01-08-2019, 08:52 PM
৪. স্তনঃ প্রায় সব ছেলেরই মেয়েদের দেহের সবচাইতে প্রিয় স্থান তার দুটি স্তন। মেয়েদের দেহের সবচাইতে যৌনকাতর অঙ্গগুলির মাঝে যে এটি যে এক বিশেষ ভুমিকা পালন করে থাকে তা বলাই বাহুল্য। ছেলেদের ওদের প্রতি আকৃষ্ট করায় এর জুড়ি নেই। মেয়েভেদে স্তনের আকার যে ছোট বড় হয় সে হিসেবে তাদের স্পর্শকাতরতারও কিছুটা রকমফের হয়। মেয়েদের স্তনের বেশিরভাগটাই চর্বি দিয়ে তৈরী। দেহের চর্বিবহুল অংশগুলোতে এমনিতেই স্পর্শকাতরতা কম হয়। সে কারনেই যে মেয়েদের স্তন বেশি বড় থাকে স্বভাবতই তাদের স্তনের সংবেদনশীলতা তুলনামূলক ছোট স্তনের মেয়েদের থেকে সামান্য হলেও কম থাকে। এজন্যই বেশিরভাগ বড় স্তনের মেয়েরা বেশ জোরে জোরে ছেলেদের হাতে চাপ খেতে পছন্দ করে; তাদের উত্তেজিত করে তুলতে ছেলেদের একটু রুক্ষ ভাবে তৎপর হতে হয়। অবশ্য ছেলেদেরও এক্ষেত্রে কোন আপত্তি আছে বলে মনে হয়না। তাদের স্তনে জোরে জোরে হাত দিয়ে টিপা ছাড়াও ওগুলো চুষার সময় হাল্কা হাল্কা কামড় দিলে তারা দ্রুত উত্তেজিত হয় তবে কামড়টা হতে হবে বোটার আশেপাশে কিন্ত সরাসরি বোটায় নয়। অন্যদিকে মাঝারি ও ছোট স্তনের মেয়েদের স্তনের সংবেদনশীলতা তুলনামূলক বেশি হয়ে থাকে। তাই তাদের স্তন টিপার সময় শুরুতে একটু ধীরে ধীরেই করতে হবে। আর কামড় দেয়ার ব্যাপারেও সাবধান থাকতে হবে কারন বেশি সংবেদনশীলতার জন্য তারা এক্ষেত্রে বেশ ব্যথাও পেতে পারে। তবে ছোট বড় যে স্তনই হোক না কেন, সেগুলো টিপা বা চুষার সময় ছেলেদের সবসময় লক্ষ্য রাখতে হবে যেন দুটি স্তনেই যেন তাদের হাতের ছোয়া থাকে। একটি চুষার সময় অন্যটি হাত দিয়ে টিপতে থাকতে হবে। আর মেয়েদের স্তনে আনন্দ দেয়ার আরো একটি পদ্ধতি হলো ছোট হলে পুরোটাই আর বড় হলে যতটুকু সম্ভব স্তনটি মুখের ভিতরে ভরে নিতে হবে। তারপর জিহবা দিয়ে বোটার উপরে বুলাতে থাকতে হবে। এতে মেয়েরা দারুন মজা পায়। আর মেয়েদের স্তনের মধ্যেও সবচেয়ে স্পর্শকাতর হল তাদের বোটা। তবে বোটায় আদর করার ব্যাপারে ছেলেদের একটু সাবধান হতে হবে। এ প্রসঙ্গে আগের পোস্টে বলেছি। বোটায় আদর করার জন্য প্রথমে মেয়েটির স্তনের অন্যান্য অংশ টিপে তাকে উত্তেজিত করে নিতে হবে। তারপর এভাবে শুরু করা যেতে পারে; ওর স্তনের বোটার উপর হাতের তালু রেখে পিঠা বানানোর জন্য বেলার মত করে হাত বুলাতে থাকতে হবে। এর আগে ওর স্তনে একটু চুষে নিলে আপনার মুখের লালা সেখানে লেগে থাকলে এভাবে তালু দিয়ে বোটাটি ম্যাসাজ করা অত্যন্ত উপভোগ্য হয়ে উঠবে। তারপর মুখ নামিয়ে দুটি ঠোট দিয়ে শুধু ওর বোটাটি চেপে ধরেও চুষা যায়। ও উত্তেজিত হয়ে উঠলে মুখের আরো ভিতরে নিয়ে বোটায় হাল্কা করে দাঁত বুলিয়ে দিলে ওর উত্তেজনা চরমে পৌছাবে।
