31-07-2022, 02:51 PM
নিজেরে হারায়ে খুঁজি
টিজার ১ ( সামান্য অংশ মাত্র)
বাস্তব আর অবাস্তবের মাঝের ফাঁক টা খুব সৌখিন। অনেক না জানা ঘটনাই আমাদের মনে হয় অবাস্তব। তাই না? আবার অনেক অভিজ্ঞের বাস্তবে দেখা ব্যাপার স্যাপার অনেকে অবাস্তব বলে উড়িয়ে দেয়। এক তো নিজে অভিজ্ঞতা প্রাপ্ত হলে আলাদা কথা না হলে আমরা আমাদের বিচার ক্ষমতা, নিজেদের অর্জিত জ্ঞান এর দাঁড়িপাল্লায় মেপে কোনো ঘটনা কে স্বীকৃতি দি বা মান্যতা দি। আবার ঘটনার না হয় বাস্তবতা হয় কিন্তু সম্পর্ক? তার তো কোন বাস্তবতা বলে ব্যাপার নেই। সম্পর্কের আধার ই হলো, বিশ্বস্ততা আর ভালোবাসা। বিশ্বাস বলিনি কিন্তু। আমি মনে করি বিশ্বাস সম্পর্কের আধার নয়। বিশ্বস্ততা আধার। ভাববেন এ আবার কেমন কথা। কর্ম, বিশেষণ ভেদে তো ব্যাপার টা এক ই। এর উত্তরে বহু বহু কথা লিখতে হবে। সেই কচকচি তে গেলাম না। শুধু একটা কথা বলছি, ধরুন ছেলে আর মায়ের সম্পর্কে, ছেলে তো মাকে বিশ্বাস করে।সে জানে তার মা তার উপরে বিশ্বস্ত। যে খিদে পেলে মা আসবে। ব্যাথা লাগলে মা আসবেই। কাঁদলে মা ছুটে আসবে। কিন্তু সে যদি এই বিশ্বাসে থাকে তার মন্দ কাজেও তার মা ছুটে আসবে তাহলে সেটা কি বিশ্বাস হীনতা হলো? কারণ সে জানে আজ ও তার ব্যাথা লাগলে তার মা ই ছুটে আসবে। বা মা জানে কত খানি বিশ্বস্ত সে নিজে তার ছেলের উপরে। কাজেই বিশ্বাস একটা আর্বিট্রারী ব্যাপার। বিশ্বস্ততা শ্বাশ্বত। আমাদের ভুল টা সেখানেই হয়। বিশ্বাস অসীম। বিশস্ততা সীমিত। বিশস্ততা কে বুঝলে সম্পর্কে কোন খোট আসবে না। কারণ সে জেনে যাবে কত খানি আশা করা যেতে পারে এর থেকে। সম্পর্কের মধ্যে যে আশা নামক বিষের জন্ম নেয় তার মূল কারণ ই হলো বিশ্বাস আর বিশস্ততার মাঝের এই সূক্ষ্ম প্রভেদ বুঝতে না পারা। মোদ্দা কথা বিশ্বাস করতে হয় আর বিশ্বস্ততা নিজের মধ্যে থাকে। দুটোই আপনার। আপনি বিশ্বাস করতে পারেন কাউকে, কিন্তু আপনি কারোর উপরে বিশ্বস্ত হন। কাজেই বিশ্বাস এর ব্যাপারে আপনি কারোর নির্ভরশীল আর বিশ্বস্ততা একেবারে নিজের।
কাজেই সম্পর্কে বাস্তব অবাস্তব হয় না। আর সম্পর্কের ভিত্তি ই হলো ওই দুটো, বিশ্বস্ততা আর ভালোবাসা। হয়ত কোন সম্পর্ক আমাদের চোখে হয় না। হতে পারে না। কিন্তু আমি জানি, বাস্তব কল্পনার থেকেও অনেক অবাক করা সত্য সামনে নিয়ে আসে আমাদের। কাজেই কোন অনুপান কত খানি মিশে গিয়ে কেমন কেমিস্ট্রি তৈরী হবে সম্পর্কের, সে আগে থেকে কিছু আন্দাজ করা যায় না। আর থাকে প্রধান উপাদান ভালোবাসা। এছাড়া, শরীরের সম্পর্ক ও একটা বড় ব্যাপার এই দুটো মনের মাঝে। ছোট ছোট চাওয়া আর কিছু পাওয়া , কিছু না পাওয়া।
