12-12-2025, 07:37 AM
রাত বারোটা হঠাৎই অশোক রায়ের লক্ষ্য করল যে দীপের মার টেবিলে আরো কিছু এক্সট্রা লোক।
পার্টি প্রায় শেষের দিকে।
অশোক রায়ের অভিজ্ঞ চোখ কিছু একটা বুঝে নিল। অশোক, রজত রায়ের কাছে গেল।
রজত: হ্যাঁ বল
অশোক: পার্টি তো প্রায় শেষ।
রজত: হ্যাঁ আর কি?
অশোক: দারুন এনজয় হল।
রজত: একদম। সকলে আনন্দ করেছে।
অশোক: দাদা, আমি তাহলে শ্বেতাকে নেব বলেছিলাম। নিয়ে যাই?
রজত: হ্যাঁ
অশোক কিছু একটা দেখল।
দীপের মার টেবিলে দীপের মা রমা। করো দুজন নতুন লোক। এরা কারা?
অশোক হেঁটে এল মার কাছে।
অশোক: শ্বেতা
মা: হ্যাঁ স্যার
অশোক: চুপচাপ আমার সাথে চলো।
মা সেই সময় রমার টেবিলের পাশ দিয়ে আসছিল। নতুন দুজন বসে। কানে গেল.........
রমা: শোনো। পার্টি আর আধঘন্টা মত হবে।
প্রথম: ওকে ম্যাডাম
রমা: এই ল্যাংটা মাগীটাকে দেখছ। খাবার ড্রিঙ্কস সব দিচ্ছে
দ্বিতীয়: হ্যাঁ ম্যাডাম।
রমা: সাড়ে বারোটা বাজলে। এই মাগীটাকে নিয়ে গাড়ীতে উঠে পড়বে। এই অবস্থায়। সোজা আমার আউটহাউসে চলে যাবে। কোন প্রবলেম নেই। সকলে মাতাল থাকবে।
দুজন: ওকে ম্যাডাম।
রমা: চুপ করে বোসো কেউ না বুঝতে পারে।
মার ল্যাংটো শরীর ঘামতে শুরু করল।
মা এল অশোকের কাছে।
অশোক: ট্রে হাতে নিয়ে নীচে নামো।
মা তাই করল।
মা নীচে বার কাউন্টারে মানসকাকুর কাছে গেল।
সেই সময় অশোক নামে এল নীচে।
অশোক: মানস
মানস: হ্যাঁ স্যার
অশোক: আমি শ্বেতাকে নিয়ে যাচ্ছি। সামলে নিও।
মানস: ওকে স্যার। বৌদি যাও।
অশোক রায়, আর দেরী না করে মাকে ওই ল্যাংটো করেই হাত ধরে দৌড়ে চলে এল গাড়ীর কাছে। গাড়ীর দরজা খুলে মাকে বসালো। নিজে বসল স্টিয়ারিং এ।
অশোক: বেল্ট বাঁধো
মা ল্যাংটো শরীরে বেল্ট বেঁধে নিল। অশোক রায় নিপুন হাতে গাড়ী বের করে নিল রাস্তায়।
পার্টি প্রায় শেষের দিকে।
অশোক রায়ের অভিজ্ঞ চোখ কিছু একটা বুঝে নিল। অশোক, রজত রায়ের কাছে গেল।
রজত: হ্যাঁ বল
অশোক: পার্টি তো প্রায় শেষ।
রজত: হ্যাঁ আর কি?
অশোক: দারুন এনজয় হল।
রজত: একদম। সকলে আনন্দ করেছে।
অশোক: দাদা, আমি তাহলে শ্বেতাকে নেব বলেছিলাম। নিয়ে যাই?
রজত: হ্যাঁ
অশোক কিছু একটা দেখল।
দীপের মার টেবিলে দীপের মা রমা। করো দুজন নতুন লোক। এরা কারা?
অশোক হেঁটে এল মার কাছে।
অশোক: শ্বেতা
মা: হ্যাঁ স্যার
অশোক: চুপচাপ আমার সাথে চলো।
মা সেই সময় রমার টেবিলের পাশ দিয়ে আসছিল। নতুন দুজন বসে। কানে গেল.........
রমা: শোনো। পার্টি আর আধঘন্টা মত হবে।
প্রথম: ওকে ম্যাডাম
রমা: এই ল্যাংটা মাগীটাকে দেখছ। খাবার ড্রিঙ্কস সব দিচ্ছে
দ্বিতীয়: হ্যাঁ ম্যাডাম।
রমা: সাড়ে বারোটা বাজলে। এই মাগীটাকে নিয়ে গাড়ীতে উঠে পড়বে। এই অবস্থায়। সোজা আমার আউটহাউসে চলে যাবে। কোন প্রবলেম নেই। সকলে মাতাল থাকবে।
দুজন: ওকে ম্যাডাম।
রমা: চুপ করে বোসো কেউ না বুঝতে পারে।
মার ল্যাংটো শরীর ঘামতে শুরু করল।
মা এল অশোকের কাছে।
অশোক: ট্রে হাতে নিয়ে নীচে নামো।
মা তাই করল।
মা নীচে বার কাউন্টারে মানসকাকুর কাছে গেল।
সেই সময় অশোক নামে এল নীচে।
অশোক: মানস
মানস: হ্যাঁ স্যার
অশোক: আমি শ্বেতাকে নিয়ে যাচ্ছি। সামলে নিও।
মানস: ওকে স্যার। বৌদি যাও।
অশোক রায়, আর দেরী না করে মাকে ওই ল্যাংটো করেই হাত ধরে দৌড়ে চলে এল গাড়ীর কাছে। গাড়ীর দরজা খুলে মাকে বসালো। নিজে বসল স্টিয়ারিং এ।
অশোক: বেল্ট বাঁধো
মা ল্যাংটো শরীরে বেল্ট বেঁধে নিল। অশোক রায় নিপুন হাতে গাড়ী বের করে নিল রাস্তায়।


![[+]](https://xossipy.com/themes/sharepoint/collapse_collapsed.png)