17-09-2019, 11:54 PM
(This post was last modified: 23-01-2024, 05:33 PM by Niltara. Edited 4 times in total. Edited 4 times in total.)
cont........
মা আমার পাশে কিছুটা ফাঁকা জায়গা রেখে উল্টোদিকে মুখ করে মানে আমার দিকে পিঠ করে গায়ে একটা পাতলা চাদর দিয়ে ঘুমিয়ে পড়লো কিন্তু আমার ঘুম আসছিলোনা কারণ কিছুক্ষণ আগের ঘটে যাওয়া ঘটনা মাথায় ঘুরছিলো আর সাথে সাথে আমার নুনুটাও প্যান্টের উপর সারা দিতে শুরু করলো। আমি শুধু একটা জিনিস চিন্তা করছি মা কি ইচ্ছে করে উঠে দাঁড়িয়ে গেছিলো যাতে করে সায়াটা মাটিতে পরে যায়,ঘরটা অন্ধকার হলেও হ্যারিকেনের হালকা আলোয় মায়ের প্রায় সবকিছুই দেখলাম মায়ের কি সেটা দৃষ্টির অগোচর হলো,নাকি মা সব জেনেবুঝেই করলো,মাথায় যেন ঘটনাটা আবার rewind হতে লাগলো,পটকা খক খক করে খুব জোরে কেশে ওঠে ,মা হড়বড়িয়ে উঠে দাঁড়িয়ে পরে আর মা আমার মাথা খুব জোরে ঠেলে দেয় ,আমি বিছানায় দুতিনবার পাল্টি খেয়ে বুকের ওপর ভর দিয়ে শুয়ে পড়ি আর মাথা উঠিয়ে মায়ের দিকে তাকাই আর এদিকে মায়ের সায়ার ফিতা খুলে থাকায় ঝোপ করে সায়াটা হাঁটুতে নেমে আসে আর হাটু অবধি নেমে আসতেই মা ঝুকে সেটা ধরে ফেলে। মা ঐভাবেই ঝুকে সায়াটা ধরে একবার পটকার দিকে তাকালো কিছুক্ষন তারপর আমার দিকে তাকালো ,আমি মায়ের সব জেন্ আদব কায়দা লক্ষ্য করছি যেমন মা কিভাবে খুব আস্তে আস্তে হাটু থেকে সায়াটা তুলতে তুলতে আমার চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বললো ,দেখলি কি কান্ড বাঁধিয়েছিলি তুই।মা খুব আসতে করেই হাতটাকে বাড়িয়ে হ্যারিকেনের আলো একটু বাড়িয়ে দিয়ে
মা সায়াটা তুলছে আর আস্তে আস্তে মায়ের সায়া দিয়ে মাএর হাটু থেকে উপরের দিক ঢাকা হচ্ছে তখন হেরিকেনের আলোয় মায়ের সেই কলাগাছের থামের মতো মোটা মোটা ফর্সা থাই জুগল আমি দেখছি আর ততই আমার নুনুটা বিছানায় চাপা পড়ে ফোঁসফোঁস করছে ,থাই জোড়া যখন শেষের দিকে তখন মা সায়াটা হাতে ধরে থেমে যায় তখন চোখ গেলো মায়ের ফ্যাকাসে আঁকাশী রঙের প্যান্টির দিকে ,মা তখন পটকার দিকে তাকিয়ে কিন্তু সায়াটাকে ঐভাবে ধরে আমাকে খুব আসতে করে আর ভ্রূ কিছুটা কুঁচকে বললো পটকা ঘুমিয়ে আছে নারে, আমি চিন্তা করি সেটাই , নাকি ইচ্ছে করেই নিজের প্যান্টিটাও দেখালো তাই সায়াটা এতো আস্তে করে পরতে পরতে থেমে গেলো ,,,,,,,,,,,,,,,,
পরেরদিন জানা গেলো রাস্তাঘাট সবকিছুই সচল হয়ে পড়েছে তাই রতন কাকু আমাদের প্রথমে রত্না কাকিমার বাড়ী পৌঁছে তারপর আমাদের বাড়ি পৌঁছে দেয় আমরা নিজের ব্যাগপত্র সেখান থেকে নিয়ে এসেছিলাম সেই সাথে পটকাও নিজের কয়েকটা কাপড় নিয়েছিল যেহেতু কালুর সাথে জমিজমার কাজ করবে তাই কিছুদিন হয়তো থাকবে সেইমতো কয়েকটা কাপড় নিয়েছে। আমি আর মা উপরের রুমে যেমন থাকি সেইরকমই রইলাম আর পটকা নিচের রুমে রইলো ,রত্না কাকিমার কথামতো পটকা কিন্তু কাজের ছেলেই বেরোলো কালুর দেওয়া হিসাব একদিনে ধরেনিলো মানে কিভাবে কিহিসাব বের করতে হয়। মাও একটু খুশিই ছিলো কারণ পটকা শুধু হিসাবনিকাসেই সাহায্য করছিলোনা সে বাড়ীর কাজেও মাকে সাহায্য করছিলো যেমন বাজারের জিনিস শাকসবজি এনে দেওয়া এমনকি রান্নাতেও একটু হেল্প করছিলো। বিকেলে সেদিন মা ঝাঁলমুড়ি করেছিল সেগুলো খেতে খেতে আমরা কথা বলছি।আমি আর মা বিছানায় বসে কিন্তু পটকা মেঝেতে বসে খাচ্ছে। মা বিছানার ধারে পাগুলোকে দুলিয়ে বসে আর আমি হেলান দিয়ে বিছানার মাঝে বসে পিঠে একটা বালিশ ঠেকিয়ে।
মা-হ্যা রে পটকা তুই রত্নার বাড়ীতে কিকি কাজ করিস?
পটকা-গিন্নীমা সবরকম কাজই করি। অনেক উপকার আছে তাদের আমার উপর আমরা যখন এখানে এলাম কর্তাবাবা{প্রধান} আমাকে কাজ দিলো আমি সারাদিন কাজ করে আবার রাতে পড়াশুনো করতাম দিদির সাথে{প্রধানের মেয়ে যার বিয়ে হলো}তারপর দেখলাম পড়াশুনো আর কাজ একসাথে খুব অসুবিধা হচ্ছিলো তাই ১২ক্লাস করেই ছেড়ে দিলাম। কর্তাবাবা এর জন্য বোকাবকিও করেছিল। কিন্তু কিকরবো পেটের খেয়ালতো রাখতো হবে ,টাকাপয়সা নাহলে ঘর চলবে কিকরে ?{মা আর আমি একমনে শুধু পটকার কথাগুলো শুনতে থাকি}
মা পটকার দিকে তাকিয়ে বললো-তুই দেখতে বাচ্চা হলেও তোর বয়সের তুলনায় জ্ঞান শিক্ষা অনেক আছেরে {মা হয়তো বাচ্চা এইকারণে বললো ওর চেহারা দেখে,ছোট্ট সাড়েচার ফুট আকৃতির পাতলা গড়ন ,মায়ের সামনে দাঁড়ালে মায়ের কাঁধ অবধি পৌঁছায় উচ্চতায় তার সাথে পাতলা লিকপিকে চেহারা }
পটকা-আসলে গিন্নীমা মানুষের সময় আর পরিস্থিতি সবকিছুই শিখিয়ে দেয়।
মা-একদম ঠিক বলেছিস এই বলে মা উঠে চলে গেলো। তারপরেও আমি আর পটকা অনেকক্ষন বসে গল্প করেছি হাসিঠাট্টা করলাম ,এরপর যখন খাবারের বাটিটা নিচে কুয়োর কাছে রাখতে গেলাম দেখি কালু এসেছে মাকে কিসের একটা খাতা দিলো ,মা সেই হিসেবের খাতা নিয়ে যেতেই আমি কালুকে জিজ্ঞেস করলাম মাসি কেমন আছে ,বাড়ীর খবর সব ঠিক আছেতো। আমার কথার জবাব দিতেদিতে এদিক ওদিক তাকালো আর বললো,,,
কালু-পটকা ফিরে গেছে ?যাক বাবা বাঁচা গেছে। {আমি বুঝতে পারলামনা কি ইঙ্গিত করতে চাইছে কালু}
আমি-না যায়নি কেন এরকম কেন?
