20-08-2019, 11:07 AM
আজাদ এর কিছুদিন পড় বাড়ি ফিরে যায়, ওদের বাড়িতে ঢুকতে গেলে প্রথমে মাদ্রাসা, সেটা আজাদের বাবা করে রেখে গেছেন। তারপর ছোট একটা কবরস্থান, তারপর একটু বাগান, বিশাল উঠন সেখানে লাগোয়া আজাদের ঘর। তারপর বিশাল পুকুর সেখানে মাদ্রাসার ছেলেরা আসে পানি নিতে। মসজিদের টাঙ্কিতে পানি না থাকলে মুসুল্লিরা এখান থেকে পানি নিয়ে উজু করে। এই পুকুরে অনেক মাছ চাষ হয়। পুকুরের অপরপারে থাকে আজাদের বাবা-মা। সেটার পরে শুরু হয় খেত, গরুর ঘর, আরও একটি ছোট পুকুর। আজাদ এসে ওর ঘরে ঢুকে দেখে নয়ন বিছানায় একটা ছোট্ট হাফপ্যান্ট পরে খালিগায়ে সুয়ে আছে। গরমের দিন সকালে নাস্তা করার পড় নয়ন আজকে কলেজে যায় নি।
আজাদকে দেখেই নয়ন ছুটে এসে জরিয়ে ধরে। এইবার যেন আজাদ নয়নকে নতুন করে দেখছে, একেবারেই ওর মায়ের মত মুখ, গোলাপি ঠোট, টানা টানা চোখ, মসৃণ গাল। আজাদ শুধু চেয়ে দেখে ওর কেনু পর্যন্ত লম্বা হওয়া নয়নকে। আজাদের বুকে মুখ গুঁজে লম্বা শ্বাস নিচ্ছে নয়ন। নয়নের চোখে জল, মুখে হাসি। নয়ন বলছে "চাচ্চু তোমাকে ভালোবাসি" আজাদ বলে আমিও তোকে ভালোবাসি।
নয়ন এর মধ্যেই আজাদর কোলে লাফ দিয়ে উঠে। আজাদ নয়নের পাছা জড়িয়ে ধরে ব্যাল্যান্স করার জন্য। আজাদের চোখে চোখ রেখে নয়ন ওর গলা জড়িয়ে ধরে। ঘাড়ে, গালে, কপালে, গলায় চুমু দিতে থাকে। ছোট ছেলেটা যেন ছটই রয়ে গেছে। আজাদ দুই হতে ফিল করে নয়নের পাছা ওর দুই হাতের তালুতে কি নরম, কি সফট, কি গোল গোল। পেশি বহুল আজাদের কাছে এই ছোট্ট ছেলেটাকে সারাদিন এভাবে কোলে নেয়াটা কোন বেপারই না। নয়ন থামার নামই নিচ্ছে না, চাঁচুকে পেয়ে সে খুশিতে আত্মহারা।
আজাদ এর আগে এগুলো ভাবেনি, কিন্তু নয়নের বাড়ন্ত কচি, মেয়েলী শরীরটা আজাদকে এমন ভাবে কামে পাগল করেছে যে সে আর নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারছে না। আজাদের ধন সক্ত হচ্ছে। এক সেকেন্ডের জন্য আজাদ নয়নের দিকে ভালো ভাবে তাকাল, নয়নের গোলাপি ঠোট, চোখ, ভুরু, নাক সব আজাদকে পাগল করে দিলো। আজাদ সব ভুলে নয়নের ঠোটে ঠোট দিয়ে চুমু দিলো। নয়ন প্রথমে বুঝতে পারলো না কি করবে। কিন্তু একটু পরেই সেও চুমু দিতে থাকল। নয়ন এর বাড়ন্ত শরীরে এখন হরমোন আর হরমোন। কিন্তু ওর গাইয়ে মেয়েলী হরমোনই