Thread Rating:
  • 5 Vote(s) - 1.8 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Fantasy টুবাই এর ল্যাংটো শাস্তির গল্প CFNM
#1
Heart 
 টুবাই যখন স্কুলে  ক্লাস ১২ ফাইনাল পরীক্ষা দিচ্ছে তখন তার বাবার কিডনিতে বড় অসুখ ধরা পড়ে. সে তার বাবা-মার একমাত্র ছেলে ছিল এবং ওরা তিনজন একসাথে একটি ছোট শহরে থাকতো.ছেলেটার  বাবা একটা ছোটখাটো চাকরি করতো; ওরা একটা মধ্যবিত্ত পরিবার ছিল আর সেই সময় বড় কিডনির অসুখের মত ব্যয়বহুল চিকিৎসা করবার মতো সামর্থ্য ওদের ছিল না। স্কুল ফাইনাল পরীক্ষার সময় বাবার এমন অসুখ ধরা পড়াতে ভালো করে পড়াশুনা করতে পারে না টুবাই আর পরীক্ষায় ফেল করে যায়.  কিছুদিনের মধ্যে  টুবাইদের অবস্থা মধ্যবিত্ত থেকে গরিব হয়ে যায় চিকিৎসার খরচে ; ডাক্তার উপদেশ দেয় এত ছোট শহরে এত আধুনিক চিকিৎসা করবার ব্যবস্থা নেই, আপনারা কোন বড় শহরে চলে যান. বাধ্য হয়ে ওর বাবা-মা তাদের ছোট শহরের বাড়িটা বিক্রি করে দিয়ে দিল্লিতে একটি ছোট ঘর ভাড়া করে চলে আসে চিকিৎসা করবার জন্য। টুবাই এর বাবা নিজের চাকরি দিল্লিতে ট্রান্সফার করিয়ে নেয় এবং তার মা ছোটখাটো একটা বিউটি পার্লারে কাজ যোগাড় করে. কিন্তু বড় শহরে থাকার খরচা প্রচুর হয়,আর একটা বাচ্চা মানুষ করার খরচ আরো মারাত্মক, ছেলেটার বাবা-মা তাই ছেলেটাকে নিজেদের সাথে রাখতে পারে না, টাকার অভাবে তার মা ঠিক করে যে ছেলেটাকে নিজের গ্রামের বাড়িতে রেখে আসবে তিন চার বছরের জন্য।
গ্রামে টুবাই এর মামা বাড়ি ছিল, সেখানে বড়ো  মামি-মামী আর ছোট মামা-মামি একসাথে থাকতো। দাদু দিদা অনেক দিন আগেই মারা গেছিলো। বড়ো মামা মামীদের  ৪ বছরের একটা ছেলে ছিল আর অপরদিকে ছোট মামা এর সবে ৬ মাস হলো বিয়ে হয়েছিল। ছোট মামী নব্ববিবাহিত ছিল, পরিবারে নতুন এসেছিলো। বড়ো মামী দেখতে সুন্দরী হলেও একটু মোটাসোটা ছিল, বাঙালি বাড়ির বৌ যেমন হয়; কিন্তু ছোট মামী এর শারীরিক গঠন ছিল চাবুক এর মতো, ছিপছিপে আর খুব সুন্দরী আর ফর্সা। ছোট মামী কে দেখলে কোনো সিনেমা এর নায়িকা লাগতো কিংবা কোনো সুন্দরী মডেল । দেখতে সুন্দরী ছিল বলে ছোট মামী এর গর্ব ও ছিল বেশি।
গ্রাম এর বাড়িতে টুবাইকে ছেড়ে ওর বাবা মা দিল্লী চলে যায় আর ছেলেটাকে গ্রাম এর একটা সরকারি স্কুলে ভর্তি করিয়ে দেয় ওর মামা। ক্লাস ১২  তে ভর্তি হয় সে. ১৮ বছর বয়স হলেও ছেলেটা রোগা এবং কম উচ্চতা হওয়ার জন্য ক্লাস সিক্স সেভেনে পড়া ছেলে মনে হতো। তার ওপর তখনো আবার ওর গোঁফ দাড়ি তেমন গজায়নি। ছোট শহর এর ছেলেটা গ্রামে নতুন স্কুলে নিজের মামাবাড়ি তে মানিয়ে চলার চেষ্টা করে. কিন্তু নিজের বাবা মা এর মতো তো আর কেউ ভালোবাসে না, গরিব ছেলে এর দায়িত্ব মাথায়  পরাতে বাড়ির সবাই বিরক্ত হয় বিশেষ করে দুই মামী। তাই ছোটোখাটো ভুল করলেই বা কথা না শুনলেই  ওই ছেলেটার কপালে জুটতো বড় শাস্তি।
টুবাই ক্লাস চার এর পর থেকে কারোর সামনে ল্যাংটো হতো না , ওর প্রাইমারি স্কুল থেকে হাই স্কুলে গিয়ে আর লজ্ঞাবোধ ও হয়েছিল। তাই মামা বাড়িতে আসার পর থেকেই ও একলা একলা বাথরুম এ স্নান করতো, নিজের ঘরে দরজা বন্ধ করে পোশাক পরিবর্তন করতো। কারোর সামনে ল্যাংটো হতো না. উল্লেখ ছেলেটার আরো  ছোটবেলাতে দুই মামা আর বড়ো মামী  ওকে ল্যাংটো দেখেছে কিন্তু ছোট মামী এখনো ওকে ল্যাংটো দেখেনি কারণ ছোট মামীর নতুন বিয়ে হয়েছিল।
স্কুলে ভর্তি হবার পর থেকে এই বড়ো মামী আর ছোট মামী ওর পড়াশুনা দেখতো, গরিব ছেলেকে তো কেউ আর নিজের পয়সা খরচ করে প্রাইভেট টিউটর দেবে  না। ..তাই। অন্যের ছেলে হবার জন্য দুই মামীর কাছেই পানিশমেন্ট ও পেতো খুব পড়াশুনা না পারলেই। বড়ো মামী খুব রাগ করতো আর বলতো " পড়াশুনা হয় নি কোনো? মন কোথায় থাকে পড়ার সময় ? হোমওয়ার্ক কোনো করিস নি? তোর মতো গাধা এর কি আর পড়াশুনা হবে? ". পড়াশুনা ভুল হলেই রোজ বড়ো মামী টুবাই কে কান ধরে উঠবস করাতো, কান ধরিয়ে নীল ডাউন করিয়ে  রাখতো, দুই হাত উপরে করে পিছনের খোলা বাগান এ রোদে দাঁড় করিয়ে দিতো।
অন্য দিকে ছোট মামী যখন দেখতো টুবাই পড়াশুনা করেনি তখন রেগে যেত না, বরং হেসে হেসে  লজ্জা অপমান করে বলতো " আরে বাবু কি হলো? পড়াশুনাতে মন নাই কোনো? ছোট মামী এতো শাস্তি দেয় তও লজ্জা নাই কোনো? চলো আবার কান ধরে মুরগি হ ...মুরগি হয়ে কান ধরে ঘরের ৪ চক্কর দে আর বল মুরগির মতো " কুকুর কুও". এভাবে ছোট মামী টুবাইকে মুরগি পানিশমেন্ট দিতো আর খুব হাসতো। ছোট মামী নিজের মোবাইল এ ছেলেটার এভাবে শাস্তি পাবার ভিডিও করে রাখতো আর খুব হাসতো। টুবাই এর খুব লজ্জা লাগতো ছোট মামী এর মতো অল্পবয়েসী নব বিবাহিত এক সুন্দরী মহিলার কাছে এভাবে শাস্তি পেয়ে। মুরগি পানিশমেন্ট শেষ হলে ছোট মামী টুবাইকে স্কেল দিয়ে হাতে ১০টা বাড়ি মারতো। ছোট মামী হাসতে হাসতে বলতো " হাত পাত পাজি  বেয়াদব ছেলে" আর তা শুনে টুবাই ও ভয় পেয়ে হাত পেতে দিতো। শাস্তি শেষ হলে আবার পড়তে বসাতো ছোটমামী কান ধরে.মুরগি পানিশমেন্ট শেষ হলে ছোট মামী টুবাইকে স্কেল দিয়ে হাতে ১০টা বাড়ি মারতো। ছোট মামী হাসতে হাসতে বলতো " হাত পাত পাজি  বেয়াদব ছেলে" আর তা শুনে টুবাই ও ভয় পেয়ে হাত পেতে দিতো। শাস্তি শেষ হলে আবার পড়তে বসাতো ছোটমামী কান ধরে.
