26-08-2025, 12:38 AM
(This post was last modified: 26-08-2025, 12:40 AM by Abirkkz. Edited 2 times in total. Edited 2 times in total.)
টেবিলের নিচে, হেমা তার শরীরের তীব্র কামনা লুকিয়ে রণবীরের পা ধরে, তার নরম, উষ্ণ হাতে রণবীরের গোড়ালির উপর হালকা মালিশ করছে। তার আঙুল ধীরে ধীরে রণবীরের পায়ের তলায় পৌঁছে, তার নখ পায়ের নরম ত্বকে হালকা আঁচড় কাটছে। সে টেবিলের নিচে আরো ঝুঁকে, তার জিহ্বা রণবীরের পায়ের আঙুলে হালকা স্পর্শ করে, ধীরে ধীরে গোল গোল ঘুরছে, তার ঠোঁট রণবীরের পায়ের তীব্র, ঘামে মাখা গন্ধ শুঁকছে। গন্ধটা তার নাকে এমনভাবে ধাক্কা মারে যেন তার গুদে আগুন জ্বলে ওঠে। “রণবীর… তোমার পায়ের গন্ধ আমার শরীরে ঝড় তুলছে…” সে ফিসফিস করে, তার কণ্ঠে লজ্জা ও নোংরা কামনার মিশ্রণ। তার গুদ রসে ভিজে যায়, তার শাড়ির নিচে পিচ্ছিল হয়ে শাড়িটা তার রানে লেপ্টে যায়। রণবীর তার পা হেমার শাড়ির নিচে আরো গভীরে ঢুকিয়ে দেয়, তার পায়ের আঙুল হেমার গুদের নরম, পিচ্ছিল ত্বকে ঘষছে। তার পায়ের নখ হেমার ক্লিটে হালকা চাপ দিচ্ছে, ধীরে ধীরে গোল গোল ঘুরছে, হেমার গুদের রস তার পায়ে লেগে পিচ্ছিল হয়ে যায়। হেমার শরীর তীব্র কামনায় কাঁপছে, তার মাই শাড়ির নিচে শক্ত হয়ে কাঁপছে। সে শীৎকার করে, কিন্তু তা গোপন রাখতে ওয়াইনের গ্লাস তুলে ঠোঁটে ছোঁয়ায়, তার শ্বাস ঘন হয়ে আসছে। অনুষ্কা হঠাৎ তাকায়, “মা, তুমি এত লাল কেন?” হেমা দ্রুত হাসে, “গরম লাগছে, মা, এই ওয়াইনটা বেশি গরম!” তার গুদ রণবীরের পায়ের স্পর্শে আরো পিচ্ছিল হয়, প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় তার শরীরে শিহরণ ছড়িয়ে পড়ে। হেমা রণবীরের পা তার মুখে আরো কাছে নিয়ে আসে, তার জিহ্বা রণবীরের পায়ের আঙুলের ফাঁকে ঢুকে, তার ঠোঁট পায়ের তলায় জোরে চুষছে, তার নাক পায়ের তীব্র গন্ধে ভরে যায়।
প্রিয়াংকা, রণবীরের ধোনের দিকে তার পা নিয়ে যায়, তার পায়ের তলা রণবীরের প্যান্টের উপর দিয়ে তার ধোনের উপর চেপে বসে। তার পায়ের আঙুল ধীরে ধীরে ধোনের মাথায় গোল গোল ঘষছে, তার পায়ের নখ ধোনের নরম ত্বকে হালকা আঁচড় কাটছে। রণবীরের ধোন প্যান্টের নিচে শক্ত হয়ে কাঁপছে, তার শরীরে একটা নিষিদ্ধ আগুন জ্বলে ওঠে। “রণবীর… তোমার ধোন আমার পায়ের তলায় কত শক্ত… এটা আমি আরো ঘষতে চাই…” সে ফিসফিস করে, তার চোখে একটা হিংস্র, নোংরা চমক। তার গুদ রসে ভিজে যায়, তার ড্রেস তার রানে লেপ্টে যায়। রণবীর শীৎকার করে, কিন্তু তা গোপন রাখতে খাবারের প্লেটে আঙুল বোলায়, তার আঙুল প্লেটের কিনারায় ঘষছে। রামাইয়া হঠাৎ বলে, “রণবীর, তুমি