29-11-2025, 06:04 PM
।। এক নিষিদ্ধ প্রেমের উপাখ্যান ।।
এখানে আসার পর অনীক নিজেকে নতুন করে খুঁজে পেয়েছে। শহরে থাকলে টাকা পয়সা গাড়ি বাড়ি হয়তো অনায়াসে হয়ে যেতো, কিন্তু মানসিক তৃপ্তিটা কোথাও অধরাই থেকে যেতো। টাকা পয়াসার প্রতি খুব লোভ কোনদিন নেই অনীকের।
প্রায় এক সপ্তাহ হল হাস্পাতালের আউটডোর চালু হয়ে গেছে। অনীক আপাতত একাই সেখানে রোগী দেখছে। এতো বড়ো ডাক্তার বিনা পয়সায় রোগী দেখে, তার উপরে এতো ভালো ব্যাবহার..... এখানকার সাধারন মানুষগুলো এই কদিনেই অনীকের ভক্ত হয়ে উঠেছে। অনীক তাড়াহুড়ো করে না, অনেক সময় নিয়ে ভালো করে পেশেন্টের সাথে কথা বলে ওষুধ দেয়। হাসপাতালের কাজ মিটে গেলে বিকালের দিকে নতুন কেনা বাইকটা নিয়ে বেড়িয়ে পড়ে আশে পাশের ছোট গ্রাম গুলোতে। যেখানেই যায়, মানুষ ওকে ভালোবাসাতে ভরিয়ে দেয়। কেউ কেউ নিজের হাস মুরগী দিতে চায়, তো কেউ ওর জন্য ঘরের থেকে চপ মুড়ি বানিয়ে নিয়ে আসে।
রোজ ভাবে পল্লবীকে বলবে সাথে আসার জন্য। কিন্তু আর বলে উঠতে পারে না। যদি রাজী না হয়? যদিও পল্লবীর সাথে আগের থেকে এখন অনেকটাই সম্পর্ক গভীর। ওর শরীর অসুস্থ থাকার সময় পল্লবী প্রায় রোজ ওকে দেখতে এসেছে। আড্ডা মেরেছে একসাথে দীর্ঘক্ষণ। বহুদিন পর কোন মেয় আবার ওর হৃদয় জিতে নিয়েছে। পার্থক্য এটাই যে, প্রথমজন তার রূপ দিয়ে জিতেছিলো আর পল্লবী তার রূপের সাথে ব্যাবহার দিয়ে।
ছোট থেকেই অনীকদের পরিবারের অবস্থা একেবারেই ভালো না। বাবা অসুস্থ, মা একটা ছোট শব্জীর দোকান চালিয়ে সংসার চালাতো। বাবার কাজ করার ক্ষমতা ছিলো না। মেধাবী অনীকের পড়াশোনার প্রতি ঝোঁক দেখেই ওকে স্যার বিনা পয়সায় পড়াতো। কিন্তু তাতে কি? ব্যাচে সবাই বড়লোক ঘরের ছেলেমেয়ে। তাদের মাঝে ও অস্বস্তি বোধ করতো। প্রায় একেবারেই চুপচাপ থাকতো ও। তখন সদ্য কৈশোর উত্তীর্ণ হয়ে যৌবন আসছে শরীরে। আর সেই বয়সে বাকি ছেলেদের মতই নারী শরীরের প্রতি জন্মাচ্ছে চরম আগ্রহ। তার ২/৩ বছির আগে থেকেই হস্তমৈথুন শিখে গেছে। নিজেকে শান্ত করার কৃত্তিম কৌশল। রাতে বাবা মা ঘুমালে বাইরে বেরিয়ে কলপাড়ে দাঁড়িয়ে নিজের শক্ত হয়ে আসা লিঙ্গটা নাড়িয়ে বীর্যপাত করতো মাঝে মাঝেই।
