Part 6:
তুমি এখানেই থাকো, আমি আসছি :
হঠাৎ রিসিতার কণ্ঠস্বর আরও একবার কেঁপে উঠল, যেন তার ভেতরটা আক্ষরিক অর্থেই দুলছে। বুকের ভেতরটা ধড়ফড় করে উঠল, আর গান চালিয়ে যাওয়াটা তার জন্য অসম্ভব হয়ে পড়ল। কোনোমতে সে গানের সুর থামানোর জন্য ইসারা করলো, তার চোখে মুখে এক অদ্ভুত অসহায়তা। "ক্ষমা করবেন দর্শকবৃন্দ, মনে হচ্ছে সাউন্ড সিস্টেমে একটু সমস্যা হচ্ছে। আমি একটু দেখে আসছি," সে বলতে গিয়েও তার শ্বাসপ্রশ্বাস দ্রুত হয়ে উঠল। গলার স্বর স্বাভাবিক রাখার আপ্রাণ চেষ্টা করলেও, তার চোখে মুখে ফুটে উঠছিল তীব্র অস্বস্তি আর অজানা এক লজ্জা।
মঞ্চের সামনে দেবু উদ্বিগ্ন চোখে তাকিয়েছিল। রিসিতা দ্রুত তার দিকে তাকিয়ে একটি হাত তুলে ইশারা করল, যেন তাকে এখানেই থাকতে বলে। "তুমি এখানেই থাকো, আমি আসছি," তার ঠোঁট নড়লেও দেবুর কানে সে কথা পৌঁছালো না, কিন্তু সে রিসিতার ইশারা বুঝে সেখানেই বসে রইল, মনে মনে ভাবল হয়তো সত্যিই কোনো কারিগরি সমস্যা হয়েছে।
রিসিতা দ্রুত পায়ে মঞ্চের পাশ দিয়ে অন্ধকার ব্যাক স্টেজের দিকে হাঁটা ধরল। তার শরীরের প্রতিটি পদক্ষেপেই নিজের অজান্তেই এক অদ্ভুত কাঁপুনি হচ্ছিল, যা বাইরের কারোর পক্ষে বোঝা সম্ভব নয়। সে যখন ব্যাক স্টেজের ছায়াময় অংশে পৌঁছালো, দেখল চার কাকু 'ব্যস্তভাবে' বিভিন্ন যন্ত্রপাতির তার এবং সুইচ পরীক্ষা করছে। তাদের মুখে চরম নিরীহ আর পেশাদারীত্বের ভান।
"আরে রিসিতা কী হলো? হঠাৎ গান থামিয়ে দিলে যে? সাউন্ড সিস্টেমে তো কোনো সমস্যা নেই!" বিরেন কাকু, সবচেয়ে প্রবীণ হিসেবে, সবার আগে মুখের ওপর একরাশ 'চিন্তা' ফুটিয়ে তুলে জিজ্ঞেস করলেন। তার চোখে অবশ্য শয়তানি হাসিটা জ্বলজ্বল করছিল যা রিসিতা চোখ আগেও কোনো দিন দেখেনি আর সে আজ দেখতে পারলো না।
ঘোষ কাকুও তার সাথে সুর মিলিয়ে বললেন, "হ্যাঁ, আমরা তো সব ঠিকঠাক দেখছি! তুমি অযথা কেন দর্শকদের ভুল বোঝালে? আমাদের কাজের ওপর ভরসা রাখতে পড়তে তুমি।" তার কণ্ঠে সামান্য বিরক্তি মেশানো, যেন রিসিতা তাদের কাজ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে।
পাল কাকু স্পটলাইটের দিকে তাকিয়ে, মুখটা একটু বাঁকিয়ে বললেন, "অপারেশন থিয়েটারে কি ভুল করে কোনো ভুল বোতাম টিপে ফেললো নাকি? সব তো ঠিকই চলছিল!" তার কথা শুনে কাকুর দল মনে মনে অশ্লীল হাসিতে ফেটে পড়ল। 'অপারেশন থিয়েটার' শব্দটা তাদের গোপন ইশারায় আরও বীভৎস মাত্রায় অশ্লীলতা যোগ করল।
মণ্ডল কাকু, যার রিমোটের ইশারায় রিসিতার শরীরের ভেতরটা কাঁপছে, তিনি মুখটা গম্ভীর করে বললেন, "আসলে কী হয়েছে, রিসিতা? আমাদের কাজ তো ত্রুটিহীন। তুমি বসো, আমরা দেখছি।" কিন্তু তার চোখেমুখে এক বিজয়ের নেশা ঝিলিক দিচ্ছিল, যেন তিনি এক অদৃশ্য যুদ্ধে জয়ী হয়েছেন।
রিসিতা চার বয়স্ক কাকুর এমন নিরীহ ভান দেখে আরও বেশি বিব্রত বোধ করল। তার মুখ লজ্জায় লাল হয়ে উঠল, চোখ নামিয়ে ফেলল মাটির দিকে। পিতৃতুল্য বা শশুরতুল্য বয়স্ক কাকুর মতো শ্রদ্ধাভাজন কাকুদের সামনে তার এই ব্যক্তিগত সমস্যার কথা কিভাবে বলবে, তা সে বুঝে উঠতে পারছিল না।