এত অস্থির কেন? প্লেটে কী করছ?” রণবীর দ্রুত হাসে, “খাবারটা বেশি স্পাইসি, রামাইয়া জি, তাই একটু নাড়াচাড়া করছি!” তার ধোন প্রিয়াংকার পায়ের স্পর্শে পিচ্ছিল হয়ে যায়, প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় তার শ্বাস ঘন হয়ে আসছে। রণবীর হেমার পা তার ধোনে ঘষে, তার ধোন হেমার পায়ের তলায় পিচ্ছিল হয়ে যায়। হেমার পায়ের আঙুল রণবীরের বিচিতে হালকা চাপ দিচ্ছে, তার নখ বিচির নরম ত্বকে হালকা আঁচড় কাটছে, তার পায়ের তলা রণবীরের ধোনের শিরায় গোল গোল ঘুরছে। প্রিয়াংকা তার পায়ের আঙুল রণবীরের ধোনের মাথায় আরো জোরে ঘষছে, তার নখ ধোনের নরম ত্বকে হালকা চাপ দিচ্ছে। রণবীরের শরীরে তীব্র কামনার ঝড়, তার শীৎকার গোপন রাখতে সে গ্লাস তুলে ওয়াইন পান করে। প্রতিটি স্পর্শ, প্রতিটি গন্ধ তাদের শরীরে নিষিদ্ধ আগুন জ্বালিয়ে দিচ্ছে, প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় তাদের শরীর কাঁপছে।
প্রিয়াংকা টেবিল থেকে একটি পাকা আম নিয়ে, তার নরম, উষ্ণ আঙুলে আমের রস চেপে ধরে। আমের রস তার আঙুলে গড়িয়ে পড়ছে, তার হাতে একটা মিষ্টি, পিচ্ছিল গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে। সে টেবিলের নিচে ঝুঁকে রণবীরের প্যান্টের জিপার আস্তে আস্তে খুলে, তার আঙুলে আমের রস রণবীরের ধোনের মাথায় ঢেলে দেয়। রস ধোনের নরম, গরম ত্বকে গড়িয়ে পড়ছে, আমের মিষ্টি গন্ধ রণবীরের ধোনের তীব্র, নোনতা সুবাসের সাথে মিশে একটা মাদকতাময় মিশ্রণ তৈরি করে। প্রিয়াংকা তার জিহ্বা রণবীরের ধোনে নিয়ে যায়, তার জিহ্বা আমের রস ও ধোনের গন্ধে পিচ্ছিল হয়ে যায়। তার জিহ্বা ধোনের মাথায় গোল গোল ঘুরছে, তার ঠোঁট ধোনের শিরায় জোরে চুষছে, আমের রস ও ধোনের তীব্র গন্ধ তার নাকে ভর করে। “রণবীর… তোমার ধোনের স্বাদ আমের চেয়েও মিষ্টি… আমি এটা আরো চাটতে চাই…” সে ফিসফিস করে, তার গুদ রসে ভিজে যায়, তার ড্রেস তার রানে লেপ্টে যায়। রণবীর শীৎকার করে, কিন্তু তা গোপন রাখতে গলা খাঁকারি দেয়, তার হাত প্লেটে আঙুল বোলাচ্ছে। অনুষ্কা হঠাৎ বলে, “প্রিয়াংকা, তুমি কী ফিসফিস করছ? আমের গন্ধ এত জোর কেন?” প্রিয়াংকা দ্রুত হাসে, “কিছু না, অনু, আমি শুধু আমটা খাচ্ছি!” তার জিহ্বা রণবীরের ধোনে, তার শরীর তীব্র কামনায় কাঁপছে, প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় তার গুদ আরো পিচ্ছিল হয়ে যায়। প্রিয়াংকা তার আঙুলে আরো আমের রস নিয়ে রণবীরের বিচিতে ঘষে, তার আঙুল বিচির নরম ত্বকে হালকা চাপ দিচ্ছে, তার জিহ্বা বিচির উপর হালকা চাটছে।