দেখা যাক এই সম্পর্কের নানান রসায়ণ কেমন লাগে আপনাদের। গল্পের গরু কে নীচে নামিয়ে তাকে ভালোবাসবেন সবাই নাকি, গাছের ডালেই তাকে হত্যা করবেন সেটা পাঠক বর্গ ঠিক করবেন। আর সব থেকে বড় কথা এই জনারে মৌলিকত্ব তো কিছু নেই। কিন্তু কাহিনী কে কত খানি মৌলিক ভাবে উপস্থাপিত করা যায় পাঠকের সামনে সেটা একটা বড় চ্যালেঞ্জ। কাজেই কাহিনীর মৌলিকত্ব অবশ্যই থাকবে।
বলে রাখি ঘটনার জায়গা ভারতে নয়। কারণ ভারতে এমন জায়গা নেই। এমন আবহাওয়াও নেই। না আছে এমন মানুষ। তাই বদল করতে হয়েছে জায়গা। না ইউরোপ না, না আমেরিকা। আমার চিরকাল পছন্দ অস্ট্রেলিয়ার আবহাওয়া। হয়ত ভারতের সাথে সামান্য মিল আছে, তাই। তাই হিসাব মতন ওখানের ই কোন জায়গা হবে। যে দিনে কষ্ট দেয় তাপে, আর রাতে আরাম দেয় ঠান্ডায়। ভারত মহাসাগরের উদ্দামতা আর প্রশান্ত মহাসাগরের উদ্দামতার আড়ালে থাকা মুনির স্থৈর্য্যতা চিরকাল ই আমাকে টানে। তাই এই গল্পের পটভূমিকা সেই রকম কোন একটা অঞ্চলের।
যদিও তারা বাংলাতেই কথা বলছে। ধরে নিতে হবে কোন ভয়েস ট্রান্সলেটর তাদের ভোকাল কর্ড এ অটো ফিটেড আছে। একটা বিদেশী ছাপ দেবার জন্য আমি আমার কথা বলার ধরণ কে হালকা বদলেছি। বস্তুত আমি বিশ্বাস করি, আমি লিখি না, আমি বলি। যারা আমার লেখা ফলো করেন তারা বুঝতেই পারবেন আমার বলার ধরনের বদল টা। এই গল্প ও আনুমানিক ২০ থেকে ২৫ পর্বে শেষ হবে। চেষ্টা করব বাকি গল্পের মতই গতি তে শেষ করার। গল্প চুড়ান্ত অজাচার। মা ছেলের গল্প। এমন নয় যে আমি বাবা মেয়ে লিখিনি। লিখেছিলাম। সে গল্প পড়লে আমার হাসি পায় এখন বা লজ্জা লাগে। কিন্তু এই জনারে আমার মা ছেলেই পছন্দ বেশী। অনুরোধ একটাই সবার কাছে সেটা হলো, গল্প পড়ে লেখক কে জাজ করবেন না। আমি একজন মহিলা। আমার ছেলে আছে মেয়ে আছে। লজ্জা ,শরম, সামাজিক বাধ্যতা, ব্রাহ্মণ ক্ষত্রিয়, শুদ্র বৈশ্য,পুজো আচ্চা, সব ই মানি। কারণ সমাজের বাইরে কিছুই না। সমাজ কে শ্রদ্ধা করি। শুধু কাহিনী লিখছি মাত্র। একটা প্তি গল্প।
কিন্তু এতো কথায় কাজ নেই। না জানি শহরের মধ্যে এ কীসের আতঙ্ক এলো? কোন এলিয়েন নাকি মাটির তলায় বাড়তে থাকা মানুষের কোন কম্পিটিটর। এমন একটা বিশাল ভরন্ত শহর এক মাসে শ্মশান হয়ে গেলো? মানুষ আশ্রয় নিলেও কোথায় নেবে? অগম্য স্থান নেই সেই আতঙ্কের। শরীরে অতুল বল। বড় বড় গাছের গুঁড়ি লহমায় ধারালো হাতের এক কোপে কেটে নামিয়ে দেয়। আর তার সামনে মানুষ কি করবে? কি ভাবে বাঁচবে লিরা তার চার সন্তান, স্বামী আর মা কে নিয়ে? না কি স্বজন হারানোর বেদনা তে নিজেকেও সঁপে দেবে সেই শয়তান মানব সভ্যতা ধ্বংসকারী পিশাচ দের হাতে আর মৃত্যুর প্রহর গুণবে?