কালু-ছোটবাবু একটু চোখেচোখে রাখো ছেলেটাকে ব্যাস এইটুকু বললাম।
আমি একটু অবাক হয়ে গেলাম কথা শুনে তার জোর দিয়ে বললাম কারণটা কি?
কালু-এই যে পটকা ওর কিন্তু স্বভাবচরিত্র ভালো নয়। শুধু কিন্তু খুব ভালভদ্র হয়ে থাকার ভান করে আমরাতো জানি কেকিরকম ,আমি নিজেই দুতিনবার বেশ্যাপাড়ায় দেখেছি কি আর বলি ছোটবাবু, ওই যা হয় মেয়েমানুষের দিকে ছকছকানী হলে ।কালু আরো কিছু বলতে যাচ্ছিলো ঠিক সেই সময় মাকে সিঁড়ি থেকে নামতে দেখে একটা খাতা নিয়ে তাই চুপ মেরে গেলো। কালু মায়ের কাছে থেকে খাতাটা নিয়ে চলেগেলো কিন্তু আমাকে ইশারায় সাবধান করে গেলো। কিন্তু আমিতো মনে মনে এই ভাবতে লাগলাম মায়ের দিকে তাকিয়ে {মা তখন সিঁড়ি দিয়ে উঠে নিজের ঘরে যাচ্ছে }আর একবার পটকার ঘরের দিকে তাকালাম -ভাবলাম আক্রম যে আগুন জ্বালিয়েছে মায়ের শরীরে তার পর যদি জানতে পারে মেয়েমানুষের ছোকছোকানীওয়ালা ছেলে এঘরেই ঘুরঘুর করছে তাহলে মা কি কোনো সুযোগ ছাড়বে,পারলে চট করে লুফে নেবে। রাতে ঘুমোবার আগে মা যেমন গ্লাসের দুধ নিয়ে আসে সেইরাতেও মা এসেছিলো ,মা আমাকে চটপট করে দুধ খেয়ে ঘুমিয়ে যেতে বললো। আমি বললাম মা একটু বসনা একটু গল্প করো তারপর ঘুমোতে যেও। মা ন্যাকামির সুরে বললো বাব্বা মায়ের সাথে কত জেন্ গল্প করার শখ আমার বাবুর।সারাদিনতো রাজামশায়ের কোনো খবর থাকেনা রাতেই গল্প করার কথা মনে পরে ,মা বিছানায় বসে পড়লো আমিও সাথেসাথে মায়ের কোলে নিজের মাথা রেখে গল্প করতে থাকলাম,
আসলে গল্প করাতো নয় আমার উদ্দেশ্য ছিল মায়ের কাছ থেকে জানা পটকার ব্যাপারে মা কি ভাবে।
আমি-মা এই পটকা ছেলেটা ঠিকঠাক করছে কি মনে হয় তাড়াতাড়ি কাজ হয়ে যাবে?
মা-পটকার নাম শুনেই পঞ্চমুখ হয়ে গেলো-আর বলিসনা খুব ভালো ছেলে রে এই পটকা ,দেখেছিস এই অল্পবয়সেই কত কষ্ট করে জীবন বহন করছে ,খুব ভালো ভদ্র আর কাজের ছেলে পেয়েছি ,এর জন্য রত্নাকে ধন্যবাদ দেওয়া উচিত। বলে মা বেরিয়ে গেলো ঘর থেকে । আমি তখন নিজের ধারণায় ভুল হলাম ,মায়ের দিক থেকে কোনো আকর্ষণ পেলাম না বলে। এরপর কখন চোখ লেগে যায় খেয়াল নেই চোখ খুললাম তখন রাত্রিই পোনে ১১টা, ঘুমটাও হয়তো ভাঙতো না আসলে খুব জোরে পেচ্ছাপ পেয়েগেছিলো সেই জেরেই হয়তো ঘুম ভেঙে গেছে। আমি বাথরুম করে ফিরছি ঠিক তখনি দেখলাম নীচের এক তলায় পটকার ঘর থেকে আলো আসছে জানলা দিয়ে অবশ্য জানলায় পর্দা দেওয়া তবুও কৌতূহলবশত দেখতে ইচ্ছে হলো এতক্ষন রাতে জেগে কিকরছে নাকি লাইট অফ করতে ভুলে গেছে। এই ভেবেই আমি দরজায় নক না করে জানলার কাছে গিয়ে হালকা করে পর্দা সরিয়ে দেখি ,আর তাতেই আমার মাথা খারাপ হয়ে গেলো -পটকা বিছানার ওপর বসে একদম দেয়ালের দিকে ঘেঁষে পিঠে একটা বালিশ লাগিয়ে শরীরে শুুধ একটা সেন্ডু গেঞ্জি আর কোমরের নিচে পুরোটাই ল্যান্টো রয়েছে শুধু হাঁটুর কাছে একটা চাদর গোটানো রয়েছে হয়তো ঘুম আসলে সেটা দিয়ে পুরো শরীরটাকে ঢাকা দেবে। বিছানার উপর দেখলাম একটা তেলের বাটি রাখা সেটা থেকে ডান হাতে করে তেল নিয়ে নিজের ধোনে লাগাচ্ছে ,নুনুটা নেতানোই রয়েছে কিন্তু নুনুতো নয় একটা যেন সবুজ সিঙ্গাপুরী কলা আমারতো মনে হলো এটা আক্রমের থেকেও লম্বা। নেতানোই ৬ ইঞ্চি মনে হচ্ছে তারওপর পটকা সেটাতে তেল দিয়ে মালিশ করছে। এক একবার নুনুটা উঁচিয়ে মালিশ করলো তখনতো মনে হলো পটকার নাভী পার করেছিল নুনুটা। হটাৎ মনে হলো ওপরের দরজার আওয়াজ হলো হুম ঠিক ধরলাম মায়ের ঘরের দরজাটা খুললো আমি সাথেসাথে ওখান থেকে সরে গিয়ে সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠতে শুরু করি ,মাও দেখি সিঁড়ি দিয়ে নামছে আমাকে দেখেই মা হাসিমুখে জিজ্ঞেস করলো-কিরে ঘুম আসছেনা {মায়ের হাতে জলের বোতল তার মানে জল শেষ হয়ে গেছে সেটা নিতে রান্নাঘরে যাচ্ছে}
আমি-খুব জোর পেয়েছিলো মা তাই ঘুম ভেঙে গেছে {যা গিয়ে ঘুম দে বলেইহাসতে হাসতে রান্নাঘরে ঢুকে গেলো সিঁড়ির পাসেই রান্নাঘর তাই মা লক্ষ্য করেনি পটকার ঘর থেকে আসা আলো } ,আমি আমার রুমের দরজাটা ভেজিয়ে মায়ের উপরে আসার অপেক্ষা করছি যে কখন আসবে তারপর আমি পটকা কিকরে সেটা দেখবো ,মা জলের বোতলটা ভর্তি করে নিয়ে যেই সিঁড়িতে উঠতে যাবে মায়ের নজর সোজা পটকার রুমে পরে যেখান থেকে আলো আসছে ,আমি মনেমনে ভাবি এইরে মাও কি দেখে ফেলবে পটকাকে ওই অবস্থায়।তারপর মাও আমার মতো জানলার কাছে গিয়ে হালকা করে পর্দা সরিয়ে ভেতরে উঁকি মারে। মা কি দেখছে সেটা দেখতে পাচ্ছিনা যেহেতু আমি দোতলার উপর থেকে মায়ের পেছন দিকটা দেখছি।
