
মা দেখোতো এই গাছগুলো কি লেবু গাছ তাহলে কয়েকটা তুলে নিয়ে যাবো বাগানের জন্য {আমি মায়ের থেকে ১৫ বা ১৬ ফুট দূরেই ছিলাম মা পূর্বপশ্চিমমুখী আর আমি উত্তরদক্ষিনমুখো হয়ে মাটির দিকে ঝুকে একটা চারাগাছ হাতে নিয়ে ধরতে ধরতে মায়ের দিকে তাকালাম মাথাটা বা দিকে ঘুরিয়ে আর তখন মায়ের পায়ের দিকে কোনো পোকাজাতীয় কিছু আসলো তাই মা শাড়ীর পাড় যেটা মায়ের পায়ের দুটো পায়ের বুড়ো আঙুলের কাছে টেনে ধরে রেখেছিলো দুহাত দিয়ে যাতে শাড়ীটা সামনের থেকে সরে না যায় সেটাকে কাপড় ঝেড়ে নেবার মতো করে দুএকবার ঝেড়ে নিলো ,মজার ঘটনা হলো কাপড়টা ঝাড়াঝাড়ি করতে গিয়ে মাকে শাড়ী সায়াসমেত ধরে ঝাড়তে হলো আর দুহাত দিয়ে ধরে শাড়ীটা একটু হাওয়ায় তুলে ফেলে ,শাড়ী সায়া প্রায় হাঁটুর কাছ অবধি হাওয়ায় তুলে ফেলে আবার নামিয়ে আগের জায়গায় ফিরিয়ে আনে তাতে শাড়ীর ফাঁকে দুপায়ের মাঝটা কয়েক মাইক্রো সেকেন্ডের জন্য দেখা যায় ,বেশি কিছু বুঝতে না পারলেও একসেকেন্ডের জন্য মায়ের কলাগাছের থামের মতো ফর্সা পাগুলো দেখে ফেলেছিলাম।এর থেকেও আরো বেশি মজার ঘটনা হলো মায়ের যে শাড়ীর নাড়াচাড়া করা সেটা আমার দিকেই তাকিয়ে করছিলো তাহলে বোঝায় যাচ্ছে আমি যে মায়ের গতিবিধি সবই দেখেছি মা সেটা ভালোমতোই জানে,আর সেটা আমি বুঝতে পারি যখন মায়ের সাথে চোখাচোখি হলো আমার ,আমার মুখ লজ্জায় লাল হয়ে গেলো তাই আবার ঝুকে চারাগাছগুলো দেখতে লাগলাম।আমি এখনো ১৫ ফুট দূরেই মাথা ঝুকিয়ে চারাগাছগুলো দেখে যাচ্ছিলাম ,মা নিজেও একটু আন্দাজ করছে যে আমি ইতস্তত বোধ করছি মায়ের এইরকম আচরণে ,আমার এইরকম ইতস্তত বোধটা কাটাতেই হয়তো মা বললো-ওই দুরেরগুলো থেকে দেখ এই সামনের গুলো {যে গাছগুলো মায়ের থেকে মাত্র ৫ফুট দূরে ছিলো},এইগুলো আরো বেশি তরতাজা লাগছে ,আমি মায়ের কথা শুনে উঠে দাঁড়িয়ে পড়লাম আর মায়ের মুখোমুখি হয়ে জিজ্ঞাসা করলাম -কোনগুলো বলছো?,মা নিজের ডানহাত এর আঙ্গুল তুলে ইশারা করে বললো ঐতো ঐগুলো ,তুই সামনে আসবি তাহলেতো দেখতে পাবি এদিকে এসে দেখ। আমি মায়ের দিকে এগোতে থাকলাম,মায়ের চোখে দেখি এক অদ্ভুত ধরণের শয়তানি আর চালাকি হাসি ,,ঠিক বুঝতে পারছিলামনা ,আর নিজের ডানহাতটা নিজের শাড়ির ওপর ডানপায়ে আর নিজের বাহাত দিয়ে শাড়ীর পাড় যেটা মায়ের পায়ের বুড়ো আঙুলের কাছে টেনে ধরে রেখেছিলো যাতে সামনে থেকে কিছু দেখা না যায় সেই জায়গায় শাড়ীর পাড় ধরে একবার মুঠো করছে আবার মুঠো করে ছেড়ে দিচ্ছে ,আমি এখন মায়ের মুখোমুখি মাত্র পাঁচ ফুট দূরে বসে আর মনেমনে ভাবছি এরকম ভাবে শাড়ীটা মুঠোকরা আবার ছাড়া না করে নিজের সংযম পুরোটাই কাটিয়ে দাও আর শাড়ী তুলে নিজের গোপন জায়গা দেখিয়েই দাও,আবার পরোক্ষনে ভাবছি বেশি কিছু ভেবে ফেললাম নাকি। ঠিক না ভুল ভাবছি?যাইহোক সকালবেলার মনোরম আবহাওয়া আর ফুরফুরে বাতাস মনটাকে উন্মাদ করছিলো ,সবে ৬টার কাছাকাছি সময় হয়ে এসেছে ,ভোরের হালকা আলো এসে পড়েছে চারিদিকে,আমি তখন মাথা নিচু করে মাটির দিকে তাকিয়ে ,হঠাৎই মায়ের আওয়াজ এলোমেলো কানে।......