এভাবে গ্রামে প্রথম ১ মাস কেটে গেছিলো। সেই সময় গ্রাম এর স্কুলে প্রতি মাসে একবার ক্লাস টেস্ট ছিল. ছোটবেলা থেকেই টুবাই অঙ্ক আর ইংরেজি তে খুব কাঁচা ছিল. প্রথম মাসের টেস্ট এই টুবাই এর খুব খারাপ নম্বর এলো, রেসাল্ট এ লিখে দিলো স্যার যে অঙ্ক আর ইংরেজি তে খুব খারাপ। স্কুল থেকে বাড়ি আসতেই বাড়িতে সবার কাছে  খুব বকা খেলো টুবাই। মামা আর মামীদের কাছে খুব শাস্তি পেলো । মামারা টুবাইকে গালে কয়েকটা চড় মারলো আর কান ধরে দাঁড় করিয়ে দিলো। বড়ো মামী খুব রাগ করে বললো " এর পরের টেস্ট এ খারাপ রেসাল্ট করলে দেখ কি করি! তোর সব জামা প্যান্ট খুলে পুরো লেংটু করে পেটাবো।  এতো শাস্তি দেই তোকে তাও কোনো শিক্ষা নেই. তোর মতো বদমাইশ অবাধ্য ছেলেকে ল্যাংটো করে রাস্তায় নিয়ে গিয়ে সবার সামনে পেটাতে লাগে, তা হলে শিক্ষা পাবি।  ". ছোট মামী পাশেই ছিল,বড়ো মামীর কথা শুনে খিলখিল করে হাসতে থাকে। ন্যাংটো শাস্তির কথা শুনে খুব লজ্জা লাগে ছেলেটার, সে বাড়িতে কোনোদিনও মায়ের কাছে ন্যাংটো শাস্তি পায়নি আর তখন লজ্ঞাবোধ ও হয়েছিল, কারোর সামনে লেংটু হতো না. টুবাই ভাবলো বড়ো মামী রেগে গিয়ে ভয় দেখতে একথা বলেছে, কিছুদিন এই সব ভুলে যাবে , এরকম কোনো শাস্তি দিবে না.তাই টুবাই বেশি জোরকদমে না পড়াশুনা করে যেভাবে পড়াশুনা করছিলো সেভাবেই করতে থাকে। এভাবে দেখতে দেখতে আরো ১ মাস চলে যায়. দ্বিতীয় মাস এর ক্লাস টেস্ট এ প্রশ্ন কঠিন ছিল আর টুবাই অঙ্ক আর ইংরেজিতে একেবারে ফেল করে যায়. অংকে শুন্য আর ইংরেজি তে ৪ পায় ১০০ তে. ওই দিন খুব ভয়ে ভয়ে স্কুল থেকে বাড়ি আসে টুবাই।


ঘরে আসতেই টুবাই এর নম্বর দেখে সবাই খুব রেগে গেলো। ওর বড়ো মামা ওকে একটা ছড়ি দিয়ে ঠ্যাঙালো। কিন্তু বড়ো মামী খুব রেগে গেছিলো; একটা থাপ্পড় মেরে চিৎকার করে বললো " বলেছিলাম না তোকে এবার ভালো নম্বর না পেলে তোর বিপদ আছে...আর তুই কিনা ফেল করে এসেছিস ? আজ তোকে আমি পুরো ল্যাংটো করে শাস্তি দেব". ল্যাংটো শাস্তির কথা শুনে টুবাই খুব ভয় পেয়ে গেলো, আগে ভেবেছিলো মামী শুধু ভয় দেখতে ওই কথা বলেছে। পাশ থেকে ছোট মামী ল্যাংটা শাস্তির কথা শুনে খিলখিল করে হেসে ওঠে, বলে " দিন তো বড়ো দিদি টুবাই কে পুরো নেংটু করে....ফেল যে ছেলেরা করে তাদের বাড়ি তে ন্যাংটু করেই শাস্তি দেব উচিত।.না হলে ওদের লজ্জা হবে না."
লাল শাড়ী পড়া গোলগাল চেহারার মোটাসোটা ফর্সা বড়ো মামী এগিয়ে এসে একটা থাপ্পড় মারে টুবাই কে, তারপর কান ধরে কাছে টেনে নিয়ে  ফটাফট স্কুল ড্রেস এর সাদা শার্ট এর বোতাম খুলে শার্ট খুলে ফেলে।
বড়ো মামী ধমক দেয় " দুই হাত উপরে তোল "
প্রচন্ড ভয় পেয়ে ছেলেটা দুই হাত উপরে তুলতেই স্যান্ডো গেঞ্জি খুলে নেয় বড়ো মামী। এবার মামী স্কুলের ফুলপ্যান্টের বেল্ট খুলে পান্টের বোতাম খুলে চেইন নামাতেই টুবাই লজ্জায় হাত দিয়ে প্যান্ট উপরে তোলার চেষ্টা করে আর মামী এর হাত প্যান্ট থেকে সরাবার চেষ্টা করে. মামী ধমক দেয় " বাধা দেবার চেষ্টা করলে কিন্তু আজ জোর করে  ল্যাংটা করেই বাড়ির বাইরে রাস্তায়  নিয়ে গিয়ে সবার সামনে পিটাবো।".রাস্তায় যাবার কথা শুনেই ভয় পেয়ে ছেলেটা হাত সরিয়ে দেয় আর ওর মামী ওর মামী প্যান্ট খুলে দেয়. বড়ো মামী ধমক দেয় " পা তোল ". টুবাই এক এক করে পা তোলে আর ওর বড়ো মামী পুরো প্যান্টটা খুলে ফেলে। ছেলেটা টা এখন শুধু একটা জাঙ্গিয়া পরে আছে , আর কিছু নেই ওর শরীরে। বাড়ির সবাই রেগে থাকলেও ছোট মামী ফিকফিক করে হাসছিলো, সুন্দরী ছোট মামী একটা হলুদ শাড়ী পড়া. ছোট মামী হাস্তে হাস্তে বললো " দ্যাখো কান্ড।..বাপু। ..আগে ভালো করে পড়াশুনা করলে এখন এভাবে সবার সামনে লজ্জা পেতে হতো না....কিন্তু কি আর করা যাবে।..যা পাজি ছেলে।.....কি লজ্জা  এর ব্যাপার, সবাই সামনে একটা ছোট চাড্ডি পড়ে দাঁড়িয়ে আছে ।...একটু তো লজ্জাবোধ এসেছে ক্লাস ১২ এ পড়া ছেলে হিসাবে।..এবার কি হবে কে জানে। ..এই জাঙ্গিয়াও খুলে যাবে কি একটু পর? পুরো লেংটু করে দিবে কি বড়ো মামী? ছি ছি। ..কি লজ্জা কি লজ্জা ".