পড়ার ব্যাচে অনেক মেয়ে থাকলেও অনীকের আগ্রহ ছিলো অনামিকার প্রতি। আগুন ঝরানো রূপ ছিলো অনামিকার। একেবারে টাইট শরীর। পড়ার ফাঁকে আড়চোখে বার বার অনামিকার দিকে তাকাতো ও। ওর খাড়া হয়ে থাকা ব্রা পড়া বুক দুটোর অপার সৌন্দর্য্য ওকে মোহিত করে দিতো। অনামিকাকে মোটামুটী সব ছেলেই পছন্দ করতো। কিন্তু অনামিকা কাউকে পাত্তা দিতো না। অনীক ভয়েই কোনদিন অনামিকাকে নিজের মনের কথা বলে নি। বরং কোন কারণে অনামিকা কথা বলতে আসলে ও দায়সারা উত্তর দিয়ে পালিয়ে যেতো। আসলে নিজের অবস্থা নিয়ে হীনমন্যতায় ভুগতো নিজেই। কিন্তু এটা জানতো না যে, ওদিকে অনামিকাও অগোচরে ওকেই সব দিয়ে বসে আছে।
এক বৃষ্টির রাতে পড়ার ব্যাচ থেকে ফেরার সময় একটা দোকানের সামনে ও আর অনামিকা একসাথে বৃষ্টি থেকে বাঁচতে দাঁড়িয়েছিলো। সেখানেই অনামিকা নিজেকে প্রকাশ করে প্রথম আর সেই শেষ। অবাক হওয়ার সাথে সাথে ওক অদ্ভুত ভালো লাগা ওকে ছেঁকে ধরেছিলো। মনে হচ্ছিলো অনামিকা ওর কত দিনের প্রেমিকা। ওর গায়ের সাথে অনামিকার বুক ঠেকতেই ওর পুরুষ শরীর সাড়া দিতে দেরী করে নি, অনামিকার উষ্ণ চুম্বনে ও আরো মাত্রা ছাড়িয়ে যায়। শরীর আগুন তখন, পুরুষাঙ্গ প্যান্ট ছিঁড়ে বাইরে বেরোতে চাইছে। অনামিকার শরীরে স্পর্শ করছে ওর দৃঢ় কঠিন দন্ড। দুজনেরই সেদিন প্রথম বিপরীত শরীরকে স্পর্শ করা, অনীকের মত অনামিকারও কৌতুহলের শেষ নেই, ওর নরম হাত অনীকের প্যান্টের ভিতর দিয়ে গরম কঠিন পুরুষাঙ্গ স্পর্শ করে........ সব ভুলে অনীক নিজেও হাত ঢুকিয়ে দেয় অনামিকার জানুসন্ধিতে। ওর যৌনাঙ্গ উত্তেজনার বশে ভিজে গেছে। সেই প্রথম কোন নারী অঙ্গে স্পর্শ করা। বই পড়ে এর আগেই মেয়েদের যৌনাঙ্গের গঠন সম্পর্কে জেনে গেছিলো, এবার সেটাকে মিলিয়ে দেখা, অনামিকার খাঁজ বরাবর ও আঙুল ঢুকিয়ে দেয়..... একটা মাংসল খন্ড পেয়ে সেটাকে ঘষে আঙুলে। অনামিকা নিজেও পাগল হয়ে গেছিলো সেদিন........ অনীক নিজের উত্তেজনা বেশীক্ষণ ধরে রাখতে পারে নি। নিয়ন্ত্রনহীন ভাবে অনামিকার হাতেই বীর্য্যপাত করে দেয়..... অনামিকা ওকে নিজের বুকে চেপে ধরে, কেঁপে ওঠে ওর শরীর.....