বেশি। ওর ঘামে তাই মিষ্টি গন্ধ, চাহনিতে মাদকতা, শরীরের মাংস নরম। এগুলো আজাদকে ভাবাচ্ছে, সহরে গিয়ে সে দেখে এসেছে কীভাবে হাসান ভাই রুমিকে নিয়ে শিখে আছেন। আজাদ ভাবছে, কেমন হয় যদি নয়নকে সে… এরই মধ্যে নয়ন তার নিচের ঠোট কামড়ে ধরে দিলো। কামের আগুণ জলে উঠল আজাদের গায়ে। আজাদ নয়নকে বিছানায় ছুড়ে ফেলল।
আজাদকে দেখেই নয়ন ছুটে এসে জরিয়ে ধরে। এইবার যেন আজাদ নয়নকে নতুন করে দেখছে, একেবারেই ওর মায়ের মত মুখ, গোলাপি ঠোট, টানা টানা চোখ, মসৃণ গাল। আজাদ শুধু চেয়ে দেখে ওর কেনু পর্যন্ত লম্বা হওয়া নয়নকে। আজাদের বুকে মুখ গুঁজে লম্বা শ্বাস নিচ্ছে নয়ন। নয়নের চোখে জল, মুখে হাসি। নয়ন বলছে "চাচ্চু তোমাকে ভালোবাসি" আজাদ বলে আমিও তোকে ভালোবাসি।
নয়ন এর মধ্যেই আজাদর কোলে লাফ দিয়ে উঠে। আজাদ নয়নের পাছা জড়িয়ে ধরে ব্যাল্যান্স করার জন্য। আজাদের চোখে চোখ রেখে নয়ন ওর গলা জড়িয়ে ধরে। ঘাড়ে, গালে, কপালে, গলায় চুমু দিতে থাকে। ছোট ছেলেটা যেন ছটই রয়ে গেছে। আজাদ দুই হতে ফিল করে নয়নের পাছা ওর দুই হাতের তালুতে কি নরম, কি সফট, কি গোল গোল। পেশি বহুল আজাদের কাছে এই ছোট্ট ছেলেটাকে সারাদিন এভাবে কোলে নেয়াটা কোন বেপারই না। নয়ন থামার নামই নিচ্ছে না, চাঁচুকে পেয়ে সে খুশিতে আত্মহারা।
আজাদ এর আগে এগুলো ভাবেনি, কিন্তু নয়নের বাড়ন্ত কচি, মেয়েলী শরীরটা আজাদকে এমন ভাবে কামে পাগল করেছে যে সে আর নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারছে না। আজাদের ধন সক্ত হচ্ছে। এক সেকেন্ডের জন্য আজাদ নয়নের দিকে ভালো ভাবে তাকাল, নয়নের গোলাপি ঠোট, চোখ, ভুরু, নাক সব আজাদকে পাগল করে দিলো। আজাদ সব ভুলে নয়নের ঠোটে ঠোট দিয়ে চুমু দিলো। নয়ন প্রথমে বুঝতে পারলো না কি করবে। কিন্তু একটু পরেই সেও চুমু দিতে থাকল। নয়ন এর বাড়ন্ত শরীরে এখন হরমোন আর হরমোন। কিন্তু ওর গাইয়ে মেয়েলী হরমোনই বেশি। ওর ঘামে তাই মিষ্টি গন্ধ, চাহনিতে মাদকতা, শরীরের মাংস নরম। এগুলো আজাদকে ভাবাচ্ছে, সহরে গিয়ে সে দেখে এসেছে কীভাবে হাসান ভাই রুমিকে নিয়ে শিখে আছেন। আজাদ ভাবছে, কেমন হয় যদি নয়নকে সে… এরই মধ্যে নয়ন তার নিচের ঠোট কামড়ে ধরে দিলো। কামের আগুণ জলে উঠল আজাদের গায়ে। আজাদ নয়নকে বিছানায় ছুড়ে ফেলল।