22-03-2024, 05:31 PM
Hello, আমি রাজ। আমার মা এর নাম সুলেখা। বয়স 38. আমার মা আর বাবার একমাত্র সন্তান আমি। বাবা বাড়িতেই থাকে। Business করেন। মা house wife। বাড়িতেই থাকে আর বাড়ির কাজ করে। আমি class 12 এ পড়াশোনা করছি। আমার মা এর শরীরের গঠন 36 32 36। পাছা টা খুব ফোলা আর দুধ গুলো গোল গোল । বাড়ির কাজ করে তাই ফিগার মেনটেন ভালই আছে। কোমর টা খুব sexy আর হালকা মেদ আছে। পাছা টা খুব নাচে হাঁটার তালে তালে। আর গায়ের রং ফর্সা।
আমার কলেজ এর গার্ডিয়ান মিটিং এর জন্যে বাবা কে বললাম যে কলেজ এ যেতে। কিন্তু বাবা বললো ব্যাবসা ছেড়ে যাওয়া যাবে না তাই মা কে নিয়ে যেতে। কিন্তু মা কখনো আমার কলেজ এ যায়নি। তাই মা যেতে চাইছিল না। কিন্তু আমি আর বাবা মা কে বললাম যে মা তুমি চলো। মা প্রথমে রাজী না হলেও বার বার বলার পর মা রাজী হলো।
পরের দিন,
আজ একটু মেঘলা মেঘলা weather ছিল।
যেকোনো সময় বৃষ্টি শুরু হবে।
কিন্তু আমাদের কলেজ এ আজ মিটিং ছিল। তাই কোনো উপায় না পেয়ে আমি আর মা কলেজ এর জন্য ready হচ্ছিলাম। মা একটা শাড়ী পড়েছিল নীল রঙের। আর পিঠ কাটা ব্লাউজ একটা ফিতে দিয়ে পিঠ টা ঘেরা আর সাদা পিঠ টা বেরিয়ে আছে। আর কোমর ত শাড়ী দিয়ে দেখা যাচ্ছে। আর পাছা এর সাথে শাড়ী পুরো টাইট ভাবে জড়িয়ে আছে। তাই পাছা টা ভালো ভাবেই ফুলে উঠেছে।
তো আমি আর মা বেরিয়ে পড়লাম কলেজ এর জন্য। কলেজ এ গিয়ে দেখলাম সবার বাবা এসেছিলো একমাত্র আমার মা গেছিলো। তাই মা একটু নারভাস ফিল করছিল। কারণ মা সেখানে একা মহিলা আর সবাই ছেলে পুরুষ। আর আমাদের কলেজ এ * . সবাই পড়ে। তাই কিছু . বন্ধু ছিল তাদের বাবা রাও এসেছিলো। আমাদের ক্লাস e দুজন . বন্ধু ছিল আমার বেস্ট ফ্রেন্ড। একজন এর নাম junaid আর একজন হলো fardaan । তাদের বাবাও এসেছিলো। তারা আসতেই আমি মা কে নিয়ে তাদের কাছে গেলাম কথা বলতে। আর সেখানে তাদের বাবা ছিল। মা কে তাদের সবার সাথে পরিচয় করালাম। আর আমিও ওই দুজন . কাকুর সাথে আর মা এর সাথে পরিচয় করালাম। Junaid এর বাবার নাম হলো আব্দুল। আর fardaan এর বাবা এর নাম করিম। আবদুল আর করিম চাচার বয়স প্রায় 50 । খুব লম্বা আর কালো । দুজনেই মাথার চুল হালকা সাদা ধরেছে। আর প্রায় 7 ফুট এর মত লম্বা যেখানে আমার মা এর height 5'5" এর মত। মা তো তাদের বুক পর্যন্ত হবে।
আবদুল আর করিম চাচা মা এর রূপ দেখে তো মা কে চোখ দিয়ে গিলে খাচ্ছিল । তারা মা এর সাথে ভালই কথা বার্তা করছিল। কিছুক্ষন পরে মিটিং হলো সমস্ত শিক্ষ্ক আর ছাত্র আর তাদের বাবা উপস্থিত ছিলো। মিটিং এর সময় দেখলাম মা এর পেছনে করিম চাচা দাঁড়িয়েছিল। আর মা এর পাছায় ধাক্কা মারছিল খুব ধীরে। মা ততটা গুরুত্ব দিল না। মা শুধু একবার ঘুরে তাকালো। মা কিছু বললোনা দেখে করিম চাচা মা কে আরো একটু জোরে পাছায় ধাক্কা দিতেই মা প্রায় পড়েই যাচ্ছিল কোনো রকম নিজেকে কন্ট্রোল করে দাঁড়াল। তারপর যা করলো তাতে আমি আর সেখানে থাকা সবাই অবাক হয়ে গেলাম। মা ঘুরে করিম চাচা কে জোরে কষিয়ে একটা গালে থাপ্পড় লাগলো।
