26-07-2019, 12:55 AM
(This post was last modified: 24-01-2024, 04:07 AM by Niltara. Edited 6 times in total. Edited 6 times in total.)
cont......
এদিকে মিসেস চারুলতা ভাবছেন কিহলো আজ ,আশ্চর্য এইটুকু ব্যাপারটা নিয়ে নিজের ছেলেকে এতটা বোকাঝোকানি করাটা মোটেই সুবিধার ছিলোনা। দোষটা পুরোপুরি তারি ,উনিইতো হঠাৎ রুমে ঢুকে গিয়ে কান্ডটা করে বসলেন এর জন্য ছেলের উপর রাগ করাটা মোটেই ভালো দেখায়না। অন্যদিকে ছেলে ভাবতে থাকে আমার যৌনাঙ্গ দেখেকি মায়ের মধ্যে কি কোনোরকম শিহরণ জাগে সেইসময়। না সেটাও কি সম্ভব ,নিজের পেটের ছেলের গুপ্ত জিনিস দেখে কি কোনো মায়ের এরকম কিছু হতে পারে ? মনের মধ্যে দাগ কাটে এই প্রশ্নের কিন্তু উত্তর মেলেনা। যদি সেরকম কিছু হয় তাহলে কি সেটা মায়ের মমতা থেকে মায়ের মমতায় ভরা যৌনতায় পরিণত হবে এইসব ভাবতে ভাবতে কখন যে ছেলে ঘুমিয়ে পরে তার কোনো খেয়াল নেই।
এরপর দুতিন দিন মা কালুর সাথে জমিজমার কাজ নিয়ে খুব ব্যাস্ত থাকায় আর সেরকম সময় মায়ের সাথে কাটেনি,কিন্তু যতটুকুই কেটেছে সেটাতে মায়ের আচার আচরণ খুবই সাধারণ আর স্বাভাবিক পেলাম ,মনেমনে চিন্তা এলো তাহলে সেটা কোনো দুঃস্বপ্ন ছিলো নাকি সত্যই সেরকম কিছু ঘটেছিলো,তারপরে মনে হলো নাহঃ সকালে টেবিলে রাখা দুধের গ্লাস প্রমান করে দেয় যে সেটা কোনো স্বপ্ন ছিলোনা।সেদিন মা বাড়ীতেই ছিলো আমিও নিচের রুমে বিছানায় বুকে ভর শুয়ে শুয়ে খোলা জানলার দিকে তাকিয়ে একটা গল্পের বই পড়ছিলাম ,এবার একটা জিনিস বলে রাখি জানলার পাশ দিয়ে নালা বয়ে গেছে সেখানে গ্রামের বাচ্চাবাচ্চা ছেলেমেয়েরা হিসিপটি এইসব করে আর এই জায়গাটাও খুব নিরিবিলি এদিকে কেউ আসে না ,সেদিন বুঝেছিলাম মানুষের যৌনাঙ্গের প্রতি আকর্ষণ ছোটবেলা থেকেই জেগে ওঠে ,অবশ্য যে সব বাচ্চাছেলেমেয়েরা আসে সেখানে তাদের সবাইকেই আমরা চিনি আর এইদুতিনদিন জন্য এখানে আসা হয় তাতে আবার কিয়াছে বারণ করার। দুটো ছোটোছোটো মেয়ে ফ্রক পরে এলো নালীর সামনে এসে দাঁড়ালো তাদের আমার চেনা ওরা আসলে দুই বোন একজন রুমি (৭বছর)আর একজন টুকু(৫বছর) .
আমি বইপড়া ছেড়ে তাদের দেখতে থাকলাম যে ওরা কিকরছে ,প্রথমেই দেখি দুজনে ফ্রকের উপর দিয়েই কোমরের পাশে দুহাত নিয়ে গিয়ে নিজের প্যান্টি টেনে নামাবার চেষ্টা করছে দেখলাম ,প্যান্টি হাটু অবধি নামিয়ে নালীর ধারে বসে গেলো দুজনে সামনের দিকে দুজনের ফ্রক তোলা হাঁটুতে প্যান্টি ফেঁসে রয়েছে ,বাচামেয়েদের প্যান্টির রংও বেশ ডোরাকাটা রংবেরঙের দাগ দেওয়া আবার কারুর ফুলফুল চাপ দেওয়া থাকে। দুজনেই হিসি করছে একসাথে বেশ লাগছে দেখে দুটি হাফ ইঞ্চি সাইজের চেরা ফাটলের হিসু থেকে পেচ্ছাপ বেরিয়ে আসছে দেখে। এর কিছুক্ষনেই দেখি একটি ৬ বছরের ছেলে এসে দাঁড়ায় ওদের সামনে ছেলেটির নাম কিশোর একটি অবাঙালী ছেলে সামনের মুদির দোকানীর ছেলে নাম কিশোর ,এটা নিশ্চিত এদের দেখেই ছেলেটা ছুটে এলো
আর এসেই বলে -রুমিদিদি হামভি বেঠে
রুমি-হ্যা তেরা লাগছেতো বস যা
ছেলেটা তাড়াতাড়ি নিজের বোতাম দেওয়া প্যান্ট পুরো খুলে পা থেকে গলিয়ে নিয়ে রুমির পাশেই বসে নিজের প্যান্ট হাতে ধরে। আর বসে পরেই সে রুমির ফ্রমের দুপায়ের ফাঁকের দিকে রুমি ছোট্ট হিসুর চেরার দিকে তাকায় আর অবাক একটা কান্ড রুমি আর টুকুর ফ্রকের ফাঁকের দিকে তাকালেই কিশোরের ছোট্ট কালো নুনু তিরতির করে কাঁপুনি দেয় মাঝেমাঝে। টুকু কিশোরের তাকানো দেখে বলে-দিদি দেখ কিশোর আমাদের হিসু দেখছে।
রুমি-দেখুক কিহলো তাতে আমারওতো ওঁর চুকু দেখছি দেখ দেখ কেমন নড়ছে {টুকু কিশোরের নুনুর দিকে তাকায় )
টুকু-দিদি আমাদের হিসু কিশোরের মতো নেই কেনো
রুমি-আরে আমাদের এমনি হয় ওতো ছেলে ওদের ওরকমই হয়
কিশোর-রুমিদিদি দেখ মেরে পেশাপ কীতনা দূর জাতা হে বলে বসেবসেই কোমর উঁচিয়ে পেচ্ছাপ করে। তুমলোগোকে কেইস চ্যাপ্টা হে আচ্ছা নাহি। একটা জিনিস বোঝা যায় যে জৌনের প্রতি কোনোকিছু জানা না থাকলে যৌনাঙ্গের প্রতি আকর্ষণ ছোটবেলা থেকেই তৈরী হয়ে যায় সকলের।
এদিকে হটাৎ মনে হলো মা পেছনে দাঁড়িয়ে পশে রাখা ছোট আয়নায় দেখলাম হ্যা মা দাঁড়িয়ে ,আমি যা দেখছি সেটাই মাও দেখছে আর এদিকে বাচ্চাগুলো চলে যেতেই দেখি মা চুপচাপ আমাকে কোনো টু শব্দ না করেই ওখান থেকে চলে যায় ,মানে এমন ভান করে গেলো জেন্ আমি দেখিনি মাকে এখনা এসেছিলো বলে। যাইহোক
সেদিন বিকেলবেলা কালুর সাথে গ্রামের হাট দেখতে গেছিলাম এখানে সপ্তাহে প্রায় দুদিন হাটের মতন বসে তাই সেই চলনটা এখনো চলছে যদিও গ্রামে বাজার হাট সবই চলে এসেছে। ফিরতে রাট ৯টা বেজে যায় ,আমি তখনি বুঝে গেলাম আজ মায়ের রাগ থেকে নিস্তার নেই ,যেই বাড়ীর ভেতর গেলাম যা ভাবলাম তাই মায়ের রাগের প্রকপ শুরু হলো ---
মা- বাড়ী ফেরার দরকার কি ছিল জানিসনা তুই এটা গ্রাম আমাদের শহর নয় যে এতো রাত অবধি বাইরে থাকবি ,যা গিয়ে হাত পা ধুয়ে নে আর খাবার খেয়ে আমায় উদ্দ্বার করো যাও এই বলে মা রাগে বিড়বিড় করতে করতে রান্নাঘরে চলে যায়.আর আমিও কোনো কথা না বলে সোজা হাত মুখ ধুয়ে খাবার খেলাম।আর মায়ের রাগ তখনত্ত কমেনি দেখে আসলে একয়েক মাস থেকে মা কেমন যেন খিটখিটে রাগ মেজাজি হয়ে যাচ্ছে সেটা লক্ষ্য করলাম,তাই আমি চুপচাপ মশারিটা টাঙালাম আর তার ভিতর ঢুকে পড়লাম কোনো কথা মায়ের সাথে বলতে না হয় এই ভেবে আবার যদি রেগে কিছু বলে তাই ভেবে। আমি এমনি চোখ বন্ধ করে শুয়ে রইলাম দেখলাম হালকা চোখ মেলে মা আবার আগের দিনেরঁ মতো দুধের গ্লাস টেবিলে রেখে বিড়বিড় করে বলে সময় হলে খেয়ে নিস্ বলে দেখে আমি মশারি ভেতর শুয়ে আছি আর আমি ঘুমের ভান করার মতো করে বললাম হুউমম মাআ খেয়ে নেবো।মা একবার আমার দিকে তাকালো আর তাকিয়ে দেখে যে মশারি ঠিকঠাক করে বিছানার সাথে গুঁজে দেওয়া নেই।
মা-এতো তারা কিসের কেজানে মশারি ঠিক করে গোছাতেই জানেনা বলে নিজেই এসে মশারির ভেতরে ঢুকে পড়ে বিছানার উপর হামাগুড়ি দিয়ে উঠে আসে আর আমি যেহেতু লম্বালম্বি শুয়ে আছি তাই আমাকে মা আমার বুকের উপর দিয়ে আমাকে ক্রস করার মতো করে আমার বিছানার উল্টোদিকের মশারি বিছানার সাথে গুঁজতে শুরু করে ,অসুবিধা হলো আমার মাথার উপর বালিশের দিকে মশারি বিছানার সাথে গোঁজা দিতে তখন মাকে আমার মুখের উপর দিয়ে যেতে হয় তখন মাকে আমার মাথার উপর দিয়ে নিজের হাত নিয়ে যেতে হয় আর সেই সময় মায়ের বুকটা ঠিক চলে আসে আমার্ মুখের উপর যদিও মায়ের বুকের সাথে আমার মুখটা ছোয়া লাগেনি যেহেতু মা শাড়ী পরেছিলো তাই মায়ের বুকের দিকের শাড়ী আমার মুখের দিকে ঝুলে আসছিলো আর মুখে ছুঁয়ে যাচ্ছিলো মায়ের শাড়ীটা। মা তখনও দেখি কীজেন বিড়বিড় করে রেগে বলছে। এরই মধ্যে আমি একটা কান্ড করলাম আমি মাথাটা একটু উঁচু করে মায়ের বুকেই শাড়ীর উপর থেকে নিজের মুখটাকে ডানদিক থেকে বাদীকে করলাম মানে মায়ের বুকে মুখটা হালকা হলেও শাড়ীর উপর দিয়েই ঘষে দিলাম। মা মনে হলো খুব জোর শরীরটাকে কাঁপালো আর কিযেন বিড়বিড় করে বলছিলো সেটা মায়ের থেমে চুপ মেরে গেছিলো আর বুকটাকে সোজা করে আমার দিকে তাকালো আমি তখন চোখ বন্ধ করেই ঘুমের ভান করে বলে গেলাম উন্নন মা তুমি যাও আমি পরে খেয়ে নেবো। মাকে দেখলাম মা মশারী থেকে বেরিয়ে দরজাটা ভিজিয়ে নিজের ঘরে চলে গেলো।