চোখের সামনে এক এক করে সবাই কে হারিয়ে ফেলে ইভান কি করবে? ওর মধ্যে কি জ্বলে উঠবে এই নৃশংসতার বিরুদ্ধে কোন বিদ্রোহ। ও কি ভাবে বাঁচাবে, ওর বাবা মা ভাই বোনেদের? একটা আঠেরো বছরের ছেলের কাছে এই ধাক্কার কোন মাপ হয় না তাই না। সবে গোঁফের রেখা ওঠা একটা ছেলে নারী বুঝতে শিখছে, চিনতে শিখছে। সবে জীবন কে জানছে নিজের মতন করে। সেখানে সহসা মৃত্যুর দামামা চারিদিকে। তার মনের অবস্থা কেমন হবে?বাকী কিশোরদের মতন সেও কান্না কাটি করবে আর বাবা মায়ের আশ্রয়ে থাকতে চাইবে। নাকি বের হয়ে আসবে নিজের খোলস থেকে ঠিক সময়ে, স্বজন দের বাঁচাতে?
নাকি মৃত্যুই নিজের খেলা দেখাতে গিয়ে পরাস্ত হবে মানুষের বেঁচে থাকার অপার ইচ্ছের কাছে? আর মানুষ অতিমানবের মতন জয় করবে সেই ভয় কে।
পরবর্তী টিজার আসবে সামনেই... অপেক্ষা করুন দয়া করে।
কাহিনী শুরু হবে আগামী ৫ ই অগাস্ট ২০২২।
টিজার ১ ( সামান্য অংশ মাত্র)
বাস্তব আর অবাস্তবের মাঝের ফাঁক টা খুব সৌখিন। অনেক না জানা ঘটনাই আমাদের মনে হয় অবাস্তব। তাই না? আবার অনেক অভিজ্ঞের বাস্তবে দেখা ব্যাপার স্যাপার অনেকে অবাস্তব বলে উড়িয়ে দেয়। এক তো নিজে অভিজ্ঞতা প্রাপ্ত হলে আলাদা কথা না হলে আমরা আমাদের বিচার ক্ষমতা, নিজেদের অর্জিত জ্ঞান এর দাঁড়িপাল্লায় মেপে কোনো ঘটনা কে স্বীকৃতি দি বা মান্যতা দি। আবার ঘটনার না হয় বাস্তবতা হয় কিন্তু সম্পর্ক? তার তো কোন বাস্তবতা বলে ব্যাপার নেই। সম্পর্কের আধার ই হলো, বিশ্বস্ততা আর ভালোবাসা। বিশ্বাস বলিনি কিন্তু। আমি মনে করি বিশ্বাস সম্পর্কের আধার নয়। বিশ্বস্ততা আধার। ভাববেন এ আবার কেমন কথা। কর্ম, বিশেষণ ভেদে তো ব্যাপার টা এক ই। এর উত্তরে বহু বহু কথা লিখতে হবে। সেই কচকচি তে গেলাম না। শুধু একটা কথা বলছি, ধরুন ছেলে আর মায়ের সম্পর্কে, ছেলে তো মাকে বিশ্বাস করে।সে জানে তার মা তার উপরে বিশ্বস্ত। যে খিদে পেলে মা আসবে। ব্যাথা লাগলে মা আসবেই। কাঁদলে মা ছুটে আসবে। কিন্তু সে যদি এই বিশ্বাসে থাকে তার মন্দ কাজেও তার মা ছুটে আসবে তাহলে সেটা কি বিশ্বাস হীনতা হলো? কারণ সে জানে আজ ও তার ব্যাথা লাগলে তার মা ই ছুটে আসবে। বা মা জানে কত খানি বিশ্বস্ত সে নিজে তার ছেলের উপরে। কাজেই বিশ্বাস একটা আর্বিট্রারী ব্যাপার। বিশ্বস্ততা শ্বাশ্বত। আমাদের ভুল টা সেখানেই হয়। বিশ্বাস অসীম। বিশস্ততা