28-07-2019, 10:42 AM
(This post was last modified: 28-07-2019, 07:47 PM by Baban. Edited 1 time in total. Edited 1 time in total.)
ওদিকে জগ্গু আর বিন্দু বুড়ির ঘরে ঢুকেই গয়না বাক্স খোঁজা শুরু করে জগ্গু আলমারি খোলার জন্য বুড়ির বালিশ তলা থেকে আস্তে করে চাবি নেয় আর বিন্দু আলমারী খুলতে লেগে পরে.
এদিকে বুবাই এর বাথ্রুম করা হয়ে গেছে সে ক্যায়াচ করে কিসের একটা শব্দ পাই .সে ঠাকুমার ঘরের দিকে আসতে থাকে. ওদিকে আলমারির শব্দে গিন্নি মা জেগে উঠে কে কে করতে থাকে. অন্ধকারে বয়স্কা মহিলা কিছু দেখতে পাননা।কিন্তু ওরা ঠিক ওকে দেখতে থাকল।গিন্নি মা বিছানা থেকে নেমে আলমারির দিকে আসতে থাকে এমন সময় জগ্গু গিন্নি মার পায়ের ওপর হালকা করে পা বাড়িয়ে দেয়.বাস আরকি? গিন্নি মা মুখ থুবড়ে পরে আওওওও করে আওয়াজ করেই অজ্ঞান.এদিকে বাচ্চাটার আওয়াজ পেয়ে ওরা দুজনে লুকিয়ে পরে. বুবাই ঘরে ঢুকে ঠাকুমা কে বিছানায় না পেয়ে এগিয়ে গিয়ে তাকে পরে থাকতে দেখে আর আলমারি খোলা দেখে মা মা বলে চিল্লিয়ে ওঠে. অমনি জাগ্গু ওর মুখ চেপে ধরে ।
বিন্দু কে জগ্গু বললো : এই বাচ্চাটা সব দেখে ফেলেছে. সবাই জেনে যাবে.একে বাঁচিয়ে রাখা ঠিক হবেনা. কি বলিস?
তখনি বুবাই জগ্গুর হাতে কামড় দিয়ে ওখান থেকে পালাল।
জগ্গু: আঃ! সালা কামড়ে পালালো.এবার কি হবে রে বিন্দু? ও সবাই কে বলে দেবে. বিন্দু হেসে উঠলো আরে কাকে বলবে ওর মা ছাড়া কেউ এখন নেই.জগ্গু: আরে শালি ওর মা জানলে কি আমরা আস্ত থাকব?
বিন্দু: ওরে বুদ্ধু ওর মা জানলেও কাউকে কিছু বলতে পারবেনা.আমি ঠিক সামলে নেব. চল আমার ঘরে পালাই. তার আগে আলমারী লাগিয়ে দিয়ে চাবি রেখে দেই বালিশের নিচে.
বুবাই ভূত দানব এর ভয়ে পেয়ে মা মা করে কাঁদতে কাঁদতে ঘুমিয়ে পরে.
পরের দিন সবাই জানতে পেরে ওকে হাসপাতালে নিয়ে যায়.কোমল বাবুও সে দিন ফিরেই মা কে নিয়ে হাসপাতাল যান আর বলে যান তিনি ফিরবেন না. রাতে ওখানেই থাকবেন. ওদিকে সবাই ভাবে গিন্নি মা রাতে পরে গিয়ে অজ্ঞান. বিন্দু জগ্গু নতুন বুদ্ধি বার করে যাতে তাদের দুজনেরই লাভ হয়. আবার রাত আসে.বুবাই এর ভয় সকাল থেকেই জোর . বুবাই তার মাকে সব বলে. "একটা দৈত্য আমার মুখ চেপে ধরে ছিলো মা" মধু ঘাবড়ে যায়. সে ছেলেকে বুঝিয়ে নিচে খাবার গরম করতে নামে.ওদিকে বুবাই ঘরে একা. আর তারপর যা হলো তা মধু ভাবতেও পারেনি. খাবার নিয়ে ওপরে উঠে ঘরে ঢোকার মুখে মধু দেখলো বিন্দু বুবাই কে কি একটা খাইয়ে দিলো. আর বুবাই খেতে খেতে ঝিমিয়ে পড়ল. একটা বিপদ দেখে মধু দৌড়ে ঘরে এসেই বিন্দু কে রেগে গিয়ে জিজ্ঞেস করল ওকে কি করলি তুই? ওর কি হলো? অমনি পেছন থেকে একজন মধু কে জড়িয়ে ধরে বললো: তোমার ছেলে ভালোই আছে. কিন্তু তুমি যদি চাও ও ভালো থাকুক তাহলে এস আমরা একটু মস্তি করি. মধু: জগ্গু তুমি! এই বলে সে কোনো রকমে নিজেকে ছাড়িয়ে ঘর থেকে বেরিয়ে যায়। জগ্গু ওর পিছু নেয়. নিচে নামতে নামতে জগ্গু ওকে ধরে ফেলে আর কাঁধে তুলে ওকে বিন্দুর ঘরের নিয়ে গেল।
