বীরেন কাকু, যিনি কিনা মঞ্চের অলিখিত 'আলো পরিচালক' (আসলে শুধু সুযোগের অপেক্ষায় থাকা একজন দুষ্টু লোক), আলতো করে স্পটলাইটের মুখটা ঘুরিয়ে দিল। আলোর তীব্র ঝলক এখন রিসিতার পার্পল শাড়িটিকে প্রায় স্বচ্ছ করে তুলেছে, যার নিচে তার হালকা গোলাপি "লো-ওয়েস্ট প্যান্টি"। আর সেই প্যান্টির ওপর, যেখানে যন্ত্রটি সেলাই করা আছে, সেখানে এক মৃদু, ছন্দবদ্ধ কম্পন স্পষ্ট ভাবে দেখা যাচ্ছে। সে যেন সবার চোখের সামনে এক গোপন নড়াচড়া।
এবার মণ্ডল কাকুর পালা। এক গুপ্তচরসুলভ ভঙ্গিতে তিনি রিমোটের অন্য একটি বোতাম টিপলেন। আর ঠিক তখনই, সেই ক্ষুদ্র যন্ত্রটি যেন আরও উত্তেজিত হয়ে উঠল। মিনি ডিলডোটা এবার কিছুটা খাড়া হয়ে রিসিতার "মটুরে ফোলা গুদের ঠোঁট"-এর ওপর আরও প্রবল চাপ সৃষ্টি করল। কম্পন, যা এতক্ষণ মৃদু ছিল, তা এখন তীব্রতর, যেন ভেতরের এক হার্স্টযন্ত্রের মতো কাজ করছে।
রিসিতা শিউরে উঠল। তার চোখ বন্ধ হয়ে গেল পুরোপুরি। হাত-পা হালকা কাঁপছে, যেন তার শরীরটা তার নিজের নয়, কোনও এক অদ্ভুত শক্তি তাকে নিয়ন্ত্রণ করছে। তার মুখভঙ্গি এতটাই উত্তেজিত, এতটাই উদ্ভট দেখাচ্ছিল যে, দেবু আর বাকি দর্শকরা ভাবছিলেন রিসিতা বুঝি গানের আবেগে সম্পূর্ণ বিলীন হয়ে গেছে। "আহ্, কী অসাধারণ সুর!" হয়তো তাদের অনেকেই ভাবছিল, রিসিতার ভেতরের মহানাটকীয়তা সম্পূর্ণ অগ্রাহ্য করে।
রিশিতার গলার গান হঠাৎ থমকে যাওয়ার উপক্রম। এ কেমন উন্মাদনা! এক অদ্ভুত তরঙ্গ যেন তার লো-ওয়েস্ট প্যান্টির গভীরে প্রবেশ করছে, বেরিয়ে আসছে, আর সেই আসা-যাওয়ার তালে তার শরীরটা থরথর করে কাঁপছে। এ যেন এক গোপন ঝোড়ো হাওয়া, যা কেবল সেই অনুভব করছে। তার মটুরে ফোলা গুদের ঠোঁট, যা স্বাভাবিকের চেয়েও বেশি স্পর্শকাতর হয়ে উঠেছে, গুদের ঠোঁট দুটো যেন লজ্জায়, উত্তেজনায় ফুলে ঢোল হয়ে উঠছে, অস্বাভাবিক উত্তাপে লাল হয়ে যাচ্ছে। মনে হচ্ছে যেন তার শরীর থেকে এক ঝলক উষ্ণ বাষ্প বেরিয়ে আসছে। লজ্জায় রিশিতার মুখ চোখ একটু কুঁকড়ে গেল – এই বুঝি শোনা আর সবার সামনে, এই বিশাল জনতার সামনে, তার মটুরে ফোলা গুদের ঠোঁট থেকে ঝর্ণার মতো হার-হার করো গুদের জল ছিটকিয়ে ছিটকিয়ে বেরিয়ে আসবে! ছিঃ ছিঃ, কী সাংঘাতিক ব্যাপার হবে!