এর পরের দিন মা বললো এই গ্রামের পঞ্চায়েত প্রধানের মেয়ের বিয়ের নেমন্তন্ন করেছে তাই আমাদের যেতে হবে ,আজি বিয়েটা তাই দুপুরে আর রাতের বেলা খাওয়াদাওয়া আছে তার জন্য আমাদের যেতেই হবে ,প্রধান বাবু খুব রিকোয়েস্ট করে গেছেন নাকি মাকে। মা নিজের একটা ছোট ব্যাগে দুটো সেট কাপড় নিয়ে আমাকেও বললো দুসেট কাপড় ভরে নিতে। মার্ কথামতো আমি একটা ছোট ব্যাগে ভরে নিলাম। সকালের জলখাবার মা বানিয়েছিলো সেটা খেয়েই আমরা প্রধানের বাড়ী গেলাম,সে কি আয়োজন প্রধানের মেয়ের বিয়ে বলে কথা ,বাড়ীটাও সেরকম বিশাল চারিদিকে সুন্দর বাগান তার মাঝে বাড়ি পুরোটা অবশ্যই উঁচু পাচীল দিয়ে ঘেরা। প্রধানের স্ত্রী রত্না কাকিমা অতিথি আপ্যায়ন করে আমাদের রুমে নিয়ে গেলেন ,আমাদের যে রুম দেওয়া হলো সেটা বেশ বড়ো ছিলো তাতে এটাচড বাথরুম ছিল আর ডবল বেড সাইজের একটা বিছানা পাশে রাখা ছিল লম্বা বেশ বড়ো একটা সোফা কিন্তু সেটা ছিল পুরোটাই দামি কাঠ দিয়ে তৈরী আর উপরে একটা ঝাড়বাতি ঝুলছে সেটাও বেশ দামী মনে হলো। যাইহোক দামী না কমদামী সেটা নিয়ে আমাদের কিকাজ আমাদেরতো আজকে রাতটুকু পেরিয়ে যাওয়া নিয়ে দরকার।মা বিছানার উপর ব্যাগ গুলো রেখে বললো-আমি একটু ফ্রেশ হয়ে নি আর মাকে দেখলাম মা ব্যাগ খুলে একটা শাড়ী বের করে বিছানায় রাখলো তারপর মা বাথরুমে ঢুকে গেলো আর আমি এই ফাঁকে ভাবলাম নিচে গিয়ে দেখি কিহচ্ছে নিচে গিয়ে প্রধানের ছেলে নবরঞ্জণ ,সবাই নবাদা বলেই ডাকে আমাকে দেখেই বললো কেমন আছিস চল জাবি পুকুরে স্নান করতে আমরা যাচ্ছি।আমিতো এমনিতেই পুকুরে স্নান শুনলেই মেতে উঠি ,রাজিও হয়ে গেলাম যাবার জন্য আর বললাম দাড়াও নবদা আমি তোয়ালে নিয়ে আসছি বলে আমি আবার সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠে গিয়ে নিজের রুমের দরজা খুলাম যেটা আমি বেরোবার সময় শুধু হালকা ভেজিয়ে গেছিলাম,আর হলো এক কান্ড। মা বিছানার পাশে দাঁড়িয়ে শুধু ব্লাউস আর সায়া পরে। আর আমাকে দেখেই হড়বড় করে বিছানায় রাখা শাড়ীটা দুহাতে করে বুকের মধ্যে জড়ো করে ধরে দাঁড়িয়ে রইলো আর ঐরকম ভাবে শাড়ীটা ধরাতে মায়ের গলা থেকে নাভীর নিচ অবধি ঢাকা হয়ে গেলো শাড়ীতে কিন্তু নিচের দিকে সায়াটা দেখা যায় মায়ের হলুদ রঙের সায়া আর সেই সায়ার মাঝে নাভীর নিচে ইংরেজির v আকৃতির ফাটল যেটা দিয়ে মায়ের নাভীর নিচের পরিস্কার ফর্সা তলপেট হালকা দেখা যাচ্ছে যেখানে সায়ার দড়িতে হয়ে ওঠা দাগ সেটাও বোঝা যাচ্ছে । আমি এর আগেও মাকে এইরকম ভাবে শুধু সায়াব্লাউস পরা অবস্থায় দেখেছি কিন্তু মা কখনোই শাড়ী দিয়ে নিজের শরীরটাকে এরকম ভাবে ঢাকার চেষ্টা করেনি। তবে আমি এখন ইচ্ছাকৃত ভাবে মায়ের কোমরের দিকে নাভীর নিচে সায়ার সেই ফাটলের দিকে তাকিয়ে আছি আর বললাম নবদার সাথে পুকুরে যাব স্নান করতে তোয়ালেটা কোথায় বলে আমি হাটু গেড়ে বিছানার পাশে বসে নিজের ব্যাগের মধ্যে তোয়ালে খুঁজতে শুরু করলাম। এর কিছু দিন মায়ের সাথে যখন পুকুরে গেছিলাম আর তখন আমার সায়ার ফাঁকে তাকানোতে মা কিরকম চোখটা কটমট করে রেগে তাকিয়ে ছিল কিন্তু আজ সেরকম কিছু মায়ের দেখছিনা। বরং আজ যতই আমি সায়ার ফাঁকে তাকাচ্ছি মায়ের শরীরটাকে কেমন জেন্ কাপুনি দিচ্ছে আর নিঃস্বাস যেন বাড়ছে ক্রমাগত মায়ের। আমি তোয়ালেটা ব্যাগ থেকে বের করে এইতো মা পেলাম বলে উঠে দাঁড়ালাম।আর আমার উঠে দাঁড়াতেই মা নিজের বা হাত ঢিলে করে ঝাকালো তাতে হলো কি জড়ো হয়ে থাকা শাড়ীটা আলগা হয়ে কোমরের নিচে থেকে পা অবধি শাড়ীটা নেমে গিয়ে মায়ের সায়া ঢেকে দিলো আর সায়ার ফাটল দেখা গেলোনা। তাহলেকি মা ইচ্ছে করেই শাড়ীটা ঠিক করেনি ,মাওকি আমার সাথে এরকম করে মজা নিচ্ছে। তোয়ালেটা নিয়ে আমি বেরিয়ে গেলাম আর দরজার কাছে যেতেই পেছন দিক থেকে মাএর গলায় এলো বেশিক্ষন থাকিসনা তাড়াতাড়ি ফিরবি।মায়ের এই কথায় কোনোরকমের রাগ ছিলোনা ছিল শুধু শাসন।একঘন্টা বাদে আমি যখন ফিরলাম তখন ঘরের মধ্যে মা ছিলোনা মা হয়তো নিচে বিয়ে দেখতে গেছিলো গ্রামে বিয়েটা দুপুরে ছিল রাতে খাবারের ব্যাবস্থা ছিল। আর বিয়ের মণ্ডপ যেটা করা হয়েছিল সেটা ছিল এইবাড়ীটার পেছনে বিশাল ফাঁকা মাঠের মতো জায়গায় সেই খানেই খাওদাওয়ার ব্যাবস্থাও ছিল প্যান্ডেল করে। আমি যেহেতু পুকুরে এতক্ষন স্নানের জঁন্য একটু ক্লান্ত হয়েছিলাম তাই আর বেরোলাম না উপরের খাবার আনা হলো আমার জন্য আমি সেই খাবার খেয়ে একটা টিশার্ট আর বালমুন্ডা পরেই বিছানায় বালিশে হেলান দিয়ে বসে মোবাইল ঘাঁটছিলাম। এরপর প্রায় একদের ঘন্টা পর মা এলো আর মা এসে দরজাটা লাগিয়ে দিয়ে আমাকে বলতে বলতে ঘরে ঢুকছে -কিরে কিছু খেয়েছিস {মা আমার খাবার নিয়ে খুবই চিন্তা করে} ,মায়ের পরনে ছিল ছাপা নীলরংয়ের শাড়ী তার সাথে ম্যাচিং ব্লাউস কানে সোনার দুল,গলায় লম্বা সোনার হার আর হাতেও দেখলাম সোনার দুদুটো চুরি পড়া। এসেই ড্রেসিং টেবলের সামনে বসলো আমার দিকে মায়ের পিঠের দিক মানে মা আমার দিকে উল্টো করে বসে। টেবিলে বসে প্রথমেই মা নিজের হাতদুটোকে পিছনে করে নিজের চুলের খোঁপা খুললো আর দুহাত দিয়েই চুলটাকে ঝেড়ে পিঠের দিকে এলো মেলো করে দিলো তারপর গলা থেকে সোনার হার গলিয়ে বের করতে করতে বললো -বাইরে কি বড়োসড়ো আয়োজন দেখেছিস ভাবা যায় গ্রামে এরকম করে ধুমধাম করে বিয়ে বাড়ী। তারপর এক এক করে হাতের চুরি কানের দুল খুলে ড্রয়ারে রাখলো।
আমি-মা ওগুলো খুলে দিলে যে তুমি কি আর এখন যাবেনা নিচে। সাথেসাথেই মা ঘাড়টা ঘুরিয়ে জবাব দেয় খুব ক্লান্ত লাগছে আর গরমে ঠিক লাগছেনা তাই ফিরে এলাম। একটু না রেস্ট নিয়ে ভালো লাগবে না.
আমি-তুমি খাবার খেয়েছো তো ?
মা-এইতো খাবার খেলাম তারপরিতো আর ওখানে থাকতে পারলাম না চলে এলাম।মা এবার একটা পুরোনো শাড়ী ব্লাউস নিয়ে বাথরুমে ঢুকে গেলো। এদিকে এখানে এসে কাদাজলে পুকুরে স্নান করার জন্য আমার শরীর কেমন মেজমেজ করতে লেগেছিলো আর একটু সর্দি সর্দি ভাব আসছিলো মনে হচ্ছে জ্বর আসবে।হ্যা আর ভাবতে ভাবতেই গায়ে যেন গরম ভাব অনুভূতি হচ্ছে ঠিক যেন জ্বরের লক্ষণ তাই আমি বিছানায় কপালে ডান হাত দিয়ে চোখ বন্ধ করে শুয়ে রইলাম। মা বেশ আটপৌরে শাড়ীটা করে ভালো করে নিজের শরীরটা ঢাকা দিয়ে একটা হাত মানে নিজের বাহাতটা আঁচলের তলায় ব্লাউসের হুক লাগাতে লাগাতে বেরোচ্ছে আর মায়ের শাড়ীটা এমনভাবে ঢাকা যে শুধু আঁচলের তলায় মায়ের হাতের নাড়াচারা ছাড়া কিছুই বোঝা যায় না। এদিকে মা আমাকে যেই ক্লান্তিযুক্ত অবস্থায় দেখলো মা হড়বড় করে বাহাত শাড়ীর ভেতর থেকে বের করে আনলো হয়তো মার ব্লাউসের নিচের হুকগুলোই লাগানো হয়নি।মা একরকম দৌড়ে আমার কাছে এসে বললো -তোর কিহলো আবার শরীর খারাপ করছে ,মা আমার মুখে ঘাম আর ওই অবস্থা দেখে একটু চিন্তিত মনে হলো।আমি বিছানার একপাশে শুয়ে আছি আর আর মা দাঁড়িয়ে আমাকে সব জিজ্ঞাসা করছে আর জিজ্ঞেস করতে গিয়েই মাকে একটু ঝুঁকতে হয় আর ঝুকে নিজের ব্যাহত দিয়ে আমার কপালে মুখে হাত দিয়ে দেখে কি আমার জ্বর আছে নাকি। বা হাত দিয়ে আমার মাথায় নাড়াচাড়া করতে চোখে পড়ে শাড়ীর আঁচলের পাশ দিয়ে মাএর ব্লাউসের কাপ ঝুলছে। আমি ঠিক ধরেছি মায়ের সবকটা হুক লাগানো নেই আমি যদি একটু বেঁকে গিয়ে শাড়ীর আঁচলের তলায় দিয়ে উঁকি মারি তাহলে হয়তো ব্লউসের তলা দিয়ে মায়ের দুদু দেখতে পাবো আর এও দেখতে পাবো কটা হুক লাগানো আর খোলা কিন্তু আমার সে সাহস হলোনা আর।আর সেই সময়ই রত্না কাকিমা এসে হাজির হলো একটি উনিশ কুড়ি বছর বয়সী ছোটোখাটো পাতলা ছেলেকে নিয়ে ,আমি বা মা কেউই তাকে চিনিনা কারণ আগে কখনো দেখিনি,মা ওদের দেখে নিজেকে ঠিকঠাক করে নিয়ে বসলো । রত্না কাকিমা আমার অস্বস্তিকর অবস্থা দেখেই মায়ের কাছে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করলো।
কাকিমা-{মায়ের দিকে তাকিয়ে}বাবুর কিছু হলোনাকি এরকম অস্থির লাগছে কেন?
