একটি নতুন অধ্যায় এর সূচনা
Indian Private Cams | Porn Videos: Recently Featured XXXX | Most Popular Videos | Latest Videos | Indian porn sites Sex Stories: english sex stories | tamil sex stories | malayalam sex stories | telugu sex stories | hindi sex stories | punjabi sex stories | bengali sex stories
Adultery মায়া
|
26-07-2025, 04:08 PM
বড় আপডেট চাই..
এখানে আমার একটা চলমান Thread এর গল্প পুনরায় আপলোড দেয়া হবে।
পুরাতন Thread এ একটু ঝামেলা দেখা দিয়েছে।
গল্পটি পুরোপুরি কাল্পনিক। গল্পের সকল চরিএ, নাম, স্থানের সাথে বাস্তবের কোন মিল নাই। সবাই পরে feedback দিবেন।
মাতৃত্ব একটা আজব অনূভুতি। শুধুমাএ জন্ম দিলেই মাতৃত্ব জন্মায় না, শুধুমাএ মায়ায় জরালেও মাতৃত্ব অনুভব হতে পারে।এটা যে কোন বয়সের নারীর, যে কোন পুরুষের জন্য অনুভব হতে পারে। প্রথম অধ্যায়
আজকের গল্পটা আমার জীবনের থেকে নেয়া,
কিভাবে আমি জীবনের বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন বয়েসি বামনদের মাতৃত্বের জন্য আবির্ভাব হই।
১.
আমার নাম মিলি।আমি নদীর পাশে একটা ছোট্ট গ্রামে থাকি। আমাদের একটা দোতালা পাকা বাড়ি আছে, যদিও বাড়িটা আমার দাদু ও বাবা দুইজন মিলে বানিয়েছেন। দাদু গত হয়েছেন অনেক আগেই, বাবা রোজগারের জন্য বিদেশে পারি দিয়েছেন। বাড়িতে আমরা বলতে আমি, দাদি ও মা
এই তিন জন। অন্য কোন পুরুষ মানুষ নেই। আর আছে একটা গোয়াল ঘর, সেখানে একটা গাভী ও আরেকটা গাই আছে। গাভীটা সদ্য বিয়ে হয়েছে। আমার মা একটা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চাকরি করে। যেখানে মূলত গরিব ও অসহায় লোকদের জন্য কাজ করা হয়। মাকে তাই প্রায় সময়ই দূরে যেতে হয়। বাড়িতে আমি ও আমার দাদিই বেশিরভাগ সময় থাকি। আমি গ্রামের একটা হাইকলেজে ক্লাস ৭ এ পরি। যদিও যে কেউ দেখলে বলবে হয়ত আমার বিয়ের বয়স হয়ে গেছে, দেহের গরন ও উচ্চতার কারনে।
আমাদের বাড়ির থেকে একটু দূরে আরেটা বাড়ি আছে। সেটাও সেকেলের আমলে তৈরি একটা তিনতলা কাছারি ঘর। আমরা তাকে কোটালি দাদু বলে ডাকাতম। দাদু পরিবার এক সময় জমিদার ছিলো, সেখান থেকেই এত জমি-জমার মালিক হয়েছেন তারা। দাদুর তিন ছেলে কিন্তু মেজো ছেলেটা উচ্চতায় অনেক খাটো বলতে গেলে বামন।
তার সবচেয়ে বড় ছেলে বউ-বাচ্চা নিয়ে শহরে উঠেছে। বলতে গেলে এখন অনেকটাই বুড়ো হয়ে গেছেন শুনেছি। মেজো ছেলে ও ছোটো ছেলে একসাথে থাকত। মেজো ছেলে বামন হওয়ায় কখনো বিয়ে করতে পারে নি। সমস্যার সৃষ্টি ছোটো ছেলে বিয়ে করার পর, তার বউ মেজো ছেলেকে দেখলেই কেমন কেমন করে, তার মতে সে নামন হওয়ায় তাকে দেখলে নাকি তার ভয় লাগে। যদিও কোটালি দাদুর স্ত্রী সুস্থ থাকা অবস্থায় কোন সমস্যা হয়নি, সে অসুস্থ হওয়ার পরে ছোট ছেলে জমি বেচে ডাক্তার দেখাবার নাম করে সকল জমি নিজের নামে করে নেয়। এরপর ছোট ছেলে মেজো ভাইকে মারধর করতে শুরু করে ও মাকে মেজো ছেলেকে বাড়ি ছারা করতে বলে। কিন্তু তার মা মেজো ছেলেকে নিয়ে আলাদা থকতে শুরু করে, কাছারি বাড়ি থেকে একটু দূরে একটা ছোট টিনের থাকতে শুরু করে। সেই থেকে কোটালি দাদি আমাদের বাড়িতে যাতায়েত শুরু করে।
চলবে....................... ২. ততদিনে, আমার final ক্লাস পরিক্ষা শেষ।ক্লাস ৮ এ উঠতে পরের বছরের অপেক্ষা।কোটালি দাদুর স্ত্রী (কোটালি দাদি) আমাদের বাড়িতে আসতে শুরু করলে আমার ও দাদির সাথে তার সখ্যতা গড়ে ওঠে। মা যেহেতু বেসরকারি সংস্থাতে কাজ করে, তাই কোটালি দাদির কাছ থেকে সব শুনে তাকে কিছু অনুদানের ব্যবস্থা করে দেয়। কোটালি দাদির মুখ থেকে তার মেজো ছেলে থেকে আরো জানতে পারি........... ছেলেটা বামন হলেও তার বয়স কম না হলেও ৩৭ বছরের উপরে, উচ্চতা ২ ফুট ৬ inchi এবং দেখতে অনেক ভীতু । রাতে একা ঘুমাতে পারে না, অন্ধকারে ভয় পায়। এখনো নাকি আদর করে মাথায়- পিঠে হাত বুলিয়ে ঘুম পারাতে হয়। আমাদের বাড়িতে ভালো কিছু রান্না হলে প্রায়ই তাকে দিত। কিন্তু একদিন আসতে না পারলে মা আমাকে দিয়ে মাছ পাঠায় কোটালি দাদির জন্য, সেদিনই প্রথমবার আমি মেজো ছেলেকে দেখতে পাই। শুকনো মুখ ও শরীর, ভালো করে হাটতে পারে না। কিন্তু চেহারা দেখলে খুব মায়া লাগে।আমাকে দেখে কাছে আসে, কিছুক্ষণ তাকিয়ে থাকে আমার দিকে এরপর হঠাৎ করেই মা মা করে ডাকতে শুরু করে ও হাত বাড়িয়ে দেয়। আমি একটু অবাক হই। পাশে গিয়ে বসলে হুট করে আমার কোলে মাথা দিয়ে শুয়ে পরে। এরপর কোটালি দাদি আসার শব্দ শুনে আমার কাছ থেকে ওঠে চলে যায়। কোটালি দাদি আমাকে দেখে তারাতাড়ি আসে এবং ঘরের ভিতরে নিয়ে যায়। ঘরটা অনেক ছোট ও উপরে টিনের ছউনি। দুইটা রুম, একটা রান্না ঘর ও একটু দূরে একটা ছোট বাথরুম। এরপর আমাকে জিজ্ঞেস করে মেজো ছেলেকে দেখেছি কিনা? কিছু বলার অগেই বলে না দেখলেই ভালো। আমি কেন জিজ্ঞেস করলে বলে মেজো ছেলেটা বামন ও বয়স্ক হলেও সে মাঝে মাঝে শিশুদের মতো আচারন করে। যার করনেই ছোট ছেলের বউ তাকে দেখলে ভয় পায়। এরপর আমি বলি যে, আমি তার মেজো ছেলেকে দেখেছি তাকে দেখতে নিতান্তই অবুঝ মনে হয় কিন্তু ভয়ংকর না। এই শুনে কোটালি দাদি কেঁদে ফেলে ও আমাকে জরিয়ে ধরে বলে তুমিই একমাএ ওকে বুঝেছ। তার সাথে কথা বলার সময় টেবিলের উপর একটা ছোট একটা ফিটার ও দুধের প্যাকেট দেখতে পাই, তবে ফিটারটা আকারে অনেক ছোট। যেটা আমার মনে অনেক প্রশ্নের জন্ম দেয় । আমি কোটালি দাদিকে ফিটার কার জন্য জিজ্ঞেস করলে কোটালি দাদি একটু হকচকিয়ে ওঠে। কিন্ত, বলতে না চাইলেও আমার জোরাজোরিতে বলে 'এটা তার মেজো ছেলের জন্য ' শুনে আমি অনেকটা অবাক হয়ে যাই। কৌতূহল আরো অনেকটা বেড়ে যাওয়ায় আমি অবার জিজ্ঞেস করি 'এত বয়স্ক ছেলে এখনো দুধ খায়? ' আমার প্রশ্ন শুনে কোটালি দাদি একটু ইতস্তত বোধ করলেও পরে বলতে শুরু করে।.......................................... 