Yesterday, 12:27 AM
(This post was last modified: 9 hours ago by Rafi Ahamed. Edited 2 times in total. Edited 2 times in total.)
আজ একটা মিটিং ছিল মিটিং শেষ করে দোকানের হিসাব বুঝতেছিলাম ম্যানেজারের কাছ থেকে তখন বন্ধু জাহিদের ফোন,
- দোস্ত টিভি দেখেছিস দেশ তো উত্তাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ছেলে মেয়ে রাস্তায় নেমে এসেছে।
- আমি বলি বালে বাল হবে পুলিশের বাড়ি খেলে সকলে ঘরে উঠে জাবে ও নিয়া চিন্তা করিস না,-
-ফোন কেটে সব কাজ শেষ করে বাসায় দিকে নিজের ঘাড়িতে রওনা হলাম - ও বলায় হলে না জাহিদ আমার ক্লোজ বন্ধু খুব কাছের বয়স আমার মতোই ওর একমাত্র বোন আছে ওর বোনের সাথে আমার রিলেশন ছিলো ওর ভাই ও যানে কিন্তু বিয়ে করা আর হয়ে ওঠেনি কিছু কারন বসত, আর একদিন বলবো সে কথা আর বোন সেই সুন্দরী ছিলো আমার বোনের মতো, নাম লিজা আমার বোন আর আমার বন্ধুর বোন সেইম বয়েসি ছিলো, আমার বোন ও জানতো ওর বান্ধবীর সাথে আমার প্রেম ছিল কিন্তু আমি এখন ও জানি না আমার বোনের সাথে ওর ভাইয়ের রিলেশন ছিলো কি না, আমি তেমন কিছু সন্দেহ করি নাই ভালো করে, যাক সে কথা বন্ধুর বোনের সাথে এমন কিছু নেই যে না করেছি, অনেক মজা করতাম তখন ফ্যান্টাসি- রোলপ্লে বিষয় তেমন মাথায় আসতো না, শুধু সেক্স করতাম নরমালি ভাবে। এখন ও মনে পরে মাঝে মাঝে লিজার সাথে কাটানো মুহুর্ত, আমার বন্ধুর কাছেই শুনেছি ওর বোনের বিয়ে দিয়েছে অনেক বছর হলো প্রায় ৮ বছর, বিয়ের পরেই বিদেশে পারি দিয়েছে ওর জামাই বিদেশি ভলো কোম্পানিতে চাকরি করে ভালো মাইনে পায় সুখেই আছে মনে হয় কিন্তু একটাই সমস্যা লিজার জামাই সন্তান দিতে অক্ষর এটা আমি লিজার কাছেই শুনছি, আস্তে আস্তে বলবো সে কথা আর একদিন, হঠাৎ আমার ঘাড়ির ড্রাইভার মালু দা বললো চলে এসেছি আমি বাস্তবে ফিরে এলাম, ঘাড়ি থেকে নেমে ড্রাইভার কে সব বুঝিয়ে দিলাম বাসার সামনে এসে
কলিংবেল টিপতেই আফরোজা দরজা খুলে দিল।
- বাবু কোথায়?
- ঘুমিয়েছে।
- আব্বা আম্মু কোথায়।
- তারাও ঘুমিয়েছে।
- তুমি খেয়েছ?
- না তুমি ফ্রেশ হয়ে এসো আমি খাবার রেডি করছি। বলেই ও কিচেনের দিকে ওর দুমচি পাছাটা দুলিয়ে হাটা দিল আমি বউয়ের পাছায় একটা থাবর মেরে দিলাম বউ আউচ করে উঠলো আর বললো বাবা মা কিন্তু জাগনা ফোনে সিরিজ দেখছে। আমি তাতে কি বোলেই হাটা দিলাম উপরে রুমের দিকে।
আমার বউ আমার তুলনায় একটু খাট কিন্তু আজ কালকার যুগে একদম পার্ফেক্ট বাচ্চা হবার পরে শরিরটাও একদম খান্দানী হয়েছে শরিরের ওয়েট কিছুটা বেরেছে পাছা আগের থেকে অনেকটা বেরেছে দেখতে একদম খান্দানী মাগি একটা। দেখতে দেশি নাইকা মৌসুমির মতো তবে দুধ শরিরে তুলনায় একটু ছোট মনে হয় কিন্তু পাছা দেখার মতো হাঁটলে তিরিং বিরিং করে।
(আমাদের বাড়িটি এই দুই বছর হয় বড় করে করেছি। দুই তলা বাড়ি নিচ তলায় একটি কিচেন রুম, একটি ড্রয়িং রুম একটি গেস্ট রুম আর একটি বাবা মায়ের মাস্টার বেডরুম ও একটি কমন বাথরুম। উপর তলায় তিনটি রুম তিন ভাইবোনের জন্য তিনটি রুম সাথে সকলের রুমেই এটাচট বাথরুম রয়েছে। তবে সকলের থেকে আমাদের রুমটিই বড় মাস্টার বেডরুম।
সামনে বেলকনি তবে আমাদের রুমেও একটি ছোট বেলকনি রয়েছে তবে আফরোজা ছাদে একটি ছাদ বাগান করেছে রাতে মাঝে মাঝে দুজনে ছাধে যাই হাটা হাটি করতে চাঁদনি রাত হলে নইলে না।)
দুজনে খাওয়া দাওয়া করে সামনে সোফায় বসে টিভিতে খবর দেখছিলাম এর মধ্যেই ছোট ভাইয়ের ফোন।
- কি অবস্থা ছোট কেমন আছ আমি জিজ্ঞেস করলাম?
