24-07-2019, 08:51 PM
আবার জুলিয়েট আরেক ধাঁধা। বাংলাদেশ খুজে এমন মেয়ে পাওয়া বিরল। পাওলোর প্রতি প্রেম আবার রাগ। রাগে আবার লাভবান হই আমি। কেননা আমার সাথে স্যাক্স চ্যাট বা ভিডিও চ্যাট সব কিন্তু পাওলোর উপর রাগ করে। কিন্তু এইবার ট্যুরে চুমু খেতে চাইলাম যখন দিল না। বলল আমি এখন এর উপযুক্ত নই। ও মাঝে মাঝে বলে যৌনতা ওর জন্য ভিন্ন জিনিস তবে পাওলো কে ও ভালবাসে। সাধারণ যুক্তিতে এই ব্যাপার আমার মাথায় খুব একটা ঢুকে না। অবশ্য না ঢুকলেও ক্ষতি নেই আমার দরকার একশন। আর মেয়েদের সম্পর্কে আমার যে ভয় এটা প্রথম ভাংগিয়েছে জুলিয়েট। মেয়েদের শরীর নিয়ে বিভিন্ন কৌতুহলের প্রশ্ন গুলোর খুব স্বাভাবিক ভাবেই উত্তর দেয় ও। না হলে বয়েজ কলেজের আড্ডা আর পর্ন দেখার জ্ঞান নিয়ে মেয়েদের বুঝা কি এত সহজ। পাওলোর প্রতি রাগ হলে কেন ও এই রিলেশন থেকে বের হয়ে আসে না আবার ওর প্রতি এত ভালবাসা হলে আমার সাথে কেন ফোন সেক্স এই ব্যাপার গুলো আমার মাথায় ঢুকে না কিন্তু না ঢুকলে সমস্যা নাই যতক্ষণ আগের নিয়মে এই ব্যাপার গুলো চলছে। তবে ওর একটা কথা পাওলো কে ও ভালবাসে। সব মিলিয়ে জুলিয়েটের মত মেয়ে সহজে পাওয়া যাবে না এই বাংলাদেশে। প্রেমিকার প্রতি ভালবাসা অটুট আবার আমাকে লাই দিচ্ছে। এই সমীকরণ মেলানো ভার।
মিলি আর জুলিয়েটের সাথে তুলনা করলে ফারিয়া আবার সহজ অংক। আমাদের গ্রুপের সবচেয়ে ফ্যাশনেবল, চটকদার সুন্দরী ফারিয়া। ওর চেহারা, ফ্যাশন, কথা বলার ধরন সব মিলিয়ে আপনার ওকে চোখে না পরে উপায় নেই। সৌন্দর্যের সাথে বুদ্ধিও আছে যথেষ্ঠ। ফুটবল, ক্রিকেট ফলো করছে আবার বই পড়ে। পুরো কম্বো প্যাকেজ। এই ধরনের মেয়েদের যা সমস্যা থাকে তার সব ফারিয়ার আছে। অল্প বয়স থেকে ছেলেরা হুমড়ি খেয়ে পরে তাই বাধ্য হয়েই এদের সবার থেকে একটু আলগা থাকার প্রাকটিশ করতে হয়। কারণ এমন সুন্দরী মেয়েরা একটু হেসে কথা বললেই ছেলেরা মেয়টা প্রেমে পড়ে গেছে ধরে নিয়ে নানা ঝামেলা করে। তাই এইসব ঝামেলা এড়াতে এরা ছেলেদের থেকে একটু আলগা থাকে। তাই এদের নাক উচু এই কথা টা শুনতে হয়। ফারিয়া এর ব্যতিক্রম নয়। এডমায়েরের অভাব নেই। ফারিয়া যে ব্যাপারটা বেশ উপভোগ করে বোঝা যায় তবে ঠিক কাছে আসতে দেয় না কাউকে। ঐ যে বললাম বাংগালী ছেলেরা বেশির ভাগ সময় বাউন্ডারি মেইনটেইন করতে জানে না। এখন খেলানো বলেন আর ফ্লার্টিং বলেন ফারিয়া একটা লেভেল পর্যন্ত প্রশ্রয় দেয় তবে দাড়ি কখন টানতে হয় এটাও ও ভাল ভাবে জানে। প্রেম ছিল আগে তবে ছেলে ভার্সিটির বাইরের। ক্লাসের ছেলেরা ঝাকে ঝাকে প্রেমে পড়েছে আর ফারিয়াও সুকৌশলে