01-08-2019, 07:25 AM
(This post was last modified: 01-08-2019, 07:26 AM by Premik57. Edited 1 time in total. Edited 1 time in total.)
৭.৪
দুপুরের আগেই হোসেন উঠলো, তারপর গোসল করে মসজিদ থেকে আসলেন,
—এখন ভাত খাবেন নাকি, নামজটা পড়ে নিবো?
—নামাজ পড়ে নেও তারপর
রোজনি না নামাজ পড়ে নিলেন, যদিও মুনাজাতে এসে তিনি চোখ ভাসালেন কিন্তু তার গুনাহ কি আদৌ মাপ হওয়ার যোগ্য কিনা তা উপর ওয়লায় ভালো যানেন,
হোসেন
খেতে বসলো,
রোজিনাও বসলো,
—দেখো, রোজি,তোমার ভাইয়ের টাকাটা ৩ লাখের মতো জোগার হয়েছে ৷
রোজিনার মুখ কালো হয়ে গেলো!
—কিন্তু সমানের সাপ্তাহেই, স্বর্নার বিয়ে,
ভাইজানকে আমি কি বলবো?
এবার হোসেন একটু রেগেই গেলেন,
—ওসব আমি জানি না ৷ বিয়ের পর থেকে কখনো কিছুই তো চাই নি, এখন দরকারে কিছু টাকা দিয়ে তারা কি মাথা কিনে নিয়েছে নাকি?
রোজিনা মনে মনে ফুসতে থাকলেও খাওয়ার টেবিলে শান্ত থাকার চেষ্টা করলো ৷
কিন্তু তার ফর্সাগাল দুটো ঠিকই লাল হয়ে গেলো রাগে,
এতোগুলো টাকা ম্যানেজ করা কি চাট্টিখানির কথা?
কই হোসেনের বংশের কেউ তো তাকে এক পয়সাও দিতে এগিয়ে আসেনি ৷
সে ক্ষোভ চেপে জামাইয়ের পাতে মাছ তুলে দিলো,
খাওয়া শেষে হোসেন আবার একটু শুলেন,
রিয়াজ ফোন করেছে,
আজ তার অফিসে মিটিং, সেখানেই খাবে সে আর আসলো না,
বিকেলে কলেজ থেকে রুহান আসলো,রাতে রিয়াজ ফিরার পর পরিবারের সবাই আবার একসাথে হলো ৷
পড়ালেখার পাশাপাশি চাকরি করার জন্যে হোসেন তার ছেলেকে বাহাবা দিলো,
—দেখলা,রিয়াজের মা,
আমার ছেলে এখন থেকেই নিজের পায়ে দাড়িয়ে গিয়েছে,
তবে বাপ, খেয়াল রাখবি পড়ালেখার যেনো কোনো ক্ষতি না হয় ৷
—জ্বী আব্বা,
রুহানের ক্রীকেটের প্রতি আগ্রহ দেখে হোসেন, বিরক্ত হলেন,
—রুহান, তুই পড়া লেখা মন দিয়ে কর, দেখ তোর বড় ভাই কথা, মতন চলবি ৷
মনে রাখবি বড় ভাই বাপের মতোই ৷
কথাটা বলতেই,
রোজিনার যেনো কেশে উঠলো হালকা ৷
—তোর ভাই যা বলে মেনে চলবি, আমার অবর্তমানে সেই তোর অভিভাবক ৷
রুহান, এমনিতেও তার বড়ভাই ভয় পায় এবং শ্রদ্ধাও করে তারপরেও হোসেন রোহানকে একটু উপদেশ দিয়ে দিলেন ৷
হোসেনের খাওয়া শেষ,
রিয়াজও উঠলো,
রোজিনা আগেই সিংকে প্লেট ধুচ্ছিলেন,
রুহান যেনো দেখলো, তার বড়ভাই মায়ের কোমরে হাত রাখলো!
কিন্তু সে অতোটা পাত্তা দিলো না ৷
রিয়াজ নিজের রুমের দিকে চলে যাওয়ার সময় হোসেন ছেলের কানেকানে কিছু বলে, হাতে কিছু টাকা গুজে! দিলেন ৷
মিনিট দশেক পর রিয়াজ, মায়ের রুমে গিয়ে, নক করলো,
আব্বা, আসবো
—ভেতরে আয় ৷
—আব্বা, আপনের জন্যে জিরা পানি নিয়ে আসলাম!
