডের বিছানাটা ছেড়ে দেওয়ার জন্য, কিন্তু ছোটকা একদম রাজী হয় নি, বলেছিল “না, সৌমি ওটায় অভ্যস্ত হয়ে গেছে আর তাছাড়া ওকে বিছানায় বই ছড়িয়ে পড়তে হয়, তাই ওই থাকুক ওখানে।। আমার তো ঘুমোনো ছাড়া কোনো কাজ নেই, আর এটা তো ঠিক সিংগল খাট না, দুজন তো খুব সহজেই শুতে পারে।।” এমনি করেই আমাদের বাড়িতে ছোটকার থাকার জার্নি শুরু।। 

পরের দিন সোমবার, ছোটকা নিউটাউনের অফিসে গিয়ে জয়েন করে, অফিসের সবার সঙ্গে গিয়ে গিয়ে আলাপও করে নেয়।। সেদিনের পর থেকে ছোটকা রেগুলার সকাল ৯ঃ০০ টায় বাড়ি থেকে বেরিয়ে যেতো, কারন বাড়ি থেকে অফিস পৌছাতে প্রায় ১ ঘন্টার ওপরে লেগে যেতো, আর ফিরতে ফিরতে সন্ধ্যে ৬ঃ৩০।। 

দিন যেতে থাকে, ছোটকা মাঝে মাঝে আমাকে অঙ্ক দেখায়, বাজারেও যায়।। আমাকে আর আগের মতো বাজারে যেতে হয় না, ছোটকা সামলে নেয়।। ছোটকা আর আমার খাটের মাঝে সেই পড়ার টেবিল, আমার খাটে বসে আমি পড়ি।। টেবিলটার অন্য পাশেই ছোটকার খাট।। দিদি আর আমি এই টেবিলের-ই দুপাশে বসে পড়তাম।। 

আমার যেহেতু ক্লাস টোয়েল্ভ, আমি একটু রাত জেগে পড়তাম তখন।। কিন্তু ছোটকাকে তো ঘুমোতে হবে।। প্রথম প্রথম ছোটকাও আমার শোবার সময় পর্যন্ত জেগে মোবাইল দেখতো, কিছু বলতো না আমায়।। তারপর একদিন আমার-ই মনে হলো দিদি আর আমি তো একটা টেবিল ল্যাম্প জ্বালাতাম যেন একজনের ঘুম পেলে ঘরের লাইট অফ করে টেবিল ল্যাম্পে আরেকজন পড়তে পারে।। সেটাকে আমি খুজে বের করে প্লাগে লাগালাম, দেখি দিব্যি ভালো আছে।। এর পর থেকে খাওয়া-দাওয়ার পরে ঘরের লাইটটা অফ করে টেবিল ল্যাম্পটা জ্বালিয়েই পড়তাম।। তখন ছোটকাও শুয়ে ঘুমিয়ে পরতো।। 

এমনি করে ৪-৫ মাস বেশ ভালোভাবেই কেটে যায়।। একদিন রাতে আমি খাটে বসে টেবিলের নিচে পা ঝুলিয়ে পড়ছিলাম, ছোটকা শুয়ে শুয়ে মোবাইল দেখছিলো ।। বেশ কিছুক্ষন পর আমি দেখি ছোটকা টেবিলের উল্টো পাশে টেবিল ঘেষে আমার দিকে পাশ ফিরে শুয়ে মাঝে মাঝে এপাশ-ওপাশ করছিল।। আমার একবার মনে হলো ছোটকা কি টেবিলের নিচ দিয়ে আমার পা// থাই// কোমড়ের দিকে তাকিয়ে কিছু দেখছে ? আমার টপ বা পাজামাটা কোনোভাবে অসংলগ্ন হয়ে নেই তো? 

এরকম সাত-পাচ মনে হতেই আমি একটু উচু হয়ে ছোটকার দিকে তাকালাম, দেখি যা ভেবেছি তাই সত্যি।। ছোটকা টেবিলের নিচ দিয়ে আমার শরীরের নিচের অংশে কিছু দেখছে।। আমি সাথে সাথেই মাথা নামিয়ে নিলাম যেন ছোটকা বুঝতে না পারে যে আমি ওকে দেখছিলাম। 