মা-বাবুরে এই জায়গাটায় কেমন একটা ভ্যাপসা ভ্যাপসা গরম ভাপ লাগছে নারে {আমি মায়ের দিকে তাকালাম মায়ের বাহাত তখন শাড়ীটা মুঠোয় করাই ছিলো কিন্তু পায়ের বুড়োআঙুলে শাড়ীটা আর আটকে নেই সেটা উঠে গিয়ে গোড়ালির কাছে নিয়ে এসেছিলো আর মায়ের হাত শাড়ীটা মুঠো করেই হালকা হালকা নাড়াচ্ছে তাতে মায়ের গোড়ালি থেকে পায়ের আঙ্গুল ছাড়া অন্যকিছু দৃশ্যমান নেই,আর মা একদৃষ্টিতে আমার দিকেই তাকিয়ে। }আমি ভাবি হালকা বাতাস বইছে বেশতো ভালোই আবহাওয়া রয়েছে ,গরম সেরকম কিছুতো মনে হচ্ছেনা।তবুও মায়ের কথাতেই সায় দিলাম-হ্যা মা সে একটু একটু লাগছে।{আমিও মায়ের দিকেই এবার একদৃষ্টিতে তাকিয়ে,মায়ের হিসি করা হয়ে গেছে তবুও মা বসেই আছে গল্প করে চলেছে }
এদিকে মাও আমার দিকে একদৃষ্টিতে তাকিয়েই নিজের বাহাত দিয়ে শাড়ীটা মুঠো করেই হালকা হালকা নাড়াচ্ছে যেন মনে হচ্ছে ওটা শাড়ী নয় ওটা একটা হাতপাখা ,মা যদিও নিজের বা হাত দিয়ে শাড়ীটাকে হাতপাখার মতোই নাড়াচ্ছে তবে শাড়ীটা ওপরে উঠে আসছেনা গোড়ালী অবধিই রয়েছে।মা হঠাৎ করে শাড়ীটাকে দেখলাম বা হাত দিয়ে নিজের বাঁদিকের হাঁটুতে তুলে দিলো ,আর হাটু অবধি তুলতেই বাঁদিকের হাঁটুতে ফেঁসে থাকা প্যান্টিও দেখা গেলো আর যেহেতু মা হিসি করার পোজ নিয়ে বসে তাই মায়ের প্যান্টিটাও হাঁটুর কাছে গুটিয়ে গেছে,আমি ভাবতেও পারিনি মা হটাৎ করে তুলে দেবে,এখন যেটা হলো শাড়ীটার তা হলো,শাড়ীর একপ্রান্ত মায়ের বাঁদিকের হাঁটুটায় আটকে আছে আর অন্যপ্রান্ত তির্যকভাবে গিয়ে ডান পায়ের আঙুলে আটকে আছে তাতে করে শাড়ী আর দু পায়ের মাঝামাঝি জায়গাটা বাংলার "ব"আকৃতি তৈরী হয়ে ফাঁকা হয়ে রয়েছে। তা সত্ত্বেও সেই ফাক দিয়ে মায়ের দুপায়ের মাঝের গোপন জগত দেখতে পাচ্ছি ,ডানদিকের পা শাড়িতে পুরো ঢাকা বলে হালকা অন্ধকার আর ভোরের হালকা আলোয় সব ব্যালান্স করে দিচ্ছে ,মায়ের বা দিকের পা খোলা ,উফফ কি ফর্সা লোমহিন পা আমি গোড়ালি থেকে হাটু এক নজরে দেখছি এরপর হাটু বেয়ে আমার নজর ধীরে ধীরে আরো ভেতরে যাচ্ছে হাঁটুর পর মায়ের মাংসল থাই বেয়ে আরো ভেতর যাচ্ছে ,আমি মায়ের থেকে মাত্র পাচ্ ফুট দূরেই বসে কিন্তু এতো কাছে থেকে কি দেখছি এটা আমি, ক্রমাগত শুধু আমার নুনুটা ফোঁস ফোঁস করে যেন ফণা তুলছে ।