কাকুরা পরস্পরের দিকে দ্রুত এক পলক তাকিয়ে নিল, তাদের চোখে তখন শয়তানি উল্লাসের এক অদৃশ্য ঢেউ। তাদের ঠোঁটে চাপা হাসি, কিন্তু রিসিতার সামনে মুখে তারা তখনও নিরীহ ভান ধরে রাখল। কোনো ভাবেই যেতে রিসিতা তাদের ওপরে সন্দেহ না করে আর তাদের কথা মতো চলে।
বিরেন কাকু মাথা চুলকানোর ভান করে বললেন, "প্যান্টির ভেতরে কিছু হচ্ছে? এ তো অদ্ভুত কথা। এমন তো হওয়ার কথা নয়!" তার কথা যেন বিশ্বাস হচ্ছিল না, এমন একটা ভাব। রিসিতা, “কোনো পোকা বা মশা ডাকেনি তো তোর প্যান্টির ভিতরে? আরো কি কিছু মনে হচ্ছে তোর রিসিতা?”
পাল কাকু নিজের অজান্তেই একবার রিসিতার ফোলা, লো-ওয়েস্ট প্যান্টি পরা গুদের দিকে তাকিয়ে নিল, শাড়ির আর সায়ার স্বচ্ছতা ভেদ করে সেই দৃশ্য তার চোখে স্পষ্ট। "বোধহয় তোর শরীরের ভেতরে কোনো কামুক আবেগের উত্তেজনা হচ্ছে রিসিতা? আর ইটা তো তোমার মতো ৩৬ বছর বয়েসী যেকোন সংস্কারই আর অভিজাত পরিবারের সুন্দরী বৌদের হয়ে থাকে, যখন তারা এতো দর্শকের ভালোবাসা পায়ে। তাই তোর মনে হচ্ছে তোর গুদেটা সুড়সুড়ি খে আরো ফুলে লাল হয়ে উঠেছে যা তুই তোর গানের আবেগে আর দর্শকের ভালোবাসায় অনুভব করছিলিস।" আর ইটা খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার তোর মতো শিল্পীদের জন্যে।
মণ্ডল কাকু, যিনি রিমোটে হাত রেখেছিলেন, মনে মনে হাসলেন। রিসিতার অস্বস্তি দেখে এক অশ্লীল শান্তি পায়ে, সে মনে মনে বলা শুরু করে… আহ্: এটাই তো চাই! এই সরল-সিধা অভিজাত গৃহবধূ নিজের অজান্তেই আমাদের খেলার পুতুল হয়ে কেমন বোকার মতো নির্লজ্জভাবে সব স্বীকার করছে! ওর গুদ ফোলা আর লাল হয়ে যাওয়াটা তো আমাদেরই কীর্তি! আর দেবু বেচারা সামনে বসে সংস্কারই পতিব্রতা স্ত্রীকে দেখছে আর ভাবছে কত আবেগ নিয়ে গাইছে! ভয় নেই রিসিতা, আমি আছি তো। এখন তো কেবল শুরু। ঐ রিমোটটা আমার হাতে, আর তুই তোর মটুরে হেয়ারি পাফি পুসসি লিপ্স গুলো আমার ইশারায় নির্লজ্জভাবে নাচাবি!