হেমা টেবিল থেকে একটি মধু ভর্তি বাটি নিয়ে, তার আঙুলে মধু মাখিয়ে টেবিলের নিচে রণবীরের পায়ে ঘষে। মধু রণবীরের পায়ের তলায় গড়িয়ে পড়ছে, তার ঘামের তীব্র গন্ধের সাথে মিশে একটা মিষ্টি, নোংরা সুবাস তৈরি করে। হেমা টেবিলের নিচে আরো ঝুঁকে রণবীরের পা চাটতে শুরু করে, তার জিহ্বা মধু ও ঘামের মিশ্রণে পিচ্ছিল হয়ে যায়। তার জিহ্বা রণবীরের পায়ের আঙুলের ফাঁকে ঢুকে, তার ঠোঁট পায়ের তলায় জোরে চুষছে, মধুর মিষ্টি গন্ধ ও রণবীরের পায়ের তীব্র গন্ধ তার নাকে ভর করে। “রণবীর… তোমার পায়ের গন্ধ আমাকে পাগল করে দিচ্ছে… আমি এটা আরো চাটতে চাই…” সে ফিসফিস করে, তার গুদ রসে ভরে যায়, তার শাড়ি তার রানে লেপ্টে যায়। অনুষ্কা হঠাৎ বলে, “মা, এত মধু কোথায় গেল? বাটিটা তো প্রায় খালি!” হেমা দ্রুত হাসে, তার শরীর কাঁপছে, “প্লেটে পড়ে গিয়েছিল, মা, আমি পরিষ্কার করে ফেলেছি!” তার শরীর তীব্র কামনায় কাঁপছে, প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় তার গুদ আরো পিচ্ছিল হয়ে যায়। রণবীর একটি ক্রিমি ডেজার্টের ক্রিম তার আঙুলে নিয়ে হেমার রানে ঘষে, তার আঙুল হেমার গুদের কাছে পৌঁছে, ক্রিম ও গুদের রস মিশে পিচ্ছিল হয়ে যায়। সে তার আঙুল মুখে নিয়ে চাটে, হেমার গুদের তীব্র, নোনতা গন্ধ শুঁকে, তার শরীরে একটা নিষিদ্ধ আগুন জ্বলে ওঠে। রামাইয়া হঠাৎ বলে, “হেমা, তুমি এত ঝুঁকে কেন?” হেমা দ্রুত সোজা হয়ে বসে, “কিছু পড়ে গিয়েছিল, রামাইয়া!” তার গুদ রণবীরের পায়ের স্পর্শে পিচ্ছিল, প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় তার শরীরে শিহরণ ছড়িয়ে পড়ে।
টেবিলের উপর হাসি, কথোপকথন, আর খাবারের শব্দে মুখরিত পরিবেশ, কিন্তু টেবিলের নিচে হেমা, প্রিয়াংকা, ও রণবীরের মধ্যে একটা গোপন, নিষিদ্ধ কামনার ঝড় বইছে। হেমা, প্রিয়াংকা, ও রণবীর জানে তাদের নোংরা খেলা টেবিলের নিচে চলছে, কিন্তু অনুষ্কা ও রামাইয়া কিছুই টের পাচ্ছে না। হেমা রণবীরের পায়ের স্পর্শে শীৎকার করে, তার শরীর তীব্র কামনায় কাঁপছে, তার গুদ রণবীরের পায়ের আঙুলের ঘষায় পিচ্ছিল হয়ে যায়। তার শাড়ির নিচে তার রানে রস গড়িয়ে পড়ছে, তার মাই শাড়ির নিচে শক্ত হয়ে কাঁপছে। কিন্তু টেবিলের উপর সে রামাইয়ার সাথে হাসিমুখে কথা বলছে, “রামাইয়া, তুমি ওই নতুন ফিল্মটা দেখেছ? নায়কের অভিনয় কী দারুণ!” তার কণ্ঠে একটা কৃত্রিম স্বাভাবিকতা, তার চোখে একটা গোপন উত্তেজনা। রামাইয়া হাসে, “হ্যাঁ, হেমা, সিনেমাটা সত্যিই মজার!” কিন্তু হেমার শরীরে তীব্র কামনার আগুন, তার গুদ রণবীরের পায়ের স্পর্শে আরো পিচ্ছিল হয়। অনুষ্কা হঠাৎ বলে, “মা, তুমি এত ঘামছ কেন? ঠিক আছ?” হেমা দ্রুত গলা