মা-কি আবার হলো ঐযে তোমার ছেলে নবার সাথে গেলো স্নান করতে তাতেই বাবুসাহেবের জ্বর এসেছে।
কাকিমা-পটকা {ছেলেটির দিকে তাকিয়ে}যা তো দৌড়ে গিয়ে নিচ থেকে ওষুধের কৌটোটা নিয়ে আয়। কাকিমার কথা শুনে পটকা নিচে চলে যায় ,এদিকে মা জিজ্ঞাসা করে -এই ছেলেটা কে এর আগেতো দেখি নি? আর খুব জোর একটা হাসি মেরে বলে পটকা? হাহাহা ভালোই নাম পেয়েছে
কাকিমা-সে অনেক দুঃখের কথা ওর জীবনে। ওদের দেশে যেখানে থাকতো খুব দাঙ্গাহাঙ্গামার জনজট বাঁধে সেই দাঙ্গায় নাকি ওদের বাড়িঘর আত্মীয়স্বজন সবাই পুড়ে ছাড়খার হয়ে যায় ,শুধু ওর মা আর ওই বেঁচে পালিয়ে আসে তারপর থেকেওরা পাশের গ্রামে থাকে সপ্তাহের ছদিন এখানেই থাকে আমাদের বাড়ীতে কাজকর্ম করে আর একদিন মায়ের কাছে থাকে এইভাবেই কেটেযাচ্ছে পটকার পাঁচ বছর{মা কাকিমার কথা শুনে খুব দরদীভাবে বলে আহারে }। আমাদের কর্তাই ওদের থাকার ব্যাবস্থা করে দিয়েছে পাশের গ্রামে।ছেলেটা খুবই শান্তশিষ্ট আর আজ্ঞাকারী।যাগ্গে সেসব অনেক কথা আজ রাতে কিন্তু যাচ্ছ না করতে পারবেনা?
মা-কোথায় যাবো ?
কাকিমা- সে কিই ভুলে গেলে জানোইতো গ্রামে মেয়ের বিয়ে হলে বিদায়ের সময় যেতে হয় পরিবারের দুতিনজন লোকজনকে ওদের বাড়ী একদিন থেকে তারপর ফিরতে হয়।
মা-জানি কিন্তু আমাদের একটু জমিজমার কাজের চাপ আছে তারপর এই কালুটা এবার খুব ঢিলেমি করছে কাজকর্মে আর বেশিদিন থাকা যায়না তাই যেতে হবে ছেলেটার পড়াশুনাটাওতো দেখতে হবে আর দেখছোনা ছেলেটার শরীরটাও মোটেও ভালো নেই. । ইতিমধ্যেই পটকা ওষুধের কৌটো নিয়ে হাজির হলো কাকিমা কৌটো থেকে ওষুধ বের করে মাকে দিলো আর বললো এই মেডিসিন দিলাম দেখো কিরকম চাঙ্গা হবে বিকেলের মধ্যেই আর তোমার কাজ নিয়ে বলছো এই যে পটকা ওকে নিয়ে যাও তোমাদের বাড়ী যেকদিন আছো আর পটকা ১২ক্লাস পাশ ও তোমার হিসাবনিকাশ আরামে দেখে নেবে। এইবার আর কোনো সমস্যা নেই তো ?
মা কাকিমার কথা শুনে হেসে ফেললো আচ্ছা আচ্ছা যাবো কিন্তু ওখানে থাকতে বলোনা আমরা কিন্তু রাতেই ফিরে আসবো।
কাকিমা-ঠিক আছে সেটাই করবো নবা আর আমার জায়ের মেয়ে নুপুর ওরা দুজনে থেকে যাবে তোমরা ফিরে এসো, এই পটকা তুইও গিন্নীমার সাথে যাবি আর ওদের সাথে ফিরে আসবি দেখবি ওদের কোনো অসুবিধা নাহয় ওরা আমাদের আত্মীয় খুব কাছের লোক। পটকা শুধু মাথা নেড়ে হ্যা এর জানান দিলো।
আমি বিছানায় শুয়ে শুয়ে মনে মনে ধারণা করি তাহলে কি পটকা আর মায়ের কোনো নতুন কাহিনী তৈরী হবে ?..............................................................
তাহলে সব ঠিকঠাক হয়ে গেলো আমরা ৭টার মধ্যেই রওয়না দেবো আর ১১টার মধ্যেই আবার ফিরে আসবো। আমরা পাঁচজন মাইল যাবো নুপুর, নবদা , পটকা , মা আর আমি। অবশ্য মা পটকা আর আমি ফিরে এই রত্না কাকিমার বাড়িতেই চলে আসবো আর সকাল হলেই আমরা বেরিয়ে যাবো । কিন্তু যা ভাবি তাই কি হয়ে থাকে ? সবকিছুই ঠিকঠাক চলছিলো কন্যাবাড়ী তে তাদের ছেড়ে আমরা ফিরে আসছি তখন রাত সাড়ে ৯টা প্রায় ,রাস্তায় যেতেই যেতেই খুব ঝড়বৃষ্টি শুরু হয়ে গেলো। আমরা একটা ট্যাক্সি করে গেছিলাম ফিরছিলাম সেই ট্যাক্সি করেই ড্রাইভার{রতন কাকু} অবশ্য পাশের গ্রামের কিন্তু চেনাপরিচিত তাই অসুবিধা হচ্ছিলোনা। গাড়ী গ্রামের সীমানায় পৌঁছে গেছে কিন্তু রাস্তার লোকজন জানিয়ে গেলো এই গ্রামের একটাই পথ আর বাঁশের তৈরী যে পুল বানানো ছিলো সেটা নাকি ঝড়জলে ভেঙে গেছে তাই গ্রামে কেউ ঢুকতে পারছে না ,না কোনো গাড়ী না কোনো লোকজন। রতন কাকু গাড়ী থেকে লোকজনকে জিজ্ঞাসা করলো কি অবস্থা পুলের। এসে আমাদের বললো -গিন্নিমা খুব খারাপ অবস্থা রাস্তার আজ গ্রামে ঢোকা যাবেনা।
মা-তাহলে কি হবে সারারাত কি এভাবেই গাড়ীতে বসে থাকবো।
রতন কাকু-আমি বলিকি গিন্নিমা আপনি বাচ্চাদের নিয়ে আজ রাত্রিরে আমাদের বাড়িতে আসুন সকালে নাহয় বেরিয়ে যাবেন এতো রাতে কি এভাবে থাকা যায়। পাশের গ্রামেই বাড়ী আমাদের চলুন গিন্নিমা।
মা একবার আমার আর পটকার দিকে তাকালো আর আমাদের কথা ভেবেই রাজিও হয়েই গেলো। আমার আবার হালকাহালকা জ্বর ছিল সেদিকেও মায়ের একটা চিন্তা কাজ করছিলো। তাই মা রতনকাকুর বাড়ী যেতে রাজি হয়ে গেলো। রতনকাকুর বাড়ী যেতেই কাকু গাড়ীটা উঠোনে রেখে দিলো আর আমরা ভেতরে গেলাম একতালা বাড়ী রতন কাকুর স্ত্রী দরজা খুলতে খুলতেই আমরা ভিজে গেছি প্রায় প্রায়। একতালা বাড়ীতে তিনটে ঘর একটিতে কাকুর মা শুয়ে আছে দরজা লাগানো ,অন্য রুমে কাকুকাকিমা আর তার ছেলে। আর যে ঘরটা আমাদের দেওয়া হলো সেটা একটু বড়ো ছিলো তার মধ্যে একটা পালঙ্ক ছিলো আর কিছু ছোটোখাটো জিনিস পত্র।কাকু আমাদের দুজনকে মানে পটকা আর আমাকে একটা করে লুঙ্গি দিলো পরার জন্য যেহেতু আমরা ভিজে গেছি ,আর মাকে দেখলাম কাকিমা ডেকে নিলো নিজের ঘরে আর বলতে শুনলাম গিন্নীমা আমাদের বাড়ীতে আপনার পরার মতো কাপর নেই কোনো আমার শাশুড়ীমার এই সাদা ব্লাউস শাড়ী সায়া এটা নিন এগুলো নতুন এগুলো পরা হয়নি আপনার হয়ে যাবে এগুলো। মা-আঃ আমার জন্য নতুন কাপড় বের করতে হবেনা তোমার কোনো পুরোনো শাড়ী দাওনা তাতেই হবে একদিনের জন্যইতো এই সাদা সায়া ব্লাউস টা দাও আর তোমার কোনো একটা শাড়ী দাও তাতেই হবে। রতন কাকু আমাদের ঘরে যেতে বললো আর নিজে হাতপা ধুতে চলে গেলো আর আমরাও ঘরে এসে পড়লাম আর বিছানায় বসে গেলাম এদিকে পটকা মেঝেতে একটা মাদুর পেতে বালিশ রেখে বসে পড়লো আর আমরা ততক্ষনে নিজেরদের কাপড় বদলি করে নিয়েছিলাম খালি গা আর লুঙ্গি ,পটকার ছোটোখাটো শরীর হলেও খুব পেটানো শরীর দেখেই মনে হচ্ছে খুব শক্তিবল আছে শরীরে ,এর কিছুক্ষন পরে দরজায় একটা আওয়াজ হলো বুঝলাম মা এসেছে। মা এসেই দরজায় খিল দিলো মায়ের পোশাক দেখে অবাক হলাম আমরা ,মা সেই পুরোনো দিনের মতো ফুলহাতাওয়ালা ব্লাউস পরে আছে সাদা রঙের। হাতাওয়ালা বলতে কনুই আর হাতের কব্জির মাঝামাঝি এতটা লম্বা মায়ের ব্লাউসের হাতাগুলো কিন্তু মায়ের শরীরে ব্লাউস পুরোপুরি টাইট হয়ে বসে আছে একটা চাপা প্রিন্টেড শাড়ী পড়েছে হলুদ শাড়ি খুব বেশি পুরানো নয় আবার নতুনও নয় সম্ভবত শাড়ীটা কাকিমার। মায়ের একহাতে গামছা আর অন্য হাতে হ্যারিকেন বাতি ,বাতি পাশে রাখা টুলে রেখে গামছা দিয়ে নিজের মাথার চুলটা ঝাড়তে লাগলো। আমি মায়ের দিকে তাকালাম ,মা একহাতে নিজের চুলটাকে ঝাড়তে ঝাড়তে আমার দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞাসা করে {মায়ের চোখেমুখে একটা চিন্তা আমাকে নিয়ে সেটা স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে}এখন কেমন লাগছেরে বাবু জ্বরটর তো আর নেই তো ,এখন আবার জলে ভিজলি জ্বরটা বাড়লো নাতো?এই বলে মা পালঙ্কের ধারে মানে বিছানার একপাশে পাগুলো দুলিয়ে বসলো আর আমার মাথায় সেই গামছা দিয়ে আমার চুলগুলো মোছামুছি করতে শুরু করে।
আমি-না মা আর এখন জ্বর নেই সব ঠিক হয়ে গেছে একটু ক্লান্ত লাগছে আর কিছুনা {ততক্ষনে পটকা কাত হয়ে শুয়ে পড়েছে এতক্ষন ধরে মা আর আমার কথাগুলো শুনছিলো এখন মনে হলো ঘুমিয়ে আছে}এদিকে মা একবার পটকার পেটানো শরীরের দিকে তাকালো মনে হলো মায়ের মনে ধরলো আর হবেইনা কেন আক্রম মায়ের তলপেটের নিচের দুপায়ের ফাঁকের জায়গাটার খিদে বাড়িয়ে তুলেছে সেটা মায়ের হাবভাবে এখন বুঝা যায়। আমি মায়ের দিকে তাকিয়ে বললাম কিহলো মা কীভাবছো?
