03-10-2019, 05:13 PM
আজাদের বুকে ধুঁক করে উঠলো, তাহলে নয়ন লুকিয়ে লুকিয়ে দ্যাখে? আজাদও এক সময় দেখেছে, সেই সময় সেই বয়সে ওর যেই অনুভূতি হয়েছিলো তার কোন তুলনা হয় না। আজাদ প্রথম থেকেই সেক্স মানেই বুঝে এসেছে BDSM যদিও তখন একে কি নামে ইন্টারনেট জনতা চিনে সেটা তার জানা ছিল না। নয়নের মার মুখে তখন এক ধরণের আতঙ্ক দেখা যেত, যেটা এখন আর নেই। সেই আতঙ্কে ছিল সরলতা, যা তাকে আরও কামুকী করে তুলত। আজাদ একটা ঢোঁক গিলে জিজ্ঞাস করলো তুই কি দেখেছিস নয়ন?
নয়ন অবশ্যই আজাদের সাথে এগুলো শেয়ার করতে চায়, নয়নের এগুলো বলতে ভালোই লাগবে সেটা আজাদও যানে। নয়ন একটু সময় নিচ্ছিল, আজাদ ঠাশ করে আবার পাছায় চর দিলো। নয়ন শীৎকার দিলো, এ যেন চরম শুঁখের শীৎকার। নয়ন এবার বলছে "মা কে বাবা ঘোরা বানিয়েছিল" আজাদ বল্ল " তোর বাবা চরেছিল?" ছোট ছোট শ্বাস নিয়ে নয়ন বল্ল "বাবা বসলে কি আর মা বেচে থাকতো? বাবা যে বিশাল, মিন্টু মামা চরেছিল" আজাদের শ্বাস আটকে কোগেলো। মিন্টু হচ্ছে নয়নের বাবা ফার্মেসিতে কাজ করে, বয়স হবে ২৫-২৬ কিন্তু আসলে মিন্টু বামন, লম্বায় বড়জোর ৩ ফিট হবে। অন্যান্য বামনদের মত মিন্টুর নাক উলটানো, হাত পা বাঁকা অথবা পিঠ বাঁকা না। মিন্টু আসলেই দ্যাখতে ছোটদের মত, ছোট-ছোট আঙ্গুল বড় একটা মাথা, বাচ্চাদের মত গলা কিন্তু চেহারায় একটা কষ্টের ছাপ আছে। মোটেও হাসউজ্জল না মিন্টু, বরঞ্চ বড়ই গম্ভীর। নয়নের বাবার সব কথা শুনে, এবং বড়ই লয়াল।
আজাদ ভাবতেই পারছে না যে এমন কিছু কীভাবে হল। কিন্তু এতটুকু ক্লু আজাদকে উল্টে পাল্টে দিলো। অবশ্যই এমন একটা বিজায়ার সেক্তুয়াল কনসেপ্ট আজাদের মত পারভারটেড লোকের জন্য বিশাল টার্নঅন।
ঠাস! আজাদ বেশ জোরে একটা চর দিলো। - আর কি দেখেছিস? নয়ন টের পাচ্ছে আজাদের ধনটা শক্ত হচ্ছে। - "চাচ্চু তোমার কি নুনুতে বেথা হচ্ছে?" আজাদ জানোয়ার হোয়ে যাচ্ছে, নয়নের গলা চেপে ধরছে। নয়ন বল্লো - মন্টু মামাকে আব্বু প্রায়ই বাসায় নিয়ে আসে, বাবা বাসায় না থাকলেও মন্টু মামা আসে। মা মন্টু মামার নুনু চুষে দায়। আর মন্টু মামা না কে নেংটো করে কখনো মায়ের নুনু চুষে, কখনো মায়ের দুদু চুষে খায়। আজাদ জিজ্ঞাসা করলো - তুই তোর মায়ের নুনু দেখেছিস? নয়ণ বল্লো - এত দূর থেকে দেখা যায়?