থাই বেয়ে যখন ভেতরে নজর গেলে উফফ মায়ের মাংসল হিসুতে ,মা বসে আছে তাও মায়ের ক্লিট বাইরে বেরোনো নেই ,মনে হচ্ছে একটা লাইন শুরু হয়ে নিচের দিকে চলে গেছে ,আরো বলতে গেলে বলবো পরিষ্কার মাখনের মধ্যে যদি একটা চাকু দিয়ে তিন ইঞ্চির লাইন তৈরী করলে যা হয় সেটাই দেখি ,দুদিকে দুসাইডে জেন্ কমলালেবুর দুটো কোয়া বসিয়ে মাঝে লম্বা লাইন ,,মায়ের ওই শাড়ীর ফাঁকে তাকিয়ে কতকিছু কথা মনে পরে গেলো ,প্রথমেই এলো রত্না কাকিমার কথা -বাচ্চারা না কাঁদলে নাকি মা বুঝতে পারেনা যে ওর খিদে পেয়েছে,সেরকমই ছেলে বড়ো হলে মা না বললে বুঝবে কিকরে মায়ের খিদে পেয়েছে,কিন্তু এই খিদেটা কিসের খিদে সেটা কি এখন আমি যা দেখছি তার খিদে ,ও মায়ের যে তলপেটের নিচে একটা লাইন তারই খিদে।তাহলে কি সেই খিদে মেটাবে তার নিজের ছেলে তাই মা আজ ওরকম শাড়ীর ফাক দিয়ে আহবান জানিয়ে দিচ্ছে।এইসব কথা চিন্তা করতে করতে আমি মায়ের গতিবিধিও দেখছি ,মা নিজের মাথাটা ঝুঁকিয়ে বসেই একবার নিজের শাড়ীর ফাঁকে তাকিয়ে নিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে হাসছে।আমি মুখটা সরিয়ে নেবো না তাকিয়ে থাকবো বুঝতেই পারছিনা।এতো সুন্দর দৃশ্য দেখার আকর্ষণ কার না থাকে,মায়ের ওই ফাঁকেই তাকিয়ে থেকে আবার আমার ছোটবেলার কথা মনে পড়লো ,ছোটবেলায় আমরা যখন আমার বয়সী ছেলেমেয়ের সাথে খেলা করতে করতে ,কোনো মেয়ের ফ্রকের তোলা দিয়ে ছোট প্যান্টের ফাক দিয়ে মেয়েদের হিসু দেখা গেলে বলতাম,দেখরে তোর খেজুরের বীজ দেখা যাচ্ছে,বাচ্চামেয়েদের হিসুর জায়গাগুলো আমার খেজুরের বীজের মতোই লাগতো।এখন যদি মাকে বলি মা তোমার খেজুরের বীজ দেখা যাচ্ছে মাতো মনে হয় ঠাটিয়ে একটা চড় বসিয়ে দেবে গালে ,তার ওপর এখন তো মায়ের এটা খেজুরের বীজ কোথায় এটা কমলালেবুর কোয়া তৈরী হয়েছে ,তার থেকে ভালো যা দেখতে পাচ্ছি তাই দেখি ,মা এবার উঠে দাঁড়িয়ে পড়লো কিস্তু নিজের শাড়িটা সামনে আলগা রেখে কারণ মা নিজের প্যান্টিটা পরতে চলেছে কিন্তু পরতে পরতেই আমিবসেবসেই মায়ের দাঁড়ানো অবস্থায় শাড়ীটারতলা থেকে তলদেশ দেখে নিলাম কয়েক মুহূর্তের জন্য।দাঁড়ানো অবস্থায় মায়ের তলদেশ আরো দারুন লাগছিলো ফর্সা চিকন লোমহীন উফফ পাগল করার জোগাড়।
![[Image: 12.jpg]](https://i.ibb.co/qsHmS3N/12.jpg)
