14-09-2019, 07:23 PM
-উনি আপনার কি হয়?
-আমার বউ
-আকাম করে এসে সবাই এটাই বলে।বউয়ের বাচ্চা কেউ নস্ট করতে শুনছেন কোনদিন?
-আরে ভাই বললাম তো আমার দ্বিতীয় পক্ষের বউ।এখন বাচ্চাটা চাচ্ছিনা এক্সিডেন্টলি হয়ে গেছে।
-দেখেন ভাই এমন কেস রোজ ঘাটাতে ঘাটাতে বাল পাঁকিয়ে
ফেলেছি,বিশ বছর এই লাইনে,আমরা ভালোমত জানি বুঝি সব।আমাদের শিখাতে আসবেন না।যাই হোক সেটা আপনার ব্যাপার। কাজ হবে পাঁচ হাজার লাগবে।
-আগে না বললেন তিন হাজার
-তখন তো মনে করছি জেনুইন কেস।আগে বুঝলে আরো বেশি বলতাম
-প্লিজ ভাই একটু কমান।গরীব মানুষ।
-মজা লুটার সময় সেটা মনে ছিল না।কাম ঘটিয়ে এখন আবার পস্তাচ্ছেন।আচ্ছা যান চার হাজার দেন।
দিলু মিয়া অগত্যা পাঞ্জাবির পকেট থেকে টাকা বের করে চার হাজার টাকা দিলেন লোকটাকে।সে পান চিবোতে চিবোতে টাকাটা গুনে নিল দুবার।গুনা শেষে যত্ন করে ড্রয়ারে রেখে হাত ইশারায় দিলু মিয়াকে কাছে ডাকলো।দিলু মিয়া এগিয়ে গেলেন।
-আরে ভাই একটু নীচা হন। সব কথা কি বুঝাই বলতে হয়।
দিলু মিয়া একবার ফিরে তাকালেন ঝর্নার দিকে,সে কাচুমাচু হয়ে বসে আছে চেয়ারে।মাথাটা নিচু করে এক দৃস্টিতে নিজের পায়ের দিকে তাকিয়ে,যেন খুব মনোযোগ দিয়ে কিছু একটা দেখছে।
-খাসা জিনিস।একটু হুস খাটিয়ে লাগাবেন তাহলে এমন বিপদে পড়বেন না।অবশ্য এই বয়সে এমন মাল পেলে যে কেউ মাথা ঠিক রাখতে পারবে না। আপনাকে দেখে ভাল লাগলো তাই বললাম কথাটা।কাল সকাল দশটার দিকে নিয়ে আসবেন কাজ হয়ে যাবে।
-আচ্ছা
লোকটা বারবার মাথা উপর নিচু করে করে ঝর্নাকে দেখছিল আপাদমস্তক।দিলু মিয়া ঝর্নাকে নিয়ে বের হয়ে এলেন বিরক্তমুখে।মেজাজটা খুব খারাপ হচ্ছিল শালার উপর,মন চাইছিল থাবড়াই সব দাঁত ফেলে দিতে।তিনি দাতে দাত কিড়মিড় করে একটা রিক্সা ডেকে ঝর্নাকে নিয়ে ফকিরাপুল এলেন।রাত ন'টা বাজে তখন।
-ঝর্না
-জ্বি
-খিদে পেয়েছে আয় খাওয়া দাওয়া সেরে নেই
-আচ্ছা
দিলু মিয়া তাকে নিয়ে একটা রেস্টুরেন্টে ঢুকে কেবিনে বসে খাবার অর্ডার দিলেন।খাবার আসার পর বেশ আয়েশ করে খেতে শুরু করেছেন,খাসীর মাংস ভুনা সাথে ডাল ভাজি।
-মাংস ভুনাটা দারুণ হয়েছে তাইনা
-হুম
-তুই দেখি কিছুই খাচ্ছিস না
-এইতো খাচ্ছি
-খা খা পেট ভরে খা।এই দুনিয়ায় কত মানুষ খেতে পায়না আর আমরা খাবার নস্ট করি এটা ঠিক না।
চুপচাপ খাওয়া শেষ করে কেবিন থেকে বেরিয়ে কাউন্টারে গিয়ে বিল মিটালেন।তারপর পেছনে তাকিয়ে দেখলেন ঝর্নাকে সে আসছে কি না।হোটেল থেকে বের হতে জিজ্ঞেস করলেন
-পান খাবি
-হ্যা
-আমার বউ
-আকাম করে এসে সবাই এটাই বলে।বউয়ের বাচ্চা কেউ নস্ট করতে শুনছেন কোনদিন?
