11-09-2025, 09:13 PM
অনেকক্ষণ পর ওস্তাদজি মুখ খুললেন । বললেন , এই ছেলে শোন , ডলির প্রতি আমার একটা সফট কর্নার আছে , তাই আমি তোমাকে হেল্প করতে রাজি হয়েছিলাম , তোমার মাঝেও আমি কিছু স্পার্ক দেখছি । কিন্তু ডলি হঠাত এমন কেনো করলো সেটা বুঝতে পারছি না । মেয়েটা সারাজীবন এমন হটকারি কাজ ই করে গেলো , যাই হোক , আমি তোমাকে হেল্প করবো , আমার মনে হয় এই ইন্ডাস্ট্রিকে তুমি ভালো কিছু দিতে পারবে , যা এই মৃতপ্রায় ইন্ডাস্ট্রির জন্য খুবি দরকার । কিন্তু আমার কিছু সর্ত আছে । এটুকু বলে ওস্তাদজি নাইমের দিকে তাকালো ।
নাইম ওস্তাদজির কথায় নিজের সম্পূর্ণ মনোযোগ দেয়নি , তাছাড়া এসব কথা ওর কাছে ইম্পরট্যান্ট ও নয় । ও সুধু শুনতে পেয়েছে “আমি তোমাকে হেল্প করবো” এই অংসটুকু । তাই নির্দ্বিধায় বলে দিলো , আমি রাজি , আপনি যা কইবেন , যেমনে কইবেন আমি করুম ।
ভেবে দেখো , পরে কিন্তু না করতে পারবে না । ওস্তাদজি কঠিন দৃষ্টিতে চাইলেন নাইমের দিকে ।
এসব ভেবে টেবে দেখার সময় নাইমের নেই । এই বুড়ো ওকে যা বলবে তাই করতে প্রস্তুত ও । যদি বলে পানিতে ঝাপ দাও নাইম তাই করবে । তাই নাইম মাথা নেড়ে বলল , হ আমি রাজি ।
ওস্তাদজির গাড়িতে করে , নাইমকে নিয়ে ওনার বাড়িতে ঢোকে । নাইম সিনেমায় এমন বাড়ি দেখছে । দোতলা বাড়ি , বাড়ির সামনে বাগান , উর্দি পরা দারোয়ান , পা ঠুকে স্যালুট করছে । নাইমের কাছে মনে হলো এতদিনে আসল জায়গায় এসেছে ও । ডলির ওই টিনশেড ঘরে থেকে সুধু সুধু ওর সময় ই নষ্ট হতো ।
নাইমের যায়গা হলো সারভেন্ট কোয়ার্টারে , তাতে নাইমের কোন দুঃখ নেই । কারন এতো ভালো ঘরে এর আগে নাইম থাকেনি । রাতের খাবার যখন এলো তখন তো নাইমের চোখ চড়কগাছ । প্রায় চার ধরনের তরকারি , মুরগী মাছ এক সাথে কোনদিন খায়নি নাইম । মা মারা যাওয়ার পর এই প্রথম ভালো রান্না খেলো । ডলির বাসায় ত সুধু খিচুড়ি আর ডিম ভাজি খেয়ছে । আর এই বাড়ি ভাত কি সাদা আর চিকন চিকন । নাইম গোগ্রাসে খায় ।
ঘুমানোর সময় নাইমের মন আরো খুশি হয় , কি সুন্দর নরম বিছানা , এতদিন ডলির বাড়িতে মেঝেতে সুয়েছে ও। আর গত এক সপ্তা ধরে তো তাও নসিবে হয় নি । খুব ভালো ঘুম হয় নাইমের , একে তো নরম বিছানা তার উপর গত এক সপ্তার নির্ঘুম রাত কাটানো ।