ল্যাংটা হবার ভয়ে আর লজ্জায় টুবাই বলে কান ধরে " প্লিজ বড়ো মামী, আর এমন ভুল হবে না। ..এবার এর মতো ক্ষমা করে দাও ". কিন্তু বড়ো মামী রেগে বলে " আগের মাসে তোকে বলিনি; তখন পাত্তা দিস নি না মামীর কথা. আজ তুই ফেল করে এসেছিস স্কুল থেকে, তোর তো আজ প্যান্ট পড়ার কোনো অধিকার এই নাই "
বড়ো মামী দুই হাত দিয়ে জাঙ্গিয়া এর দু দিক ধরলো আর একটানে পা এর নিচে নামিয়ে পুরো উদোম নেংটু করে দিলো টুবাই কে।  জাঙ্গিয়া নামিয়ে দিতেই ছোট নুনু তা লাফিয়ে উঠলো ছোট বিচি এর সাথে। ছোট মামী সেই দৃশ্য দেখে খিল খিল করে হেসে উঠলো। ছেলেটা এর নুনু তে চুল এই গজায়নি। লজ্জায় ছেলেটা সাথে সাথে দু হাত নিয়ে নিজের নুনু ঢাকার চেষ্টা করলো কিন্তু বড়ো মামী ধমক দিলো " হাত পাখিতে দিছিস কোনো? দু হাত দিয়ে দুই কান ধরে দ্বারা আমাদের সবার সামনে ". ভয়ে ছেলেটা তাই করলো।  টুবাই এর খুব লজ্জা লাগছিলো। ..ছোট মামী তো এই প্রথম ল্যাংটো দেখলো পুরো আর বড়ো মামী ৫ বছর বাদে ল্যাংটো দেখলো। আর সব মামারাও দেখলো পুরো ল্যাংটো শাস্তি পেতে। ছোট মামী হাসতে হাসতে  নিজের মোবাইল বের করে কান ধরা পুরো ল্যাংটো ছেলেটার কয়েকটা ল্যাংটো ছবি তুললো আর বলতে লাগলো " বেশ হয়েছে।..উচিত শাস্তি।..ডেকে কেমন লাগে এখন...বড়োদের  কথা যেমন শুনিস না. পুরো ল্যাংটো। ..ছি ছি। ...পাখি পাছা  সব দেখে নিলাম আমরা।...".
ছোট মামীর মোবাইল এ টুবাই এর যে কান ধরা অবস্থার  পুরো ল্যাংটো ছবি তুলেছিল পাখি পাছা সব  দেখা যাচ্ছে  এমন ৪-৫ তে ছবি দুস্টুমি করে নিজেদের মেয়েদের স্কুল এর হোয়াটস্যাপ গ্রুপ এ দিয়ে দিলো। ছোট মামী যে গার্লস স্কুলে পড়তো ওই গ্রুপ এর বান্ধবী দের গ্রুপে। কিছুক্ষন এর মধ্যেই ছোট মামীর বান্ধবীদের হাহা এর এমজি পড়তে থাকে ছবি তে।  সবাই হাসে গ্রুপ এ.বলে " এমা। ..ছেলেটি পুরো ল্যাংটা হয়ে কান ধরে দাঁড়িয়ে আছে.......কে শাস্তি দিলো নেংটু করে....তুই নাকি। .....কি মজা। ...পাখি পাছা সব দেখা যাচ্ছে।....হা হা। ......কান ধরে ল্যাংটা উঠবস করা."
ছোটো মামী ও উত্তর দেয় গ্রুপে " আমার বড়ো জা দিদি দিয়েছে ছেলেটাকে শাস্তি। আমি ছেলেটার ছোট মামী। ..ক্লাস ১২ এ উঠেছে..আগে ও ফেল করেছে .. এখন আবার ক্লাস টেস্ট এ ফেল করে এখন ল্যাংটো শাস্তি পাচ্ছে".হোয়াটস্যাপ গ্রুপ এ সবাই হাসতে থাকে। সব বান্ধবীরা বলে ল্যাংটা শাস্তি দেখে খুব মজা আর হাসি পেলো। ছোট মামী বলে আমি এখন আসি পরে বলবো কি হলো.
বড়মামী ছেলেটাকে ৫০ বার ল্যাংটো কান ধরে ঘরের সবার সামনে উঠবস করায়। ছোটমামী দেখে খুব হাসে। বড়ো মামী বলে," আজ প্রথম দিন তাই বেশি শাস্তি দিলাম না , কিন্তু পরের বার থেকে কিন্তু বাইরে সবার সামনে ল্যাংটা করে পিটাবো। এখন ঘরের মাঝে ৩০ মিনিটস পুরা ল্যাংটা হয়ে নীল ডাউন হয়ে থাক". ছেলেটা ভয় এ পুরো ল্যাংটা নীলডাউন হয়ে থাকলো ঘরের মাঝে। ৩০ মিনিট পর বড়ো মামী বলে ঠিক আছে আজ প্যান্ট ফেরত দিলাম।  এর পর থেকে রোজ পড়া ধরবো, না হলে আমি আর ছোট মামী দুজনেই ল্যাংটো করে শাস্তি দিবো।...মনে থাকে যেন। ...পরের বার নম্বর কম এলে রাস্তায় সবার সামনে নিয়ে যাবো ল্যাংটো করে....."
শাস্তির প্রায় ১ ঘন্টা পর টুবাই প্যান্ট পায় পরার।  খুব লজ্জা লাগে ওর, বিশেষ করে ছোট মামীর কাছে। কারণ ছোট মামী খুব খেপাচ্ছিলো।  মোবাইলের ল্যাংটা ছবি বার করে দেখাচ্ছিল এই দেখ তোর ছোট পাখি।
গ্রামে মামাবাড়ি তে প্রথমবার ল্যাংটো শাস্তি পেয়ে খুব লজ্জা পেয়েছিলো টুবাই; দুই মামীর চোখের দিকে তাকাতেও লজ্জা করছিলো ওর.
বিশেষ করে ছোট মামি এর চোখে মুখে সব সময় দুস্টুমি ভরা একটা হাসি ছিল.
