২.
শাকিল শহরে এসেও নিজেকে ভালো পথে রাখতে পারেনি, বরং তার অপরাধের মাত্রা আরো বেড়ে যায়। সে তার বামন হবার সুযোগকে কাজে লাগিয়ে চুরি করতে শুরু করে। তার বয়স ১৮ বছর হলেও, সে দেখতে ছোট বাচ্চাদের মতো।
শাকিল প্রথমে একজনকে নিশানা বানায়, পরে হারিয়ে যাবার নাম করে প্রথমে তাকে কিছু খাবার কিনে দেবার অনুরোধ করে। তাদের সাথে অবুঝ বাচ্চাদের মতো কথা বলে সখ্যতা গড়ে তোলে, কৌশলে মানিব্যাগ হাতিয়ে নেয়। পরে, বাবা - মাকে ফোন দিবার বাহানা দিয়ে নিশানা করা লোকের থেকে একটু দূরে এসেই সুযোগ বুঝে পালিয়ে যায়।
শুধুমাত্র আফতাপ নগরের শহরই না, তার আশে পাশের শহরেও তার আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এমন সময় শাকিলের নিজের গ্রামে যাওয়া বা আশে - পাশে যাওয়া দুস্কর হয়ে ওঠে তার জন্য, কারণ পুলিশ ও তার চুরি করা শহরের লোকজন তাকে ধরার জন্য খুজতে শুরু করে। ততদিনে বাবা তাকে ত্যাজ্য করে দিয়েছে, তার সব কুকর্মের জন্য। তাই, সে ছোটবেলায় তার সাথে বড় এক এতিম বোনের কাছে যাবার সিন্ধান্ত নেয়।
চলবে............।
.


![[+]](https://xossipy.com/themes/sharepoint/collapse_collapsed.png)