"ঠিক আছে, রিসিতা। তুই বেশি চিন্তা করিস না। আমরা দেখছি কী করা যায়," মণ্ডল কাকু শান্তভাবে বললেন। কিন্তু তাদের চোখের কোণায় তখন এক শয়তানি হাসি খেলা করছিল। রিসিতা তখনো বুঝতে পারছিল না, তার এই অসহনীয় আর অশ্লীল অস্বস্তি, আর তার গুদের ফোলাভাবের আসল কারণ এতো দর্শকের ভালোবাসা নাকি এই চার কাকুর নির্বাক, অশ্লীল গোপন খেলা ছাড়া আর কিছুই নয়। সে কেবল নিরুপায়ভাবে তাদের দিকে তাকিয়ে রইল। রিসিতা বিশ্বাস করে পিতৃসুলভ আর শশুরসুলভ বয়স্ক কাকুদের হাতে নিজেকে, অজান্তে পর্যায়ে সম্পূর্ণ সঁপে দিলো।
রিসিতা এখন সম্পূর্ণভাবে কাকুদের দয়ার উপর নির্ভর করছে। তার গুদের ভেতরের সেই অচেনা কম্পনটা স্বীকার করার পর থেকে সে আরও বেশি দুর্বল হয়ে পড়েছে। কিন্তু এই আত্মসমর্পণের সাথে সাথেই তার উপর নতুন বিপদ নেমে এল। তলপেটের ভেতরের কম্পনটা হঠাৎ আরও তীব্র হলো, যেন ভেতরের যন্ত্রটা তার মূত্রথলির ওপর চাপ সৃষ্টি করছে।
রিসিতা অস্বস্তিতে সামান্য নড়ে বসল, শাড়ির আঁচলটা আরো শক্ত করে চেপে ধরল। তার মুখটা ফ্যাকাশে হয়ে গেল, কারণ এবার যে অনুভূতিটা এল, সেটা শারীরিক অস্বস্তির থেকেও বেশি লজ্জার—তার পেচ্ছাপ পাচ্ছে তীব্রভাবে। এই জনসমক্ষে দাঁড়িয়ে, গানের মঞ্চে এই শারীরিক চাহিদা তাকে চরম বিব্রত করে তুলল। এই বয়স্ক, পিতৃতুল্য কাকুদের কাছে এমন ব্যক্তিগত কথা বলার চিন্তা রিশিতার মনে এক অদ্ভুত লজ্জার অনুভূতি জাগাচ্ছিল। তবুও উপায় না দেখে, সে তার সুন্দর মুখখানি নীচু করে, দ্বিধাভরা কণ্ঠে বীরেন কাকুকে ফিসফিস করে বলল, "বীরেন কাকু... আমার... আমার আরেকটা সমস্যা হচ্ছে… আমার না, খুব... খুব জোরে পেচ্ছাপ পেয়েছে। কোথাও একটু যাওয়ার ব্যবস্থা করা যাবে?" রিসিতার এই অসহায় আর লাজুক অনুরোধ শুনে বীরেন কাকুর মুখে তক্ষুণি, এক ধরনের গোপন হাসি দেখা গেল, যা রিসিতা লক্ষ করেনি।
বীরেন কাকু, রিসিতার দিকে এক পলক দেখে। তারপর রিসিতার মিষ্টি মুখটা দেখে পরিস্থিতি বুঝতে পারলেন। "আহা রে! এটা তো একটা বিপত্তি হলো বটে। এখানে আসে পশে যে এই মুহূর্তে কোনো বাথরুম ও নেই রে।" তিনি একটু চিন্তিত মুখে আশেপাশে তাকালেন। অন্য কাকুরাও কাছাকাছি ছিল। মন্ডল কাকু, যিনি সবসময় একটু অগ্রিম স্বভাবের, এগিয়ে এসে বললেন, "কী হয়েছে বীরেন? রিসিতা বউমাকে এমন চিন্তিত দেখাচ্ছে কেনরে?"