বাড়ি ফেরার পরেও ঘটে যাওয়া ঘটনাটা বিশ্বাস হচ্ছিলো না ওর। যেনো কোন স্বপ্নে এসেছিলো অনামিকা। রাতে বিছানায় শুয়ে শুয়ে সেসব কথা ভাবতেই আবার কঠিন হয়ে গেছিলো। চুপিসাড়ে বাইরে বেরিয়ে এসে কলপাড়ে দাঁড়িয়ে নিজের লিঙ্গটা বের করে নাড়াতে থাকে আর ভাবতে থাকে সন্ধ্যায় স্পর্শ করা ওর স্বপ্নের নারী শরীরকে। সন্ধ্যায় বীর্য্যপাত করে ফেলায় এবার দেরী হচ্ছিলো। ও চোখ বুজে হাতের মুঠে লিঙ্গ নাড়াতে নাড়াতে সুখ উপভোগ করছিলো।
" কিরে বাবু, এতো রাতে কি করছিস এতোক্ষোন ধরে? "
মার গলায় চমকে উঠে ঘুরে দাঁড়ায় ও। হাতের মুঠে ধরা লিঙ্গ থেকে বীর্য্য ঝরে পড়ছে। সামনে ওর মা দাঁড়িয়ে। অনীকের করার কিছু নেই। ও কিংকর্তব্যবুমূঢ় হয়ে ওভাবেই দাঁড়িয়ে থাকে। মা সব বুঝে যায় কি করছে ও। মা নিজের আঁচলে মুখ চেপে " ছি! " বলে দৌড়ে ভিতরে চলে যায়।
অনীক লিঙ্গ পরিষ্কার করে চোরের মত ভিতরে আসে। যদিও ও কোন গর্হিত কাজ করে নি, কিন্তু মার মতো প্রাচীনপন্থী মানুষদের এসব কিভাবে বোঝাবে যে এটা স্বাভাবিক বিষয়। ঘরে একপাশে একটা চৌকিতে ও থাকে আর অপর দিকে আর একটাতে বাবা আর মা।
ও চুপচাপ চৌকিতে উঠে শুয়ে পড়ে। মা উঠে বসেন, ওর দিকে জ্বলন্ত দৃষ্টিতে তাকিয়ে বলেন, " এদিকে আমি মুখে রক্ত তুলে রোজগার করে পড়াশোনা করাচ্ছি আর উনি নোংরামী শিখে আসছেন....... ভাবতেই আমার ঘেন্না করছে..... তুই এতো নোংরা ছেলে। "
অনীক কোনমতে বলে, " মা এটা স্বাভাবিক বিষয়, আমার বয়স ১৮ পার হয়ে গেছে....।"
" চুপ কর জানোয়ার ছেলে, আঠারো পার হয়ে গেছে..... তাহলে যা পড়াশোনা ছেড়ে বিয়ে করে বৌকে নিয়ে থাক, অসভ্য ছেলে। " মা ঝাঁঝিয়ে ওঠেন।
অনীক আর কোন কথা না বলে শুয়ে পড়ে। দুদিন গেলে সব এমনি ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু হয় না। এই ঘটনায় ঘৃতাহুতি দিতে আসে পরেরদিন অনামিকার বাবা, কাকা আর এক পিসি।
সবাই মিলে ওকে আর ওর মাকে নিয়ে দরজা বন্ধ করে বসে। গত রাতে অনীকের আর অনামিকার কীর্তী জানিয়ে ওর মাকে যাচ্ছেতাই অপমান করে। অনীককে দুটো চড় মেরে বলে, " সবার সামনে জামা প্যান্ট খুলে কান ধরে উঠবস কর, না হলে সারা গ্রামের লোকের সামনে ল্যাংটো করবো। "
অবাক হয়ে যায় অনীক। একটা আঠারো বছরের ছেলেকে এরা এমন দন্ড দেবে। এদের কি লাজ লজ্জা বলে কিছু নেই?
