10-01-2019, 07:25 AM
দেবায়নের মাথার মধ্যে পোকা কিলবিল করতে শুরু করে দেয়, এতক্ষণ সময় পেয়ে যাবে ওরা, সারা রাত ধরে চলতে পারে ওদের সম্মিলিত কামকেলি। আর ভাবতে পারছে না দেবায়ন। ইসস, আজ যদি অনুপমা একটু ছাড়পত্র দিত তাহলে ওর লিঙ্গের বীর্য ঠিক জায়গায় পতিত হত আর, পরে সুখের সাথে মণি কাকিমার মসৃণ মিষ্টি নরম যোনি অতি আনন্দের সাথে মন্থন করতে পারত। কিন্তু বিবেক বলে কথা, নিজের কাছে প্রতিজ্ঞা বলে কথা, প্রথম সঙ্গম সুখ ভালোবাসার পাত্রীকে দেবে।
দেবায়ন বাস ধরে সোজা হাওড়া স্টেসান চলে যায়। একবার ভাবে যেদিকে দু’চোখ যায় সেদিকে চলে যাবে, যতক্ষণ না মাথা ঠাণ্ডা হয় ততক্ষণ ঘুরে বেড়াবে তারপরে বাড়ি ফিরবে। না হয় হারিয়ে যাবে এই বিশাল পৃথিবীতে, অনেকেই হারিয়ে যায়, অনেকের খোঁজ পাওয়া যায় না। ঠিক তখনি অনুপমার এস.এম.এস আসে, “পুচ্চু সোনা, বাড়ি পৌঁছেছিস?” দেবায়নের মন বদলে যায়, হারিয়ে যাওয়ার উপায় নেই কিছুতেই। অনুপমা ওকে হয়ত নিজের চেয়ে বেশি ভালোবাসে, ওকে না পেলে হয়ত অনুপমা মারা যাবে। এস.এম.এস টা পড়তেই চোখের কোন চিকচিক করে ওঠে। উত্তরে জানিয়ে দেয় যে বাড়ি ঠিক করে পৌঁছে গেছে।
হাওড়া ব্রিজের দিকে হেঁটে গিয়ে ঘাটের কাছে বসে পরে দেবায়ন। ঘাটের কাছে অনেক গুলো নৌকা বাঁধা, গঙ্গা বক্ষ থেকে ঠাণ্ডা হাওয়া বয়ে আসে। এক কোনায় কত গুলো চুল্লু খোর চুল্লু টানছে। বেশ কিছু দুরে কয়েক জন বেশ্যা দালালের সাথে অথবা, সেই ঠাণ্ডা হাওয়া শরীর ঠাণ্ডা করতে সক্ষম হয় কিন্তু বুকের জ্বালা কি করে ঠাণ্ডা করবে। মিথ্যে সান্তনা হৃদয়ের কাছে, সত্যি কথা বলতে এখন যদি বাঁধা আসে তাহলে ওদের ভবিষ্যতে কি হবে। মাথার শিরা উপশিরা কাজ করা বন্ধ করে দেয়, ভিজে মাটির উপরে মাথার নিচে ব্যাগ রেখে শুয়ে পরে দেবায়ন। শূন্য চিন্তাধারা, চোখের সামনে অনন্ত গাড় নীল রাতের আকাশ। ধোয়া ধুল বালিতে সব তারার ঝিকিমিকি দেখা যায় না। তবে যে কয়েকটা তারা দেখা যায় সেই গুলো গুনতে শুরু করে দেয় দেবায়ন।
দেবায়ন বাস ধরে সোজা হাওড়া স্টেসান চলে যায়। একবার ভাবে যেদিকে দু’চোখ যায় সেদিকে চলে যাবে, যতক্ষণ না মাথা ঠাণ্ডা হয় ততক্ষণ ঘুরে বেড়াবে তারপরে বাড়ি ফিরবে। না হয় হারিয়ে যাবে এই বিশাল পৃথিবীতে, অনেকেই হারিয়ে যায়, অনেকের খোঁজ পাওয়া যায় না। ঠিক তখনি অনুপমার এস.এম.এস আসে, “পুচ্চু সোনা, বাড়ি পৌঁছেছিস?” দেবায়নের মন বদলে যায়, হারিয়ে যাওয়ার উপায় নেই কিছুতেই। অনুপমা ওকে হয়ত নিজের চেয়ে বেশি ভালোবাসে, ওকে না পেলে হয়ত অনুপমা মারা যাবে। এস.এম.এস টা পড়তেই চোখের কোন চিকচিক করে ওঠে। উত্তরে জানিয়ে দেয় যে বাড়ি ঠিক করে পৌঁছে গেছে।
হাওড়া ব্রিজের দিকে হেঁটে গিয়ে ঘাটের কাছে বসে পরে দেবায়ন। ঘাটের কাছে অনেক গুলো নৌকা বাঁধা, গঙ্গা বক্ষ থেকে ঠাণ্ডা হাওয়া বয়ে আসে। এক কোনায় কত গুলো চুল্লু খোর চুল্লু টানছে। বেশ কিছু দুরে কয়েক জন বেশ্যা দালালের সাথে অথবা, সেই ঠাণ্ডা হাওয়া শরীর ঠাণ্ডা করতে সক্ষম হয় কিন্তু বুকের জ্বালা কি করে ঠাণ্ডা করবে। মিথ্যে সান্তনা হৃদয়ের কাছে, সত্যি কথা বলতে এখন যদি বাঁধা আসে তাহলে ওদের ভবিষ্যতে কি হবে। মাথার শিরা উপশিরা কাজ করা বন্ধ করে দেয়, ভিজে মাটির উপরে মাথার নিচে ব্যাগ রেখে শুয়ে পরে দেবায়ন। শূন্য চিন্তাধারা, চোখের সামনে অনন্ত গাড় নীল রাতের আকাশ। ধোয়া ধুল বালিতে সব তারার ঝিকিমিকি দেখা যায় না। তবে যে কয়েকটা তারা দেখা যায় সেই গুলো গুনতে শুরু করে দেয় দেবায়ন।