01-11-2025, 03:12 AM
(This post was last modified: 01-11-2025, 07:50 PM by indonetguru. Edited 2 times in total. Edited 2 times in total.)
গল্প: "ছায়ার আড়ালে আগুন" (পার্ট-২: গ্যাংওয়ার)
দ্বাবিংশ পরিচ্ছেদ: কেস অংশুমানের হাতে
সকাল আটটা বেজে পনেরো। লালবাজার ক্রাইম ব্রাঞ্চের কনফারেন্স রুমে এসি-র ঠান্ডা হাওয়া আর টেবিলের উপর ছড়ানো ফাইলের কাগজের শব্দ মিশে একটা গম্ভীর আবহ তৈরি করেছে। দেয়ালে প্রজেক্টরে চলছে: ভিক্টর মেহতার মৃতদেহ, গলার কাট, রক্তে ভেজা পায়ের ছাপ।
দরজা খুলে ঢুকলেন অংশুমান সেন, ২৮ বছরের তরুণ বড়বাবু। ৬ ফুট লম্বা, ফর্সা, জিম-করা শক্তপোক্ত শরীর। খাকি ইউনিফর্মে তার কাঁধ চওড়া, বুকে মেডেল ঝকঝক করছে। চোখে স্মার্টনেস, মুখে হালকা দাড়ির ছায়া। সে টেবিলের মাথায় দাঁড়াল।কমিশনার অজয়প্রসাদ সেন (তার বাবা) ফাইল ঠেলে দিলেন।
"অংশুমান, এই কেস তোমার। ভিক্টর মেহতা—মুম্বাইয়ের ড্রাগ কিং। খুনি তার পায়ের ছাপ রেখে গিয়েছে।
"অংশুমান ফাইল খুলল। পায়ের ছাপ: সাইজ ৬, দীর্ঘ সুগঠিত আঙুল, খালি পা, তলদেশ পরিষ্কার।
সিসিটিভি: কালো রেঞ্জ রোভার, চারজনের ছায়া।
ফরেনসিক: ডিএনএ ম্যাচ—চম্পা।
সে মাথা নাড়ল। "স্যার, আমি গ্রহণ করছি। ৪৮ ঘণ্টা।
"তারপর টিমকে ডাকল:
"ইন্সপেক্টর দত্ত—হোটেলে রণজিৎকে জিজ্ঞাসাবাদ।
সাব-ইন্সপেক্টর রায়—চম্পার বাসায় সার্চ ওয়ারেন্ট।
কনস্টেবল গুপ্তা—শিবু-নাসিরকে ট্র্যাক।
পাওলিনার পাসপোর্ট চেক।"সে তার গ্লক-১৭ চেক করে জ্যাকেট পরল। বাইরে তার জিপ।
দ্বাবিংশ পরিচ্ছেদ: কেস অংশুমানের হাতে
সকাল আটটা বেজে পনেরো। লালবাজার ক্রাইম ব্রাঞ্চের কনফারেন্স রুমে এসি-র ঠান্ডা হাওয়া আর টেবিলের উপর ছড়ানো ফাইলের কাগজের শব্দ মিশে একটা গম্ভীর আবহ তৈরি করেছে। দেয়ালে প্রজেক্টরে চলছে: ভিক্টর মেহতার মৃতদেহ, গলার কাট, রক্তে ভেজা পায়ের ছাপ।
দরজা খুলে ঢুকলেন অংশুমান সেন, ২৮ বছরের তরুণ বড়বাবু। ৬ ফুট লম্বা, ফর্সা, জিম-করা শক্তপোক্ত শরীর। খাকি ইউনিফর্মে তার কাঁধ চওড়া, বুকে মেডেল ঝকঝক করছে। চোখে স্মার্টনেস, মুখে হালকা দাড়ির ছায়া। সে টেবিলের মাথায় দাঁড়াল।কমিশনার অজয়প্রসাদ সেন (তার বাবা) ফাইল ঠেলে দিলেন।
"অংশুমান, এই কেস তোমার। ভিক্টর মেহতা—মুম্বাইয়ের ড্রাগ কিং। খুনি তার পায়ের ছাপ রেখে গিয়েছে।
"অংশুমান ফাইল খুলল। পায়ের ছাপ: সাইজ ৬, দীর্ঘ সুগঠিত আঙুল, খালি পা, তলদেশ পরিষ্কার।
সিসিটিভি: কালো রেঞ্জ রোভার, চারজনের ছায়া।
ফরেনসিক: ডিএনএ ম্যাচ—চম্পা।
সে মাথা নাড়ল। "স্যার, আমি গ্রহণ করছি। ৪৮ ঘণ্টা।
"তারপর টিমকে ডাকল:
"ইন্সপেক্টর দত্ত—হোটেলে রণজিৎকে জিজ্ঞাসাবাদ।
সাব-ইন্সপেক্টর রায়—চম্পার বাসায় সার্চ ওয়ারেন্ট।
কনস্টেবল গুপ্তা—শিবু-নাসিরকে ট্র্যাক।
পাওলিনার পাসপোর্ট চেক।"সে তার গ্লক-১৭ চেক করে জ্যাকেট পরল। বাইরে তার জিপ।


![[+]](https://xossipy.com/themes/sharepoint/collapse_collapsed.png)