একজন মহিলা সকালে নাস্তা না নিয়ে আসার আগ পর্যন্ত ঘুম ভাঙ্গে না নাইমের । মহিলা বেশ কর্কশ , দেখলেই বোঝা যায় কাজের মহিলা । উঁচু দাঁত , কালো , যেমন চেহারা তেমন ব্যাবহার । কিন্তু নাইম নাস্তা দেখে মহিলার আচরণ মনে রাখে না । নরম নরম পাউরুটি , অরেঞ্জ জেলি , মাখন , দুটো ডিমের পোচ । দেখেই নাইমের জিভে জল চলে আশে , এর আগে সুধু সিনেমাতে নাইম এসব নাস্তা দেখছে । বাস্তবে জীবনে চোখে দেখেনাই । গ্রামে থাকতে পান্তা ভাত , আর ভাগ্য ভালো হলে লাল আটার রুটি । আর ডলির সাথে দোকানের পরটা আর ডাল । নাইম সিনেমাতে দেখা নায়কদের মত করে পাউরুটিতে মাখন লাগায় । বেশ ভাব করে কামড় লাগায় । নোনতা নোনতা স্বাদ , নাইমের কাছে মজা লাগে না । কিন্তু নাইম খায় , কারন সিনেমার নায়ক রা খায় , যদি নায়ক হতে হয় ওদের মত হতে হবে । একে একে নাইম প্রায় চার স্লাইস পাউরুটি খেয়ে ফেলে মাখন লাগিয়ে, নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধে ।
নাস্তা শেষে নাইম বাথরুমে গিয়ে পরে বিপদে । হাই কমোড জীবনেও ব্যাবহার করেনি ও । তা ছাড়া বদনা ও খুজে পায় না । বেশ কসরত করে প্রকিতির ডাকে সাড়া দেয় নাইম । এর পর ওস্তাদজির খোঁজে যায় নাইম । মেইন বিল্ডিঙে ঢুকতে যাবে এমন সময় দারোয়ান তেড়ে আসে , এই ছোকরা ওই ছোকরা , কই যাস , খারা খারা।
দারোয়ানের এমন চেঁচামেচি দেখে দাড়িয়ে পরে নাইম । বলে ওস্তাদজির কাছে যামু ।
এহ , ওস্তাদজির কাছে যামু , তোর মামার বাড়ির আবদার নি ? যাইতে চাইবি আর যাইতে পারবি । স্যার বাইর হইয়া গেছে , যা তোর ঘরে যা । দারোয়ান ধমকে ওঠে ।
কিন্তু নাইম দমে যায় না , উঁচু স্বরে বলে , এহ তুমি জানো এই বাড়িতে আমারে কে নিয়া আইসে? ওস্তাদজি নিয়া আইসে । কথা গুলো বলার সময় নাইমের মাঝে এমন একটা ভাব দেখা যায় যে ওকে এই বাড়িতে ওস্তাদজি দাওয়াত করে নিয়ে এসেছে ।
এহ ফকিন্নির পুত কয় কি ? নিয়া আইসে তো ঘরে গিয়া বইবি নাকি ? যা নিজের ঘরে যা । দারোয়ান নাইমের কথায় মজা পেয়ে হাসতে হাসতে বলে ।
ওই গালি দাও ক্যান , গালি দিবা না কইলাম , নাইম চেঁচিয়ে ওঠে
একশো বার দিমু , কি করবি ক?