বীরেন কাকু বিষয়টা মন্ডল কাকুকে বললেন। মন্ডল কাকু রিসিতার দিকে এক ঝলক তাকিয়ে, তার চোখে এক পরিচিত ঔৎসুক্য নিয়ে বললেন, "ওহ্, এই ব্যাপার! দাঁড়াও, আমি দেখছি। একটু তো ম্যানেজ করতেই হবে।" রিসিতা তার অস্বস্তি আর লজ্জায় কুঁকড়ে যায়। তার মনে হচ্ছিল, যেন সে একটি ছোট্ট শিশুর মতো অসহায়, আর এই বয়স্ক পুরুষেরা সবাই তার এই ব্যক্তিগত সমস্যায় ঘিরে ধরেছে। তার দীর্ঘদিনের সংস্কার আর শালীনতা যেন এক নিমেষে ভেঙে চুরমার হতে বসেছে।
বিরেন কাকু মাথা চুলকানোর ভান করে বললেন, "প্যান্টির ভেতরে কিছু হচ্ছে? এ তো অদ্ভুত কথা। এমন তো হওয়ার কথা নয়!" তার কথা যেন বিশ্বাস হচ্ছিল না, এমন একটা ভাব। রিসিতা, “কোনো পোকা বা মশা ডাকেনি তো তোর প্যান্টির ভিতরে? আরো কি কিছু মনে হচ্ছে তোর রিসিতা?”
পাল কাকু নিজের অজান্তেই একবার রিসিতার ফোলা, লো-ওয়েস্ট প্যান্টি পরা গুদের দিকে তাকিয়ে নিল, শাড়ির আর সায়ার স্বচ্ছতা ভেদ করে সেই দৃশ্য তার চোখে স্পষ্ট। "বোধহয় তোর শরীরের ভেতরে কোনো কামুক আবেগের উত্তেজনা হচ্ছে রিসিতা? আর ইটা তো তোমার মতো ৩৬ বছর বয়েসী যেকোন সংস্কারই আর অভিজাত পরিবারের সুন্দরী বৌদের হয়ে থাকে, যখন তারা এতো দর্শকের ভালোবাসা পায়ে। তাই তোর মনে হচ্ছে তোর গুদেটা সুড়সুড়ি খে আরো ফুলে লাল হয়ে উঠেছে যা তুই তোর গানের আবেগে আর দর্শকের ভালোবাসায় অনুভব করছিলিস।" আর ইটা খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার তোর মতো শিল্পীদের জন্যে।
মণ্ডল কাকু, যিনি রিমোটে হাত রেখেছিলেন, মনে মনে হাসলেন। রিসিতার অস্বস্তি দেখে এক অশ্লীল শান্তি পায়ে, সে মনে মনে বলা শুরু করে… আহ্: এটাই তো চাই! এই সরল-সিধা অভিজাত গৃহবধূ নিজের অজান্তেই আমাদের খেলার পুতুল হয়ে কেমন বোকার মতো নির্লজ্জভাবে সব স্বীকার করছে! ওর গুদ ফোলা আর লাল হয়ে যাওয়াটা তো আমাদেরই কীর্তি! আর দেবু বেচারা সামনে বসে সংস্কারই পতিব্রতা স্ত্রীকে দেখছে আর ভাবছে কত আবেগ নিয়ে গাইছে! ভয় নেই রিসিতা, আমি আছি তো। এখন তো কেবল শুরু। ঐ রিমোটটা আমার হাতে, আর তুই তোর মটুরে হেয়ারি পাফি পুসসি লিপ্স গুলো আমার ইশারায় নির্লজ্জভাবে নাচাবি!