"উফফ! কী করব আমি!" বুকের ভেতর ধুকপুকানিটা অসহ্য হয়ে উঠছে। "গান থামিয়ে দেব? এত দর্শক! আর শোনা? না না গান থামানো যাবে না! এতগুলো দর্শক, আর ওই যে সামনে বসা শোনা! তাদের সামনেই, মঞ্চের ওপর দাঁড়িয়ে, আমি কি একবার আমার লো-ওয়েস্ট প্যান্টি আর শাড়ির উপর দিয়ে, প্রকাশ্যে গুদটা একটু আর্ম করে চুলকিয়ে নি? ছি ছি! আমি কি সব ভাবছি, এতো তো অসম্ভব! আমার মানসম্মান ধুলোয় মিশে যাবে!" কপালে হাত দিয়ে কি 'আহ্-উহ্' করবো, যেন গলা ব্যথা? তাও তো লোকে সন্দেহ করবে। নাকি বলি, 'মনে হচ্ছে, মাইকে কিছু সাউন্ড প্রবলেম হচ্ছে, টেকনিক্যাল ফল্ট! আপনারা প্লিজ একটু অপেক্ষা করেন।' হ্যাঁ, এটাই সেরা উপায়! কেউ কিছু বুঝতেই পারবে না, সবাই ভাববে সত্যিই কোনো যান্ত্রিক ত্রুটি। কিন্তু যদি থেমে যায়, আর চুপ করে থাকে, তাহলে তো সবাই ভাববে মাথা খারাপ হয়ে গেছে! শোনা কী ভাববে? নিশ্চয়ই ভাববে, 'রিসিতা হঠাৎ মাঝপথে বোবা হয়ে গেল কেন?'
রিসিতা এক পলক চোখ খুলে দর্শক আর শোনার দিকে তাকাল, মুখে একটা মিষ্টি, অথচ ভেতরে ভেতরে সারি আর সায়ার তলায় গুদের সুড়সুড়িতে কাঁপতে থাকা হাসি ঝুলিয়ে রাখল। মনে মনে ভাবলো, 'আমি কি তাহলে এখনই ঘোষণা করব, 'দর্শকবৃন্দ, মনে হচ্ছে সাউন্ড সিস্টেমে কিছু গোলমাল হচ্ছে, একটি কারিগরি ত্রুটি! আপনারা অনুগ্রহ করে একটু অপেক্ষা করুন...'' কিন্তু এটা কি ঠিক হবে? দেবু বা সাধারণ দর্শকরা হয়তো বুঝবে না, কিন্তু মন্ডল কাকু বা বীরেন কাকুরা... ওনারা তো আমার স্টেজ ক্রু, ওনারা তো ঠিকই জানবেন আমি মিথ্যে বলছি। কাকুরাই তো সব সাউন্ড লাইট সব থিঙ্ক করে আমার জন্যে। তখন কী জবাব দেবো ওনাদের? ওরা তো দেখলেই বুঝবে আমি মিথ্যে কথা বলছি! তখন যদি জিজ্ঞেস করে, 'কী রে রিসিতা, কী হলো? কেন মিথ্যে কথা বলছো? সাউন্ড সিস্টেমের কী প্রবলেম?' তখন আমি কী উত্তর দেব কাকুদের কে? ওদের সামনে কী করে মুখ দেখাবো?' রিসিতার চোখে তখন একাধারে লজ্জা, বিস্ময় আর অবর্ণনীয় এক উত্তেজনা খেলা করছে, যেন এক গোপন উৎসবে মেতে উঠেছে সে।
এবার মণ্ডল কাকুর পালা। এক গুপ্তচরসুলভ ভঙ্গিতে তিনি রিমোটের অন্য একটি বোতাম টিপলেন। আর ঠিক তখনই, সেই ক্ষুদ্র যন্ত্রটি যেন আরও উত্তেজিত হয়ে উঠল। মিনি ডিলডোটা এবার কিছুটা খাড়া হয়ে রিসিতার "মটুরে ফোলা গুদের ঠোঁট"-এর ওপর আরও প্রবল চাপ সৃষ্টি করল। কম্পন, যা এতক্ষণ মৃদু ছিল, তা এখন তীব্রতর, যেন ভেতরের এক হার্স্টযন্ত্রের মতো কাজ করছে।
রিসিতা শিউরে উঠল। তার চোখ বন্ধ হয়ে গেল পুরোপুরি। হাত-পা হালকা কাঁপছে, যেন তার শরীরটা তার নিজের নয়, কোনও এক অদ্ভুত শক্তি তাকে নিয়ন্ত্রণ করছে। তার মুখভঙ্গি এতটাই উত্তেজিত, এতটাই উদ্ভট দেখাচ্ছিল যে, দেবু আর বাকি দর্শকরা ভাবছিলেন রিসিতা বুঝি গানের আবেগে সম্পূর্ণ বিলীন হয়ে গেছে। "আহ্, কী অসাধারণ সুর!" হয়তো তাদের অনেকেই ভাবছিল, রিসিতার ভেতরের মহানাটকীয়তা সম্পূর্ণ অগ্রাহ্য করে।
রিশিতার গলার গান হঠাৎ থমকে যাওয়ার উপক্রম। এ কেমন উন্মাদনা! এক অদ্ভুত তরঙ্গ যেন তার লো-ওয়েস্ট প্যান্টির গভীরে প্রবেশ করছে, বেরিয়ে আসছে, আর সেই আসা-যাওয়ার তালে তার শরীরটা থরথর করে কাঁপছে। এ যেন এক গোপন ঝোড়ো হাওয়া, যা কেবল সেই অনুভব করছে। তার মটুরে ফোলা গুদের ঠোঁট, যা স্বাভাবিকের চেয়েও বেশি স্পর্শকাতর হয়ে উঠেছে, গুদের ঠোঁট দুটো যেন লজ্জায়, উত্তেজনায় ফুলে ঢোল হয়ে উঠছে, অস্বাভাবিক উত্তাপে লাল হয়ে যাচ্ছে। মনে হচ্ছে যেন তার শরীর থেকে এক ঝলক উষ্ণ বাষ্প বেরিয়ে আসছে। লজ্জায় রিশিতার মুখ চোখ একটু কুঁকড়ে গেল – এই বুঝি শোনা আর সবার সামনে, এই বিশাল জনতার সামনে, তার মটুরে ফোলা গুদের ঠোঁট থেকে ঝর্ণার মতো হার-হার করো গুদের জল ছিটকিয়ে ছিটকিয়ে বেরিয়ে আসবে! ছিঃ ছিঃ, কী সাংঘাতিক ব্যাপার হবে!