৫. দুই স্তনের মাঝের ফাকা স্থান (Cleavage): মেয়েদের দুই স্তনের মাঝের এই যৌনত্তেজক ভাজটি তাদের প্রতি ছেলেদের আকৃষ্ট করতে যথেস্ট ভুমিকা পালন করে, কিন্ত বেশিরভাগ ছেলেই এর দ্বারা প্রলুব্ধ হয়ে অবশেষে যখন ওদের নগ্ন স্তনযুগলের দেখা পায় তখন যে এদের মাঝে ওদের যে একটা বেশ স্পর্শকাতর স্থান রয়েছে তা বেমালুম ভুলে যায়। মেয়েরা তাদের স্তনে ছেলেদের মুখ আশা করার পূর্বে অবচেতন মনে তার দেহের যে অংশটি তার সৌন্দর্যকে অপরূপভাবে ফুটিয়ে তুলেছে সেই স্তনের ভাজে ছেলেটির আদর চায়। আমার কাছে আবেগময় সেক্স এর সূচনা কোনপ্রকার Foreplay (এর অর্থ যে সেক্সের আগে এর জন্য মেয়েটিকে প্রস্তুত করে তোলার আদর তা আশা করি ব্যাখ্যা করতে হবে না।) ছাড়া হতেই পারে না। তাই মেয়েটির গলায় চুমু খেতে খেতে ওর দুই স্তনের ফাকা স্থানে ছেলেটিকে মুখ নামিয়ে এনে, এখানে চুমু খেয়ে, জিহবা বুলিয়ে, আদর করলে এমন অবস্থা হবে যে সে নিজেই আপনার মুখ তার স্তনের দিকে টেনে নিয়ে যাবে।
৬. বগলের নিচঃ এটা হয়তবা আপনাদের কাছে নতুন লাগছে। কিন্ত বাস্তবিকই, মেয়েদের বগলের নিচে যে তাদের যৌনস্পর্শকাতর একটি স্থান রয়েছে তা অনেকেরই অজানা। তবে শুরুতেই বলেছিলাম, মেয়েদের কিছু স্পর্শকাতর অঙ্গ রয়েছে যেগুলোতে আদর করে, মেয়েটি যৌনত্তেজিত অবস্থায় না থাকলে, তাকে যৌনসুখ দেয়া যায় না বরং তার ব্যাথা বা অসস্তি হয়। ওদের বগলের নিচ তেমনই এক স্থান। উত্তেজিত অবস্থা মেয়েটির বগলের নিচে চুমু খাওয়া, জিহবা দিয়ে চেটে দেয়া ওর জন্য বেশ যৌনান্দদায়ক। (চলবে)
৫. দুই স্তনের মাঝের ফাকা স্থান (Cleavage): মেয়েদের দুই স্তনের মাঝের এই যৌনত্তেজক ভাজটি তাদের প্রতি ছেলেদের আকৃষ্ট করতে যথেস্ট ভুমিকা পালন করে, কিন্ত বেশিরভাগ ছেলেই এর দ্বারা প্রলুব্ধ হয়ে অবশেষে যখন ওদের নগ্ন স্তনযুগলের দেখা পায় তখন যে এদের মাঝে ওদের যে একটা বেশ স্পর্শকাতর স্থান রয়েছে তা বেমালুম ভুলে যায়। মেয়েরা তাদের স্তনে ছেলেদের মুখ আশা করার পূর্বে অবচেতন মনে তার দেহের যে অংশটি তার সৌন্দর্যকে অপরূপভাবে ফুটিয়ে তুলেছে সেই স্তনের ভাজে ছেলেটির আদর চায়। আমার কাছে আবেগময় সেক্স এর সূচনা কোনপ্রকার Foreplay (এর অর্থ যে সেক্সের আগে এর জন্য মেয়েটিকে প্রস্তুত করে তোলার আদর তা আশা করি ব্যাখ্যা করতে হবে না।) ছাড়া হতেই পারে না। তাই মেয়েটির গলায় চুমু খেতে খেতে ওর দুই স্তনের ফাকা স্থানে ছেলেটিকে মুখ নামিয়ে এনে, এখানে চুমু খেয়ে, জিহবা বুলিয়ে, আদর করলে এমন অবস্থা হবে যে সে নিজেই আপনার মুখ তার স্তনের দিকে টেনে নিয়ে যাবে।
৬. বগলের নিচঃ এটা হয়তবা আপনাদের কাছে নতুন লাগছে। কিন্ত বাস্তবিকই, মেয়েদের বগলের নিচে যে তাদের যৌনস্পর্শকাতর একটি স্থান রয়েছে তা অনেকেরই অজানা। তবে শুরুতেই বলেছিলাম, মেয়েদের কিছু স্পর্শকাতর অঙ্গ রয়েছে যেগুলোতে আদর করে, মেয়েটি যৌনত্তেজিত অবস্থায় না থাকলে, তাকে যৌনসুখ দেয়া যায় না বরং তার ব্যাথা বা অসস্তি হয়। ওদের বগলের নিচ তেমনই এক স্থান। উত্তেজিত অবস্থা মেয়েটির বগলের নিচে চুমু খাওয়া, জিহবা দিয়ে চেটে দেয়া ওর জন্য বেশ যৌনান্দদায়ক। (চলবে)