ওস্তাদজির কাছে বিচার দিমু , নাইম খুজে খুজে আর কোন হুমকি না পেয়ে , বিচার দেয়ার হুমকি দেয় ।
এতে দারোয়ান আরো জোরে হেসে ওঠে , যদিও বোঝা যাচ্ছে দারোয়ান বেশ খেপেছে নাইমের হুমকি পেয়ে। বলে যা দে বিচার দে , দেহি আমার কি হয় । আমি হইলাম ম্যাডামের লোক , তর ওস্তাদজি আমার কিছুই করতে পারবে না ।
এবার নাইম বেশ ঘাবড়ে যায় , মনে মনে ভাবে দারোয়ান ব্যাটার কত সাহস । নাইম আর কিছু বলার সাহস পায় না । বেশ অপমানিত বোধ করে , কিন্তু সেই অপমান চেপে রাখে ।
ইতিমধ্যে সেই কাজের মহিলা বেড়িয়ে এসেছে , কর্কশ স্বরে দারোয়ান কে উদ্দেশ্য করে বলে , ওই ব্যাটা কি হইসে এতো চিল্লা পাল্লা ক্যান ? ম্যাডাম ঘুমাইসে , ডিস্টার্ব হইলে তোর পাছার চামড়া তুইলা ফেলবে।
নাইম এই নিয়ে দুইবার এই ম্যাডামের নাম শুনল , ওর বেশ কৌতূহল হচ্ছে এই ম্যাডাম কে নিয়ে । কে হতে পারে এই ম্যাডাম । দেখা যাচ্ছে সবাই ভয় পায় । দারোয়ান ব্যাটার মুখ শুকিয়ে গেছে এই ম্যাডামের নাম শুনে । আর একটু আগে এই দারোয়ান ই বলতেছিলো ও ম্যাডামের লোক , ওস্তাদজি ওর কিছুই করতে পারবে না । নিশ্চয়ই এই ম্যাডাম খুব পাওয়ারফুল । নাইম মনে মনে ভাবে । ওর খুব ইচ্ছা হয় ম্যাডামকে দেখার ।
এদিকে দারোয়ান কাচুমাচু হয়ে ওই কর্কশ কাজের মহিলার কাছে নালিশ করছে , যে নাইমের জন্যই ও চেচিয়েছে ।
ওই ছেড়া , যা নিজের ঘরে যা , এদিকে দেখলে একটা লাত্থি মারুম তোরে ।
নাইমের চোখ লাল হয়ে যায় রাগে , কত বড় সাহস এই কাজের মহিলার । কিন্তু নাইম রাগ চেপে যায় । অপমান গিলে নিয়ে , নিজের ঘরের দিকে যায় । মনে মনে ভাবে যে করেই হোক ম্যাডামকে দেখতে হবে । কে এই মহিলা যার এতো ক্ষমতা । মনে হয় ওস্তাদজির বউ হবে , মনে মনে ভাবে নাইম । কিন্তু একটা বুড়ি মহিলার এতো রাগ !!! অবাক হয় নাইম , সবাই কেমন ভয় পাচ্ছে , একটা বুড়ি কে ভয় পাওয়ার কি আছে , নাইম ভেবে পায় না ।
নাইম ওস্তাদজির কথায় নিজের সম্পূর্ণ মনোযোগ দেয়নি , তাছাড়া এসব কথা ওর কাছে ইম্পরট্যান্ট ও নয় । ও সুধু শুনতে পেয়েছে “আমি তোমাকে হেল্প করবো” এই অংসটুকু । তাই নির্দ্বিধায় বলে দিলো , আমি রাজি , আপনি যা কইবেন , যেমনে কইবেন আমি করুম ।
ভেবে দেখো , পরে কিন্তু না করতে পারবে না । ওস্তাদজি কঠিন দৃষ্টিতে চাইলেন নাইমের দিকে ।
এসব ভেবে টেবে দেখার সময় নাইমের নেই । এই বুড়ো ওকে যা বলবে তাই করতে প্রস্তুত ও । যদি বলে পানিতে ঝাপ দাও নাইম তাই করবে । তাই নাইম মাথা নেড়ে বলল , হ আমি রাজি ।
ওস্তাদজির গাড়িতে করে , নাইমকে নিয়ে ওনার বাড়িতে ঢোকে । নাইম সিনেমায় এমন বাড়ি দেখছে । দোতলা বাড়ি , বাড়ির সামনে বাগান , উর্দি পরা দারোয়ান , পা ঠুকে স্যালুট করছে । নাইমের কাছে মনে হলো এতদিনে আসল জায়গায় এসেছে ও । ডলির ওই টিনশেড ঘরে থেকে সুধু সুধু ওর সময় ই নষ্ট হতো ।