" কিরে জামা প্যান্ট খোল " ধমকে ওঠে অনামিকার কাকা।
অনীক মিনমিন করে বলে, " মা আর আপনার বোনকে বাইরে পাঠান। "
" কেউ বাইরে যাবে না...... কাল সন্ধ্যায় আমাদের বাড়ির মেয়েকে রাস্তার লোকের সামনে তার শরীরে হাত দেওয়ার সময় লজ্জা কোথায় ছিলো চাঁদু? ...... খোল না হলে এখনী টেনে বাইরে নিয়ে যাবো। "
অপমানে অনীকের চোখ দিয়ে জল বেরিয়ে আসে। ও নিজের গেঞ্জী আর বারমুডা প্যান্ট খুলে একেবারে উলঙ্গ হয়ে দাঁড়ায়। সামনে ওর মা হতভম্বের মত দাঁড়িয়ে, পিসি মুচকি হাসছেন। যদিও পিসির বয়স প্রায় ৩৬/৩৭ তবুও মেয়ে তো।
" এই তো, এবার সারাজীবন মনে থাকবে। নে এবার ১০০ বার কান ধরে উঠবস কর। " শক্ত চোয়ালে বলে অনামিকার কাকা।
ভয়ে আর লজ্জায় অনীকে লিঙ্গ একেবারে ছোট হয়ে গেছে। আর এতোগুলো বয়স্ক মানুষের সামনে এহেন জঘন্য শাস্তিতে ও বিব্রত বোধ করছে। অনীককে যতটা পারা যায় হেনস্থা করে অনামিকার কাছ থেকে দূরে থাকতে পরামর্শ দিয়ে বিদায় নেয় ওরা তিনজনে।
যাওয়ার সময় ওর মাকে শাশিয়ে যায়, " এরপর আমার মেয়ের আশেপাশে দেখলেও সাড়া পাড়ার লোকের সামনে ল্যাংটো করবো "
ভয়ে, লজ্জায় ঘৃণায় সারারাত কাঁদে অনীক। কিন্তু মন থেকে অনামিকার স্মৃতি মোছে না।
" আর পড়াশোনা করে কাজ নেই, আমি তোর মামার সাথে কথা বলেছি কাল সকালেই শহরে চলে যাবি..... কাজ করে খা এবার থেকে। " মা একটা কথাই বলে।
অনীক নিজেও পালাতে চাইছিলো। চলে আসে শহরে। একটা গ্যারেজে কাজ পায়। মামাই ঠিক করে দেয়। মালিকের নাম সুখেন। বাড়ির নীচেই গ্যারেজ। দোতলায় ফ্যামিলি থাকে, বৌ আর মেয়ে। মেয়ের বয়স প্রায় অনীকেরই মত। ফার্স্ট ইয়ারে পড়ে। একেবারে সাদামাটা দেখতে, কালো গায়ের রঙ, মুখশ্রী সুন্দর হলেও নাকটা গোল, ছোট ছোট বুক আর মাঝারী সাইজের পাছা। তবে চেহারায় স্লিম।
সেখানে অনীকের থাকার জায়গা হয় গ্যারেজেই। কাজ ছাড়া উপরে যাওয়া নিষেধ। যতই হোক অনীক দেখতে হ্যান্ডসাম আর পড়াশোনা জানা ছেলে। সুখেনের মেয়ে সুরভী প্রথম দেখাতেই প্রেমে পড়ে যায় অনীকের। অনীকের ওর প্রতি কোন আগ্রহ ছিলো না কিন্তু বাবার অনুপস্থিতিতে সুরভী প্রায়ই গ্যারেজে এসে অনীকের সাথে ভাব জমানোর চেষ্টা করতো। মালিকের মেয়ে বলে কথা,,পাত্তা না দিলেও বিপদ, তাই শুধু কথার উত্তর দেএয়া ছাড়া আর কিছু বলতো না অনীক। এভাবেই দিন কাটতে থাকে আর সুরভীর আনাগোনা ক্রমশ বাড়তে থাকে। মাঝে মাঝে অনীককে দেখাতেই যেনো সুরভী ছোট ছোট পোষাক পরে আসতো। অনীক দেখেও কিছু বলতে পারতো না।