খাঁকারি দিয়ে বলে, “হ্যাঁ, মা, শুধু গরম লাগছে!” তার শরীর প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় কাঁপছে, তার শ্বাস ঘন হয়ে আসছে, তার গুদের রস তার শাড়ির নিচে গড়িয়ে চেয়ারে লেগে যায়। প্রিয়াংকা টেবিলের নিচে রণবীরের ধোন চাটছে, তার জিহ্বা ধোনের মাথায় গোল গোল ঘুরছে, তার ঠোঁট ধোনের নরম ত্বকে জোরে চুষছে। কিন্তু টেবিলের উপর সে অনুষ্কার সাথে হাসিমুখে কথা বলছে, “অনু, এই ডেজার্টটা ট্রাই কর, অসাধারণ!” তার কণ্ঠে একটা দুষ্টু, খেলোয়াড় সুর, তার চোখে নোংরা চমক। তার গুদ রসে ভিজে যায়, তার ড্রেস তার রানে লেপ্টে যায়। রামাইয়া হঠাৎ বলে, “প্রিয়াংকা, তুমি এত ঝুঁকে কেন? কিছু পড়ে গেছে?” প্রিয়াংকা দ্রুত সোজা হয়ে বসে, “না, রামাইয়া আন্টি, শুধু আমার ফোনটা পড়ে গিয়েছিল!” তার জিহ্বা রণবীরের ধোনে, তার শরীর প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় কাঁপছে। রণবীর দুজনের সাথে গোপন খেলায় মগ্ন, তার শরীরে একটা পাগল করা আগুন। সে হেমার গুদে পা ঘষছে, প্রিয়াংকার জিহ্বায় তার ধোন কাঁপছে। রামাইয়া হঠাৎ তার দিকে তাকায়, “রণবীর, তুমি এত চুপচাপ কেন? খাবার পছন্দ হয়নি?” রণবীর দ্রুত হাসে, “না, রামাইয়া জি, খাবারটা দারুণ, শুধু উপভোগ করছি!” তার ধোন প্রিয়াংকার জিহ্বায় পিচ্ছিল, তার শরীর প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় কাঁপছে। প্রতিটি শীৎকার, প্রতিটি স্পর্শ, প্রতিটি ফিসফিস প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় ভরপুর, তাদের শরীরে নিষিদ্ধ কামনার ঝড় বইছে। হেমা টেবিলের উপর ওয়াইনের গ্লাস তুলে ধরে, তার হাত কাঁপছে, তার শাড়ির নিচে তার গুদ রণবীরের পায়ের স্পর্শে রসে ভরে যায়। প্রিয়াংকা টেবিলের উপর একটি প্লেটে হাত বোলায়, কিন্তু তার জিহ্বা রণবীরের ধোনে, তার শরীর তীব্র কামনায় কাঁপছে। রণবীর টেবিলের উপর হাসিমুখে কথা বলছে, “এই খাবারটা সত্যিই অসাধারণ!” কিন্তু তার শরীর দুজনের স্পর্শে পাগল হয়ে যাচ্ছে, প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় তার ধোন আরো শক্ত হয়।
রণবীর টেবিলের নিচে হেমার শাড়ির নিচে হাত ঢুকিয়ে তার ধুমসো পাছায় হালকা থাপ্পড় মারে। প্রতিটি থাপ্পড়ে হেমার পাছা লাল হয়ে কাঁপছে, তার নরম মাংস তার হাতের তালুতে ঢেউ খেলছে। থাপ্পড়ের শব্দ টেবিলের নিচে হালকা প্রতিধ্বনি তৈরি করে, কিন্তু টেবিলের উপরের হাসি ও কথোপকথনের শব্দে তা ঢাকা পড়ে যায়। “রণবীর… আরো জোরে… আমার পাছা তোমার হাতের ছোঁয়ায় কাঁপছে…” হেমা ফিসফিস করে, তার কণ্ঠে তীব্র কামনা ও লজ্জার মিশ্রণ। তার গুদ রসে