তারপর মা বললো - আমার সাথে অসভ্যতামি করছেন কেনো। আপনি কি ভেবেছেন আমি চুপচাপ সহ্য করে যাবো।
মা খুব রেগে ছিল। তারপর শিক্ষক রা এসে মা কে আলাদা জায়গায় দাড় করালো । যাতে মা এর অসুবিধে না হয়। করিম চাচা দেখলাম মা এর দিকে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে হিংস্র পশুর মত। যেনো মা কে তুলে নিয়ে গিয়ে কি না কি করবে ভেবে চলেছে। মিটিং এর পর করিম চাচা আর আবদুল চাচা একসাথে কিছু আলোচনা করছিল। হয়তো মা এর এইরকম আচরণ এর জন্য তারা কিছু একটা নিয়ে কথা বার্তা করছিল। কলেজ এ খাওয়া দাওয়ার ব্যাবস্থা ছিল। আমরা কলেজ এ খাওয়া দাওয়া করে বাড়ির জন্য বেরাতে যাবো। ঘড়িতে তখন বিকেল 3 টা বাজে। হটাত করে চারিদিকে পুরো অন্ধকার হয়ে গেছে। খুব জোরে বাতাস বইছে। আর খুব বড় বড় বিদ্যুৎ পড়ছে। দেখে মনে হচ্ছে ভ়ঙ্করভাবে বৃষ্টি হতে চলছে। সবাই তাড়াহুড়ো করে কলেজ থেকে বেরিয়ে পড়লাম । বাস স্ট্যান্ড এ বাসের জন্য অপেক্ষা করছিলাম। কিন্তু এমন পরিস্থিতিতে বাস তো দূরের কথা একটা কোনো যানবাহন চলাচল করছে না। সেইসময় একটা প্রাইভেট car বাস স্ট্যান্ড এর কাছে আসছিল। আমি মা কে বললাম মা গাড়িটা কে হাত দেখাই যদি একটু হেল্প করে তবে বাড়ি চলে যাবো। মা আর কোনো উপায় না পেয়ে বললো ঠিক আছে। কিন্তু তোকে ভিজতে হবে না। মা আমাকে বলল তুই দাঁড়া আমি হাত দেখাচ্ছি। খুব জোরে বৃষ্টি হচ্ছিল। মা বিশ্রামাগার থেকে একটু বাইরের দিকে যেতেই মা এর শাড়ী পুরো ভিজে শরীর এর লেপ্টে গেলো। মা এর পুরো শরীর এর গঠন বোঝা যাচ্ছিল। বুকের সাথে শাড়ী পুরো লেপ্টে বসে আছে আর পাছার সাথেও শাড়ী টা খুব শক্ত হয়ে জড়িয়ে আছে। গাড়ি টা এসে দাড়ালো। গাড়ির কাঁচ টা নামতেই মা কিছু বলতে হবে ড্রাইভার কে। কিন্তু কিছু না বলেই চলে এলো। এসে আমার পাশে চুপ করে দাঁড়িয়ে আছে অন্য দিকে রাগী মুখ করে। আমি ব্যাপার টা বুঝতে পারলাম না কি হলো এমন কাকে বা দেখলো গাড়ির মধ্যে যে মা চলে এলো । গাড়িটা তখন ও দাড়িয়ে ছিল। আমি মা কে বললাম কি হলো মা, ড্রাইভার কি নিয়ে যাবে না বললো? মা বললো না আমি যাবনা ওই গাড়িতে। বলেই আবার অন্য দিকে রাগী মুখ করে দাঁড়িয়ে থাকলো। আমি গাড়ির দিকে তাকাতেই দেখলাম করিম চাচা আর আবদুল চাচা প্রাইভেট car থেকে নেমে এলো। এসে আবদুল চাচা মা কে বললো কিহলো বৌদি বাড়ি যাবে নাকি? চলো আমরা তোমাকে বাড়িতে পৌঁছে দিচ্ছি।