সীমিত। বিশস্ততা কে বুঝলে সম্পর্কে কোন খোট আসবে না। কারণ সে জেনে যাবে কত খানি আশা করা যেতে পারে এর থেকে। সম্পর্কের মধ্যে যে আশা নামক বিষের জন্ম নেয় তার মূল কারণ ই হলো বিশ্বাস আর বিশস্ততার মাঝের এই সূক্ষ্ম প্রভেদ বুঝতে না পারা। মোদ্দা কথা বিশ্বাস করতে হয় আর বিশ্বস্ততা নিজের মধ্যে থাকে। দুটোই আপনার। আপনি বিশ্বাস করতে পারেন কাউকে, কিন্তু আপনি কারোর উপরে বিশ্বস্ত হন। কাজেই বিশ্বাস এর ব্যাপারে আপনি কারোর নির্ভরশীল আর বিশ্বস্ততা একেবারে নিজের।
কাজেই সম্পর্কে বাস্তব অবাস্তব হয় না। আর সম্পর্কের ভিত্তি ই হলো ওই দুটো, বিশ্বস্ততা আর ভালোবাসা। হয়ত কোন সম্পর্ক আমাদের চোখে হয় না। হতে পারে না। কিন্তু আমি জানি, বাস্তব কল্পনার থেকেও অনেক অবাক করা সত্য সামনে নিয়ে আসে আমাদের। কাজেই কোন অনুপান কত খানি মিশে গিয়ে কেমন কেমিস্ট্রি তৈরী হবে সম্পর্কের, সে আগে থেকে কিছু আন্দাজ করা যায় না। আর থাকে প্রধান উপাদান ভালোবাসা। এছাড়া, শরীরের সম্পর্ক ও একটা বড় ব্যাপার এই দুটো মনের মাঝে। ছোট ছোট চাওয়া আর কিছু পাওয়া , কিছু না পাওয়া।
দেখা যাক এই সম্পর্কের নানান রসায়ণ কেমন লাগে আপনাদের। গল্পের গরু কে নীচে নামিয়ে তাকে ভালোবাসবেন সবাই নাকি, গাছের ডালেই তাকে হত্যা করবেন সেটা পাঠক বর্গ ঠিক করবেন। আর সব থেকে বড় কথা এই জনারে মৌলিকত্ব তো কিছু নেই। কিন্তু কাহিনী কে কত খানি মৌলিক ভাবে উপস্থাপিত করা যায় পাঠকের সামনে সেটা একটা বড় চ্যালেঞ্জ। কাজেই কাহিনীর মৌলিকত্ব অবশ্যই থাকবে।
বলে রাখি ঘটনার জায়গা ভারতে নয়। কারণ ভারতে এমন জায়গা নেই। এমন আবহাওয়াও নেই। না আছে এমন মানুষ। তাই বদল করতে হয়েছে জায়গা। না ইউরোপ না, না আমেরিকা। আমার চিরকাল পছন্দ অস্ট্রেলিয়ার আবহাওয়া। হয়ত ভারতের সাথে সামান্য মিল আছে, তাই। তাই হিসাব মতন ওখানের ই কোন জায়গা হবে। যে দিনে কষ্ট দেয় তাপে, আর রাতে আরাম দেয় ঠান্ডায়। ভারত মহাসাগরের উদ্দামতা আর প্রশান্ত মহাসাগরের উদ্দামতার আড়ালে থাকা মুনির স্থৈর্য্যতা চিরকাল ই আমাকে টানে। তাই এই গল্পের পটভূমিকা সেই রকম কোন একটা অঞ্চলের।