মা-কি আবার ভাববো কিছুনা আয় তোর মাথাটা আমার কোলে রাখ একটু টিপে দি দেখবি সব শরীরের ক্লান্তি দূর হয়ে যাবে। আর এমন সময় কারেন্ট চলে গেলো এদিকে বৃষ্টি হওয়ার ফলে একটু ভ্যাপসা গরম লাগছিলো তাই কারেন্ট যাবার সাথে সাথেই আমি ঘামতে শুরু করলাম ,মায়েরও দেখলাম কপাল থেকে বিন্দু বিন্দু ঘাম হচ্ছে। মা বিছানা থেকে উঠে দাঁড়িয়ে গেলো আর নিজের কপালের ঘাম মুছতে মুছতে একটু ঝুকে মেঝেতে শুয়ে থাকা পটকার দিকে তাকাচ্ছে ,আমি সেটা দেখে মাকে জিজ্ঞেস করেই ফেলি কিহলো মা কিদেখছ ঐরকম করে।
মা-পটকা মনে হলো ঘুমিয়ে গেছে নারে ?{সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে একটা লম্বা টান মেরে দীর্ঘশ্বাস ফেলতে ফেলতে বলে কথাটা}
আমি-কেন মা কিকরবে ?
মা-শাড়ীটা সিল্কের শাড়ী খুব গরম লাগছে কারেন্ট গেলোতো বেশি লাগছে একটু ভ্যাপ্সাভাব।
আমি-ওরে বাবা এই গরমে সিলকের শাড়ি
? পটকাতো ঘুমিয়েই গেছে যদিও হারিকেনের আলোটা একটু কমিয়ে দিয়ে শাড়ী খুলে রাখো।
মা আমাকে কোনো কিছু না বলেই হারিকেন বাতির কাছে গিয়ে বা হাত দিয়ে বাতির আলো কমাতে শুরু করে ,আলো কমিয়ে দিলেও হালকা আলো হয়ে আছে পুরো ঘরটা ,মা আমাদের দিকে পেছন ঘুরেই আলোটা কমাচ্ছে আর নিজের ডান হাত দিয়ে সামনের দিকে কিছু একটা করছে ঠিক বুঝতে পারছিনা হয়তো কোমরের কাছে শাড়ির ফাঁস মানে শাড়ির কুঁচি ঢিলে করছে শাড়ী খোলার জন্য আর দেখতে দেখতে নিমেষের মধ্যেই কোমরের কাছ থেকে শাড়ী ঢিলে হয়ে পেছন দিকটা নিচে মাটিতে ছুঁয়ে যেতে থাকে সাদা রঙের সায়া বেরিয়ে আসে পেছন থেকে। সায়ার ওপর থেকেই মায়ের প্রকান্ড পাছা যেকোনো মানুষের লিঙ্গ নাড়িয়ে দেবে। পটকার দিকে তাকিয়ে দেখলাম ঘুমিয়ে একেবারে আচ্ছন্ন ,মা এবার ধীরে ধীরে গড়িয়ে পড়া শাড়ী টেনেটেনে উপরে তোলে শাড়ী শরীর থেকে আলগা করে আমার দিকে ঘুরে দাঁড়ায় উফফ দেখে কি দৃশ্য মা ডান হাতে শাড়ীটা গোলকরে পাকিয়ে কোমরের কাছে মানে পুরো পেটটাই ঢাকা শাড়ীটা কিছুটা বেরিয়ে ঝুলে আছে হাঁটুর কাছ অবধি তার সাথে পরে আছে সাদা ব্লাউস যেটা কনুই থেকেও পার করে কব্জির কাছাকাছি দুহাতের ব্লাউসের হাতগুলো টাইট হয়ে বসে আছে ,বুড়ী মানুষের ব্লাউস{যে ব্লাউস মাকে দেওয়া হয় সেটা কাকুর মায়ের} বলে কি পাতলা বেশি সেটা ঠিক বুঝতে পারলাম না। মা ঐভাবেই হাতে করে শাড়ীটা ধরে বিছানার ধারে আমার পাশে এসে দাঁড়ায় {আমি বিছানায় চিৎ হয়ে শুয়ে ছিলাম একটা বালিশ মাথায় রেখে পাগুলোকে লম্বালম্বিভাবে মেলে উপরে ফ্যানের দিকে তাকিয়ে শুয়ে আছি } ।মা এসে শাড়ীটা বিছানায় একপাশে রেখে বিছানার ধারেই শুধু ব্লাউস আর সায়া তখন গায়ে ,সেই ভাবেই বসলো উফফ কি লাগছে মাকে দেখে মায়ের সেই চওড়া চওড়া কাঁধে ব্লাউসটা টাইট হয়ে বসে আছে ব্লাউসের হুকগুলো বেশ টানটান হয়ে হুকের জায়গাগুলো ফাঁকাফাঁকা হয়ে দুদুর ফর্সা মাংস দেখা যাচ্ছে একটু একটু করে যখনি মা নাড়াচাড়া করছে ,যেহেতু মাকে আগেই প্রায়ই দেখেছি সায়া আর ব্লাউসে তাই মা অতটা তোয়াক্কা না করেই এসে বিছানায় ধারে বসলো একটা পা{বা পা } ভাঁজ করে অন্য পাটা{ডান পা} দুলিয়ে আর আমার মাথাটা তুলে নিলো নিজের কোলে। মা আমার মাথায় খুব আদুরে ভাবে নিজের ডান হাত দিয়ে চুলে বিলি কেটে বুলিয়ে যাচ্ছে ,আমার চোখ জুড়িয়ে যাচ্ছে ,কিন্তু মায়ের শরীর আমাকে পাগল করছে কারণ সায়ার চেরা "ভি"জায়গাটা আমার চোখের সামনে তখন সেখানে সায়ার ফিতা বাঁধা।সায়ার সেই ফাঁকা জায়গা থেকে একটু একটু তলপেটের হালকা চর্বি দেখা যাচ্ছে মায়ের কোমরটাও বেশ চওড়া ,দুতিনটে চর্বির ভাঁজও রয়েছে। সেটা ঘামে চকচক করছে। আমি যে মায়ের সায়ার ফাক বা ব্লাউসের হুকের ফাঁকা জায়গাগুলো দেখছি সেটা মা ঠিকিই বুঝতে পারছে কিন্তু মা অতটা পাত্তা না দিয়ে পটকার দিকে আড়চোখে দেখেছে যে জেগে গেলো নাকি।একবার আমি ইচ্ছে করে সায়ার ফাটলে কোমরের দিকেই তাকিয়ে রহিলাম,মা আমাকে দেখেও কিছু বললো না,আমার মনে আছে আক্রমের থাকাকালীন কতটা রেগে গিয়ে ছিলো।
মা এদিকে হ্যারিকেনের আলোটাও খুব কম করে ফেলেছে তাই একটু স্বস্তিতে আছে । মা এবার আমার দিকেই তাকিয়ে আমার কপালে হাত দিতে দিতে বলে। ..
মা-নাহঃ মনে হচ্ছে তোর জ্বর একেবারেই সেরে গেছে।
আমি-হুম মা কাকিমার দেওয়া ওষুধ খুব ভালো কাজ করেছে। {সায়ার ফিতার একটা গিট্ মারা কিন্তু শেষভাগগুলো ঝুলেঝুলে আমার কাঁধে ছোয়া দিচ্ছিলো তাই আমি সেগুলোকে আঙ্গুল দিয়ে টোকা মারছিলাম আর মায়ের নজর পড়তেই মা বললো }
মা- এই দুস্টু ছেলে কি করছিস ওগুলো নিয়ে হুম হুমম {ভ্রু নাচিয়ে}.সেটা তুইতো ছোটবেলার মতোই করছিস যে বলে একটা হাসি দিলো মা। আমিও মায়ের হাসিতে যোগ দিয়ে ,তাই নাকি মা।
মা-বাব্বা ছোটবেলায় তুইতো এরকম করে সায়ার ফিতেগুলো খেলতে খেলতে টেনেই দিতি।
আমি -কি যে বল মা আমি নাকি সায়ার দড়ি টানতাম।
মা হেসে বলল সত্যি ই ।।।।
মায়ের এই কথা বলতেই আমি শুয়েশুয়ে সত্যিসত্যিই মায়ের সায়ার ফিতে টেনে দিলাম তাতেই একটা গিট্ দেওয়া সায়া ঢিলে হয়ে খুলে গেলো আর মা যেহেতু বসে তাই সায়াটা কোমরের আটকে গেলো আর মায়ের বড়ো নাভীছিদ্র বেরিয়ে এলো তার সাথেসাথে সায়ার দড়িতে হওয়া মায়ের কোমরে দাগ।
মা সাথে সাথে বললো -এই পাজী এখন তুই ছোটনাকি বলে কিন্তু রাগীমুখে নয় ,একটু হাসিমুখ নিয়ে আমার কান আলতোভাবে মুলে দেয় ।
মা কিন্তু রেগে উঠল না একটুও।
আর ঠিক সেইসময় পটকা খক খোক করে খুব জোরে কেশে ওঠে ,মা হড়বড়িয়ে উঠে দাঁড়িয়ে পরে আর আমার মাথা খুব জোরে ঠেলে দিয়ে ,আমি বিছানায় দুতিনবার পাল্টি খেয়ে বুকের ওপর ভর দিয়ে শুয়ে পড়ি আর মাথা উঠিয়ে মায়ের দিকে তাকাই আর মায়ের সায়ার ফিতা খুলে থাকায় ঝোপ করে সায়াটা হাঁটুতে নেমে আসে আর হাটু অবধি নেমে আসতেই মা ঝুকে সেটা ধরে ফেলে। মা ঐভাবেই ঝুকে সায়াটা ধরে একবার পটকার দিকে তাকালো দেখলো ঘুমের ঘরেই কাশলো ,একটা স্বস্তির শ্বাস ফেলে আমার দিকে ঐভাবে তাকিয়ে থেকে ঝুঁকে সায়াটা তুলতে তুলতে বলে দেখলি কি কান্ড বাঁধিয়েছিলি তুই। নেহাত পটকা ঘুমিয়ে। এই বলে মা সায়াটা ঠিক করে শাড়ীটাও পরে নিলো ততক্ষনে কারেন্টও চলে এলো আর আমার পাশে ই শুয়ে পড়লো আমাকে একটু সাইডে সরে যেতে বললো আর শুয়ে পড়লো। ...........................................