একদিন বর্ষাকালের দুপুরবেলা, সুখেন গেছে গাড়ী ডেলিভারি দিতে। গ্যারেজে একা অনীক। বাইরে মুষলধারে বৃষ্টি পড়ছে। অনীক এখানে কিছু পুরোনো বই যোগাড় করে জয়েন্টের পড়াশোনা করছিলো। ইচ্ছা এবার জয়েন্টে বসবে। হঠাৎ সেখানে আসে সুরভী। ওর পরনে একটা হাঁটু পর্যন্ত স্কার্ট আর উপরে সাদা টপ। হাঁটুর নীচ থেকে পা দেখা যাচ্ছে খোলা।
" কি করছো? " সুরভী প্রশ্ন করে।
" এই তো একটু পড়ছিলাম, কিছু বলবে। " অনীক ক্যাসুয়ালী বলে।
" বলছি তো কবে থেকেই, তুমি আর শুনছো কই? " সুরভী ওর গায়ের কাছে ঘেঁষে বসে।
অনীকের ভয় হয়। অনামিকার অভিজ্ঞতা এখনো তাড়া করে ওকে। সুরভীর আচরন ভালো লাগে না ওর।
" সরে বসো, কেউ দেখে নেবে। " অনীক বলে।
" কে দেখবে? বাবা রাতের আগে ফিরবে না, মা বাতের ব্যাথায় সিঁড়ি দিয়ে একান্ত প্রয়োজন ছাড়া নামে না। " সুরভী কনফিডেন্ট।
অনীক একটা টুলে বসে ছিলো। সুরভী এবার ওর দিকে মুখ করে ওর থাইএর উপর বসে যায়। অনীক ওলে ধাক্কা দিতে গিয়েও থেমে যায়। বাবার আদুরে মেয়ে, বাবাকে ওর নামে ভুলভাল কিছু বলে দিলেঈ সোজা চাকরী নট হয়ে যাবে, মারও জুটতে পারে। ত্র চেয়ে বরং বুঝিয়ে বিদায় দেওয়াই ভালো। সুরভী বোধহয় ব্রা পরে নি। ওর ৩০ সাইজের স্তন অনীকের বুকে ঠেকছিল। টপের উপর দিয়ে ওর ক্লিভেজ দেখা যাচ্ছে। সুরভীর চোখে মুখে একটা ঘোর ঘোর ভাব।
" এসব কি করছো সুরভী? সরো, মালিকের মেয়ে তুমি, আমরা প্রেমিক প্রেমিকা নই। " অনীক বাধা দেওয়ার চেষ্টা করে।
" কে বললো আমরা প্রেমিক প্রেমিকা নই? আমি তো কবেই তোমাকে আমার সব দিয়ে দিয়েছি। " সুরভী ওর গালে নিজের গাল ঠেকিয়ে বলে।
" প্লিজ এমন কোরো না সুরভী, আমার দ্বারা প্রেম ট্রেম হবে না..... এসব ভালো লাগে না আমার। " অনীক বোঝানোর চেষ্টা করে।
" এই বয়সে প্রেম ভাল লাগে না এমন ছেলে পাওয়া দুস্কর..... মিথ্যা বলো না, তুমি ভয় পাচ্ছো আমি জানি। "
" না আমি সত্যি বলছি, বিশ্বাস করো। " অনীক বলে।
" তাই? " সুরভী তাকায়, " ঠিক আছে আমি একটা পরীক্ষা করছি, যদি তাতে তুমি সাড়া দেও তাহলে বুঝবো তুমি মিথ্যা বলছো। "
অনীক জানে না কি পরীক্ষা। ও চুপ করে থাকে। সরভী হঠাৎ নিজের ডান হাত ওর প্যান্টের ভিতোর দিয়ে ঢুকিয়ে দেয়। এখানে আসার পর সেভাবে হস্তমৈথুন করে নি অনীক। তাছাড়া যতই আগ্রহ না থাক, হাজার হলেও সুরভী একজন যুবতী। এভাবে ওর কোলে বসে ওর বুকে নিজের বুক ঠেকিয়ে রাখায় না চাইতেও অনীক আগেই শক্ত হয়ে গেছিলো। সুরভী ওর শক্ত লিঙ্গ চেপে ধরে হাসিতে ফেটে পড়ে।
" উ: বাবু, পেটে খিদে মুখে লাজ...... হা হা হা। "
তারপর ওর মাথাটা নিজের বুকে চেপে ধরব স্তনের সাথে প্রায় পিষে দেয়, " নাও না লজ্জা কিসের, তোমার জন্য তো সিন্দুকে তালা দিই নি অনীক....... সব ছিনিয়ে নাও আজকে। "