এবার আমরা বাসে উঠে পড়লাম আর জানিনা হঠাৎ করে আমার মনে এবার সংকোচ বোধ শুরু হয়ে গেলো যার কারণে আমি ভালোমতো করে মায়ের দিকে তাকাতে পারছিলামনা,মা কিন্তু নর্মালভাবেই সবকিছু আচরণ করে চলেছিল।সেদিন বাড়ি ফিরতে নটা প্রায় বেজে গেলো ,মাও তাই তড়িঘড়ি করে কলেজে বেরিয়ে গেলো,সেদিন থেকেই কলেজ শুরু হয়ে যাবার কথা তাই মায়েরও একটু চাপ ছিলো কারণ অনেকদিন ছুটির পর আবার কলেজ খুলতে চলেছে।এরপর মায়ের সাথে প্রায় দুদিন ঠিকমতো কথা বলতে পারিনি।এর কারণ আমার ইতস্ততঃবোধতো ছিলই তার সাথে ছিল মায়ের কাজের ব্যাস্ততা,এই দু দিন খুব বেশি কলেজ নিয়ে ব্যাস্ত ছিল তাই মায়েরও আমার সাথে সময় কাটানোর সময় হয়ে ওঠেনি।সেদিন ছিল রবিবার ছুটির দিন আমি সেদিন একটু দেরি করেই উঠি,যাইহোক সকাল সকাল মায়ের আওয়াজ কানে ভেসে এলো ,
মা-বাবু ওঠ অনেক বেলা হয়ে এলো ঘড়িটা দেখ ৯টা বাজে {মার্ আওয়াজ কানে আসতেই মনে এলো মা এতো সকালবেলা ডাকাডাকি শুরু করছে সাধারণত সকালে আসে না আজ হটাৎ এলো }আমি চোখগুলো কচলাতে কচলাতে উঠে বিছানায় হেলান দিয়ে বসলাম -কিহলো মা {মায়ের পরনে নীলরংয়ের প্রিন্টেড পুরোনো শাড়ী আর ফুল নর্মাল সাদা ব্লাউস ,খেয়াল করিনি ব্রা আছেকি নেই ।আমার সামনেই সোজা বসে বিছানায় ধারে পাগুলোকে দুলিয়ে}
মা একটু বিরক্তিরসুরে -কিহলো বলে আবার ,আমিতো তোর মা নাকি যবে থেকে আমরা ফিরে এসেছি তুই কেমন আনমনা হয়ে আছিস তোর হয়েছেটা কি?শরীরে জ্বর এলো নাকি ,বন্ধুদের মধ্যে কথাকাটাকাটি হয়েছে নাকি ,মা জেন্ একনাগাড়ে অনেকগুলো অপসন দিচ্ছে।
আমি-কি নাতো সেরকম কিছুই হয়নি।
মা-তাহলে ওরকম মনমরা আছিস কেন? দেখ তো দেখি এখনো কেমন যেনো মাথা নিচু করে কথা বলছিস ,কেন আমার দিকে তাকা। হ্যা রে তুইকি মাথা উচু করে কথা বলতে পারছিসনা,
আমি নিজের সংকোচ কাটিয়ে মায়ের দিকে তাকিয়ে হালকা হাসি দিয়ে বললাম না মা সেরকম কিছুনা{মায়ের মুখটায় একটু গাম্ভীর্য}
মা-তুই হাসিমুখ করে তাকালেও আমি বুঝতে পারি তোর মুখটা গোমড়া হয়ে আছে ,কি হয়েছে বলবি,ডাক্তার দেখাবো?
আমি-না মা এতে ডাক্তার দেখানোর কি আছে জ্বরটর হয়েছে নাকি আমার? তুমি এতো ব্যাস্ত হয়ে পড়ো নাতো। আসলে মা আসলে {সেদিনের ঘটনার জন্য এরকম সংকুচিত হয়েছি বলবো কি না ?}
মা=আবার আমতা আমতা করে,কতবার না বলেছি যা বলার একেবারে ঝেড়ে বলবি ওরকম করবি না।
আমি-আসলে মা সেদিন ভোরবেলা{মা আরো একটু গম্ভীর হয়ে তাকালো আমার গলা শুকিয়ে এলো এর বেশি বলি কি না ভাবছি ,মা জেন্ ঝাকিয়ে জিজ্ঞেস করলো কিহলো বল },আসলে সেদিন তুমি ভোরবেলা আমার সামনে ঐভাবে বসেছিলে {মায়ের চোখ আরো গম্ভীর হয়ে তাকাচ্ছে আমার দিকে},মনে নেই তুমি আমার সামনে বসে হিসি করছিলে।
মা গম্ভীর ভাবেই একটু জোরালো গলায় জিজ্ঞাসা করলো -হ্যা তাতে হলো টা কি ?