এদিকে মিসেস চারুলতা ভাবছেন কিহলো আজ ,আশ্চর্য এইটুকু ব্যাপারটা নিয়ে নিজের ছেলেকে এতটা বোকাঝোকানি করাটা মোটেই সুবিধার ছিলোনা। দোষটা পুরোপুরি তারি ,উনিইতো হঠাৎ রুমে ঢুকে গিয়ে কান্ডটা করে বসলেন এর জন্য ছেলের উপর রাগ করাটা মোটেই ভালো দেখায়না। অন্যদিকে ছেলে ভাবতে থাকে আমার যৌনাঙ্গ দেখেকি মায়ের মধ্যে কি কোনোরকম শিহরণ জাগে সেইসময়। না সেটাও কি সম্ভব ,নিজের পেটের ছেলের গুপ্ত জিনিস দেখে কি কোনো মায়ের এরকম কিছু হতে পারে ? মনের মধ্যে দাগ কাটে এই প্রশ্নের কিন্তু উত্তর মেলেনা। যদি সেরকম কিছু হয় তাহলে কি সেটা মায়ের মমতা থেকে মায়ের মমতায় ভরা যৌনতায় পরিণত হবে এইসব ভাবতে ভাবতে কখন যে ছেলে ঘুমিয়ে পরে তার কোনো খেয়াল নেই।
এরপর দুতিন দিন মা কালুর সাথে জমিজমার কাজ নিয়ে খুব ব্যাস্ত থাকায় আর সেরকম সময় মায়ের সাথে কাটেনি,কিন্তু যতটুকুই কেটেছে সেটাতে মায়ের আচার আচরণ খুবই সাধারণ আর স্বাভাবিক পেলাম ,মনেমনে চিন্তা এলো তাহলে সেটা কোনো দুঃস্বপ্ন ছিলো নাকি সত্যই সেরকম কিছু ঘটেছিলো,তারপরে মনে হলো নাহঃ সকালে টেবিলে রাখা দুধের গ্লাস প্রমান করে দেয় যে সেটা কোনো স্বপ্ন ছিলোনা।সেদিন মা বাড়ীতেই ছিলো আমিও নিচের রুমে বিছানায় বুকে ভর শুয়ে শুয়ে খোলা জানলার দিকে তাকিয়ে একটা গল্পের বই পড়ছিলাম ,এবার একটা জিনিস বলে রাখি জানলার পাশ দিয়ে নালা বয়ে গেছে সেখানে গ্রামের বাচ্চাবাচ্চা ছেলেমেয়েরা হিসিপটি এইসব করে আর এই জায়গাটাও খুব নিরিবিলি এদিকে কেউ আসে না ,সেদিন বুঝেছিলাম মানুষের যৌনাঙ্গের প্রতি আকর্ষণ ছোটবেলা থেকেই জেগে ওঠে ,অবশ্য যে সব বাচ্চাছেলেমেয়েরা আসে সেখানে তাদের সবাইকেই আমরা চিনি আর এইদুতিনদিন জন্য এখানে আসা হয় তাতে আবার কিয়াছে বারণ করার। দুটো ছোটোছোটো মেয়ে ফ্রক পরে এলো নালীর সামনে এসে দাঁড়ালো তাদের আমার চেনা ওরা আসলে দুই বোন একজন রুমি (৭বছর)আর একজন টুকু(৫বছর) .
আমি বইপড়া ছেড়ে তাদের দেখতে থাকলাম যে ওরা কিকরছে ,প্রথমেই দেখি দুজনে ফ্রকের উপর দিয়েই কোমরের পাশে দুহাত নিয়ে গিয়ে নিজের প্যান্টি টেনে নামাবার চেষ্টা করছে দেখলাম ,প্যান্টি হাটু অবধি নামিয়ে নালীর ধারে বসে গেলো দুজনে সামনের দিকে দুজনের ফ্রক তোলা হাঁটুতে প্যান্টি ফেঁসে রয়েছে ,বাচামেয়েদের প্যান্টির রংও বেশ ডোরাকাটা রংবেরঙের দাগ দেওয়া আবার কারুর ফুলফুল চাপ দেওয়া থাকে। দুজনেই হিসি করছে একসাথে বেশ লাগছে দেখে দুটি হাফ ইঞ্চি সাইজের চেরা ফাটলের হিসু থেকে পেচ্ছাপ বেরিয়ে আসছে দেখে। এর কিছুক্ষনেই দেখি একটি ৬ বছরের ছেলে এসে দাঁড়ায় ওদের সামনে ছেলেটির নাম কিশোর একটি অবাঙালী ছেলে সামনের মুদির দোকানীর ছেলে নাম কিশোর ,এটা নিশ্চিত এদের দেখেই ছেলেটা ছুটে এলো
আর এসেই বলে -রুমিদিদি হামভি বেঠে
রুমি-হ্যা তেরা লাগছেতো বস যা
ছেলেটা তাড়াতাড়ি নিজের বোতাম দেওয়া প্যান্ট পুরো খুলে পা থেকে গলিয়ে নিয়ে রুমির পাশেই বসে নিজের প্যান্ট হাতে ধরে। আর বসে পরেই সে রুমির ফ্রমের দুপায়ের ফাঁকের দিকে রুমি ছোট্ট হিসুর চেরার দিকে তাকায় আর অবাক একটা কান্ড রুমি আর টুকুর ফ্রকের ফাঁকের দিকে তাকালেই কিশোরের ছোট্ট কালো নুনু তিরতির করে কাঁপুনি দেয় মাঝেমাঝে। টুকু কিশোরের তাকানো দেখে বলে-দিদি দেখ কিশোর আমাদের হিসু দেখছে।
রুমি-দেখুক কিহলো তাতে আমারওতো ওঁর চুকু দেখছি দেখ দেখ কেমন নড়ছে {টুকু কিশোরের নুনুর দিকে তাকায় )
টুকু-দিদি আমাদের হিসু কিশোরের মতো নেই কেনো
রুমি-আরে আমাদের এমনি হয় ওতো ছেলে ওদের ওরকমই হয়
কিশোর-রুমিদিদি দেখ মেরে পেশাপ কীতনা দূর জাতা হে বলে বসেবসেই কোমর উঁচিয়ে পেচ্ছাপ করে। তুমলোগোকে কেইস চ্যাপ্টা হে আচ্ছা নাহি। একটা জিনিস বোঝা যায় যে জৌনের প্রতি কোনোকিছু জানা না থাকলে যৌনাঙ্গের প্রতি আকর্ষণ ছোটবেলা থেকেই তৈরী হয়ে যায় সকলের।
এদিকে হটাৎ মনে হলো মা পেছনে দাঁড়িয়ে পশে রাখা ছোট আয়নায় দেখলাম হ্যা মা দাঁড়িয়ে ,আমি যা দেখছি সেটাই মাও দেখছে আর এদিকে বাচ্চাগুলো চলে যেতেই দেখি মা চুপচাপ আমাকে কোনো টু শব্দ না করেই ওখান থেকে চলে যায় ,মানে এমন ভান করে গেলো জেন্ আমি দেখিনি মাকে এখনা এসেছিলো বলে। যাইহোক
সেদিন বিকেলবেলা কালুর সাথে গ্রামের হাট দেখতে গেছিলাম এখানে সপ্তাহে প্রায় দুদিন হাটের মতন বসে তাই সেই চলনটা এখনো চলছে যদিও গ্রামে বাজার হাট সবই চলে এসেছে। ফিরতে রাট ৯টা বেজে যায় ,আমি তখনি বুঝে গেলাম আজ মায়ের রাগ থেকে নিস্তার নেই ,যেই বাড়ীর ভেতর গেলাম যা ভাবলাম তাই মায়ের রাগের প্রকপ শুরু হলো ---
মা- বাড়ী ফেরার দরকার কি ছিল জানিসনা তুই এটা গ্রাম আমাদের শহর নয় যে এতো রাত অবধি বাইরে থাকবি ,যা গিয়ে হাত পা ধুয়ে নে আর খাবার খেয়ে আমায় উদ্দ্বার করো যাও এই বলে মা রাগে বিড়বিড় করতে করতে রান্নাঘরে চলে যায়.আর আমিও কোনো কথা না বলে সোজা হাত মুখ ধুয়ে খাবার খেলাম।আর মায়ের রাগ তখনত্ত কমেনি দেখে আসলে একয়েক মাস থেকে মা কেমন যেন খিটখিটে রাগ মেজাজি হয়ে যাচ্ছে সেটা লক্ষ্য করলাম,তাই আমি চুপচাপ মশারিটা টাঙালাম আর তার ভিতর ঢুকে পড়লাম কোনো কথা মায়ের সাথে বলতে না হয় এই ভেবে আবার যদি রেগে কিছু বলে তাই ভেবে। আমি এমনি চোখ বন্ধ করে শুয়ে রইলাম দেখলাম হালকা চোখ মেলে মা আবার আগের দিনেরঁ মতো দুধের গ্লাস টেবিলে রেখে বিড়বিড় করে বলে সময় হলে খেয়ে নিস্ বলে দেখে আমি মশারি ভেতর শুয়ে আছি আর আমি ঘুমের ভান করার মতো করে বললাম হুউমম মাআ খেয়ে নেবো।মা একবার আমার দিকে তাকালো আর তাকিয়ে দেখে যে মশারি ঠিকঠাক করে বিছানার সাথে গুঁজে দেওয়া নেই।
মা-এতো তারা কিসের কেজানে মশারি ঠিক করে গোছাতেই জানেনা বলে নিজেই এসে মশারির ভেতরে ঢুকে পড়ে বিছানার উপর হামাগুড়ি দিয়ে উঠে আসে আর আমি যেহেতু লম্বালম্বি শুয়ে আছি তাই আমাকে মা আমার বুকের উপর দিয়ে আমাকে ক্রস করার মতো করে আমার বিছানার উল্টোদিকের মশারি বিছানার সাথে গুঁজতে শুরু করে ,অসুবিধা হলো আমার মাথার উপর বালিশের দিকে মশারি বিছানার সাথে গোঁজা দিতে তখন মাকে আমার মুখের উপর দিয়ে যেতে হয় তখন মাকে আমার মাথার উপর দিয়ে নিজের হাত নিয়ে যেতে হয় আর সেই সময় মায়ের বুকটা ঠিক চলে আসে আমার্ মুখের উপর যদিও মায়ের বুকের সাথে আমার মুখটা ছোয়া লাগেনি যেহেতু মা শাড়ী পরেছিলো তাই মায়ের বুকের দিকের শাড়ী আমার মুখের দিকে ঝুলে আসছিলো আর মুখে ছুঁয়ে যাচ্ছিলো মায়ের শাড়ীটা। মা তখনও দেখি কীজেন বিড়বিড় করে রেগে বলছে। এরই মধ্যে আমি একটা কান্ড করলাম আমি মাথাটা একটু উঁচু করে মায়ের বুকেই শাড়ীর উপর থেকে নিজের মুখটাকে ডানদিক থেকে বাদীকে করলাম মানে মায়ের বুকে মুখটা হালকা হলেও শাড়ীর উপর দিয়েই ঘষে দিলাম। মা মনে হলো খুব জোর শরীরটাকে কাঁপালো আর কিযেন বিড়বিড় করে বলছিলো সেটা মায়ের থেমে চুপ মেরে গেছিলো আর বুকটাকে সোজা করে আমার দিকে তাকালো আমি তখন চোখ বন্ধ করেই ঘুমের ভান করে বলে গেলাম উন্নন মা তুমি যাও আমি পরে খেয়ে নেবো। মাকে দেখলাম মা মশারী থেকে বেরিয়ে দরজাটা ভিজিয়ে নিজের ঘরে চলে গেলো।
