18-10-2025, 02:27 PM
আমি: রঞ্জন আঙ্কেল বা শৈবাল কি উইশ করেছে?
নন্দিতা: না। কোনদিন খবর নেয়? দুজনের একজনও খবর নেয় একটা। একা জানে তো?
অভিমান নন্দিতার গলায়। চোখদুটো ছলছল করছে।আমি বুঝতে পেরে নন্দিতার ল্যাংটো শরীরটাকে জড়িয়ে ধরলাম।
আমি: জন্মদিনে মন খারাপ করে না। দেখি, একটা চুমু খাই তো বার্থডে গার্লকে। কাঁদে না। আমার সোনা।
নন্দিতার চোখ দিয়ে দুফোঁটা জল পড়ল। নন্দিতা মুছলো। আমি নন্দিতার ঠোঁটে ঠোঁট রাখলাম। দুটো ঠোঁটকে চুষলাম।
আমি: তুমি অফিস যাবে?
নন্দিতা: বাড়ীতে থেকে কি হবে? তুমিও যাবে তো কলেজ।
আমি: হ্যাঁ
নন্দিতা: আমিও যাই। একসাথে ফিরব।
আমি হাসলাম।
মেরী, মাইক, ক্যাথি, জন একজনও নেই। মেরীরা নিউজিল্যান্ড গেছে আর ক্যাথিরা তাসমানিয়া। তারা দুর থেকেই নন্দিতাকে উইশ করল।
আমি কলেজে গেলাম। নন্দিতা অফিস।
কলেজ ছুটির পর বেরিয়ে দেখি নন্দিতা দাঁড়িয়ে।
নন্দিতা: চলো
আমি: হ্যাঁ চলো।
দুজনে প্রথমে একটা দোকানে গিয়ে কেক কিনলাম। নাম টাম লিখিয়ে বাড়ি ফিরলাম ছটা। এলিনা আসবে সাতটা।
আমি বাইরের ঘরে বসে আছি।
নন্দিতা: সুজয় আমি, রেডি হই।
আমি: হ্যাঁ।
নন্দিতা ঘরের দরজা লক করে দিল। আমি খানিক বাদে চেঞ্জ করে নিলাম। একটা জিন্স আর টি শার্ট পরলাম। ঠিক সাতটা বাজতে পাঁচ। এলিনা উপস্থিত হল। দারুন সুন্দর। সেও জিন্স আর টি শার্ট।
এলিনা: হাই, সুজয়, হোয়্যার ইস বার্থডে গার্ল?
আমি: গেটিং রেডি।
এলিনা: লেট হার কাম।
এমনসময় দরজা খোলার শব্দ। আমি এলিনা দুজনেই তাকালাম। দরজা খুলে সামনে দাঁড়িয়ে নন্দিতা।
গলায় একটা চোকার, আর পায়ে হাই হীল। নন্দিতা ল্যাংটো হয়ে দাঁড়িয়ে।
এলিনা: সুজয় টেক হার হিয়ার।
আমি গিয়ে হাতটা ধরলাম নন্দিতার।
কাকের সামনে এনে দাঁড় করালাম। আমি নন্দিতার কাঁধের ধরে দাঁড়ালাম। নন্দিতা নীচু হয়ে ফুঃ দিয়ে মোমবাতি নেভালো। ছুরি চালানো কেকটার ওপর।
এলিনা: হ্যাপি বার্থডে টু ইউ।
নন্দিতা: না। কোনদিন খবর নেয়? দুজনের একজনও খবর নেয় একটা। একা জানে তো?
অভিমান নন্দিতার গলায়। চোখদুটো ছলছল করছে।আমি বুঝতে পেরে নন্দিতার ল্যাংটো শরীরটাকে জড়িয়ে ধরলাম।
আমি: জন্মদিনে মন খারাপ করে না। দেখি, একটা চুমু খাই তো বার্থডে গার্লকে। কাঁদে না। আমার সোনা।
নন্দিতার চোখ দিয়ে দুফোঁটা জল পড়ল। নন্দিতা মুছলো। আমি নন্দিতার ঠোঁটে ঠোঁট রাখলাম। দুটো ঠোঁটকে চুষলাম।
আমি: তুমি অফিস যাবে?
নন্দিতা: বাড়ীতে থেকে কি হবে? তুমিও যাবে তো কলেজ।
আমি: হ্যাঁ
নন্দিতা: আমিও যাই। একসাথে ফিরব।
আমি হাসলাম।
মেরী, মাইক, ক্যাথি, জন একজনও নেই। মেরীরা নিউজিল্যান্ড গেছে আর ক্যাথিরা তাসমানিয়া। তারা দুর থেকেই নন্দিতাকে উইশ করল।
আমি কলেজে গেলাম। নন্দিতা অফিস।
কলেজ ছুটির পর বেরিয়ে দেখি নন্দিতা দাঁড়িয়ে।
নন্দিতা: চলো
আমি: হ্যাঁ চলো।
দুজনে প্রথমে একটা দোকানে গিয়ে কেক কিনলাম। নাম টাম লিখিয়ে বাড়ি ফিরলাম ছটা। এলিনা আসবে সাতটা।
আমি বাইরের ঘরে বসে আছি।
নন্দিতা: সুজয় আমি, রেডি হই।
আমি: হ্যাঁ।
নন্দিতা ঘরের দরজা লক করে দিল। আমি খানিক বাদে চেঞ্জ করে নিলাম। একটা জিন্স আর টি শার্ট পরলাম। ঠিক সাতটা বাজতে পাঁচ। এলিনা উপস্থিত হল। দারুন সুন্দর। সেও জিন্স আর টি শার্ট।
এলিনা: হাই, সুজয়, হোয়্যার ইস বার্থডে গার্ল?
আমি: গেটিং রেডি।
এলিনা: লেট হার কাম।
এমনসময় দরজা খোলার শব্দ। আমি এলিনা দুজনেই তাকালাম। দরজা খুলে সামনে দাঁড়িয়ে নন্দিতা।
গলায় একটা চোকার, আর পায়ে হাই হীল। নন্দিতা ল্যাংটো হয়ে দাঁড়িয়ে।
এলিনা: সুজয় টেক হার হিয়ার।
আমি গিয়ে হাতটা ধরলাম নন্দিতার।
কাকের সামনে এনে দাঁড় করালাম। আমি নন্দিতার কাঁধের ধরে দাঁড়ালাম। নন্দিতা নীচু হয়ে ফুঃ দিয়ে মোমবাতি নেভালো। ছুরি চালানো কেকটার ওপর।
এলিনা: হ্যাপি বার্থডে টু ইউ।


![[+]](https://xossipy.com/themes/sharepoint/collapse_collapsed.png)