"উফফ! কী করব আমি!" বুকের ভেতর ধুকপুকানিটা অসহ্য হয়ে উঠছে। "গান থামিয়ে দেব? এত দর্শক! আর শোনা? না না গান থামানো যাবে না! এতগুলো দর্শক, আর ওই যে সামনে বসা শোনা! তাদের সামনেই, মঞ্চের ওপর দাঁড়িয়ে, আমি কি একবার আমার লো-ওয়েস্ট প্যান্টি আর শাড়ির উপর দিয়ে, প্রকাশ্যে গুদটা একটু আর্ম করে চুলকিয়ে নি? ছি ছি! আমি কি সব ভাবছি, এতো তো অসম্ভব! আমার মানসম্মান ধুলোয় মিশে যাবে!" কপালে হাত দিয়ে কি 'আহ্-উহ্' করবো, যেন গলা ব্যথা? তাও তো লোকে সন্দেহ করবে। নাকি বলি, 'মনে হচ্ছে, মাইকে কিছু সাউন্ড প্রবলেম হচ্ছে, টেকনিক্যাল ফল্ট! আপনারা প্লিজ একটু অপেক্ষা করেন।' হ্যাঁ, এটাই সেরা উপায়! কেউ কিছু বুঝতেই পারবে না, সবাই ভাববে সত্যিই কোনো যান্ত্রিক ত্রুটি। কিন্তু যদি থেমে যায়, আর চুপ করে থাকে, তাহলে তো সবাই ভাববে মাথা খারাপ হয়ে গেছে! শোনা কী ভাববে? নিশ্চয়ই ভাববে, 'রিসিতা হঠাৎ মাঝপথে বোবা হয়ে গেল কেন?'
রিসিতা এক পলক চোখ খুলে দর্শক আর শোনার দিকে তাকাল, মুখে একটা মিষ্টি, অথচ ভেতরে ভেতরে সারি আর সায়ার তলায় গুদের সুড়সুড়িতে কাঁপতে থাকা হাসি ঝুলিয়ে রাখল। মনে মনে ভাবলো, 'আমি কি তাহলে এখনই ঘোষণা করব, 'দর্শকবৃন্দ, মনে হচ্ছে সাউন্ড সিস্টেমে কিছু গোলমাল হচ্ছে, একটি কারিগরি ত্রুটি! আপনারা অনুগ্রহ করে একটু অপেক্ষা করুন...'' কিন্তু এটা কি ঠিক হবে? দেবু বা সাধারণ দর্শকরা হয়তো বুঝবে না, কিন্তু মন্ডল কাকু বা বীরেন কাকুরা... ওনারা তো আমার স্টেজ ক্রু, ওনারা তো ঠিকই জানবেন আমি মিথ্যে বলছি। কাকুরাই তো সব সাউন্ড লাইট সব থিঙ্ক করে আমার জন্যে। তখন কী জবাব দেবো ওনাদের? ওরা তো দেখলেই বুঝবে আমি মিথ্যে কথা বলছি! তখন যদি জিজ্ঞেস করে, 'কী রে রিসিতা, কী হলো? কেন মিথ্যে কথা বলছো? সাউন্ড সিস্টেমের কী প্রবলেম?' তখন আমি কী উত্তর দেব কাকুদের কে? ওদের সামনে কী করে মুখ দেখাবো?' রিসিতার চোখে তখন একাধারে লজ্জা, বিস্ময় আর অবর্ণনীয় এক উত্তেজনা খেলা করছে, যেন এক গোপন উৎসবে মেতে উঠেছে সে।


![[+]](https://xossipy.com/themes/sharepoint/collapse_collapsed.png)