Thread Rating:
  • 22 Vote(s) - 3.32 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Adultery মা থেকে কাকিমা- ছোট গল্প।
#60
পাঁচ

মেজকাকি বলে -এই মান্তু দেখ, তুমি ওদিকে বসে গল্প করছো আর সেই সুজগে আমার বর কিন্তু অপর্ণার পাশে  বসে খুব গুজগুজ ফুসফুস করছে । তুমি তোমার বৌদিকে সামলাও আর আমি আমার বর কে সামলাচ্ছি । আমার স্বামীকে কিন্তু কোন বিশ্বাস নেই । জেঠি বলে -এই মান্তু, অপর্ণা কে সবার সামনে একটু চুমু টুমু  দে , আমরাও দেখি আর ওর ছেলেও দেখুক , বুঝুক ব্যাপারখানা কি হয়েছে । মা মুখ চাপা দেয় , বলে -না না প্লিজ বৌদি না ।  এটা  কিন্তু খুব খারাপ   হচ্ছে । মেজকাকি বলে -আরে সব যখন ঠিক হয়েই গেছে লজ্জা করে কি হবে ।,  এই মান্তু  দে তো একটা চুমু অপর্ণা কে । মা আমার দিকে একবার লজ্জায় তাকায় , তারপর নিজের চোখ বন্ধ করে ফেলে , ছোটকা সকলের সামনে নিজের মুখ বাড়িয়ে মায়ের ঠোঁটে নিজের ঠোঁট চেপে ধরে একটা লম্বা চুমু দেয় ।চুমুটা শেষ হওয়ার আগেই ছোটকা দুস্টুমি করে মায়ের একটা স্তন ব্লাউজের ওপর থেকে খামচে ধরে । সবাই হৈহৈ করে ওঠে । মা বলে ওঠে  -এবাবা , কি অসভ্ভো , ছেলের সামনেই টিপে দিল দেখ ।এবার জেঠিমা বলে -নাও অপর্ণা, এবার মান্তুকে তুমি একটা চুমু দাও । মা লজ্জায় মুখ নামিয়ে আমার দিকে না তাকিয়েই আমাকে উদ্দেশ করে  বলে -বাবান যা নিচে যা । সবাই বলে ওঠে  -না ,না ,নিচে যাবে কেন, ও দেখুক , বাবান তুই নিচে যাবিনা তো । মেজকাকু আমার গালটা একবার টিপে দিয়ে বলে -দেখলি হাদারাম , তোর ছোটকা কি করলো , তোর মায়ের মাই টিপে দিল  | আমি ঠিক কি করবো বুঝতে পারিনা|মা আমাকে চোখের ইশারায় বলে -যা না নিচে ।আমি যাব যাব করেও শেষে নিচে যাইনা  । মা আর কি করবে একবার আমার দিকে আড় চোখে তাকায় | তারপর ছোটকাকে বলে এস গো । ছোটকা নিজের মুখ এগিয়ে দেয় মায়ের দিকে । মা আমার দিকে তাকিয়ে দুস্টুমি করে আমাকে একবার ভেংচি কাটে, তারপর  তারপর ছোটকার মুখটা আর একটু নিজের কাছে টেনে ধরে নিজের ঠোঁটটা ছোটকার ঠোঁটে চেপে ধরে একটা লম্বা চুমু দেয় ।,সবাই আবার হৈহৈ কর ওঠে । মেজকাকু বলে -উফ কি ভালবাসা । চুমু শেষ হলে মা নিজের মুখ মোছে । সবাই বলে ওঠে  -কি লজ্জা ভেঙেছে ? ছেলের সামনে   চুমু খেতে আবার লজ্জা? উফ ছেলে ছেলে করে গেল অপর্ণাটা আমাদের । আর ছেলেটা এদিকে একটা হাঁদারাম ।
হটাৎ মেজকাকু আমার হাতে একটা পাতলা কাল প্ল্যাস্টিকের প্যাকেট দিয়ে বলে -যা এটা তোর মার হাতে দিয়ে আয় , এটা তোর মার গিফট । আমি বোকার মত ওই পাতলা প্লাষ্টিকের প্যাকেটের ভেতর কি আছে সেটা না দেখেই মায়ের হাতে গিয়ে প্যাকেটটা দিই । মা অবাক হয়ে প্যাকেটের ভেতর কি আছে একবার দেখেই ফিক করে হেঁসে  ফেলে , তারপর আমাকে বলে -হাঁদা কোথাকার ।  