29-05-2023, 01:19 AM
ভূমিকা:
সুজয় আর তাঁর বউ প্রিয়াঙ্কা এবং তাদের ১২ বছরের ছেলের সুখের সংসার। সুজয় একটি আইটি কোম্পানি তে চাকরী করে আর প্রিয়াঙ্কা একজন গৃহবধূ। ২০২০ সালের মাঝামাঝিতে যখন কোরোনার দাপট তুঙ্গে, তখন ই সুজয়ের কোরোনা হলো। সুজয় বাঁচবে কিনা তারও ঠিক নেই, সে হসপিটাল এ ভর্তি। ডাক্তার ও বলে দিয়েছেন তার বাঁচার আশা কম। প্রিয়াঙ্কা দুঃখে একদম ভেঙে পেরেছ। সেই সময় প্রিয়াঙ্কার। মা দেবিকা এসে উপস্থিত হয়। দেবিকা আবার সুজয় কে খুব একটা পছন্দ করত না। তাই সে সুজয় মরতে বসেছে শুনে আনন্দই পেয়েছে। সে একদিন তার মেয়ে প্রিয়াঙ্কা কে বলল "শোন তোর বর তো আজ আছে তো কাল নেই, আমি তোর জন্য ছেলে দেখে রেখেছি, তোর এই বর মরলেই তুই যাতে বিয়ে করে নিস"। শুনে প্রিয়াঙ্কা একটু রেগে গিয়ে বলল " ছি মা তুমি এসব কি বলছো? সুজয় এখনও বেঁচে আছে, আমি ঠিক ওকে সুস্থ করে তুলবো, তুমি এসব কথা মুখেও আনলে কি করে"
তখন প্রিয়াঙ্কার মা দেবিকা বলল "শোন তুই বেশি ন্যাকামো করিসনা, তোর বর বেশিদিন আর বাঁচবে না, তারপর তোর তো একটা পুরুষ লাগবে নাকি? আমি আমার মেয়েকে বিধবা হয়ে জীবন কাটাতে দিতে পারি না"। প্রিয়াঙ্কা সুজয় কে খুব ই ভালোবাসে, তবে বিধবা হয়ে জীবন কাটানো খুব ই মুশকিল, এমনিতেই প্রিয়াঙ্কা খুব ই কামুক, তাই পুরুষ সঙ্গ ছাড়া তার জীবন কাটানো বড়ো মুশকিল, সেটা সে বুঝতে পারলো এবং মা কে লজ্জার সাথে বলল "কিন্তূ আমার সাথে বিয়ে করবে কে? আমার তো বাচ্চা ও আছে"
দেবিকা জানত যে যতোই জামাই কে ভালোবাসুক না কেনো, জামাই মরলে মেয়ে আরেকটা বিয়ে করতে ঠিক রাজি হবে। সে তাই তার পছন্দ মতো একটা ছেলে ঠিক ও করে রেখেছিল, যে ছেলেটির বাবার সাথে দেবিকার ও অবৈধ সম্পর্ক আছে এবং ছেলেটির আগের বউ মারা গেছে(সন্দেহজনক ভাবে)। প্রিয়াঙ্কাকে দেবিকা রাজি করিয়ে, সুজয় বেচেঁ থাকতেই বিয়ের পাকা কথা সেরে ফেলে। সুজয় আইসিইউ তে ভর্তি থাকায় প্রিয়াঙ্কা প্রথমে একটু নানা করলেও, পাকা কথার দিন হবু বরকে ইমপ্রেস করার জন্য হাত কাটা ব্লাউজ, পাতলা সিফনের শাড়ি, লাল লিপস্টিক আর উগ্র মেকআপ করে এসেছিল।
প্রিয়াঙ্কার ছেলে এসব দেখে কিছুই বুজতে পারে না, সে তার দিদা কে জিজ্ঞাসা করে কি হচ্ছে, দেবিকা বলে "তোমার মা এর আবার বিয়ে হবে, তাই তো তোমার মা এত সেজে গুঁজে তোমার নতুন বাবার সামনে এসেছে, তোমার আবার ভাই বোন হবে"