আর তাড়তাড়ি করে চোখ নিচু করে আমার নিচের দিকে দেখে নিলাম। নাহ, টপ তো ঠিক-ই আছে, কোথাও কিছু উঠে নেই, কিন্তু আমার পাজামাটা দু-পায়ের ফাকে চেপে ভেতরের দিকে ঢুকে ছিল।। পাজামাটা কোমড় থেকে হাটু পর্যন্ত টাইট হয়ে চেপে ছিল, আমার থাই, কোমড় এসব খুব স্পষ্ট দেখা যাচ্ছিলো।। ছোটকা কি তবে এগুলো দেখছিল? কবে থেকে দেখছে এভাবে? আমি তাড়াতাড়ি করে দু পায়ের মাঝের পাজামাটা বাঁ-হাত দিয়ে টেনে টেনে লুজ করতে থাকি আর ভাবতে থাকি ছোটকা কেন এদিকে তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছিল, পড়ায় মন বসছে না তখন, তলপেটের কাছে কোথাও যেন চিনচিন করছে বুঝতে পারি।। ছোটকা এখনো মাঝে মধ্যে এপাশ-ওপাশ করছে।।

ছোটকার মাথাটা টেবিলের আড়ালে থাকাতে সেটা দেখতে পাচ্ছিলাম না, কিন্তু বুক থেকে পা পর্যন্ত অংশ সবটাই দেখা যাচ্ছিল।। তখনি আমার নজরে এলো ছোটকার পেনিস বড় হয়ে ওর পাজামাটাকে তাবুর মতো করে রেখেছে।। দেখেই লজ্জ্বায়-ভয়ে চোখ নামিয়ে বইয়ের দিকে তাকিয়ে থাকি।। কিছুক্ষন বইয়ের দিকে তাকিয়ে ছিলাম ঠিক-ই কিন্তু আমার মন পরে ছিল ছোটকার পেনিসের দিকে, মাঝে মাঝেই লুকিয়ে লুকিয়ে দেখছিলাম। ইসস, কি বড় হয়ে দাঁড়িয়ে আছে, নিশ্চয় খুব শক্ত হবে, নইলে ওটা ওভাবে দাঁড়িয়ে এপাশ-ওপাশে নড়ছে কি করে?  এসব ভাবনায় সারা শরীর আমার গরম হয়ে উঠছিল।। টেবিলের নিচ থেকে পা উঠিয়ে আমি আস্তে করে বিছানা থেকে নেমে বাথরুমে চলে যাই।। বাথরুমে ঢুকে দরজা বন্ধ করতেই আমার দম ফাটা হাসি আসছিল, মুখ চেপে ধরলাম যেন শব্দ বেরিয়ে না আসে, কিছুক্ষন পরে ঘরে এসে টেবিল ল্যাম্পটা অফ করে শুয়ে পরি ।।

ঘরে হালকা নাইট ল্যাম্পটা জালানোই ছিল। আমি চিৎ হয়ে শুয়ে মনটাকে সংযত করার চেষ্টা করছি, ঘাড় ঘুরিয়ে ছোটকার বিছানার দিকে তাকালাম, দেখি ছোটকা অন্য দিকে পাশ ফিরে শুয়েছে।। শুয়ে প্রথমেই মনে হলো ‘টেবিলের নীচ দিয়ে ছোটকা কি আমার কিছু দেখছিল’, ;দেখলে কি দেখছিল’, ‘ছোটকার পেনিস ওরকম ফুলে উঠেছিল কি কারনে’, এরকম নানা কথা ভাবতে ভাবতে  কখন যে ঘুমিয়ে পরেছি জানি না।। 
[+] 2 users Like ABCD_123's post
Like Reply
#4
Good start…complete whole family
[+] 1 user Likes shafiqmd's post
Like Reply
#5
Good starting
[+] 1 user Likes chndnds's post
Like Reply
#6
মতামত জানিয়ে যারা উৎসাহিত করেছেন তাদের ধন্যবাদ, বাকি সকলকে অনুরোধ করবো আপনারাও আপনাদের মুল্যবান মতামত জানিয়ে আমাকে উৎসাহিত করবেন।
Like Reply
#7
[Image: 73941291-002-3724.jpg]
[Image: 73941291-008-6fb3.jpg]
[Image: 73941291-016-a974.jpg]
[Image: 73941291-001-cae5.jpg]
Like Reply
#8
Exclamation 
পরেরদিন সোমবার সকালে আমি যখন উঠেছি তখন ৮ টা বাজে।। উঠে দেখি অফিসে অনেক দরকারি কাজ আছে বলে ছোটকা বাড়ি থেকে আরো সকালেই বেরিয়ে গেছে।। ভাবলাম ভালোই হয়েছে ছোটকার সাথে দেখা হয় নি, নইলে কাল রাতের জন্য হয়তো ওর মুখের দিকে তাকাতে লজ্জা লাগতো।। কাল রাতে পাজামার ভেতরে ছোটকার পেনিসের ওই ভাবে তাবুর মতো চেহারাটা আমার আবার মনে পরলো, হাসি পেল, মনে মনে চেপে হাসলাম।। তারপর আমিও কলেজের জন্য রেডি হয়ে বেরিয়ে গেলাম।। 