রিয়াজ একটা ২৫০ ml এর জিরাপানি টি টেবিলের উপর রাখলো ৷
রিয়াজ, চলে আসলেই ,
হোসেন ঢকঢক করে পুরুটা সাবার করলো,
রোজিনা দেখতে আবার ঝামেলা করবে, এমনিতেই টাকার বিষয় নিয়ে ফুলে আছে!
রাগলে কিন্তু তার বৌটাকে হেব্বী দেখায়, আজ একবার না নিলে অন্যায় হয়ে যাবে,
আসুক সে, ততক্ষনে আজকের পত্রিকাটা উল্টিয়ে নিই,
এমনসময় হোসেনের ফোন আসলো,
থানা থেকে ফোন,
—হোসেন সাহেব,
কালই আপনাকে আসতে হবে
ওসি স্যার তলব করেছেন!
—আচ্ছা,
গোলামীর চাকরি ছুটিতে এসেও তাদের গোলামী করতে হয়,
সে যেনো ওসির হুকুমের গোলাম !
মেজাজটা তার বিগড়ে গেলো ৷
রোজিনা যখন, কাজ সেরে এসেছেন,তখন হোসেন কালকের মতোই নাক ডাকছে!
রোজিনার অবশ্য কালকের মতো সেই তোঘঝোকও আর নেই,
শরীরের খাইটা রিয়াজ ভালো করেই মিটিয়েছে,
ওদিকে রিয়াজ চেয়ারে বসে বাড়াতে হাত বুলাচ্ছে আর মিনিট গুনছে!
ত্রিশ মিনিট পূর্ন হতেই সে আর দেরী করেনি,
সোজা মাতাপিতার শয়ন কক্ষে হাজির,
আস্তে করে দরজা লাগিয়ে, রেজিনার পাশে শুতেই রোজিনার চোখ খুলে গেলো!
—রিয়াজ, তোর আব্বা মাত্র শুলো,
জেগে যাবেন তো ৷
—চুপ একদম চুপ করে থাকো,
আব্বা জাগলে, আমার সমস্যা নাই, কিন্তু সমস্যা হইবো তোমার,
তাই একদম শব্দ করবা না ৷
রিয়াজ লুঙ্গিটা উল্টে খুলে, টি টেবিলের উপর রেখে দিলো,
এবার সে রোজিনার শাড়ির দিকে হাত বাড়ালো,
—এই, আমি শাড়ি খুলতে পারবো না, যা করার এমনিতেই করতে হবে ৷
—আচ্ছা, দাড়াও,
রিয়াজ, শাড়ি উপরের দিকে উঠালো, এবং মায়ের পা দুটো ভাজ করে তার উপর শুয়ে, রোজিনাকে পাগলের মতো আদর করতে লাগলো,
এর মাঝে কখন মা ছেলে মিলিত হয়ে গিয়েছে, কেউই টের পায়নি,
বাড়া তার আপন পথ খুজে নিয়েছে,
রিয়াজ সুধুই কোমর নাচাচ্ছে,
রোজিনা তার নোখ বসিয়ে দিচ্ছে ছেলের খোলা পিঠের উপর ৷
এদিকে রিহান, চুপিচুপি ভাইজানের ফোন আনতে, তার রুমে গিয়ে দেখে রিয়াজ নেই,
তাতে তার জন্যে সুবিধাই হলো, সে ফোন নিয়ে নিজের রুমে গিয়ে গেম খেলছে,
কিন্তু মায়ের রুমের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময়, খাটের ক্যাচক্যাচানি শুনে একটু শব্দ শোনার চেষ্ঠা করলো!
—নিশ্চ মা বাবার রতি ক্রিয়া চলছে,দরজার ফুটোদিয়ে দেখার চেষ্টা করলো সে,
ইস, বাবা মায়ের উপরে চড়ে বসে কোমর নাচ্চাচ্ছে,
ফেনের বাতাসের কারনে, হয়তো তাদের কথাবার্তা শুনা যাচ্ছেনা ৷
কি কাকতালীয় ব্যাপার তখনই কারেন্ট চলে গেলো, ফেনের শব্দ মিলিয়ে যেতেই এবার তার মায়ের সুখের শিতকার তার কানে স্পষ্ট হলো,
—রিয়াজ আস্তে কর!
—রিহান যেনো নিজের কানকে বিশ্বাস করতে পারছেনা!