'খুব অল্প বয়সেই নাকি কোটালি দাদির সাথে কোটালি দাদার বিয়ে হয়। বলতে গেলে ১২ বছর বয়সে তাদের বিয়ে হয়। ১৪ বছর বয়সে তাদের বড় ছেলের জন্ম হয়, সে সম্পূর্ণ সুস্থ ছিল। সেটা দেখে পরিবারের সবাই তাদের আরেকটা সন্তান নেবার জন্য চেস্টা করতে বলে।বড় ছেলেকে দুই বছর পর্যন্ত বুকের দুধ খাইয়ে ছিলেন কোটালি দাদি। ছয় বছর পর তাদের মেজো ছেলে হয়। কিন্ত এই সন্তানটা জন্মের পর তারা প্রথমে বুঝতে না পারলেও, পরে বুঝতে পারে যে এই সন্তানটা সাভাবিক নয়। মেজো ছেলের ঠিকঠাক খেয়াল রাখার জন্য কোটালি দাদু ও দাদি মিলে ঠিক করেছিল বড় ছেলের ৯ বছর হলে তাকে শহরে পাঠিয়ে দেবে। তারা তাই করে, বড় ছেলের ৯ বছর হলে কোটালি দাদু তাকে শহরের এক নিঃসন্তান আত্মীয়ের বাড়িতে রেখে আসে পড়াশোনা ও থাকার জন্য। তারাও তাকে নিজেদের সন্তানের মতোই খেয়াল রাখতে শুরু করে।মেজো ছেলে জন্মানোর পর কোটালি দাদির নাকি স্তনের দুধের পরিমান অনেক বেড়ে যায়। চারবেলা নিয়ম করে কোটলি দাদি মেজো ছেলেকে দুধ খাওয়াতে শুরু করে, তবুও নাকি তার স্তানে দুধ রয়ে যেত। তারপর থেকে কোটালি দাদি ঘুমানোর সময় একটা দুধের বোঁটা মেজো ছেলের মুখে দিয়ে ঘুমাত ও শাড়ির আঁচল দিয়ে মাথা ঢেকে দিত। সারারাত নাকি বামন মেজো ছেলে কোটালি দাদির স্তন থেকে দুধ খেতে খেতে ঘুমাত। এই রকম একটানা ৬ বছর ধরে চলতে থাকে। মেজো ছেলের বয়স ৮ বছরের কাছাকাছি হলে কোটালি দাদির স্তনের দুধ শুকিয়ে যেতে শুরু করে। তখন থেকে কোটালি দাদি তার মেজো ছেলেকে শুকনো খাবার খাওয়াতে শুরু করে ও বুকের দুধ ছাড়ানোর চেষ্টা করতে থাকে। কিন্তু অনেক চেষ্টা করেও বুকের দুধ ছাড়াতে পারে না, আবার মেজো ছেলে বামন হওয়ায় তার প্রতি অনেক মায়া কাজ কারে কোটালি দাদি তাই বেশি কঠোরও হতে পারে না। একদিন কোটালি দাদি ঠিক করে সে এক সপ্তাহ মেজো ছেলের সাথে শোবে না, দেখবে দুধ খাওয়া ছাড়াতে পারে কিনা। দুদিন যেতই মেজো ছেলে দুর্বল হয়ে পরে, চোখের নিচেও কালো দাগ দেখতে পারে এবং সাভাবিক খাবার খাওয়াও কমিয়ে দেয়। পাঁচ দিনের মাথায় কোটালি দাদির মেজো ছেলে অসুস্থ হয়ে পরে, দেখলেই মনে হয় না ঘুমানোর কারনেই এই অবস্থা। তাই কোটালি দাদি বাধ্য হয়ে আবার তাকে স্তন চোষাতে শুরু করে, এবং ছোট বাচ্চাদের মতো ঘুম পারাতে শুরু করে। এরকম ভাবেই কোটালি দাদির ৩৫ বছর বয়স অবদি তার বামন মেজো ছেলেকে স্তন মুখে দিয়ে ঘুম পারায়। ততদিনে কোটালি দাদির বুকের দুধ পুরোপুরি শুকিয়ে গিয়েছিল অনেক আগেই, কিন্তু তারপরেও মেজো ছেলে অভ্যাসের কারনেই এরপরও তাকে স্তনের বোটা মুখে দিয়ে ঘুম পারায়। এরপরেই আরেক বিপদে পরে কোটালি দাদি। একদিন যখন মেজো ছেলে যখন স্তনের বোটা চুষছিল, তখন দুধের বোটার চারপাশে চুলকানি শুরু হয়। শহরে ডাক্তার দেখালে ডাক্তার বলে ' স্তন ভিজে থাকার কারনেই এই সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে এবং কিছু সপ্তাহের ভিতর স্তনের বোটা ভিতরের দিকে ঢুকে যাবে । চলবে....................... ৩. আমি খুবই অবাক হলাম, কোটালি দাদির মুখ এইসব শুনে আমি জিজ্ঞেস করলাম ' দাদি, তোমার স্তনের এই সমস্যার কোনো প্রতিকার পেয়েছিলে?' তখন কোটালি দাদি বলল ' না, বরং কিছুদিন পর দুধের বোটার চারপাশে বড় বড় গোটা জাগতে শুরু করে এবং বোটার চারপাশ অনেক ফুলে যায়। এরপর আবার জিজ্ঞেস করলাম ' দাদি, এইবার কি তুমি মেজো ছেলে বুকের দুধের বোটা চোষানো বন্ধ করতে পেরেছিলে?' আমার মুখে এই কথা শুনে কোটালি দাদি অনেক আস্তে করে বলে 'না। ' আমি আবার জিজ্ঞেস করি ' তাহলে, তোমার সমস্যার কি হলো? ' তখন, কোটালি দাদি হুট করে উঠে দারালো ও বিছানার চাদর ওঠিয়ে তোশকটা গুটিয়ে ফেলে। তোশক ওঠানোর পর, আমি বিছানার উপর তিন কাপরের ব্লাউজ দেখতে পাই। তখন কোটালি দাদি একটা ব্লাউজ উঠিয়ে আমার হাতে দেয়। ভালো করে ব্লাউজটা দেখার সময়, আমি ব্লাউজটার দুই পাশের উচু জায়গায় ( যেটা মূলত ব্লাউজ পরলে দুধের বোঁটার জায়গায় থাকে ) টেবিলের উপরে রাখা ফিটারের নিপেলের মাপের ফুটো দেখতে পাই। যেটা দেখে আমি দাদির মুখের দিকে থাকাই। তখন কোটালি দাদি আবার বলতে শুরু করে........................... ' মেজো ছেলেকে স্তনের বোঁটা চুষতে দেওয়া বন্ধ করলে, সে আবার অসুস্থ হয়ে পরতে পারে। তাই কোটালি দাদি শহর থেকে ডাক্তার দেখিয়ে আসার সময় একটা ছোট্ট ফিটার কিনে নিয়ে আসে। তারপরে, সেই ফিটার থেকেই দুধ খাইয়ে চেষ্টা করতে শুরু করে মেজো ছেলেকে ঘুম পারানোর জন্য। কিন্তু, কোনোভাবেই বামন মেজো ছেলেকে ঘুম পারাতে পারে না কোটালি দাদি। তারপর, কোটালি দাদি বুঝতে পারে, মেজো ছেলের শারীর নিচে থেকে মাথা রেখে স্তন বোঁটা টানার অভ্যাস। শুধুমাএ তাই নয়, দুধের বোঁটা টানার সময় মেজো ছেলের মাথা ও পিঠে হাত বুলিয়ে দিতে হয়। তাই, এক হাত দিয়ে ফিটার মুখে ধরে ও আরেক হাত দিয়ে মাথা এবং পিঠে হাত বুলিয়ে দেয়া সম্ভব না। তারপরেও কোটালি দাদি চেষ্টা করে মেজো ছেলেকে ঘুম পারানোর। এরকম সময় হঠাৎ একদিন কোটালি দাদি যখন ব্লাউজ কাঁচছিল, তখন দাদি খেয়াল করে ব্লাউজের উচু জায়গায় ( যেটা মূলত ব্লাউজ পরলে দুধের বোঁটার জায়গায় থাকে ) ছোট একটা ফুটো দেখতে পাই। তখন কোটালি দাদির মাথায় একটা বুদ্ধি আসে। সেদিন রাতে কোটালি দাদি ফিটারে দুধ ভরে, তারপরে সেই ফুটো হওয়া কাপরের ব্লাউজটা পরে শুয়ে পরে। এরপরে, সেই দুধ ভরে রাখা ফিটারের নিপেলটা ব্লাউজের ওই ফুটো হওয়া জায়গায় রেখে ব্লাউজের বোতাম আটকে দেয়। এরপরে, কোটালি দাদি মেজো ছেলেকে ঘুমানোর জন্য ডাকে। মেজো ছেলে ঘুমাতে আসলে, সে প্রথমে শারীর আচল দিয়ে মাথা ডেকে দেয়ে পরে একটু উচু ফিটারের নিপেল বামন ছেলে মুখে দেয় ও মাথা এবং পিঠে