22-01-2023, 08:59 AM
ভালোবাসার রঙিন আলো
অধ্যায় ১: পরিচয়
আজ পড়ার টেবিলে বসে বাইরের মনোরম দৃশ্য দেখছিলাম। দুইটি পাখি নিজেদের মধ্য ভালোবাসায় বিভোর হয়ে রয়েছে।তাদেরকে দেখতে দেখতে আমার ভালোবাসার কথা মনে পড়ে যায়। জানিনা আমার ভালোবাসা কোথায় আছে কখন আমি তাকে খুজে পাব।আমি নিজের মধ্যে এমন বিভোর হয়ে গেছিলাম যে অন্য কিছুর দিকে খেয়াল নেই।আমার গোর কাটে মাথায় একটা চাটি খেয়ে।আমি দেখি যে পিছনে মা দারিয়ে......
আমি: নিলয় সেন। বয়স ২৪। আমি ইলেক্ট্রিকাল ইন্জিনিয়ারিং করছি।আমি আমার বাবা মায়ের একমাএ সন্তান।আমি দেখতে ভালো। মেয়েদের আকর্শন করার মত দেখতে।।।।
মা- কিরে কোথায় ঘুম হয়ে গেলি।
আমি- না এমনি।
মা- তারাতারি নিচে আয় কলেজ যাবি না।খেয়ে নে তারপর আমাকে বের হতে হবে।
আমি- হুউম। বাবা কোথায়?
মা- তোর বাবা অনেক আগে অফিসে চলে গেছে।তুই তাড়াতাড়ি আয় জলখাবার খেয়ে নে।
তারপর মা নিচে চলে যায়।
আমার মা: নির্মলা সেন।বয়স ৪৫। একটি স্কুলে টিচার। টিচার বলেই একটু বেশি রাগি। মা দেখতে সুন্দরি। সবসময় চোখে চশমা দিয়ে থাকে।।।।
আমি নিচে এসে জলখাবার খেয়ে কলেজ চলে যাই। কলেজে আমার তিনটা বন্ধু আছে। অনির্বান,দেবায়ন,অনিন্দ্য। আমাদের একটা দুশমন ও আছে। সমিরন। আমরা তাকে কেলে পটকা নামে ডাকি।দেখতে একদম কেলে পটকার মত।।।
আমি- কিরে শালারা...কি চলতাছে।।।
অনির্বান- কিছুই না....
আমি- ক্লাসে যাবি না।
অনির্বান- আজ প্রথম ক্লাস হচ্ছে না।স্যার আসে নাই।
আমি- ও...তাহলে চল ক্যান্টিনে। দেবায়ন আর অনিন্দ্য কোথায়?
অনির্বান- হবে মনে হয় ক্যান্টিনে।
আমরা দুইজন ক্যান্টিনে এসে দেখি যে দেবায়ন বসে আছে। আমরা তার কাছে চলে গেলাম।।।
আমি- কিরে শালা একা একা বসে কেন।
দেবায়ন- কি করব ক্লাস নাই....তাই একা একা বসে।
আমি- তা অনিন্দ্য কোথায়?
দেবায়ন- আজ কলেজ আসে নাই। পরিবারের সাথে তার দিদার কাছে গেছে।
আমি- তা কেলে পটকা কই...আজ দেখতাছিনা।
অনির্বান- হবে হয়ত কোথাও...শালাকে কেন মনে করছিস।
আমি- না এমনি....প্রতিদিন আমাদের সাথে না ভিড়লে তার দিন শুরু হয় না।
তারপর ক্যান্টিনে বসে এক কাপ চা খেলাম।তারপর এখানের সেখানের কথা বলে ক্লাসে চলে এলাম।ক্লাস করে বাহির হমু এমন সময় কেলে পটকা সামনে দাড়িয়ে।।।
সমিরন/কেলে পটকা- কিরে হারামির বাচ্ছারা...কোথায় যাচ্ছিস।।
আমি- তোর বাপের বিয়েতে...হারামি।
সমিরন/কেলে পটকা- মুখ সামলে কথা বলবি।
আমি- আচ্ছা....আমি ভয় পাই গেছি।
এমন সময় স্যার এসে পড়ায় কেলে পটকা তার দলবল নিয়ে গায়েব হয়ে যায়।তারপর কলেজ শেষ করে বাড়ি চলে আসি।বাড়িতে মা জিগ্গাস করে কলেজ কেরকম গেল।আম ভালো বলে উপরে চলে আসি।তারপর ফ্রেশ হয়ে নিচে এসে চা খেয়ে একটু টিভি দেখি।তারপর নিজের রুমে চলে আসি।নিজের পড়া লেখা করে নিচে এসে দেখি বাবা নিচে বসে।আমি বাবার সামনের সোফায় গিয়ে বসে যাই।।।
বাবা-কি ব্যাপার পড়ালেখার কি অবস্থা।
আমি- ভালো।
বাবা- শুধু ভালো বললেই হবে না...ভালো মার্কস আনতে হবে।
আমি-জ্বি।।
আমার বাবা: নির্মল সেন।বয়স ৫০। একটি কম্পানিতে ম্যানেজার।আমার বাবাকে দেখতে ৫০ বয়সের মনে হয় না।শুনেছিলাম তিনি আগে ব্যয়াম করতেন।তাই হয়ত শরীর ভালো থাকে।।
তারপর মা খাবার খেতে ডাকেন আমরা খাবার খেয়ে একটু টিভি দেখে নিজ নিজ রুমে চলে যাই।আমি কিছু পড়ালেখা করে বিছানায় শুয়ে পড়ি।তারপর নিজের ভালোবাসার প্রান প্রেয়সির কথা ভাবতে ভাবতে ঘুমিয়ে পড়ি।।।।
অধ্যায় ১: পরিচয়
আজ পড়ার টেবিলে বসে বাইরের মনোরম দৃশ্য দেখছিলাম। দুইটি পাখি নিজেদের মধ্য ভালোবাসায় বিভোর হয়ে রয়েছে।তাদেরকে দেখতে দেখতে আমার ভালোবাসার কথা মনে পড়ে যায়। জানিনা আমার ভালোবাসা কোথায় আছে কখন আমি তাকে খুজে পাব।আমি নিজের মধ্যে এমন বিভোর হয়ে গেছিলাম যে অন্য কিছুর দিকে খেয়াল নেই।আমার গোর কাটে মাথায় একটা চাটি খেয়ে।আমি দেখি যে পিছনে মা দারিয়ে......
