Poll: শিহরণ জাগে কাকে নিয়ে?
You do not have permission to vote in this poll.
মা
82.69%
43 82.69%
ভাবী
17.31%
9 17.31%
Total 52 vote(s) 100%
* You voted for this item. [Show Results]

Thread Rating:
  • 21 Vote(s) - 3.1 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Incest অভেদ্য নিশানা
#1
Sad 
কি নিয়ে দিব?
Like Reply
Do not mention / post any under age /rape content. If found Please use REPORT button.
#2
Dobka gotor er maa magir golpo dao
Like Reply
#3
সুনামগঞ্জের তাহিরপুরের জলদিয়া গ্রাম, হাওর বেষ্টিতো সবুজ বনানীতে ঘেরা, আধুনিক সভ্যতা  থেকে কিছুটা পিছানো। শহর থেকে প্রায় ৩০ কিমি দূরে। যোগাযোগ মাধ্যম তাদের নৌকো। এইখানকার মানুষ পেশায় বেশীরভাগই জেলে আর কৃষক। সপ্তাহে একবার শহরে যায় মাছ আর শস্যাদি বেচা কেনা করতে।

সবে ৫০ ঘরের বাস। এই পেশার মানুষেরা হয় সহজ সরল কিন্তু কার কূটচালে যেন কলুষিত হয়ে গেছে গ্রামের মানুষ। একসময় জলদিয়ার খান জমিদারেরা ছিল জগদ্বিখ্যাত,। মোঘল বাংলার সুবেদারেরাও সমীহ করতো তাদের শক্তিশালী জমিদারি নৌ সেনার জন্য।
[+] 6 users Like france's post
Like Reply
#4
সেই খান জমিদারদের দয়ায় পাওয়া সেই খেতে খামারের জায়গা গুলো দখলে নিয়েছে গ্রামের মানুষগুলো। এর মূল কুশীলব যে রহিম মাঝি তা সদর আলী খান ভালো করে বুঝেন জানেন। সদর আলী লড়ে যাচ্ছেন তার ৭৪ বছরের বার্ধক্য কবলিত শরীর তা নিয়ে। যদিও কোর্ট কাছারীতে ভালোই সাহায্য করছে মহব্বত আলী খান (মানে আমি!  গল্পের রসদে যে আগামীদিনে মাসাল্লম দালবে পাঠক গণ)
[+] 6 users Like france's post
Like Reply
#5
সদর আলী শিক্ষিত মানুষ, ছিলেন আলিয়া মাদ্রাসার সুপরিচিত ও নন্দিত শিক্ষক। অবসর জীবনে এসে তারই দয়ায় বেড়ে উঠা মানুষ গুলো পিঠে ছুড়ি মারবে কে জানতো! তারপর আছে ডায়াবেটিসের হার না মানা দূর্বলতা, এই গেলো মাসেই ঢাকায় এ্যাপোলোতে চিকিৎসাধীন ছিলেন। এই জমি নিয়ে গত দু বছরের গন্ডগোল ই দায়ী তার এই শারীরিক অবস্থার জন্য। মহব্বত আলী তখন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনে মাস্টার্স করছিল।  ছেলের পড়াশোনার শেষ প্রান্তে এমন ঝামেলা সাথে তার অবসর ভাতায় মামলা চালানো প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ছিল। তাও খোদাপাক মালিক, ছেলেটা রেকর্ড মার্ক নিয়ে পাশ করেছেে, এবার বার লাইসেন্স পেলেই বেঁচে যাই। মহব্বত যোগ দেয়াতে সদর আলীর অনেকাংশে চিন্তা কমে যায়।
[+] 5 users Like france's post
Like Reply
#6
সাথে আছেন শায়লা ফরিদা খানম, সদর আলীর সৎ সঙ্গী, মহব্বতের আম্মা! স্বামী শুশ্রূষায় হার না মানা একজন শক্তমনের নারী, যে সকল বিপদে সদর আলীর বিশ্বস্ত অংশীদার। বয়সে সদর সাহবের চেয়ে ৩৭ বছরের ছোট কিন্তু বুদ্ধিতে সদর সাহেবকেও ছাড়িয়ে যায়। গরীব ঘরে বড় হওয়া শায়লার আব্বা ছিল এক সময়ের তহশীলদার। তিনি দেখাশোনা করতেন খানদের জমিদারি পরগণার যত হিসেব নিকেশ। হঠাৎ মৃত্যুতে মাদ্রাসা শিক্ষক আলী খেই হারিয়ে ফেলে জমিজমা নিয়ে, তার উপর শায়লা বেগমের মা ছোটকালেই ইন্তেকাল করছেন। এর দায়িত্বও উনার কাঁধেই। ঐদিকে ৫১ বছরের সদর আলী বিয়ে করবেন না বলে ঠিক করেছিলেন প্রথম স্ত্রীর মৃত্যুর পর। এখন সমাজ আর ধর্মের কথা চিন্তা করে শায়লাকে বিয়ে করতে বাধ্য হন ভালো মানুষ সদর আলী। সেছাড়া উপায় ছিল না প্রথম স্ত্রীর প্রেম মজে থাকা সদর আলী খান।