হাত বোলাতে শুরু করলে সে আবার আগের মতো ঘুমাতে শুরু করে। তখন থেকে আজকের দিন অবদি এভাবেই বামন মেজো ছেলেকে ঘুম পারায়। আমি তখন জিজ্ঞেস করি 'দাদি, আগে কিসের দুধ খওয়াতে মেজো ছেলেকে? ' তখন কোটালি দাদি বলে ' আগে থেকেই গরুর দুধ রাখা হতো তাদের ওই কাছারি ঘরে কিন্তু ওখান থেকে কোটালি দাদি বামন ছেলেকে নিয়ে বেরিয়ে আসলে গরুর দুধ রাখা বন্ধ করে দেয়। তাই, এখন মায়ের মাধ্যমে NGO থেকে পাওয়া টাকা থেকে প্যাকেট দুধ কিনতে শুরু করে। পরে, মা কোটালি দাদির প্যাকেট দুধ কেনার কথা জানতে পারলে NGO থেকে দাদির জন্য প্রতি মাসের বাজার এর সাথে একটি গুরো দুধের প্যাকেট পাঠাতে শুরু করে। কোটালি দাদির এত কষ্টের কথা শুনে আমি খুবই কষ্ট ও মায়া হয়। আমি দাদিকে এরপর জিজ্ঞেস করি কোটালি দাদির ছোট ছেলের সম্পর্কে তখন দাদি বলে ছোট ছেলের তিন বছর বয়সের সময় কোটালি দাদু দওক নেয়। তাই, ছোট ছেলের বয়স মাএ ২১ বছর ও মেজো ছেলের বয়সের সাথে ছোট ছেলের বয়সের এত ফারাক। তাই, তাকে কখনই দাদি বুকের দুধ খওয়ায় নি, ছোট ছেলেকে দওক নেবার পর তাকে ফিটারে করে দুধ খাইয়ে ছিলেন। কোটালি দাদির সাথে কথা বলতে বলতে প্রায় সন্ধা হয়ে যাওয়ায়, আমি দাদির কাছ থেকে বিদায় নিয়ে বাড়ির দিকে রওনা দেই। কোটালি দাদির বাড়ি থেকে রের হয়ে যাবার সময় দূরে দাদির বামন মেজো ছেলেকে দারিয়ে থাকতে দেখতে পাই। যা দেখে আমার মনে এই বামনের প্রতি খুবই মায়া জাগে। এরপর বাড়ি পৌছাতেই, মা এত দেরি করে আসার কারন জিজ্ঞেস করলে আমি বলি কোটালি দাদির সাথে কথা বলতে গিয়ে দেরি হয়ে গেছে। এরপর অনেকদিন কোটালি দাদির সাথে আমার আর দেখা হয় নি। কোটালি দাদি আমাদের বাড়িতে আসলেও, আমি পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পরায়, তার সাথে দেখা হয়নি। এরপর, একদিন আমার দাদি আমাকে বলে কোটালি দাদি নাকি আমাকে খুজতে এসেছিলেন। দুইদিন পর শুক্রবার দুপুরের খাবারের পর আমি মায়ের দেওয়া এক বাটি সেমাই নিয়ে কোটালি দাদির সাথে দেখা করতে যাই।সেখানে যাবার পর কোটালি দাদিকে ডাকতে ও খুজতে শুরু করি। এরপরে দরজা ধাক্কা দিলেই বুঝতে পারি, দরজা খোলাই আছে। দরজা খুলেই ভিতরে যেতেই, আমি কোটালি দাদির বামন মেজো ছেলে খাটের উপর ঘুমাচ্ছে। ঘুমন্ত অবস্থায় বামনটাকে দেখতে একদম ছোট্ট শিশু মনে হয়, খুবই মায়া লাগে। আমি কোন শব্দ না করে আস্তে আস্তে গিয়ে খটের পাশে বসি। অতিরিক্ত গরমের কারনে দেখি বামনটা ঘামছে, সেটা দেখে আমি আরেকটুখানি এগিয়ে গিয়ে আমার গায়ের ওরনাটা খুলে কপালের উপরে জমা ঘাম মুছে দিতে থাকি, তখন দেখি কপালের সাথে সাথে বামনটার বুক - পিঠও ঘামছে। তখন আমি একটু আধ-শোয়া হয়ে ওরনাটা দিয়ে বামনটার বুকের উপর জমা ঘামটা মুছিয়ে যখনই একটু উচু বামনটার পিঠের কাছে জমা ঘামটা মুছিয়ে দিতে শুরু করি, হঠাৎ করে বামনটা ঘুমের ভিতরেই মা মা করতে আমার বুকের কাছে সরে আসে। বামনটার মুখের থেকে আমার ডান স্তনের বোটার দূরত্ব ছিল মাএ চার আঙুল। ঘুমন্ত মাছুম চেহারাটা দেখে মনে হচ্ছিল নাদান বাচ্ছা, বামনটার মানুষের কাছ থেকে পওয়া অত্যাচারের কথা মনে পরে, ইচ্ছে হয় বুকের মাঝে টেনে নিয়ে ওর মা হয়ে যাই। নিজেকে কোনোভাবে সামলে নিয়ে পিঠের ঘামটা মুছে দেই। তখনই, কোটালি দাদির গলা খাঁকারির শব্দ শুনে সোজা হয়ে বসি। চলবে..................................... ৪. কোটালি দাদি বাসার ভিতরে ডুকে আমাকে বসে থাকতে দেখে একটু হকচকিয়ে ওঠে। জিজ্ঞেস করে, 'আমি কখন এসেছে?' তখন আমি বলি, ' এইতো কিছুক্ষন আগেই। মেজো ছেলেকে ঘুমাতে দেখে আমাকে জিজ্ঞেস করে, ' উঠেছিল নাকি, বামনটা?' আমি বলি, ' না।' এরপর, কোটালি দাদি আমাকে পাশের ঘরে ডেকে নিয়ে যায়। নিয়ে জিজ্ঞেস করে, ' আমি শাড়ি পরি বা পরতে পারি কিনা? ' আমি বলি ' বেশিরভাগ সময়ই স্যালোয়ার কামিজই পড়ি, কিন্তু শাড়ি পড়তে একটু বেশি জামেলা বলে মাঝেমাঝে পড়ি। ' তখন, কোটালি দাদি জিজ্ঞেস করে, ' নিজের জন্য কেনা কোন শাড়ি আছে কিনা? ' আমি বলি, ' মা, আমাকে বিভিন্ন সময়ে মিলে মোট তিনটা শাড়ি কিনে দেন। এছাড়াও, মায়ের পুরান শাড়িগুলো মাঝে মাঝে আমি পরি, যেগুলো মা তেমন একটা পড়ে না। ' এরপর, কোটালি দাদি জিজ্ঞেস করলো, ' ব্রাসিয়ার পড়ি কিনা? ' আমি বলি, ' না, শুধুমাএ মায়ই ব্রাসিয়ার পড়ে ' আবার, কোটালি দাদি জিজ্ঞেস করে, ' নিজের জন্য কোন ব্লাউজ বানিয়ে ছিলান কিনা? ' আমি বলি, ' না, শাড়ি পরলে মায়ের ব্লাউজ পরেই পরি যা আমার জন্য অনেকটাই ঢিলা ' তখন কোটালি দাদি উঠে গিয়ে একটা টিনের কৌটা থেকে একটা ফিতা করে নিয়ে এসে আমাকে দারাতে বলে। আমি দারাতেই, কোটালি দাদি, আমার বুকের মাপ নিতে শুরু করে ও একটা ছোট কাগজে লিখে রাখে। এরপর আমাকে বলে, ' অনেকগুলো ব্লাউজের কাপর নাকি কোটালি দাদির কাছে পড়ে আছে, বুড়ো বয়সে নতুন ব্লাউজ বানিয়ে কেই বা পড়বে। সেগুলো দিয়ে আমার জন্য ১০-১৫ টা ব্লাউজ বানিয়ে দেয়া যাবে, গরমের জন্য ভালো হবে ' আমি তখন না করতে শুরু করলে তখন কোটালি বলে, ' আমরা তারজন্য অনেক কিছু করছি, সে এতটুকু করতে চাইলে তাকে যেন বাধা না দেই। ' তখন আমি জিজ্ঞেস করি, ' দাদি, তুমি দর্জির কাজ জানো?' কোটালি দাদি বলল ' হ্যা, কিন্তু চোখের সমস্যার করনে এখন আর করে না এগুলো সে পরিচিত একটা মেয়েকে দিয়ে বানাবে।' এরপর, কোটালি দাদির মেজো ছেলে বামনটা ঘুম থেকে উঠে মা মা করতে শুরু করলে দাদি গিয়ে ওকে আদর করতে শুরু করে। একটুপর, মেজো ছেলেকে বাইরে খেলতে পাঠিয়ে দেয়। বাইরে যাবার সময় বামনটা আমাকে ভিতরে বসে থাকতে দেখে মায়ের মুখের দিকে তাকিয়ে থাকে। তখন, কোটালি দাদি আমাকে দেখিয়ে বলে তোর একটা দিদি, তারপর বাইরে পাঠিয়ে দেয়। তরপর , আমাকে ডেকে নিয়ে সামনের রুমে বসায়। এরপর, আমি কোটালি দিদিকে জিজ্ঞেস