আজাদ কল্পনায় হারিয়ে গেলো, নয়ণকে মারতে মারতে ওর ভাবীকে কল্পনা করতে লাগলো। নোয়ণ পাছা নাড়িয়ে ঝাকিয়ে বাঁকিয়ে কাপতে কাপতে মার খাচ্ছে। আজাদের একটু পর মন ঘুরে গেলো, আজাদকে আজ রাতে দেখতে হবে নয়ণের মা আর মন্টু ভাইয়ের খেলা। নয়ন তাকিয়ে থাকলো আজাদের দিকে। আজাদ নয়নের গোলাপী ঠোটের দিকে তাকাতেই একটা ভালো লাগা তৈরি হলো ওই কষ্টে লাল হওয়া মুখ, পুষ্ট ঠোঁট, ছলছল করা চোখ। এমন ভিত কষ্ট কাতর চেহারা আজাদের পছন্দ। আজাদ মুখ ডিবিতে ঠোঁটে ঠোঁট দিয়ে চুম্মন করলো কিছুক্ষণ। নয়নের মুখে থুতু দিলো। নয়ন তা গিলে নিলো। আজাদ এবার নয়নকে ছেড়ে দিলো। আর নিজেও মনকে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করলো।
নয়ন অবশ্যই আজাদের সাথে এগুলো শেয়ার করতে চায়, নয়নের এগুলো বলতে ভালোই লাগবে সেটা আজাদও যানে। নয়ন একটু সময় নিচ্ছিল, আজাদ ঠাশ করে আবার পাছায় চর দিলো। নয়ন শীৎকার দিলো, এ যেন চরম শুঁখের শীৎকার। নয়ন এবার বলছে "মা কে বাবা ঘোরা বানিয়েছিল" আজাদ বল্ল " তোর বাবা চরেছিল?" ছোট ছোট শ্বাস নিয়ে নয়ন বল্ল "বাবা বসলে কি আর মা বেচে থাকতো? বাবা যে বিশাল, মিন্টু মামা চরেছিল" আজাদের শ্বাস আটকে কোগেলো। মিন্টু হচ্ছে নয়নের বাবা ফার্মেসিতে কাজ করে, বয়স হবে ২৫-২৬ কিন্তু আসলে মিন্টু বামন, লম্বায় বড়জোর ৩ ফিট হবে। অন্যান্য বামনদের মত মিন্টুর নাক উলটানো, হাত পা বাঁকা অথবা পিঠ বাঁকা না। মিন্টু আসলেই দ্যাখতে ছোটদের মত, ছোট-ছোট আঙ্গুল বড় একটা মাথা, বাচ্চাদের মত গলা কিন্তু চেহারায় একটা কষ্টের ছাপ আছে। মোটেও হাসউজ্জল না মিন্টু, বরঞ্চ বড়ই গম্ভীর। নয়নের বাবার সব কথা শুনে, এবং বড়ই লয়াল।
আজাদ ভাবতেই পারছে না যে এমন কিছু কীভাবে হল। কিন্তু এতটুকু ক্লু আজাদকে উল্টে পাল্টে দিলো। অবশ্যই এমন একটা বিজায়ার সেক্তুয়াল কনসেপ্ট আজাদের মত পারভারটেড লোকের জন্য বিশাল টার্নঅন।
ঠাস! আজাদ বেশ জোরে একটা চর দিলো। - আর কি দেখেছিস? নয়ন টের পাচ্ছে আজাদের ধনটা শক্ত হচ্ছে। - "চাচ্চু তোমার কি নুনুতে বেথা হচ্ছে?" আজাদ জানোয়ার হোয়ে যাচ্ছে, নয়নের গলা চেপে ধরছে। নয়ন বল্লো - মন্টু মামাকে আব্বু প্রায়ই বাসায় নিয়ে আসে, বাবা বাসায় না থাকলেও মন্টু মামা আসে। মা মন্টু মামার নুনু চুষে দায়। আর মন্টু মামা না কে নেংটো করে কখনো মায়ের নুনু চুষে, কখনো মায়ের দুদু চুষে খায়। আজাদ জিজ্ঞাসা করলো - তুই তোর মায়ের নুনু দেখেছিস? নয়ণ বল্লো - এত দূর থেকে দেখা যায়?
আজাদ কল্পনায় হারিয়ে গেলো, নয়ণকে মারতে মারতে ওর ভাবীকে কল্পনা করতে লাগলো। নোয়ণ পাছা নাড়িয়ে ঝাকিয়ে বাঁকিয়ে কাপতে কাপতে মার খাচ্ছে। আজাদের একটু পর মন ঘুরে গেলো, আজাদকে আজ রাতে দেখতে হবে নয়ণের মা আর মন্টু ভাইয়ের খেলা। নয়ন তাকিয়ে থাকলো আজাদের দিকে। আজাদ নয়নের গোলাপী ঠোটের দিকে তাকাতেই একটা ভালো লাগা তৈরি হলো ওই কষ্টে লাল হওয়া মুখ, পুষ্ট ঠোঁট, ছলছল করা চোখ। এমন ভিত কষ্ট কাতর চেহারা আজাদের পছন্দ। আজাদ মুখ ডিবিতে ঠোঁটে ঠোঁট দিয়ে চুম্মন করলো কিছুক্ষণ। নয়নের মুখে থুতু দিলো। নয়ন তা গিলে নিলো। আজাদ এবার নয়নকে ছেড়ে দিলো। আর নিজেও মনকে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করলো।