পরের দিন থেকেই ছেলেটার দুই মামী পড়াবার সময় আরো স্ট্রিক্ট হয়ে যায়, আরো বেশি বেশি করে হোমওয়ার্ক দিতে থাকে, পড়া মুখস্ত ধরতে থাকে। কিন্তু ৫ দিন এর মধ্যেই আবার বিপদে পরে টুবাই। ওই দিন রবিবার ছিল আর ছোট মামী ইংরেজি পড়াছিলো। ছোট মামী এর সামনে একের পর এক টেন্স এর grammer ভুল করে ছেলেটা।
তা দেখে রেগে যায় ছোট মামী , কিন্তু হাসি মুখে হাসতে হাসতে বলে " ওলে বাবা। ..আগের সপ্তাহের ল্যাংটো শাস্তি দেখি ভুলে গেছে আমার বাবু। ..আবার পড়া তে মন নাই। ...কি চায় ও আবার? ....চায় কি ছোট মামী ওর সব জামা প্যান্ট খুলিয়ে আবার পুরো নেংটু করে দিক.....". টুবাই এর কান ধরে মোচড়াতে মোচড়াতে ছোট মামী বলে. টুবাই ভয় পেয়ে লজ্জায় বলে..." না..না....মামী। ..আর ভুল হবে না.". কিন্তু ছোট মামী একটা চড় মেরে হাসতে হাসতে বললো " ইটা তো তুই আগের বার ও বলেছিলি। তোর মতো পাজি ছেলেকে না আরো লজ্জার শাস্তি  দিতে হয়। ..আগের দিন শিক্ষা হয় নি। ....".
একথা বলে লাল রঙের নাইটি পড়া সুন্দরী ছোট মামী কান ধরে ছেলেটারে কাছে টেনে নিয়ে ওর শার্টের বোতাম খুলে শার্ট খুলে দেয় আর বলে " এমা। ..শার্ট এর বোতাম সব খুলে শার্ট তা খুলে দিলাম।....নাও বাবু এবার তুমি হাত উপর করো "
টুবাই কে চুপ করে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে হাসি ভুলিয়ে কড়া গলায় বলে মামী  " চুপচাপ যা বলছি কর...না হলে কিন্তু ল্যাংটো পাছায় মেরে আজ কাঠের স্কেল ভাঙবো "
ছোট মামীর রাগ দেখে ভয়ে কাঁপতে থাকে টুবাই আর মামীর কথা মতো দু হাত তুলে দেয়. মামী হাসতে হাসতে বলে " এই দিলাম স্যান্ডো গেঞ্জি খুলে।...এবার দেখি তো হাফ প্যান্ট টা। ....এই প্যান্ট এর বোতাম খুলে দিলাম।....এই এবার প্যান্ট এর চেন খুলে দিলাম।...দেখি দেখি।...আজ আমার বাবু  হাফ প্যান্ট এর নিচে জাঙ্গিয়া পড়ছে কিনা। ....." . ছোট মামী হাফ প্যান্ট স্যান্ডো গেঞ্জি সব খুলিয়ে শুধু চাড্ডিতে দেয়ার করিয়ে দেয়. হাসতে হাসতে ছোটো মামী বলে, " আজ দেখি আবার নীল জাঙ্গিয়া।".
ছোট মামী এবার জাঙ্গিয়া এর দু দিকে হাত দিয়ে  হাসতে হাসতে বলে " ছি ছি। ...১৮ বছরের ছেলেকে মামী পুরো ল্যাংটো করে শাস্তি দেয় তাও লজ্জা নাই. এখন শেষ কাপড় টুকু ও খুলে ফেলা হবে...গা তে একটা সুতাও থাকবে না...ছি ছি। ..কি লজ্জা মামীর কাছে। যেমন পড়াশুনা করবি না , গুরুজন দেড় কথা শুনবি তেমনি থাকবি নিলজ্জএর মতো পুরো লেংটু হয়ে "
এই বলে ছোট মামী একটানে জাঙ্গিয়া খুলে নিলো আর পুরো ন্যাংটু করে দিলো টুবাইকে। ছেলেটা লজ্জায় লাল হয়ে যায় আর মামী ওকে পুরো ল্যাংটো দেখে খুব হাসে। কান ধরিয়ে ছেলেটাকে পুরো নেংটু নিজের সামনে দাড় করিয়ে আবার নিজের মোবাইলে ওর পুরো উদোম কান ধরা ছবি তুলে নিজের বান্ধবীদের হোয়াটস্যাপ গ্ৰুপে পোস্ট করে লেখে আজ আমার হাতে ল্যাংটো শাস্তি পেলো। গ্রুপে থাকা মামীর বান্ধবীরা ইটা দেখে হাসতে থাকে আর ছোট মামীকে বলে বেশ করেছিস তুই....উচিত শিক্ষা। ছোট মামী হাসতে হাসতে টুবাই কে বলে তোর ল্যাংটা শাস্তি ছবি আমার স্কুলের বান্ধবীদের গ্রুপে চলে গেলো। ছেলেটার শুনে খুব লজ্জা লাগে , মুখ লাল হয়ে যায় ওর , কিন্তু ভয় এ কিছু বলতে পারে না. হোয়াটস্যাপ গ্রুপ থেকে বান্ধবীরা জানায় দে ছেলেটার পাছাতে লাঠির বাড়ি। ..মেরে লাল করে দে পাছা বাঁদর এর মতো.
সেই কথামতো ছোট মামী টুবাই এর কান ধরে কাছে টেনে ল্যাংটো পাছা তে ১০ তা কাঠের স্কেল এর বাড়ি দেয়. তারপর কান ধরে উঠবস করে পুরো  ল্যাংটা ২০ বার আর ২০ বার উঠবস এর সময় বলতে হয় ছেলেটাকে " আমি ল্যাংটো ছেলে দুস্টুমি করার জন্য ছোট মামীর কাছে শাস্তি পাচ্ছি". উঠবস এর ভিডিও করে ছোট মামী দিয়ে দেয় বান্ধবীদের গ্রুপে। ইটা দেখে সব খুব হাসাহাসি করে.


