26-07-2019, 06:06 AM
২৫
৪.৩০ এ আমরা রেডি হলাম। অনেক দিন পর মাকে আজকে দারুন হট লাগছে, মনে হলো আমার ২ বছরের আগের মা আমার কাছে ফিরে এসেছে। মা ঠোঁটে হালকা লাল লিপস্টিক নিয়েছে, কালো রংয়ের শাড়ীর সঙ্গে হাতা কাটা মেসিং ব্লাউজে মায়ের ফর্সা পিঠটা অনেকখানী দেখা যাচ্ছে । তার উপর মায়ের ৩৮ সাইজের উচু পাছায় মাকে কাম দেবীর মত লাগছে। সত্যিই অনেকদিন পর মায়ের হট ও সেক্সি লুক দেখে মাকে বললাম-মা তোমাকে আজকে খুবই সুন্দর লাগছে, মা একটু হেসে বলল সত্যিই সোনা, আমি বললাম-হ্যা মা সত্যিই তোমাকে আজকে অসাধারণ লাগছে। মা তখল বলল- এখন আমার তারিফ করতে হবে না তাড়াতাড়ি চলো না হলো লেট হয়ে যাবো। বিকাল ৫ দিকে আমরা ডাক্তারের চেম্বারে পৌছালাম, ৫.৩০ এ ডাক্তার মাকে দেখে কিছু টেস্ট দিলেন, টেস্টগুলো করিয়ে সন্ধ্যা ৭.৩০ এর মধ্যেই ডাক্তারকে দেখালাম। ডাক্তার দেখে বললেন, আপনি মানসিকভাবে চিন্তিত থাকেন, ভয়ের কিছুই নেই, হার্টে সামান্য প্রবেলম, সবসময় হাসিখুসি থাকবেন, সব ঠিক হয়ে যাবে। ডাক্তার ৭ দিনের ওষুধ লিখে দিয়ে ৭দিন পর আবার নতুন করে ঐ সকল টেস্ট রিপোর্ট নিয়ে আসতে বললেন। ৮ টার দিকে নেহা ফোন দিয়ে মায়ের ব্যাপারে জানতে চাইলে, ওকে সবকিছু জানালাম। ডাক্তারের চেম্বারের পাশের মেডিকেল স্টোর থেকে মায়ের ওষুধ নিলাম। তারপর মাকে নিকে একটা রেস্টুরেন্টে গেলাম। দেখলাম কিছু ইয়ং ছেলে মায়ের দিকে হা করে তাকিয়ে আছে। আমরা একটা টেবিলে বসে খাবার অর্ডার দিলাম। আমি চুপি চুপি মাকে বললাম-দেখো ছেলেগুলো তোমাকে কিভাবে দেখছে, বলেছিলাম না তোমাকে আজকে খুব হট লাগছে। মা আমার মুখে হট শব্দ শুনে লজ্জা পেয়ে হেসে ফেলে বলল, তুইও তো ঐ ছেলেগুলোর মতো আমাকে দেখছিস। আমি বললাম-আমার মাকে তো আমি দেখবই। তখন মা অনুযোগের সুরে আমাকে বলল-কই তোর বাবা মারা যাবার পর তো তুমি আমাকে কখনও ওভাবে দেখিসনি। আমি বললাম-মা এজন্য আমি নিজেকে কখনও ক্ষমা করতে পারবো না। তোমার কাছে ক্ষমা চাওয়ার মুখও আমার নেই। তবুই পারলে আমাকে ক্ষমা করে দিও। মা বলল-খোকা লোকজন শুনতে পাবে, তাড়াতাড়ি খেয়ে হোটেলে চলো।
৪.৩০ এ আমরা রেডি হলাম। অনেক দিন পর মাকে আজকে দারুন হট লাগছে, মনে হলো আমার ২ বছরের আগের মা আমার কাছে ফিরে এসেছে। মা ঠোঁটে হালকা লাল লিপস্টিক নিয়েছে, কালো রংয়ের শাড়ীর সঙ্গে হাতা কাটা মেসিং ব্লাউজে মায়ের ফর্সা পিঠটা অনেকখানী দেখা যাচ্ছে । তার উপর মায়ের ৩৮ সাইজের উচু পাছায় মাকে কাম দেবীর মত লাগছে। সত্যিই অনেকদিন পর মায়ের হট ও সেক্সি লুক দেখে মাকে বললাম-মা তোমাকে আজকে খুবই সুন্দর লাগছে, মা একটু হেসে বলল সত্যিই সোনা, আমি বললাম-হ্যা মা সত্যিই তোমাকে আজকে অসাধারণ লাগছে। মা তখল বলল- এখন আমার তারিফ করতে হবে না তাড়াতাড়ি চলো না হলো লেট হয়ে যাবো। বিকাল ৫ দিকে আমরা ডাক্তারের চেম্বারে পৌছালাম, ৫.৩০ এ ডাক্তার মাকে দেখে কিছু টেস্ট দিলেন, টেস্টগুলো করিয়ে সন্ধ্যা ৭.৩০ এর মধ্যেই ডাক্তারকে দেখালাম। ডাক্তার দেখে বললেন, আপনি মানসিকভাবে চিন্তিত থাকেন, ভয়ের কিছুই নেই, হার্টে সামান্য প্রবেলম, সবসময় হাসিখুসি থাকবেন, সব ঠিক হয়ে যাবে। ডাক্তার ৭ দিনের ওষুধ লিখে দিয়ে ৭দিন পর আবার নতুন করে ঐ সকল টেস্ট রিপোর্ট নিয়ে আসতে বললেন। ৮ টার দিকে নেহা ফোন দিয়ে মায়ের ব্যাপারে জানতে চাইলে, ওকে সবকিছু জানালাম। ডাক্তারের চেম্বারের পাশের মেডিকেল স্টোর থেকে মায়ের ওষুধ নিলাম। তারপর মাকে নিকে একটা রেস্টুরেন্টে গেলাম। দেখলাম কিছু ইয়ং ছেলে মায়ের দিকে হা করে তাকিয়ে আছে। আমরা একটা টেবিলে বসে খাবার অর্ডার দিলাম। আমি চুপি চুপি মাকে বললাম-দেখো ছেলেগুলো তোমাকে কিভাবে দেখছে, বলেছিলাম না তোমাকে আজকে খুব হট লাগছে। মা আমার মুখে হট শব্দ শুনে লজ্জা পেয়ে হেসে ফেলে বলল, তুইও তো ঐ ছেলেগুলোর মতো আমাকে দেখছিস। আমি বললাম-আমার মাকে তো আমি দেখবই। তখন মা অনুযোগের সুরে আমাকে বলল-কই তোর বাবা মারা যাবার পর তো তুমি আমাকে কখনও ওভাবে দেখিসনি। আমি বললাম-মা এজন্য আমি নিজেকে কখনও ক্ষমা করতে পারবো না। তোমার কাছে ক্ষমা চাওয়ার মুখও আমার নেই। তবুই পারলে আমাকে ক্ষমা করে দিও। মা বলল-খোকা লোকজন শুনতে পাবে, তাড়াতাড়ি খেয়ে হোটেলে চলো।