তখন মা করিম চাচার উদ্দেশে আবুদুল চাচা কে বললো - ওই অসভ্য লোকটার সাথে আমি যাবো না। আপনারা চলে যান আমরা বাস এ চলে যাবো। অপেক্ষা করছি।
তখন আবদুল চাচা ইশারা করে করিম চাচা কে কিছু একটা বোঝাতে চাইলো।
তখন করিম চাচা মা কে বললো - বৌদি , sorry, আপনার সাথে আমি খারাপ ব্যাবহার করেছি তারজন্য আমি ক্ষমা চাইছি আপনার কাছে।
কিন্তু মা তখনো রেগে আছে দেখে বোঝা গেলো।
মা তখন বললো - এখন ক্ষমা চেয়ে কি হবে আপনি যে কতটা অসভ্য জানোয়ার আর নোংরা মানুষ সেটা আপনাকে দেখে বোঝা যায়। আপনি এখান থেকে চলে যান আমাকে একা ছেড়ে দিন। আমি bus এ চলে যাবো। মা এর এইরকম কথা শুনে করিম চাচা কে দেখলাম ক্ষেপে গেলো মা এর ওপর। কিছু বলতে যাবে এমন সময় আবদুল চাচা হাত ধরে আটকে দিল।
আবদুল চাচা তখন বললো - বৌদি আজ আর কোনো বাস পাবেন না । কারণ এরকম ভয়ংকর বৃষ্টির জন্য কোনো বাস আর আজ চলবে না । কাল সকালে সব বাস চলবে। আপনি আমাদের সাথে যাবেননা তো ঠিক আছে থাকুন সারা রাত এখানে। কাল সকালেই বাড়ি যেতে পারবেন। আমরা চললাম
মা তখন কি করবে বুঝতে পারলনা। সারা রাত bus stand এ থাকবে কি করে , আর আজ তো বৃষ্টি থামার নাম নেই । ঘড়িতে তখন বিকেল 5 টা হয়ে গেছে। চারিদিকে অন্ধকার। আর মুসলধারে বৃষ্টি হয়ে চলছে।
মা হটাত করে আবদুল চাচা কে পেছন থেকে ডাক দিল। বললো ঠিক আছে আপনাদের সাথে যেতেই হবে আর কিছু করার নেই। চলুন। দেখলাম করিম চাচা আর আবদুল চাচা দুজন দুজন এর দিকে তাকিয়ে একটা নোংরা আর শয়তানি হাসি হাসলো। আমি ব্যাপার ত বুঝতে পারলাম না। যেই মহিলার হাতে কিছুক্ষন আগে থাপ্পড় খেলো। তারপর অনেক অপমান করলো। সেই মহিলা কে সাহায্য করছে আবার আনন্দের সাথে হাসছে। কি জন্য বুঝতে পারলাম না। কিন্তু মনে মনে ভাবলাম এর দুজন তো কিছু একটা মতলব করেছে নিশ্চয়। যাইহোক আর বেশি কিছু না ভেবে আমরা গাড়ির কাছে গেলাম। Junaid ar fardaan কে দেখলাম তখন তারা গাড়ির মধ্যেই বসেছিল। আমাকে দেখে তারা বললো চলে আয় রাজ পুরো তো ভিজে গেলি। মা আগে গাড়িতে উঠলো। মা এর পেছনে করিম চাচা ছিল। মা এর শাড়ী টা পুরো লেপ্টে ছিল শরীর এর সাথে ভিজে পুরো কাদা হয়ে গেছে। পাছার খাজ আর তানপুরার মত পাছা টা শাড়ী থেকে ফুলে উঠেছিল। তাড়াহুড়ো করে আমরা গাড়ির কাছে পৌঁছাতেই মা কে করিম চাচা বললো বৌদি তাড়াতাড়ি ভেতরে চলুন ভিজে গেলাম পুরো। এটা বলেই করিম চাচা মা এর পাছায় হাত দিয়ে ঠেলতে লাগলো ভেতরে যাওয়ার জন্য। আর হালকা করে থাপ্পড় মারতে থাকলো যতক্ষণ না পর্যন্ত মা seat এ গিয়ে বসে আমি পুরো ব্যাপার টা দেখছিলাম মা ও তাড়াহুড়ো করে ভেতরে চলে গেলো। আর seat এ বসে পড়লো। Seat এ বসেই মা আবার করিম চাচা কে ঘুরে দেখলো আর রেগে বললো - আপনি আবার অসভ্যতামী করলেন আমার সাথে। করিম চাচা - কি করলাম আমি আবার?