করি, ' তুমি ওকে নিয়ে কি করবে ভেবেছো?' দাদি তখন রসিকতা করে হেসে উওর দেয়, 'যদি তোমার মতো কাউকে আমার বামন ছেলেটার মা হিসেবে পেতাম, তাইলে আমি মরেও শান্তি পেতাম।' আমি একটু ভ্রুরু কুচকে তাকতেই কোটালি দাদি আবার বলল, ' না মানে, তোমার মতো কেউ যদি আমার বামন একটু বুঝত , মায়ের স্নেহ দিয়ে ওকে একটু আগলে রাখত তাহলে আমি একটু নিশ্চিতে থাকতে পারতাম। তখন, আমি কোটালি দাদিকে জিজ্ঞেস করি, ' কেন দাদি, তোমার কোন আত্মীয় - স্বজন আছে নেই যারা ওর দায়িত্ব নিবে? ' তখন কোটালি দাদি বলে, ' যতদিন আমার নামে সকল জমি - জমা ছিল, ততদিন অনেকেই ওর দায়িত্ব নিতে চাইত। কিন্তু যখনই ছোট্ট ছেলেটা সকল সম্পত্তি নিজের নামে করে নেয়, তখনই সবাই ওর দায়িত্ব নিতে অস্বীকার করতে শুরু করে। ' বলেই কোটালি দাদি কাঁদতে শুরু করে। আমি কোটালি দাদিকে সান্তনা দিয়ে বলি, ' সময়মতো, সব ঠিক হয়ে যাবে। ' এরপর সেদিন সন্ধ্যার আগে আগে বাড়িতে গিয়ে পৌছাই। বাড়িতে গিয়ে দেখি মা সামনে সোফায় বসে চা খাচ্ছে, আমাকে দেখে জিজ্ঞেস করে, ' কোটালি দাদি তোকে ডেকেছিল কেন? ' আমি বলি, ' কোটালি দাদির নাকি অনেক গুলো ব্লাউজের কাপর আছে, সেইগুলো দিয়ে আমাকে ব্লাউজ বানিয়ে দিতে চায়। ' মা শুনে বলে, ' তাহলে ভালোই হলো, আমার তো পুরোনো অনেকগুলো শাড়ি আছে যেগুলো আমি এখন আর পরি না, সেগুলো তুই পরতে শুরু কর, শুধু শুধু স্যালোয়ার কামিজ বানাতে টাকা খরচ করে লাভ কি? এদেকে তোর কাপড় - চোপড়গুলোও ছোট হয়ে যাচ্ছে। ' যা শুনে আমিও মায়ের কথায় সায় দেই। এরপরে, সামনে আমার পরিক্ষা শুরু হয়ে যাওয়ায়, আমি কোটালি দাদির সাথে দেখা করার সময় পাই নি। তবে, কোটালি দাদি আমাদের বাড়িতে আসতেন প্রায়ই এসে আমার খোঁজ খবর নিতেন। এইভাবেই প্রায় অনেকটা দিন কেটে যায়। পরিক্ষার একদিন কলেজ থেকে এসে শুনতে পাই, কোটালি দাদি নাকি অসুস্থ, সেদিন বিকেলেই আমি দাদির সাথে দেখা করতে যাই। গিয়ে দেখি কোটালি দাদি বামন মেজো ছেলেটাকে ঘুম পারাছেন। বামন ছেলেটার মাথা কোটালি দাদির আঁচলের নিচে, আর কোটালি দাদি বামনটার মাথায় ও পিঠে হাত বুলিয়ে দিচ্ছে। আমাকে দেখেই কোটালি দাদি আসতে করে উঠে বসে বামনটার মাথা আচল থেকে বের করে, একটা বালিশ টান দিয়ে তার উপরে রাখে। এরপর উঠে বসে বুকের উপরের দিক দিয়ে হাত ঢুকিয়ে ছোট ফিটারটা বের করে টেবিলের উপর রেখে, আমাকে হাত দরে টান দিয়ে নিয়ে পাশের ঘরে যায় আর বলে, ' ছেলেটা, কাল রাতে গরমের কারনে ঘুমাতে পার নাই '। আমি কোটালি দাদিকে জিজ্ঞেস করি, ' দাদি, তুমি নাকি অসুস্থ? ' শুনে কোটালি দাদি উওর দেয়, ' দুইদিন আগে অসুস্থ ছিলাম, এখন একটু সুস্থ, বুড়ো মানুষ তো সবসময় অসুস্থ। ' এরপর আমাকে বসতে বলে, কোটালি দাদি একটা টেবিলের ড্রয়ার থেকে একটা কাপড়ের ব্লাউজ আর একটা খাটের পাশে রাখা ঝুরি থেকে শাড়ি রের করে আমার হাতে দিয়ে বলে, ' মেয়েটা, একটা ব্লাউজ বানিয়ে দিয়ে গেছে, পড়ে দেখ ঠিক আছে কিনা? ' বলে কোটালি দাদি দরজাটা চাপিয়ে দিয়ে পাশের ঘরে যায়। এরপর, আমি জামা খুলে ব্লাউজ পরার সময় খেয়াল করি, পুরো ব্লাউজটা এক কাপড়ে বাঁনানো হলেও, ব্লাউজটার উঁচু জায়গায় ( ব্লাউজ পরলে যেখানে দুধের বোঁটা থাকে ) সেখাানে একটু ডাবল কাপড় দেয়া, আমি ব্রাসিয়ার পরি না বলেছিলাম বলেই হয়তো এক্সট্রা কপড়টা দিয়েছে। ব্লাউজের উপর শাড়িটা পড়ে, আমি দরজা খুলে দাদির সামনে গিয়ে দাড়াই। কোটালি দাদি তখন বামনটার মাথায় ও পিঠে হাত বুলাচ্ছিল। দাদি আমাকে দেখে বলে, ' তোকে দেখতে ত একদম পরির মতো লাগছে, একদম বাঙালি বউদের মতো।' আর জিজ্ঞেস করে ' ব্লাউজটা ঠিকঠাক আছে কিনা? ' আমি বলি, ' ঠিক আছে। ' আমি এরপর মেজো ছেলেকে এখনও হাত বুলিয়ে দেবার কারন জিজ্ঞেস করলে বলে, ' এখনও পুরোপুরি ঘুমায় নি, উঠে যেতে পারে। ' তখনই, একটা ছোট্ট ছেলে এসে কোটালি দাদিকে বলে, ' এটা লোক নাকি কোটালি দাদির সাথে দেখা করতে এসেছে, দূরে কাঁঠাল গাছের নিচে দাড়িয়ে, বাসায় আসবে না, দুইটা কথা বলেই চলে যাবে, ওনার হাতে সময় কম।' বলেই চলে যায়। তখন কোটালি দাদি বলে, ' এখন বামনটাকে রেখে গেলেই বিপদ, উঠে পরতে পারে? ' তখন, আমি বলি, ' দাদি, তুমি যাও, আমি হাত বুলিয়ে দিচ্ছি। ' তখন, কোটালি দাদি উঠে লোকটার সাথে দেখা করতে গেলে, আমি আসতে করে গিয়ে পাশে আধশোয়া হয়ে মাথা ও পিঠে হাত বুলিয়ে দিতে থাকি। তখনই, বিছানার পাশের জালনাটা খুলে গেলে বামনটা পিছনের দিকে রোদ্দুর পরতে শুরু করলে, বামনটা অরমোরা দিয়ে আমার দিকে সরে আসে। তারপরেও, রোদ্দুর পরছে দেখে আমি চারপাশে খাতা খুজে না পেয়ে, একটু উচু হয়ে বুকের বাম থেকে শাড়ির আচলটা একটু জাগিয়ে বামনটার মাথা আর শাড়ির বাকি অংশ দিয়ে পুরো শরীরটা ডেকে দেই। একটুপরেই, বামনটা মা মা করে একদম আমার শরীরের কাছে পুরোপুরি সরে আসে। আমি আমার বাম দুধের বোঁটার উপর বামনটা শ্বাস অনুভব করছিলাম ও ডান দিকের কোমড়ের উপর বামনটার হাত। বুকের কাছ থেকে শাড়টা একটু উচু করে দেখতে পাই, বামনটা একদম ছোট শিশুদের মতো নিশ্চিন্তে ঘুমাচ্ছে। কেউ দেখলে মনে করবে, আমি বোদ হয় আচলের নিচে কোন বাচ্চাকে দুধ খাওয়াচ্ছি। তখনই, কোটালি দাদি এসে অবাক হয়ে দাড়িয়ে থাকলে, আমি দাদিকে একটা গায়ে দেবার কাথা দিতে বলি। কোটালি দাদি পাশের ঘর থেকে কাথা আনলে, আমি আস্তে করে বামনটার মাথা শাড়ির নিচ থেকে বের করে পাশে রাখা বালিশে রাখি ও শাড়িটা সরিয়ে কাথা দিয়ে পুরো শরীর ডেকে দিয়ে আস্তে করে উঠে যাই। কোটালি দাদিকে বলি, ' জানালা খুলে গিয়ে রোদ্দুর আসছিলো, তাই আরকি ' কোটালি তখন বলে, ' দেখে মনে হচ্ছিলো, যেন তুমিই ওর মা ' আমি লজ্জা পেয়ে পাশের ঘরে গিয়ে শাড়ি - ব্লাউজ বদলে কোটালি দাদির কাছ বিদায় নিয়ে বাড়ি চলে আসি। চলবে.......................