আমিও মায়ের দিয়ে গম্ভীরভাবে তাকিয়েই বললাম মা তুমি যখন হিসি করছিলে তখন তোমার শাড়ী ফাকা হয়ে গেছিলো আর তোমার হিসু দেখে ফেলেছি তাই লজ্জায় কথা বলতে পারছিনা মা {একনাগাড়ে কথাটা বলে দিলাম}
মা আমার দিকে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে ভ্রু কুঁচকে গম্ভীর চোখে চোখ কয়েক সেকেন্ড ,আমার তখন প্রায় প্রাণ বেরিয়ে মনে হলো কি বলে ফেললাম এবার কি হবে কে জানে। একমনে আমার দিকে নীরব তাকানোর পর মা আমার দিকে তাকিয়ে --আহাহাহা হাহাহাহা আহাহাহাহা হাহাহাহা করে খুব জোরে হাসি দিলো ,,,,,আর আমার গালে চিমটি দেওয়ার মতন করে নিজের ডান হাত দিয়ে আমার বা গাল টেনে ছেড়ে দিলো একবার আর বললো। .উফফফ বাবু এতে তোর মন খারাপের কি আছে ,তাইবলে ঐরকম মনমরা হয়ে থাকবি বাড়িতে তাহলে কি আমার ভালো লাগবে ,নাহয় ভুলবশত দেখে ফেলেছিস তাতেই বা কিহলো বলতো , বুঝলাম মা কথাটা ঘুরিয়ে দিয়ে আমাদের পরিস্থিতি সামলানোর চেষ্টা করছে ,যাতে মাএর ইচ্ছাকৃত কোনো কাজ ছিল এতে বোঝা না যায় ,কিন্তু মায়ের হাবভাব দিয়ে বোঝা যাচ্ছে আমি যদি একটু ঢিল দিয়ে মায়ের উপর টোপ ফেললে মা হয়তো সেই টোপ গিলে নেবে আর আমাকে পুরোপুরি আশ্রয় দিয়ে বলবে ,বাবুরে আমাকে তুই গিলে গিলে খা ...........................চলবে ?
মা-বাবুরে এই জায়গাটায় কেমন একটা ভ্যাপসা ভ্যাপসা গরম ভাপ লাগছে নারে {আমি মায়ের দিকে তাকালাম মায়ের বাহাত তখন শাড়ীটা মুঠোয় করাই ছিলো কিন্তু পায়ের বুড়োআঙুলে শাড়ীটা আর আটকে নেই সেটা উঠে গিয়ে গোড়ালির কাছে নিয়ে এসেছিলো আর মায়ের হাত শাড়ীটা মুঠো করেই হালকা হালকা নাড়াচ্ছে তাতে মায়ের গোড়ালি থেকে পায়ের আঙ্গুল ছাড়া অন্যকিছু দৃশ্যমান নেই,আর মা একদৃষ্টিতে আমার দিকেই তাকিয়ে। }আমি ভাবি হালকা বাতাস বইছে বেশতো ভালোই আবহাওয়া রয়েছে ,গরম সেরকম কিছুতো মনে হচ্ছেনা।তবুও মায়ের কথাতেই সায় দিলাম-হ্যা মা সে একটু একটু লাগছে।{আমিও মায়ের দিকেই এবার একদৃষ্টিতে তাকিয়ে,মায়ের হিসি করা হয়ে গেছে তবুও মা বসেই আছে গল্প করে চলেছে }
এদিকে মাও আমার দিকে একদৃষ্টিতে তাকিয়েই নিজের বাহাত দিয়ে শাড়ীটা মুঠো করেই হালকা হালকা নাড়াচ্ছে যেন মনে হচ্ছে ওটা শাড়ী নয় ওটা একটা হাতপাখা ,মা যদিও নিজের বা হাত দিয়ে শাড়ীটাকে হাতপাখার মতোই নাড়াচ্ছে তবে শাড়ীটা ওপরে উঠে আসছেনা গোড়ালী অবধিই রয়েছে।