-আরে ভাই বললাম তো আমার দ্বিতীয় পক্ষের বউ।এখন বাচ্চাটা চাচ্ছিনা এক্সিডেন্টলি হয়ে গেছে।
-দেখেন ভাই এমন কেস রোজ ঘাটাতে ঘাটাতে বাল পাঁকিয়ে
ফেলেছি,বিশ বছর এই লাইনে,আমরা ভালোমত জানি বুঝি সব।আমাদের শিখাতে আসবেন না।যাই হোক সেটা আপনার ব্যাপার। কাজ হবে পাঁচ হাজার লাগবে।
-আগে না বললেন তিন হাজার
-তখন তো মনে করছি জেনুইন কেস।আগে বুঝলে আরো বেশি বলতাম
-প্লিজ ভাই একটু কমান।গরীব মানুষ।
-মজা লুটার সময় সেটা মনে ছিল না।কাম ঘটিয়ে এখন আবার পস্তাচ্ছেন।আচ্ছা যান চার হাজার দেন।
দিলু মিয়া অগত্যা পাঞ্জাবির পকেট থেকে টাকা বের করে চার হাজার টাকা দিলেন লোকটাকে।সে পান চিবোতে চিবোতে টাকাটা গুনে নিল দুবার।গুনা শেষে যত্ন করে ড্রয়ারে রেখে হাত ইশারায় দিলু মিয়াকে কাছে ডাকলো।দিলু মিয়া এগিয়ে গেলেন।
-আরে ভাই একটু নীচা হন। সব কথা কি বুঝাই বলতে হয়।
দিলু মিয়া একবার ফিরে তাকালেন ঝর্নার দিকে,সে কাচুমাচু হয়ে বসে আছে চেয়ারে।মাথাটা নিচু করে এক দৃস্টিতে নিজের পায়ের দিকে তাকিয়ে,যেন খুব মনোযোগ দিয়ে কিছু একটা দেখছে।
-খাসা জিনিস।একটু হুস খাটিয়ে লাগাবেন তাহলে এমন বিপদে পড়বেন না।অবশ্য এই বয়সে এমন মাল পেলে যে কেউ মাথা ঠিক রাখতে পারবে না। আপনাকে দেখে ভাল লাগলো তাই বললাম কথাটা।কাল সকাল দশটার দিকে নিয়ে আসবেন কাজ হয়ে যাবে।
-আচ্ছা
লোকটা বারবার মাথা উপর নিচু করে করে ঝর্নাকে দেখছিল আপাদমস্তক।দিলু মিয়া ঝর্নাকে নিয়ে বের হয়ে এলেন বিরক্তমুখে।মেজাজটা খুব খারাপ হচ্ছিল শালার উপর,মন চাইছিল থাবড়াই সব দাঁত ফেলে দিতে।তিনি দাতে দাত কিড়মিড় করে একটা রিক্সা ডেকে ঝর্নাকে নিয়ে ফকিরাপুল এলেন।রাত ন'টা বাজে তখন।
-ঝর্না
-জ্বি
-খিদে পেয়েছে আয় খাওয়া দাওয়া সেরে নেই
-আচ্ছা
দিলু মিয়া তাকে নিয়ে একটা রেস্টুরেন্টে ঢুকে কেবিনে বসে খাবার অর্ডার দিলেন।খাবার আসার পর বেশ আয়েশ করে খেতে শুরু করেছেন,খাসীর মাংস ভুনা সাথে ডাল ভাজি।
-মাংস ভুনাটা দারুণ হয়েছে তাইনা
-হুম
-তুই দেখি কিছুই খাচ্ছিস না
-এইতো খাচ্ছি
-খা খা পেট ভরে খা।এই দুনিয়ায় কত মানুষ খেতে পায়না আর আমরা খাবার নস্ট করি এটা ঠিক না।
চুপচাপ খাওয়া শেষ করে কেবিন থেকে বেরিয়ে কাউন্টারে গিয়ে বিল মিটালেন।তারপর পেছনে তাকিয়ে দেখলেন ঝর্নাকে সে আসছে কি না।হোটেল থেকে বের হতে জিজ্ঞেস করলেন
-পান খাবি
-হ্যা