{এদিকে মিসেস চারুলতা জানলার পাশে যেতেই চোখগুলো বড়ো বড়ো হয়ে গিয়ে চোখ কপালে উঠে যাওয়ার অবস্থা,কি দেখছেন নিজের মাথাটাই পুরো বনবন করে গেলো,একটা পুচকে মতো ছেলে ডানহাতে করে নিজের বিশাল নুনুটাকে ধরে বাঁহাত দিয়ে নুনুর গোড়া থেকে ডগা অবধি তেল লাগিয়ে যাচ্ছে। কিবিশাল লাগছে নুনুটাকে দেখে ,শরীরটা যেন একঝটকায় তোলপাড় করে গেলো ,মাথা থেকে কপালে আর কপাল থেকে গলায় ধীরেধীরে ঘামের বিন্দু জমতে শুরু করেছে। হাতে জলের বোতল তবুও যেন গলা শুকিয়ে আসছেআর তেমনি বুকদুটো ভারী হয়ে আসছে ,আর তলপেটের নিচের দিকে যেন হাহাকার শুরু হয়ে গেলো কয়েক সেকেন্ডের জন্য ,২মিনিটেই মালিশ শেষ হতেই পটকা লাইট নিভিয়ে দিলো }
এবার কয়েক মিনিট পর মাকে ফিরে আসতে দেখলাম ,মায়ের চোখেমুখে ঘাম জমে গেছে সেগুলোকে শাড়ীর আঁচল দিয়ে মুছে চলেছে ,কি এমন জিনিস দেখে ফেলেছে যা দেখার নয়। যাইহোক আমি আর মায়ের সামনে দেখা দিলামনা।
পরের দিন কালু আর পটকা কাজে খুব ব্যাস্ত ছিল ,মাকেও দেখলাম খুব সাধারণ আচরণ করছিলো ,নরমালি সবার সাথে কথা বলছে। বিকেলে যখন পটকা এলো তখন মা আমাদের সাথে নর্মাল হয়েই টিভি দেখছিলো ,ও হ্যা দুপুরে পটকা খাবার খেতে বাড়ী আসেনি সে বাইরেই কালুর সাথে খেয়ে নিয়েছিল।রাতের বেলা খাবার খাওয়ার পর মা তখন রান্নাঘরে আমি বাথরুম করে সিঁড়ি দিয়ে ওপরে উঠতে যাবো মায়ের ঝাঁজালো আওয়াজ এই বাবু দুধটা খেয়ে যা আমি আর উপরে নিয়ে যেতে পারবোনা ,আমি মায়ের কথা শুনে রান্নাঘরে গিয়ে বলি কই দাও। মা আমার দিকে একটা গ্লাস বাড়িয়ে দেয় আর দুধের অন্য একটা গ্লাস প্লেটে সাজিয়ে নেয়। আমি সেটা দেখে জিজ্ঞেস করি মা ওই গ্লাস কার জন্য তোমার জন্য তাহলে তুমিও এখনই খেয়ে নাও। মা একটু বিরক্ত হয়ে বলে ওঁফফ ভাবলাম ছেলেটা আমাদের জন্য কত খাটাখাটুনি করে তার জন্য একটু দুধ গরম করে দি সেটাতেও নজর দিবি । আমি-যা বাবা আমি কখন নজর দিলাম।
মা-তোর সাথে বেকার তর্ক করে লাভ নেই যাই তাড়াতাড়ি দিয়ে আসি বলে ঘরথেকে বেরিয়ে আসে পটকার ঘরের দিকে। আমি বুঝে গেলাম কালকের ঘটনা মাকে চিৎ করে পটকে দিয়েছে। .মা দুধের গ্লাস হাসিমুখ নিয়ে আমার পাশ দিয়ে পেরিয়ে যেতেযেতে চোখ দিয়ে উপরে গিয়ে ঘুমোতে যাবার ইশারা করলো আর আমিও সেই মতো সিঁড়ি বেয়ে উপরে যেতে থাকলাম কিন্তু উপরে গেলামনা,আমি চুপিচুপি আবার পিছন ফিরে এলাম মা ততক্ষনে পটকার রুমে ঢুকে গেছে ,দরজাটা একটা পাল্লা অর্ধেক খোলা আর অন্য পাল্লা বন্ধ ছিলো। খুব আস্তে করে দরজার কাছে লুকিয়ে দেখি মা পটকাকে বলছে।
মা-এই নে পটকা তোর জন্য গরম দুধ নিয়ে এসেছি{মা বিছানার ধারে দাঁড়িয়ে পটকা বিছানায় শুয়ে ছিলো মাকে দেখে হড়বড়িয়ে উঠে বসলো {পটকা একটা টিশার্ট আর থ্রি কোয়ার্টার টাইপ প্যান্ট পরেছিল}
পটকা-গিন্নীমা আমি রাতে দুধ খাইনা।আগে খেতাম এখন না।
মা-খাসনাতো কিহলো আমি বলছি এবার থেকে খাবি আর যা বলবো তাইতাই করবি,তুই কত খাটাখাটুনি করছিস কাদের জন্য আমাদের জন্যইতো আর আমি এইটুকু করতে পারবোনা ?কি বলিস
পটকা এবার মায়ের কাছ থেকে দুধের গ্লাস নিয়ে নিলো-আর চোখটা ছলছল করে করে বললো গিন্নীমা আপনি আমাকে আজ নিজের মায়ের কথা মনে করিয়ে দিলেন মা আমাকে এইভাবেই দুধের গ্লাস এনে দিতো। পটকার চোখের দিকে তাকিয়ে মায়েরও মনে হলো খুব মায়া হলো শুধু বললো -খেয়ে নে আর মাথায় চুলে বিলি কেটে দিলো।আর এই বলে বাইরে বেরিয়ে আসছে দেখে আমিও নিজের রুমে চলে এলাম।মায়ের এইরকম মমতা আর আদর যেকোনো মানুষকেই প্রভাবিত করে। সে আমি বা পটকা হলেই বা কি। তাই পরের দিন দেখি মায়ের পিছুপিছু পটকা ঘুরছে যে রকম কোনো বাচ্চা তার মায়ের আদরের জন্য ছুটে বেড়ায় ,অবশ্য সব কাজগুলোও এক এক করে করে দিচ্ছে আবার মা যখন কুয়োতে জল তুলছে তখন সাইড থেকে বুকের আঁচলের ফাক দিয়ে মায়ের ব্লউসে ঢাকা বুকটাকেও দেখে নিচ্ছে। মা বুঝতে পারছে কি না তা জানিনা। যাইহোক এর একদিন পর দেখি পটকা জানিনা কোথা থেকে একটি জল তোলার মোটর নিয়ে এসেছে তাতে কুয়ো থেকে জল তুলতে সুবিধে হবে ,মোটর চালিয়ে তার সাথে পাইপ লাগানো সেই পাইপ দিয়ে নিচে রাখা বালতিগুলোতে জল ভরবে ,তখন আমাদের স্নান শেষ আর আমি আর পটকা পাইপের প্রেসার দিয়ে আসা জল দিয়ে বাথরুমের দিকে ছিটিয়ে দিচ্ছি যাতে বাথরুমটাও পরিষ্কার হয়ে যায়{বাথরুম বলতে কুয়োর পেছন দিকে বাথরুমের মতো বানানো সেটাতে কোনো ছাদ নেই},