মা হঠাৎ করে শাড়ীটাকে দেখলাম বা হাত দিয়ে নিজের বাঁদিকের হাঁটুতে তুলে দিলো ,আর হাটু অবধি তুলতেই বাঁদিকের হাঁটুতে ফেঁসে থাকা প্যান্টিও দেখা গেলো আর যেহেতু মা হিসি করার পোজ নিয়ে বসে তাই মায়ের প্যান্টিটাও হাঁটুর কাছে গুটিয়ে গেছে,আমি ভাবতেও পারিনি মা হটাৎ করে তুলে দেবে,এখন যেটা হলো শাড়ীটার তা হলো,শাড়ীর একপ্রান্ত মায়ের বাঁদিকের হাঁটুটায় আটকে আছে আর অন্যপ্রান্ত তির্যকভাবে গিয়ে ডান পায়ের আঙুলে আটকে আছে তাতে করে শাড়ী আর দু পায়ের মাঝামাঝি জায়গাটা বাংলার "ব"আকৃতি তৈরী হয়ে ফাঁকা হয়ে রয়েছে। তা সত্ত্বেও সেই ফাক দিয়ে মায়ের দুপায়ের মাঝের গোপন জগত দেখতে পাচ্ছি ,ডানদিকের পা শাড়িতে পুরো ঢাকা বলে হালকা অন্ধকার আর ভোরের হালকা আলোয় সব ব্যালান্স করে দিচ্ছে ,মায়ের বা দিকের পা খোলা ,উফফ কি ফর্সা লোমহিন পা আমি গোড়ালি থেকে হাটু এক নজরে দেখছি এরপর হাটু বেয়ে আমার নজর ধীরে ধীরে আরো ভেতরে যাচ্ছে হাঁটুর পর মায়ের মাংসল থাই বেয়ে আরো ভেতর যাচ্ছে ,আমি মায়ের থেকে মাত্র পাচ্ ফুট দূরেই বসে কিন্তু এতো কাছে থেকে কি দেখছি এটা আমি, ক্রমাগত শুধু আমার নুনুটা ফোঁস ফোঁস করে যেন ফণা তুলছে ।থাই বেয়ে যখন ভেতরে নজর গেলে উফফ মায়ের মাংসল হিসুতে ,মা বসে আছে তাও মায়ের ক্লিট বাইরে বেরোনো নেই ,মনে হচ্ছে একটা লাইন শুরু হয়ে নিচের দিকে চলে গেছে ,আরো বলতে গেলে বলবো পরিষ্কার মাখনের মধ্যে যদি একটা চাকু দিয়ে তিন ইঞ্চির লাইন তৈরী করলে যা হয় সেটাই দেখি ,দুদিকে দুসাইডে জেন্ কমলালেবুর দুটো কোয়া বসিয়ে মাঝে লম্বা লাইন ,,মায়ের ওই শাড়ীর ফাঁকে তাকিয়ে কতকিছু কথা মনে পরে গেলো ,প্রথমেই এলো রত্না কাকিমার কথা -বাচ্চারা না কাঁদলে নাকি মা বুঝতে পারেনা যে ওর খিদে পেয়েছে,সেরকমই ছেলে বড়ো হলে মা না বললে বুঝবে কিকরে মায়ের খিদে পেয়েছে,কিন্তু এই খিদেটা কিসের খিদে সেটা কি এখন আমি যা দেখছি তার খিদে ,ও মায়ের যে তলপেটের নিচে একটা লাইন তারই খিদে।তাহলে কি সেই খিদে মেটাবে তার নিজের ছেলে তাই মা আজ ওরকম শাড়ীর ফাক দিয়ে আহবান জানিয়ে দিচ্ছে।এইসব কথা চিন্তা করতে করতে আমি মায়ের গতিবিধিও দেখছি ,মা নিজের মাথাটা ঝুঁকিয়ে বসেই একবার নিজের শাড়ীর ফাঁকে তাকিয়ে নিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে হাসছে।আমি মুখটা সরিয়ে নেবো না তাকিয়ে থাকবো বুঝতেই পারছিনা।এতো সুন্দর দৃশ্য দেখার আকর্ষণ কার না থাকে,মায়ের ওই ফাঁকেই তাকিয়ে থেকে আবার আমার ছোটবেলার কথা মনে পড়লো ,ছোটবেলায় আমরা যখন আমার বয়সী ছেলেমেয়ের সাথে খেলা করতে করতে ,কোনো মেয়ের ফ্রকের তোলা দিয়ে ছোট প্যান্টের ফাক দিয়ে মেয়েদের হিসু দেখা গেলে বলতাম,দেখরে তোর খেজুরের বীজ দেখা যাচ্ছে,বাচ্চামেয়েদের হিসুর জায়গাগুলো আমার খেজুরের বীজের মতোই লাগতো।