11-01-2019, 08:34 AM
দানা খাবারের থালা দেখে বলে, “এত রাতে আবার এতকিছু রান্না করতে গেলে কেন?”
মহুয়া ওর পাশে বসে বলে, “বাটি আগে থেকে রান্না করে রাখা সম্ভব নয় দানা, খাওয়ার আগেই ভাজতে হয়।”
দানা ওকে টেনে নিজের কোলের ওপরে বসিয়ে বলে, “রান্না যখন করলে তাহলে একটু খাইয়ে দাও।”
সোহাগের খেলা আর নড়াচড়ার ফলে মহুয়ার তোয়ালে পাছার ওপর থেকে সরে যায়। দানার লিঙ্গ মহুয়ার অনাবৃত পাছার খাঁজের মাঝে চাপা পরে যায়। তপ্ত লিঙ্গের পরশ পেয়ে শীতল ত্বক আবার জ্বলে ওঠে আগুনে।
মহুয়া ওর দিকে ভুরু কুঁচকে কপট রাগ দেখিয়ে বলে, “খোলা তরোয়ালটাকে একটু বাগে রাখা যায়না কি?”
দানা ওর কোমর জড়িয়ে নিবিড় করে কোলে বসিয়ে বলে, “তরোয়াল সবসময়ে যে খাপ খোঁজে, মহুয়া।”
একটা বাটি ওর মুখের কাছে ধরে বলে, “নাও নাও খেয়ে নাও, অনেক রাত হয়ে গেছে।”
খেতে খেতে মহুয়া সম্পত্তির ব্যাপারে বিষদে জানায়। লোকেশের কাগজ পত্র পড়ে অনেক কিছু বুঝে উঠতে পারেনি, তবে উকিলের কথাবার্তায় যে টুকু বুঝেছে তার সারমর্ম হল, লোকেশের ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স পঞ্চাশ কোটি টাকার অর্ধেক প্রায় পঁচিশ কোটি টাকা মহুয়া পাবে, সেই সাথে বন্ড আর শেয়ার মিলিয়ে প্রায় একশো কোটি টাকা পাবে। বিভিন্ন কোম্পানিতে টাকা লগ্নি করা আছে, বেশ কয়েকটা শপিং মল আর বেশ কয়েকটা হোটেলে লগ্নি আছে, সেইগুলো পাবে। সব মিলিয়ে প্রায় আড়াইশো কোটি টাকার সম্পত্তি কিছু দিনের মধ্যেই ওর নামে হয়ে যাবে। মহুয়ার ইচ্ছে দানাকে ওই সব কাগজ পত্র দেখাবে। ওই কথা শুনে দানা আকাশ থেকে পড়ে, শুধু মাত্র বারো ক্লাস পর্যন্ত ওর বিদ্যের দৌড়, অত সব ব্যাবসা সংক্রান্ত কাগজ পত্রের অর্থ কি করে বুঝবে? সেই শুনে মহুয়া হেসে জানায় দশ ক্লাস পর্যন্ত পড়াশুনার চেয়ে দানা বেশি পড়াশুনা করেছে, তাই একমাত্র দানাকেই ওর বিশ্বাস। খাওয়ার পরে মহুয়া নিজের ঘরে ঢুকে একবার রুহিকে দেখে আসে, ছোট্ট শিশুর মাথায় হাত বুলিয়ে আদর করে ঘুম পারিয়ে দেয়। দানা একটা সিগারেট জ্বালিয়ে বসার ঘরে বসে মহুয়ার অপেক্ষা করে।
কিছুক্ষণ পরে মহুয়া বসার ঘরে এসে দানাকে ধমক দেয়, “কি হল, সিগারেট জ্বালাতে গেলে কেন? বাড়িতে একটা কচি বাচ্চা আছে সেটা খেয়াল নেই তোমার?”
খাবার পরে একটা সিগারেট না টানলেই নয় তাই মহুয়াকে অনুরোধ করে, “প্লিস, এটা শেষ করতে দাও তারপরে শুতে চলে যাবো।”
মহুয়া ওর দিকে কটমট করে তাকিয়ে বলে, “না টানতে হবে না। সিগারেট খেলে কিন্তু রাতে পাশে আসতে দেব না আর। চল শোবে চল।” এতটা অধিকার একদিনেই আয়ত্ত করে নেবে সেটা দানার পক্ষে স্বপ্নাতীত ছিল, তাই অবাক হয়ে ওর দিকে তাকিয়ে থাকে। দানার উৎসুক চাহনির উত্তরে মহুয়া ওকে বলে, “কি হল শুতে আসতে বলছি কানে যাচ্ছে না কথা। এখন শুতে চলে এস।” দানা মাথা দুলিয়ে হেসে সিগারেট নিভিয়ে দেয়, কোমরের তোয়ালে ঠিক করে বেঁধে অতিথিদের ঘরের দিকে পা বাড়ায়। মহুয়া আবার ধমক দিয়ে ওঠে, “কোথায় যাচ্ছ, চলে এস এই ঘরে। আড়াইজনে একটা বিছানায় ঠিক হয়ে যাবে। তুমি রুহির ওই পাশে শুয়ে পরবে আবার কি।”
দানা মাথা চুলকে মহুয়ার কাছে এসে আদুরে কণ্ঠে বলে, “নারীর মন বোঝা বড় দায় তাই না?”