"কাকু... আসলে... আসলে সাউন্ড সিস্টেমে কোনো সমস্যা নেই," রিসিতা ফিসফিস করে বলল। তার গলার স্বর এতটাই নিচু যে কঞ্চিৎ শোনা যাচ্ছিল। সে আশেপাশে একবার সতর্ক দৃষ্টি বুলিয়ে নিল, আসে পশে অন্য কেউ শুনে না ফেলে যেতে ।
"তাহলে কী হয়েছে তোর রিসিতা?" বিরেন কাকু নরম সুরে জিজ্ঞেস করলেন, যেন তিনি সত্যিই রিসিতার সমস্যা বোঝার জন্য উদ্বিগ্ন।
রিসিতা একটা গভীর শ্বাস নিল, নিজেকে শান্ত করার চেষ্টা করল। তার পুরো শরীর তখনো প্যান্টির ভেতরের কম্পনে অস্থির। না চাইতেও, অজান্তেই অদ্ভুত এক অপমানজনক অনুভূতির সাথে রিসিতা সরল মনে বলতে বাধ্য হলো, "কাকু... আমার... আমার প্যান্টির ভেতরে... কিছু একটা... হচ্ছে। ক্রমাগত একটা সুড়সুড়ি আর কাঁপুনির মতো কিছু একটা হচ্ছে যেটা আমি ঠিক ভুজে উঠতে পারছি না! আর... আর আমার ওটা... মানে কি করে বলি আপনাদেরকে... মানে আমার গুদটা... যেন সুড়সুড়ি খে আরো ফুলে উঠেছে, লাল হয়ে গেছে মনে হচ্ছে। আমার খুব অস্বস্তি হচ্ছে, তাই আমি ঠিক করে গান ও গাইতে পারছি না।" রিসিতা এই সব কথাগুলো বলার সময় সে হাতের তালু দিয়ে নিজের তলপেটে আলতো করে চেপে ধরল, যেন সেই অচেনা বস্তুকে শান্ত করার চেষ্টা করছে। রিসিতার মুখে তখন এক গভীর লজ্জা আর কামুকতার অদ্ভুত মিশ্রণ, যা এতক্ষন দর্শক বা দেবুর কাছে ‘গানের আবেগ বলে মনে হলেও, এই চার কাকুর চোখে তা ছিল এক চরম সরল কামুক আত্মসমর্পণ।
তুমি এখানেই থাকো, আমি আসছি :
হঠাৎ রিসিতার কণ্ঠস্বর আরও একবার কেঁপে উঠল, যেন তার ভেতরটা আক্ষরিক অর্থেই দুলছে। বুকের ভেতরটা ধড়ফড় করে উঠল, আর গান চালিয়ে যাওয়াটা তার জন্য অসম্ভব হয়ে পড়ল। কোনোমতে সে গানের সুর থামানোর জন্য ইসারা করলো, তার চোখে মুখে এক অদ্ভুত অসহায়তা। "ক্ষমা করবেন দর্শকবৃন্দ, মনে হচ্ছে সাউন্ড সিস্টেমে একটু সমস্যা হচ্ছে। আমি একটু দেখে আসছি," সে বলতে গিয়েও তার শ্বাসপ্রশ্বাস দ্রুত হয়ে উঠল। গলার স্বর স্বাভাবিক রাখার আপ্রাণ চেষ্টা করলেও, তার চোখে মুখে ফুটে উঠছিল তীব্র অস্বস্তি আর অজানা এক লজ্জা।
মঞ্চের সামনে দেবু উদ্বিগ্ন চোখে তাকিয়েছিল। রিসিতা দ্রুত তার দিকে তাকিয়ে একটি হাত তুলে ইশারা করল, যেন তাকে এখানেই থাকতে বলে। "তুমি এখানেই থাকো, আমি আসছি," তার ঠোঁট নড়লেও দেবুর কানে সে কথা পৌঁছালো না, কিন্তু সে রিসিতার ইশারা বুঝে সেখানেই বসে রইল, মনে মনে ভাবল হয়তো সত্যিই কোনো কারিগরি সমস্যা হয়েছে।
রিসিতা দ্রুত পায়ে মঞ্চের পাশ দিয়ে অন্ধকার ব্যাক স্টেজের দিকে হাঁটা ধরল। তার শরীরের প্রতিটি পদক্ষেপেই নিজের অজান্তেই এক অদ্ভুত কাঁপুনি হচ্ছিল, যা বাইরের কারোর পক্ষে বোঝা সম্ভব নয়। সে যখন ব্যাক স্টেজের ছায়াময় অংশে পৌঁছালো, দেখল চার কাকু 'ব্যস্তভাবে' বিভিন্ন যন্ত্রপাতির তার এবং সুইচ পরীক্ষা করছে। তাদের মুখে চরম নিরীহ আর পেশাদারীত্বের ভান।