"ঠিক আছে, রিসিতা। তুই বেশি চিন্তা করিস না। আমরা দেখছি কী করা যায়," মণ্ডল কাকু শান্তভাবে বললেন। কিন্তু তাদের চোখের কোণায় তখন এক শয়তানি হাসি খেলা করছিল। রিসিতা তখনো বুঝতে পারছিল না, তার এই অসহনীয় আর অশ্লীল অস্বস্তি, আর তার গুদের ফোলাভাবের আসল কারণ এতো দর্শকের ভালোবাসা নাকি এই চার কাকুর নির্বাক, অশ্লীল গোপন খেলা ছাড়া আর কিছুই নয়। সে কেবল নিরুপায়ভাবে তাদের দিকে তাকিয়ে রইল। রিসিতা বিশ্বাস করে পিতৃসুলভ আর শশুরসুলভ বয়স্ক কাকুদের হাতে নিজেকে, অজান্তে পর্যায়ে সম্পূর্ণ সঁপে দিলো।
রিসিতা এখন সম্পূর্ণভাবে কাকুদের দয়ার উপর নির্ভর করছে। তার গুদের ভেতরের সেই অচেনা কম্পনটা স্বীকার করার পর থেকে সে আরও বেশি দুর্বল হয়ে পড়েছে। কিন্তু এই আত্মসমর্পণের সাথে সাথেই তার উপর নতুন বিপদ নেমে এল। তলপেটের ভেতরের কম্পনটা হঠাৎ আরও তীব্র হলো, যেন ভেতরের যন্ত্রটা তার মূত্রথলির ওপর চাপ সৃষ্টি করছে।
রিসিতা অস্বস্তিতে সামান্য নড়ে বসল, শাড়ির আঁচলটা আরো শক্ত করে চেপে ধরল। তার মুখটা ফ্যাকাশে হয়ে গেল, কারণ এবার যে অনুভূতিটা এল, সেটা শারীরিক অস্বস্তির থেকেও বেশি লজ্জার—তার পেচ্ছাপ পাচ্ছে তীব্রভাবে। এই জনসমক্ষে দাঁড়িয়ে, গানের মঞ্চে এই শারীরিক চাহিদা তাকে চরম বিব্রত করে তুলল। এই বয়স্ক, পিতৃতুল্য কাকুদের কাছে এমন ব্যক্তিগত কথা বলার চিন্তা রিশিতার মনে এক অদ্ভুত লজ্জার অনুভূতি জাগাচ্ছিল। তবুও উপায় না দেখে, সে তার সুন্দর মুখখানি নীচু করে, দ্বিধাভরা কণ্ঠে বীরেন কাকুকে ফিসফিস করে বলল, "বীরেন কাকু... আমার... আমার আরেকটা সমস্যা হচ্ছে… আমার না, খুব... খুব জোরে পেচ্ছাপ পেয়েছে। কোথাও একটু যাওয়ার ব্যবস্থা করা যাবে?" রিসিতার এই অসহায় আর লাজুক অনুরোধ শুনে বীরেন কাকুর মুখে তক্ষুণি, এক ধরনের গোপন হাসি দেখা গেল, যা রিসিতা লক্ষ করেনি।
বীরেন কাকু, রিসিতার দিকে এক পলক দেখে। তারপর রিসিতার মিষ্টি মুখটা দেখে পরিস্থিতি বুঝতে পারলেন। "আহা রে! এটা তো একটা বিপত্তি হলো বটে। এখানে আসে পশে যে এই মুহূর্তে কোনো বাথরুম ও নেই রে।" তিনি একটু চিন্তিত মুখে আশেপাশে তাকালেন। অন্য কাকুরাও কাছাকাছি ছিল। মন্ডল কাকু, যিনি সবসময় একটু অগ্রিম স্বভাবের, এগিয়ে এসে বললেন, "কী হয়েছে বীরেন? রিসিতা বউমাকে এমন চিন্তিত দেখাচ্ছে কেনরে?"
বীরেন কাকু বিষয়টা মন্ডল কাকুকে বললেন। মন্ডল কাকু রিসিতার দিকে এক ঝলক তাকিয়ে, তার চোখে এক পরিচিত ঔৎসুক্য নিয়ে বললেন, "ওহ্, এই ব্যাপার! দাঁড়াও, আমি দেখছি। একটু তো ম্যানেজ করতেই হবে।" রিসিতা তার অস্বস্তি আর লজ্জায় কুঁকড়ে যায়। তার মনে হচ্ছিল, যেন সে একটি ছোট্ট শিশুর মতো অসহায়, আর এই বয়স্ক পুরুষেরা সবাই তার এই ব্যক্তিগত সমস্যায় ঘিরে ধরেছে। তার দীর্ঘদিনের সংস্কার আর শালীনতা যেন এক নিমেষে ভেঙে চুরমার হতে বসেছে।


![[+]](https://xossipy.com/themes/sharepoint/collapse_collapsed.png)