[+] 4 users Like france's post
Like Reply
#7
সদর আলী খান বার্ধক্যে আর অসুস্থতায় তার ৬ ফুটের দীর্ঘ দেহটি শীর্ণ হয়ে গেছে, একন সবকিছুতে স্ত্রী নির্ভর। শায়লা ৩৭ বছরের মহিলা কিন্তু সেই ২০ বছরের যুবতীর মতই কাজে পটু। সেই তো ধরে রেখেছে সংসারটিকে। ভীষণ রকম আল্লাহ ভীতু প্রাণ আর নামাজী। বিভিন্ন সময় স্বামী সন্তানের জন্য রোজা রাখেন। তাই শরীরে মেদের কোন লক্ষ্মণই নেই। ৫ ফুট উচ্চতার ফর্সা লাজুক কিশোরী চেহারার মেয়েটি যে মহব্বতের মা তা কেউই বিশ্বাস করতে চাই না। খুবই পর্দানশীন আর পরহেজগারি মহিলা তিনি। শাড়ী পড়েন খুব গুছিয়ে ঘোমটা দিয়ে, স্কার্ফের উপর। ব্লাউজ ফুল হাটা, হাতে পায়ে মোজা। অধিক গরমেও তিনি এসব মেনে চলেন যা এই গ্রামের মহিলাদের সবার কাছে উনি শ্রদ্ধাশীল ও অনুকরণীয় ব্যক্তিত্ব। গ্রামের কারো বিপদে উনি নেই, এমনটি হয়নি কখনো । এখানকার মহিলারা ভালোবেসে বড়আম্মা বলে ডাকে। কিন্তু গত দুবছরে রহিম মাঝির কূটচালে গ্রামে অস্থিতিশীলতা তৈরি হয়েছে, জমির খাজনা বাদ দিয়ে নিজের দাবি করছে। এই ফ্যাসাদের শিরোমণি রহিমও আগে বড় আম্মা বললে,  সব ফেলে চলে আসতো। আর এখন কি না সেই এই বংশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। প্রতি দোয়ায় শায়লা এই দোয়া করে,  রহিম ছেলেটির মাথায় যেন সৎ বুদ্ধি দেয়, সেও হয়তো কারো প্ররোচনায় এসব করছে। সে তো এরকম ছিল না, সে হল মহব্বতের সহপাঠী,  ক্লাস এইট পর্যন্ত পড়েছে, তারপর খানবাড়ীতে কাজ। এই সহজ সরল ছেলেতা কেমনে বদলে গেল, নিজের ছেলের মত মনে করতো শায়লা।
[+] 5 users Like france's post
Like Reply
#8
মহব্বত আলী খান, বংশ পরম্পরায় পাওয়া ৬ ফুট ৩ ইঞ্চি দীর্ঘ দেহী ২৩ বছরের তাগড়া যুবক। চেহারায় বাপের সারল্য নেই, কাঠন্য আছে আর রং নিয়েছে তা র পরদাদার মত কুচকুচে কালো, সোজা বাংলা নিগ্রো। বাপ মায়ের দিকে মোটেই যায়নি! ৪২ ইঞ্চি কোমরের ৬০ ইঞ্চি ছাতি তার, কোকড়ানো লম্বা চুল, দেখলে যে কেউ ভয় পাবে। তার ফিরে আসাতে গ্রামের অর্ধেক লোকই ভয়ে চুপসে গেছে। শরীরের গুরুত্ব যে কি তা মহব্বত কে দিয়ে বুঝা যায়, সাথে আছে উচ্চশিক্ষা।  অবশ্য এর পেছনে ১৪ বছরে বিয়ে করে মা হওয়া শায়লার অবদান অনস্বীকার্য।  একমাত্র সন্তান নিয়ে সে মেট্রিকুলেশন পাশ করেছে। তার অদম্যতা ছেলে মহব্বতের মধ্যেও আছে।
[+] 4 users Like france's post
Like Reply
#9
মহব্বত আলী খান,  এই খান বংশ প্রদীপের একমাত্র ওয়ারিশ সদর আলীর পরে। তাকে নিয়ে বাবা মার অনেক স্বপ্ন,  তাড়াতাড়ি নিকাহ করাবে, মেয়ে দেখাও চলছে। কিন্তুু কোন এক কারণে খুব ভালো প্রস্তাবও সে নিচ্ছে না।
এই নিয়ে শায়লা খানম অনেক চিন্তিত!