আর মাঝে মাঝে পটকার দিকে পাইপ ঘুরিয়ে দিয়ে ইয়ার্কি মারছি ,পটকার দিকে পাইপ করলেই পটকা এদিক ওদিক বাচ্ছাছেলের মতো ছুটছে {যাতে পাইপের জল গায়ে না লাগে},
এদিকে মা তখন রান্নাঘরে আর ওখান থেকেই আওয়াজ আসছে মায়ের -এই তোরা কি মাতলামো করছিস।
আর ঠিক তখন ধপ করে ছোটাছুটি করতে গিয়ে বাঁহাতের কনুয়ের ভর দিয়ে পটকা পড়ে যায়। আমিও চটপট মোটর বন্ধ করে পটকাকে তুলতে যাই ,এদিকে মাও আওয়াজ শুনে রান্নাঘর থেকে বেরিয়ে আসে আর এসেই দেখে পটকা মাটিতে বাঁহাত ধরে বসে রয়েছে। সাথেসাথে মায়ের বকানি শুরু-দিলিতো কান্ড বাধিয়ে।এতবার করে বলে যাচ্ছে কারুরি তো কোনো কথা যাচ্ছিলোনা।এখন বোঝো ,হাতপাত ভাঙলো নাকি কেজানে ,আর তুই হা করে দেখাচ্ছিস কি যা গিয়ে দীনুকাকাকে ডেকে নিয়ে আয় {দীনুকাকা পাড়ার ,মানে গ্রামের হাতুড়ে ডাক্তার ছোটোখাটো রোগ দেখে নেন,তাতে কাজও হয় }
পটকা-গিন্নীমা আমার সেরকম কিচ্ছু লাগেনি,মা-তুই যা নিজের ঘরে যা দীনুকাকাই বলবে তোর কিহয়েছে। কিছুক্ষন পর দীনুকাকা এলো আমার সাথে তখন পটকা নিজের ঘরে বিচ্ছানায় শুয়ে আর মা পাশে রাখা চেয়ারে বসেছিল আমাদের আসতেই নিজে উঠে দাঁড়ালো আর দীনুকাকাকে বসার জায়গা দিলো। দীনুকাকা এসে সবকিছু দেখার পর বললো সেরকম কিছু হয়নি হালকা লেগে গিয়ে ফুলে আছে আর নিজে কিছুটা বাঁহাতে মলম লাগিয়ে তার উপর ব্যান্ডেজের মতো করে দিলো আর বললো এতে জল না লাগাতে দুএকদিন স্নান না করলে ভালো ,দীনুকাকার কথা শেষ হতে না হতেই আমি বললাম আমি পটকাকে স্নান করিয়ে দেবো আর মলমটায় জল লাগতে দেবো না,মা আমার দিকে তাকালো আর বললো-বহরে ছেলে নিজেইতো ঠিকমতো স্নান করতে পারিসনা তার ওপর অন্যকে স্নান করাবে থাক একাজটা আমিই করে নেবো,দীনুকাকা একবার আমাদের সবার দিকে চোখ গোল করে দেখলো আর চলে গেলো। দীনুকাকা কি ভাবছেনজানি না তবে আমি মনে মনে খুুব হাসলাম ।
পরের দিন সকালে সত্যিসত্যিই ১০টা হতে না হতেই মা নিজের রান্না শেষ করে পটকাকে বললো যা গামছা নিয়ে বাথরুমে ঢোক আমি এখুনি আসছি,আর এদিকে আমাকে বললো দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখাচ্ছিস কী যা গিয়ে মোটর চালিয়ে বাথরুমের চৌবাচ্চা ওই পাইপ দিয়ে ভরে দে। আমি মায়ের কথামতো মোটর চালিয়ে পাইপ দিয়ে চৌবাচ্চা ভরে দিলাম। এদিকে নিচের ঘর থেকে হাতে গামছা নিয়ে বেরোতে বেরোতে পটকা মাকে বলছে- গিন্নীমা আমি নিজেই করে নিতে পারবো।আর সেটা বলতেই মা তেতে গিয়ে বললো শুনলিনা কে কি বলে গেলো জল যাতে না লাগে ,যদি লাগে তাহলেতো আরো একটা কেলেঙ্কারী হবে ,তুই যা গিয়ে বস তোর অসুবিধা কিসের আমি করিয়ে দিচ্ছি তো। মায়ের শাসনসুলভ কথা শুনে পটকা আর কিছু বল্লোনা চুপচাপ বাথরুমে ঢুকে গেলো। পটকা যখন বাথরুমে ঢুকলো দেখে মনে হলো একটা সেভেন বা এইট ক্লাসে পড়ুয়া ছেলে ঢুকলো একটা ছোট্টোখাট্টো চেহারা নিয়ে , মা রান্নাঘর থেকে নিজের শাড়ীর আচল দিয়ে হাত মুছতে মুছতে বেরোলো আর বেরিয়ে এদিক ওদিক তাকালো হয়তো আমাকে আন্দাজ করছে কোথায় আছি ,মায়ের পরনে ছিল গাঢ় নীল রঙের ব্লাউস আর তার সাথে সাদা রঙের প্রিন্টেড শাড়ী ,যাইহোক আমি মাকে দেখিয়ে দেখিয়ে সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠতে থাকলাম এদিকে মাও আমাকে সিঁড়ি দিয়ে উপরে যেতে দেখে নিজেও আশ্বাস পেয়ে বাথরুমের দিকে যেতে থাকলো আর আমি দোতলাতে গিয়েই থামের পিছনে আড়াল হয়ে গেলাম যার ফলে দুজন কেউই দেখতে পাবেনা ,এদিকে আমাদের বাথরুমের মাথায় কোনো চাল নেই পুরোনো কোনোরকমের পাঁচিল দিয়ে ঘেরা,দোতলা থেকে বাথরুমটা একটু দূরে হলো তাই আমি লুকিয়ে উপর থেকে বিনা সাউন্ডের ছবির দেখছি সব,রোহিত উপর থেকে শুধু দেখলো পটকা মেঝেতে বসে পড়লো ওর মা পটকাকে ঝুকে কিছু বলছে সেটা কিন্তু সে বুঝতে পারছে না.কারণ মায়ের পেছনদিকটা ছেলের দিকে মানে রোহিতের দিকে রয়েছে ,পটকার শরীরখানা এতটাই ছোটো যে মা বেঁকে গিয়ে সামনে ঝুকে গেলে পটকাকে বসে থাকা অবস্থায় আর দেখায় যাচ্ছেনা মায়ের শরীর পটকাকে পুরোটাই প্রায় আড়াল করে ফেলেছে। ছেলে শুধু মায়ের পিছনদিকে ছাড়া কিছুই দেখতে পাচ্ছে না ঠিক যেমন এমন দৃশ্য। ...................................................