এদিকে বুবাই এর বাথ্রুম করা হয়ে গেছে সে ক্যায়াচ করে কিসের একটা শব্দ পাই .সে ঠাকুমার ঘরের দিকে আসতে থাকে. ওদিকে আলমারির শব্দে গিন্নি মা জেগে উঠে কে কে করতে থাকে. অন্ধকারে বয়স্কা মহিলা কিছু দেখতে পাননা।কিন্তু ওরা ঠিক ওকে দেখতে থাকল।গিন্নি মা বিছানা থেকে নেমে আলমারির দিকে আসতে থাকে এমন সময় জগ্গু গিন্নি মার পায়ের ওপর হালকা করে পা বাড়িয়ে দেয়.বাস আরকি? গিন্নি মা মুখ থুবড়ে পরে আওওওও করে আওয়াজ করেই অজ্ঞান.এদিকে বাচ্চাটার আওয়াজ পেয়ে ওরা দুজনে লুকিয়ে পরে. বুবাই ঘরে ঢুকে ঠাকুমা কে বিছানায় না পেয়ে এগিয়ে গিয়ে তাকে পরে থাকতে দেখে আর আলমারি খোলা দেখে মা মা বলে চিল্লিয়ে ওঠে. অমনি জাগ্গু ওর মুখ চেপে ধরে ।
বিন্দু কে জগ্গু বললো : এই বাচ্চাটা সব দেখে ফেলেছে. সবাই জেনে যাবে.একে বাঁচিয়ে রাখা ঠিক হবেনা. কি বলিস?
তখনি বুবাই জগ্গুর হাতে কামড় দিয়ে ওখান থেকে পালাল।
জগ্গু: আঃ! সালা কামড়ে পালালো.এবার কি হবে রে বিন্দু? ও সবাই কে বলে দেবে. বিন্দু হেসে উঠলো আরে কাকে বলবে ওর মা ছাড়া কেউ এখন নেই.জগ্গু: আরে শালি ওর মা জানলে কি আমরা আস্ত থাকব?
বিন্দু: ওরে বুদ্ধু ওর মা জানলেও কাউকে কিছু বলতে পারবেনা.আমি ঠিক সামলে নেব. চল আমার ঘরে পালাই. তার আগে আলমারী লাগিয়ে দিয়ে চাবি রেখে দেই বালিশের নিচে.
বুবাই ভূত দানব এর ভয়ে পেয়ে মা মা করে কাঁদতে কাঁদতে ঘুমিয়ে পরে.
পরের দিন সবাই জানতে পেরে ওকে হাসপাতালে নিয়ে যায়.কোমল বাবুও সে দিন ফিরেই মা কে নিয়ে হাসপাতাল যান আর বলে যান তিনি ফিরবেন না. রাতে ওখানেই থাকবেন. ওদিকে সবাই ভাবে গিন্নি মা রাতে পরে গিয়ে অজ্ঞান. বিন্দু জগ্গু নতুন বুদ্ধি বার করে যাতে তাদের দুজনেরই লাভ হয়. আবার রাত আসে.বুবাই এর ভয় সকাল থেকেই জোর . বুবাই তার মাকে সব বলে. "একটা দৈত্য আমার মুখ চেপে ধরে ছিলো মা" মধু ঘাবড়ে যায়. সে ছেলেকে বুঝিয়ে নিচে খাবার গরম করতে নামে.ওদিকে বুবাই ঘরে একা. আর তারপর যা হলো তা মধু ভাবতেও পারেনি. খাবার নিয়ে ওপরে উঠে ঘরে ঢোকার মুখে মধু দেখলো বিন্দু বুবাই কে কি একটা খাইয়ে দিলো. আর বুবাই খেতে খেতে ঝিমিয়ে পড়ল. একটা বিপদ দেখে মধু দৌড়ে ঘরে এসেই বিন্দু কে রেগে গিয়ে জিজ্ঞেস করল ওকে কি করলি তুই? ওর কি হলো? অমনি পেছন থেকে একজন মধু কে জড়িয়ে ধরে বললো: তোমার ছেলে ভালোই আছে. কিন্তু তুমি যদি চাও ও ভালো থাকুক তাহলে এস আমরা একটু মস্তি করি. মধু: জগ্গু তুমি! এই বলে সে কোনো রকমে নিজেকে ছাড়িয়ে ঘর থেকে বেরিয়ে যায়। জগ্গু ওর পিছু নেয়. নিচে নামতে নামতে জগ্গু ওকে ধরে ফেলে আর কাঁধে তুলে ওকে বিন্দুর ঘরের নিয়ে গেল।