মা - আপনি আবার ( বলে থেমে গেলো কিছু না বলে)।
করিম চাচা - কি হলো বলুন কি করলাম আমি?
মা তখন আমার দিকে দেখলো আর তারপর করিম চাচার দিকে রাগী চোখে তাকিয়ে বললো - না কিছু না।
বলেই অন্য দিকে মুখ করে বসে থাকলো।
আমার কলেজ এর গার্ডিয়ান মিটিং এর জন্যে বাবা কে বললাম যে কলেজ এ যেতে। কিন্তু বাবা বললো ব্যাবসা ছেড়ে যাওয়া যাবে না তাই মা কে নিয়ে যেতে। কিন্তু মা কখনো আমার কলেজ এ যায়নি। তাই মা যেতে চাইছিল না। কিন্তু আমি আর বাবা মা কে বললাম যে মা তুমি চলো। মা প্রথমে রাজী না হলেও বার বার বলার পর মা রাজী হলো।
পরের দিন,
আজ একটু মেঘলা মেঘলা weather ছিল।
যেকোনো সময় বৃষ্টি শুরু হবে।
কিন্তু আমাদের কলেজ এ আজ মিটিং ছিল। তাই কোনো উপায় না পেয়ে আমি আর মা কলেজ এর জন্য ready হচ্ছিলাম। মা একটা শাড়ী পড়েছিল নীল রঙের। আর পিঠ কাটা ব্লাউজ একটা ফিতে দিয়ে পিঠ টা ঘেরা আর সাদা পিঠ টা বেরিয়ে আছে। আর কোমর ত শাড়ী দিয়ে দেখা যাচ্ছে। আর পাছা এর সাথে শাড়ী পুরো টাইট ভাবে জড়িয়ে আছে। তাই পাছা টা ভালো ভাবেই ফুলে উঠেছে।
তো আমি আর মা বেরিয়ে পড়লাম কলেজ এর জন্য। কলেজ এ গিয়ে দেখলাম সবার বাবা এসেছিলো একমাত্র আমার মা গেছিলো। তাই মা একটু নারভাস ফিল করছিল। কারণ মা সেখানে একা মহিলা আর সবাই ছেলে পুরুষ। আর আমাদের কলেজ এ * . সবাই পড়ে। তাই কিছু . বন্ধু ছিল তাদের বাবা রাও এসেছিলো। আমাদের ক্লাস e দুজন . বন্ধু ছিল আমার বেস্ট ফ্রেন্ড। একজন এর নাম junaid আর একজন হলো fardaan । তাদের বাবাও এসেছিলো। তারা আসতেই আমি মা কে নিয়ে তাদের কাছে গেলাম কথা বলতে। আর সেখানে তাদের বাবা ছিল। মা কে তাদের সবার সাথে পরিচয় করালাম। আর আমিও ওই দুজন . কাকুর সাথে আর মা এর সাথে পরিচয় করালাম। Junaid এর বাবার নাম হলো আব্দুল। আর fardaan এর বাবা এর নাম করিম। আবদুল আর করিম চাচার বয়স প্রায় 50 । খুব লম্বা আর কালো । দুজনেই মাথার চুল হালকা সাদা ধরেছে। আর প্রায় 7 ফুট এর মত লম্বা যেখানে আমার মা এর height 5'5" এর মত। মা তো তাদের বুক পর্যন্ত হবে।
আবদুল আর করিম চাচা মা এর রূপ দেখে তো মা কে চোখ দিয়ে গিলে খাচ্ছিল । তারা মা এর সাথে ভালই কথা বার্তা করছিল। কিছুক্ষন পরে মিটিং হলো সমস্ত শিক্ষ্ক আর ছাত্র আর তাদের বাবা উপস্থিত ছিলো। মিটিং এর সময় দেখলাম মা এর পেছনে করিম চাচা দাঁড়িয়েছিল। আর মা এর পাছায় ধাক্কা মারছিল খুব ধীরে। মা ততটা গুরুত্ব দিল না। মা শুধু একবার ঘুরে তাকালো। মা কিছু বললোনা দেখে করিম চাচা মা কে আরো একটু জোরে পাছায় ধাক্কা দিতেই মা প্রায় পড়েই যাচ্ছিল কোনো রকম নিজেকে কন্ট্রোল করে দাঁড়াল। তারপর যা করলো তাতে আমি আর সেখানে থাকা সবাই অবাক হয়ে গেলাম। মা ঘুরে করিম চাচা কে জোরে কষিয়ে একটা গালে থাপ্পড় লাগলো।