এরপর মোবাইল রেখে ছোট মামী বলে " আগের দিন বড়ো মামী বলেছিলো না তোকে বাইরে রাস্তায় নিয়ে যাবে পরের বার থেকে। চল ". রাস্তায় যাবার নাম শুনে টুবাই ভয় পেয়ে যায় আর ছোট মামীর পা ধরে ল্যাংটো অবস্তায় ক্ষমা চায়।  ছোট মামী মুচকি হেসে বলে , " ঠিক আছে...এবার এর মতো ছেড়ে দিলাম। রাস্তায় সবার সামনে নিয়ে যাবো না...কিন্তু বাইরে ছাদে যেতে হবে ল্যাংটো হয়েই। ..চল ".কান ধরে ল্যাংটা ছেলেটা টেনে ঘরের বাইরে নিয়ে গেলো ছোট মামী , ঘরের বাইরে বড়ো মামীর সাথে দেখা। বড়ো মামী দেখে বললো বেশ করেছিস ল্যাংটা শাস্তি দিয়ে। ছোট মামী বলল ওকে খোলা ছাদে নিয়ে যাচ্ছি। খোলা ছাদে সিঁড়ি দিয়ে নিয়ে এলো ছোট মামী আর খোলা ছাদের মাঝে ল্যাংটা কান ধরে দাঁড় করিয়ে দিলো। পাশের বাড়ির ছাদ একেবারে লাগোয়া ছিল আর সেখানে প্রতিবেশী বাড়ির কাকিমা কাপড় মিলছিলো তার মেয়ে এর সাথে। মেয়ে তা টুবাই এর বয়েসী, নাম প্রিয়াঙ্কা। প্রিয়াঙ্কা সমবয়সী হলেও সে কলেজে প্রথম বর্ষের ছাত্রী। প্রিয়াঙ্কা প্রথমে দেখতে পেয়েই খিল খিল করে হেসে উঠলো।  প্রিয়াঙ্কা মা কে দেখিয়ে বললো, " মা দেখো পাশের বাড়ির কাকী টুবাই কে পুরো ল্যাংটো করে খোলা ছাদে কান ধরে দাঁড় করিয়ে দিলো। প্রিয়াঙ্কা তখন একটা খুব সুন্দর ফ্রক পরে ছিল আর টুবাই কিনা নিজের বয়েসী একটা মেয়ে এর সামনে পুরো ল্যাংটা কান ধরে দাঁড়িয়ে। খোলা ছাদ দিয়ে পাশের বাড়ির কাকিমা আর ওর মেয়ে ওদের সামনে চলে এলো. প্রিয়াঙ্কা খুব জোরে জোরে হাসছিলো আর প্রতিবেশী কাকিমা এর মুখ ও হাসি ছিল এক চিলতে।
প্রতিবেশী কাকিমা " এমা তানিয়া ( ছোট মামী এর নাম ) ...ছেলেটাকে  পুরো ল্যাংটো করে কান ধরে দেয়ার করিয়ে দিলি কোনো? শাস্তি দিছিস বুঝি? কি দুস্টুমি করেছে রে?"
ছোট মামী " দেখো না দিদি , একদম পড়াশুনা করে না. স্কুলে ফেল করে...বাড়িতেও হোমওয়ার্ক করে না...আমাদের কথা শোনে না । আগে স্কুলে ফেল করে এখন কলেজে পড়ার বয়সে স্কুলে বসে আছে, আর আমাদের কাছে নেংটা শাস্তি পাচ্ছে"
প্রতিবেশী কাকিমা " এই টুবাই। ..মামী এর কথা শোনো না কোনো? দেখো এখন কেমন শাস্তি। ...মামী পুরো ল্যাংটো করে কান ধরে বাইরে দেয়ার করিয়ে দিলো। একটা নিজের বয়সী মেয়ের সামনেও ন্যাংটো হয়ে কান ধরে দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছে।”
প্রিয়াঙ্কা খুব হাসছিলো বললো " তাও আবার নিজের বয়েসী একটা মেয়ে এর সামনে পুরো ল্যাংটা হয়ে নুনু পাছু  সব বের করে কান ধরে দাঁড়িয়ে আছে...কোনো লজ্জা এই নাই। ..ছি ছি। আজ থেকে আমাকে দিদি বলবি, আমি কলেজে পড়া ছাত্রী আর তুই কিনা এখন ও স্কুলে পড়া একটা নেংটা ছেলে। এখনো সবার সামনে নেংটা হয়ে শাস্তি… আমার সামনেও ..."
লজ্জায় লাল হয়ে যে টুবাই কথা শুনে।
প্রতিবেশী কাকিমা বলে " তোমার লঙ্কা লেবু আমরা সবাই সব দেখে ফেললাম।.."
এপর ছেলেটি কে কান ধরে ল্যাংটো দাঁড় করিয়ে ওর সামনেই ছোট মামী আর প্রতিবেশী কাকিমা নিজেদের মধ্যে গল্প করতে থাকে। প্রিয়াঙ্কা ও মা এর পশে দাঁড়িয়ে থাকে আর মাঝে মাঝে ল্যাংটো কান ধরা ছেলেটাকে দেখে মুচকি হাসে।
পাক্কা ১ ঘন্টা এভাবে চলার পর ছোট মামী নিচে নিয়ে আসে টুবাই কে আর প্যান্ট পড়তে দেয়.
123
Like Reply
Do not mention / post any under age /rape content. If found Please use REPORT button.
#2
এভাবে রোজই প্রায় পড়ার সময় দুই মামীর হাতে পুরো ল্যাংটো শাস্তি পেতো টুবাই। বড়ো মামী ঘরের ভেতর পুরো ন্যাংটু করলেও ছোট মামী আরো পাজি ছিল. ছাদে নিয়ে গিয়ে লেংটু করতো আর প্রিয়াঙ্কা ওটা দেখে খুব হাসত আর বলতো " ফেল্টু মার্কা ছেলে।..পড়াশুনা পারে না...মামী এর কাছে ল্যাংটা শাস্তি পায়। ..নিজের বয়েসী মেয়ে এর সামনে পুরো ল্যাংটা হয়ে কান ধরে উঠবস করে, ল্যাংটা কান ধরে দাঁড়িয়ে থাকে। ....ঘরের বাইরে খোলা ছাদে। .তাও লজ্জা নাই...ছি। .ছি...কলেজ এ আমার সব বান্ধবীদের বলবো পাশের বাড়ির এই ছেলেটার কথা...."