কিন্তু কে জানতো মহব্বত আলী শায়লা খানম কে নিয়ে বেশী চিন্তিত, সাথে সদর আলী খানকে নিয়েও।
জগত সংসারের ধারণা নেই এই বিশালদেহী মহব্বত সে তার জন্মদাত্রী মা শায়লার মহব্বতে নিমজ্জিত,  সে সদর আলীকে সদর দরজা দিয়ে বের করার চিন্তায় নিমগ্ন সাথে তার ১০ ইঞ্চি দীর্ঘ ৪ ইঞ্চি প্রস্থে জল কামান কমান্ডার!
[+] 6 users Like france's post
Like Reply
#10
অনার্স ফার্স্ট ইয়ারে এক রুমমেটের বিছানায় খুঁজে পেয়েছিল আবহমান বাংলার চটি সাহিত্য রসময় গুপ্তের ভান্ডার। দেখামাত্র তওবা করেছিল একসময়ের মেধাবী মাদ্রাসা ছাত্র, পাঁচ ওয়াক্ত নামাজী মহব্বত আলী। কিন্তু পরক্ষণেই ছয়তানের চাপে হওক আর কোন কালে হস্তমৈথুন না করা নামাজী যুবক যৌবনের হরমোনের কছে হেরে যায়। সেইযে পড়া শুরু তা ইন্টারনেটের Xossippy Site গিয়ে চলতে থাকে আর গ্রামের বাড়ি গেলেও এর বিরতি নেই। মহব্বত আলী তৃতীয় বর্ষে গিয়ে প্রথম পড়ে তৃপ্তির তৃপ্তি। যা পড়ে মহব্বতের দুনিয়ায় নিষিদ্ধ সহবতের আরেকটি ধারা তৈরি করল। গল্পে তিমির তার সুন্দরী সরল মা কে কিভাবে তার নিচে নিয়ে আসল, তার বর্ণনা পড়ে মহব্বতের তো ব্রহ্ম তালুতে হাজারো হাতুড়ি পেটা করে, উঞ্চতা পাই, পরক্ষনেই অনুশোচনায় ডুবে যায়। ফজরের ওয়াক্তে তওবা করে, " এ্যা আমি করছি! কোন পর্যায়ে নেমে এসেছি"
[+] 6 users Like france's post
Like Reply
#11
ছুটি শেষের আগের দিন পর্যন্ত মহব্বত সেই আগের ধার্মিক মহব্বত ফিরে আসছিল। দুপুরের গোসলের জন্য তাদের বিশাল জমিদারি কামরার বাথরুম গুলো তে হঠাৎ করে পানি চলে যায়! সে মা কে খুঁজতে উপর তলায় যায়। সুনসান দুপুর, বিরাট এলাকার জমিদারি বাড়ীতে এক জায়গার পানির শব্দ। আসছে, মায়ের রুম থেকে। নিজের বাবা মার রুমে মহব্বত কখনো বিনা অনুমতিতে ঢুকেনি! কিন্তু হঠাৎ কি হল, মহব্বতের হৃদ স্পন্দন বেড়ে গেল। সে পানির ধরার শব্দের দিকে এগুচ্ছে ধীর পায়ে, মা বাবার শয়ন কক্ষে প্রবেশ করেছে এতোদিনের এলেম ভুলে কোন এক নিষিদ্ধ তাড়নায়।
[+] 8 users Like france's post
Like Reply
#12
ভাই চালিয়ে যান। খুব সুন্দর ও গোছানো লেখনী আপনার।দয়া করে একটু বড় আপডেট দেয়ার চেষ্টা করবেন।
Like Reply
#13
মহব্বতের সারা শরীর যেন এক অদেখা শক্তি ভর করেছে, হিতাহিত লোপ পাচ্ছে। বাথরুমের ভেন্টিলেটর দিয়ে সে উঁকি দেয়। এ কি ! এতো বাস্তবে জান্নাত। মহব্বত স্থির হয়ে যায় এমন রূপসূধা থেকে। মায়ের মায়াবী চেহারা আগেও দেখেছে , মিষ্টি কিশোরীর মত। টানাটানা গোল চোখ, উন্নত নাসিকা, আর কাজল কালো ভ্রু। কিন্তু আজ সে গর্ভধারিণীর পাতলা গোলাপী ওষ্ঠের দিকে তাকিয়ে। ফর্সা কোমরে , কি সাদা হাত আর পা দুটো যা আজ পর্যন্ত মোজার আড়ালে ঢেকেছিল। আরেকটু আগেআসলে হয়তো নিরাভরণ দেখতে পেত মহব্বত , খয়েরী সুতির কালো ফুল হাতা ব্লাউজ পড়া হুরটিকে। এমন নজরানা যে, কারও কেশ যে এতো ঘন আর দীর্ঘ আর ঢেউ খেলানা , নিতম্বের নীচ পর্যন্ত প্রসারিত। নজরুলের গীতি তো এমন রূপবতী-গুণবতীর জন্য যায়, "আলগা কর গো খোঁপার বাধন, দিল ওাহি মেরা ফাঁস গ্যয়ী ।"