এর পরের দিন মা বললো এই গ্রামের পঞ্চায়েত প্রধানের মেয়ের বিয়ের নেমন্তন্ন করেছে তাই আমাদের যেতে হবে ,আজি বিয়েটা তাই দুপুরে আর রাতের বেলা খাওয়াদাওয়া আছে তার জন্য আমাদের যেতেই হবে ,প্রধান বাবু খুব রিকোয়েস্ট করে গেছেন নাকি মাকে। মা নিজের একটা ছোট ব্যাগে দুটো সেট কাপড় নিয়ে আমাকেও বললো দুসেট কাপড় ভরে নিতে। মার্ কথামতো আমি একটা ছোট ব্যাগে ভরে নিলাম। সকালের জলখাবার মা বানিয়েছিলো সেটা খেয়েই আমরা প্রধানের বাড়ী গেলাম,সে কি আয়োজন প্রধানের মেয়ের বিয়ে বলে কথা ,বাড়ীটাও সেরকম বিশাল চারিদিকে সুন্দর বাগান তার মাঝে বাড়ি পুরোটা অবশ্যই উঁচু পাচীল দিয়ে ঘেরা। প্রধানের স্ত্রী রত্না কাকিমা অতিথি আপ্যায়ন করে আমাদের রুমে নিয়ে গেলেন ,আমাদের যে রুম দেওয়া হলো সেটা বেশ বড়ো ছিলো তাতে এটাচড বাথরুম ছিল আর ডবল বেড সাইজের একটা বিছানা পাশে রাখা ছিল লম্বা বেশ বড়ো একটা সোফা কিন্তু সেটা ছিল পুরোটাই দামি কাঠ দিয়ে তৈরী আর উপরে একটা ঝাড়বাতি ঝুলছে সেটাও বেশ দামী মনে হলো। যাইহোক দামী না কমদামী সেটা নিয়ে আমাদের কিকাজ আমাদেরতো আজকে রাতটুকু পেরিয়ে যাওয়া নিয়ে দরকার।মা বিছানার উপর ব্যাগ গুলো রেখে বললো-আমি একটু ফ্রেশ হয়ে নি আর মাকে দেখলাম মা ব্যাগ খুলে একটা শাড়ী বের করে বিছানায় রাখলো তারপর মা বাথরুমে ঢুকে গেলো আর আমি এই ফাঁকে ভাবলাম নিচে গিয়ে দেখি কিহচ্ছে নিচে গিয়ে প্রধানের ছেলে নবরঞ্জণ ,সবাই নবাদা বলেই ডাকে আমাকে দেখেই বললো কেমন আছিস চল জাবি পুকুরে স্নান করতে আমরা যাচ্ছি।আমিতো এমনিতেই পুকুরে স্নান শুনলেই মেতে উঠি ,রাজিও হয়ে গেলাম যাবার জন্য আর বললাম দাড়াও নবদা আমি তোয়ালে নিয়ে আসছি বলে আমি আবার সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠে গিয়ে নিজের রুমের দরজা খুলাম যেটা আমি বেরোবার সময় শুধু হালকা ভেজিয়ে গেছিলাম,আর হলো এক কান্ড। মা বিছানার পাশে দাঁড়িয়ে শুধু ব্লাউস আর সায়া পরে। আর আমাকে দেখেই হড়বড় করে বিছানায় রাখা শাড়ীটা দুহাতে করে বুকের মধ্যে জড়ো করে ধরে দাঁড়িয়ে রইলো আর ঐরকম ভাবে শাড়ীটা ধরাতে মায়ের গলা থেকে নাভীর নিচ অবধি ঢাকা হয়ে গেলো শাড়ীতে কিন্তু নিচের দিকে সায়াটা দেখা যায় মায়ের হলুদ রঙের সায়া আর সেই সায়ার মাঝে নাভীর নিচে ইংরেজির v আকৃতির ফাটল যেটা দিয়ে মায়ের নাভীর নিচের পরিস্কার ফর্সা তলপেট হালকা দেখা যাচ্ছে যেখানে সায়ার দড়িতে হয়ে ওঠা দাগ সেটাও বোঝা যাচ্ছে । আমি এর আগেও মাকে এইরকম ভাবে শুধু সায়াব্লাউস পরা অবস্থায় দেখেছি কিন্তু মা কখনোই শাড়ী দিয়ে নিজের শরীরটাকে এরকম ভাবে ঢাকার চেষ্টা করেনি। তবে আমি এখন ইচ্ছাকৃত ভাবে মায়ের কোমরের দিকে নাভীর নিচে সায়ার সেই ফাটলের দিকে তাকিয়ে আছি আর বললাম নবদার সাথে পুকুরে যাব স্নান করতে তোয়ালেটা কোথায় বলে আমি হাটু গেড়ে বিছানার পাশে বসে নিজের ব্যাগের মধ্যে তোয়ালে খুঁজতে শুরু করলাম। এর কিছু দিন মায়ের সাথে যখন পুকুরে গেছিলাম আর তখন আমার সায়ার ফাঁকে তাকানোতে মা কিরকম চোখটা কটমট করে রেগে তাকিয়ে ছিল কিন্তু আজ সেরকম কিছু মায়ের দেখছিনা। বরং আজ যতই আমি সায়ার ফাঁকে তাকাচ্ছি মায়ের শরীরটাকে কেমন জেন্ কাপুনি দিচ্ছে আর নিঃস্বাস যেন বাড়ছে ক্রমাগত মায়ের। আমি তোয়ালেটা ব্যাগ থেকে বের করে এইতো মা পেলাম বলে উঠে দাঁড়ালাম।আর আমার উঠে দাঁড়াতেই মা নিজের বা হাত ঢিলে করে ঝাকালো তাতে হলো কি জড়ো হয়ে থাকা শাড়ীটা আলগা হয়ে কোমরের নিচে থেকে পা অবধি শাড়ীটা নেমে গিয়ে মায়ের সায়া ঢেকে দিলো আর সায়ার ফাটল দেখা গেলোনা। তাহলেকি মা ইচ্ছে করেই শাড়ীটা ঠিক করেনি ,মাওকি আমার সাথে এরকম করে মজা নিচ্ছে। তোয়ালেটা নিয়ে আমি বেরিয়ে গেলাম আর দরজার কাছে যেতেই পেছন দিক থেকে মাএর গলায় এলো বেশিক্ষন থাকিসনা তাড়াতাড়ি ফিরবি।মায়ের এই কথায় কোনোরকমের রাগ ছিলোনা ছিল শুধু শাসন।একঘন্টা বাদে আমি যখন ফিরলাম তখন ঘরের মধ্যে মা ছিলোনা মা হয়তো নিচে বিয়ে দেখতে গেছিলো গ্রামে বিয়েটা দুপুরে ছিল রাতে খাবারের ব্যাবস্থা ছিল। আর বিয়ের মণ্ডপ যেটা করা হয়েছিল সেটা ছিল এইবাড়ীটার পেছনে বিশাল ফাঁকা মাঠের মতো জায়গায় সেই খানেই খাওদাওয়ার ব্যাবস্থাও ছিল প্যান্ডেল করে। আমি যেহেতু পুকুরে এতক্ষন স্নানের জঁন্য একটু ক্লান্ত হয়েছিলাম তাই আর বেরোলাম না উপরের খাবার আনা হলো আমার জন্য আমি সেই খাবার খেয়ে একটা টিশার্ট আর বালমুন্ডা পরেই বিছানায় বালিশে হেলান দিয়ে বসে মোবাইল ঘাঁটছিলাম। এরপর প্রায় একদের ঘন্টা পর মা এলো আর মা এসে দরজাটা লাগিয়ে দিয়ে আমাকে বলতে বলতে ঘরে ঢুকছে -কিরে কিছু খেয়েছিস {মা আমার খাবার নিয়ে খুবই চিন্তা করে} ,মায়ের পরনে ছিল ছাপা নীলরংয়ের শাড়ী তার সাথে ম্যাচিং ব্লাউস কানে সোনার দুল,গলায় লম্বা সোনার হার আর হাতেও দেখলাম সোনার দুদুটো চুরি পড়া। এসেই ড্রেসিং টেবলের সামনে বসলো আমার দিকে মায়ের পিঠের দিক মানে মা আমার দিকে উল্টো করে বসে। টেবিলে বসে প্রথমেই মা নিজের হাতদুটোকে পিছনে করে নিজের চুলের খোঁপা খুললো আর দুহাত দিয়েই চুলটাকে ঝেড়ে পিঠের দিকে এলো মেলো করে দিলো তারপর গলা থেকে সোনার হার গলিয়ে বের করতে করতে বললো -বাইরে কি বড়োসড়ো আয়োজন দেখেছিস ভাবা যায় গ্রামে এরকম করে ধুমধাম করে বিয়ে বাড়ী। তারপর এক এক করে হাতের চুরি কানের দুল খুলে ড্রয়ারে রাখলো।
আমি-মা ওগুলো খুলে দিলে যে তুমি কি আর এখন যাবেনা নিচে। সাথেসাথেই মা ঘাড়টা ঘুরিয়ে জবাব দেয় খুব ক্লান্ত লাগছে আর গরমে ঠিক লাগছেনা তাই ফিরে এলাম। একটু না রেস্ট নিয়ে ভালো লাগবে না.
আমি-তুমি খাবার খেয়েছো তো ?
মা-এইতো খাবার খেলাম তারপরিতো আর ওখানে থাকতে পারলাম না চলে এলাম।মা এবার একটা পুরোনো শাড়ী ব্লাউস নিয়ে বাথরুমে ঢুকে গেলো। এদিকে এখানে এসে কাদাজলে পুকুরে স্নান করার জন্য আমার শরীর কেমন মেজমেজ করতে লেগেছিলো আর একটু সর্দি সর্দি ভাব আসছিলো মনে হচ্ছে জ্বর আসবে।হ্যা আর ভাবতে ভাবতেই গায়ে যেন গরম ভাব অনুভূতি হচ্ছে ঠিক যেন জ্বরের লক্ষণ তাই আমি বিছানায় কপালে ডান হাত দিয়ে চোখ বন্ধ করে শুয়ে রইলাম। মা বেশ আটপৌরে শাড়ীটা করে ভালো করে নিজের শরীরটা ঢাকা দিয়ে একটা হাত মানে নিজের বাহাতটা আঁচলের তলায় ব্লাউসের হুক লাগাতে লাগাতে বেরোচ্ছে আর মায়ের শাড়ীটা এমনভাবে ঢাকা যে শুধু আঁচলের তলায় মায়ের হাতের নাড়াচারা ছাড়া কিছুই বোঝা যায় না। এদিকে মা আমাকে যেই ক্লান্তিযুক্ত অবস্থায় দেখলো মা হড়বড় করে বাহাত শাড়ীর ভেতর থেকে বের করে আনলো হয়তো মার ব্লাউসের নিচের হুকগুলোই লাগানো হয়নি।মা একরকম দৌড়ে আমার কাছে এসে বললো -তোর কিহলো আবার শরীর খারাপ করছে ,মা আমার মুখে ঘাম আর ওই অবস্থা দেখে একটু চিন্তিত মনে হলো।আমি বিছানার একপাশে শুয়ে আছি আর আর মা দাঁড়িয়ে আমাকে সব জিজ্ঞাসা করছে আর জিজ্ঞেস করতে গিয়েই মাকে একটু ঝুঁকতে হয় আর ঝুকে নিজের ব্যাহত দিয়ে আমার কপালে মুখে হাত দিয়ে দেখে কি আমার জ্বর আছে নাকি। বা হাত দিয়ে আমার মাথায় নাড়াচাড়া করতে চোখে পড়ে শাড়ীর আঁচলের পাশ দিয়ে মাএর ব্লাউসের কাপ ঝুলছে। আমি ঠিক ধরেছি মায়ের সবকটা হুক লাগানো নেই আমি যদি একটু বেঁকে গিয়ে শাড়ীর আঁচলের তলায় দিয়ে উঁকি মারি তাহলে হয়তো ব্লউসের তলা দিয়ে মায়ের দুদু দেখতে পাবো আর এও দেখতে পাবো কটা হুক লাগানো আর খোলা কিন্তু আমার সে সাহস হলোনা আর।আর সেই সময়ই রত্না কাকিমা এসে হাজির হলো একটি উনিশ কুড়ি বছর বয়সী ছোটোখাটো পাতলা ছেলেকে নিয়ে ,আমি বা মা কেউই তাকে চিনিনা কারণ আগে কখনো দেখিনি,মা ওদের দেখে নিজেকে ঠিকঠাক করে নিয়ে বসলো । রত্না কাকিমা আমার অস্বস্তিকর অবস্থা দেখেই মায়ের কাছে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করলো।
কাকিমা-{মায়ের দিকে তাকিয়ে}বাবুর কিছু হলোনাকি এরকম অস্থির লাগছে কেন?
