11-01-2019, 08:28 AM
সব কিছু বলার পরে, ম্লান হেসে বলে, “আশা করি তুমি তোমার উত্তর পেয়ে গেছ। এইসব আর মনে করতে চাই না, দানা। ওই খুদে বাজারের বাড়িতে সব কিছু পুঁতে রেখে এক নতুন জীবন শুরু করতে চাই।”
দানা মহুয়ার কাঁধে হাত দিয়ে আলতো চেপে ধরে মনে বল জুগিয়ে বলে, “এখন তোমার সামনে অনেক কিছু পরে আছে, পেছনের কথা সব ভুলে নতুন জীবন শুরু কর মহুয়া।”
মহুয়ার বড় ইচ্ছে করে দানার কাঁধে মাথা রাখার কিন্তু ততক্ষণে রুহির খাওয়া শেষ হয়ে যায়। রুহি, দানার কাছে বায়না ধরে, “আঙ্কেল এত্তা স্তোরি বল।” রুহির মিষ্টি আবদার শুনে দানা মহা ফাঁপরে পরে। জীবনে কোনোদিন গল্প বানায়নি তাও আবার ছোট একটা মেয়ে বায়না ধরেছে, কি করা যায়। মহুয়া মেয়েকে বুঝিয়ে সুঝিয়ে রাজি করিয়ে ঘুম পাড়াতে নিয়ে যায়। যাওয়ার আগে দানাকে বলে জামা ছেড়ে বাথরুম থেকে হাত মুখ ধুয়ে পরিস্কার হয়ে নিতে। মহুয়ার নধর দেহ পল্লবের মত্ত চলন দেখে দানার মন চঞ্চল হয়ে ওঠে। মেয়েকে নিয়ে শোয়ার ঘরে ঢকার আগে ঘাড় বেঁকিয়ে একবার দানার দিকে তাকিয়ে ইশারায় ওকে যেতে বলে, কিন্তু দানা নিস্পলক নয়নে মহুয়ার কমনীয় শরীরের ওপরে আগুন ঝরিয়ে দেয়। ওই চোখের আগুন দেখে মহুয়ার শরীর বারেবারে শিহরিত হয়ে ওঠে। বাথরুমে ঢুকে হাতে মুখে সাবান লাগানোর সময়ে দানার, চোখের সামনে মহুয়ার লাস্যময়ী নধর দেহের মত্ত চলন ভেসে ওঠে। জামা খুলে, বসার ঘরে সোফায় বসে সামনের দেয়ালে বিশাল টিভি চালিয়ে দেয়। একটা ইংরেজি চ্যানেলে কোন এক সমুদ্র তলের বিভিন্ন মাছ, হাঙ্গর অক্টপাসের ছবি চলছে। দানার সেদিকে খেয়াল নেই, মন আনচান করে কখন মহুয়ার দেখা পাবে।
দানা মহুয়ার কাঁধে হাত দিয়ে আলতো চেপে ধরে মনে বল জুগিয়ে বলে, “এখন তোমার সামনে অনেক কিছু পরে আছে, পেছনের কথা সব ভুলে নতুন জীবন শুরু কর মহুয়া।”
মহুয়ার বড় ইচ্ছে করে দানার কাঁধে মাথা রাখার কিন্তু ততক্ষণে রুহির খাওয়া শেষ হয়ে যায়। রুহি, দানার কাছে বায়না ধরে, “আঙ্কেল এত্তা স্তোরি বল।” রুহির মিষ্টি আবদার শুনে দানা মহা ফাঁপরে পরে। জীবনে কোনোদিন গল্প বানায়নি তাও আবার ছোট একটা মেয়ে বায়না ধরেছে, কি করা যায়। মহুয়া মেয়েকে বুঝিয়ে সুঝিয়ে রাজি করিয়ে ঘুম পাড়াতে নিয়ে যায়। যাওয়ার আগে দানাকে বলে জামা ছেড়ে বাথরুম থেকে হাত মুখ ধুয়ে পরিস্কার হয়ে নিতে। মহুয়ার নধর দেহ পল্লবের মত্ত চলন দেখে দানার মন চঞ্চল হয়ে ওঠে। মেয়েকে নিয়ে শোয়ার ঘরে ঢকার আগে ঘাড় বেঁকিয়ে একবার দানার দিকে তাকিয়ে ইশারায় ওকে যেতে বলে, কিন্তু দানা নিস্পলক নয়নে মহুয়ার কমনীয় শরীরের ওপরে আগুন ঝরিয়ে দেয়। ওই চোখের আগুন দেখে মহুয়ার শরীর বারেবারে শিহরিত হয়ে ওঠে। বাথরুমে ঢুকে হাতে মুখে সাবান লাগানোর সময়ে দানার, চোখের সামনে মহুয়ার লাস্যময়ী নধর দেহের মত্ত চলন ভেসে ওঠে। জামা খুলে, বসার ঘরে সোফায় বসে সামনের দেয়ালে বিশাল টিভি চালিয়ে দেয়। একটা ইংরেজি চ্যানেলে কোন এক সমুদ্র তলের বিভিন্ন মাছ, হাঙ্গর অক্টপাসের ছবি চলছে। দানার সেদিকে খেয়াল নেই, মন আনচান করে কখন মহুয়ার দেখা পাবে।