তারপর মা বললো - আমার সাথে অসভ্যতামি করছেন কেনো। আপনি কি ভেবেছেন আমি চুপচাপ সহ্য করে যাবো।
মা খুব রেগে ছিল। তারপর শিক্ষক রা এসে মা কে আলাদা জায়গায় দাড় করালো । যাতে মা এর অসুবিধে না হয়। করিম চাচা দেখলাম মা এর দিকে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে হিংস্র পশুর মত। যেনো মা কে তুলে নিয়ে গিয়ে কি না কি করবে ভেবে চলেছে। মিটিং এর পর করিম চাচা আর আবদুল চাচা একসাথে কিছু আলোচনা করছিল। হয়তো মা এর এইরকম আচরণ এর জন্য তারা কিছু একটা নিয়ে কথা বার্তা করছিল। কলেজ এ খাওয়া দাওয়ার ব্যাবস্থা ছিল। আমরা কলেজ এ খাওয়া দাওয়া করে বাড়ির জন্য বেরাতে যাবো। ঘড়িতে তখন বিকেল 3 টা বাজে। হটাত করে চারিদিকে পুরো অন্ধকার হয়ে গেছে। খুব জোরে বাতাস বইছে। আর খুব বড় বড় বিদ্যুৎ পড়ছে। দেখে মনে হচ্ছে ভ়ঙ্করভাবে বৃষ্টি হতে চলছে। সবাই তাড়াহুড়ো করে কলেজ থেকে বেরিয়ে পড়লাম । বাস স্ট্যান্ড এ বাসের জন্য অপেক্ষা করছিলাম। কিন্তু এমন পরিস্থিতিতে বাস তো দূরের কথা একটা কোনো যানবাহন চলাচল করছে না। সেইসময় একটা প্রাইভেট car বাস স্ট্যান্ড এর কাছে আসছিল। আমি মা কে বললাম মা গাড়িটা কে হাত দেখাই যদি একটু হেল্প করে তবে বাড়ি চলে যাবো। মা আর কোনো উপায় না পেয়ে বললো ঠিক আছে। কিন্তু তোকে ভিজতে হবে না। মা আমাকে বলল তুই দাঁড়া আমি হাত দেখাচ্ছি। খুব জোরে বৃষ্টি হচ্ছিল। মা বিশ্রামাগার থেকে একটু বাইরের দিকে যেতেই মা এর শাড়ী পুরো ভিজে শরীর এর লেপ্টে গেলো। মা এর পুরো শরীর এর গঠন বোঝা যাচ্ছিল। বুকের সাথে শাড়ী পুরো লেপ্টে বসে আছে আর পাছার সাথেও শাড়ী টা খুব শক্ত হয়ে জড়িয়ে আছে। গাড়ি টা এসে দাড়ালো। গাড়ির কাঁচ টা নামতেই মা কিছু বলতে হবে ড্রাইভার কে। কিন্তু কিছু না বলেই চলে এলো। এসে আমার পাশে চুপ করে দাঁড়িয়ে আছে অন্য দিকে রাগী মুখ করে। আমি ব্যাপার টা বুঝতে পারলাম না কি হলো এমন কাকে বা দেখলো গাড়ির মধ্যে যে মা চলে এলো । গাড়িটা তখন ও দাড়িয়ে ছিল। আমি মা কে বললাম কি হলো মা, ড্রাইভার কি নিয়ে যাবে না বললো? মা বললো না আমি যাবনা ওই গাড়িতে। বলেই আবার অন্য দিকে রাগী মুখ করে দাঁড়িয়ে থাকলো। আমি গাড়ির দিকে তাকাতেই দেখলাম করিম চাচা আর আবদুল চাচা প্রাইভেট car থেকে নেমে এলো। এসে আবদুল চাচা মা কে বললো কিহলো বৌদি বাড়ি যাবে নাকি? চলো আমরা তোমাকে বাড়িতে পৌঁছে দিচ্ছি।
তখন মা করিম চাচার উদ্দেশে আবুদুল চাচা কে বললো - ওই অসভ্য লোকটার সাথে আমি যাবো না। আপনারা চলে যান আমরা বাস এ চলে যাবো। অপেক্ষা করছি।
তখন আবদুল চাচা ইশারা করে করিম চাচা কে কিছু একটা বোঝাতে চাইলো।