"আরে রিসিতা কী হলো? হঠাৎ গান থামিয়ে দিলে যে? সাউন্ড সিস্টেমে তো কোনো সমস্যা নেই!" বিরেন কাকু, সবচেয়ে প্রবীণ হিসেবে, সবার আগে মুখের ওপর একরাশ 'চিন্তা' ফুটিয়ে তুলে জিজ্ঞেস করলেন। তার চোখে অবশ্য শয়তানি হাসিটা জ্বলজ্বল করছিল যা রিসিতা চোখ আগেও কোনো দিন দেখেনি আর সে আজ দেখতে পারলো না।
ঘোষ কাকুও তার সাথে সুর মিলিয়ে বললেন, "হ্যাঁ, আমরা তো সব ঠিকঠাক দেখছি! তুমি অযথা কেন দর্শকদের ভুল বোঝালে? আমাদের কাজের ওপর ভরসা রাখতে পড়তে তুমি।" তার কণ্ঠে সামান্য বিরক্তি মেশানো, যেন রিসিতা তাদের কাজ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে।
পাল কাকু স্পটলাইটের দিকে তাকিয়ে, মুখটা একটু বাঁকিয়ে বললেন, "অপারেশন থিয়েটারে কি ভুল করে কোনো ভুল বোতাম টিপে ফেললো নাকি? সব তো ঠিকই চলছিল!" তার কথা শুনে কাকুর দল মনে মনে অশ্লীল হাসিতে ফেটে পড়ল। 'অপারেশন থিয়েটার' শব্দটা তাদের গোপন ইশারায় আরও বীভৎস মাত্রায় অশ্লীলতা যোগ করল।
মণ্ডল কাকু, যার রিমোটের ইশারায় রিসিতার শরীরের ভেতরটা কাঁপছে, তিনি মুখটা গম্ভীর করে বললেন, "আসলে কী হয়েছে, রিসিতা? আমাদের কাজ তো ত্রুটিহীন। তুমি বসো, আমরা দেখছি।" কিন্তু তার চোখেমুখে এক বিজয়ের নেশা ঝিলিক দিচ্ছিল, যেন তিনি এক অদৃশ্য যুদ্ধে জয়ী হয়েছেন।
রিসিতা চার বয়স্ক কাকুর এমন নিরীহ ভান দেখে আরও বেশি বিব্রত বোধ করল। তার মুখ লজ্জায় লাল হয়ে উঠল, চোখ নামিয়ে ফেলল মাটির দিকে। পিতৃতুল্য বা শশুরতুল্য বয়স্ক কাকুর মতো শ্রদ্ধাভাজন কাকুদের সামনে তার এই ব্যক্তিগত সমস্যার কথা কিভাবে বলবে, তা সে বুঝে উঠতে পারছিল না।
"কাকু... আসলে... আসলে সাউন্ড সিস্টেমে কোনো সমস্যা নেই," রিসিতা ফিসফিস করে বলল। তার গলার স্বর এতটাই নিচু যে কঞ্চিৎ শোনা যাচ্ছিল। সে আশেপাশে একবার সতর্ক দৃষ্টি বুলিয়ে নিল, আসে পশে অন্য কেউ শুনে না ফেলে যেতে ।
"তাহলে কী হয়েছে তোর রিসিতা?" বিরেন কাকু নরম সুরে জিজ্ঞেস করলেন, যেন তিনি সত্যিই রিসিতার সমস্যা বোঝার জন্য উদ্বিগ্ন।
রিসিতা একটা গভীর শ্বাস নিল, নিজেকে শান্ত করার চেষ্টা করল। তার পুরো শরীর তখনো প্যান্টির ভেতরের কম্পনে অস্থির। না চাইতেও, অজান্তেই অদ্ভুত এক অপমানজনক অনুভূতির সাথে রিসিতা সরল মনে বলতে বাধ্য হলো, "কাকু... আমার... আমার প্যান্টির ভেতরে... কিছু একটা... হচ্ছে। ক্রমাগত একটা সুড়সুড়ি আর কাঁপুনির মতো কিছু একটা হচ্ছে যেটা আমি ঠিক ভুজে উঠতে পারছি না! আর... আর আমার ওটা... মানে কি করে বলি আপনাদেরকে... মানে আমার গুদটা... যেন সুড়সুড়ি খে আরো ফুলে উঠেছে, লাল হয়ে গেছে মনে হচ্ছে। আমার খুব অস্বস্তি হচ্ছে, তাই আমি ঠিক করে গান ও গাইতে পারছি না।" রিসিতা এই সব কথাগুলো বলার সময় সে হাতের তালু দিয়ে নিজের তলপেটে আলতো করে চেপে ধরল, যেন সেই অচেনা বস্তুকে শান্ত করার চেষ্টা করছে। রিসিতার মুখে তখন এক গভীর লজ্জা আর কামুকতার অদ্ভুত মিশ্রণ, যা এতক্ষন দর্শক বা দেবুর কাছে ‘গানের আবেগ বলে মনে হলেও, এই চার কাকুর চোখে তা ছিল এক চরম সরল কামুক আত্মসমর্পণ।


![[+]](https://xossipy.com/themes/sharepoint/collapse_collapsed.png)