20-08-2019, 03:33 PM
বাহির থেকে এসেই এসব হচ্ছে, আজাদ বল্ল আগে একটু পানি খাওয়া। আর তোর মাকে বল আমি এসেছি। নয়ন তাই করলো, নয়ন যখন হেঁটে যাচ্ছে তখন আজাদ খেয়াল করলো কেমন মেয়েলী হাঁটা ওর। আজাদ মনে মনে সিদ্ধান্ত নিলো নয়নই হবে ওর ঘেঁটু মাগী, আজাদের মুখে হাসি, অনেক নোংরামি করা যাবে নয়নকে নিয়ে আর তা ছাড়া নয়নের বয়স যেহেতু বেশ কম নিজের মত করে তৈরি করে নিবে আজাদ নয়নকে। নয়নের মুখের দিক তাকালেই নয়নের মায়ের রূপ দেখে আজাদ।
নয়ন পানি নিয়ে রুমে এসে দেখে আজাদ বক্সার পড়া, শার্ট প্যান্ট খুলে রেখেছে সে। ঢাকায় গিয়ে জিম করেছে আজাদ চেস্ট, শোল্ডার, বাইসেপ্ট, অ্যাবস সব দেখার মত, নয়নের ভালো লাগে। অনেক ভালো লাগার কথাই নয়ন মুখ ফুটে বলতে পারে না। সেই ভাসা নয়ন এখনো শিখে নাই। নয়ন আজাদের হাঁতে পানির গ্রাস দ্যায় দিয়েই আজাদের লোম ভরতি বুকে, পেটে মুগ্ধতার সাথে হাত বুলায়। আজাদের কাছে নয়নের এই আচরণরের কারণ এখন স্পষ্ট। আজাদ সিদ্ধন্ত নায় নয়নকে দিয়ে সে খেলাবে, শরীরের সব সুখ সে নিবে। কিন্তু এখন আজাদ ক্লান্ত এবং ক্ষুধার্ত। আজাদ বক্সারের উপর একটা গামছা বান্ধে আর বলে "চল পুকুরে গিয়ে গোসল করি"। নয়ন লাফাতে লাফাতে আজাদের সাথে যায়।
পুকুরে যাওয়ার সময় ভাবির সাথে দেখা হয়। গ্রামের পরিবেশে ছেলেদের গোসলে যাওয়ার পথে খালিগায়ে দেখা খুবই স্বাভাবিক বেপার। কিন্তু ভাবি লক্ষ্য করে আজাদের বিশাল পাশুবিক পেশি আর পেটান শরীর। সে মনে মনে ভাবে যে আজাদের যার সাথেই বিয়ে হক সেই মেয়ের খবরই আসে। ভেবে মিটি হাসে, কুন্তু ভাবি কখনো মুখ খুলে আগে কিছুই বলে না। ভাবে দাঁড়িয়ে যায় মুখে ঘোমটা দিয়ে। আজাদ বলে ভাবি ভাইজান আসলে একসাতে খাব রাতে তখন নয়নরে নিয়ে কথা আছে। ও এখানে একদম পড়ালেখা করতেসে না। ভাবি বলে জি আপনি যা বলেন। ভাবির সাথে আজাদের বয়সের তফাত বেশি না, নয়নের বাবা একেবারেই কচি মেয়ে বিয়ে করে আনসিলো।
পুকুর পারে গিয়েই নয়ন ন্যাংটো হয়, আজাদ দেখে নয়নকে, পাছা দুটো ফরসা, গোল আরও শরীরের তুলনায় বেশ বড়। আজাদ গামছার নিচ থেকে বক্সারটা খুলে নিক্তু ওর বিশাল ধনটা একটু দাঁড়িয়ে থাকতে চাচ্ছে, বক্সার খোলার পড় সেটা বেশ নড়েচড়ে উঠল। হাত দিয়ে চেপে ধরে আজাদ পানিতে নেমে গেলো। ৪-৫ হাত দুরে নয়ন একদম উল্টা হয়ে সাঁতার কাটছে, অনেক ছোট থাকতেই আজাদ নয়নকে নিজেই সাঁতার শিখিয়েছে। আজাদ দেখছে স্বচ্ছ পানিতে নয়নের পাছাড় দাবান দুটো কীভাবে পানির উপরে হালকা ফেঁসে আছে। হালকা ফেঁসে বেড়াচ্ছে নয়ন, আজাদ যেন নেসার ঘরে চলে গেলো। নয়ন নিজেই আজাদের সাছে এসেছে, বলছে "চাচ্চু তোমার গায়ে সাবান মেখে দেই? আমিই আজকে তোমাকে গোসল করিয়ে দেই" আজাদ নয়নকে জাপটে ধরে চুমু দিলো। লিপ কিস চলতে থাকল অনেকখন ধরে, নয়নের কি সাধ্য এই দানবের কাছ থেকে নিজেকে ছাড়ানোর? নয়ন সবসময়ই পুরপুরি সাবমিশনে থাকে আজাদের। ছোটকাল থেকেই এভাবে বেড়ে উঠেছে ও...
