07-09-2020, 03:44 AM
(This post was last modified: 07-09-2020, 06:12 AM by hunter123. Edited 1 time in total. Edited 1 time in total.)
আমি তপু। বয়স ২৫। পড়াশোনা শেষ। চাকরির সন্ধানে আছি। আমি আজ উত্তেজিত। কারণ কাল আমার জীবনে বিশেষ কিছু হতে চলেছে। কি হতে চলেছে সেটা সময় হলেই জানতে পারবেন। ছোট ভাই অয়ন পাশের রুমে খুব ভয়ে শুয়ে আছে। ভ্য় আমাকে। ১০ মিনিট আগে ওকে হাতেনাতে ধরেছি। মায়ের ব্রা শুঁকছিল বেচারা। আচ্ছা, আমি যখন অয়নের মতো ১৪ বছরের ছিলাম তখনও কি এমনটি করতাম না? মামুনি তখন ছিল ৪০ বছরের নারী। যার যৌবনের অন্তিমের শুরু। তখন মামুনি যৌনতার ব্যাপারটা কিছুটা এড়িয়ে চলতো। নিউমারকেটের ব্রায়ের দোকানের বাইরে দাঁড় করিয়ে বলতো, একটু দাঁড়া, আসছি। তখন সেই কোহিনুর দোকানের কর্মচারী হতাম স্বপ্নে। মামুনির দুধে আলতা গড়নের আদরদুটোর জন্য নিজে নানা বর্ণের নানা ধরনের ব্রা নিয়ে বস্তাম। কিন্তু সব স্বপ্ন যে সত্যি হয় না!
মামুনি এখন অতটা শাসন করেন না। আজকাল স্নান শেষে খোলামেলাই থাকেন। পড়নে থকে ব্লাউজ আর পেটিকোট। আট-দশটা বাঙ্গালের পথেই চলছেন তিনি। কোথায় যেনো পড়েছিলাম, বয়সের সাথে আথে নারীরা বস্ত্র ত্যাগ করতে থাকেন। দুধটা একটু ঝুলে পড়েছে বলেই কি তিনি ভাবতে পারেন না যে তার ছেলে তাকে নিয়ে কল্পনায় উদ্যম খেলা করেন? আমি এখনো করি। অয়নের বয়সে থাকতেও করতাম। রাতে ক্যাবল টিভিতে আর্ট ফিল্মের নামে ১৮+ ছবি দেখতাম। চটি পড়তাম। মিলফদের ছবি দেখে হস্তমৈথুন করতাম।
কলেজে আমার দৃঢ় বন্ধুত্ব ছিল তারিকের সাথে। ভালো ছাত্র হওয়া সত্ত্বেও আমরা বসতাম সবার শেষ বেঞ্চে। তারিক ছিলো আমার গুরু। কোন টিচার আজ কোন রঙের ব্রা পরেছে, কার দুধগুলো একটু বড় হয়েছে, কার রাত কেছে স্বামীর সোহাগে সে বিষয়ে তারিকের বিশ্লেষণধর্মী গল্প আলোচনা চলত আমাদের। আর ধর্মাবলম্বী হবার কারণে, আমরা একে অন্যের লাইফস্টাইলে আগ্রহী ছিলাম। তারিকের চোখ থাকতো আমার রূপসী মাতার কোমরের ভাঁজে আর আমি জানতে চাইতাম কি সম্পদ লুকিয়ে রেছে তারিকের আম্মা তার কালো কিংবা নীল কিংবা ধুসর *র নিচে। আমরা কখনো একে অন্যকে এই ব্যাপারে কিছু বলিনি। পাছে, বন্ধুত্বটাই না টিকে! কিন্তু আমি লক্ষ্য করতাম তারিকের চোখের ঝিলিক যখন মাসে এক-দুবার সে আমার মামনির দেখা পেত। আমি হতাশ হতাম তারিকের আম্মার দর্শনে। দুটো চোখের চাহনি ছাড়া কিছুই যে চোখে পড়ে না!!!