মা আমার পাশে কিছুটা ফাঁকা জায়গা রেখে উল্টোদিকে মুখ করে মানে আমার দিকে পিঠ করে গায়ে একটা পাতলা চাদর দিয়ে ঘুমিয়ে পড়লো কিন্তু আমার ঘুম আসছিলোনা কারণ কিছুক্ষণ আগের ঘটে যাওয়া ঘটনা মাথায় ঘুরছিলো আর সাথে সাথে আমার নুনুটাও প্যান্টের উপর সারা দিতে শুরু করলো। আমি শুধু একটা জিনিস চিন্তা করছি মা কি ইচ্ছে করে উঠে দাঁড়িয়ে গেছিলো যাতে করে সায়াটা মাটিতে পরে যায়,ঘরটা অন্ধকার হলেও হ্যারিকেনের হালকা আলোয় মায়ের প্রায় সবকিছুই দেখলাম মায়ের কি সেটা দৃষ্টির অগোচর হলো,নাকি মা সব জেনেবুঝেই করলো,মাথায় যেন ঘটনাটা আবার rewind হতে লাগলো,পটকা খক খক করে খুব জোরে কেশে ওঠে ,মা হড়বড়িয়ে উঠে দাঁড়িয়ে পরে আর মা আমার মাথা খুব জোরে ঠেলে দেয় ,আমি বিছানায় দুতিনবার পাল্টি খেয়ে বুকের ওপর ভর দিয়ে শুয়ে পড়ি আর মাথা উঠিয়ে মায়ের দিকে তাকাই আর এদিকে মায়ের সায়ার ফিতা খুলে থাকায় ঝোপ করে সায়াটা হাঁটুতে নেমে আসে আর হাটু অবধি নেমে আসতেই মা ঝুকে সেটা ধরে ফেলে। মা ঐভাবেই ঝুকে সায়াটা ধরে একবার পটকার দিকে তাকালো কিছুক্ষন তারপর আমার দিকে তাকালো ,আমি মায়ের সব জেন্ আদব কায়দা লক্ষ্য করছি যেমন মা কিভাবে খুব আস্তে আস্তে হাটু থেকে সায়াটা তুলতে তুলতে আমার চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বললো ,দেখলি কি কান্ড বাঁধিয়েছিলি তুই।মা খুব আসতে করেই হাতটাকে বাড়িয়ে হ্যারিকেনের আলো একটু বাড়িয়ে দিয়ে
মা সায়াটা তুলছে আর আস্তে আস্তে মায়ের সায়া দিয়ে মাএর হাটু থেকে উপরের দিক ঢাকা হচ্ছে তখন হেরিকেনের আলোয় মায়ের সেই কলাগাছের থামের মতো মোটা মোটা ফর্সা থাই জুগল আমি দেখছি আর ততই আমার নুনুটা বিছানায় চাপা পড়ে ফোঁসফোঁস করছে ,থাই জোড়া যখন শেষের দিকে তখন মা সায়াটা হাতে ধরে থেমে যায় তখন চোখ গেলো মায়ের ফ্যাকাসে আঁকাশী রঙের প্যান্টির দিকে ,মা তখন পটকার দিকে তাকিয়ে কিন্তু সায়াটাকে ঐভাবে ধরে আমাকে খুব আসতে করে আর ভ্রূ কিছুটা কুঁচকে বললো পটকা ঘুমিয়ে আছে নারে, আমি চিন্তা করি সেটাই , নাকি ইচ্ছে করেই নিজের প্যান্টিটাও দেখালো তাই সায়াটা এতো আস্তে করে পরতে পরতে থেমে গেলো ,,,,,,,,,,,,,,,,
পরেরদিন জানা গেলো রাস্তাঘাট সবকিছুই সচল হয়ে পড়েছে তাই রতন কাকু আমাদের প্রথমে রত্না কাকিমার বাড়ী পৌঁছে তারপর আমাদের বাড়ি পৌঁছে দেয় আমরা নিজের ব্যাগপত্র সেখান থেকে নিয়ে এসেছিলাম সেই সাথে পটকাও নিজের কয়েকটা কাপড় নিয়েছিল যেহেতু কালুর সাথে জমিজমার কাজ করবে তাই কিছুদিন হয়তো থাকবে সেইমতো কয়েকটা কাপড় নিয়েছে। আমি আর মা উপরের রুমে যেমন থাকি সেইরকমই রইলাম আর পটকা নিচের রুমে রইলো ,রত্না কাকিমার কথামতো পটকা কিন্তু কাজের ছেলেই বেরোলো কালুর দেওয়া হিসাব একদিনে ধরেনিলো মানে কিভাবে কিহিসাব বের করতে হয়। মাও একটু খুশিই ছিলো কারণ পটকা শুধু হিসাবনিকাসেই সাহায্য করছিলোনা সে বাড়ীর কাজেও মাকে সাহায্য করছিলো যেমন বাজারের জিনিস শাকসবজি এনে দেওয়া এমনকি রান্নাতেও একটু হেল্প করছিলো। বিকেলে সেদিন মা ঝাঁলমুড়ি করেছিল সেগুলো খেতে খেতে আমরা কথা বলছি।আমি আর মা বিছানায় বসে কিন্তু পটকা মেঝেতে বসে খাচ্ছে। মা বিছানার ধারে পাগুলোকে দুলিয়ে বসে আর আমি হেলান দিয়ে বিছানার মাঝে বসে পিঠে একটা বালিশ ঠেকিয়ে।
মা-হ্যা রে পটকা তুই রত্নার বাড়ীতে কিকি কাজ করিস?
পটকা-গিন্নীমা সবরকম কাজই করি। অনেক উপকার আছে তাদের আমার উপর আমরা যখন এখানে এলাম কর্তাবাবা{প্রধান} আমাকে কাজ দিলো আমি সারাদিন কাজ করে আবার রাতে পড়াশুনো করতাম দিদির সাথে{প্রধানের মেয়ে যার বিয়ে হলো}তারপর দেখলাম পড়াশুনো আর কাজ একসাথে খুব অসুবিধা হচ্ছিলো তাই ১২ক্লাস করেই ছেড়ে দিলাম। কর্তাবাবা এর জন্য বোকাবকিও করেছিল। কিন্তু কিকরবো পেটের খেয়ালতো রাখতো হবে ,টাকাপয়সা নাহলে ঘর চলবে কিকরে ?{মা আর আমি একমনে শুধু পটকার কথাগুলো শুনতে থাকি}
মা পটকার দিকে তাকিয়ে বললো-তুই দেখতে বাচ্চা হলেও তোর বয়সের তুলনায় জ্ঞান শিক্ষা অনেক আছেরে {মা হয়তো বাচ্চা এইকারণে বললো ওর চেহারা দেখে,ছোট্ট সাড়েচার ফুট আকৃতির পাতলা গড়ন ,মায়ের সামনে দাঁড়ালে মায়ের কাঁধ অবধি পৌঁছায় উচ্চতায় তার সাথে পাতলা লিকপিকে চেহারা }
পটকা-আসলে গিন্নীমা মানুষের সময় আর পরিস্থিতি সবকিছুই শিখিয়ে দেয়।
মা-একদম ঠিক বলেছিস এই বলে মা উঠে চলে গেলো। তারপরেও আমি আর পটকা অনেকক্ষন বসে গল্প করেছি হাসিঠাট্টা করলাম ,এরপর যখন খাবারের বাটিটা নিচে কুয়োর কাছে রাখতে গেলাম দেখি কালু এসেছে মাকে কিসের একটা খাতা দিলো ,মা সেই হিসেবের খাতা নিয়ে যেতেই আমি কালুকে জিজ্ঞেস করলাম মাসি কেমন আছে ,বাড়ীর খবর সব ঠিক আছেতো। আমার কথার জবাব দিতেদিতে এদিক ওদিক তাকালো আর বললো,,,
কালু-পটকা ফিরে গেছে ?যাক বাবা বাঁচা গেছে। {আমি বুঝতে পারলামনা কি ইঙ্গিত করতে চাইছে কালু}
আমি-না যায়নি কেন এরকম কেন?