ভিজে যায়, তার শাড়ি তার রানে লেপ্টে যায়। হেমা শীৎকার করে, কিন্তু তা গোপন রাখতে ওয়াইনের গ্লাস তুলে ঠোঁটে ছোঁয়ায়, তার শ্বাস ঘন হয়ে আসছে। অনুষ্কা হঠাৎ বলে, “মা, তুমি এত অস্থির কেন? কিছু হয়েছে?” হেমা দ্রুত সোজা হয়ে বসে, “না, মা, শুধু চেয়ারটা একটু অস্বস্তিকর!” তার পাছা রণবীরের থাপ্পড়ে লাল, প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় তার শরীরে শিহরণ ছড়িয়ে পড়ে। রণবীর তার হাত হেমার পাছায় আরো জোরে চেপে ধরে, তার আঙুল পাছার নরম মাংসে চিপছে, তার নখ পাছায় হালকা আঁচড় কাটছে। প্রিয়াংকা টেবিলের নিচে রণবীরের পাছায় হালকা থাপ্পড় মারে, তার হাত রণবীরের পাছার নরম, পেশিবহুল ত্বকে লালচে দাগ ফেলছে। প্রতিটি থাপ্পড়ে রণবীরের শরীর কেঁপে ওঠে, তার ধোন আরো শক্ত হয়। “রণবীর… তোমার পাছা এত নরম… আমি এটা আরো মারতে চাই…” প্রিয়াংকা ফিসফিস করে, তার গুদ রসে ভিজে যায়। রণবীর শীৎকার করে, কিন্তু তা গোপন রাখতে গলা খাঁকারি দেয়। রামাইয়া হঠাৎ বলে, “রণবীর, তুমি এত অস্থির কেন? গলায় কিছু আটকে গেছে?” রণবীর হাসে, “হ্যাঁ, রামাইয়া জি, খাবারটা বেশি স্পাইসি!” তার শরীর প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় কাঁপছে, তার পাছা প্রিয়াংকার থাপ্পড়ে লাল। প্রিয়াংকা তার হাত রণবীরের পাছায় আরো জোরে চেপে ধরে, তার আঙুল পাছার নরম ত্বকে হালকা চিমটি কাটছে, তার নখ পাছায় হালকা আঁচড় কাটছে। রণবীর হেমার পাছায় আরেকটি থাপ্পড় মারে, তার হাত পাছার নরম মাংসে জোরে লাগছে, হেমার শরীর কেঁপে ওঠে। হেমা টেবিলের উপর রামাইয়ার সাথে কথা বলছে, “রামাইয়া, তুমি এই রেসিপিটা কোথায় পেলে?” কিন্তু তার শরীর রণবীরের থাপ্পড়ে পাগল হয়ে যাচ্ছে, প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় তার গুদ আরো পিচ্ছিল হয়।
রণবীর টেবিলের নিচে হেমার শাড়ির নিচে মুখ নিয়ে যায়, তার নাক হেমার রানের কাছে, তার গুদের তীব্র, নোনতা গন্ধ শুঁকছে। হেমার গুদের রসের গন্ধ তার নাকে এমনভাবে ধাক্কা মারে যেন তার শরীরে বিদ্যুৎ বয়ে যায়। সে তার নাক আরো কাছে নিয়ে যায়, তার ঠোঁট হেমার রানের নরম ত্বকে হালকা স্পর্শ করে, তার গুদের তীব্র গন্ধ তার শরীরে নিষিদ্ধ আগুন জ্বালিয়ে দেয়। “হেমা জি… তোমার গুদের গন্ধ আমাকে পাগল করে দিচ্ছে… আমি এটা আরো শুঁকতে চাই…” সে ফিসফিস করে, তার ধোন প্রিয়াংকার স্পর্শে আরো শক্ত হয়। হেমা রণবীরের পায়ের তীব্র গন্ধ শুঁকছে, তার জিহ্বা রণবীরের পায়ের আঙুলে হালকা চাটছে, তার ঠোঁট ঘাম ও মধুর মিশ্রণে পিচ্ছিল হয়ে যায়। তার নাক রণবীরের পায়ের তীব্র, ঘামে মাখা