এই ঘটনার ১ মাস পর টুবাই এর স্কুলে গরমের ছুটি পরে আর সেই ছুটি তে বড় মামী নিজের বাচ্চা নিয়ে নিজের বাপে এর বাড়ি চলে যায় আর নতুন বিয়ে হবে ছোট মামীর হাতে সংসারের সব কাজ পরে। ছোট মামী কোনো দিন এ কাজ করত না; তাই এত কাজের দায়িত্ব পড়তে খুব রেগে যায় আর সব রাগ গিয়ে পড়ে ছেলেটার উপর। গরম এ টুবাই এর জামা কাপড় সব ঘামে ভিজে যেতো, গন্ধ হতো আর স্কুল ছুটি থাকায় ও গ্রামে মাঠে ঘাটে বন্ধু দের সাথে খেলা ধুলা করে কাদামাটি মেখে ঘরে আসতো।
একদিন ছোট মামী খুব রেগে গিয়ে ছেলেটাকে থাপ্পড় মেরে বললো “ আমার কি আর সারাদিন কোনো কাজ নেই বদমাইশ ছেলে যে রোজ তোর নোংরা জামা প্যান্ট কাছবো? রোজ কাপড় নোংরা করিস। দাড়া, আজ দেখাচ্ছি মজা। স্কুল তো তোর নেই আর তুই তো ১৮ বছরের ফেল করা বাচ্চা যে রোজ পড়া  না করার জন্য ন্যাংটা শাস্তি পায়। তোর বাড়ি তে জামা প্যান্ট পড়ার দরকার নাই। সারাদিন কাপড় নোংরা করিস। লাংটা হয় থাকবি পুরো বাড়ি তে। যখন বাইরে জাবি তখন প্যান্ট পাবি। এ দিকে আয় আর ন্যাংটা হো পুরো।”। আমি তখন একটা সুন্দর লাল রঙের শাড়ি পড়েছিল। ছোট মামীর কথা শুনে প্রচন্ড লজ্জা লাগে টুবাই এর। লজ্জায় মুখ নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে ছেলেটা, কিন্তু ছেলেটাকে এভাবে কথার অবাধ্য হয়ে চুপ করে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে ছোট মামী খুব রেগে যায়; জোরে থাপ্পড় মারে ছেলেটাকে। থাপ্পড় খেয়ে টুবাই খুব ভয় পেয়ে যায়, কান ধরে কাছে টেনে নেয় ছোট মামী। তারপর এক এক করে শার্টের বোতাম খুলে শার্ট খুলে ফেলে, তারপর হাত তুলে গেঞ্জি খুলিয়ে ফেলে, তারপর হাফপ্যান্টের হুক এবং চেন খুলে হাফপ্যান্ট নিচে নামিয়ে দেয় এবং একদম শেষে ছেলেটার একমাত্র সম্বল ছোট জাংগিয়াটা খুলে পুরো ন্যাংটো করে দেয়। পুরো ন্যাংটো করে দিয়ে ছোট মামী তানিয়া খিল খিল করে হেসে ওঠে এবং বলে “আজ থেকে বাড়িতে তুই সারাদিন এভাবেই বিনা কাপড়ে পুরোদম ন্যাংটো থাকবি। বাইরে যাবার দরকার পড়লে জামা কাপড় পরবার দরকার পড়লে আমি তখন দেব। নইলে কি আমি তোর দাসী নাকি যে সারাদিন তোর জামা প্যান্ট কেচে বেড়াবো।”। ছোট মামী ছেলেটাকে ল্যাংটো করে সব জামাকাপড় টা নিয়ে নিল এই; এমনকি  টু বাইয়ের ঘরেও যত জামা কাপড় ছিল সব নিয়ে ছোট মামী নিজের ঘরে আলমারিতে তালা চাবি দিয়ে বন্ধ করে দিল। ছেলেটা নিজের হাতে পড়ার মতো কিছুই থাকলো না আর। এভাবে ঘরের মধ্যে সারাদিন ছেলেটা পুরো ন্যাংটো থাকতো ছোট মামীর চোখের সামনে; ছোট মামির সাথে গল্প করতে যখন প্রতিবেশী মহিলারা আসতো তারা তখন দেখতো ছেলেটা পুরো ঘরের মধ্যে নেংটো করে রেখেছে তার ছোট মামী। প্রতিবেশী কাকিমারা জিজ্ঞাসা করত “কিরে ছেলেটাকে সারাদিন ন্যাংটো করে রেখেছিস? জানি ও বাচ্চা ছেলে, বাচ্চাদের নেংটা থাকার কোন ব্যাপার না। ওদের কোন লজ্জা শরম নেই। কিন্তু ওর কি একেবারেই লজ্জা পায় না সারাদিন ন্যাংটো হয়ে থাকতে ঘরের মধ্যে।”।
ছোট মামী তানিয়া হেসে বলে” দিদি যা গরম পড়েছে না আর এই ছেলেটার গরম খুব বেশি, সারাদিন ঘামে জামাকাপড় ঘামে ভিজিয়ে ফেলে। বলো ভেজা জামা কাপড়ে অসুখ করবে না আর সারাদিন ও জামা কাপড় কে কাচবে? আর পড়াশোনা করে না জন্য তো খুব ল্যাংটো শাস্তি পায় তাই ওকে ঘরের মধ্যে সবাই ন্যাংটো দেখেছি তাই ওর অত লজ্জার কি আছে? ঘরে ল্যাংটো থাকে বাইরে যখন যাবে তখন প্যান্ট দেই।”
প্রতিবেশী কাকিমারা এই কথা শুনে খুব হাসে আর মজা করে আর ছেলেটাকে বলে” কি আবার নেংটো সোনা! সারাদিন পাখি পাছা বের করে ঘরের মধ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছ। ছি ছি কি লজ্জা।”
সারাদিন নেংটা থাকার জন্য ছোট মামী নতুন নিয়ম করে দেয় ছেলেটার জন্য। বলে” এই ন্যাংটা খোকা, তুই তো সারাদিন নেংটা থাকিস। তুই আবার বাথরুমে দরজা বন্ধ করে চান করিস কেন? আজ থেকে তুই আর কোনদিনও বাথরুমে বড়দের মতো দরজা বন্ধ করে চান করবি না। তুই ঘরের পেছনে খোলা কুয়োর পাড়ে সবার সামনে নেংটা হয়ে চান করবি। বাথরুম হচ্ছে বড়দের জিনিস আর তুই হলে একটা বাচ্চা নেংটা ছেলে। বুঝলি!”
এভাবে প্রতিদিন স্নান করার সময় ছোট মামী ছেলেটাকে ডাকত আর বলতো গায়ে তেল লাগিয়ে বাগানে রোদের মধ্যে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাক তারপর কলতলাতে চান করবি। ছেলেটা তো ল্যাংটো থাকতই ছোট মামীর ডাকে ন্যাংটা অবস্থায় ঘর থেকে দৌড়ে আসতো এবং সারা গায়ে সরষে তেল লাগিয়ে রোদে দাঁড়িয়ে থাকতো এবং তারপর কুয়ো থেকে জল তুলে কুয়োর পাড়ে ছোট মামীর চোখের সামনে পুরো ন্যাংটো চান করত। অনেক সময় চান করার সময় পাশের বাড়ির সমবয়সী মেয়ে প্রিয়াঙ্কা চলে আসতো এবং ছেলেটাকে পুরো নেংটা অবস্থায় স্নান করতে দেখে খুব হাসতো আর বলতো” ছি ছি কি লজ্জা এখনো বাড়িতে সারাক্ষণ ন্যাংটো থাকে আর সবার সামনে ন্যাংটো হয়ে চান করে কোন লজ্জাই নাই নিজের বয়সী একটা মেয়ের সামনে পুরো ন্যাংটো হয়ে পাখি বার করে দাঁড়িয়ে আছে তাও কোন লজ্জাই নাই।”