কালু-ছোটবাবু একটু চোখেচোখে রাখো ছেলেটাকে ব্যাস এইটুকু বললাম।
আমি একটু অবাক হয়ে গেলাম কথা শুনে তার জোর দিয়ে বললাম কারণটা কি?
কালু-এই যে পটকা ওর কিন্তু স্বভাবচরিত্র ভালো নয়। শুধু কিন্তু খুব ভালভদ্র হয়ে থাকার ভান করে আমরাতো জানি কেকিরকম ,আমি নিজেই দুতিনবার বেশ্যাপাড়ায় দেখেছি কি আর বলি ছোটবাবু, ওই যা হয় মেয়েমানুষের দিকে ছকছকানী হলে ।কালু আরো কিছু বলতে যাচ্ছিলো ঠিক সেই সময় মাকে সিঁড়ি থেকে নামতে দেখে একটা খাতা নিয়ে তাই চুপ মেরে গেলো। কালু মায়ের কাছে থেকে খাতাটা নিয়ে চলেগেলো কিন্তু আমাকে ইশারায় সাবধান করে গেলো। কিন্তু আমিতো মনে মনে এই ভাবতে লাগলাম মায়ের দিকে তাকিয়ে {মা তখন সিঁড়ি দিয়ে উঠে নিজের ঘরে যাচ্ছে }আর একবার পটকার ঘরের দিকে তাকালাম -ভাবলাম আক্রম যে আগুন জ্বালিয়েছে মায়ের শরীরে তার পর যদি জানতে পারে মেয়েমানুষের ছোকছোকানীওয়ালা ছেলে এঘরেই ঘুরঘুর করছে তাহলে মা কি কোনো সুযোগ ছাড়বে,পারলে চট করে লুফে নেবে। রাতে ঘুমোবার আগে মা যেমন গ্লাসের দুধ নিয়ে আসে সেইরাতেও মা এসেছিলো ,মা আমাকে চটপট করে দুধ খেয়ে ঘুমিয়ে যেতে বললো। আমি বললাম মা একটু বসনা একটু গল্প করো তারপর ঘুমোতে যেও। মা ন্যাকামির সুরে বললো বাব্বা মায়ের সাথে কত জেন্ গল্প করার শখ আমার বাবুর।সারাদিনতো রাজামশায়ের কোনো খবর থাকেনা রাতেই গল্প করার কথা মনে পরে ,মা বিছানায় বসে পড়লো আমিও সাথেসাথে মায়ের কোলে নিজের মাথা রেখে গল্প করতে থাকলাম,
আসলে গল্প করাতো নয় আমার উদ্দেশ্য ছিল মায়ের কাছ থেকে জানা পটকার ব্যাপারে মা কি ভাবে।
আমি-মা এই পটকা ছেলেটা ঠিকঠাক করছে কি মনে হয় তাড়াতাড়ি কাজ হয়ে যাবে?
মা-পটকার নাম শুনেই পঞ্চমুখ হয়ে গেলো-আর বলিসনা খুব ভালো ছেলে রে এই পটকা ,দেখেছিস এই অল্পবয়সেই কত কষ্ট করে জীবন বহন করছে ,খুব ভালো ভদ্র আর কাজের ছেলে পেয়েছি ,এর জন্য রত্নাকে ধন্যবাদ দেওয়া উচিত। বলে মা বেরিয়ে গেলো ঘর থেকে । আমি তখন নিজের ধারণায় ভুল হলাম ,মায়ের দিক থেকে কোনো আকর্ষণ পেলাম না বলে। এরপর কখন চোখ লেগে যায় খেয়াল নেই চোখ খুললাম তখন রাত্রিই পোনে ১১টা, ঘুমটাও হয়তো ভাঙতো না আসলে খুব জোরে পেচ্ছাপ পেয়েগেছিলো সেই জেরেই হয়তো ঘুম ভেঙে গেছে। আমি বাথরুম করে ফিরছি ঠিক তখনি দেখলাম নীচের এক তলায় পটকার ঘর থেকে আলো আসছে জানলা দিয়ে অবশ্য জানলায় পর্দা দেওয়া তবুও কৌতূহলবশত দেখতে ইচ্ছে হলো এতক্ষন রাতে জেগে কিকরছে নাকি লাইট অফ করতে ভুলে গেছে। এই ভেবেই আমি দরজায় নক না করে জানলার কাছে গিয়ে হালকা করে পর্দা সরিয়ে দেখি ,আর তাতেই আমার মাথা খারাপ হয়ে গেলো -পটকা বিছানার ওপর বসে একদম দেয়ালের দিকে ঘেঁষে পিঠে একটা বালিশ লাগিয়ে শরীরে শুুধ একটা সেন্ডু গেঞ্জি আর কোমরের নিচে পুরোটাই ল্যান্টো রয়েছে শুধু হাঁটুর কাছে একটা চাদর গোটানো রয়েছে হয়তো ঘুম আসলে সেটা দিয়ে পুরো শরীরটাকে ঢাকা দেবে। বিছানার উপর দেখলাম একটা তেলের বাটি রাখা সেটা থেকে ডান হাতে করে তেল নিয়ে নিজের ধোনে লাগাচ্ছে ,নুনুটা নেতানোই রয়েছে কিন্তু নুনুতো নয় একটা যেন সবুজ সিঙ্গাপুরী কলা আমারতো মনে হলো এটা আক্রমের থেকেও লম্বা। নেতানোই ৬ ইঞ্চি মনে হচ্ছে তারওপর পটকা সেটাতে তেল দিয়ে মালিশ করছে। এক একবার নুনুটা উঁচিয়ে মালিশ করলো তখনতো মনে হলো পটকার নাভী পার করেছিল নুনুটা। হটাৎ মনে হলো ওপরের দরজার আওয়াজ হলো হুম ঠিক ধরলাম মায়ের ঘরের দরজাটা খুললো আমি সাথেসাথে ওখান থেকে সরে গিয়ে সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠতে শুরু করি ,মাও দেখি সিঁড়ি দিয়ে নামছে আমাকে দেখেই মা হাসিমুখে জিজ্ঞেস করলো-কিরে ঘুম আসছেনা {মায়ের হাতে জলের বোতল তার মানে জল শেষ হয়ে গেছে সেটা নিতে রান্নাঘরে যাচ্ছে}
আমি-খুব জোর পেয়েছিলো মা তাই ঘুম ভেঙে গেছে {যা গিয়ে ঘুম দে বলেইহাসতে হাসতে রান্নাঘরে ঢুকে গেলো সিঁড়ির পাসেই রান্নাঘর তাই মা লক্ষ্য করেনি পটকার ঘর থেকে আসা আলো } ,আমি আমার রুমের দরজাটা ভেজিয়ে মায়ের উপরে আসার অপেক্ষা করছি যে কখন আসবে তারপর আমি পটকা কিকরে সেটা দেখবো ,মা জলের বোতলটা ভর্তি করে নিয়ে যেই সিঁড়িতে উঠতে যাবে মায়ের নজর সোজা পটকার রুমে পরে যেখান থেকে আলো আসছে ,আমি মনেমনে ভাবি এইরে মাও কি দেখে ফেলবে পটকাকে ওই অবস্থায়।তারপর মাও আমার মতো জানলার কাছে গিয়ে হালকা করে পর্দা সরিয়ে ভেতরে উঁকি মারে। মা কি দেখছে সেটা দেখতে পাচ্ছিনা যেহেতু আমি দোতলার উপর থেকে মায়ের পেছন দিকটা দেখছি।