02-08-2025, 12:03 PM
৫.
এদিকে, আমার ক্লাস ৮ এর ফাইনাল পরিক্ষা শুরু হওয়ার কারনে, আমি লেখা - পড়া নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ি। কোটালি দাদির সাথে দেখা করার তেমন একটা সময় পাই না। দাদির কাছে শুনে ছিলাম যে কোটালি দাদি বাড়িতে আসে, আমার খোজ খবর নেয়। এভাবেই, অনেকটা সময় কেটে যায় কোটালি দাদির সাথে আমার কোনো কথা বা দেখা কিছুই হয় না। এর মধ্যে, আমার ফাইনাল পরিক্ষাও শেষ হয়ে গেলে আমি বান্ধবীদের সাথে সময় কাটাই। এভাবে, ভালোই চলছিল অনেকদিন, কিন্তু একদিন রাতে দাদির কাছ থেকে কোটালি দাদির সম্পর্ক একটা খারাপ খবর পাই। দাদি বলে, কোটালি দাদি নাকি অনেক অসুস্থ হয়ে পরেছিল, এখনও নাকি বিছানা ছেড়ে তেমন একটা উঠতে পারে না। এই শুনে, আমি পরের দিনই কোটালি দাদির সাথে দেখা করব বলে ঠিক করি। কলেজ বন্ধ থাকায় পরের দিন সকাল বেলায়ই, আমি কোাটালি দাদির সাথে দেখা করার জন্য চলে যাই। গিয়ে দেখতে পাই, কোটালি দাদি বিছানার উপরে শুয়ে আছে। আমি দরজায় দারিয়ে থাকতে দেখে উঠে বসে ও হাতের ইশারায় কাছে ডাকে। কাছে গেলে, হাতটা ধরে পাশে বসায়। আমি জিজ্ঞেস করি, ' তুমি তো খুবই অসুস্থ, ডাক্তার দেখিয়েছো? ' কোটালি দাদি বলে, ' ডাক্তার দেখাইছি, অনেক ঔষধ ও দিছে কিন্তু শরীরের তেমন একটা উন্নতি নাই। মনে হয় বেশি দিন বাঁচবো না। ' তখন, আমি বলি, ' তুমি অনেক বেশি চিন্তা করো। ' তখন, কোটালি দাদি বলে, ' আমার সব চিন্তাই, আমার বামন মেজো ছেলেটাকে নিয়ে, আমি না থাকলে ওর কি হবে, কে ওকে আগলে রাখবে? ' তখন আমি বলি, ' সময়মত সব ঠিক হয়ে যাবে। ' এরপর কোটালি দাদি আমার হাত ধরে বলে, ' মা, যদি আমার কিছু হয়ে যায়, তুমি একটু আমার বামন ছেলেটা দেখে রাখো। ' তখন আমি কোটালি দাদিকে শান্তনা দিয়ে বলি, 'দাদি তোমার কিচ্ছু হবে না, খুব শিগরই তুমি ভালো হয়ে যাবে। ' একটুপর, বামনটা এসে কোটালি দাদি বলে, ' মা, খুব খিদে পেয়েছে, খেতে দাও। ' তখন কোটালি দাদি বিছানা থেকে নামতে গেলে, আমি কোটালি দাদিকে বাধা দিয়ে বলি, ' আমি খেতে দিচ্ছি, তুমি বিশ্রাম নেও, শুধু বলো, খাবার কোথায় রাখা? ' তখন কোটালি দাদি রান্না ঘরের দিকে দেখিয়ে বলে, ' তাকের উপরে সব রাখা আছে। ' শুনে, আমি উঠে গিয়ে একটা প্লেটে ভাত ও তরকারি বেড়ে বামনটাকে বসিয়ে ওর সমনে দিলে, আমার মুখের দিকে হা করে তাকিয়ে থাকে। তখন কোটালি দাদি বলে, ' ও হাত দিয়ে খেতে পারে না, খাইয়ে দিতে হয়। ' আমি, এটা শুনে আমার হাতটা ধুয়ে বামনটা মুখোমুখি বসে ভাতের ছোট্ট ছোট্ট ধলা বানিয়ে বামনটার মুখে দিতে শুরু করি। ভাতের ধলা মুখে দিবার পর বুঝতে পারি, বামনটা দাতের সামনের দিকে মাঝের দিকে দাত নেই, এজন্যই হয়তো কোটালি দাদি, বামনটা বড় হলে দুধের বোঁটা চুষিয়েছিলেন। বামনটা, অনেক আয়েশ করেই ভাত খাচ্ছিলো, ভাত খাওনো শেষ হলে আমি বামনটার মুখ ধুইয়ে দেই। পরে আমার গায়ের ওরনার পার দিয়ে মুখ মুছিয়ে দিয়ে কপালে একটা চুমু একে দেই। তখন, বামনটা হুট করে আমাকে জড়িয়ে ধরে, বামনটার মাথা আমার বুকের কাছে ছিল। আমি বামনটার মাথয় হাত বুলিয়ে দেই। দেখে, কোটালি বলে, ' তোমার আদর ওর ভালো লেগেছে। ' পরে, কোটালি দাদি ওকে খেলতে পাঠিয়ে দেয়। আমি বাড়ির দিকে আসতে গেলে, কোটালি দাদি আমাকে একটা কাপরের ব্যাগ দিয়ে বলে, ' তোর ব্লাউজ বানানো হয়ে গেছ ' আমি ব্যাগটা নিয়ে বাড়ি চলে আসি। পরিক্ষার রেজাল্ট দিবে, সেই চিন্তায় ব্যাগটার ভিতর থেকে ব্লাউজ বের করে দেখা হয় নি। এরপর, আমি আবার পরের ক্লাসের জন্য নিজেকে তৈরি করতে শুরু করি। কোটালি দাদির সাথেও আমার দেখা - সাক্ষাৎ একেবারেই হয়ই না। একদিন মা কোটালি দাদির সাথে কথা বলবে বলে, আমাকে কোটালি দাদিকে ডেকে আনতে বলে। আমি তখন কোটালি দাদির বাড়িতে গেলে দেখতে পাই, কোটালি দাদি মাটিতে পড়ে আছে আর বামনটা দাদিকে ধাক্কা দিয়ে ওঠানোর চেষ্টা করছে। আমি তারাতাড়ি গিয়ে দাদির pulse চেক করে বুঝতে পারি, দাদি আর নেই। বামনটা আমার মুখের দিকে তাকিয়ে থাকলে, আমি ওকে জড়িয়ে ধরে মাথায় চুমু দিয়ে সান্ত্বনা দিতে শুরু করি। এরপর, তারাতাড়ি আমি বাড়িতে গিয়ে মাকে খবরটা জানাই। মা তখনই গ্রামের মাত্তব্বরকে খবরটা দিয়ে, কোটালি দাদির অন্য দুই ছেলেকে আসার জন্য বলতে বলে। এরপর, কোটালি দাদির ছেলে ও আত্মীয়রা এসে সকল কাজ সম্পন্ন করে। ততদিন, সবাই বামনটাকে ভালো দেখা শুনো করেছিল, অবশ্য বামনটার চোখে - মুখে অনেকটা ভয় দেখতে পাই। পরে, গ্রামের মাত্তব্বর কোটালি দাদির পরিবারের সবাইকে আলোচনায় বসে, বামনটার দায়িত্ব কে নেবে সেটার বেপারে। সবাই মিলে ঠিক করে, যেহেতু কোটাল দাদির ছোট্ট ছেলে যেহেতু কোটালি দাদার বাড়ি নিজের নামে করে নিয়েছে, তাই সেই বামনটার দেখাশুনো করবে। এরপর, সবাই কিছুদিন থেকে সবাই যে যার বাড়িতে চলে যায়। এরপর, সবকিছু ঠিকঠাকই চলছিল, ছোট্ট ছেলেও নাকি বামনের ভালো খেয়াল রাখছে, মাত্তব্বরের মুখে শুনতে পাই, যখন মায়ের সাথে কথা বলছিল। এদিকে, আমার কাপড় - চোপড় ছোট্ট হয়ে যাওয়ায়, আমি বাড়িতে মায়ের পুরোনো শাড়ি পরতে শুরু করি। এরপর, প্রতিদিনের মতো একদিন যখন আমি গোয়াল ঘরের দিকে গরু দেখতে যাই, তখন সেখানে খরের গাঁদাটা একটু নিচু দেখতে পাই। আরেকটু ভালো করে দেখলে, দেখতে মনে হয় যেন একটা ছোটো ছেলে শুয়ে আছে। পরে কাছে গেলে আমি দেখি, এটাতো বামনটা, সারা শরীরে ধুলো লেগে আছে, দেখে মনে হচ্ছিলো অনেকটা দূর্বল যেন অনেক কম খাবার খেয়ে বেঁচে আছে। আমি সাথে সাথে গিয়ে মাকে ডেকে আনলে, মা এসে এইসব দেখে গ্রামের মাত্তবরকে খবর পাঠায়। মাত্তব্বর এসে আমার কাছ থেকে সব শুনে ও দেখে, ছোট্ট ছেলেকে ডাকার জন্য কোটালি দাদা - দাদির কাছারি বাড়িতে লোক পাঠালে, লোকজন এসে বলে, ' ছোট্ট ছেলে বাড়িতে নেই, দরজায় তালা দেয়া। ' এটা শুনে, মাত্তব্বর রেগে ফোনে কোটালি দাদির ছোট ছেলের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করলে, তার কোন খোঁজ পাওয়া যায় না। তখন, মাত্তব্বর গ্রামের আরো কিছু বয়স্ক মানুষদের নিয়ে মায়ের কাছে আসে বামনটার ব্যাপারে কি করা যায়, সে বিষয়ে আলোচনা করার জন্য। যেহেতু, মা গরীব - দুঃখিদের নিয়ে কাজ করতো, তাই মা এই বিষয়ে কিছু একটা করতে পারবে, এই আশায় তারা ময়ের কাছে আসে। চলবে................................................. ৬. মা যে NGO তে কাজ করে, তখন সেই NGO র কিছু লোকদেরকে ফোন করে সবকিছু খুুলে বলে জিজ্ঞেস করে, ' কিছু করা যাবে কিনা না? ' তখন তারা কিছুক্ষণ পর মাকে জানায়, ' তারা গরীব - দুঃখী ও বৃদ্ধের নিয়ে কাজ করে, কিন্তু বামনদের জন্য তাদের কোন policy নেই। ' এখানে কোন কাজ হয় নি বলে, মা তার এক সহকর্মীকে ফোন দিয়ে সবকিছু খুলে বলে এবং একটু খবর নিতে বলে, ' অন্য কোন NGO বা বেসরকারি সংস্থা এই বেপারে কিছু করতে পারে কিনা? ' কিন্তু শত চেষ্টা কবার পরেও মা কোন NGO বা বেসরকারি সংস্থা খুজে বের করতে পারে না, যারা বামনদেরকে নিয়ে কাজ করে। তখন, মা মাত্তব্বর ও বাকি লোকদেরকে নিরুপায় হয়ে জানিয়ে দেয়, তার দ্বারা আর কিছু করা সম্ভব না। তখন, মাত্তবর সাহেব কিছু একটা ভেবে মায়ের দিকে তাকায় ও তার সাথে আসা লোকদেরকে নিয়ে কিছু একটা আলোচনা করার জন্য বাইরে যায়। একটুপর, মাত্তবর সাহেব তার সাথে আসা লোকদেরকে নিয়ে মায়ের কাছে আসে এবং বলতে শুরু করে, ' ম্যাডাম, আপনি তো গরীব - দুঃখী ও বৃদ্ধদের জন্য অনেক কাজ করেছেন, তাই আপনার এই সম্পর্কে অনেক অভিজ্ঞতা আছে, আপনার বাড়িতেই না হয় বামনটার দেখাশুনোর ব্যবস্থা করলেন। যেটা শুনে মা সাথে সাথে মানা করতে শুরু করে ও বলে, ' আরেকজনের ছেলের দায়িত্ব আমি কি করে নেব? ' তখন মাত্তবর সাহেব মাকে বলতে শুরু করে, ' এতে আপনার সুনাম আরো বাড়বে আর আমরা সবাই মিলে মাসের শেষে আপনার নামে NGO থাকা গরিব - দুঃখীদের তহবিলে কিছু টাকা দিব, যা দিয়ে আপনি আরো গরিব - দুঃখীদের জন্য কাজ করতে পারবেন। ' এবং সেখানে উপস্থিত থাকা লোকজন মাকে রাজি হবার জন্য অনুরোধ করতে শুরু করে। এটা শুনে মা কিছুক্ষনভাবে, এটা ভবিষ্যৎ এ মার reputation ও promotion এর জন্য ভালো হতে পারে চিন্তা করে এবং সবার জোড়া - জুরিতে মা শেষমেশ রাজি হয়, বামনটার দায়িত্ব নিতে। পরে, মা গ্রামের পূর্ব পাশে থাকা, এক ডাক্তারকে খবর দিয়ে আনে, বামনটাকে চেকআপ করার জন্য। ডাক্তার সাহেব, বামনটাকে ভালোভাবে চেকআপ করে মাকে বলে, ' বামনটার পিঠে কিছু মারের দাগ আছে এবং অনেক কম খাবার খাইয়ে রাখার কারনে ওর শরীরটাও কিছুটা দুর্বল। সুস্থ করে তুলতে পরিমিত খাবার ও ভালো যত্ন নিতে হবে। ' মা, সেই অনুযায়ী ভালো রান্না করে, বামনটাকে খেতে দেয়। কিন্তু অনেক চেষ্টা করে বামনটা কোনভাবেই ভাতের ধলা বানিয়ে খতে পারে না। দুই একবার ভাত উঠিয়ে খাবার চেষ্টা করলেও অল্প কিছুটা ভাত মুখে দিতে পারে আর বাকিটা পরে যায়। এই দেখে মা কি করবে বুঝতে পারছিলো না। এইদিকে, আমি একটু দূরে দারিয়ে সবিকছুই দেখছিলাম, বামনটার জন্য আমার খুবই মায়া লাগে, কিন্ত, মা সন্দেহ করতে পারে বলে, আমি নিজে শেধে বামনটার কাছেও যাচ্ছিলাম না আর মাকে বলতেও পারছিলাম না যে বামনটাকে খাইয়ে দিতে হয়। তখন, একটুপর আমার দাদি এসে বামনটার এই অবস্থা দেখে বলে, ' ও মনে হয় হাত দিয়ে এখনও খেতে পারে না, ওকে খাইয়ে দিতে হবে। তখন মা বলে, ' আমার তারা আছে, আর আমি ভাত খাইয়ে দেয়া পছন্দ করি না। ' এটা অবস্য মা ঠিকই বলেছে, মা কখনো আমাকে ছোটবেলায় ভাত খাইয়ে দেই নি। বেশিরভাগ সময়ই, আমাকে আমার দাদিই খাইয়ে দিতো ছোটবেলায়। দাদিও এখন নিচে বসতে পারে না কোমরে ব্যথার কারনে। শেষমেশ কোন উপায় না পেয়ে, দাদি আমাকে একটু দূরে দারিয়ে থাকতে দেখে ডেকে বলে, ' মা, তুই না হয় ওকে খাইয়ে দেবার দায়িত্বটা নে। ' এই শুনে আমার মা আমাকে বলে, ' হ্যা, তোর তো কোন ছোট ভাই নেই, ওকে না হয় ছোট ভাই ভেবে দেখাশুনা কর। ' তখন আমি মনে মনে বলতে থাকি, ' বামনটাকে তো আমি নিজের মাতৃত্বের ছায়ায় আশ্রয় দিতে চাই। ' এরপর, আমি বামনটার মুখোমুখি বসে, ভাতের ও মাংসের ছোটো ছোটো ধলা বানিয়ে বামনটার মুখে দিতে শুরু করলে, বামনটা আস্ত আস্তে খেতে শুরু করে। মা ও দাদি ততক্ষনে চলে যায়। এরপর, খাবার খাওয়া শেষ হলে, আমি শাড়ির আঁচল দিয়ে বামনটার মুখ মুছিয়ে দিতে গিয়ে থেমে যাই, কারন শাড়ির আঁচল ভিজে দেখেলে মা ও দাদির সন্দেহ হতে পারে। তখন, আমি মাকে ডাক দিয়ে বলি, 'মা, খাবার খাওয়ানো হয়ে গেছে। ' পরে, মা এসে আমার হাতে একটা গামছা দিয়ে বলে, ' ওকে হাত - মুখ ধুইয়ে গামছা দিয়ে মুছিয়ে দে। ' বলেই চলে যায়। আমি তাই করি, পরে খাবার প্লেট নিয়ে আসার সময় বামনটার কপালে একটা চুমু দিয়ে, আস্তে করে বলি, ' তোকে আমি আগলে রাখব নিজের বুকের মাঝে। ' শুনে বামনটা তাকিয়ে থাকলেও আমি না দারিয়ে তারাতাড়ি করে চলে আসি। এরপর, রাতে খাবার খেয়ে ঘুমাতে যাবার মা চিন্তা করতে শুরু করে, বামনটাকে কোথায় ঘুমাতে দিবে? তখন দাদি বলে, ' আমার রুমের ডানপাশে বাসের তৈরি দেয়াল দিয়ে ভাগ করা, যে ছোট একটা নিচু রুম আছে, সেখানে বামনটার ঘুমের ব্যবস্থা করা যায়। ' এই শুনে মা বলে, ' হুম, যেহেতু এই রুমটা খালিই থাকে, বামনটাকে এই রুমে ঘুমাতে পারে। ' তখন, মা আমাকে মায়ের রুমের তাক থেকে একটা পাতলা তোসোক, ড্রয়ারের ভিতর থেকে একটা চাঁদর, ছোট মাথার বালিশ ও একটা পাতলা খাতা। এরপরে, আমি বামনটার