সুরভীর হাত ওর লিঙ্গের মাথার চামড়া ছাড়িয়ে সেখানে আঙুল ঘষছে। মনের বিরুদ্ধে গিয়ে অনীকের শরীর সাড়া দিতে শুরু করেছে। সুরভী অনীকের ঠোঁটে ঠোঁট চেপে ওর মুখে নিজের জীভ ঢুকিয়ে চুম্বন করতে থাকে। সুরভীকে পছন্দ না করলেও এক যুবতী নারী শরীরের ডাক এড়াতে পারে না অনীক। ও নিজেও সুরভীর বুকে মুখ ঘষতে থাকে। সুরভীর বুকের কাছ থেকে একটা বিদেশী পারফিউমের গন্ধ বেরোচ্ছে। তাতে আরো কামত্তেজনা বেড়ে যাচ্ছে।
সুরভী এবার নিজের টপ মাথা গলিয়ে খুলে দেয়। ভিতরে কিছুই পরা নেই। সুরভীর ৩০ সাইজের খাড়া আতনের মাথায় কালো বোঁটা। গায়ের রঙ শ্যামলা।
একটা স্তন হাতে নিয়ে অনীকের মুখের কাছে ধরে, " একটু চোষও। "
অনীক বোঁটা সমেত স্তন মুখে পুরে নেয়। আর একটা স্তনে হাত রেখ্ব তাতে চাপ দেয় আলগোছে। অনীকের প্রতিক্রিয়ায় সুরভী পাগল হয়ে যায়। ওর মুখ থেকে শীৎকার বেরিয়ে আসে। চোখ বুজে ও বলে ওঠে, " আরো জোরে চাপো...... প্লীজ। "
অনীকের হাত ওর ১৯ এর যুবতী বুক আটা পেষার মত করে চাপতে থাকে। আঙুলের ডগায় ঘুরিয়ে নাড়ায় ওর শক্ত কালো আঙুরর মত বোঁটা। সুরভীর শ্বাস দ্রুতো পড়ছে, নাক দিয়ে ঘন ঘন আওয়াজ করছে।
একবারে অনীকের মাথা গলিয়ে খুলে দেয় ওর টি-শার্ট, অনীকের খালি বুকের মাসলে পিষ্ট হতে থাকে সুরভীর নরম তুলতুলে দুটি বুক।
এতীদিন হস্তমৈথুন থেকে বিরত থাকায় অনীকের উত্তেজনা চুড়ান্ত শিখরে আরোহন করেছে। ও যেকোন মূল্যে নিজের তৃপ্তি চায়। হাতের মুঠোত একটা নারী শরীর।
সুরভীকে গ্যারেজের মেঝেতে শুইয়ে দিয়ে ওর মিনিস্কার্ট তুলে দেয় কোমরের উপরে। দক্ষতার সাথে নামিয়ে আনে প্যান্টি কোমর থেকে। চোখের সামনে রসসিক্ত নরম কেকের মতো সুরভীর যোনী। কালো হলেও নিজেকে যত্ন করে সুরভী। গোপন অঙ্গে ওর কোন নোংরা বা দাগ নেই। কিছুদিন আগেই শেভ করা যোনীর উপরে ছোট ছোট কালো চুলে ঢাকা। নিজের প্যান্ট খুলে নগ্ন হয় ও। ওর খাড়া লিঙ্গের দিকে অবাক দৃষ্টিতে তাকায় সুরভী। রস বেরিয়ে চকচক করছে অনাবৃত লিঙ্গের অগ্রভাগ।
সুরভী লজ্জা ভুলে নিজের দুই পা ছড়িয়ে উন্মুক্ত করে দেয় ওর নারী অঙ্গের গোপন দরজা।
অনীক দুই আঙুলে ওর যোনীদ্বার ফাঁকা করে। ভিতরে টকটকে লাল ছিদ্রপথ। রস গড়িয়ে পড়ছে। অনীক একটু আঙুল দিয়ে নাড়ানোতে রস ক্ষরণের মাত্রা আরো বেড়ে যায়।
এদিকে ওর লিঙ্গ কাঠিন্যের সর্বোচ্চ সীমায় পৌছে গেছে। অনীক তাতে হাত ঠেকিয়ে নিজেই ভয় পেয়ে যায়। সুরভী দুই পা দুদিকে ছড়িয়ে কাতরাচ্ছে। অনীক ওর যোনীর মুখে লিঙ্গ রেখে একটু চাপ দেয়। অনভিজ্ঞতায় পিছলে বাইরে বেরিয়ে যায় লিঙ্গ৷ আবার রেখে চাপে, কিন্তু এবারেও ব্যার্থ।