যা এটা তোর ছোটকা কে গিয়ে দে , এটা  ওর লাগবে আমার নয় । তারপর মেজকাকুর দিকে তাকিয়ে বলে -সত্যি মেজদা তুমিনা , আমার ছেলেটাকে দিয়ে যা করেছ তোমরা । মেজকাকু হাঁসতে হাঁসতে বলে -কেন আমি কি করলাম  ? মা বলে -খুব শয়তান তুমি , ছেলেকে দিয়ে নিজের মাকে নিরোধের প্যাকেট দেওয়াচ্ছ । আমি ছোটকার হাতে গিয়ে প্যাকেটটা দিই , ছোটকা প্যাকেটের ভেতরে একবার দেখে জিনিসটা বার করে , আমি বুঝতে পারিনা কাল প্লাস্টিকের ঝোলা প্যাকেটের ভেতরের চকচকে প্যাকেটটা কি ? এখন জানি ওটা নিরোধ মানে কন্ডোমের প্যাকেট ছিল । মেজকাকু বলে -এই বাবান, এটা  কি বলতো , এটা হল তোর মায়ের সেই প্রটেকশান । সবাই খিক খিক করে হাঁসতে শুরু করে | ছোটকা বলে -তোর মাকে গিয়ে বল কখন হবে ? সবাই আবার হেঁসে ওঠে হি হি করে , আমি বোকার মত মার কাছে গিয়ে বলি  -মা ছোটকা বলছে -কখন হবে ? মা আমার বোকামি দেখে সকলের মত হেঁসে ফেলে , তারপর একটা দুস্টু হাসি হেঁসে ছোটকার দিকে তাকিয়ে আমাকে বলে , তোর ছোটকাকে বল রাতে হবে ।  আমি বোকার মত ছোটকাকে গিয়ে তাই বলি -সকলে আবার হি হি করে হেঁসে ওঠে ।
মা আমাকে বলে -যা বাবান নিচে যা এখন । তোকে তো তখন থেকে বলছি নিচে যা , বুঝিসনা কেন তুই ? আমি মায়ের কথা শুনে দরজার সামনে থেকে সরে আসি , কিন্তু নিচে নামিনা । আমি দরজার বাইরে দাঁড়িয়ে চুপি চুপি  ওদের কথা শুনি | আমি ঘর থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পর মা ওদের সকলকে বলে -সত্যি তোমরা সকলে মিলে যা খেল দেখালেনা আজ  , আমি তো ভাবতেই পারিনি তোমরা প্ল্যান  করে এই সব করতে পার  । মান্তু  আমার থেকে বয়েসে কত ছোট, সবে কলেজে পরে , আমার যে কি লজ্জা করছিলনা তোমাদের কি বলবো ।  জেঠিমা বলে -সেকিরে অপর্ণা , লজ্জা করছিল বলে কাজ বাকি রেখে আসিসনি  তো ? মা হেসে বলে -আমি আর কি করবো , যা করার সব তো তোমাদের মান্তুই করলো । জেঠি বলে -ও আর কি করবে বল , ও তোর থেকে বয়েসে ছোট বলে তুই এত  লজ্জা পেলে ও আর কি করবে  ।তাই ওকেই সব কিছু করতে হল । মেজকাকী বলে - হ্যাঁরে   অপর্ণা? মান্তু তোকে ঠিক মত করেছে তো , মজা দিতে পেরেছে  তো ভাল মত । মা ছোটকার দিকে চেয়ে আদুরে  গলায় বলে -দস্যু একটা , ও কি এমনি ছাড়বে আমাকে? কোন কথা শুনলো না আমার ও,  জোর করে সব লুটে পুটে নিল অসভ্যটা  । মেজকাকু  বলে - সে যাই হোক একটা কথা বল অপর্ণা,  শেষ পর্যন্ত তোমার নতুন বর পছন্দ হয়েছে তো নাকি ? মা বলে -আর পছন্দ অপছন্দের কি বাকি রেখেছো তোমরা ঠাকুরপো?  যা হওয়ার সে তো হয়েই গেছে । তবে আমাকে যা প্রমিস করেছে ও, সেটা ঠিক মত রাখলে, না পছন্দ করার মত কিছু নেই   । মেয়েরা ছেলেদের কাছে ভালবাসা আর সম্মান চায় সেটা পেলে অসুবিধে কি ? জেঠু বলে -কিরে মান্তু তোর বৌদিকে পছন্দ তো , সব কিছু খুলে বল বাবা । সামনের সপ্তাহের মধ্যেই কিন্তু তোদের নমো নমো করে বিয়ে দিয়ে দেব আমরা । ছোটকা এক মুখ হেঁসে বলে -তোমরা তো সবই জান  দাদা , বৌদিকে আমার কত পছন্দ । তোমাদের দয়ায় বৌদিকে নিজের করে পেলাম আজ । কথা দিচ্ছি বৌদিকে কোনদিন কষ্ট দেবনা , সব দায়িত্ত্ব নেব বৌদির । বুকে করে আগলে রাখবো জীবন ভোর |