—ভেতরে,মায়ের উপর চড়ে বসা লোকটি কি তাহলে ভাইয়া?
দুপুরের আগেই হোসেন উঠলো, তারপর গোসল করে মসজিদ থেকে আসলেন,
—এখন ভাত খাবেন নাকি, নামজটা পড়ে নিবো?
—নামাজ পড়ে নেও তারপর
রোজনি না নামাজ পড়ে নিলেন, যদিও মুনাজাতে এসে তিনি চোখ ভাসালেন কিন্তু তার গুনাহ কি আদৌ মাপ হওয়ার যোগ্য কিনা তা উপর ওয়লায় ভালো যানেন,
হোসেন
খেতে বসলো,
রোজিনাও বসলো,
—দেখো, রোজি,তোমার ভাইয়ের টাকাটা ৩ লাখের মতো জোগার হয়েছে ৷
রোজিনার মুখ কালো হয়ে গেলো!
—কিন্তু সমানের সাপ্তাহেই, স্বর্নার বিয়ে,
ভাইজানকে আমি কি বলবো?
এবার হোসেন একটু রেগেই গেলেন,
—ওসব আমি জানি না ৷ বিয়ের পর থেকে কখনো কিছুই তো চাই নি, এখন দরকারে কিছু টাকা দিয়ে তারা কি মাথা কিনে নিয়েছে নাকি?
রোজিনা মনে মনে ফুসতে থাকলেও খাওয়ার টেবিলে শান্ত থাকার চেষ্টা করলো ৷
কিন্তু তার ফর্সাগাল দুটো ঠিকই লাল হয়ে গেলো রাগে,
এতোগুলো টাকা ম্যানেজ করা কি চাট্টিখানির কথা?
কই হোসেনের বংশের কেউ তো তাকে এক পয়সাও দিতে এগিয়ে আসেনি ৷
সে ক্ষোভ চেপে জামাইয়ের পাতে মাছ তুলে দিলো,
খাওয়া শেষে হোসেন আবার একটু শুলেন,
রিয়াজ ফোন করেছে,
আজ তার অফিসে মিটিং, সেখানেই খাবে সে আর আসলো না,
বিকেলে কলেজ থেকে রুহান আসলো,রাতে রিয়াজ ফিরার পর পরিবারের সবাই আবার একসাথে হলো ৷
পড়ালেখার পাশাপাশি চাকরি করার জন্যে হোসেন তার ছেলেকে বাহাবা দিলো,
—দেখলা,রিয়াজের মা,
আমার ছেলে এখন থেকেই নিজের পায়ে দাড়িয়ে গিয়েছে,
তবে বাপ, খেয়াল রাখবি পড়ালেখার যেনো কোনো ক্ষতি না হয় ৷
—জ্বী আব্বা,
রুহানের ক্রীকেটের প্রতি আগ্রহ দেখে হোসেন, বিরক্ত হলেন,
—রুহান, তুই পড়া লেখা মন দিয়ে কর, দেখ তোর বড় ভাই কথা, মতন চলবি ৷
মনে রাখবি বড় ভাই বাপের মতোই ৷
কথাটা বলতেই,
রোজিনার যেনো কেশে উঠলো হালকা ৷
—তোর ভাই যা বলে মেনে চলবি, আমার অবর্তমানে সেই তোর অভিভাবক ৷
রুহান, এমনিতেও তার বড়ভাই ভয় পায় এবং শ্রদ্ধাও করে তারপরেও হোসেন রোহানকে একটু উপদেশ দিয়ে দিলেন ৷
হোসেনের খাওয়া শেষ,
রিয়াজও উঠলো,
রোজিনা আগেই সিংকে প্লেট ধুচ্ছিলেন,
রুহান যেনো দেখলো, তার বড়ভাই মায়ের কোমরে হাত রাখলো!
কিন্তু সে অতোটা পাত্তা দিলো না ৷
রিয়াজ নিজের রুমের দিকে চলে যাওয়ার সময় হোসেন ছেলের কানেকানে কিছু বলে, হাতে কিছু টাকা গুজে! দিলেন ৷
মিনিট দশেক পর রিয়াজ, মায়ের রুমে গিয়ে, নক করলো,
আব্বা, আসবো
—ভেতরে আয় ৷
—আব্বা, আপনের জন্যে জিরা পানি নিয়ে আসলাম!