একেকজন কে এড়িয়েছে। ওকে দেখলে বোঝা যায় এটাও একটা আর্ট। তবে মানুষ প্রত্যাখ্যান ভাল ভাবে নিতে পারে না। ফারিয়ার ক্ষেত্রেও এটা হয়েছে। আমাদের ক্লাসে ফারিয়া কে গল্পের অভাব নেই। ওকে নাকি কার সাথে দেখা গেছে, তমুক কে নাকি প্রেম নিবেদন করেছে। আসলে সব কিছুই বানানো। প্রত্যাখ্যানের বেদনা আর বাংগালী সাহিত্য প্রতিভা দুই মিলে ক্লাসে ওকে নিয়ে বানানো শ্লীল অশ্লীল গল্পের শেষ নেই। মামুন তো বলে মামু সামনে পিছে যেমন উচা নাকটা আর বেশি উচা ফারিয়ার। ফারিয়ার এই সৌন্দর্য আর প্রত্যাখ্যানের সবচেয়ে বেশি ঝালটা এসে পরে আমার উপর। ক্লাসের ছেলেদের মধ্যে সম্ভবত আমি সবচেয়ে বেশি এক্সেস পাই ফারিয়ার কাছে। ফারিয়ার দিকে আজ পর্যন্ত অন্তত কোন ভাবে প্রেম নিবেদন বা অন্য কোন ইনটেনশন প্রকাশ করি নি আর গ্রুপের বাকিদের কাছে রেপুটেশন ভাল সব মিলিয়ে ও আমাকে হার্মলেস সেকশনে রেখেছে। তাই আমার সাথে ওর কথা বলার পরিমান বেশি। আগেও বলেছি গড়পড়তা মেয়েদের থেকে ও খেলাধূলা সম্পর্কে ভাল খবর রাখে আবার আমিও খেলাধূলার ফ্যান। গল্পের বই আরেকটা কমন জায়গা। ফলে ওর সাথে আমার একটা ইজি সম্পর্ক গড়ে উঠতে দেরি হয় নি। অস্বীকার করিছি না আমিও লুকো চোখে ওকে দেখি। কিন্তু অন্তত ফারিয়ার চোখে বা অন্য কার চোখে ধরা পরি নি বা পড়লেও ফারিয়া বুঝতে দেয়নি। এই কারণে ক্লাসের বাকি ছেলেরা যা করে আমাকে তাই করল। আমাকে দেওয়া নামের অভাব নেই। ভেড়ুয়া, হাফ লেডিস, লুইচ্চা আর অনেক। তা যা নাম দিক আমি পাত্তা না দেওয়া শিখে গেছি। সৌন্দর্যের কথা বাদ দিন। এমন পাঁচ জন বন্ধু পাওয়া কঠিন। তাই এমন বন্ধুত্ব ধরে রাখতে গেলে তো একটু ত্যাগ স্বীকার করতে হবে। এইসব নাম গুলো ক্লাসের ছেলে মেয়েদের কাছে তাই আমার বন্ধুত্বের স্বীকৃতি বলেই আমি মনে করি। ফারিয়া তাই আসলে ওর চারপাশে এক অদৃশ্য দূর্গ গড়ে রেখেছে। দূর্গের বাইরে থেকে আপনি দেখতে পারেন কিন্তু দূর্গের ভিতরে প্রবেশাধিকার নেই।
মিলি আর জুলিয়েটের সাথে তুলনা করলে ফারিয়া আবার সহজ অংক। আমাদের গ্রুপের সবচেয়ে ফ্যাশনেবল, চটকদার সুন্দরী ফারিয়া। ওর চেহারা, ফ্যাশন, কথা বলার ধরন সব মিলিয়ে আপনার ওকে চোখে না পরে উপায় নেই। সৌন্দর্যের সাথে বুদ্ধিও আছে যথেষ্ঠ। ফুটবল, ক্রিকেট ফলো করছে আবার বই পড়ে। পুরো কম্বো প্যাকেজ। এই ধরনের মেয়েদের যা সমস্যা থাকে তার সব ফারিয়ার আছে। অল্প বয়স থেকে ছেলেরা হুমড়ি খেয়ে পরে তাই বাধ্য হয়েই এদের সবার থেকে একটু আলগা থাকার প্রাকটিশ করতে হয়। কারণ এমন সুন্দরী মেয়েরা একটু হেসে কথা বললেই ছেলেরা মেয়টা প্রেমে পড়ে গেছে ধরে নিয়ে