সেদিন সন্ধ্যের পর আমি পড়তে বসেছি, কিছুক্ষন পরেই ছোটকা অফিস থেকে বাড়ি এলো।। তারপর ফ্রেস হয়ে এসে আমাকে বললো “আজকে তোকে অঙ্ক করাবো।। বই-খাতা বার কর।।” আমি চুপচাপ তাই করলাম।। ছোটকা টেবিলের ঐ পাশে, আমি এই পাশে, দুজনেই দুজনের খাটের ওপর বসে আছি।। ছোটকা অন্য একটা চ্যাপ্টার বোঝাতে শুরু করলো।। কিন্তু তখন ছোটকার মুখের দিকে তাকিয়েই আমার মনে পরলো গতকালের ঘটনা।। আমি ছোটকার কথাগুলো বোঝার চেষ্টা করছিলাম না।। বরং গতকালের দৃশ্যটার কথা মনে পরছিল।। আমি লক্ষ্য করি ছোটকাও ঠিক করে বোঝাচ্ছিল না, কথাগুলো এলোমেলো হচ্ছিল, আর মাঝে মাঝেই আমার বুকের দিকে তাকাচ্ছিল।।

ছোটকা আমার বুকের দিকে তাকাচ্ছে কেন? টপের বুকের ওপরে বোতাম খোলা নেই তো? আমার মাথায় চিন্তা হতেই আমি আড়চোখে আমার বুকের দিকে তাকালাম, নাঃ সব ঠিক-ই তো আছে।। একটু পরেই মা এসে খেতে ডাকলো, আমি আর ছোটকা দুজনেই খেয়ে আবার ঘরে এলাম।।

রাত তখন ৯ঃ৩০ টা, ছোটকা বলল “সুমি, ৫ মিনিট বাইরে একটু হেটে আসছি।।” আমিও বললাম “হ্যা যাও, কিন্তু অন্ধকারে দেখে যেও।।” “আচ্ছা” বলে ছোটকা চলে গেল বাইরে।। আমি বাইরের দরজাটা বন্ধ না করে ভেজিয়ে রাখলাম যেন ছোটকা এসে নিজেই ঘরে ঢুকে পরতে পারে।। আমি ঘরে এসে একটা দীর্ঘশ্বাস ফেললাম, কি যেন হচ্ছে আমার মধ্যে, ছোটকার মধ্যেও কি হচ্ছে?? ভাবতে ভাবতে আমি বিছানায় গা-টা এলিয়ে দিলাম।। কিছু ভাললাগছে না।। দুয়েকবার এপাশ ওপাশ করে বাংলা বইটা বুকের ওপর নিয়ে চিৎ হয়ে পড়তে চেষ্টা করছি।। এমন সময় ছোটকা এসে ঘরে ঢুকলো।। 
ছোটকা ঢুকেই বলল “সুমি, হালকা বৃষ্টি পরছে, বাইরে থাকা গেলো না।।” আমি বললাম “হ্যা,অনেক্ষন ধরেই অল্প অল্প বৃষ্টি পরছিল।। আমি ভেবেছিলাম কমে গেছে।। এরকম বৃষ্টিতে বাইরে না থাকাই ভালো।। জ্বর এসে যেতে পারে।।” ছোটকা “হু” বলে বাথরুমে ঢুকে গেলো।। বেরিয়ে এসে প্রথমে নিজের বিছানায় বসলো, আমার দিকে তাকালো, তারপরেই আমার শরীরের দিকে।। আমি তখন ডান হাতটা আমার পেটের ওপর নিয়ে টপের নিচটাকে টেনে আরো নিচে করে দিলাম, যেন পেটের খোলা অংশ ঢেকে যায়।। এবার ছোটকা  টেবিলের পাশে গিয়ে পা গুলো টেবিলের নিচে ঝুলিয়ে নামিয়ে বসলো। তারপর আমার অঙ্ক বইটা টেনে নিয়ে বলল, “তোর আজকের চ্যাপ্টারের অঙ্ক গুলো একটু দেখি।।” 