- এই তো ভাল তোমাদের কি অবস্থা ভাইয়া তোমাদের নেতা তো পুরা ভার্সিটির পোলাপানদের ক্ষেপাইয়া দিছে সাথে নামছে বামপন্থী দলগুলো।
- আমি ও নিয়ে চিন্তা করিস না কাল দেখবি একটারও টিকি খুঁজে পাওয়া জবে না।
-বাবু কেমন আছে ভাবির কি অবস্থা আমার কাছে একটা ফোন দেয়না।
-আমি সকলেই ভাল আছে তোর কি অবস্থা শরির সাস্থ কেমন আছে খাওয় দাওয়া করিস তো ঠিক মতো? তুই কবে আসছিস ছোট।
- ভাইয়া নাগরিক কার্ডটা পেলেই চোলে আসবো হয়তো বছর দুই সময় লাগতে পারে।
আর কিছুক্ষণ কথা বোলে ওর ভাবির কাছে ফোন দিলাম দুজনে কুশল বিনিময় করতে লাগলো আমি ফাকে নিচেই ওয়াসরুমের কাজটা সেরে ফেল্লাম এসে দেখি আফরোজা উপরে চলে গেছে।
- দোস্ত টিভি দেখেছিস দেশ তো উত্তাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ছেলে মেয়ে রাস্তায় নেমে এসেছে।
- আমি বলি বালে বাল হবে পুলিশের বাড়ি খেলে সকলে ঘরে উঠে জাবে ও নিয়া চিন্তা করিস না,-
-ফোন কেটে সব কাজ শেষ করে বাসায় দিকে নিজের ঘাড়িতে রওনা হলাম - ও বলায় হলে না জাহিদ আমার ক্লোজ বন্ধু খুব কাছের বয়স আমার মতোই ওর একমাত্র বোন আছে ওর বোনের সাথে আমার রিলেশন ছিলো ওর ভাই ও যানে কিন্তু বিয়ে করা আর হয়ে ওঠেনি কিছু কারন বসত, আর একদিন বলবো সে কথা আর বোন সেই সুন্দরী ছিলো আমার বোনের মতো, নাম লিজা আমার বোন আর আমার বন্ধুর বোন সেইম বয়েসি ছিলো, আমার বোন ও জানতো ওর বান্ধবীর সাথে আমার প্রেম ছিল কিন্তু আমি এখন ও জানি না আমার বোনের সাথে ওর ভাইয়ের রিলেশন ছিলো কি না, আমি তেমন কিছু সন্দেহ করি নাই ভালো করে, যাক সে কথা বন্ধুর বোনের সাথে এমন কিছু নেই যে না করেছি, অনেক মজা করতাম তখন ফ্যান্টাসি- রোলপ্লে বিষয় তেমন মাথায় আসতো না, শুধু সেক্স করতাম নরমালি ভাবে। এখন ও মনে পরে মাঝে মাঝে লিজার সাথে কাটানো মুহুর্ত, আমার বন্ধুর কাছেই শুনেছি ওর বোনের বিয়ে দিয়েছে অনেক বছর হলো প্রায় ৮ বছর, বিয়ের পরেই বিদেশে পারি দিয়েছে ওর জামাই বিদেশি ভলো কোম্পানিতে চাকরি করে ভালো মাইনে পায় সুখেই আছে মনে হয় কিন্তু একটাই সমস্যা লিজার জামাই সন্তান দিতে অক্ষর এটা আমি লিজার কাছেই শুনছি, আস্তে আস্তে বলবো সে কথা আর একদিন, হঠাৎ আমার ঘাড়ির ড্রাইভার মালু দা বললো চলে এসেছি আমি বাস্তবে ফিরে এলাম, ঘাড়ি থেকে নেমে ড্রাইভার কে সব বুঝিয়ে দিলাম বাসার সামনে এসে
কলিংবেল টিপতেই আফরোজা দরজা খুলে দিল।
- বাবু কোথায়?