মা-কি আবার হলো ঐযে তোমার ছেলে নবার সাথে গেলো স্নান করতে তাতেই বাবুসাহেবের জ্বর এসেছে।
কাকিমা-পটকা {ছেলেটির দিকে তাকিয়ে}যা তো দৌড়ে গিয়ে নিচ থেকে ওষুধের কৌটোটা নিয়ে আয়। কাকিমার কথা শুনে পটকা নিচে চলে যায় ,এদিকে মা জিজ্ঞাসা করে -এই ছেলেটা কে এর আগেতো দেখি নি? আর খুব জোর একটা হাসি মেরে বলে পটকা? হাহাহা ভালোই নাম পেয়েছে
কাকিমা-সে অনেক দুঃখের কথা ওর জীবনে। ওদের দেশে যেখানে থাকতো খুব দাঙ্গাহাঙ্গামার জনজট বাঁধে সেই দাঙ্গায় নাকি ওদের বাড়িঘর আত্মীয়স্বজন সবাই পুড়ে ছাড়খার হয়ে যায় ,শুধু ওর মা আর ওই বেঁচে পালিয়ে আসে তারপর থেকেওরা পাশের গ্রামে থাকে সপ্তাহের ছদিন এখানেই থাকে আমাদের বাড়ীতে কাজকর্ম করে আর একদিন মায়ের কাছে থাকে এইভাবেই কেটেযাচ্ছে পটকার পাঁচ বছর{মা কাকিমার কথা শুনে খুব দরদীভাবে বলে আহারে }। আমাদের কর্তাই ওদের থাকার ব্যাবস্থা করে দিয়েছে পাশের গ্রামে।ছেলেটা খুবই শান্তশিষ্ট আর আজ্ঞাকারী।যাগ্গে সেসব অনেক কথা আজ রাতে কিন্তু যাচ্ছ না করতে পারবেনা?
মা-কোথায় যাবো ?
কাকিমা- সে কিই ভুলে গেলে জানোইতো গ্রামে মেয়ের বিয়ে হলে বিদায়ের সময় যেতে হয় পরিবারের দুতিনজন লোকজনকে ওদের বাড়ী একদিন থেকে তারপর ফিরতে হয়।
মা-জানি কিন্তু আমাদের একটু জমিজমার কাজের চাপ আছে তারপর এই কালুটা এবার খুব ঢিলেমি করছে কাজকর্মে আর বেশিদিন থাকা যায়না তাই যেতে হবে ছেলেটার পড়াশুনাটাওতো দেখতে হবে আর দেখছোনা ছেলেটার শরীরটাও মোটেও ভালো নেই. । ইতিমধ্যেই পটকা ওষুধের কৌটো নিয়ে হাজির হলো কাকিমা কৌটো থেকে ওষুধ বের করে মাকে দিলো আর বললো এই মেডিসিন দিলাম দেখো কিরকম চাঙ্গা হবে বিকেলের মধ্যেই আর তোমার কাজ নিয়ে বলছো এই যে পটকা ওকে নিয়ে যাও তোমাদের বাড়ী যেকদিন আছো আর পটকা ১২ক্লাস পাশ ও তোমার হিসাবনিকাশ আরামে দেখে নেবে। এইবার আর কোনো সমস্যা নেই তো ?
মা কাকিমার কথা শুনে হেসে ফেললো আচ্ছা আচ্ছা যাবো কিন্তু ওখানে থাকতে বলোনা আমরা কিন্তু রাতেই ফিরে আসবো।
কাকিমা-ঠিক আছে সেটাই করবো নবা আর আমার জায়ের মেয়ে নুপুর ওরা দুজনে থেকে যাবে তোমরা ফিরে এসো, এই পটকা তুইও গিন্নীমার সাথে যাবি আর ওদের সাথে ফিরে আসবি দেখবি ওদের কোনো অসুবিধা নাহয় ওরা আমাদের আত্মীয় খুব কাছের লোক। পটকা শুধু মাথা নেড়ে হ্যা এর জানান দিলো।
আমি বিছানায় শুয়ে শুয়ে মনে মনে ধারণা করি তাহলে কি পটকা আর মায়ের কোনো নতুন কাহিনী তৈরী হবে ?..............................................................
তাহলে সব ঠিকঠাক হয়ে গেলো আমরা ৭টার মধ্যেই রওয়না দেবো আর ১১টার মধ্যেই আবার ফিরে আসবো। আমরা পাঁচজন মাইল যাবো নুপুর, নবদা , পটকা , মা আর আমি। অবশ্য মা পটকা আর আমি ফিরে এই রত্না কাকিমার বাড়িতেই চলে আসবো আর সকাল হলেই আমরা বেরিয়ে যাবো । কিন্তু যা ভাবি তাই কি হয়ে থাকে ? সবকিছুই ঠিকঠাক চলছিলো কন্যাবাড়ী তে তাদের ছেড়ে আমরা ফিরে আসছি তখন রাত সাড়ে ৯টা প্রায় ,রাস্তায় যেতেই যেতেই খুব ঝড়বৃষ্টি শুরু হয়ে গেলো। আমরা একটা ট্যাক্সি করে গেছিলাম ফিরছিলাম সেই ট্যাক্সি করেই ড্রাইভার{রতন কাকু} অবশ্য পাশের গ্রামের কিন্তু চেনাপরিচিত তাই অসুবিধা হচ্ছিলোনা। গাড়ী গ্রামের সীমানায় পৌঁছে গেছে কিন্তু রাস্তার লোকজন জানিয়ে গেলো এই গ্রামের একটাই পথ আর বাঁশের তৈরী যে পুল বানানো ছিলো সেটা নাকি ঝড়জলে ভেঙে গেছে তাই গ্রামে কেউ ঢুকতে পারছে না ,না কোনো গাড়ী না কোনো লোকজন। রতন কাকু গাড়ী থেকে লোকজনকে জিজ্ঞাসা করলো কি অবস্থা পুলের। এসে আমাদের বললো -গিন্নিমা খুব খারাপ অবস্থা রাস্তার আজ গ্রামে ঢোকা যাবেনা।
মা-তাহলে কি হবে সারারাত কি এভাবেই গাড়ীতে বসে থাকবো।
রতন কাকু-আমি বলিকি গিন্নিমা আপনি বাচ্চাদের নিয়ে আজ রাত্রিরে আমাদের বাড়িতে আসুন সকালে নাহয় বেরিয়ে যাবেন এতো রাতে কি এভাবে থাকা যায়। পাশের গ্রামেই বাড়ী আমাদের চলুন গিন্নিমা।
মা একবার আমার আর পটকার দিকে তাকালো আর আমাদের কথা ভেবেই রাজিও হয়েই গেলো। আমার আবার হালকাহালকা জ্বর ছিল সেদিকেও মায়ের একটা চিন্তা কাজ করছিলো। তাই মা রতনকাকুর বাড়ী যেতে রাজি হয়ে গেলো। রতনকাকুর বাড়ী যেতেই কাকু গাড়ীটা উঠোনে রেখে দিলো আর আমরা ভেতরে গেলাম একতালা বাড়ী রতন কাকুর স্ত্রী দরজা খুলতে খুলতেই আমরা ভিজে গেছি প্রায় প্রায়। একতালা বাড়ীতে তিনটে ঘর একটিতে কাকুর মা শুয়ে আছে দরজা লাগানো ,অন্য রুমে কাকুকাকিমা আর তার ছেলে। আর যে ঘরটা আমাদের দেওয়া হলো সেটা একটু বড়ো ছিলো তার মধ্যে একটা পালঙ্ক ছিলো আর কিছু ছোটোখাটো জিনিস পত্র।কাকু আমাদের দুজনকে মানে পটকা আর আমাকে একটা করে লুঙ্গি দিলো পরার জন্য যেহেতু আমরা ভিজে গেছি ,আর মাকে দেখলাম কাকিমা ডেকে নিলো নিজের ঘরে আর বলতে শুনলাম গিন্নীমা আমাদের বাড়ীতে আপনার পরার মতো কাপর নেই কোনো আমার শাশুড়ীমার এই সাদা ব্লাউস শাড়ী সায়া এটা নিন এগুলো নতুন এগুলো পরা হয়নি আপনার হয়ে যাবে এগুলো। মা-আঃ আমার জন্য নতুন কাপড় বের করতে হবেনা তোমার কোনো পুরোনো শাড়ী দাওনা তাতেই হবে একদিনের জন্যইতো এই সাদা সায়া ব্লাউস টা দাও আর তোমার কোনো একটা শাড়ী দাও তাতেই হবে। রতন কাকু আমাদের ঘরে যেতে বললো আর নিজে হাতপা ধুতে চলে গেলো আর আমরাও ঘরে এসে পড়লাম আর বিছানায় বসে গেলাম এদিকে পটকা মেঝেতে একটা মাদুর পেতে বালিশ রেখে বসে পড়লো আর আমরা ততক্ষনে নিজেরদের কাপড় বদলি করে নিয়েছিলাম খালি গা আর লুঙ্গি ,পটকার ছোটোখাটো শরীর হলেও খুব পেটানো শরীর দেখেই মনে হচ্ছে খুব শক্তিবল আছে শরীরে ,এর কিছুক্ষন পরে দরজায় একটা আওয়াজ হলো বুঝলাম মা এসেছে। মা এসেই দরজায় খিল দিলো মায়ের পোশাক দেখে অবাক হলাম আমরা ,মা সেই পুরোনো দিনের মতো ফুলহাতাওয়ালা ব্লাউস পরে আছে সাদা রঙের। হাতাওয়ালা বলতে কনুই আর হাতের কব্জির মাঝামাঝি এতটা লম্বা মায়ের ব্লাউসের হাতাগুলো কিন্তু মায়ের শরীরে ব্লাউস পুরোপুরি টাইট হয়ে বসে আছে একটা চাপা প্রিন্টেড শাড়ী পড়েছে হলুদ শাড়ি খুব বেশি পুরানো নয় আবার নতুনও নয় সম্ভবত শাড়ীটা কাকিমার। মায়ের একহাতে গামছা আর অন্য হাতে হ্যারিকেন বাতি ,বাতি পাশে রাখা টুলে রেখে গামছা দিয়ে নিজের মাথার চুলটা ঝাড়তে লাগলো। আমি মায়ের দিকে তাকালাম ,মা একহাতে নিজের চুলটাকে ঝাড়তে ঝাড়তে আমার দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞাসা করে {মায়ের চোখেমুখে একটা চিন্তা আমাকে নিয়ে সেটা স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে}এখন কেমন লাগছেরে বাবু জ্বরটর তো আর নেই তো ,এখন আবার জলে ভিজলি জ্বরটা বাড়লো নাতো?এই বলে মা পালঙ্কের ধারে মানে বিছানার একপাশে পাগুলো দুলিয়ে বসলো আর আমার মাথায় সেই গামছা দিয়ে আমার চুলগুলো মোছামুছি করতে শুরু করে।
আমি-না মা আর এখন জ্বর নেই সব ঠিক হয়ে গেছে একটু ক্লান্ত লাগছে আর কিছুনা {ততক্ষনে পটকা কাত হয়ে শুয়ে পড়েছে এতক্ষন ধরে মা আর আমার কথাগুলো শুনছিলো এখন মনে হলো ঘুমিয়ে আছে}এদিকে মা একবার পটকার পেটানো শরীরের দিকে তাকালো মনে হলো মায়ের মনে ধরলো আর হবেইনা কেন আক্রম মায়ের তলপেটের নিচের দুপায়ের ফাঁকের জায়গাটার খিদে বাড়িয়ে তুলেছে সেটা মায়ের হাবভাবে এখন বুঝা যায়। আমি মায়ের দিকে তাকিয়ে বললাম কিহলো মা কীভাবছো?