আমি তখন চিৎ অবস্থা থেকে ঘুরে ছোটকার দিকে মুখ করেছি, মুখ করতেই দেখি ছোটকার কোমড় থেকে নিচের সবটা অংশ টেবিলের নিচ দিয়ে দেখা যাচ্ছে।। তখন বুঝলাম, কাল আমি যখন নিচে পা ঝুলিয়ে পড়তে বসেছিলাম, ছোটকা আমার পা, থাই, কোমড় এসব দেখছিল।। আমি আবার ঘুরে গিয়ে চিৎ হয়ে বই পড়তে চেষ্টা করি, আড়চোখে ছোটকার দিকে দেখার চেষ্টা করছি।। আমি দেখলাম ছোটকাও চোখ উঠিয়ে আমার দিকে তাকাচ্ছিল।। আমি তখন ঘুরে গিয়ে আবার ডানপাশে পাশ ফিরে শুলাম আর বইয়ের আড়াল রেখে তার পাশ দিয়ে ছোটকার দিকে তাকালাম।। ছোটকার নিচের দিকে চোখ যেতেই দেখি ছোটকার পেনিস শক্ত হয়ে ফুলে উঠেছে, ঠিক গতকালের মতোই পাজামাটা যেন তাবু হয়ে উঠেছে।। আমি তখন তাড়াতাড়ি করে আমার মাথাটাকে আরো একটু টেবিলের কাছে নিয়ে গেলাম যাতে আমার চোখ টেবিলের আড়ালে থাকে আর ছোটকা যেন দেখতে না পায়। এবার আমি ভালো করে তাকালাম, দেখি ছোটকার পেনিস যেন ওর পাজামা ফুঁড়ে বাইরে বেরোতে চাইছে, আর মাঝে মাঝেই ওটা নড়ছে, ওপরের দিকে উঠছে আবার একটু নেমে যাচ্ছে।। একবার ছোটকা ওটাকে হাত দিয়ে ধরে একটু নাড়িয়ে আবার ছেড়ে দিল, দেখি ওটা দুলতে দুলতে আবার আগের জায়গায় টানটান হয়ে দাঁড়ালো।। বেশ কয়েকবার ছোটকা ওটাকে জায়গা থেকে কিছুটা সরিয়ে ছেড়ে দিচ্ছিল, আর ওটা পেন্ডুলামে মতো দুলে দুলে আবার আগের জায়গায় দাড়াচ্ছিল, অনেকটা লম্বা, শুধু মনে হচ্ছিলো, একবার যদি ভেতরেরটা খোলা দেখতে পেতাম !! 

এসব দেখতে দেখতেই আমার হার্টবিট প্রচন্ড বেড়ে যায়, কি করব কি করব, করে ভেবে পাচ্চিলাম না।। আমি হাতের বইটা সবেমাত্র বিছানায় নামিয়ে দিয়েছি, তখনি দেখি ছোটকার বা-হাতটা নিচে নেমে এলো, হাতটা দিয়ে পেনিসটাকে জাপটে ধরলো ছোটকা, কিছুক্ষন ঐভাবে রেখেই হাতটা দিয়ে কয়েকবার নাড়াচাড়া করলো পেনিসটাকে, তারপর পাজামা শুদ্ধ পেনিসটাকে হাতের আঙ্গুলগুলো দিয়ে পেচিয়ে জড়িয়ে হাতটাকে আস্তে আস্তে করে ওপরে-নিচে করতে থাকলো।।

আমার তখন উত্তেজনা চরমে, আর পারছিলাম না, মনে হচ্ছিল এক্ষুনি একবার নিচে আমার যোনীতে হাত দেই।। কিন্তু সেটা করলে ছোটকা সরাসরি দেখতে পাবে কারন আমি ডান পাশ ফিরে শুয়ে আছি, ছোটকার দিকেই মুখ করে।। আমি উত্তেজনায় আর না থাকতে পেরে, ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে গিয়ে বা-পাশে পাশ ফিরে গেলাম।। আমার পিঠ এখন ছোটকার দিকে।। আমার হার্ট সমানে ‘ঢক ঢক’ করে আওয়াজ করছে।। এবার আমার ডান-হাতটা পাজামার ভেতরে ঢোকালাম, দেখি আমার যোনীর জায়গাটা বেশ গরম আর রসে ভিজে গেছে।। আমি ওই ভাবেই ডান-হাত দিয়ে আমার যোনীর চেরা জায়গায় ঘষা দিলাম, আহ…অদ্ভুত এক আরামের অনুভূতি, কিছুতেই যেন ছাড়তে ইচ্ছে করছিল না।।