প্রচন্ড লজ্জায় ছেলেটা ভাবতো কবে বড় মামী আসবে এবং আমাকে ঘরে সারাক্ষণ এভাবে ন্যাংটো হয়ে ঘুরে বেড়াতে হবে না। টুবাই একমাত্র যখন বাইরে যাওয়ার দরকার পড়তো তখন ছোট মামী ওকে আলমারি থেকে বার করে হাফপ্যান্ট আর শার্ট দিতো; আবার ঘরে ফিরেই ছোট মামী, ছেলেটাকে পুরো ন্যাংটো করে দিত।
এভাবে  একমাস চলে যাওয়ার পর বড় মামী নিজের বাড়ি থেকে এলো এবং ছোট মামীর কাজ কমানোর জন্য ছেলেটাকে সারাক্ষণ নেংটো করে ঘরে রাখতো শুনে খুব হাসাহাসি করল। বড় মামী আসবার পর ছেলেটা তার জামা প্যান্ট ফেরত পেল বটে কিন্তু বড় মামি কিছু নিয়ম পরিবর্তন করে দিল সুবিদের জন্য যাতে বড় মামি কেউ বেশি জামাকাপড় কাছতে না হয়।। বড় মামী বলে দিল “ছোট মামী ভালো কাজই করেছে কিন্তু আমি তোকে সারাদিন ঘরের মধ্যে ন্যাংটো রাখব না। কিন্তু তোকে রাতের বেলায় নেংটো হয়ে ঘুমাতে হবে যাতে জামা কাপড় রাতের বেলায় ঘামে ভিজে না যায় আর যেহেতু তোকে বাড়িতে সবাই ন্যাংটো অবস্থাতেই দেখেছে তাই তোর আর বাথরুমে দরজা বন্ধ করে স্নান করা দরকার নেই। বাচ্চা ছেলে তুই, ঘরে সবার সামনে ন্যাংটো হয়ে ঘুরিস। তুই সবার সামনে নেংটো হয়ে পেছনে খোলা কুয়োর পাড়ে চান করবি।
তাই প্রতিদিন রাতের বেলায় ঘুমানোর আগে ছোট মামী বা বড় মামি ডাকতো ছেলেটাকে এবং ছেলেটা গিয়ে সমস্ত জামা কাপড় খুলে পুরো ন্যাংটো হয়ে যেত এবং তারপর নিজের ঘরে গিয়ে ঘুমাতে। আবার সকাল বেলায় নেংটা ঘুম থেকে উঠে বড় মামি বা ছোট মামীর কাছে গিয়ে প্যান্ট চাইতো এবং বড় মামি বা ছোট মামী খুব হেসে বলতো “সকালবেলায় আমরা ঘুম থেকে উঠে তোর ন্যাংটো পাখি পাছা দেখি” বলে হাসতে হাসতে প্যান্ট দিত।

এতসব ঘটনার পর থেকে ছেলেটা তার দুই মামিকে খুবই ভয় পেত এবং সব কথা শুনে চলত। যখনই দুজন মামী চোখ গোল করে রাগ করে বলতো “শয়তান ছেলে এটা কি শয়তানি করেছিস! এখনই পুরো ন্যাংটো হয়ে আমাদের সামনে কান ধরে দাঁড়া আর বিশ বার কান ধরে উঠবস কর”। এ কথা শুনে ছেলেটা প্রচন্ড ভয়ে কাঁপতে থাকতো এবং সমস্ত কিছু খুলে পুরো ন্যাংটো হয়ে দাঁড়িয়ে যেত আর বড় মামি ঘরের পেছনে খোলা বাগানে কান ধরে ন্যাংটো দাঁড় করিয়ে দিত আর ছোট মামী একদম খোলা ছাদে ন্যাংটো দার করিয়ে দিত আর পাশের বাড়ির মেয়েটা প্রিয়াঙ্কা এবং কাকিমারা দেখে খুব হাসতো।

এই ঘটনার একমাস বাদে খুব লজ্জার ঘটনা ঘটেছিল। এতদিন যা হয়েছিল তা তা গ্রামের লোকের সামনে। কিন্তু শহরের ব্যাপারে আলাদা, শহরের ছেলেরা এত বয়েস পর্যন্ত ন্যাংটো হয় না, আর খোলা জায়গা থেকে একদম না। টুবাই নিজেও ছোট শহরের ছেলে ছিল তাই গ্রামে এভাবে ন্যাংটো হতে ওর খুব লজ্জা লাগতো। এবার সবচেয়ে লজ্জার ব্যাপার হয়েছিল যখন পাশে কাকিমার বাড়ি অর্থাৎ সমবয়সী প্রিয়াঙ্কা মেয়েটার বাড়িতে যখন ওদের কলকাতা থেকে আত্মীয়রা কিছুদিনের জন্য থাকতে আসে গ্রামে। যারা এসেছিল তারা একদম শহরের আধুনিক বাবু ছিল, খুবই পয়সাওয়ালা ঘরের লোক। খুব সুন্দরী দেখতে একজন কাকিমা এবং তার দুজন মেয়ে ২১ বছর বয়সে খুবই সুন্দরী এবং আধুনিক ড্রেস পরা ওদের পাশের বাড়িতে থাকতে এসেছিল কিছুদিনের জন্য। কথা প্রসঙ্গে প্রিয়াঙ্কা ওদের সবাইকে বলে দেয় যে আমাদের পাশের বাড়ির ছেলে টুবাই দুষ্টুমি করলে খুব ন্যাংটা শাস্তি পায় ওদের মামীর কাছে আর দুপুরবেলায় ওদের পেছনের কলপাড়ে পুরো ন্যাংটো হয়ে চান করে।

তাই প্রতিদিন দুপুরবেলায় স্কুলশেষে যখন ছেলেটা ঘরে ফিরত তখন ছোট মামী বা বড় মামি বলতো “যা পেছনের কুয়ার পাড়ে  গিয়ে ন্যাংটো হয়ে দাঁড়া, আমরা আসছি”। ছেলেটা তখন ঘরে স্কুল ড্রেস ছেড়ে পুরো ন্যাংটো হয়ে পেছনের খোলা কলপাড়ে গিয়ে দাঁড়াতো আর মামি ওকে সরষের তেল দিত গায়ে মেখে রোদে দাঁড়ানোর জন্য। তারপর কিছুক্ষণ দাঁড়ানোর পর কুয়েতে জল তুলে ও ওখানেই ন্যাংটো স্নান করতো। আর দুই মামি দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ছেলেটাকে দেখতে যে ও ঠিকঠাক ভাবে পরিষ্কার ভাবে সান করছে কিনা। এবার জায়গাটা, পেছনের খোলা কুয়োর পার পাশের বাড়ির প্রিয়াঙ্কাদের ছাদ থেকে পরিষ্কার দেখা যেত। কলকাতার দুই দিদি এবং তার কাকিমাদের দেখানোর জন্য প্রিয়াঙ্কা ছাদে উঠে ছেলেটাকে পুরো ন্যাংটো স্নান করতে দেখতো ওদের আর ওরা এসব দেখে খুব হাসতো আর ছেলেটাকে খুব খেপাতে।” এমা ক্লাস ১২ এ পড়ে একটা ছেলে এভাবে সবার সামনে পুরো ন্যাংটো হয়ে চান করছে দেখো। নুনু তে এখনো চুল হয়নি এমনকি মুখেও গোঁফ দাড়ি নেই”। মেয়েটার মা হেসে বলতো “আরে শহরে এসব খুব কম হয়। ওখানে প্রত্যেকের নিজেদের ফ্ল্যাট এই অ্যাটাচ বাথরুম থাকে।  কিন্তু গ্রামের দিকে একটু খোলা জায়গাতে চান করা কোন ব্যাপার না। দেখনা ছেলেটার পাখিতে এখনো চুল গজায়নি এখনো ছোট এই আছে। ছোটদের আবার বড়দের সামনে নেংটো হতে অসুবিধা কোথায়। বড়রা হল গুরুজন।”। কিন্তু মেয়েগুলো হাসতে হাসতে বলে কিন্তু প্রিয়াঙ্কা তোর বয়সী আর আমরা তো ওর থেকে চার পাঁচ বছরের বড় দিদি তাও আমাদের সামনেও পুরো নেংটো হয়ে আছে কোন লজ্জাই নেই নুনু পাখি সব দেখতে পাচ্ছি।”। মেয়েদের কথা শুনে বড়লোক বাড়ির মহিলাটা হাসতে থাকে আর বলে “ধুর তোরা এভাবে খেপাস না তো বাচ্চাটাকে লজ্জা পেয়ে যাচ্ছে। ”।