যদিও তারা বাংলাতেই কথা বলছে। ধরে নিতে হবে কোন ভয়েস ট্রান্সলেটর তাদের ভোকাল কর্ড এ অটো ফিটেড আছে। একটা বিদেশী ছাপ দেবার জন্য আমি আমার কথা বলার ধরণ কে হালকা বদলেছি। বস্তুত আমি বিশ্বাস করি, আমি লিখি না, আমি বলি। যারা আমার লেখা ফলো করেন তারা বুঝতেই পারবেন আমার বলার ধরনের বদল টা। এই গল্প ও আনুমানিক ২০ থেকে ২৫ পর্বে শেষ হবে। চেষ্টা করব বাকি গল্পের মতই গতি তে শেষ করার। গল্প চুড়ান্ত অজাচার। মা ছেলের গল্প। এমন নয় যে আমি বাবা মেয়ে লিখিনি। লিখেছিলাম। সে গল্প পড়লে আমার হাসি পায় এখন বা লজ্জা লাগে। কিন্তু এই জনারে আমার মা ছেলেই পছন্দ বেশী। অনুরোধ একটাই সবার কাছে সেটা হলো, গল্প পড়ে লেখক কে জাজ করবেন না। আমি একজন মহিলা। আমার ছেলে আছে মেয়ে আছে। লজ্জা ,শরম, সামাজিক বাধ্যতা, ব্রাহ্মণ ক্ষত্রিয়, শুদ্র বৈশ্য,পুজো আচ্চা, সব ই মানি। কারণ সমাজের বাইরে কিছুই না। সমাজ কে শ্রদ্ধা করি। শুধু কাহিনী লিখছি মাত্র। একটা প্তি গল্প।
কিন্তু এতো কথায় কাজ নেই। না জানি শহরের মধ্যে এ কীসের আতঙ্ক এলো? কোন এলিয়েন নাকি মাটির তলায় বাড়তে থাকা মানুষের কোন কম্পিটিটর। এমন একটা বিশাল ভরন্ত শহর এক মাসে শ্মশান হয়ে গেলো? মানুষ আশ্রয় নিলেও কোথায় নেবে? অগম্য স্থান নেই সেই আতঙ্কের। শরীরে অতুল বল। বড় বড় গাছের গুঁড়ি লহমায় ধারালো হাতের এক কোপে কেটে নামিয়ে দেয়। আর তার সামনে মানুষ কি করবে? কি ভাবে বাঁচবে লিরা তার চার সন্তান, স্বামী আর মা কে নিয়ে? না কি স্বজন হারানোর বেদনা তে নিজেকেও সঁপে দেবে সেই শয়তান মানব সভ্যতা ধ্বংসকারী পিশাচ দের হাতে আর মৃত্যুর প্রহর গুণবে?
চোখের সামনে এক এক করে সবাই কে হারিয়ে ফেলে ইভান কি করবে? ওর মধ্যে কি জ্বলে উঠবে এই নৃশংসতার বিরুদ্ধে কোন বিদ্রোহ। ও কি ভাবে বাঁচাবে, ওর বাবা মা ভাই বোনেদের? একটা আঠেরো বছরের ছেলের কাছে এই ধাক্কার কোন মাপ হয় না তাই না। সবে গোঁফের রেখা ওঠা একটা ছেলে নারী বুঝতে শিখছে, চিনতে শিখছে। সবে জীবন কে জানছে নিজের মতন করে। সেখানে সহসা মৃত্যুর দামামা চারিদিকে। তার মনের অবস্থা কেমন হবে?বাকী কিশোরদের মতন সেও কান্না কাটি করবে আর বাবা মায়ের আশ্রয়ে থাকতে চাইবে। নাকি বের হয়ে আসবে নিজের খোলস থেকে ঠিক সময়ে, স্বজন দের বাঁচাতে?
নাকি মৃত্যুই নিজের খেলা দেখাতে গিয়ে পরাস্ত হবে মানুষের বেঁচে থাকার অপার ইচ্ছের কাছে? আর মানুষ অতিমানবের মতন জয় করবে সেই ভয় কে।
পরবর্তী টিজার আসবে সামনেই... অপেক্ষা করুন দয়া করে।
কাহিনী শুরু হবে আগামী ৫ ই অগাস্ট ২০২২।