27-09-2025, 09:02 AM
বাসায় ফিরে জানতে পারে কাল এপার্টমেন্ট মালিক সমিতির জরুরি মিটিং আছে রশিদদের নিয়ে। রশিদ ব্যাংল লোন নিয়ে ফ্ল্যাট কিনেছে।৩/৪ মাস কিস্তি দিতে না পারায় আজ নাকি ব্যংকের লোক শাষিয়ে গেছে পুলিশ নিয়ে আসবে।যদি পুলিশ আসে তবে এপার্টমেন্টের বদনাম, তাছাড়া তাদের রোজ রাতের ঝগড়ায় সবাই বিরক্ত।জাকিরদের ফ্ল্যাট মালিক বাইরে থাকায় আসতে পারবে না।তার প্রতিনিধি হিসেবে জাকিরকে থাকার জন্য অনুরোধ করেছে।
পরদিন শুক্রবার।অফিস বন্ধ। বিকেলে সবাই হল রুমে উপস্থিত।জাকিরের উৎসুখ চোখ খুঁজে লিজাকে।পেয়েও যায়।আজ সেলোয়ার কামিজ পড়েছে।বড় দুধ গুলো আরো বুঝা যাচ্ছে।জাকির ঢোক গিলে আর ভাবে এই দুধের বোঁটা না চুষলে জীবন বৃথা।লিজা অনুভব করে জাকিরের কুদৃস্টি।ওড়না বুকের উপর এনে আড়াল করে তার উন্নত স্তন।
মিটিং শুরু হলো।সবার অভিযোগ রশিদের প্রতি।তার যে ব্যবসা খারাপ হচ্ছে,কারো কোন সহানুভূতি নাই রশিদের প্রতি।রশিদ চেস্টা করছে ডিফেন্স করার।কিন্তু পারছে না।জাকির বুঝতে পারছে সবাই একাট্টা যে রশিদকে এপার্টমেন্ট থেকে বের করার জন্য।তখন সে দাঁড়ালো রশিদের পক্ষে। জড়ালো কণ্ঠে সবাইকে বোঝালো বিপদগ্রস্ত কাউকে আরো বিপদে ফেলা ঠিক না।তার যে কিস্তি বাকি আছে তা সে শোধ করবে।বিনিময়ে রশিদ তার ফ্ল্যাট বন্ধক রাখবে জাকিরের কাছে।মনে মনে জাকির বলে শুধু ফ্লাট না বঊ ও বন্ধক রাখবি।
এই বিপদে অজানা অচেনা জাকিরের সাহায্য পেয়ে আপ্লুত রশিদ।ব্যবসা খারাপ যাওয়ায় কত জনের কাছে সাহায্য চেয়ে বিফল হয়েছে এক মাত্র সেই জানে। ফ্ল্যাট মালিক সমিতি জাকিরের কথায় আশস্ত হয়ে রশিদকে এই বারের মতো ছেড়ে দিলো।
মিটিং শেষে রশিদ জাকিরকে তার ফ্ল্যাটে আমন্ত্রণ জানালো চা খাওয়ার জন্য। এক বাক্যে জাকির রাজি হলো।চা খেতে খেতে সে শুনলো কেনো রশিদের ব্যবসা খারাপ।আসলে আরো তাড়াতাড়ি ধনি হয়ার জন্য সে জুয়া খেলে।সেখানে ধরা খায়।তার উপর তার কিছু বিল সরকারি অফিসে আটকিয়ে যায় সরকার পরিবর্তনে।সব মিলিয়ে সে আর দাঁড়াতে পারেনি।জুয়ার টাকা জাকির ফেরত আনতে পারবেনা কিন্তু বিলের টাকা সে ছাড়াতে পারবে কারণ কিছু সমন্বকের সাথে তার ভালো পরিচয় আছে।রশিদ আশায় বুক বাধে।সে জাকিরকে কথা দেয় যদি তার বিল ছাড়াতে পারে তবে তাকে ব্যবসার পার্টনার বানাবে।জাকির মনে মনে বলে ব্যবসা না শুধু তার বউয়ের পার্টনার বানালেই হবে।
