13-01-2021, 06:25 PM
(This post was last modified: 29-01-2021, 07:44 PM by modhon. Edited 29 times in total. Edited 29 times in total.)
""২০১১ সালের শুরুতে virginia_bulls (ভার্জিনিয়া বাবা) পানুগল্প পোস্ট করা শুরু করেন। যৌনতার এমন পাগল করা রগরগে ভাষা বিবরণ বাংলা ইরোটিকায় নেই বললেই চলে। সাথে যেমন কাহিনী তেমনি মশলা অফুরন্ত। পড়লেই বোঝা যায় উনার সাহিত্য পাঠের ব্যাপকতা। গল্পগুলি নামে বেনামে বিভিন্ন স্থানে এত কপিপেস্ট হয়েছে যে তার ইয়ত্তা নেই। কোথাও কোথাও চরিত্রের নামগুলি পরিবর্তন করে দেয়া হয়।
তবে নিজের লেখা চটি অন্যখানে কপিপেস্ট হওয়া নিয়ে উনার অত মাথাব্যথা ছিল না। উনার কথা ছিল "ভাইয়েরা যে পারো আমার গল্প চুরি করো বা কপি করো বা যা খুশি করো, শুধু ভালো লাগলে রিপ্লাই কোরো!"
কেউ কেউ অভিযোগ করতে পারেন যে উনার গল্পে নারী চরিত্রগুলি সবসময় অল্পতেই যৌনকাতর হয় আর সেক্স একটু হার্ডকোর ধরণের। একেক জনের একেক স্টাইল থাকে। একজনের একাধিক স্টাইলও থাকতে পারে। কিন্তু ভারজিনিয়া বুলসের পানুর মশলা এরকমই। একটু কড়া। অনভ্যাসের দরুন গুগল ট্রান্সেলেটর বা ফোনেটিক টাইপে অনেকের মত উনার টাইপে প্রচুর ভুলভাল হত। যেগুলি চোখে বালি পড়ার মত।
ভার্জিনিয়া বাবার শারীরিক এবং মানসিক অবস্থা এখন কেমন কেউ জানে না। প্রায় সাড়ে চারশোর মত গল্প বকেয়া পড়ে আছে। সেসব বাকিই থাকুক। কিন্তু উনি ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন।
নীল সেলাম। ""
------ গসিপে ভার্জিনিয়া বাবার গল্প সংগ্রহ নিয়ে একটা থ্রেডের শুরুতে এই কথাগুলি ছিল। ভার্জিনিয়া বাবার প্রচুর গল্প হারিয়ে গেছে। অনলাইনে যতটুকু আছে এখান ওখান থেকে সংগ্রহ করে এক করার চেষ্টা করছি। আপনারাও সাহায্য করুন।
সূচীপত্র - (নামের উপর ক্লিক করলে গল্পের পেজ চলে আসবে)
অজাচার
ভার্জিনিয়া_বুলস অজাচার গল্প বিশেষ করে মা-ছেলে অজাচার লিখতে স্বাচ্ছ্যন্দ বোধ করতেন না। কিন্তু অজাচার গল্পের জন্য পাঠকের অনুরোধের অত্যাচারে উনি এক প্রকার নিজের অপছন্দকে অগ্রাহ্য করে অজাচার গল্পের একটা আলাদা থ্রেড শুরু করেন। তার মধ্যে যে কয়টি গল্প অনলাইনে খুঁজে পাচ্ছি সেগুলো হল ...
*** পদি পিসির বর্মী বাক্স *** উদযাপনের হৃদপিন্ড *** ব্যবধান *** জ্যেঠু *** অবাধ্য মেয়ে *** মস্করা *** দহন খাতা থেকে *** লুন্ঠনানন্দ
*** দেহের তাড়নায় *** মৌন মন্থর আর তুমি আমার সর্বনাম
তবে নিজের লেখা চটি অন্যখানে কপিপেস্ট হওয়া নিয়ে উনার অত মাথাব্যথা ছিল না। উনার কথা ছিল "ভাইয়েরা যে পারো আমার গল্প চুরি করো বা কপি করো বা যা খুশি করো, শুধু ভালো লাগলে রিপ্লাই কোরো!"
কেউ কেউ অভিযোগ করতে পারেন যে উনার গল্পে নারী চরিত্রগুলি সবসময় অল্পতেই যৌনকাতর হয় আর সেক্স একটু হার্ডকোর ধরণের। একেক জনের একেক স্টাইল থাকে। একজনের একাধিক স্টাইলও থাকতে পারে। কিন্তু ভারজিনিয়া বুলসের পানুর মশলা এরকমই। একটু কড়া। অনভ্যাসের দরুন গুগল ট্রান্সেলেটর বা ফোনেটিক টাইপে অনেকের মত উনার টাইপে প্রচুর ভুলভাল হত। যেগুলি চোখে বালি পড়ার মত।
ভার্জিনিয়া বাবার শারীরিক এবং মানসিক অবস্থা এখন কেমন কেউ জানে না। প্রায় সাড়ে চারশোর মত গল্প বকেয়া পড়ে আছে। সেসব বাকিই থাকুক। কিন্তু উনি ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন।
নীল সেলাম। ""
------ গসিপে ভার্জিনিয়া বাবার গল্প সংগ্রহ নিয়ে একটা থ্রেডের শুরুতে এই কথাগুলি ছিল। ভার্জিনিয়া বাবার প্রচুর গল্প হারিয়ে গেছে। অনলাইনে যতটুকু আছে এখান ওখান থেকে সংগ্রহ করে এক করার চেষ্টা করছি। আপনারাও সাহায্য করুন।
সূচীপত্র - (নামের উপর ক্লিক করলে গল্পের পেজ চলে আসবে)
অজাচার
ভার্জিনিয়া_বুলস অজাচার গল্প বিশেষ করে মা-ছেলে অজাচার লিখতে স্বাচ্ছ্যন্দ বোধ করতেন না। কিন্তু অজাচার গল্পের জন্য পাঠকের অনুরোধের অত্যাচারে উনি এক প্রকার নিজের অপছন্দকে অগ্রাহ্য করে অজাচার গল্পের একটা আলাদা থ্রেড শুরু করেন। তার মধ্যে যে কয়টি গল্প অনলাইনে খুঁজে পাচ্ছি সেগুলো হল ...
*** পদি পিসির বর্মী বাক্স *** উদযাপনের হৃদপিন্ড *** ব্যবধান *** জ্যেঠু *** অবাধ্য মেয়ে *** মস্করা *** দহন খাতা থেকে *** লুন্ঠনানন্দ
*** দেহের তাড়নায় *** মৌন মন্থর আর তুমি আমার সর্বনাম