এখন যদি মাকে বলি মা তোমার খেজুরের বীজ দেখা যাচ্ছে মাতো মনে হয় ঠাটিয়ে একটা চড় বসিয়ে দেবে গালে ,তার ওপর এখন তো মায়ের এটা খেজুরের বীজ কোথায় এটা কমলালেবুর কোয়া তৈরী হয়েছে ,তার থেকে ভালো যা দেখতে পাচ্ছি তাই দেখি ,মা এবার উঠে দাঁড়িয়ে পড়লো কিস্তু নিজের শাড়িটা সামনে আলগা রেখে কারণ মা নিজের প্যান্টিটা পরতে চলেছে কিন্তু পরতে পরতেই আমিবসেবসেই মায়ের দাঁড়ানো অবস্থায় শাড়ীটারতলা থেকে তলদেশ দেখে নিলাম কয়েক মুহূর্তের জন্য।দাঁড়ানো অবস্থায় মায়ের তলদেশ আরো দারুন লাগছিলো ফর্সা চিকন লোমহীন উফফ পাগল করার জোগাড়।
![[Image: 12.jpg]](https://i.ibb.co/qsHmS3N/12.jpg)
এবার আমরা বাসে উঠে পড়লাম আর জানিনা হঠাৎ করে আমার মনে এবার সংকোচ বোধ শুরু হয়ে গেলো যার কারণে আমি ভালোমতো করে মায়ের দিকে তাকাতে পারছিলামনা,মা কিন্তু নর্মালভাবেই সবকিছু আচরণ করে চলেছিল।সেদিন বাড়ি ফিরতে নটা প্রায় বেজে গেলো ,মাও তাই তড়িঘড়ি করে কলেজে বেরিয়ে গেলো,সেদিন থেকেই কলেজ শুরু হয়ে যাবার কথা তাই মায়েরও একটু চাপ ছিলো কারণ অনেকদিন ছুটির পর আবার কলেজ খুলতে চলেছে।এরপর মায়ের সাথে প্রায় দুদিন ঠিকমতো কথা বলতে পারিনি।এর কারণ আমার ইতস্ততঃবোধতো ছিলই তার সাথে ছিল মায়ের কাজের ব্যাস্ততা,এই দু দিন খুব বেশি কলেজ নিয়ে ব্যাস্ত ছিল তাই মায়েরও আমার সাথে সময় কাটানোর সময় হয়ে ওঠেনি।সেদিন ছিল রবিবার ছুটির দিন আমি সেদিন একটু দেরি করেই উঠি,যাইহোক সকাল সকাল মায়ের আওয়াজ কানে ভেসে এলো ,
মা-বাবু ওঠ অনেক বেলা হয়ে এলো ঘড়িটা দেখ ৯টা বাজে {মার্ আওয়াজ কানে আসতেই মনে এলো মা এতো সকালবেলা ডাকাডাকি শুরু করছে সাধারণত সকালে আসে না আজ হটাৎ এলো }আমি চোখগুলো কচলাতে কচলাতে উঠে বিছানায় হেলান দিয়ে বসলাম -কিহলো মা {মায়ের পরনে নীলরংয়ের প্রিন্টেড পুরোনো শাড়ী আর ফুল নর্মাল সাদা ব্লাউস ,খেয়াল করিনি ব্রা আছেকি নেই ।আমার সামনেই সোজা বসে বিছানায় ধারে পাগুলোকে দুলিয়ে}
মা একটু বিরক্তিরসুরে -কিহলো বলে আবার ,আমিতো তোর মা নাকি যবে থেকে আমরা ফিরে এসেছি তুই কেমন আনমনা হয়ে আছিস তোর হয়েছেটা কি?শরীরে জ্বর এলো নাকি ,বন্ধুদের মধ্যে কথাকাটাকাটি হয়েছে নাকি ,মা জেন্ একনাগাড়ে অনেকগুলো অপসন দিচ্ছে।
আমি-কি নাতো সেরকম কিছুই হয়নি।
মা-তাহলে ওরকম মনমরা আছিস কেন? দেখ তো দেখি এখনো কেমন যেনো মাথা নিচু করে কথা বলছিস ,কেন আমার দিকে তাকা। হ্যা রে তুইকি মাথা উচু করে কথা বলতে পারছিসনা,
আমি নিজের সংকোচ কাটিয়ে মায়ের দিকে তাকিয়ে হালকা হাসি দিয়ে বললাম না মা সেরকম কিছুনা{মায়ের মুখটায় একটু গাম্ভীর্য}
মা-তুই হাসিমুখ করে তাকালেও আমি বুঝতে পারি তোর মুখটা গোমড়া হয়ে আছে ,কি হয়েছে বলবি,ডাক্তার দেখাবো?