তখন করিম চাচা মা কে বললো - বৌদি , sorry, আপনার সাথে আমি খারাপ ব্যাবহার করেছি তারজন্য আমি ক্ষমা চাইছি আপনার কাছে।
কিন্তু মা তখনো রেগে আছে দেখে বোঝা গেলো।
মা তখন বললো - এখন ক্ষমা চেয়ে কি হবে আপনি যে কতটা অসভ্য জানোয়ার আর নোংরা মানুষ সেটা আপনাকে দেখে বোঝা যায়। আপনি এখান থেকে চলে যান আমাকে একা ছেড়ে দিন। আমি bus এ চলে যাবো। মা এর এইরকম কথা শুনে করিম চাচা কে দেখলাম ক্ষেপে গেলো মা এর ওপর। কিছু বলতে যাবে এমন সময় আবদুল চাচা হাত ধরে আটকে দিল।
আবদুল চাচা তখন বললো - বৌদি আজ আর কোনো বাস পাবেন না । কারণ এরকম ভয়ংকর বৃষ্টির জন্য কোনো বাস আর আজ চলবে না । কাল সকালে সব বাস চলবে। আপনি আমাদের সাথে যাবেননা তো ঠিক আছে থাকুন সারা রাত এখানে। কাল সকালেই বাড়ি যেতে পারবেন। আমরা চললাম
মা তখন কি করবে বুঝতে পারলনা। সারা রাত bus stand এ থাকবে কি করে , আর আজ তো বৃষ্টি থামার নাম নেই । ঘড়িতে তখন বিকেল 5 টা হয়ে গেছে। চারিদিকে অন্ধকার। আর মুসলধারে বৃষ্টি হয়ে চলছে।
মা হটাত করে আবদুল চাচা কে পেছন থেকে ডাক দিল। বললো ঠিক আছে আপনাদের সাথে যেতেই হবে আর কিছু করার নেই। চলুন। দেখলাম করিম চাচা আর আবদুল চাচা দুজন দুজন এর দিকে তাকিয়ে একটা নোংরা আর শয়তানি হাসি হাসলো। আমি ব্যাপার ত বুঝতে পারলাম না। যেই মহিলার হাতে কিছুক্ষন আগে থাপ্পড় খেলো। তারপর অনেক অপমান করলো। সেই মহিলা কে সাহায্য করছে আবার আনন্দের সাথে হাসছে। কি জন্য বুঝতে পারলাম না। কিন্তু মনে মনে ভাবলাম এর দুজন তো কিছু একটা মতলব করেছে নিশ্চয়। যাইহোক আর বেশি কিছু না ভেবে আমরা গাড়ির কাছে গেলাম। Junaid ar fardaan কে দেখলাম তখন তারা গাড়ির মধ্যেই বসেছিল। আমাকে দেখে তারা বললো চলে আয় রাজ পুরো তো ভিজে গেলি। মা আগে গাড়িতে উঠলো। মা এর পেছনে করিম চাচা ছিল। মা এর শাড়ী টা পুরো লেপ্টে ছিল শরীর এর সাথে ভিজে পুরো কাদা হয়ে গেছে। পাছার খাজ আর তানপুরার মত পাছা টা শাড়ী থেকে ফুলে উঠেছিল। তাড়াহুড়ো করে আমরা গাড়ির কাছে পৌঁছাতেই মা কে করিম চাচা বললো বৌদি তাড়াতাড়ি ভেতরে চলুন ভিজে গেলাম পুরো। এটা বলেই করিম চাচা মা এর পাছায় হাত দিয়ে ঠেলতে লাগলো ভেতরে যাওয়ার জন্য। আর হালকা করে থাপ্পড় মারতে থাকলো যতক্ষণ না পর্যন্ত মা seat এ গিয়ে বসে আমি পুরো ব্যাপার টা দেখছিলাম মা ও তাড়াহুড়ো করে ভেতরে চলে গেলো। আর seat এ বসে পড়লো। Seat এ বসেই মা আবার করিম চাচা কে ঘুরে দেখলো আর রেগে বললো - আপনি আবার অসভ্যতামী করলেন আমার সাথে। করিম চাচা - কি করলাম আমি আবার?
মা - আপনি আবার ( বলে থেমে গেলো কিছু না বলে)।
করিম চাচা - কি হলো বলুন কি করলাম আমি?
মা তখন আমার দিকে দেখলো আর তারপর করিম চাচার দিকে রাগী চোখে তাকিয়ে বললো - না কিছু না।
বলেই অন্য দিকে মুখ করে বসে থাকলো।