08-12-2025, 07:38 AM
পরদিন নিউজিল্যান্ড ম্যাচ। টীম ভাঙলাম না। কিন্তু দেখছি শুরু থেকেই সব হচ্ছে গোল কোন দলই করতে পারছে না। সুনীতা আস্তে আস্তে ধরার চেষ্টা করছে। কিন্তু গোল হচ্ছে না। কি হল লাবনীর কে জানে। গোল করতে পারছে না। উল্টোদিকে নিউজিল্যান্ড দল ও সেই একই ব্যাপার। হঠাৎই খুব সাধারণ খেলাতেই রত্নার একটা আস্তে পাস পায়ে পড়ে গেল ওদের ফরওয়ার্ড কেলির পায়ে। সামনে একা স্বান্তনা। কেলি আর কোন ভুল করল না। জোরালো শটে গোল করল। স্বান্তনা চেষ্টা করেও আটকাতে পারল না। আমরা পিছিয়ে গেলাম এক গোলে।
একটু পরেই হাফ টাইম হল। স্বান্তনা দেখলাম বেশ মুষড়ে পরেছে।
আমি ওদের সামনে গেলাম।
আমি: কি হল
স্বান্তনা দেখলাম চুপ করে গেছে। আমি ওর মাথায় হাত বুলিয়ে দিলাম।
আমি: কিচ্ছু হয়নি চলো। নেক্সট হাফে চলো দেখা যাবে।
স্বান্তনাকে কোলে বসালাম। গায়ে পিঠে হাত বুলিয়ে দিলাম। লক্ষ্য করলাম লাবনী আমার দিকে তাকিয়ে আছে। রমাদিও লক্ষ্য করেছে।
নেক্সট হাফে খেলা শুরু হল। সুনীতাকে আলাদা টিপস দিয়েছি। সুনীতা পায়ে বল রেখে খেলছে। পাশ করে পুরো টীম খেলা ধরার চেষ্টা করছে। ওই কিন্তু গোল পাচ্ছে না। ওদিকে আমি বসে ছিলাম। কেয়ার পাশে। কেয়াকে বললাম নামতে। স্বান্তনাকে তুলে নিয়ে কেয়াকে নামালাম। স্বান্তনাকে কোলে বসিয়ে জড়িয়ে ধরলাম।
স্বান্তনা: স্যার
আমি: কিচ্ছু হয়নি
স্বান্তনা: আমার জন্য টীম হারছে।
আমি আরো নিবিড়ভাবে জড়ালাম স্বান্তনাকে। চুমু খেলাম একটা।
ঠিক সেই সময় দেখলাম প্রিয়া একটা বল পেল পায়ে। সামনে ওদের ডিফেন্ডার। পাশে লাবনী। ডিফেন্ডার ধরেই নিল যে লকবনী বল পাবে তাই লাবনীকে যাতে কভার করা যায় তাই পজিশন নিল। প্রিয়া দেখলাম পাশ দেওয়ার ভান করল। ডিফেন্ডার আরো সরে গেল। ঠিক সেই সময় প্রিয়া হঠাৎই গতি বাড়িয়ে এগিয়ে গেল ডিফেন্ডার দিশেহারা। প্রিয়া সামনে একা গোলকিপারকে পেয়ে ঠাণ্ডা মাথায় বল প্লেস করল। গোলকিপার লাফালো কিন্তু বল জড়িয়ে গেল জালে। খেলাও প্রায় শেষের পথে। আরো চেষ্টা হল কিন্তু খেলা ড্রই থাকল। আমরা তিন ম্যাচে সাত পয়েন্ট নিয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন।
ফ্রান্স কানাডা খেলা বাকি। যেই জিততে বেশী পয়েন্ট হবে না।
টীমবাসে হৈচৈ চলছে। আমি স্বান্তনাকে কোলে নিয়ে বসেছি।
সুনীতা: স্যার স্বান্তনার কি হল?
আমি: ও ভাবছে গোল খেয়েছে তাই ওর দোষ।
সকলে: ধ্যাত।
রত্না: চল কিছু হয়নি তুই দারুন খেলেছিস।
স্বান্তনা বসল।
রমা: স্যার আরেকজন আছে যে আজকে গোল পায়নি বটে। কিন্তু এখনও হায়েস্ট গোল করে বসে আছে। তাকে একটু।
আমি: এদিকে
রত্না: স্যার দাঁড়াও।
আমি: কেন?
রমা: কি?