{এদিকে মিসেস চারুলতা জানলার পাশে যেতেই চোখগুলো বড়ো বড়ো হয়ে গিয়ে চোখ কপালে উঠে যাওয়ার অবস্থা,কি দেখছেন নিজের মাথাটাই পুরো বনবন করে গেলো,একটা পুচকে মতো ছেলে ডানহাতে করে নিজের বিশাল নুনুটাকে ধরে বাঁহাত দিয়ে নুনুর গোড়া থেকে ডগা অবধি তেল লাগিয়ে যাচ্ছে। কিবিশাল লাগছে নুনুটাকে দেখে ,শরীরটা যেন একঝটকায় তোলপাড় করে গেলো ,মাথা থেকে কপালে আর কপাল থেকে গলায় ধীরেধীরে ঘামের বিন্দু জমতে শুরু করেছে। হাতে জলের বোতল তবুও যেন গলা শুকিয়ে আসছেআর তেমনি বুকদুটো ভারী হয়ে আসছে ,আর তলপেটের নিচের দিকে যেন হাহাকার শুরু হয়ে গেলো কয়েক সেকেন্ডের জন্য ,২মিনিটেই মালিশ শেষ হতেই পটকা লাইট নিভিয়ে দিলো }
এবার কয়েক মিনিট পর মাকে ফিরে আসতে দেখলাম ,মায়ের চোখেমুখে ঘাম জমে গেছে সেগুলোকে শাড়ীর আঁচল দিয়ে মুছে চলেছে ,কি এমন জিনিস দেখে ফেলেছে যা দেখার নয়। যাইহোক আমি আর মায়ের সামনে দেখা দিলামনা।
পরের দিন কালু আর পটকা কাজে খুব ব্যাস্ত ছিল ,মাকেও দেখলাম খুব সাধারণ আচরণ করছিলো ,নরমালি সবার সাথে কথা বলছে। বিকেলে যখন পটকা এলো তখন মা আমাদের সাথে নর্মাল হয়েই টিভি দেখছিলো ,ও হ্যা দুপুরে পটকা খাবার খেতে বাড়ী আসেনি সে বাইরেই কালুর সাথে খেয়ে নিয়েছিল।রাতের বেলা খাবার খাওয়ার পর মা তখন রান্নাঘরে আমি বাথরুম করে সিঁড়ি দিয়ে ওপরে উঠতে যাবো মায়ের ঝাঁজালো আওয়াজ এই বাবু দুধটা খেয়ে যা আমি আর উপরে নিয়ে যেতে পারবোনা ,আমি মায়ের কথা শুনে রান্নাঘরে গিয়ে বলি কই দাও। মা আমার দিকে একটা গ্লাস বাড়িয়ে দেয় আর দুধের অন্য একটা গ্লাস প্লেটে সাজিয়ে নেয়। আমি সেটা দেখে জিজ্ঞেস করি মা ওই গ্লাস কার জন্য তোমার জন্য তাহলে তুমিও এখনই খেয়ে নাও। মা একটু বিরক্ত হয়ে বলে ওঁফফ ভাবলাম ছেলেটা আমাদের জন্য কত খাটাখাটুনি করে তার জন্য একটু দুধ গরম করে দি সেটাতেও নজর দিবি । আমি-যা বাবা আমি কখন নজর দিলাম।
মা-তোর সাথে বেকার তর্ক করে লাভ নেই যাই তাড়াতাড়ি দিয়ে আসি বলে ঘরথেকে বেরিয়ে আসে পটকার ঘরের দিকে। আমি বুঝে গেলাম কালকের ঘটনা মাকে চিৎ করে পটকে দিয়েছে। .মা দুধের গ্লাস হাসিমুখ নিয়ে আমার পাশ দিয়ে পেরিয়ে যেতেযেতে চোখ দিয়ে উপরে গিয়ে ঘুমোতে যাবার ইশারা করলো আর আমিও সেই মতো সিঁড়ি বেয়ে উপরে যেতে থাকলাম কিন্তু উপরে গেলামনা,আমি চুপিচুপি আবার পিছন ফিরে এলাম মা ততক্ষনে পটকার রুমে ঢুকে গেছে ,দরজাটা একটা পাল্লা অর্ধেক খোলা আর অন্য পাল্লা বন্ধ ছিলো। খুব আস্তে করে দরজার কাছে লুকিয়ে দেখি মা পটকাকে বলছে।
মা-এই নে পটকা তোর জন্য গরম দুধ নিয়ে এসেছি{মা বিছানার ধারে দাঁড়িয়ে পটকা বিছানায় শুয়ে ছিলো মাকে দেখে হড়বড়িয়ে উঠে বসলো {পটকা একটা টিশার্ট আর থ্রি কোয়ার্টার টাইপ প্যান্ট পরেছিল}
পটকা-গিন্নীমা আমি রাতে দুধ খাইনা।আগে খেতাম এখন না।
মা-খাসনাতো কিহলো আমি বলছি এবার থেকে খাবি আর যা বলবো তাইতাই করবি,তুই কত খাটাখাটুনি করছিস কাদের জন্য আমাদের জন্যইতো আর আমি এইটুকু করতে পারবোনা ?কি বলিস
পটকা এবার মায়ের কাছ থেকে দুধের গ্লাস নিয়ে নিলো-আর চোখটা ছলছল করে করে বললো গিন্নীমা আপনি আমাকে আজ নিজের মায়ের কথা মনে করিয়ে দিলেন মা আমাকে এইভাবেই দুধের গ্লাস এনে দিতো। পটকার চোখের দিকে তাকিয়ে মায়েরও মনে হলো খুব মায়া হলো শুধু বললো -খেয়ে নে আর মাথায় চুলে বিলি কেটে দিলো।আর এই বলে বাইরে বেরিয়ে আসছে দেখে আমিও নিজের রুমে চলে এলাম।মায়ের এইরকম মমতা আর আদর যেকোনো মানুষকেই প্রভাবিত করে। সে আমি বা পটকা হলেই বা কি। তাই পরের দিন দেখি মায়ের পিছুপিছু পটকা ঘুরছে যে রকম কোনো বাচ্চা তার মায়ের আদরের জন্য ছুটে বেড়ায় ,অবশ্য সব কাজগুলোও এক এক করে করে দিচ্ছে আবার মা যখন কুয়োতে জল তুলছে তখন সাইড থেকে বুকের আঁচলের ফাক দিয়ে মায়ের ব্লউসে ঢাকা বুকটাকেও দেখে নিচ্ছে। মা বুঝতে পারছে কি না তা জানিনা। যাইহোক এর একদিন পর দেখি পটকা জানিনা কোথা থেকে একটি জল তোলার মোটর নিয়ে এসেছে তাতে কুয়ো থেকে জল তুলতে সুবিধে হবে ,মোটর চালিয়ে তার সাথে পাইপ লাগানো সেই পাইপ দিয়ে নিচে রাখা বালতিগুলোতে জল ভরবে ,তখন আমাদের স্নান শেষ আর আমি আর পটকা পাইপের প্রেসার দিয়ে আসা জল দিয়ে বাথরুমের দিকে ছিটিয়ে দিচ্ছি যাতে বাথরুমটাও পরিষ্কার হয়ে যায়{বাথরুম বলতে কুয়োর পেছন দিকে বাথরুমের মতো বানানো সেটাতে কোনো ছাদ নেই},