গন্ধে ভরে যায়, তার গুদ রসে ভিজে যায়। “রণবীর… তোমার পায়ের গন্ধ আমার গুদে ঝড় তুলছে…” সে ফিসফিস করে, তার শরীর তীব্র কামনায় কাঁপছে। অনুষ্কা হঠাৎ বলে, “মা, তুমি এত ফিসফিস করছ কেন?” হেমা দ্রুত হাসে, “কিছু না, মা, শুধু খাবারের কথা ভাবছি!” তার শরীর প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় কাঁপছে, তার গুদ রণবীরের পায়ের স্পর্শে পিচ্ছিল। প্রিয়াংকা রণবীরের ধোনের গন্ধ শুঁকছে, তার নাক ধোনের নরম ত্বকে ঘষছে, আমের রস ও ধোনের তীব্র, নোনতা গন্ধ তার শরীরে আগুন জ্বালিয়ে দিচ্ছে। সে তার জিহ্বা ধোনের মাথায় হালকা চাটছে, তার ঠোঁট ধোনের শিরায় জোরে চুষছে। “রণবীর… তোমার ধোনের গন্ধ আমার গুদে আগুন ধরিয়ে দিচ্ছে…” সে ফিসফিস করে, তার গুদ রসে ভিজে যায়। রামাইয়া হঠাৎ বলে, “প্রিয়াংকা, তুমি এত ফিসফিস করছ কেন? কী হয়েছে?” প্রিয়াংকা হাসে, “কিছু না, রামাইয়া আন্টি, শুধু গানের কথা ভাবছি!” তার শরীর তীব্র কামনায় কাঁপছে, প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় তার গুদ আরো পিচ্ছিল হয়। রণবীর হেমার গুদের গন্ধ শুঁকছে, তার নাক হেমার রানে ঘষছে, তার শরীরে একটা নিষিদ্ধ আগুন জ্বলে ওঠে। সে টেবিলের উপর হাসিমুখে বলে, “এই খাবারটা সত্যিই অসাধারণ!” কিন্তু তার শরীর দুজনের স্পর্শে ও গন্ধে পাগল হয়ে যাচ্ছে, প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় তার ধোন আরো শক্ত হয়। প্রতিটি গন্ধ, প্রতিটি ফিসফিস তাদের শরীরে নিষিদ্ধ কামনার ঝড় তুলছে, প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় তাদের শরীর কাঁপছে।
টেবিলের নিচে গোপন খেলা আরো জমজমাট হয়ে ওঠে, ডাইনিং রুমে নিষিদ্ধ কামনার তীব্রতা বাতাসে ছড়িয়ে পড়ছে। রণবীর তার হাত হেমার শাড়ির নিচে গভীরে ঢুকিয়ে দেয়, তার উষ্ণ, শক্তিশালী আঙুল হেমার ধুমসো পাছার নরম মাংস চিপছে। তার আঙুল হেমার পুটকির নরম ত্বকে হালকা ঘষছে, তার নখ পুটকির ফাঁকে হালকা আঁচড় কাটছে, যেন একটা নিষিদ্ধ আগুন জ্বালিয়ে দিচ্ছে। “হেমা জি… তোমার পাছা এত নরম… আমি এটা চাটতে চাই, এটা আমার মুখে নিতে চাই…” সে ফিসফিস করে, তার কণ্ঠে নোংরা মাদকতা, তার ধোন প্রিয়াংকার পায়ের স্পর্শে কাঁপছে, প্যান্টের নিচে শক্ত হয়ে উঠছে। হেমা শীৎকার করে, তার গুদ রণবীরের পায়ের ঘষায় রসে ভিজে যায়, তার শাড়ি তার রানে লেপ্টে যায়। তা গোপন রাখতে সে একটি প্লেট তুলে খাবার নেয়, তার হাত কাঁপছে, তার শ্বাস ঘন হয়ে আসছে। “রণবীর… তুমি আমাকে পাগল করে দিচ্ছ…” সে ফি�সফিস করে, তার চোখে তীব্র কামনা ও ভয়ের মিশ্রণ। অনুষ্কা হঠাৎ বলে, “মা, তুমি এত অস্থির কেন? প্লেটে কী করছ?” হেমা দ্রুত হাসে, “কিছু না, মা, শুধু খাবারটা বেশি সুস্বাদু!” তার পাছা রণবীরের আঙুলে কাঁপছে, প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় তার গুদ আরো পিচ্ছিল হয়।