এবার যোনীর মুখে ধরে হাত দিয়ে চেপে ধরে একটু ভিতরে নেয় তারপর ধিরে ধিরে চাপ দিতেই কাজ হয়। ভার্জিন সুরভীর যোনীপথে প্রবেশ করে অনীকের লিঙ্গ। প্রবল চাপের মধ্যে সুরভীর মুখ বিকৃত হয়ে যায়। দুই অয়া প্রশস্ত করে অনীকের কাঁধ খামচে ধরে ও। অনীকের কিছু ভাবার সময় নেই। নারী যোনী ভোগের সুখে ও হারিয়ে যায়। অনীকের প্রায় ৫.৫" লম্বা পুরুষাঙ্গ অবিলীলায় ভিতরে ঢুকে যায়। অনীক একটু থামে, নীচু হয়ে সুরভীর বগলের তলা দিয়ে হাত ঢুকিয়ে ওর মাথার নীচে হাত রেখে ঠোটে চুমু খেতে শুরু করে, ওর শরীর চেপে বসে সুরভীর শরীরে। আর এদিক ওর কোমর আছড়ে পড়তে থাকে সুরভীর তলপেটে।
সুরভীর যোনী যেনো মাখনের দলা। টাইট অথচ নরম, পিছল........ মাঝে মাঝে বেরিয়ে আসছে বাইরে। সুরভী আবার হাত দিয়ে সেটাকে সঠিক স্থানে স্থাপন করে দিচ্ছে। বাইরে প্রবল বৃষ্টি থামার নাম নেই আর এদিকে গ্যারেজের ভিতরে দুজনের শরীর থেকেই আগুন বেরচ্ছে। অনীকের ঘাড়, গলা পিঠ বেয়ে ঘামের স্রোত নেমে আসছে, ঘেমে গেছে সুরোভীও। ওর ঘামে ভেজা স্তব অনীকের বুকের নীচে পিছলে যাচ্ছে বারবার।
অনীকের নগ্ন শরীর সবেগে বার বার আছড়ে পড়ছে সুরভীর দুই পায়ের মাঝে। হাঁফিয়ে গিয়েও থামছে না ও। জীবনের প্রথম সঙ্গম...... বার বার বীর্য্য বেরোনোর পরিস্থিতি তৈরী হচ্ছে, থেমে যাচ্ছে অনীক..... ও চাইছে দীর্ঘ সময় ধরে এই চরম সুখ ভোগ করতে, পরিনাম নিয়ে কেউ চিন্তিত না। সামান্য বিরতির পরেই আবার দীর্গ সময় মন্থন....।
সুরভীর দিকে তাকিয়ে মনে হচ্ছে ও আর নিতে পারছে না। হাঁফাচ্ছে। চোখ বুজে আসছে ওর। পা শিথিল হয়ে আসছে। অনীক আর দেরী না করে নিজের লিঙ্গ সুরভীর যোনীতে ঠেলে ধরে সব ঢেলে দেয়।
তারপর উঠে বসে। সুরভী অজ্ঞান হয়ে গেছে। চোখ বন্ধ, এলিয়ে গেছে শরীর। ওর যোনীমুখ দিয়ে অনীকের বীর্য্য ধারা বাইরে বেরিয়ে আসছে।
ভয় পেয়ে যায় অনীক। তাড়াতাড়ি বোতল থেকে জল নিয়ে সুরভীর চোখে মুখে ভালো করে ছেটায়। একটু পরে চোখ মেলে সুরভী। নিজের তলপেট চেপে ধরে কুঁকড়ে যায়। মুখ বিকৃত। বেশ কিছুক্ষন সেভাবেই শুয়ে থেকে তারপর অনেক কষ্টে উঠে বসে। যোনী মুছে। প্যান্টি আর টপ পরে নেয়।
অনীক ওকে হাত ধরে দাঁড় করায়, " ব্যাথা করছে? "
সুরভী মাথা নাড়ায়, " খুব "
" একা যেতে পারবে? " অনীক বলে।
সুরভী ঘাড় নাড়ে। এই অবস্থায় অনীকের ওর সাথে যাওয়া ঠিক না। কেউ দেখে নিলে সর্বনাশ হয়ে যাবে। সুরভী ধীরে ধীরে সিঁড়ি বেয়ে উপরে চলে যায়।
ও চলে যাওয়ার পর চিন্তায় পড়ে যায় অনীক, " জেনে বুঝে এ কি করলো ও? নিজের উত্তেজনার বশে সুরভির সাথে জড়িয়ে গেলো? এর থেকে বেরোনো কি আর সহজ হবে। "
Deep's story


![[+]](https://xossipy.com/themes/sharepoint/collapse_collapsed.png)