03-09-2019, 04:40 AM
৮.২
রোজিনার বিশ্বাসই হচ্ছে না, অবশেষে তিনি ছেলের সাথে * পরে কাজী অফিসে এসেছেন!
কাজী এনায়েত হক তাদের সামনে বসে আছেন,
রিয়াজের গল্পটা এমন যে এক সাথে অনার্স করেছে ,কিন্তু পরিবার থেকে বিয়ের চাপ তাই বাধ্য হয়েই কাজী অফিসে আসা ৷
গল্পটা বিশ্বাস যোগ্যই বটে ,
কনেকে দেখে রিয়াজের সমবয়সী মনে হলেও তার সৌন্দর্য যেনো চুয়িয়ে চুয়িয়ে পড়ছে!
যদিও এনায়েত সাহেব জীবনে বহু প্রেমের বিয়ে করিয়েছেন তবে,এই প্রথম তিনি এমন জুটি দেখলেন যা দেখে তার একটা কথাই মনে পড়ছে!
"বানরের গলায় মুক্তোর মালা "
সাক্ষী ছিলো তাদের সাথে আসা সিএনজি ওয়ালা আর কনেপক্ষ থেকে কাজী সাহেবই সাইন করেদিলেন,
স্বাক্ষর করার সময় রোজিনার হাত কাপছিলো !
—হয় হয় মা একটু ভয়তো হবেই ,পরিবারছেড়ে বিয়ে বহু প্রেমিকাকে দেখিছি কাজী অফিসে এসে মুড়ে গিয়েছে!
বিয়ে মানেই পরিবার থেকে সরে গিয়ে নতুন পরিবার গঠন করা ,আজ থেকে তুমি তোমার স্বামীর হলে, পারবে তো নিজের স্বামীকে আগলে রাখতে?
রোজিনা অস্পষ্ট ভাবে হ্যা বললো বোধয় ৷
,
রিয়াজ এবং রোজিনা চুপচাপ সিএনজিতে বসে আছে মিরপুরের দিকে যাচ্ছে তারা!
রিয়াজের দেখে যাওয়া বাসাতেই তারা উঠলো!
বাড়িওয়ালী আপা আসলেন তাদের দেখতে,
উনার সামনে রিয়াজ, জননীর হাত ধরে বললো,
—তুমি আপার সাথে কথা বলো, আমি বরং কিছু নিয়ে আসি!
—না, একদম না আজ তোমরা আমার সাথে খাবে ৷
রিয়াজকে যেতেই দিলেন না তিনি ৷
রোজিনাকে দেখেই তিনি বলে উঠলেন মাশাল্লাহ !
একদম চাদের মতো মুখ,
—কতদিন হলো তোমাদের বিয়ে হয়েছে?
নানা প্রশ্ন আর গল্পগুজবে সময় কাটলো অনেক্ষন,
মাগরীবের পর রিয়াজ একটু বাহিরে আসলো, একটা সিগারেট টেনে কিছুক্ষণ হাটলো বাহিরে,
উদিকে রোজিনার সাথে বাড়ির মালকিন রাজ্যের গল্প জুড়ে দিলেন,
রোজিনার পরনে তার আর হোসেনের বিয়েতে পরা শাড়ীটায় রয়েছে,
রিয়াজ বলেছিলো, এটা শুধু অভিনয় মাত্র কিন্তু আদৌকি অভিনয়?
আজ সকালে বড় মামা এসেছিলো স্বর্নার জন্যে গয়নাগাটি কিনার জন্যে, রোজিনা তার কাছের তিন লাখটাকা দিয়ে বলেছে বাকিটা কদিনের মধ্যেই পৌছে দিবে ৷ শরিয়তের অবশ্য এতেই যথেষ্ট ছিলো, বাকিটা বিয়েতে খরচ হবে, তা পরে পেলেই হবে ৷
যাবার সময় রিহানকে এক প্রকার জোর করেই নিয়ে গিয়েছে,
রিয়াজ অবশ্য ছোট ভাইকে আশ্বাস দিয়েছে কলেজের স্যারদের সে সামলে নিবে ৷
রোজিনা কোনো কথায় বলেনি ৷
রোজিনার বিশ্বাসই হচ্ছে না, অবশেষে তিনি ছেলের সাথে * পরে কাজী অফিসে এসেছেন!