আমি-না মা এতে ডাক্তার দেখানোর কি আছে জ্বরটর হয়েছে নাকি আমার? তুমি এতো ব্যাস্ত হয়ে পড়ো নাতো। আসলে মা আসলে {সেদিনের ঘটনার জন্য এরকম সংকুচিত হয়েছি বলবো কি না ?}
মা=আবার আমতা আমতা করে,কতবার না বলেছি যা বলার একেবারে ঝেড়ে বলবি ওরকম করবি না।
আমি-আসলে মা সেদিন ভোরবেলা{মা আরো একটু গম্ভীর হয়ে তাকালো আমার গলা শুকিয়ে এলো এর বেশি বলি কি না ভাবছি ,মা জেন্ ঝাকিয়ে জিজ্ঞেস করলো কিহলো বল },আসলে সেদিন তুমি ভোরবেলা আমার সামনে ঐভাবে বসেছিলে {মায়ের চোখ আরো গম্ভীর হয়ে তাকাচ্ছে আমার দিকে},মনে নেই তুমি আমার সামনে বসে হিসি করছিলে।
মা গম্ভীর ভাবেই একটু জোরালো গলায় জিজ্ঞাসা করলো -হ্যা তাতে হলো টা কি ?
আমিও মায়ের দিয়ে গম্ভীরভাবে তাকিয়েই বললাম মা তুমি যখন হিসি করছিলে তখন তোমার শাড়ী ফাকা হয়ে গেছিলো আর তোমার হিসু দেখে ফেলেছি তাই লজ্জায় কথা বলতে পারছিনা মা {একনাগাড়ে কথাটা বলে দিলাম}
মা আমার দিকে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে ভ্রু কুঁচকে গম্ভীর চোখে চোখ কয়েক সেকেন্ড ,আমার তখন প্রায় প্রাণ বেরিয়ে মনে হলো কি বলে ফেললাম এবার কি হবে কে জানে। একমনে আমার দিকে নীরব তাকানোর পর মা আমার দিকে তাকিয়ে --আহাহাহা হাহাহাহা আহাহাহাহা হাহাহাহা করে খুব জোরে হাসি দিলো ,,,,,আর আমার গালে চিমটি দেওয়ার মতন করে নিজের ডান হাত দিয়ে আমার বা গাল টেনে ছেড়ে দিলো একবার আর বললো। .উফফফ বাবু এতে তোর মন খারাপের কি আছে ,তাইবলে ঐরকম মনমরা হয়ে থাকবি বাড়িতে তাহলে কি আমার ভালো লাগবে ,নাহয় ভুলবশত দেখে ফেলেছিস তাতেই বা কিহলো বলতো , বুঝলাম মা কথাটা ঘুরিয়ে দিয়ে আমাদের পরিস্থিতি সামলানোর চেষ্টা করছে ,যাতে মাএর ইচ্ছাকৃত কোনো কাজ ছিল এতে বোঝা না যায় ,কিন্তু মায়ের হাবভাব দিয়ে বোঝা যাচ্ছে আমি যদি একটু ঢিল দিয়ে মায়ের উপর টোপ ফেললে মা হয়তো সেই টোপ গিলে নেবে আর আমাকে পুরোপুরি আশ্রয় দিয়ে বলবে ,বাবুরে আমাকে তুই গিলে গিলে খা ...........................চলবে ?