নানা ঝামেলা করে। তাই এইসব ঝামেলা এড়াতে এরা ছেলেদের থেকে একটু আলগা থাকে। তাই এদের নাক উচু এই কথা টা শুনতে হয়। ফারিয়া এর ব্যতিক্রম নয়। এডমায়েরের অভাব নেই। ফারিয়া যে ব্যাপারটা বেশ উপভোগ করে বোঝা যায় তবে ঠিক কাছে আসতে দেয় না কাউকে। ঐ যে বললাম বাংগালী ছেলেরা বেশির ভাগ সময় বাউন্ডারি মেইনটেইন করতে জানে না। এখন খেলানো বলেন আর ফ্লার্টিং বলেন ফারিয়া একটা লেভেল পর্যন্ত প্রশ্রয় দেয় তবে দাড়ি কখন টানতে হয় এটাও ও ভাল ভাবে জানে। প্রেম ছিল আগে তবে ছেলে ভার্সিটির বাইরের। ক্লাসের ছেলেরা ঝাকে ঝাকে প্রেমে পড়েছে আর ফারিয়াও সুকৌশলে একেকজন কে এড়িয়েছে। ওকে দেখলে বোঝা যায় এটাও একটা আর্ট। তবে মানুষ প্রত্যাখ্যান ভাল ভাবে নিতে পারে না। ফারিয়ার ক্ষেত্রেও এটা হয়েছে। আমাদের ক্লাসে ফারিয়া কে গল্পের অভাব নেই। ওকে নাকি কার সাথে দেখা গেছে, তমুক কে নাকি প্রেম নিবেদন করেছে। আসলে সব কিছুই বানানো। প্রত্যাখ্যানের বেদনা আর বাংগালী সাহিত্য প্রতিভা দুই মিলে ক্লাসে ওকে নিয়ে বানানো শ্লীল অশ্লীল গল্পের শেষ নেই। মামুন তো বলে মামু সামনে পিছে যেমন উচা নাকটা আর বেশি উচা ফারিয়ার। ফারিয়ার এই সৌন্দর্য আর প্রত্যাখ্যানের সবচেয়ে বেশি ঝালটা এসে পরে আমার উপর। ক্লাসের ছেলেদের মধ্যে সম্ভবত আমি সবচেয়ে বেশি এক্সেস পাই ফারিয়ার কাছে। ফারিয়ার দিকে আজ পর্যন্ত অন্তত কোন ভাবে প্রেম নিবেদন বা অন্য কোন ইনটেনশন প্রকাশ করি নি আর গ্রুপের বাকিদের কাছে রেপুটেশন ভাল সব মিলিয়ে ও আমাকে হার্মলেস সেকশনে রেখেছে। তাই আমার সাথে ওর কথা বলার পরিমান বেশি। আগেও বলেছি গড়পড়তা মেয়েদের থেকে ও খেলাধূলা সম্পর্কে ভাল খবর রাখে আবার আমিও খেলাধূলার ফ্যান। গল্পের বই আরেকটা কমন জায়গা। ফলে ওর সাথে আমার একটা ইজি সম্পর্ক গড়ে উঠতে দেরি হয় নি। অস্বীকার করিছি না আমিও লুকো চোখে ওকে দেখি। কিন্তু অন্তত ফারিয়ার চোখে বা অন্য কার চোখে ধরা পরি নি বা পড়লেও ফারিয়া বুঝতে দেয়নি। এই কারণে ক্লাসের বাকি ছেলেরা যা করে আমাকে তাই করল। আমাকে দেওয়া নামের অভাব নেই। ভেড়ুয়া, হাফ লেডিস, লুইচ্চা আর অনেক। তা যা নাম দিক আমি পাত্তা না দেওয়া শিখে গেছি। সৌন্দর্যের কথা বাদ দিন। এমন পাঁচ জন বন্ধু পাওয়া কঠিন। তাই এমন বন্ধুত্ব ধরে রাখতে গেলে তো একটু ত্যাগ স্বীকার করতে হবে। এইসব নাম গুলো ক্লাসের ছেলে মেয়েদের কাছে তাই আমার বন্ধুত্বের স্বীকৃতি বলেই আমি মনে করি। ফারিয়া তাই আসলে ওর চারপাশে এক অদৃশ্য দূর্গ গড়ে রেখেছে। দূর্গের বাইরে থেকে আপনি দেখতে পারেন কিন্তু দূর্গের ভিতরে প্রবেশাধিকার নেই।