নাইমের যায়গা হলো সারভেন্ট কোয়ার্টারে , তাতে নাইমের কোন দুঃখ নেই । কারন এতো ভালো ঘরে এর আগে নাইম থাকেনি । রাতের খাবার যখন এলো তখন তো নাইমের চোখ চড়কগাছ । প্রায় চার ধরনের তরকারি , মুরগী মাছ এক সাথে কোনদিন খায়নি নাইম । মা মারা যাওয়ার পর এই প্রথম ভালো রান্না খেলো । ডলির বাসায় ত সুধু খিচুড়ি আর ডিম ভাজি খেয়ছে । আর এই বাড়ি ভাত কি সাদা আর চিকন চিকন । নাইম গোগ্রাসে খায় ।
ঘুমানোর সময় নাইমের মন আরো খুশি হয় , কি সুন্দর নরম বিছানা , এতদিন ডলির বাড়িতে মেঝেতে সুয়েছে ও। আর গত এক সপ্তা ধরে তো তাও নসিবে হয় নি । খুব ভালো ঘুম হয় নাইমের , একে তো নরম বিছানা তার উপর গত এক সপ্তার নির্ঘুম রাত কাটানো ।
একজন মহিলা সকালে নাস্তা না নিয়ে আসার আগ পর্যন্ত ঘুম ভাঙ্গে না নাইমের । মহিলা বেশ কর্কশ , দেখলেই বোঝা যায় কাজের মহিলা । উঁচু দাঁত , কালো , যেমন চেহারা তেমন ব্যাবহার । কিন্তু নাইম নাস্তা দেখে মহিলার আচরণ মনে রাখে না । নরম নরম পাউরুটি , অরেঞ্জ জেলি , মাখন , দুটো ডিমের পোচ । দেখেই নাইমের জিভে জল চলে আশে , এর আগে সুধু সিনেমাতে নাইম এসব নাস্তা দেখছে । বাস্তবে জীবনে চোখে দেখেনাই । গ্রামে থাকতে পান্তা ভাত , আর ভাগ্য ভালো হলে লাল আটার রুটি । আর ডলির সাথে দোকানের পরটা আর ডাল । নাইম সিনেমাতে দেখা নায়কদের মত করে পাউরুটিতে মাখন লাগায় । বেশ ভাব করে কামড় লাগায় । নোনতা নোনতা স্বাদ , নাইমের কাছে মজা লাগে না । কিন্তু নাইম খায় , কারন সিনেমার নায়ক রা খায় , যদি নায়ক হতে হয় ওদের মত হতে হবে । একে একে নাইম প্রায় চার স্লাইস পাউরুটি খেয়ে ফেলে মাখন লাগিয়ে, নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধে ।
নাস্তা শেষে নাইম বাথরুমে গিয়ে পরে বিপদে । হাই কমোড জীবনেও ব্যাবহার করেনি ও । তা ছাড়া বদনা ও খুজে পায় না । বেশ কসরত করে প্রকিতির ডাকে সাড়া দেয় নাইম । এর পর ওস্তাদজির খোঁজে যায় নাইম । মেইন বিল্ডিঙে ঢুকতে যাবে এমন সময় দারোয়ান তেড়ে আসে , এই ছোকরা ওই ছোকরা , কই যাস , খারা খারা।
দারোয়ানের এমন চেঁচামেচি দেখে দাড়িয়ে পরে নাইম । বলে ওস্তাদজির কাছে যামু ।
এহ , ওস্তাদজির কাছে যামু , তোর মামার বাড়ির আবদার নি ? যাইতে চাইবি আর যাইতে পারবি । স্যার বাইর হইয়া গেছে , যা তোর ঘরে যা । দারোয়ান ধমকে ওঠে ।
কিন্তু নাইম দমে যায় না , উঁচু স্বরে বলে , এহ তুমি জানো এই বাড়িতে আমারে কে নিয়া আইসে? ওস্তাদজি নিয়া আইসে । কথা গুলো বলার সময় নাইমের মাঝে এমন একটা ভাব দেখা যায় যে ওকে এই বাড়িতে ওস্তাদজি দাওয়াত করে নিয়ে এসেছে ।
এহ ফকিন্নির পুত কয় কি ? নিয়া আইসে তো ঘরে গিয়া বইবি নাকি ? যা নিজের ঘরে যা । দারোয়ান নাইমের কথায় মজা পেয়ে হাসতে হাসতে বলে ।
ওই গালি দাও ক্যান , গালি দিবা না কইলাম , নাইম চেঁচিয়ে ওঠে
একশো বার দিমু , কি করবি ক?
