30-10-2025, 07:52 AM
মামী আর আমি বসে।
আমি: মামী
মামী: কি বল?
আমি: আমাদেরকে নেমন্তন্ন করল কি এই জন্য?
মামী: কি জানি? আসলে এরা এত বড়লোক যে আমাদের পাত্তাই দেবার দরকার নেই। যাক বোস। এদিক ওদিক করিস না বাবা। কি থেকে কি হবে
আমি: হ্যাঁ
বুঝলাম এই বড়লোক পিসির বাড়িতে আমরা সামান্য কাজের লোক ছাড়া কিছুই না। মান সম্মান বলতে এখানে কিছু থাকবে না।
এমনসময় আবার ডাক।
সবিতা: এই চন্দনা
আমরা বেরোলাম ঘর থেকে।
মামী: বলুন।
সবিতা: এই অনিমার সাথে যা, পিছনের ঘরে জিনিস পত্র আসবে। গিয়ে পরিষ্কার কর তো।
অনিমাদি তাকালো।
অনিমা: চন্দনা চলো তো আমার সাথে।
অনীমাদি, মামীকে নিয়ে গেল। আমি ঘরে বসে রইলাম। দেখলাম ঘরটা সামনেই সেখানে মামী আর অনিমাদি ঢুকলো।
বেশ প্রায় ঘন্টাখানেক বাদে অনিমাদি আর মামী বেরোল ঘর থেকে।
দূজনে ঘরে এলো। সবে এসে বসেছে। সবিতা এসে উপস্থিত।
সবিতা: অনিমা
অনিমা: হ্যাঁ
সবিতা: পরিষ্কার হয়েছে?
অনিমা:হ্যাঁ দিদি।
সবিতা চলে গেল। মামী এসে বসল ঘরে।
বিয়ে বাড়ী বলে বোঝাই যাচ্ছে না। সারা বাড়ী চুপচাপ। কি জানি বড়লোকদের বিয়ে। এরকমই হয়তো হয়।
পরে বুঝলাম সব কাজই ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট করে দেবে। অতয়েব আমাদের ওই টুকটাক বাড়ীর কাজ আর ফাই ফরমাশ।
দুপুরে দেখলাম আমাদের খাবার দাবার চলে এলো। অনিমাদি, সন্ধ্যাদি, পরেশদা, মামী আর আমি আবার একসাথেই খেতে বসলাম।
নিজেদের মধ্যেই কথা বলছি। যা হোক।
দূপুর বেলা একটু ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। তিনটে নাগাদ ঘুম ভাঙল। ঘরে একাই। মামী গেল কোথায়? উঠে বাইরে গেলাম। সামনের ঘরে অনিমাদি ঘুমোচ্ছে। পরের ঘরটার সামনে গেলাম- সন্ধ্যাদি। তারপরে পরেশদার ঘরটা দেখলাম ফাঁকা। কি জানি কোথায় গেছে?
ফিরে আসছি ঘরে। হঠাৎই একটা ফিসফিস আওয়াজ পেলাম। পরেশদার ঘরের পিছনে একটা গাছ ঘেরা জায়গা। বাইরে থেকে চট করে বোঝা যায় না। এগিয়ে গেলাম। গাছের ফাঁক দিয়ে দেখলাম যে মামী আর পরেশদা পাশাপাশি বসে। মামীর হাতটা পরেশদার হাতের মধ্যে।
আমি: মামী
মামী: কি বল?
আমি: আমাদেরকে নেমন্তন্ন করল কি এই জন্য?
মামী: কি জানি? আসলে এরা এত বড়লোক যে আমাদের পাত্তাই দেবার দরকার নেই। যাক বোস। এদিক ওদিক করিস না বাবা। কি থেকে কি হবে
আমি: হ্যাঁ
বুঝলাম এই বড়লোক পিসির বাড়িতে আমরা সামান্য কাজের লোক ছাড়া কিছুই না। মান সম্মান বলতে এখানে কিছু থাকবে না।
এমনসময় আবার ডাক।
সবিতা: এই চন্দনা
আমরা বেরোলাম ঘর থেকে।
মামী: বলুন।
সবিতা: এই অনিমার সাথে যা, পিছনের ঘরে জিনিস পত্র আসবে। গিয়ে পরিষ্কার কর তো।
অনিমাদি তাকালো।
অনিমা: চন্দনা চলো তো আমার সাথে।
অনীমাদি, মামীকে নিয়ে গেল। আমি ঘরে বসে রইলাম। দেখলাম ঘরটা সামনেই সেখানে মামী আর অনিমাদি ঢুকলো।
বেশ প্রায় ঘন্টাখানেক বাদে অনিমাদি আর মামী বেরোল ঘর থেকে।
দূজনে ঘরে এলো। সবে এসে বসেছে। সবিতা এসে উপস্থিত।
সবিতা: অনিমা
অনিমা: হ্যাঁ
সবিতা: পরিষ্কার হয়েছে?
অনিমা:হ্যাঁ দিদি।
সবিতা চলে গেল। মামী এসে বসল ঘরে।
বিয়ে বাড়ী বলে বোঝাই যাচ্ছে না। সারা বাড়ী চুপচাপ। কি জানি বড়লোকদের বিয়ে। এরকমই হয়তো হয়।
পরে বুঝলাম সব কাজই ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট করে দেবে। অতয়েব আমাদের ওই টুকটাক বাড়ীর কাজ আর ফাই ফরমাশ।
দুপুরে দেখলাম আমাদের খাবার দাবার চলে এলো। অনিমাদি, সন্ধ্যাদি, পরেশদা, মামী আর আমি আবার একসাথেই খেতে বসলাম।
নিজেদের মধ্যেই কথা বলছি। যা হোক।
দূপুর বেলা একটু ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। তিনটে নাগাদ ঘুম ভাঙল। ঘরে একাই। মামী গেল কোথায়? উঠে বাইরে গেলাম। সামনের ঘরে অনিমাদি ঘুমোচ্ছে। পরের ঘরটার সামনে গেলাম- সন্ধ্যাদি। তারপরে পরেশদার ঘরটা দেখলাম ফাঁকা। কি জানি কোথায় গেছে?
ফিরে আসছি ঘরে। হঠাৎই একটা ফিসফিস আওয়াজ পেলাম। পরেশদার ঘরের পিছনে একটা গাছ ঘেরা জায়গা। বাইরে থেকে চট করে বোঝা যায় না। এগিয়ে গেলাম। গাছের ফাঁক দিয়ে দেখলাম যে মামী আর পরেশদা পাশাপাশি বসে। মামীর হাতটা পরেশদার হাতের মধ্যে।


![[+]](https://xossipy.com/themes/sharepoint/collapse_collapsed.png)