[+] 4 users Like france's post
Like Reply
#14
মহব্বতের মনে , আমার হুর পরীটি গোসল শেষ, এখনই কেটে পড়তে হবে। কক্ষ থেকে বেরিয়ে নীচ চতলায় এল। সিড়ি দিয়ে নামার সময় মহব্বতের দিলে মহব্বত এসে গেছে নিশ্চয়, একি সাথে সহবতের আন্দাজও জেগে উঠে। ততক্ষণে নীচতলার বাথরুমে পানি চলে আসে ।নামাজী হুজুর মহব্বত তওবা ভুলে এক দৌড়ে বাথরুমে ঢুকে, চটজলদি নির্বস্ত্র হয়, আর হস্তমৈথুনের জন্য তৈরি হয়। যখনই সে দু একবার মা কে ভেবে হাত চালাই, মনটা তিরস্কারে ভরে উঠে। তার নেক মন তাকে অনুশোচনায় ভোগায়। অনুতপ্ত মহব্বত ফ্লোরে বসে পড়ে।
[+] 4 users Like france's post
Like Reply
#15
তওবা যখন করছিল, তখন হঠাৎ করে শোনে জননীর আওয়াজ, রহিম ডাকছে, রান্নাঘরে পানি দেয়ার জন্য! এই সুমিষ্ট কন্ঠ হুজুরের মনে আবার প্রেমবসন্তের মায়াজালে আটকে পড়ে। এইদিকে মহব্বতের পেয়ারে জলকামান কমান্ডার সামরিক বিদ্রোহ করে বসে । কারণ জননীর মিষ্ট কন্ঠ শ্রবণে, মহব্বতের দিলে রূপসী আম্মাজানের আরও মূল্যবান খাজানার নজরানা ভাসতে থাকে। সে কি করে ভুলবে, খানবাড়ীর মালকিনের ৫ ফুটি কিশোরী দেহে, ২৪ ইঞ্চির ফর্সা , শিরীষের স্পর্শে মসৃন ত্বকের নরম উজ্জ্বল কোমর ও তার কিয়দংশ রাজ্য! সাথে খয়েরী সুতি শাড়ী তে মাখন নরম ৩৪ ইঞ্চির উদ্ভিন্ন নারী নিতম্ব, আর কালো ব্লাউজে সুরক্ষিত কোমল ৩২ ইঞ্চির স্তন । পিঠের মসৃণ ত্বক দেখে মহব্বত তো নিষিদ্ধ একটি কসম কেটে ফেলেই ছিল, তার আগে সে বের হয়ে আসে।

কিন্তু এখন আর না, সেই কুন্ঠা বোধ নেই। ৬ ফুট ৩ ই ইঞ্চির আলেম মহব্বত আলী অবিশ্বাস্য পণ করে বসে, যে করেই হোক নিকাহ করবে। ধর্মমতের বিরোধিতা তার জননীর প্রতি সহবতের তীব্র ইচ্ছাতে হেরে গেছে…। জল কামানের কমান্ডারের মাথায় হাত বুলাতে থাকে মহব্বত, আর আস্তে করে বলে "আজ থেকে তোর নাম সহবত আলী, তোর মিশন সহবত, তোর নিশানা শায়লা জান পাখির নরম উর্বর জমিন। সেই জমিনে কোটি কোটি শুক্র বীজ ছাড়বি, কীট নাশক সাদা দই ঢালবি, নিয়মিত বৃষ্টিপাত আর লাঙ্গল চালাবি! কথা দে ?"

এক্স কমান্ডার জলকামান, ওরফে সহবত আলী ঝাকানাকা স্যালুট দিয়ে উত্তর দেই, " জো হুকুম আলমপানা! ♥ শায়লা রানীর সোনারাজ্যে ফসল ফলানো আমি দায়িত্ব নিলাম। "
[+] 8 users Like france's post
Like Reply
#16
মিশন অভেদ্য নিশানা শুরুয়াত !
মন্তব্য করুণ আইডিয়া দিন।
[+] 1 user Likes france's post
Like Reply
#17
Shaila r chehara kar moto hote pore... actor actree pic upload korun
Like Reply
#18
সুন্দর হচ্ছে ভাই, চালিয়ে যান
Like Reply
#19
Please continue
Like Reply
#20
Please update and continue
[+] 1 user Likes Uthsho's post
Like Reply




Users browsing this thread: 1 Guest(s)