এভাবে প্রতিদিন চান করার সময় মেয়েগুলো আসতো এবং ছেলেটাকে ছাদের থেকে খ্যাপা তো আর হাসাহাসি করত। দিদিগুলো শহরের আধুনিক ড্রেস যেমন jeans skirt top এসব পড়ে থাকত আর ওদের সামনে ছেলেটা পুরো ন্যাংটো থাকতো। আমার পড়াশুনা না করার জন্য ছোট মামী প্রায়ই ছাদের মধ্যে পুরো ন্যাংটো করে কান ধরে দাঁড় করিয়ে রাখত তখন ওই দিদিগুলো এবং ওর মা দেখে খুব হাসতো আর বলতো “দেখ কি বাজে ছেলে। পড়াশোনা করে না তার জন্য ওই জন্য এভাবে নেংটা শাস্তি পায়। শহরে যদিও এরকম শাস্তির খুব একটা প্রচলন নেই তবে গ্রামের দিকে যারা খুব বাজে ছেলে তাদের ন্যাংটো করে ওদের বাড়ির লোক কান ধরে দাঁড় করিয়ে রাখে”
তখন বর্ষাকাল চলছিল। ছেলেটার মাত্র দু সেট জামা কাপড় ছিল অর্থাৎ দুটো হাফপ্যান্ট আর দুটো শার্ট। একদিন বৃষ্টির জন্য দুটো কাপড়ই ভেজা ছিল এবং শুকায়নি তাই গরিব ছেলেটার ওইদিন পরে আর কিছু ছিল না তাই ছোট মামী বলল আজকে তোকে সারাদিন নেংটা থাকতে হবে তোর দুটো জামা কাপড়ই শুকায়নি। খুব লজ্জা লাগলেও ছেলেটাকে সারাদিন ল্যাংটো থাকতে হয়। কি করবে? গরিব বেশি জামা কাপড়ও নেই।
তা টুবাই এরকম ন্যাংটো ছিল তখন দুপুরে রান্না করার সময়  ছোটো মামি বলল “আরে বাড়িতে তো পেঁয়াজ শেষ হয়ে গেছে। এদিকে বৃষ্টি পড়ছে। বাজারেও যাওয়া যাবে না, তুই এক কাজ কর পাশের বাড়ির প্রিয়াঙ্কার কাছ থেকে তিন-চারটে পেঁয়াজ ধার নিয়ে আয়।”। ছেলেটা খুব লজ্জা পেয়ে বলে কিন্তু মামী আমি তো পুরো ন্যাংটো। ছোট মামী হাসতে হাসতে বলে “ধুর তাতে কি হয়েছে তোকে তোদের বাড়ির সবাই ন্যাংটো অবস্থায় রোজ দেখে স্নান করার সময় আর শাস্তি পেতেও দেখেছেন নেংটা কান ধরে দাঁড়িয়ে থাকতে। যা তুই এভাবে ন্যাংটো হয়ে কিচ্ছু হবে না। আর তুই হলি গরিব ছেলে, তোর  দুটো জামা কাপড় মাত্র।জানিস ওরা কত বড়লোক! ওটা তোর মালিক মালকিনের মত, তুই হলি ওদের চাকরের মত। যা যা দেরি করিস না আমার রান্না পুড়ে যাচ্ছে তাড়াতাড়ি যা”

তো লজ্জা লাগলেও মামীর আদেশ পালন করতে হয় ছেলেটাকে, না হলে জানে আরো শাস্তি দেবে কোন। গ্রামে এক বাড়ি থেকে আরেক বাড়ি যাওয়ার পিছন দিয়ে রাস্তা থাকে তো সে পিছনের রাস্তা দিয়ে দৌড়ে ন্যাংটো অবস্থায় গিয়ে ছেলেটা ওদের বাড়ির দরজা ধাক্কায়। ছেলেটাকে পুরো ন্যাংটো অবস্থায় দেখে বড়লোক কাকিমা এবং তার মেয়েরা খুব হাসাহাসি করে প্রিয়াঙ্কাও খুব হাসাহাসি করে। বলে “নেংটো হয়ে এসেছিস কেন এমা”। ছেলেটা বলে “বর্ষাকাল তো আমার তোমাকে দুটো জামা কাপড় একটাও শুকায়নি সব ভিজে তাই মামী সারাদিন ন্যাংটো করে রেখেছে”। এ কথা শুনে বড়লোকি কাকিমা বলে “আহ রে বেচারা পুরো ন্যাংটো হয়ে আছে জামা প্যান্ট নেই, ঠিক আছে যাওয়ার আগে আমি একটা প্যান্ট কিনে দেব”। দিদিগুলো ওকে নিজের সামনে পেয়ে খুব হাসায় আর বলে “ছি ছি এভাবে পাখি পাছা বার করে অন্যের বাড়িতে এসেছিস নিজের বয়সী মেয়েদের সামনে তোর তো কোন লজ্জাই নেই রে।” দুই দিদি জিন্স  এর হট প্যান্ট পরে আর ছেলেটা পুরো ন্যাংটু।
ওদের মা তখন রাগ করে বলে” এই ছেলেটাকে এভাবে খাপাস না। ওর জামা কাপড় নেই বলে এভাবে এসেছে। বাচ্চা ছেলে। ল্যাংটো এসেছে তো কি হয়েছে। ওকে খাপস না”। এরপর বড়লোক দামী বেনারশী শাড়ি সোনার গয়না পড়া কাকিমা পেঁয়াজ দিয়ে দেয় টুবাই কে।
১৫ দিন বাদে কলকাতা যাবার সময় একটা প্যান্ট ও কিনে দিয়ে যায় টুবাইকে।
এভাবে গ্রামে ৩ বছর ছিল টুবাই।
পড়া না করলে ল্যাংটো শাস্তি পেতো, ল্যাংটো হয়ে বাইরে স্নান করতো আর রাতে ল্যাংটো হয়ে ঘুমাতো। দুই মামী বিশেষ করে ছোট মামী খুব খেপাতে।
স্কুল থেকে পাস করার পর টুবাই এর লাংটা শাস্তি পাবা বন্ধ হয়, যদিও তার পরে দুই মামী পুরানো ল্যাংটো শাস্তির ছবি মোবাইলে বের করে খুব খ্যাপাতো।
                                                                                         END
123
Like Reply
#3
গল্পের থিমটা দারুণ ছিলো। cfnm যেহেতু, শুধু শাস্তিতে না রেখে যৌনতা নিয়ে আসতে পারতেন।
[+] 1 user Likes Sativa's post
Like Reply
#4
গল্পটার সম্ভবনা ছিল অনেক, কিন্তু কিছুই হলো না।
[+] 1 user Likes fischer02's post
Like Reply




Users browsing this thread: 2 Guest(s)