আর মাঝে মাঝে পটকার দিকে পাইপ ঘুরিয়ে দিয়ে ইয়ার্কি মারছি ,পটকার দিকে পাইপ করলেই পটকা এদিক ওদিক বাচ্ছাছেলের মতো ছুটছে {যাতে পাইপের জল গায়ে না লাগে},
এদিকে মা তখন রান্নাঘরে আর ওখান থেকেই আওয়াজ আসছে মায়ের -এই তোরা কি মাতলামো করছিস।
আর ঠিক তখন ধপ করে ছোটাছুটি করতে গিয়ে বাঁহাতের কনুয়ের ভর দিয়ে পটকা পড়ে যায়। আমিও চটপট মোটর বন্ধ করে পটকাকে তুলতে যাই ,এদিকে মাও আওয়াজ শুনে রান্নাঘর থেকে বেরিয়ে আসে আর এসেই দেখে পটকা মাটিতে বাঁহাত ধরে বসে রয়েছে। সাথেসাথে মায়ের বকানি শুরু-দিলিতো কান্ড বাধিয়ে।এতবার করে বলে যাচ্ছে কারুরি তো কোনো কথা যাচ্ছিলোনা।এখন বোঝো ,হাতপাত ভাঙলো নাকি কেজানে ,আর তুই হা করে দেখাচ্ছিস কি যা গিয়ে দীনুকাকাকে ডেকে নিয়ে আয় {দীনুকাকা পাড়ার ,মানে গ্রামের হাতুড়ে ডাক্তার ছোটোখাটো রোগ দেখে নেন,তাতে কাজও হয় }
পটকা-গিন্নীমা আমার সেরকম কিচ্ছু লাগেনি,মা-তুই যা নিজের ঘরে যা দীনুকাকাই বলবে তোর কিহয়েছে। কিছুক্ষন পর দীনুকাকা এলো আমার সাথে তখন পটকা নিজের ঘরে বিচ্ছানায় শুয়ে আর মা পাশে রাখা চেয়ারে বসেছিল আমাদের আসতেই নিজে উঠে দাঁড়ালো আর দীনুকাকাকে বসার জায়গা দিলো। দীনুকাকা এসে সবকিছু দেখার পর বললো সেরকম কিছু হয়নি হালকা লেগে গিয়ে ফুলে আছে আর নিজে কিছুটা বাঁহাতে মলম লাগিয়ে তার উপর ব্যান্ডেজের মতো করে দিলো আর বললো এতে জল না লাগাতে দুএকদিন স্নান না করলে ভালো ,দীনুকাকার কথা শেষ হতে না হতেই আমি বললাম আমি পটকাকে স্নান করিয়ে দেবো আর মলমটায় জল লাগতে দেবো না,মা আমার দিকে তাকালো আর বললো-বহরে ছেলে নিজেইতো ঠিকমতো স্নান করতে পারিসনা তার ওপর অন্যকে স্নান করাবে থাক একাজটা আমিই করে নেবো,দীনুকাকা একবার আমাদের সবার দিকে চোখ গোল করে দেখলো আর চলে গেলো। দীনুকাকা কি ভাবছেনজানি না তবে আমি মনে মনে খুুব হাসলাম ।
পরের দিন সকালে সত্যিসত্যিই ১০টা হতে না হতেই মা নিজের রান্না শেষ করে পটকাকে বললো যা গামছা নিয়ে বাথরুমে ঢোক আমি এখুনি আসছি,আর এদিকে আমাকে বললো দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখাচ্ছিস কী যা গিয়ে মোটর চালিয়ে বাথরুমের চৌবাচ্চা ওই পাইপ দিয়ে ভরে দে। আমি মায়ের কথামতো মোটর চালিয়ে পাইপ দিয়ে চৌবাচ্চা ভরে দিলাম। এদিকে নিচের ঘর থেকে হাতে গামছা নিয়ে বেরোতে বেরোতে পটকা মাকে বলছে- গিন্নীমা আমি নিজেই করে নিতে পারবো।আর সেটা বলতেই মা তেতে গিয়ে বললো শুনলিনা কে কি বলে গেলো জল যাতে না লাগে ,যদি লাগে তাহলেতো আরো একটা কেলেঙ্কারী হবে ,তুই যা গিয়ে বস তোর অসুবিধা কিসের আমি করিয়ে দিচ্ছি তো। মায়ের শাসনসুলভ কথা শুনে পটকা আর কিছু বল্লোনা চুপচাপ বাথরুমে ঢুকে গেলো। পটকা যখন বাথরুমে ঢুকলো দেখে মনে হলো একটা সেভেন বা এইট ক্লাসে পড়ুয়া ছেলে ঢুকলো একটা ছোট্টোখাট্টো চেহারা নিয়ে , মা রান্নাঘর থেকে নিজের শাড়ীর আচল দিয়ে হাত মুছতে মুছতে বেরোলো আর বেরিয়ে এদিক ওদিক তাকালো হয়তো আমাকে আন্দাজ করছে কোথায় আছি ,মায়ের পরনে ছিল গাঢ় নীল রঙের ব্লাউস আর তার সাথে সাদা রঙের প্রিন্টেড শাড়ী ,যাইহোক আমি মাকে দেখিয়ে দেখিয়ে সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠতে থাকলাম এদিকে মাও আমাকে সিঁড়ি দিয়ে উপরে যেতে দেখে নিজেও আশ্বাস পেয়ে বাথরুমের দিকে যেতে থাকলো আর আমি দোতলাতে গিয়েই থামের পিছনে আড়াল হয়ে গেলাম যার ফলে দুজন কেউই দেখতে পাবেনা ,এদিকে আমাদের বাথরুমের মাথায় কোনো চাল নেই পুরোনো কোনোরকমের পাঁচিল দিয়ে ঘেরা,দোতলা থেকে বাথরুমটা একটু দূরে হলো তাই আমি লুকিয়ে উপর থেকে বিনা সাউন্ডের ছবির দেখছি সব,রোহিত উপর থেকে শুধু দেখলো পটকা মেঝেতে বসে পড়লো ওর মা পটকাকে ঝুকে কিছু বলছে সেটা কিন্তু সে বুঝতে পারছে না.কারণ মায়ের পেছনদিকটা ছেলের দিকে মানে রোহিতের দিকে রয়েছে ,পটকার শরীরখানা এতটাই ছোটো যে মা বেঁকে গিয়ে সামনে ঝুকে গেলে পটকাকে বসে থাকা অবস্থায় আর দেখায় যাচ্ছেনা মায়ের শরীর পটকাকে পুরোটাই প্রায় আড়াল করে ফেলেছে। ছেলে শুধু মায়ের পিছনদিকে ছাড়া কিছুই দেখতে পাচ্ছে না ঠিক যেমন এমন দৃশ্য। ...................................................
![[Image: 1.jpg]](https://i.ibb.co/Wt8G48w/1.jpg)