মা-কি আবার ভাববো কিছুনা আয় তোর মাথাটা আমার কোলে রাখ একটু টিপে দি দেখবি সব শরীরের ক্লান্তি দূর হয়ে যাবে। আর এমন সময় কারেন্ট চলে গেলো এদিকে বৃষ্টি হওয়ার ফলে একটু ভ্যাপসা গরম লাগছিলো তাই কারেন্ট যাবার সাথে সাথেই আমি ঘামতে শুরু করলাম ,মায়েরও দেখলাম কপাল থেকে বিন্দু বিন্দু ঘাম হচ্ছে। মা বিছানা থেকে উঠে দাঁড়িয়ে গেলো আর নিজের কপালের ঘাম মুছতে মুছতে একটু ঝুকে মেঝেতে শুয়ে থাকা পটকার দিকে তাকাচ্ছে ,আমি সেটা দেখে মাকে জিজ্ঞেস করেই ফেলি কিহলো মা কিদেখছ ঐরকম করে।
মা-পটকা মনে হলো ঘুমিয়ে গেছে নারে ?{সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে একটা লম্বা টান মেরে দীর্ঘশ্বাস ফেলতে ফেলতে বলে কথাটা}
আমি-কেন মা কিকরবে ?
মা-শাড়ীটা সিল্কের শাড়ী খুব গরম লাগছে কারেন্ট গেলোতো বেশি লাগছে একটু ভ্যাপ্সাভাব।
আমি-ওরে বাবা এই গরমে সিলকের শাড়ি
? পটকাতো ঘুমিয়েই গেছে যদিও হারিকেনের আলোটা একটু কমিয়ে দিয়ে শাড়ী খুলে রাখো।
মা আমাকে কোনো কিছু না বলেই হারিকেন বাতির কাছে গিয়ে বা হাত দিয়ে বাতির আলো কমাতে শুরু করে ,আলো কমিয়ে দিলেও হালকা আলো হয়ে আছে পুরো ঘরটা ,মা আমাদের দিকে পেছন ঘুরেই আলোটা কমাচ্ছে আর নিজের ডান হাত দিয়ে সামনের দিকে কিছু একটা করছে ঠিক বুঝতে পারছিনা হয়তো কোমরের কাছে শাড়ির ফাঁস মানে শাড়ির কুঁচি ঢিলে করছে শাড়ী খোলার জন্য আর দেখতে দেখতে নিমেষের মধ্যেই কোমরের কাছ থেকে শাড়ী ঢিলে হয়ে পেছন দিকটা নিচে মাটিতে ছুঁয়ে যেতে থাকে সাদা রঙের সায়া বেরিয়ে আসে পেছন থেকে। সায়ার ওপর থেকেই মায়ের প্রকান্ড পাছা যেকোনো মানুষের লিঙ্গ নাড়িয়ে দেবে। পটকার দিকে তাকিয়ে দেখলাম ঘুমিয়ে একেবারে আচ্ছন্ন ,মা এবার ধীরে ধীরে গড়িয়ে পড়া শাড়ী টেনেটেনে উপরে তোলে শাড়ী শরীর থেকে আলগা করে আমার দিকে ঘুরে দাঁড়ায় উফফ দেখে কি দৃশ্য মা ডান হাতে শাড়ীটা গোলকরে পাকিয়ে কোমরের কাছে মানে পুরো পেটটাই ঢাকা শাড়ীটা কিছুটা বেরিয়ে ঝুলে আছে হাঁটুর কাছ অবধি তার সাথে পরে আছে সাদা ব্লাউস যেটা কনুই থেকেও পার করে কব্জির কাছাকাছি দুহাতের ব্লাউসের হাতগুলো টাইট হয়ে বসে আছে ,বুড়ী মানুষের ব্লাউস{যে ব্লাউস মাকে দেওয়া হয় সেটা কাকুর মায়ের} বলে কি পাতলা বেশি সেটা ঠিক বুঝতে পারলাম না। মা ঐভাবেই হাতে করে শাড়ীটা ধরে বিছানার ধারে আমার পাশে এসে দাঁড়ায় {আমি বিছানায় চিৎ হয়ে শুয়ে ছিলাম একটা বালিশ মাথায় রেখে পাগুলোকে লম্বালম্বিভাবে মেলে উপরে ফ্যানের দিকে তাকিয়ে শুয়ে আছি } ।মা এসে শাড়ীটা বিছানায় একপাশে রেখে বিছানার ধারেই শুধু ব্লাউস আর সায়া তখন গায়ে ,সেই ভাবেই বসলো উফফ কি লাগছে মাকে দেখে মায়ের সেই চওড়া চওড়া কাঁধে ব্লাউসটা টাইট হয়ে বসে আছে ব্লাউসের হুকগুলো বেশ টানটান হয়ে হুকের জায়গাগুলো ফাঁকাফাঁকা হয়ে দুদুর ফর্সা মাংস দেখা যাচ্ছে একটু একটু করে যখনি মা নাড়াচাড়া করছে ,যেহেতু মাকে আগেই প্রায়ই দেখেছি সায়া আর ব্লাউসে তাই মা অতটা তোয়াক্কা না করেই এসে বিছানায় ধারে বসলো একটা পা{বা পা } ভাঁজ করে অন্য পাটা{ডান পা} দুলিয়ে আর আমার মাথাটা তুলে নিলো নিজের কোলে। মা আমার মাথায় খুব আদুরে ভাবে নিজের ডান হাত দিয়ে চুলে বিলি কেটে বুলিয়ে যাচ্ছে ,আমার চোখ জুড়িয়ে যাচ্ছে ,কিন্তু মায়ের শরীর আমাকে পাগল করছে কারণ সায়ার চেরা "ভি"জায়গাটা আমার চোখের সামনে তখন সেখানে সায়ার ফিতা বাঁধা।সায়ার সেই ফাঁকা জায়গা থেকে একটু একটু তলপেটের হালকা চর্বি দেখা যাচ্ছে মায়ের কোমরটাও বেশ চওড়া ,দুতিনটে চর্বির ভাঁজও রয়েছে। সেটা ঘামে চকচক করছে। আমি যে মায়ের সায়ার ফাক বা ব্লাউসের হুকের ফাঁকা জায়গাগুলো দেখছি সেটা মা ঠিকিই বুঝতে পারছে কিন্তু মা অতটা পাত্তা না দিয়ে পটকার দিকে আড়চোখে দেখেছে যে জেগে গেলো নাকি।একবার আমি ইচ্ছে করে সায়ার ফাটলে কোমরের দিকেই তাকিয়ে রহিলাম,মা আমাকে দেখেও কিছু বললো না,আমার মনে আছে আক্রমের থাকাকালীন কতটা রেগে গিয়ে ছিলো।
মা এদিকে হ্যারিকেনের আলোটাও খুব কম করে ফেলেছে তাই একটু স্বস্তিতে আছে । মা এবার আমার দিকেই তাকিয়ে আমার কপালে হাত দিতে দিতে বলে। ..
মা-নাহঃ মনে হচ্ছে তোর জ্বর একেবারেই সেরে গেছে।
আমি-হুম মা কাকিমার দেওয়া ওষুধ খুব ভালো কাজ করেছে। {সায়ার ফিতার একটা গিট্ মারা কিন্তু শেষভাগগুলো ঝুলেঝুলে আমার কাঁধে ছোয়া দিচ্ছিলো তাই আমি সেগুলোকে আঙ্গুল দিয়ে টোকা মারছিলাম আর মায়ের নজর পড়তেই মা বললো }
মা- এই দুস্টু ছেলে কি করছিস ওগুলো নিয়ে হুম হুমম {ভ্রু নাচিয়ে}.সেটা তুইতো ছোটবেলার মতোই করছিস যে বলে একটা হাসি দিলো মা। আমিও মায়ের হাসিতে যোগ দিয়ে ,তাই নাকি মা।
মা-বাব্বা ছোটবেলায় তুইতো এরকম করে সায়ার ফিতেগুলো খেলতে খেলতে টেনেই দিতি।
আমি -কি যে বল মা আমি নাকি সায়ার দড়ি টানতাম।
মা হেসে বলল সত্যি ই ।।।।
মায়ের এই কথা বলতেই আমি শুয়েশুয়ে সত্যিসত্যিই মায়ের সায়ার ফিতে টেনে দিলাম তাতেই একটা গিট্ দেওয়া সায়া ঢিলে হয়ে খুলে গেলো আর মা যেহেতু বসে তাই সায়াটা কোমরের আটকে গেলো আর মায়ের বড়ো নাভীছিদ্র বেরিয়ে এলো তার সাথেসাথে সায়ার দড়িতে হওয়া মায়ের কোমরে দাগ।
মা সাথে সাথে বললো -এই পাজী এখন তুই ছোটনাকি বলে কিন্তু রাগীমুখে নয় ,একটু হাসিমুখ নিয়ে আমার কান আলতোভাবে মুলে দেয় ।
মা কিন্তু রেগে উঠল না একটুও।
আর ঠিক সেইসময় পটকা খক খোক করে খুব জোরে কেশে ওঠে ,মা হড়বড়িয়ে উঠে দাঁড়িয়ে পরে আর আমার মাথা খুব জোরে ঠেলে দিয়ে ,আমি বিছানায় দুতিনবার পাল্টি খেয়ে বুকের ওপর ভর দিয়ে শুয়ে পড়ি আর মাথা উঠিয়ে মায়ের দিকে তাকাই আর মায়ের সায়ার ফিতা খুলে থাকায় ঝোপ করে সায়াটা হাঁটুতে নেমে আসে আর হাটু অবধি নেমে আসতেই মা ঝুকে সেটা ধরে ফেলে। মা ঐভাবেই ঝুকে সায়াটা ধরে একবার পটকার দিকে তাকালো দেখলো ঘুমের ঘরেই কাশলো ,একটা স্বস্তির শ্বাস ফেলে আমার দিকে ঐভাবে তাকিয়ে থেকে ঝুঁকে সায়াটা তুলতে তুলতে বলে দেখলি কি কান্ড বাঁধিয়েছিলি তুই। নেহাত পটকা ঘুমিয়ে। এই বলে মা সায়াটা ঠিক করে শাড়ীটাও পরে নিলো ততক্ষনে কারেন্টও চলে এলো আর আমার পাশে ই শুয়ে পড়লো আমাকে একটু সাইডে সরে যেতে বললো আর শুয়ে পড়লো। ...........................................