রিয়াজ একটা ২৫০ ml এর জিরাপানি টি টেবিলের উপর রাখলো ৷
রিয়াজ, চলে আসলেই ,
হোসেন ঢকঢক করে পুরুটা সাবার করলো,
রোজিনা দেখতে আবার ঝামেলা করবে, এমনিতেই টাকার বিষয় নিয়ে ফুলে আছে!
রাগলে কিন্তু তার বৌটাকে হেব্বী দেখায়, আজ একবার না নিলে অন্যায় হয়ে যাবে,
আসুক সে, ততক্ষনে আজকের পত্রিকাটা উল্টিয়ে নিই,
এমনসময় হোসেনের ফোন আসলো,
থানা থেকে ফোন,
—হোসেন সাহেব,
কালই আপনাকে আসতে হবে
ওসি স্যার তলব করেছেন!
—আচ্ছা,
গোলামীর চাকরি ছুটিতে এসেও তাদের গোলামী করতে হয়,
সে যেনো ওসির হুকুমের গোলাম !
মেজাজটা তার বিগড়ে গেলো ৷
রোজিনা যখন, কাজ সেরে এসেছেন,তখন হোসেন কালকের মতোই নাক ডাকছে!
রোজিনার অবশ্য কালকের মতো সেই তোঘঝোকও আর নেই,
শরীরের খাইটা রিয়াজ ভালো করেই মিটিয়েছে,
ওদিকে রিয়াজ চেয়ারে বসে বাড়াতে হাত বুলাচ্ছে আর মিনিট গুনছে!
ত্রিশ মিনিট পূর্ন হতেই সে আর দেরী করেনি,
সোজা মাতাপিতার শয়ন কক্ষে হাজির,
আস্তে করে দরজা লাগিয়ে, রেজিনার পাশে শুতেই রোজিনার চোখ খুলে গেলো!
—রিয়াজ, তোর আব্বা মাত্র শুলো,
জেগে যাবেন তো ৷
—চুপ একদম চুপ করে থাকো,
আব্বা জাগলে, আমার সমস্যা নাই, কিন্তু সমস্যা হইবো তোমার,
তাই একদম শব্দ করবা না ৷
রিয়াজ লুঙ্গিটা উল্টে খুলে, টি টেবিলের উপর রেখে দিলো,
এবার সে রোজিনার শাড়ির দিকে হাত বাড়ালো,
—এই, আমি শাড়ি খুলতে পারবো না, যা করার এমনিতেই করতে হবে ৷
—আচ্ছা, দাড়াও,
রিয়াজ, শাড়ি উপরের দিকে উঠালো, এবং মায়ের পা দুটো ভাজ করে তার উপর শুয়ে, রোজিনাকে পাগলের মতো আদর করতে লাগলো,
এর মাঝে কখন মা ছেলে মিলিত হয়ে গিয়েছে, কেউই টের পায়নি,
বাড়া তার আপন পথ খুজে নিয়েছে,
রিয়াজ সুধুই কোমর নাচাচ্ছে,
রোজিনা তার নোখ বসিয়ে দিচ্ছে ছেলের খোলা পিঠের উপর ৷
এদিকে রিহান, চুপিচুপি ভাইজানের ফোন আনতে, তার রুমে গিয়ে দেখে রিয়াজ নেই,
তাতে তার জন্যে সুবিধাই হলো, সে ফোন নিয়ে নিজের রুমে গিয়ে গেম খেলছে,
কিন্তু মায়ের রুমের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময়, খাটের ক্যাচক্যাচানি শুনে একটু শব্দ শোনার চেষ্ঠা করলো!
—নিশ্চ মা বাবার রতি ক্রিয়া চলছে,দরজার ফুটোদিয়ে দেখার চেষ্টা করলো সে,
ইস, বাবা মায়ের উপরে চড়ে বসে কোমর নাচ্চাচ্ছে,
ফেনের বাতাসের কারনে, হয়তো তাদের কথাবার্তা শুনা যাচ্ছেনা ৷
কি কাকতালীয় ব্যাপার তখনই কারেন্ট চলে গেলো, ফেনের শব্দ মিলিয়ে যেতেই এবার তার মায়ের সুখের শিতকার তার কানে স্পষ্ট হলো,
—রিয়াজ আস্তে কর!
—রিহান যেনো নিজের কানকে বিশ্বাস করতে পারছেনা!
—ভেতরে,মায়ের উপর চড়ে বসা লোকটি কি তাহলে ভাইয়া?