04-11-2025, 08:47 PM
(This post was last modified: 04-11-2025, 08:58 PM by indonetguru. Edited 3 times in total. Edited 3 times in total.)
গল্প: "ছায়ার আড়ালে আগুন" (পার্ট-২: গ্যাংওয়ার)
ত্রয়োবিংশ পরিচ্ছেদ: চম্পার জোড়াসাঁকোর গুদামে পুলিশের রেড
রক্তের দামদুপুর দুটো বেজে পঁয়তাল্লিশ। কলকাতার যোড়াসাঁকোর অন্ধকার গলিতে একটা জরাজীর্ণ গোডাউন—চম্পার ড্রাগের গোপন ঘাঁটি। বাইরে থেকে দেখলে মনে হয় পরিত্যক্ত কারখানা, কিন্তু ভিতরে লুকানো ৫০ কোটি টাকার কোকেন আর হেরোইনের প্যাকেট। অংশুমান সেন একটা গোপন টিপ পেয়েছে—চম্পার লোকের থেকে। সে তার টিম নিয়ে এসেছে: ইন্সপেক্টর দত্ত, সাব-ইন্সপেক্টর রায়, দশজন কনস্টেবল। সবার হাতে AK-47, বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট। অংশুমানের ৬ ফুট লম্বা ফর্সা শরীরে খাকি ইউনিফর্ম, চোখে সানগ্লাস, হাতে গ্লক-১৭। "রেইড শুরু," সে ফিসফিস করল। গোডাউনের লোহার গেট ভেঙে ঢোকা হল—ধাতব শব্দে চারদিক গর্জে উঠল।
ভিতরে অন্ধকার, ধুলোর গন্ধ মিশে ড্রাগের রাসায়নিক গন্ধ। প্যাকেটের স্তূপ, ক্রেটের পাহাড়। হঠাৎ গুলির শব্দ—ব্যাং! ব্যাং! চম্পার গুণ্ডারা লুকিয়ে ছিল। অংশুমান ঝাঁপ দিল, তার টিম কভার নিল। "ফায়ার!" সে চিৎকার করল। গুলির ঝড় শুরু হল—বুলেট ক্রেট ভেদ করে, ধুলো উড়ছে। একজন গুণ্ডা ছাদ থেকে গ্রেনেড ছুঁড়ল—বুম! বিস্ফোরণে দুজন কনস্টেবল আহত। অংশুমানের চোখ লাল—সে এগিয়ে গেল।
সামনে নাসির AK-47 নিয়ে দাঁড়িয়ে। তার চোখে রাগের আগুন। "তুই চম্পাকে ধরবি?" সে গর্জন করল। গুলি ছুঁড়ল—অংশুমানের পাশ দিয়ে বুলেট বেরিয়ে গেল। অংশুমান তার গ্লক তাক করল—ব্যাং! গুলি নাসিরের বুকে লাগল। নাসির হাঁটু গেড়ে বসল, তার ফর্সা শার্টে রক্তের দাগ ছড়িয়ে পড়ল। "রু...বিনা..." সে ফিসফিস করে মাটিতে লুটিয়ে পড়ল, চোখ খোলা রইল। মৃত্যু।
পাশে শিবু ছুরি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ল। তার পেশীবহুল শরীর ঘামে ভিজে। "মা-কে ছোঁবি না!" সে চিৎকার করল। অংশুমান তার হাত ধরে মোচড় দিল—ব্যাং! একটা গুলি শিবুর বাঁ হাতে লাগল। রক্তের ফোয়ারা, শিবু গোঙাতে গোঙাতে পড়ল। অংশুমান তাকে হাতকড়া পরিয়ে দিল। "গ্রেপ্তার।" শিবুর চোখে অশ্রু আর রাগ।
রেইড শেষ। ৫০ কোটির ড্রাগ বাজেয়াপ্ত—প্যাকেটের স্তূপ, ওজন করা হল। চম্পা পালিয়েছে, কিন্তু তার সাম্রাজ্যে ফাটল। অংশুমানের মনে একটা জয়ের হাসি—কিন্তু চম্পার ছায়া এখনও রয়ে গেছে।