সুজয় আর তাঁর বউ প্রিয়াঙ্কা এবং তাদের ১২ বছরের ছেলের সুখের সংসার। সুজয় একটি আইটি কোম্পানি তে চাকরী করে আর প্রিয়াঙ্কা একজন গৃহবধূ। ২০২০ সালের মাঝামাঝিতে যখন কোরোনার দাপট তুঙ্গে, তখন ই সুজয়ের কোরোনা হলো। সুজয় বাঁচবে কিনা তারও ঠিক নেই, সে হসপিটাল এ ভর্তি। ডাক্তার ও বলে দিয়েছেন তার বাঁচার আশা কম। প্রিয়াঙ্কা দুঃখে একদম ভেঙে পেরেছ। সেই সময় প্রিয়াঙ্কার। মা দেবিকা এসে উপস্থিত হয়। দেবিকা আবার সুজয় কে খুব একটা পছন্দ করত না। তাই সে সুজয় মরতে বসেছে শুনে আনন্দই পেয়েছে। সে একদিন তার মেয়ে প্রিয়াঙ্কা কে বলল "শোন তোর বর তো আজ আছে তো কাল নেই, আমি তোর জন্য ছেলে দেখে রেখেছি, তোর এই বর মরলেই তুই যাতে বিয়ে করে নিস"। শুনে প্রিয়াঙ্কা একটু রেগে গিয়ে বলল " ছি মা তুমি এসব কি বলছো? সুজয় এখনও বেঁচে আছে, আমি ঠিক ওকে সুস্থ করে তুলবো, তুমি এসব কথা মুখেও আনলে কি করে"
তখন প্রিয়াঙ্কার মা দেবিকা বলল "শোন তুই বেশি ন্যাকামো করিসনা, তোর বর বেশিদিন আর বাঁচবে না, তারপর তোর তো একটা পুরুষ লাগবে নাকি? আমি আমার মেয়েকে বিধবা হয়ে জীবন কাটাতে দিতে পারি না"। প্রিয়াঙ্কা সুজয় কে খুব ই ভালোবাসে, তবে বিধবা হয়ে জীবন কাটানো খুব ই মুশকিল, এমনিতেই প্রিয়াঙ্কা খুব ই কামুক, তাই পুরুষ সঙ্গ ছাড়া তার জীবন কাটানো বড়ো মুশকিল, সেটা সে বুঝতে পারলো এবং মা কে লজ্জার সাথে বলল "কিন্তূ আমার সাথে বিয়ে করবে কে? আমার তো বাচ্চা ও আছে"
দেবিকা জানত যে যতোই জামাই কে ভালোবাসুক না কেনো, জামাই মরলে মেয়ে আরেকটা বিয়ে করতে ঠিক রাজি হবে। সে তাই তার পছন্দ মতো একটা ছেলে ঠিক ও করে রেখেছিল, যে ছেলেটির বাবার সাথে দেবিকার ও অবৈধ সম্পর্ক আছে এবং ছেলেটির আগের বউ মারা গেছে(সন্দেহজনক ভাবে)। প্রিয়াঙ্কাকে দেবিকা রাজি করিয়ে, সুজয় বেচেঁ থাকতেই বিয়ের পাকা কথা সেরে ফেলে। সুজয় আইসিইউ তে ভর্তি থাকায় প্রিয়াঙ্কা প্রথমে একটু নানা করলেও, পাকা কথার দিন হবু বরকে ইমপ্রেস করার জন্য হাত কাটা ব্লাউজ, পাতলা সিফনের শাড়ি, লাল লিপস্টিক আর উগ্র মেকআপ করে এসেছিল।
প্রিয়াঙ্কার ছেলে এসব দেখে কিছুই বুজতে পারে না, সে তার দিদা কে জিজ্ঞাসা করে কি হচ্ছে, দেবিকা বলে "তোমার মা এর আবার বিয়ে হবে, তাই তো তোমার মা এত সেজে গুঁজে তোমার নতুন বাবার সামনে এসেছে, তোমার আবার ভাই বোন হবে"