কিন্তু কয়েকবার ঘষেই আমি থামলাম, আর সাথে সাথেই ঝটকা মেরে ঘার ঘোরালাম, দেখি ছোটকা একদৃষ্টে আমার ডান হাতের দিকে তাকিয়ে ছিল।। আমি ঘুরে গিয়ে ডান পাশে পাশ ফিরলাম, ছোটকার দিকে মুখ।। হাতের বইটাকে কয়েকবার ওপরে-নিচে করে পাশে রাখলাম, ভাবখানা এমন যেন আমি খুব বই পড়তে ব্যাস্ত।। লুকিয়ে লুকিয়ে ছোটকার দিকে তাকাচ্ছিলাম, দেখি ছোটকাও বই পড়ার অজুহাতে টেবিলের ওপর দিয়ে আমার দিকে তাকাচ্ছিলো।। কিন্তু তখনো পর্যন্ত আমি খুব সাবধান ছিলাম।। আমি আমার মুখ টেবিলের আড়ালে করে খোলা বইয়ের পাশ দিয়ে ছোটকার দিকে তাকালাম।। 
ছোটকা ডানহাত দিয়ে পেনিসটাকে এখানে ওখানে টিপছে, শেষে আবার হাতের আঙ্গুলগুলো পাজামা শুদ্ধ পেনিসে জড়িয়ে ওপরে-নিচে ওঠানামা করছে, একবার টেনে ওপরের দিকে নিচ্ছে, আবার নিচের দিকে করছে।। এসব দেখে আমি আর ঠিক থাকতে পারিনি, ছোটকা দেখতে পাচ্ছে জেনেও থাই দুটো একটার সাথে আরেকটা ঘষতে শুরু করলাম, থাই দুটো একটার সাথে আরেকটা ঘষতেই বুঝতে পারি যোনীতেও ঘষা লাগছে আর শরীরে আরাম ছড়িয়ে পরছে।। 

সাথে সাথেই দেখি ছোটকা দুই হাত দিয়ে ওর পাজামার চেইন-টা টেনে খুলে ফেললো, আর ভেতরে হাত দিয়ে পেনিসটাকে টেনে বাইরে বার করছে, পেনিসটা স্প্রিং-এর মতো লাফ দিয়ে বেরিয়ে এলো বাইরে।। আমি অবাক হয়ে ওটার দিকে তাকিয়ে থাকলাম, কালো, লম্বা আর শক্ত মোটা লাঠির মতো, পুরুষ লিঙ্গ আগে এভাবে এত কাছ থেকে কখনো দেখি নি।। আমরা বন্ধুরা মিলে অনেক হাসি-ঠাট্টা করতাম এটা নিয়ে, কিন্তু সেটার প্রকৃত চেহারা যে এরকম হয় জানতাম না।। 

আমি তখন হা করে তাকিয়ে আছি ওটার দিকে।। কয়েকবার এপাশ-ওপাশ নাড়িয়ে ডান হাত দিয়ে পেনিসটাকে জড়িয়ে ধরলো আর তারপরেই হাতটা টেনে নিচের দিকে করতেই পেনিসের উপরের চামড়াটা নিচে নেমে গেলো, আর পেনিসের মুন্ডিটা বেরিয়ে এলো, কিছুটা লালচে রঙের মনে হলো, পরক্ষনেই আবার হাতটা টেনে পেনিসের ওপরের দিকে নিয়ে গেলো, দেখি চামড়াটা আবার ওপরে উঠে গেলো আর মুন্ডিটাও ঢেকে গেলো।। এর পর ছোটকা ওভাবেই পেনিসটাকে টেনে একবার ওপরে, একবার নিচে করতে থাকলো।। মুন্ডিটা একবার চামড়ার বাইরে বেরিয়ে আসছে, আরেকবার সেটা ভেতরে চলে যাচ্ছে।। এবার আমার হার্টবিট ডাবল হয়ে গেছে আর সারা শরীরে প্রবল উন্মাদনা ছড়িয়ে পরেছে।। আমি আর ঠিক থাকতে পারছিলাম না।। কি করবো, কি করবো ভেবে আমি ঘুরে গিয়ে চিৎ হলাম আর বইটাকে বুকের ওপরে শুইয়ে রাখলাম।।  