ত্রয়োবিংশ পরিচ্ছেদ: চম্পার জোড়াসাঁকোর গুদামে পুলিশের রেড
রক্তের দামদুপুর দুটো বেজে পঁয়তাল্লিশ। কলকাতার যোড়াসাঁকোর অন্ধকার গলিতে একটা জরাজীর্ণ গোডাউন—চম্পার ড্রাগের গোপন ঘাঁটি। বাইরে থেকে দেখলে মনে হয় পরিত্যক্ত কারখানা, কিন্তু ভিতরে লুকানো ৫০ কোটি টাকার কোকেন আর হেরোইনের প্যাকেট। অংশুমান সেন একটা গোপন টিপ পেয়েছে—চম্পার লোকের থেকে। সে তার টিম নিয়ে এসেছে: ইন্সপেক্টর দত্ত, সাব-ইন্সপেক্টর রায়, দশজন কনস্টেবল। সবার হাতে AK-47, বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট। অংশুমানের ৬ ফুট লম্বা ফর্সা শরীরে খাকি ইউনিফর্ম, চোখে সানগ্লাস, হাতে গ্লক-১৭। "রেইড শুরু," সে ফিসফিস করল। গোডাউনের লোহার গেট ভেঙে ঢোকা হল—ধাতব শব্দে চারদিক গর্জে উঠল।
ভিতরে অন্ধকার, ধুলোর গন্ধ মিশে ড্রাগের রাসায়নিক গন্ধ। প্যাকেটের স্তূপ, ক্রেটের পাহাড়। হঠাৎ গুলির শব্দ—ব্যাং! ব্যাং! চম্পার গুণ্ডারা লুকিয়ে ছিল। অংশুমান ঝাঁপ দিল, তার টিম কভার নিল। "ফায়ার!" সে চিৎকার করল। গুলির ঝড় শুরু হল—বুলেট ক্রেট ভেদ করে, ধুলো উড়ছে। একজন গুণ্ডা ছাদ থেকে গ্রেনেড ছুঁড়ল—বুম! বিস্ফোরণে দুজন কনস্টেবল আহত। অংশুমানের চোখ লাল—সে এগিয়ে গেল।
সামনে নাসির AK-47 নিয়ে দাঁড়িয়ে। তার চোখে রাগের আগুন। "তুই চম্পাকে ধরবি?" সে গর্জন করল। গুলি ছুঁড়ল—অংশুমানের পাশ দিয়ে বুলেট বেরিয়ে গেল। অংশুমান তার গ্লক তাক করল—ব্যাং! গুলি নাসিরের বুকে লাগল। নাসির হাঁটু গেড়ে বসল, তার ফর্সা শার্টে রক্তের দাগ ছড়িয়ে পড়ল। "রু...বিনা..." সে ফিসফিস করে মাটিতে লুটিয়ে পড়ল, চোখ খোলা রইল। মৃত্যু।
পাশে শিবু ছুরি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ল। তার পেশীবহুল শরীর ঘামে ভিজে। "মা-কে ছোঁবি না!" সে চিৎকার করল। অংশুমান তার হাত ধরে মোচড় দিল—ব্যাং! একটা গুলি শিবুর বাঁ হাতে লাগল। রক্তের ফোয়ারা, শিবু গোঙাতে গোঙাতে পড়ল। অংশুমান তাকে হাতকড়া পরিয়ে দিল। "গ্রেপ্তার।" শিবুর চোখে অশ্রু আর রাগ।
রেইড শেষ। ৫০ কোটির ড্রাগ বাজেয়াপ্ত—প্যাকেটের স্তূপ, ওজন করা হল। চম্পা পালিয়েছে, কিন্তু তার সাম্রাজ্যে ফাটল। অংশুমানের মনে একটা জয়ের হাসি—কিন্তু চম্পার ছায়া এখনও রয়ে গেছে।


![[+]](https://xossipy.com/themes/sharepoint/collapse_collapsed.png)