ওস্তাদজির কাছে বিচার দিমু , নাইম খুজে খুজে আর কোন হুমকি না পেয়ে , বিচার দেয়ার হুমকি দেয় ।
এতে দারোয়ান আরো জোরে হেসে ওঠে , যদিও বোঝা যাচ্ছে দারোয়ান বেশ খেপেছে নাইমের হুমকি পেয়ে। বলে যা দে বিচার দে , দেহি আমার কি হয় । আমি হইলাম ম্যাডামের লোক , তর ওস্তাদজি আমার কিছুই করতে পারবে না ।
এবার নাইম বেশ ঘাবড়ে যায় , মনে মনে ভাবে দারোয়ান ব্যাটার কত সাহস । নাইম আর কিছু বলার সাহস পায় না । বেশ অপমানিত বোধ করে , কিন্তু সেই অপমান চেপে রাখে ।
ইতিমধ্যে সেই কাজের মহিলা বেড়িয়ে এসেছে , কর্কশ স্বরে দারোয়ান কে উদ্দেশ্য করে বলে , ওই ব্যাটা কি হইসে এতো চিল্লা পাল্লা ক্যান ? ম্যাডাম ঘুমাইসে , ডিস্টার্ব হইলে তোর পাছার চামড়া তুইলা ফেলবে।
নাইম এই নিয়ে দুইবার এই ম্যাডামের নাম শুনল , ওর বেশ কৌতূহল হচ্ছে এই ম্যাডাম কে নিয়ে । কে হতে পারে এই ম্যাডাম । দেখা যাচ্ছে সবাই ভয় পায় । দারোয়ান ব্যাটার মুখ শুকিয়ে গেছে এই ম্যাডামের নাম শুনে । আর একটু আগে এই দারোয়ান ই বলতেছিলো ও ম্যাডামের লোক , ওস্তাদজি ওর কিছুই করতে পারবে না । নিশ্চয়ই এই ম্যাডাম খুব পাওয়ারফুল । নাইম মনে মনে ভাবে । ওর খুব ইচ্ছা হয় ম্যাডামকে দেখার ।
এদিকে দারোয়ান কাচুমাচু হয়ে ওই কর্কশ কাজের মহিলার কাছে নালিশ করছে , যে নাইমের জন্যই ও চেচিয়েছে ।
ওই ছেড়া , যা নিজের ঘরে যা , এদিকে দেখলে একটা লাত্থি মারুম তোরে ।
নাইমের চোখ লাল হয়ে যায় রাগে , কত বড় সাহস এই কাজের মহিলার । কিন্তু নাইম রাগ চেপে যায় । অপমান গিলে নিয়ে , নিজের ঘরের দিকে যায় । মনে মনে ভাবে যে করেই হোক ম্যাডামকে দেখতে হবে । কে এই মহিলা যার এতো ক্ষমতা । মনে হয় ওস্তাদজির বউ হবে , মনে মনে ভাবে নাইম । কিন্তু একটা বুড়ি মহিলার এতো রাগ !!! অবাক হয় নাইম , সবাই কেমন ভয় পাচ্ছে , একটা বুড়ি কে ভয় পাওয়ার কি আছে , নাইম ভেবে পায় না ।
কেউ কথা রাখে না
আসবো বলেও আসে না।
কথা রাখে সুধু একাকীত্ব ,
কখনো ছেড়ে যায় না।
আসবো বলেও আসে না।
কথা রাখে সুধু একাকীত্ব ,
কখনো ছেড়ে যায় না।