প্রিয়াংকা টেবিলের নিচে রণবীরের প্যান্টের জিপার আরো খুলে দেয়, তার নরম, পিচ্ছিল আঙুল রণবীরের বিচিতে পৌঁছে। তার আঙুল বিচির নরম, গরম ত্বকে হালকা চাপ দিচ্ছে, তার নখ বিচির উপর হালকা আঁচড় কাটছে, যেন রণবীরের শরীরে বিদ্যুৎ বয়ে যায়। “রণবীর… তোমার বিচি এত গরম… আমি এটা আমার মুখে নিতে চাই, পুরোটা চুষতে চাই…” সে ফিসফিস করে, তার কণ্ঠে হিংস্র, নোংরা উত্তেজনা। তার গুদ রসে ভিজে যায়, তার ড্রেস তার রানে লেপ্টে যায়, তার শরীর তীব্র কামনায় কাঁপছে। রণবীর শীৎকার করে, কিন্তু তা গোপন রাখতে গলা খাঁকারি দেয়, তার হাত ওয়াইনের গ্লাসে কাঁপছে। রামাইয়া হঠাৎ বলে, “প্রিয়াংকা, তুমি এত ফিসফিস করছ কেন?” প্রিয়াংকা দ্রুত হাসে, “কিছু না, রামাইয়া আন্টি, শুধু গানের কথা ভাবছি!” তার আঙুল রণবীরের বিচিতে, তার শরীর প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় কাঁপছে। রণবীর দুজনের সাথে গোপন খেলায় মগ্ন, তার শরীরে একটা পাগল করা উত্তেজনা। সে হেমার গুদে তার পা আরো জোরে ঘষছে, তার পায়ের আঙুল হেমার ক্লিটে গোল গোল ঘুরছে, হেমার গুদের রস তার পায়ে লেগে পিচ্ছিল হয়ে যায়। প্রিয়াংকার জিহ্বা তার ধোনের মাথায় চাটছে, তার ঠোঁট ধোনের শিরায় জোরে চুষছে, তার জিহ্বা ধোনের নরম ত্বকে গোল গোল ঘুরছে। “রণবীর… তোমার ধোনের স্বাদ আমার গুদে আগুন ধরিয়ে দিচ্ছে…” সে ফিসফিস করে, তার শরীর তীব্র কামনায় কাঁপছে। রণবীর টেবিলের উপর হাসিমুখে বলে, “এই খাবারটা সত্যিই দারুণ, তাই না?” কিন্তু তার শরীর দুজনের স্পর্শে পাগল হয়ে যাচ্ছে, তার ধোন প্রিয়াংকার জিহ্বায় আরো শক্ত হয়।
অনুষ্কা ও রামাইয়া টেবিলের উপর হাসিমুখে কথা বলছে, তাদের মনে কোনো সন্দেহ নেই। অনুষ্কা বলে, “মা, তুমি এত ঘামছ কেন? ঠিক আছ?” হেমা হাসে, তার শরীর কাঁপছে, “গরম লাগছে, মা, এই ওয়াইনটা বেশি গরম!” তার গুদ রণবীরের পায়ের স্পর্শে পিচ্ছিল, তার শাড়ি তার রানে লেপ্টে যায়, প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় তার শরীরে শিহরণ ছড়িয়ে পড়ে। রামাইয়া বলে, “প্রিয়াংকা, তুমি এত ঝুঁকে কেন? কিছু পড়ে গেছে?” প্রিয়াংকা দ্রুত সোজা হয়ে বসে, “কিছু পড়ে গিয়েছিল, রামাইয়া আন্টি, আমার নেকলেসটা!” তার জিহ্বা রণবীরের ধোনে, তার শরীর তীব্র কামনায় কাঁপছে, প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় তার গুদ রসে ভরে যায়। রণবীর টেবিলের উপর হাসিমুখে বলে, “খাবারটা দারুণ, তাই না? হেমা জি, আপনার রান্না সত্যিই অসাধারণ!” তার শরীর দুজনের স্পর্শে পাগল হয়ে যাচ্ছে, তার ধোন প্রিয়াংকার জিহ্বায় পিচ্ছিল, তার পা হেমার গুদে কাঁপছে, প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় তার শরীরে আগুন জ্বলছে।