কিন্তু ঈশ্বর আমাকে হতাশ করেন নি। সুযোগ এসেছিল! ২০১২ সাল। মাধ্যমিক পরীক্ষা চলছে। গনিত পরীক্ষার ২ দিন আগে খবর এলো ঠাকুরদা ইহলোক ত্যাগ করেছেন। গ্রামের বাড়ি যেতে হবে কিন্তু আমাকে নিয়ে হলো বিপত্তি। দুদিন পর পরীক্ষা। এই শহরে আমাদের আত্মীয় স্বজনও কেউঁ নি। স্বয়ং মামুনি প্রস্তাব দিলেন - 'তপুকে তারিকদের বাসায় রেখে যাওয়া যায় না?'
মামুনি এখন অতটা শাসন করেন না। আজকাল স্নান শেষে খোলামেলাই থাকেন। পড়নে থকে ব্লাউজ আর পেটিকোট। আট-দশটা বাঙ্গালের পথেই চলছেন তিনি। কোথায় যেনো পড়েছিলাম, বয়সের সাথে আথে নারীরা বস্ত্র ত্যাগ করতে থাকেন। দুধটা একটু ঝুলে পড়েছে বলেই কি তিনি ভাবতে পারেন না যে তার ছেলে তাকে নিয়ে কল্পনায় উদ্যম খেলা করেন? আমি এখনো করি। অয়নের বয়সে থাকতেও করতাম। রাতে ক্যাবল টিভিতে আর্ট ফিল্মের নামে ১৮+ ছবি দেখতাম। চটি পড়তাম। মিলফদের ছবি দেখে হস্তমৈথুন করতাম।
কলেজে আমার দৃঢ় বন্ধুত্ব ছিল তারিকের সাথে। ভালো ছাত্র হওয়া সত্ত্বেও আমরা বসতাম সবার শেষ বেঞ্চে। তারিক ছিলো আমার গুরু। কোন টিচার আজ কোন রঙের ব্রা পরেছে, কার দুধগুলো একটু বড় হয়েছে, কার রাত কেছে স্বামীর সোহাগে সে বিষয়ে তারিকের বিশ্লেষণধর্মী গল্প আলোচনা চলত আমাদের। আর ধর্মাবলম্বী হবার কারণে, আমরা একে অন্যের লাইফস্টাইলে আগ্রহী ছিলাম। তারিকের চোখ থাকতো আমার রূপসী মাতার কোমরের ভাঁজে আর আমি জানতে চাইতাম কি সম্পদ লুকিয়ে রেছে তারিকের আম্মা তার কালো কিংবা নীল কিংবা ধুসর *র নিচে। আমরা কখনো একে অন্যকে এই ব্যাপারে কিছু বলিনি। পাছে, বন্ধুত্বটাই না টিকে! কিন্তু আমি লক্ষ্য করতাম তারিকের চোখের ঝিলিক যখন মাসে এক-দুবার সে আমার মামনির দেখা পেত। আমি হতাশ হতাম তারিকের আম্মার দর্শনে। দুটো চোখের চাহনি ছাড়া কিছুই যে চোখে পড়ে না!!!
কিন্তু ঈশ্বর আমাকে হতাশ করেন নি। সুযোগ এসেছিল! ২০১২ সাল। মাধ্যমিক পরীক্ষা চলছে। গনিত পরীক্ষার ২ দিন আগে খবর এলো ঠাকুরদা ইহলোক ত্যাগ করেছেন। গ্রামের বাড়ি যেতে হবে কিন্তু আমাকে নিয়ে হলো বিপত্তি। দুদিন পর পরীক্ষা। এই শহরে আমাদের আত্মীয় স্বজনও কেউঁ নি। স্বয়ং মামুনি প্রস্তাব দিলেন - 'তপুকে তারিকদের বাসায় রেখে যাওয়া যায় না?'