জন্য বিছানা তৈরি করলে, মা বামনটাকে একটু জোরগলায় বিছানায় শুতে বললে, বামনটা কিছুটা ভয় পেয়ে বিছানায় শুয়ে পরে। তখন, মা সবাইকে যেতে বলে, বামনটার রুমের লাইট নিভাতে গেলে দাদি বলে, ' লাইটটা জলুক, নাহলে রাতে ভয় পেতে পারে যেহেতু নতুন জায়গা। ' তখন মা লাইট জালিয়ে রেখে সবাইকে নিয়ে চলে এসে, আমাকে ও দাদিকে নিজেদের রুমে ঘুমাতে যেতে বলে। রাত একটু গভীর হলে আমি অনেক ক্ষীন মা মা শব্দের সাথে ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কান্নার আওয়াজ শুনতে পাই। আমি বুঝতে পারি, বামনটা ঘুমাতে পারছে না তাই মায়ের জন্য কান্না করছে। শুনে, আমার মন অনেক কাদঁছিল, কিন্ত আমি শতবার বামনটার কাছে যাবার জন্য মন বানালেও যেতে ভয় পাচ্ছিলাম কারন মায়ের রুম আমার রুমের অপরদিকে একটু বাম পাশে ছিল। মায়ের ঘুম খুবই হালকা, সামান্য আওয়াজেই ঘুম ভেঙে যায়। তাই, আমি একটু বড় হলেই মা আলাদা ঘুমাতে শুরু করে, কিন্তু আমি যাতে ভয় না পাই তাই মা আমার রুমের অপরদিকে ঘুমায়। এভাবেই, দুই - তিন চলতে থাকে। একদিন বামনটা হঠাৎ করে অসুস্থ হয়ে পড়ে, দুর্বলতার কারনে উঠে বসতে পারছিলো না বামনটা। চলবে........................................ ৭. আমি অবস্য দেখেই বুঝতে পারি, বামনটার এই অসুস্থতার একমাএ কারণ হচ্ছে রাতে না ঘুমানো, ওর চোখ দুইটা অনেক লাল দেখাছিল। বামনটা অসুস্থতা ও দুর্বলতার কারনে বিছানা থেকে উঠতে পারছে না দেখে মা অনেক ভয় পায় ও দুঃসচিন্তায় পরে যায়, বামনটার কিছু হলে মা অনেক ঝামেলায় পড়তে পারে ও মায়ের Reputation এ অনেক খারাপ প্রভাব পরতে পারে। পরের দিন, মা দুপুরে ডাক্তারকে খবর দিয়ে আনে। ডাক্তার এসে ভালোমতো বামনটাকে চেক-আপ করে, এরপর বাইরে এসে, আমাদেরকে বাইরে দাড়িয়ে থাকতে দেখে কাছে এসে বলে, ' দেখুন, বামনটা দেখতে একটু বয়স্কদের মতো হলেও মানসিকভাবে একটা বাচ্চাদের মতো, ওর বাচ্চাদের মতো করে আদর - যত্ন করা দরকার। শরীরে পুষ্টির অভাব ও রাতে না ঘুমানোর কারণে ওর এই দুর্বলতা। ভালো সেবা যত্ন, রাতে ভালো ঘুম ও বিশেষ করে নিয়মিত দুধ খাওয়ালে বামনটা সুস্থ হয়ে যাবে। ' এই বলে ডাক্তার চলে যায়। এরপর মা ও দাদি খাবার খাবার সময় আলোচনা করতে শুরু করে কি করা যায়। মা হাতে করে খাইয়ে দেয়া পছন্দ করে না এবং NGO র কাজে ব্যস্ত থাকে আর দাদির কোমড়ে ব্যাথার কারনে মাটিতে ঠান্ডায় বসতে পারে না। শেষমেশ, কোন উপায় না দেখে মা আমাকে ডেকে বলে, ' মিলি, তুই কলেজ থেকে এক মাসের ছুটি জনা দরখাস্ত কর, আমি পিনসিপলের সাথে কথা বলে রাখব তোর ছুটির বিষয়ে, ছেলেটার দায়িত্ব যখন নিয়েছি, ওর সবকিছু দেখার দায়িত্ব ও আমাদের, দেখ সেবা - যত্ন দিয়ে ওকে সুস্থ করতে পারিস কিনা আর প্যাকেট দুধ আনার ব্যবস্থা করে দিচ্ছি, সকাল - রাতে দুই বেলা করে খাওয়াস। সন্ধার পরে ভাত আর মাংশ দিয়ে একটু খাওতে পারিস কিনা দেখ। ' বলে মা আমার দিকে তাকালে আমি সম্মতি জানালে, মা নিজের রুমে চলে যায়। আমি সেদিন আর বামনটার কাছে যায় নি। বিকালে NGO থেকে কল আসলে, মা চলে যাবার সময় বলে যায় যে, আসতে দেরি হবে মার রাতে। রাত আটটার দিকে আমি বামনটার ঘরে ভাতের প্লেট সাজিয়ে নিয়ে যাই। গিয়ে দেখি বামনটা দুর্বলতার কারনে ঠিকমত তাকাতে কিনবা নড়াচড়া করতে পারছে না। আমি বামনটাকে গিয়ে মাথায় হাত দিয়ে ডাকি। খুব অল্প চোখ খুলে তাকালে, আমি মাথাটা একপাশ করে আমার বুকের উপর হেলান দিয়ে রেখে, ওর মাথার বালিশটা র উরুর সোজা করে দেয়ালের সাথে রেখে আধ-শোয়া অবস্থায় মাথাটা বালিসের উপরে রেখে হেলান দেয়া অবস্থায় বসাই। এরপর ভাতের থালে একটু বেশি মাংশের ঝোল নিয়ে ভাতের দানা একটু নরম করে, ছোটো ছোটো ধলা বানিয়ে বামনটার মুখে দিতে থাকি। বামনটা, খুব আস্তে আস্তে ভাতের ধলাগুলো গিলে ভিতরে নিচ্ছিলো, দেখে বোঝা যাচ্ছে যে, গিলতে অনেক কষ্ট হচ্ছে। তবুও অনেক কষ্টে, বামনটা ভাত গিলে ভিতরে নিবার চেষ্টা করছিলো।এরপরে ভাত খাওয়ানো শেষ হলে, আমি বামনটার মাথা আবার একপাশে ঘুরিয়ে নিজের বুকের সাথে হেলান দিয়ে রেখে, বালিশ আবার বিচানায় রেখে শুইয়ে দেই। পরে, আমি রান্না ঘরে গিয়ে প্লেট রেখে হাত ধুয়ে, একটা গ্লাসে অর্ধেকটা পানি ও আরেকটা গ্লাসে চুলায় হালকা তাপে গরম করা পানি নিয়ে মায়ের আনা গুঁড়ো দুধের প্যাকেট দুধ নিয়ে পানিতে গুলিয়ে এবং সাথে আরেকটা ছোট বাঁটি বামনটার রুমে নিয়ে যাই। গিয়ে বিছানার পাশে বসে, বামনটাকে আবার উঠিয়ে বসানোর চেষ্টা করলে, বামনটা উঠতে চায় না। বামনটার মাথায় ও বুকে অনেক হাত বুলিয়ে, কপালে - গালে চুমু দিয়ে উঠানোর চেষ্টা করলেও, উঠাতে পারি না। এরপর, আমি বামনটার মাথার কাছে এগিয়ে গিয়ে, নিচু হয়ে ঝুঁকে বামনটার মাথা ডান হাত দিয়ে একটু উচু করে তুলে, বাম হাত দিয়ে বামনটার মাথার বালিশ নিজপর উরুর উপরে রাখি। পরে, বামনটাকে আমার উরুর উপরে শুইয়ে দেই। এরপর, বাটিতে একটু পানি নিয়ে, বামনটা শোয়া অবস্থায় ওর মুখ দুইয়ে মুছে দেই। পরে, ওর মাথাটা বাম হাতের উপরে রেখে, দুধের গ্লাসে অল্প অল্প ফু দিয়ে দুধ খাওয়ানোর চেষ্টা করি। প্রথমে অল্প দুই চুমুক দুধ খেলেও, পরের বার দুধ খাওয়াতে গেলে, বামনটা দুধ না খাবার জন্য মাথাটা একটু ঝাঁকা দিলেই দুধের গ্লাসে আমার হাত থেকে ছুটে যায়। যেহেতু, আমি বামনটাকে উপরের অংশ বাম হাতে উপরে রেখে গ্লাসে দুধ খাওয়াচ্ছিলাম, তাই দুধের গ্লাসটা ফসকে যেতেই আমার শাড়ির আঁচলের পার , বাম স্তনের নিচের ব্লাউজের অংশ আর পেটের কিছুটা অংশ ভিজে যায়। গ্লাসের পড়ার শব্দ শুনে একটুপর আমার দাদি বামনটার রুমে আসে। আমার শাড়ি ও পেট ভেজা দেখে ' কি হয়েছে ' , দাদি আমাকে জিজ্ঞেস করলে, আমি বলি, ' গ্লাসে দুধ খাওয়াতে গিয়েছিলাম, মাথা ঝাঁকি দিয়ে দুধ ফেলে দিয়ে আমাকে পুরো ভিজিয়ে দিয়েছে। মোটেও দুধ খাওয়াতে পারলাম না।' শুনে, দাদি বলল, ' আচ্ছা রাতে তোর মা আসুক, কথা বলে দেখি কি করা যায়। ' চলবে............................................. ৮. সেদিনের মতো রাতে , আমি কোলে শুয়ে থাকা বামনটাকে নামিয়ে বালিশ ঠিক করে বিছানায় শুইয়ে দিতেই ঘুমিয়ে যায়। হয়তো, ক্লান্ত শরীর ও অনেকদিন পর পেট ভরে খেয়েছে, তাই তারাতাড়ি চোখ লেগে গিয়েছে গিয়েছে। রাতে মা ১০ টায় কাজ থেকে আসার পরে আমি, দাদি ও মা একসাথে খেতে বসি। খাবারের মাঝখানেই দাদি মাকে বলে, ' আজকে তো মিলি দাদুভাই বামনটাকে খাওয়াতে গিয়ে পুরো শাড়ি ভিজিয়ে ফেলেছিল।'