কথার ফাঁকে জাকির অনুরোধ করে তার অসুস্থ স্ত্রীকে যদি লিজা কিছুটা দেখাশোনা করে তার অনেক উপকার হয়।বিনিময়ে সে তাদের বাচ্চার কলেজের বেতন দিবে।লিজা আপত্তি করলেও রশিদের চাপে রাজি হয় সে। ১ম কাজ শেষ।জাকির এখন খুশি।স্বপ্ন বিছানায় নেয়া স্বপ্নের লিজাকে।
পরদিন শুক্রবার।অফিস বন্ধ। বিকেলে সবাই হল রুমে উপস্থিত।জাকিরের উৎসুখ চোখ খুঁজে লিজাকে।পেয়েও যায়।আজ সেলোয়ার কামিজ পড়েছে।বড় দুধ গুলো আরো বুঝা যাচ্ছে।জাকির ঢোক গিলে আর ভাবে এই দুধের বোঁটা না চুষলে জীবন বৃথা।লিজা অনুভব করে জাকিরের কুদৃস্টি।ওড়না বুকের উপর এনে আড়াল করে তার উন্নত স্তন।
মিটিং শুরু হলো।সবার অভিযোগ রশিদের প্রতি।তার যে ব্যবসা খারাপ হচ্ছে,কারো কোন সহানুভূতি নাই রশিদের প্রতি।রশিদ চেস্টা করছে ডিফেন্স করার।কিন্তু পারছে না।জাকির বুঝতে পারছে সবাই একাট্টা যে রশিদকে এপার্টমেন্ট থেকে বের করার জন্য।তখন সে দাঁড়ালো রশিদের পক্ষে। জড়ালো কণ্ঠে সবাইকে বোঝালো বিপদগ্রস্ত কাউকে আরো বিপদে ফেলা ঠিক না।তার যে কিস্তি বাকি আছে তা সে শোধ করবে।বিনিময়ে রশিদ তার ফ্ল্যাট বন্ধক রাখবে জাকিরের কাছে।মনে মনে জাকির বলে শুধু ফ্লাট না বঊ ও বন্ধক রাখবি।
এই বিপদে অজানা অচেনা জাকিরের সাহায্য পেয়ে আপ্লুত রশিদ।ব্যবসা খারাপ যাওয়ায় কত জনের কাছে সাহায্য চেয়ে বিফল হয়েছে এক মাত্র সেই জানে। ফ্ল্যাট মালিক সমিতি জাকিরের কথায় আশস্ত হয়ে রশিদকে এই বারের মতো ছেড়ে দিলো।
মিটিং শেষে রশিদ জাকিরকে তার ফ্ল্যাটে আমন্ত্রণ জানালো চা খাওয়ার জন্য। এক বাক্যে জাকির রাজি হলো।চা খেতে খেতে সে শুনলো কেনো রশিদের ব্যবসা খারাপ।আসলে আরো তাড়াতাড়ি ধনি হয়ার জন্য সে জুয়া খেলে।সেখানে ধরা খায়।তার উপর তার কিছু বিল সরকারি অফিসে আটকিয়ে যায় সরকার পরিবর্তনে।সব মিলিয়ে সে আর দাঁড়াতে পারেনি।জুয়ার টাকা জাকির ফেরত আনতে পারবেনা কিন্তু বিলের টাকা সে ছাড়াতে পারবে কারণ কিছু সমন্বকের সাথে তার ভালো পরিচয় আছে।রশিদ আশায় বুক বাধে।সে জাকিরকে কথা দেয় যদি তার বিল ছাড়াতে পারে তবে তাকে ব্যবসার পার্টনার বানাবে।জাকির মনে মনে বলে ব্যবসা না শুধু তার বউয়ের পার্টনার বানালেই হবে।
কথার ফাঁকে জাকির অনুরোধ করে তার অসুস্থ স্ত্রীকে যদি লিজা কিছুটা দেখাশোনা করে তার অনেক উপকার হয়।বিনিময়ে সে তাদের বাচ্চার কলেজের বেতন দিবে।লিজা আপত্তি করলেও রশিদের চাপে রাজি হয় সে। ১ম কাজ শেষ।জাকির এখন খুশি।স্বপ্ন বিছানায় নেয়া স্বপ্নের লিজাকে।
![[Image: IMG-4532.jpg]](https://i.ibb.co/JR2RNTQ7/IMG-4532.jpg)