13-10-2020, 10:13 PM
দিল্লীর মফস্বলের একটা সুন্দর সাজানো গোছানো গ্রাম । ভারতের যত ধনী ও ক্ষমতাবান লোকের বাস্। শহরে পর পর সুদৃশ্য বাংলো গুলো এখানকার লোকেদের অর্থ ও ক্ষমতার নগ্ন প্রদর্শন জাহির করে। সপ্তাহের অন্য দিন ফাঁকা থাকলেও week end এ লোকের আগমনে সরগরম হয়ে থাকে ,চারিদিকে বিদেশী গাড়ীর ছয়লাপ , সঙ্গে সুবেশধারী পুরুষ আর লাস্যময়ী নারীর ভিড়। তবে এই লাস্যময়ী নারীগুলোর অধিকাংশই ওই সুবেশধারী ক্ষমতাবান পুরুষগুলোর নর্ম সহচরী অর্থাৎ পয়সার বিনিময়ে ঐ ক্ষমতাবান পুরুষ গুলোকে দৈহিক সুখ প্রদান করাই এদের কাজ। চলতি কথায় বেশ্যা। তবে এরা কেউই সাধারণ বেশ্যা নয়। কেউ উঠতি বা ছোট খাটো অভিনেত্রী , কেউ নামকরা মডেল , কেউবা আবার একসময়ের নামকরা কিন্তু বর্তমানে কাজ না পাওয়া হিরোইন আর কিছু সোসাইটি লেডি। মোটামুটি সবাই উচ্চ স্তরের বেশ্যা। দিল্লীর সীমানায় হরিয়ানার এই গ্রামে week end এ চলে সরাব আর সবাব এর নিলর্জ্জ প্রদর্শন ,.চারিদিকে মদ আর নারী মাংসের উলঙ্গ প্রদর্শনী। ভারতবর্ষ যে একটা গরীব দেশ এখানে সুবেশধারী লোকগুলোর টাকা পয়সার খরচ করার বাহুল্য দেখলে বোঝা দায়। আর ভারতে যত নারী মুক্তির কথা শোনা যায় কিন্তু এখানে উলঙ্গ নারী দেহের শোষণ দেখলে লোকের চোখ কপালে উঠবে। লাস্যময়ী নারীগুলো যখন শুক্রবার ওই সমস্ত বাংলোয় ঢোকে , তখন দেখে মনে হয় এক একটা স্বর্গের অপ্সরা , এক একটা হুরপরী আর যখন সোমবার যখন ওই সমস্ত বাংলো থেকে বেড়োয় তখন একেবারে চেহারায় বিধস্ত ,মনে হয় শরীরের সমস্ত রস কেউ চুষে খেয়ে নিয়েছে। শুক্র থেকে রবিরার পর্যন্ত ওই লাস্যময়ী ল্যাংটো নারী দেহগুলোর প্রতি যে অকথ্য অত্যাচার চলে তা একমাত্র যারা চোখ দিয়ে দেখেছে ,তারাই জানে। ওই সুবেশধারী লোকগুলো ওই লাস্যময়ী মাগী গুলোকে মাংসের স্তূপ ছাড়া কিছু মনে করেনা। পয়সা দিয়ে মাগি গুলোকে চুষে ,কামড়ে পুরো রস নিংড়ে নেয়।