কাজী এনায়েত হক তাদের সামনে বসে আছেন,
রিয়াজের গল্পটা এমন যে এক সাথে অনার্স করেছে ,কিন্তু পরিবার থেকে বিয়ের চাপ তাই বাধ্য হয়েই কাজী অফিসে আসা ৷
গল্পটা বিশ্বাস যোগ্যই বটে ,
কনেকে দেখে রিয়াজের সমবয়সী মনে হলেও তার সৌন্দর্য যেনো চুয়িয়ে চুয়িয়ে পড়ছে!
যদিও এনায়েত সাহেব জীবনে বহু প্রেমের বিয়ে করিয়েছেন তবে,এই প্রথম তিনি এমন জুটি দেখলেন যা দেখে তার একটা কথাই মনে পড়ছে!
"বানরের গলায় মুক্তোর মালা "
সাক্ষী ছিলো তাদের সাথে আসা সিএনজি ওয়ালা আর কনেপক্ষ থেকে কাজী সাহেবই সাইন করেদিলেন,
স্বাক্ষর করার সময় রোজিনার হাত কাপছিলো !
—হয় হয় মা একটু ভয়তো হবেই ,পরিবারছেড়ে বিয়ে বহু প্রেমিকাকে দেখিছি কাজী অফিসে এসে মুড়ে গিয়েছে!
বিয়ে মানেই পরিবার থেকে সরে গিয়ে নতুন পরিবার গঠন করা ,আজ থেকে তুমি তোমার স্বামীর হলে, পারবে তো নিজের স্বামীকে আগলে রাখতে?
রোজিনা অস্পষ্ট ভাবে হ্যা বললো বোধয় ৷
,
রিয়াজ এবং রোজিনা চুপচাপ সিএনজিতে বসে আছে মিরপুরের দিকে যাচ্ছে তারা!
রিয়াজের দেখে যাওয়া বাসাতেই তারা উঠলো!
বাড়িওয়ালী আপা আসলেন তাদের দেখতে,
উনার সামনে রিয়াজ, জননীর হাত ধরে বললো,
—তুমি আপার সাথে কথা বলো, আমি বরং কিছু নিয়ে আসি!
—না, একদম না আজ তোমরা আমার সাথে খাবে ৷
রিয়াজকে যেতেই দিলেন না তিনি ৷
রোজিনাকে দেখেই তিনি বলে উঠলেন মাশাল্লাহ !
একদম চাদের মতো মুখ,
—কতদিন হলো তোমাদের বিয়ে হয়েছে?
নানা প্রশ্ন আর গল্পগুজবে সময় কাটলো অনেক্ষন,
মাগরীবের পর রিয়াজ একটু বাহিরে আসলো, একটা সিগারেট টেনে কিছুক্ষণ হাটলো বাহিরে,
উদিকে রোজিনার সাথে বাড়ির মালকিন রাজ্যের গল্প জুড়ে দিলেন,
রোজিনার পরনে তার আর হোসেনের বিয়েতে পরা শাড়ীটায় রয়েছে,
রিয়াজ বলেছিলো, এটা শুধু অভিনয় মাত্র কিন্তু আদৌকি অভিনয়?
আজ সকালে বড় মামা এসেছিলো স্বর্নার জন্যে গয়নাগাটি কিনার জন্যে, রোজিনা তার কাছের তিন লাখটাকা দিয়ে বলেছে বাকিটা কদিনের মধ্যেই পৌছে দিবে ৷ শরিয়তের অবশ্য এতেই যথেষ্ট ছিলো, বাকিটা বিয়েতে খরচ হবে, তা পরে পেলেই হবে ৷
যাবার সময় রিহানকে এক প্রকার জোর করেই নিয়ে গিয়েছে,
রিয়াজ অবশ্য ছোট ভাইকে আশ্বাস দিয়েছে কলেজের স্যারদের সে সামলে নিবে ৷
রোজিনা কোনো কথায় বলেনি ৷