এই সব অনেক গল্প চলতে লাগলো ওদের মধ্যে ।
এবার মা ছোটকাকী আর জেঠিমা বিছানার একদিকে বসে গজগুজ ফুসফুস করতে শুরু করলো আর কাকু জেঠুরা ছাদে গেল সিগারেট ফুঁকতে ।  একটু পরে , মেজকাকী মায়ের কানে কানে জিজ্ঞেস করে , এই অপর্ণা মান্তুর  সাইজটা কেমন রে? মা হেঁসে বলে -বাপরে  আর বোলনা বাবা , ওটার  যা সাইজ , একবারে ভুট্টার মত লম্বা । আমি তো দেখে প্রথমে ভাবছিলাম নিতে পারবোনা , শেষ পর্যন্ত তো দেখলাম নিতে পারলাম , মজা টজাও খুব হল । আসলে বুবুনের বাবা  চলে যাওয়ার পর ওসব মজা টজা তো আর হয়নি অনেক দিন  | এদিকে মান্তুর বয়েসটা কম তো , এনার্জিও বেশি , আর খুব ফুর্তিবাজ ছেলে ও , ওসব জিনিস বোঝেও খুব ভাল দেখলাম | কোনটাতে সুখ বেশি হয় ,কোনটাতে মজা বেশি হয় সব জানে ও ।  মেজকাকী বলে -কতক্ষন হলরে তোদের ? মা বলে প্রায় দশ মিনিট ধরে হল, উফ সত্যি দারুন মজা হয়েছে আজ | মেজকাকী বলে -হ্যাঁ, অনেক দিন পর ওটা করলি তো তুই , তাই । মা একমুখ হেঁসে বলে -হ্যাঁ গো মেজবৌদি , বাবানের বাবা চলে যাওয়ার পর আর তো করা হয়নি ওটা । জ্যেঠিমা  বলে -আর কি কি হলরে অপর্ণা ? খুলে বল না সব ? মা লজ্জায় লাল হয়ে গিয়ে বলে - ওই সময় কি কি হয়, তোমরা তো সব জান দিদি, আমরা সকলেই তো দুবাচ্চার মা | জেঠিমা বলে - না তাও বল এসব শুনতে খুব মজা হয় ।
মা হেঁসে বলে - ওই প্রথমে একটু জড়াজড়ি, জাপটা জাপটি আর চুমাচাটি হল | তারপর ঐটা হল । এর মধ্যে আবার সে ছেলে বায়না দিল বৌদি তোমার বুকের দুধ  খাব । জেঠিমা খিক খিক করে হাঁসতে হাঁসতে বলে -সেকিরে , দিলি কেন ? তোর মেয়ে খাবে তো সকালে? মা হেঁসে  বলে কি আর করবো বল ? দিলাম , বায়না করছিল খুব ,বয়েস কম , ইচ্ছে হয়েছে যখন খাক একদিন ।  মেজকাকী হাঁসতে হাঁসতে বলে -মান্তু খেল পুরোটা ? মা হেঁসে বলে -ওরে বাবা, সে এক বারে  ছাগলের বাচ্চার মত বুকে  ঢুঁ মেরে মেরে বার করে খেল দস্যুটা । জেঠিমা বলে -সে ঠিক আছে একদিন দিয়েছিস দিয়েছিস, কিন্তু রোজ রোজ ডিমান্ড করলে  না করে দিবি । মা বলে -হ্যাঁ আমার মেয়েটা তো খায়, রোজ রোজ তো আর দিতে পারবোনা । জেঠিমা বলে -হ্যাঁ হ্যাঁ তোর মেয়ের খাওয়ার জিনিস রোজ রোজ  ওকেই বা দিবি  কেন তুই। একদিন মজা নিলি দুজনে সেটা ঠিক আছে । মান্তু বেশি খাব খাব করলে আমায় বলবি , আমি একটু ধমকে দেব ওকে ।
(চলবে )
[+] 6 users Like strangerwomen's post
Like Reply


Messages In This Thread
RE: মা থেকে কাকিমা- ছোট গল্প। - by strangerwomen - 11-09-2025, 08:50 AM



Users browsing this thread: 1 Guest(s)