ছন্দা: কি হল।
রত্না, লীনা, প্রিয়া তিনজনে লাবনীকে ধরে ওর জার্সি প্যান্ট খুলে নিয়ে একদম ল্যাংটো করে আমার কোলে বসিয়ে দিল।
রমা,ছন্দা,বিদিশা হেসে উঠল। বাকিরা হাততালি। লাবনী: এবাবা
বলে মুখ ঢাকল। আমি জড়িয়ে ধরলাম লাবনীকে।
একটু পরেই হাফ টাইম হল। স্বান্তনা দেখলাম বেশ মুষড়ে পরেছে।
আমি ওদের সামনে গেলাম।
আমি: কি হল
স্বান্তনা দেখলাম চুপ করে গেছে। আমি ওর মাথায় হাত বুলিয়ে দিলাম।
আমি: কিচ্ছু হয়নি চলো। নেক্সট হাফে চলো দেখা যাবে।
স্বান্তনাকে কোলে বসালাম। গায়ে পিঠে হাত বুলিয়ে দিলাম। লক্ষ্য করলাম লাবনী আমার দিকে তাকিয়ে আছে। রমাদিও লক্ষ্য করেছে।
নেক্সট হাফে খেলা শুরু হল। সুনীতাকে আলাদা টিপস দিয়েছি। সুনীতা পায়ে বল রেখে খেলছে। পাশ করে পুরো টীম খেলা ধরার চেষ্টা করছে। ওই কিন্তু গোল পাচ্ছে না। ওদিকে আমি বসে ছিলাম। কেয়ার পাশে। কেয়াকে বললাম নামতে। স্বান্তনাকে তুলে নিয়ে কেয়াকে নামালাম। স্বান্তনাকে কোলে বসিয়ে জড়িয়ে ধরলাম।
স্বান্তনা: স্যার
আমি: কিচ্ছু হয়নি
স্বান্তনা: আমার জন্য টীম হারছে।
আমি আরো নিবিড়ভাবে জড়ালাম স্বান্তনাকে। চুমু খেলাম একটা।
ঠিক সেই সময় দেখলাম প্রিয়া একটা বল পেল পায়ে। সামনে ওদের ডিফেন্ডার। পাশে লাবনী। ডিফেন্ডার ধরেই নিল যে লকবনী বল পাবে তাই লাবনীকে যাতে কভার করা যায় তাই পজিশন নিল। প্রিয়া দেখলাম পাশ দেওয়ার ভান করল। ডিফেন্ডার আরো সরে গেল। ঠিক সেই সময় প্রিয়া হঠাৎই গতি বাড়িয়ে এগিয়ে গেল ডিফেন্ডার দিশেহারা। প্রিয়া সামনে একা গোলকিপারকে পেয়ে ঠাণ্ডা মাথায় বল প্লেস করল। গোলকিপার লাফালো কিন্তু বল জড়িয়ে গেল জালে। খেলাও প্রায় শেষের পথে। আরো চেষ্টা হল কিন্তু খেলা ড্রই থাকল। আমরা তিন ম্যাচে সাত পয়েন্ট নিয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন।
ফ্রান্স কানাডা খেলা বাকি। যেই জিততে বেশী পয়েন্ট হবে না।
টীমবাসে হৈচৈ চলছে। আমি স্বান্তনাকে কোলে নিয়ে বসেছি।
সুনীতা: স্যার স্বান্তনার কি হল?
আমি: ও ভাবছে গোল খেয়েছে তাই ওর দোষ।
সকলে: ধ্যাত।
রত্না: চল কিছু হয়নি তুই দারুন খেলেছিস।
স্বান্তনা বসল।
রমা: স্যার আরেকজন আছে যে আজকে গোল পায়নি বটে। কিন্তু এখনও হায়েস্ট গোল করে বসে আছে। তাকে একটু।
আমি: এদিকে
রত্না: স্যার দাঁড়াও।
আমি: কেন?
রমা: কি?
ছন্দা: কি হল।
রত্না, লীনা, প্রিয়া তিনজনে লাবনীকে ধরে ওর জার্সি প্যান্ট খুলে নিয়ে একদম ল্যাংটো করে আমার কোলে বসিয়ে দিল।
রমা,ছন্দা,বিদিশা হেসে উঠল। বাকিরা হাততালি। লাবনী: এবাবা
বলে মুখ ঢাকল। আমি জড়িয়ে ধরলাম লাবনীকে।


![[+]](https://xossipy.com/themes/sharepoint/collapse_collapsed.png)