। শুনে মা আমার দিকে কৌতূহলী হয়ে তাকালে, আমি সব খুলে বলি। শেষে বলি, ' দুধের গ্লাসটা একটু গরম ছিল, সে দিয়ে খাওয়াতে গিয়ে মাথা ঝারা দিয়ে সব ফেলে দেয়। ' সবটা শুনে মা কিছুক্ষন ভেবে জিজ্ঞেস করে, ' তাহলে এখন করা যায়? প্যাকেটের দুধ তো একটু গরম গরম ই খেতে হয়, ঠান্ডা হলে তো খাওয়া যায় না। ' শুনে একটুপর দাদি বলে, ' তাহলে ছোট্ট বাচ্চাদের মতো ফিটারে দুধ খাওয়াতে হবে।' মা তখন অবাক হয়ে যায় আর বলে, ' এত বড় বয়সি বামনকে ফিটারে দুধ খাওয়াবো, লোকে শুনলে কি বলবে। উওরে তখন দাদি বলে, 'লোকে কি বলবে ভাবলেই তো হবে না, আগে তো বামনটাকে সুস্থ করে তুলতে হবে। এমনিতেও যে কয়দিন অসুস্থ সেই কয়দিনি না হয় ফিটারে খাওয়ালো, পরে তো আর লাগছে না। এছাড়া আরকি কোন উপায় আছে। ' দাদি কাছে থেকে এইসব শুনে কিছুক্ষণ পর মা বলে, ' আচ্ছা কালকে দোকানে বলে দিয়ে যাব, বাসায় দিয়ে যাবে আধা লিটারি একটা ফিটার। ' সেদিনকের মতো আমি,দাদি ও মা,যে যার রুমে ঘুমাতে চলে যায়। যেহেতু বামনটা ঘুমিয়ে পড়েছে দুধ খাওয়া ছাড়াই, তাই মা বলে, ' কাল থেকে বামনটার রুমে থেকে দেখা- শুনা করিস ঘুমাস, আর যেহতু জর যদি দরকার হয় ওই রুমেই বিছানা করে ঘুমাস।' পরেরদিন, NGO পরিদর্শনে লোক আসবে বলে মা খুব তারাতাড়ি করেই বের হয়ে যায়। বামনটা সেদিন সকাল সকাল আর উঠেনি। দুপুরের কিছু ঘন্টা- দুই আগে একটা লোক এসে একটা হাফ লিটারের ফিটারের বোতল দিয়ে যায়। বলে যায় যে, মা দিয়ে যেতে বলছিল। লোকটা চলে যাবার কিছুক্ষণ পরেও, বামনটাও ঘুম থেকে উঠে পড়ে। গ্লাস পরার শব্দ শুনে, আমি বামনটার রুমের ূিকে ছুটে যাই। গিয়ে দেখি, বামনটা বিছানা থেকে ওঠার চেষ্টা করছে। আমি কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করি, ' কি সোনা, বাথরুম পেয়েছে? ' বামনটা মাথা নেড়ে হা উওর দিলে, আমি কোলে তুলে বাথরুমের দিকে নিয়ে যাই। বাথরুমে নিয়ে গিয়ে, আমি বামনরাকে প্যান - কোমোটের দিকে মুখ করিয়ে দাড় করিয়ে দেই আর বলি, ' এখানি দাড়িয়ে করো, হলে ডাক দিও, আমি বাইরে আছি। ' বামনটা বাথরুম হয়ে গেলে, ' ডাক দিলে, আমি আবার নিয়ে গিয়ে বিছানায় বসিয়ে দেই আর জিজ্ঞেস করি, খিদে পেয়েছে কিনা? পরে মাথা নেড়ে বলে পেয়েছে। তখন আমি আমি রান্না ঘর থেকে খাবার নিয়ে এসে পানি দিয়ে নরম করে খাইয়ে দেই। পরে পানি গরম করে দুধ গুলে বাসায় দিয়ে যাওয়া ফিটারে ঢেলে মুখে ধরিয়ে দেই। ফিটার খাওয়ার সময় বামনটার মাথায় ও বুকে হাত বুলিয়ে দেবার সময় দেখলাম খুব আরামেই খাচ্ছে বামনটা। এরকমই দুই দিন - রাত ভালোই চলে যাচ্ছিল, বামনটাও কিছুটা সুস্থ হয়ে উঠচ্ছিল। পরে, একদিন রাতে ভাত খাওয়ানো শেষ হলে আমি যখন ফিটারে দুধ খাওয়াতে চেষ্টা করি, তখন বামনটা কেন জানি কোন - ভাবেই ফিটারের নিপেল মুখ নিতে চায় না। আমি আদর করে মাথায় হাত বুলিয়ে ফিটারের নিপেল বামনটার মুখে দেবার চষ্টা করলেও, কোন - ভাবেই দিতে পারি না। বামনটা হুট করে উঠে এসে আমার উরুর উপরে শুয়ে পরে, আর মা মা করে মৃদু আওয়াজে ডাকে। তখন আমি বুঝতে পারি, বামনটাকে কোটালি দাদি যেভাবে দুধ খাওয়াতো, সেভাবে দুধ খেতে চাইছে। কিন্তু, আমার বুকে তো আর দুধ নেই, যে আমি কোলে তুলে নিয়ে দুধ খাওয়াবো। এরপর একটু ভেবে, একটা বালিশ নিয়ে বামনটার মাথা রেখে নিচে শুইয়ে দেই। পরে উঠে সমনের রুম দিয়ে একটা সোফা বালিশ নিয়ে আসি ও প্রায়ই রুমের আলো নিভিয়ে দেই, শুধু একটা ডিম লাইট জ্বালিয়ে রাখি। এরপর দেয়লের দিকে মুখ করে আরা - আড়ি ভাবে বসি, যেন বামনটার রুমের দরজায় দাড়িয়ে যে কেউ সরাসরি আমি শরীরের সামনের অংশ মানে বুক ও পেটের জায়গা দেখতে না পায়, আর বামনটাও যেন শাড়ির ভিতর তেমন ভালো করে দেখতে না পায় কিছু । এরপর, আমি ব্লাউজের নিচের থেকে প্রথম হুকটা রেখে পরের হুলটা খুলে দুধের ফিটারটা দুই স্তনের মাঝখান দিয়ে বাম দিকে এলিয়ে ঝুলিয়ে দেই। কেউ যদি দূর থেকে শাড়ির উপর দিয়ে দেখে, তবে বুকের দুধ খাওয়াছি ভেবে ভুল করবে। পরে, সোফার ছোট বালিশটা শাড়ির ভেতরে দিয়ে বামনটার মাথা রেখে ব্লাউজের ভিতর দিয়ে বের হয়ে থাকা ফিটারের নিপেলটা বামনটার মুখে দেই, আর বাম হাত মাথায় বুলিয়ে দিতে থাকি । দেখলাম, বামনটার খুব আরাম করেই ফিটারের নিপেল চুষে দুধ খাচ্ছে। কিছুক্ষন পর, বামনটার বাম হাত আমার পেটের উপর অনুভব করতে পারি। বামনটা দুধ খাওয়ার সময় মাঝেমধ্যে এমন ভাবে, ঠোট দিয়ে ফিটারে ধাক্কা দিচ্ছিলো, যেন ও দুধের বোঁটা টেনে দুধ খাচ্ছে। এরপর থেকে দিনে ফিটার হাত ধরে দুধ খাওয়ানো গেলেও, রাতে ঘুম পারাতে গেলে ফিটার এভাবে ব্লাউজের ভিতরে রেখে দুধ খাইয়ে দিতে হয়। চলবে................................................
02-08-2025, 01:53 PM
বাহ্ ভালো হচ্ছে
চালিয়ে যান
02-08-2025, 06:52 PM
Very nice
|
« Next Oldest | Next Newest »
|
Users browsing this thread: 1 Guest(s)