04-12-2025, 10:55 AM
পরদিন সকালে রমাদি ফেয়ারীদের টুকটাক প্র্যাকটিস করালো। নেক্সট দিন কানাডার সাথে খেলা। সেই কানাডা আর নিউজিল্যান্ড ম্যাচ। আমি কানাডা আর নিউজিল্যান্ড ম্যাচ দেখতে যাবো রমাদি আর ছন্দাদিকে নিয়ে।
বিদিশা: রনি
আমি: হ্যাঁ দিদি। দুদলের খেলা রমাদি আর ছন্দাদি নোট করুক। রমাদি কানাডা কর ছন্দাদি নিউজিল্যান্ড। তুমি দুটো দলের অ্যাটিটিউড দেখবে।
আমি: তুমি যাবে?
বিদিশা: না আমি ফেয়ারীদের কণ্ডিশনিং করব।
আমি: ঠিক আছে।
আমরা বেরিয়ে গেলাম। সেই সময় দেখলাম ফেয়ারীরা সব ল্যাংটো হয়ে বিদিশাদির ঘরে বসে।
ম্যাচ দেখলাম। কানাডা আর নিউজিল্যান্ড খেলা গোল শূন্য হল। পরের খেলা ছিল ব্রাজিল আর সিঙ্গাপুর। ব্রাজিলের মহিলারা সিঙ্গাপুরকে ৬ গোল দিল।
রমা: ব্রাজিল তো অসাধারণ খেলল রনি।
আমি: হুম।
তিনজনে ফিরলাম প্রায় রাত সাড়ে নটা। এসে দেখি বিদিশাদি সকলকে নিয়ে বসে।
আমি: টীম মিটিং হবে। রমাদি স্টার্ট। আমরা বসলাম। ফেয়ারীরা সকলে বসল যে যার জায়গায়।
ছন্দাদি আমার পাশে বসেছিল।
ছন্দা: রনি
আমি: হ্যাঁ দিদি।
ছন্দা(ফিসফিস করে): শাশুড়ীতো জামাইকে দেখেই চলেছে। কোলে বসবে নাকি?
আমি দেখে হাসলাম। ছন্দাদিও হাসল।
টীম মিটিং এ রমাদি খুব সুন্দর বোঝালো।
পরদিন সকালে একদম হালকা প্র্যাকটিস।
বিকেলে খেলা শুরু হল।
টীম খেলছে কানাডার সাথে। দেখলাম ভালোই খেলছে। আস্তে আস্তে খেলা ধরছে টীম। কানাডার মহিলারা যে কোন কারনেই হোক ঠিক থিতু হতে পারছে না।
সুনীতা আর প্রিয়া মাঝমাঠ দখবে নিয়ে নিয়েছে যেন। 10 কি 11 মিনিট হয়েছে। সুনীতার একটা বাড়ানো বল মিস করল হঠাৎই ওদের ডিফেন্ডার। আমি অবাক হয়ে দেখলাম যে লাবনী তীরের বেগে দৌড়ে কি করে যে বলের কাছে পৌঁছে গেল। বল বেরিয়ে যাবে ভেবে ওদের গোলকিপার ও ক্যাজুয়াল। কিন্তু লাবনী সুযোগ না দিয়ে বলে শট নিল। বল জড়িয়ে গেল জালে। দর্শকরা উল্লাস করে উঠল।
আমরাও অবাক। দেখলাম লাবনী সোজা দৌড়ে এসে আমার কোলে উঠে পড়ল। বাকিরা চারদিক থেকে আমার ওপর লাফালো। রমাদি দেখলাম উচ্ছ্বসিত।
এইরকম গোলের পর একটা টীম যে কি পরিমান উদ্বুদ্ধ হতে পারে দেখলাম। আমরা জিতলাম 4 গোলে।
লাবনী হ্যাটট্রিক আর সুনীতা একটা গোল।
বাসে ফিরছি।
রমাদি: শাশুড়িতো কচি হয়ে যাচ্ছে ভাই।
আমি: ঠিকই বলেছো।
বিদিশা: রনি
আমি: হ্যাঁ দিদি। দুদলের খেলা রমাদি আর ছন্দাদি নোট করুক। রমাদি কানাডা কর ছন্দাদি নিউজিল্যান্ড। তুমি দুটো দলের অ্যাটিটিউড দেখবে।
আমি: তুমি যাবে?
বিদিশা: না আমি ফেয়ারীদের কণ্ডিশনিং করব।
আমি: ঠিক আছে।
আমরা বেরিয়ে গেলাম। সেই সময় দেখলাম ফেয়ারীরা সব ল্যাংটো হয়ে বিদিশাদির ঘরে বসে।
ম্যাচ দেখলাম। কানাডা আর নিউজিল্যান্ড খেলা গোল শূন্য হল। পরের খেলা ছিল ব্রাজিল আর সিঙ্গাপুর। ব্রাজিলের মহিলারা সিঙ্গাপুরকে ৬ গোল দিল।
রমা: ব্রাজিল তো অসাধারণ খেলল রনি।
আমি: হুম।
তিনজনে ফিরলাম প্রায় রাত সাড়ে নটা। এসে দেখি বিদিশাদি সকলকে নিয়ে বসে।
আমি: টীম মিটিং হবে। রমাদি স্টার্ট। আমরা বসলাম। ফেয়ারীরা সকলে বসল যে যার জায়গায়।
ছন্দাদি আমার পাশে বসেছিল।
ছন্দা: রনি
আমি: হ্যাঁ দিদি।
ছন্দা(ফিসফিস করে): শাশুড়ীতো জামাইকে দেখেই চলেছে। কোলে বসবে নাকি?
আমি দেখে হাসলাম। ছন্দাদিও হাসল।
টীম মিটিং এ রমাদি খুব সুন্দর বোঝালো।
পরদিন সকালে একদম হালকা প্র্যাকটিস।
বিকেলে খেলা শুরু হল।
টীম খেলছে কানাডার সাথে। দেখলাম ভালোই খেলছে। আস্তে আস্তে খেলা ধরছে টীম। কানাডার মহিলারা যে কোন কারনেই হোক ঠিক থিতু হতে পারছে না।
সুনীতা আর প্রিয়া মাঝমাঠ দখবে নিয়ে নিয়েছে যেন। 10 কি 11 মিনিট হয়েছে। সুনীতার একটা বাড়ানো বল মিস করল হঠাৎই ওদের ডিফেন্ডার। আমি অবাক হয়ে দেখলাম যে লাবনী তীরের বেগে দৌড়ে কি করে যে বলের কাছে পৌঁছে গেল। বল বেরিয়ে যাবে ভেবে ওদের গোলকিপার ও ক্যাজুয়াল। কিন্তু লাবনী সুযোগ না দিয়ে বলে শট নিল। বল জড়িয়ে গেল জালে। দর্শকরা উল্লাস করে উঠল।
আমরাও অবাক। দেখলাম লাবনী সোজা দৌড়ে এসে আমার কোলে উঠে পড়ল। বাকিরা চারদিক থেকে আমার ওপর লাফালো। রমাদি দেখলাম উচ্ছ্বসিত।
এইরকম গোলের পর একটা টীম যে কি পরিমান উদ্বুদ্ধ হতে পারে দেখলাম। আমরা জিতলাম 4 গোলে।
লাবনী হ্যাটট্রিক আর সুনীতা একটা গোল।
বাসে ফিরছি।
রমাদি: শাশুড়িতো কচি হয়ে যাচ্ছে ভাই।
আমি: ঠিকই বলেছো।


![[+]](https://xossipy.com/themes/sharepoint/collapse_collapsed.png)