আজাদ পুকুরের সিরিতে বসা যেটা পানির নিচ পর্যন্ত গেছে এবং আজাদ সেখানে বসাতে তার বুক পর্যন্ত পানি উঠেছে, আজাদের কোলে ওর দিকে ফিরে নয়ন ওর কোলে বসে ওর চুপু খাচ্ছে। মারাত্মক উত্তেজিত নয়ন। আজাদ অনুভব করে নয়ন কমর আগে পিছে নাড়ছে। যেমন সিল্ পাটা বাটা হয় তেমনি নয়ন আজাদের ধন যেটা খাড়া হলে উলট হয়ে ওর পেটের সাথে ঠেকে সেটার উপর ওর পাছা ডলছে। নয়ন আজাদের চুল খামচে ধরছে আর দুই ঠোট চুষে চলেছে। আজাদের এই ছোট্ট ছেলের কাছে পাগল হওয়ার দশা। আজার দুই হাত দিয়ে নয়নের পাছা চাপকে ধরে আর দুই দিকে ফাঁক করে টান দ্যায়। তখন নয়নের পুটকির ফুটায় ঠাণ্ডা পানি ঢুকে যায়। নয়নের মুখ ঠেকে শীৎকার বেরিয়ে আসে। এরকম আরও কিছুক্ষণ চলার পড় নয়ন থামে। নয়নের এখন ধন ঠেকে বীর্য বের হওয়ার বয়স হয় নি। আজাদও নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করে।
নয়ন আজাদের চোখে চোখ রেকে হালকা লজ্জার হাসি হাসে। আর একটু কোঁত দিয়ে পুটকির পানি বের করে দ্যায়। অনেক এরপর সাবান নিয়ে অনেক খন নয়নের পিঠে ঘসে দ্যায়। আর আজাদও নিজের বাকি শরীর পরিষ্কার করে গোসল শেষ করে। রুমে যেতেই দেখে ওর ভাবি ওর জন্য খাবার ঘরে দিয়ে গেছে। আজাদ একটা লুঙ্গি পরে নেয়, নয়ন বলে চাচ্চু তুমি খাও, আমাকে মা খায়িয়ে দিবে।
নয়ন পানি নিয়ে রুমে এসে দেখে আজাদ বক্সার পড়া, শার্ট প্যান্ট খুলে রেখেছে সে। ঢাকায় গিয়ে জিম করেছে আজাদ চেস্ট, শোল্ডার, বাইসেপ্ট, অ্যাবস সব দেখার মত, নয়নের ভালো লাগে। অনেক ভালো লাগার কথাই নয়ন মুখ ফুটে বলতে পারে না। সেই ভাসা নয়ন এখনো শিখে নাই। নয়ন আজাদের হাঁতে পানির গ্রাস দ্যায় দিয়েই আজাদের লোম ভরতি বুকে, পেটে মুগ্ধতার সাথে হাত বুলায়। আজাদের কাছে নয়নের এই আচরণরের কারণ এখন স্পষ্ট। আজাদ সিদ্ধন্ত নায় নয়নকে দিয়ে সে খেলাবে, শরীরের সব সুখ সে নিবে। কিন্তু এখন আজাদ ক্লান্ত এবং ক্ষুধার্ত। আজাদ বক্সারের উপর একটা গামছা বান্ধে আর বলে "চল পুকুরে গিয়ে গোসল করি"। নয়ন লাফাতে লাফাতে আজাদের সাথে যায়।
পুকুরে যাওয়ার সময় ভাবির সাথে দেখা হয়। গ্রামের পরিবেশে ছেলেদের গোসলে যাওয়ার পথে খালিগায়ে দেখা খুবই স্বাভাবিক বেপার। কিন্তু ভাবি লক্ষ্য করে আজাদের বিশাল পাশুবিক পেশি আর পেটান শরীর। সে মনে মনে ভাবে যে আজাদের যার সাথেই বিয়ে হক সেই মেয়ের খবরই আসে। ভেবে মিটি হাসে, কুন্তু ভাবি কখনো মুখ খুলে আগে কিছুই বলে না। ভাবে দাঁড়িয়ে যায় মুখে ঘোমটা দিয়ে। আজাদ বলে ভাবি ভাইজান আসলে একসাতে খাব রাতে তখন নয়নরে নিয়ে কথা আছে। ও এখানে একদম পড়ালেখা করতেসে না। ভাবি বলে জি আপনি যা বলেন। ভাবির সাথে আজাদের বয়সের তফাত বেশি না, নয়নের বাবা একেবারেই কচি মেয়ে বিয়ে করে আনসিলো।