মহুয়া ওর পাশ ঘেঁসে প্রেমঘন কণ্ঠে বলে, “বেশি বোঝার চেষ্টা করোনা দানা। যেমন বলব তেমনি চল, তাহলেই হবে।”
মহুয়া ওর পাশে বসে বলে, “বাটি আগে থেকে রান্না করে রাখা সম্ভব নয় দানা, খাওয়ার আগেই ভাজতে হয়।”
দানা ওকে টেনে নিজের কোলের ওপরে বসিয়ে বলে, “রান্না যখন করলে তাহলে একটু খাইয়ে দাও।”
সোহাগের খেলা আর নড়াচড়ার ফলে মহুয়ার তোয়ালে পাছার ওপর থেকে সরে যায়। দানার লিঙ্গ মহুয়ার অনাবৃত পাছার খাঁজের মাঝে চাপা পরে যায়। তপ্ত লিঙ্গের পরশ পেয়ে শীতল ত্বক আবার জ্বলে ওঠে আগুনে।
মহুয়া ওর দিকে ভুরু কুঁচকে কপট রাগ দেখিয়ে বলে, “খোলা তরোয়ালটাকে একটু বাগে রাখা যায়না কি?”
দানা ওর কোমর জড়িয়ে নিবিড় করে কোলে বসিয়ে বলে, “তরোয়াল সবসময়ে যে খাপ খোঁজে, মহুয়া।”
একটা বাটি ওর মুখের কাছে ধরে বলে, “নাও নাও খেয়ে নাও, অনেক রাত হয়ে গেছে।”
খেতে খেতে মহুয়া সম্পত্তির ব্যাপারে বিষদে জানায়। লোকেশের কাগজ পত্র পড়ে অনেক কিছু বুঝে উঠতে পারেনি, তবে উকিলের কথাবার্তায় যে টুকু বুঝেছে তার সারমর্ম হল, লোকেশের ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স পঞ্চাশ কোটি টাকার অর্ধেক প্রায় পঁচিশ কোটি টাকা মহুয়া পাবে, সেই সাথে বন্ড আর শেয়ার মিলিয়ে প্রায় একশো কোটি টাকা পাবে। বিভিন্ন কোম্পানিতে টাকা লগ্নি করা আছে, বেশ কয়েকটা শপিং মল আর বেশ কয়েকটা হোটেলে লগ্নি আছে, সেইগুলো পাবে। সব মিলিয়ে প্রায় আড়াইশো কোটি টাকার সম্পত্তি কিছু দিনের মধ্যেই ওর নামে হয়ে যাবে। মহুয়ার ইচ্ছে দানাকে ওই সব কাগজ পত্র দেখাবে। ওই কথা শুনে দানা আকাশ থেকে পড়ে, শুধু মাত্র বারো ক্লাস পর্যন্ত ওর বিদ্যের দৌড়, অত সব ব্যাবসা সংক্রান্ত কাগজ পত্রের অর্থ কি করে বুঝবে? সেই শুনে মহুয়া হেসে জানায় দশ ক্লাস পর্যন্ত পড়াশুনার চেয়ে দানা বেশি পড়াশুনা করেছে, তাই একমাত্র দানাকেই ওর বিশ্বাস। খাওয়ার পরে মহুয়া নিজের ঘরে ঢুকে একবার রুহিকে দেখে আসে, ছোট্ট শিশুর মাথায় হাত বুলিয়ে আদর করে ঘুম পারিয়ে দেয়। দানা একটা সিগারেট জ্বালিয়ে বসার ঘরে বসে মহুয়ার অপেক্ষা করে।
কিছুক্ষণ পরে মহুয়া বসার ঘরে এসে দানাকে ধমক দেয়, “কি হল, সিগারেট জ্বালাতে গেলে কেন? বাড়িতে একটা কচি বাচ্চা আছে সেটা খেয়াল নেই তোমার?”
খাবার পরে একটা সিগারেট না টানলেই নয় তাই মহুয়াকে অনুরোধ করে, “প্লিস, এটা শেষ করতে দাও তারপরে শুতে চলে যাবো।”
মহুয়া ওর দিকে কটমট করে তাকিয়ে বলে, “না টানতে হবে না। সিগারেট খেলে কিন্তু রাতে পাশে আসতে দেব না আর। চল শোবে চল।” এতটা অধিকার একদিনেই আয়ত্ত করে নেবে সেটা দানার পক্ষে স্বপ্নাতীত ছিল, তাই অবাক হয়ে ওর দিকে তাকিয়ে থাকে। দানার উৎসুক চাহনির উত্তরে মহুয়া ওকে বলে, “কি হল শুতে আসতে বলছি কানে যাচ্ছে না কথা। এখন শুতে চলে এস।” দানা মাথা দুলিয়ে হেসে সিগারেট নিভিয়ে দেয়, কোমরের তোয়ালে ঠিক করে বেঁধে অতিথিদের ঘরের দিকে পা বাড়ায়। মহুয়া আবার ধমক দিয়ে ওঠে, “কোথায় যাচ্ছ, চলে এস এই ঘরে। আড়াইজনে একটা বিছানায় ঠিক হয়ে যাবে। তুমি রুহির ওই পাশে শুয়ে পরবে আবার কি।”
দানা মাথা চুলকে মহুয়ার কাছে এসে আদুরে কণ্ঠে বলে, “নারীর মন বোঝা বড় দায় তাই না?”
মহুয়া ওর পাশ ঘেঁসে প্রেমঘন কণ্ঠে বলে, “বেশি বোঝার চেষ্টা করোনা দানা। যেমন বলব তেমনি চল, তাহলেই হবে।”