আমি: নিলয় সেন। বয়স ২৪। আমি ইলেক্ট্রিকাল ইন্জিনিয়ারিং করছি।আমি আমার বাবা মায়ের একমাএ সন্তান।আমি দেখতে ভালো। মেয়েদের আকর্শন করার মত দেখতে।।।।
মা- কিরে কোথায় ঘুম হয়ে গেলি।
আমি- না এমনি।
মা- তারাতারি নিচে আয় কলেজ যাবি না।খেয়ে নে তারপর আমাকে বের হতে হবে।
আমি- হুউম। বাবা কোথায়?
মা- তোর বাবা অনেক আগে অফিসে চলে গেছে।তুই তাড়াতাড়ি আয় জলখাবার খেয়ে নে।
তারপর মা নিচে চলে যায়।
আমার মা: নির্মলা সেন।বয়স ৪৫। একটি স্কুলে টিচার। টিচার বলেই একটু বেশি রাগি। মা দেখতে সুন্দরি। সবসময় চোখে চশমা দিয়ে থাকে।।।।
আমি নিচে এসে জলখাবার খেয়ে কলেজ চলে যাই। কলেজে আমার তিনটা বন্ধু আছে। অনির্বান,দেবায়ন,অনিন্দ্য। আমাদের একটা দুশমন ও আছে। সমিরন। আমরা তাকে কেলে পটকা নামে ডাকি।দেখতে একদম কেলে পটকার মত।।।
আমি- কিরে শালারা...কি চলতাছে।।।
অনির্বান- কিছুই না....
আমি- ক্লাসে যাবি না।
অনির্বান- আজ প্রথম ক্লাস হচ্ছে না।স্যার আসে নাই।
আমি- ও...তাহলে চল ক্যান্টিনে। দেবায়ন আর অনিন্দ্য কোথায়?
অনির্বান- হবে মনে হয় ক্যান্টিনে।
আমরা দুইজন ক্যান্টিনে এসে দেখি যে দেবায়ন বসে আছে। আমরা তার কাছে চলে গেলাম।।।
আমি- কিরে শালা একা একা বসে কেন।
দেবায়ন- কি করব ক্লাস নাই....তাই একা একা বসে।
আমি- তা অনিন্দ্য কোথায়?
দেবায়ন- আজ কলেজ আসে নাই। পরিবারের সাথে তার দিদার কাছে গেছে।
আমি- তা কেলে পটকা কই...আজ দেখতাছিনা।
অনির্বান- হবে হয়ত কোথাও...শালাকে কেন মনে করছিস।
আমি- না এমনি....প্রতিদিন আমাদের সাথে না ভিড়লে তার দিন শুরু হয় না।
তারপর ক্যান্টিনে বসে এক কাপ চা খেলাম।তারপর এখানের সেখানের কথা বলে ক্লাসে চলে এলাম।ক্লাস করে বাহির হমু এমন সময় কেলে পটকা সামনে দাড়িয়ে।।।
সমিরন/কেলে পটকা- কিরে হারামির বাচ্ছারা...কোথায় যাচ্ছিস।।
আমি- তোর বাপের বিয়েতে...হারামি।
সমিরন/কেলে পটকা- মুখ সামলে কথা বলবি।
আমি- আচ্ছা....আমি ভয় পাই গেছি।
এমন সময় স্যার এসে পড়ায় কেলে পটকা তার দলবল নিয়ে গায়েব হয়ে যায়।তারপর কলেজ শেষ করে বাড়ি চলে আসি।বাড়িতে মা জিগ্গাস করে কলেজ কেরকম গেল।আম ভালো বলে উপরে চলে আসি।তারপর ফ্রেশ হয়ে নিচে এসে চা খেয়ে একটু টিভি দেখি।তারপর নিজের রুমে চলে আসি।নিজের পড়া লেখা করে নিচে এসে দেখি বাবা নিচে বসে।আমি বাবার সামনের সোফায় গিয়ে বসে যাই।।।
বাবা-কি ব্যাপার পড়ালেখার কি অবস্থা।
আমি- ভালো।
বাবা- শুধু ভালো বললেই হবে না...ভালো মার্কস আনতে হবে।
আমি-জ্বি।।
আমার বাবা: নির্মল সেন।বয়স ৫০। একটি কম্পানিতে ম্যানেজার।আমার বাবাকে দেখতে ৫০ বয়সের মনে হয় না।শুনেছিলাম তিনি আগে ব্যয়াম করতেন।তাই হয়ত শরীর ভালো থাকে।।
তারপর মা খাবার খেতে ডাকেন আমরা খাবার খেয়ে একটু টিভি দেখে নিজ নিজ রুমে চলে যাই।আমি কিছু পড়ালেখা করে বিছানায় শুয়ে পড়ি।তারপর নিজের ভালোবাসার প্রান প্রেয়সির কথা ভাবতে ভাবতে ঘুমিয়ে পড়ি।।।।