তখন আর ছোটকার দিকে তাকাচ্ছি না আমি, একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে, আমার বাঁ-হাতটা দিয়ে আমার পাজামাটার কোমড়ের ওখানে চুলকাতে চুলকাতে পাজামাটা বেশ খানিকটা নিচে নামিয়ে দিলাম আর পা-দুটোকে দু-দিকে ছড়িয়ে দিলাম।। দুটো হাতকে ওপরে দিকে এনে মাথার নিচে রেখে চোখ বন্ধ করে শুয়ে থাকলাম।। আমার পাজামা নাভির অনেকটা নিচে, আর হাত গুলো ওপরের দিকে এনে মাথার নিচে করাতে আমার টি-শার্টটাও ওপরের দিকে উঠে এসেছিল, ফলে আমার নাভি শুদ্ধ তলপেট উন্মুক্ত হয়ে পরেছিল।। 

আমার আর তখন মাথা ঠিক করে কাজ করছিল না, ভাবছিলাম যা খুশী হয় হোক, আর থাকতে পারছি না আমি।। তখনি দেওয়াল ঘড়িটা জানান দিল যে রাত ১২ টা বাজে।। আমি আচমকাই ছোটকার দিকে তাকিয়ে দেখি সে আমার তলপেটের দিকে তাকিয়ে আছে।। আমি তাকাতেই চোখ সরিয়ে নিল, আমিও তখন বিছানায় উঠে বসলাম, বললাম, “ছোটকা, আমি ঘুমিয়ে পরি, তুমি কি আরো জেগে থাকবে?” ছোটকা থতমত খেয়ে নিজের হাতগুলো টেনে সামনে এনে বলল “না, না আমিও শুয়ে পরবো।” আমি বাথরুম করে বিছানায় শুলাম, ছোটকাও গেল, ফিরে এসে লাইট নিভিয়ে দিল।। দুজনেই শুয়ে পরলাম।।

শুয়ে তো পরলাম, কিন্তু ছোটকার শক্ত, লম্বা, মোটা হয়ে ওঠা পেনিসের চেহারাটা আমার চোখে ভাসছিল।। যত চেষ্টা করছি ঘুমোতে, কিন্তু ঐ দন্ডায়মান পুরুষাঙ্গটা আমার সামনে থেকে কিছুতেই সরাতে পারছিলাম না।। ঘরটা অন্ধকার অনেকটা, আমি তাই পাজামাটা টেনে অনেকটা নামিয়ে হাত দিলাম আমার যোনীতে।। অনেকটা ভিজে গেছে কামরসে, আমি আঙ্গুল দিয়ে চেরা জায়গাটায় ঘষতে শুরু করলাম, আঙ্গুলটা সুন্দর স্লিপ করে যাচ্ছিলো।। আমার ক্লিটোরিসে যখন হাত পৌছালো… আহ…কি আরাম আর ভালোলাগা…মনে হচ্ছিলো এত দিন কেন এই আরাম উপভোগ করলাম না…ক্লিটে বার বার মোচড় দিতে থাকলাম আর অদ্ভুত এক আবেশে আস্তে আস্তে কোমড়টা তোলা দিচ্ছি।। ক্লিট থেকে হাত আবার চেরা জায়গা হয়ে পৌছে গেলো আমার যোনীর ফুটোতে, আমার মাঝের বড় আঙ্গুলটা ভেতরে ঢুকিয়ে দিলাম, আঙ্গুলটাকে যোনীর ভেতরে আর বাইরে করতে লাগলাম।। ক্লিট থেকে ফুটো পর্যন্ত অংশটাকে হাতের চেটো দিয়ে বার বার ঘষে ঘষে একসময় দেখি আমার শরীর ভেঙ্গে আসছে, আরামে আবেশে আমার মুখ দিয়ে ‘আহ’ ‘আহ’ আওয়াজ বেরোচ্ছে যার ওপরে আমার কোনো নিয়ন্ত্রন ছিল না।। কিছুক্ষনের মধ্যেই আমার যোনীরস বেরিয়ে এলো।। আমি হাত দিয়ে জোরে চেপে আছি ক্লিটোরিস থেকে যৌন ছিদ্র পর্যন্ত জায়গাটা, ফলে হাত আমার নিজের-ই যৌনরসে আঁঠালো জবজবে হয়ে গেলো।। 
Like Reply




Users browsing this thread: 1 Guest(s)