- ঘুমিয়েছে।
- আব্বা আম্মু কোথায়।
- তারাও ঘুমিয়েছে।
- তুমি খেয়েছ?
- না তুমি ফ্রেশ হয়ে এসো আমি খাবার রেডি করছি। বলেই ও কিচেনের দিকে ওর দুমচি পাছাটা দুলিয়ে হাটা দিল আমি বউয়ের পাছায় একটা থাবর মেরে দিলাম বউ আউচ করে উঠলো আর বললো বাবা মা কিন্তু জাগনা ফোনে সিরিজ দেখছে। আমি তাতে কি বোলেই হাটা দিলাম উপরে রুমের দিকে।
আমার বউ আমার তুলনায় একটু খাট কিন্তু আজ কালকার যুগে একদম পার্ফেক্ট বাচ্চা হবার পরে শরিরটাও একদম খান্দানী হয়েছে শরিরের ওয়েট কিছুটা বেরেছে পাছা আগের থেকে অনেকটা বেরেছে দেখতে একদম খান্দানী মাগি একটা। দেখতে দেশি নাইকা মৌসুমির মতো তবে দুধ শরিরে তুলনায় একটু ছোট মনে হয় কিন্তু পাছা দেখার মতো হাঁটলে তিরিং বিরিং করে।
(আমাদের বাড়িটি এই দুই বছর হয় বড় করে করেছি। দুই তলা বাড়ি নিচ তলায় একটি কিচেন রুম, একটি ড্রয়িং রুম একটি গেস্ট রুম আর একটি বাবা মায়ের মাস্টার বেডরুম ও একটি কমন বাথরুম। উপর তলায় তিনটি রুম তিন ভাইবোনের জন্য তিনটি রুম সাথে সকলের রুমেই এটাচট বাথরুম রয়েছে। তবে সকলের থেকে আমাদের রুমটিই বড় মাস্টার বেডরুম।
সামনে বেলকনি তবে আমাদের রুমেও একটি ছোট বেলকনি রয়েছে তবে আফরোজা ছাদে একটি ছাদ বাগান করেছে রাতে মাঝে মাঝে দুজনে ছাধে যাই হাটা হাটি করতে চাঁদনি রাত হলে নইলে না।)
দুজনে খাওয়া দাওয়া করে সামনে সোফায় বসে টিভিতে খবর দেখছিলাম এর মধ্যেই ছোট ভাইয়ের ফোন।
- কি অবস্থা ছোট কেমন আছ আমি জিজ্ঞেস করলাম?
- এই তো ভাল তোমাদের কি অবস্থা ভাইয়া তোমাদের নেতা তো পুরা ভার্সিটির পোলাপানদের ক্ষেপাইয়া দিছে সাথে নামছে বামপন্থী দলগুলো।
- আমি ও নিয়ে চিন্তা করিস না কাল দেখবি একটারও টিকি খুঁজে পাওয়া জবে না।
-বাবু কেমন আছে ভাবির কি অবস্থা আমার কাছে একটা ফোন দেয়না।
-আমি সকলেই ভাল আছে তোর কি অবস্থা শরির সাস্থ কেমন আছে খাওয় দাওয়া করিস তো ঠিক মতো? তুই কবে আসছিস ছোট।
- ভাইয়া নাগরিক কার্ডটা পেলেই চোলে আসবো হয়তো বছর দুই সময় লাগতে পারে।
আর কিছুক্ষণ কথা বোলে ওর ভাবির কাছে ফোন দিলাম দুজনে কুশল বিনিময় করতে লাগলো আমি ফাকে নিচেই ওয়াসরুমের কাজটা সেরে ফেল্লাম এসে দেখি আফরোজা উপরে চলে গেছে।


![[+]](https://xossipy.com/themes/sharepoint/collapse_collapsed.png)