05-12-2025, 07:25 AM
ফিরে দেখলাম সবাই দারুন খুশী। দুটো ম্যাচ জিতে আমরা গ্রুপে সবার ওপরে।
আমি: সকলে রিল্যাক্স করো। বিদিশাদি কিছু বলবে?
বিদিশা: না কাল দেখবো সব।খেলা তো পরশু।
ফেয়ারীরা সকলে বসে। লাবনী বেশ ক'বার আমার দিকে তাকালো। কিন্তু আমি ইচ্ছা করেই extra preference দিলাম না।
রমাদি বিষয়টা দেখেছে।
রমাদি আমার কাছে এলো।
রমা: লাবনীকে আলাদা করে কিছু বললি না ভাই।
আমি: শোনো দিদি। ভাল করছে। আলাদা compliment দিলে গ্যাস খেয়ে যাবে।
রমা: সেটা ঠিক।
রাতে ফেয়ারীরা সব একসাথে খেতে বসল। আমরা চারজন আমার ঘরে।
নিজেদের মধ্যেই আলোচনা চলছে।
ছন্দা: রমা
রমা: হ্যাঁ
ছন্দা: শাশুড়ী তো জামাইকে convince করার জন্য প্রাণ দিয়ে দিচ্ছে।
রমা: ঠিক
আমি: ধুর। তোমাদের কাজ নেই।
বিদিশা: রনি কিন্তু কিছু বলছে না।
রমা: হ্যাঁরে রনি। দ ম্যাচে তোর শাশুড়ী চার গোল করেছে। একটু চুমু খেয়ে দে অন্তত।
আমি হাসলাম।
ফেয়ারীদের খাওয়া হয়ে গেল। সকলে সেই আমার দেওয়া কালো স্লিভলেস ফ্রকটা পরে আছে।
কেয়া: রমাদি তোমরা খাবে না?
রমা: হ্যাঁ চলো।
প্রিয়া: আমরা বসি। তোমরা খাও। গল্প করি।
আমরা খেতে বসলাম। ফেয়ারীরা পাশে কথা বলছে আমাদের সাথে। ম্যাচ নিয়েই গল্প। আমি বেশী বললাম না। লক্ষ্য করলাম লাবনী আমার দিকে তাকাচ্ছে যাতে আমি কিছু বলি।
সেদিন রাতে সবাই শুয়ে পড়লাম। ক্লান্ত সকলেই। ঘুম আসতে টাইম লাগল না।
চিন্তা করছিলাম যে পরের ম্যাচ গুলো কিভাবে টানা যায়।
আমি: সকলে রিল্যাক্স করো। বিদিশাদি কিছু বলবে?
বিদিশা: না কাল দেখবো সব।খেলা তো পরশু।
ফেয়ারীরা সকলে বসে। লাবনী বেশ ক'বার আমার দিকে তাকালো। কিন্তু আমি ইচ্ছা করেই extra preference দিলাম না।
রমাদি বিষয়টা দেখেছে।
রমাদি আমার কাছে এলো।
রমা: লাবনীকে আলাদা করে কিছু বললি না ভাই।
আমি: শোনো দিদি। ভাল করছে। আলাদা compliment দিলে গ্যাস খেয়ে যাবে।
রমা: সেটা ঠিক।
রাতে ফেয়ারীরা সব একসাথে খেতে বসল। আমরা চারজন আমার ঘরে।
নিজেদের মধ্যেই আলোচনা চলছে।
ছন্দা: রমা
রমা: হ্যাঁ
ছন্দা: শাশুড়ী তো জামাইকে convince করার জন্য প্রাণ দিয়ে দিচ্ছে।
রমা: ঠিক
আমি: ধুর। তোমাদের কাজ নেই।
বিদিশা: রনি কিন্তু কিছু বলছে না।
রমা: হ্যাঁরে রনি। দ ম্যাচে তোর শাশুড়ী চার গোল করেছে। একটু চুমু খেয়ে দে অন্তত।
আমি হাসলাম।
ফেয়ারীদের খাওয়া হয়ে গেল। সকলে সেই আমার দেওয়া কালো স্লিভলেস ফ্রকটা পরে আছে।
কেয়া: রমাদি তোমরা খাবে না?
রমা: হ্যাঁ চলো।
প্রিয়া: আমরা বসি। তোমরা খাও। গল্প করি।
আমরা খেতে বসলাম। ফেয়ারীরা পাশে কথা বলছে আমাদের সাথে। ম্যাচ নিয়েই গল্প। আমি বেশী বললাম না। লক্ষ্য করলাম লাবনী আমার দিকে তাকাচ্ছে যাতে আমি কিছু বলি।
সেদিন রাতে সবাই শুয়ে পড়লাম। ক্লান্ত সকলেই। ঘুম আসতে টাইম লাগল না।
চিন্তা করছিলাম যে পরের ম্যাচ গুলো কিভাবে টানা যায়।


![[+]](https://xossipy.com/themes/sharepoint/collapse_collapsed.png)