পুকুর পারে গিয়েই নয়ন ন্যাংটো হয়, আজাদ দেখে নয়নকে, পাছা দুটো ফরসা, গোল আরও শরীরের তুলনায় বেশ বড়। আজাদ গামছার নিচ থেকে বক্সারটা খুলে নিক্তু ওর বিশাল ধনটা একটু দাঁড়িয়ে থাকতে চাচ্ছে, বক্সার খোলার পড় সেটা বেশ নড়েচড়ে উঠল। হাত দিয়ে চেপে ধরে আজাদ পানিতে নেমে গেলো। ৪-৫ হাত দুরে নয়ন একদম উল্টা হয়ে সাঁতার কাটছে, অনেক ছোট থাকতেই আজাদ নয়নকে নিজেই সাঁতার শিখিয়েছে। আজাদ দেখছে স্বচ্ছ পানিতে নয়নের পাছাড় দাবান দুটো কীভাবে পানির উপরে হালকা ফেঁসে আছে। হালকা ফেঁসে বেড়াচ্ছে নয়ন, আজাদ যেন নেসার ঘরে চলে গেলো। নয়ন নিজেই আজাদের সাছে এসেছে, বলছে "চাচ্চু তোমার গায়ে সাবান মেখে দেই? আমিই আজকে তোমাকে গোসল করিয়ে দেই" আজাদ নয়নকে জাপটে ধরে চুমু দিলো। লিপ কিস চলতে থাকল অনেকখন ধরে, নয়নের কি সাধ্য এই দানবের কাছ থেকে নিজেকে ছাড়ানোর? নয়ন সবসময়ই পুরপুরি সাবমিশনে থাকে আজাদের। ছোটকাল থেকেই এভাবে বেড়ে উঠেছে ও...
আজাদ পুকুরের সিরিতে বসা যেটা পানির নিচ পর্যন্ত গেছে এবং আজাদ সেখানে বসাতে তার বুক পর্যন্ত পানি উঠেছে, আজাদের কোলে ওর দিকে ফিরে নয়ন ওর কোলে বসে ওর চুপু খাচ্ছে। মারাত্মক উত্তেজিত নয়ন। আজাদ অনুভব করে নয়ন কমর আগে পিছে নাড়ছে। যেমন সিল্ পাটা বাটা হয় তেমনি নয়ন আজাদের ধন যেটা খাড়া হলে উলট হয়ে ওর পেটের সাথে ঠেকে সেটার উপর ওর পাছা ডলছে। নয়ন আজাদের চুল খামচে ধরছে আর দুই ঠোট চুষে চলেছে। আজাদের এই ছোট্ট ছেলের কাছে পাগল হওয়ার দশা। আজার দুই হাত দিয়ে নয়নের পাছা চাপকে ধরে আর দুই দিকে ফাঁক করে টান দ্যায়। তখন নয়নের পুটকির ফুটায় ঠাণ্ডা পানি ঢুকে যায়। নয়নের মুখ ঠেকে শীৎকার বেরিয়ে আসে। এরকম আরও কিছুক্ষণ চলার পড় নয়ন থামে। নয়নের এখন ধন ঠেকে বীর্য বের হওয়ার বয়স হয় নি। আজাদও নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করে।
নয়ন আজাদের চোখে চোখ রেকে হালকা লজ্জার হাসি হাসে। আর একটু কোঁত দিয়ে পুটকির পানি বের করে দ্যায়। অনেক এরপর সাবান নিয়ে অনেক খন নয়নের পিঠে ঘসে দ্যায়। আর আজাদও নিজের বাকি শরীর পরিষ্কার করে গোসল শেষ করে। রুমে যেতেই দেখে ওর ভাবি ওর জন্য খাবার ঘরে দিয়ে গেছে। আজাদ একটা লুঙ্গি পরে নেয়, নয়ন বলে চাচ্চু তুমি খাও, আমাকে মা খায়িয়ে দিবে।