Yesterday, 06:59 AM
পরদিন সন্ধ্যা ঠিক ছয়টা। বাস থেকে নেমে গলির ভেতর ঢুকতেই ফোনটা বেজে উঠল।
—“শান্ত বলছো?”
—“জি আন্টি।”
—“আমি শারমিনের আম্মু। তুমি কি আসছো?”
কণ্ঠটা অদ্ভুতভাবে শান্ত, কিন্তু দৃঢ়। ঠিকানা বুঝিয়ে দিলেন খুব যত্ন করে—কোন মোড়ে বাঁক, কোন বাসার রঙ।
বাসাটার দরজা খুললেন তিনিই।প্রথম কয়েক সেকেন্ড আমি কিছু বলতেই পারিনি। শুধু খেয়াল করছিলাম—ঘরজুড়ে নরম আলো, আর উনার চোখে এমন এক দৃষ্টি, যেটা সরাসরি তাকায় না, কিন্তু এড়িয়ে যেতেও দেয় না। “ভেতরে এসো,” বললেন হালকা হাসি নিয়ে। শারমিন পাশের ঘরে।
আন্টি দেখতে বেশ সুন্দরী ছিলেন, একদম ধবধরে ফর্সা। প্রথম দেখায় মনে হয় নি উনার মেয়ে ক্লাস নাইনে পড়ে, হা হা। প্রথম কয়েক মিনিট শুধু আন্টির সাথেই কথা হলো—ভার্সিটি, সাবজেক্ট, কতদিন পড়াবো। কথাগুলো স্বাভাবিকই ছিল, তবু কোথায় যেন একটা অস্বস্তিকর নীরবতা বারবার ঢুকে পড়ছিল। আমি কথা বলার সময় টের পাচ্ছিলাম, উনি মন দিয়ে শুনছেন—অস্বাভাবিক মনোযোগ দিয়ে।
—“শান্ত বলছো?”
—“জি আন্টি।”
—“আমি শারমিনের আম্মু। তুমি কি আসছো?”
কণ্ঠটা অদ্ভুতভাবে শান্ত, কিন্তু দৃঢ়। ঠিকানা বুঝিয়ে দিলেন খুব যত্ন করে—কোন মোড়ে বাঁক, কোন বাসার রঙ।
বাসাটার দরজা খুললেন তিনিই।প্রথম কয়েক সেকেন্ড আমি কিছু বলতেই পারিনি। শুধু খেয়াল করছিলাম—ঘরজুড়ে নরম আলো, আর উনার চোখে এমন এক দৃষ্টি, যেটা সরাসরি তাকায় না, কিন্তু এড়িয়ে যেতেও দেয় না। “ভেতরে এসো,” বললেন হালকা হাসি নিয়ে। শারমিন পাশের ঘরে।
আন্টি দেখতে বেশ সুন্দরী ছিলেন, একদম ধবধরে ফর্সা। প্রথম দেখায় মনে হয় নি উনার মেয়ে ক্লাস নাইনে পড়ে, হা হা। প্রথম কয়েক মিনিট শুধু আন্টির সাথেই কথা হলো—ভার্সিটি, সাবজেক্ট, কতদিন পড়াবো। কথাগুলো স্বাভাবিকই ছিল, তবু কোথায় যেন একটা অস্বস্তিকর নীরবতা বারবার ঢুকে পড়ছিল। আমি কথা বলার সময় টের পাচ্ছিলাম, উনি মন দিয়ে শুনছেন—অস্বাভাবিক মনোযোগ দিয়ে।



![[+]](https://xossipy.com/themes/sharepoint/collapse_collapsed.png)