টেবিলের উপর হাসি, কথোপকথন, ও খাবারের শব্দে ডাইনিং রুম মুখরিত, কিন্তু টেবিলের নিচে একটা গোপন, নোংরা কামনার উৎসব চলছে। হেমা রণবীরের পা চাটছে, তার জিহ্বা রণবীরের পায়ের আঙুলে মধু ও ঘামের মিশ্রণে পিচ্ছিল হয়ে যায়। তার ঠোঁট পায়ের তলায় জোরে চুষছে, তার নাক রণবীরের পায়ের তীব্র গন্ধে ভরে যায়। “রণবীর… তোমার পায়ের গন্ধ আমাকে পাগল করে দিচ্ছে…” সে ফিসফিস করে, তার গুদ রসে ভিজে যায়। রণবীর হেমার গুদে পা ঘষছে, তার পায়ের আঙুল হেমার ক্লিটে গোল গোল ঘুরছে, হেমার গুদের রস তার পায়ে লেগে পিচ্ছিল হয়ে যায়। “হেমা জি… তোমার গুদ এত পিচ্ছিল… আমি এটা আমার মুখে নিতে চাই…” সে ফিসফিস করে, তার শরীর কাঁপছে। প্রিয়াংকা রণবীরের ধোন চাটছে, তার জিহ্বা আমের রস ও ধোনের তীব্র গন্ধে পিচ্ছিল, তার ঠোঁট ধোনের মাথায় জোরে চুষছে। “রণবীর… তোমার ধোনের স্বাদ আমার গুদে আগুন ধরিয়ে দিচ্ছে…” সে ফিসফিস করে, তার শরীর তীব্র কামনায় কাঁপছে। রণবীর হেমার পাছায় থাপ্পড় মারে, তার হাত পাছার নরম মাংসে জোরে লাগছে, হেমার পাছা লাল হয়ে কাঁপছে। প্রিয়াংকা রণবীরের পাছায় থাপ্পড় মারে, তার হাত রণবীরের পাছার পেশিবহুল ত্বকে লালচে দাগ ফেলছে, প্রতিটি থাপ্পড়ে রণবীরের শরীর কেঁপে ওঠে। হেমার গুদের তীব্র, নোনতা গন্ধ, রণবীরের ধোনের নোনতা সুবাস, তাদের পায়ের ঘামের গন্ধ রুমে ছড়িয়ে পড়ছে, একটা মাদকতাময় মিশ্রণ তৈরি করছে। অনুষ্কা ও রামাইয়া কিছুই টের পাচ্ছে না, তাদের হাসি ও কথোপকথন স্বাভাবিক। অনুষ্কা বলে, “মা, তুমি এত ঝুঁকে কেন?” হেমা দ্রুত বলে, “কিছু পড়ে গিয়েছিল, মা!” তার শরীর প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় কাঁপছে। রামাইয়া বলে, “প্রিয়াংকা, তুমি এত অস্থির কেন?” প্রিয়াংকা হাসে, “কিছু না, রামাইয়া আন্টি, শুধু চেয়ারটা অস্বস্তিকর!” তার জিহ্বা রণবীরের ধোনে, তার শরীর তীব্র কামনায় কাঁপছে। প্রতিটি শীৎকার, প্রতিটি স্পর্শ, প্রতিটি গন্ধ প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় ভরপুর। ডিনারের টেবিল একটা গোপন, জমজমাট, নোংরা কামনার মঞ্চে পরিণত হয়েছে, যেখানে প্রতিটি গন্ধ, স্পর্শ, ও থাপ্পড় একটা নতুন, পাগল করা কল্পনার জন্ম দিচ্ছে।
ডিনার শেষ হয়, টেবিলের উপর প্লেটগুলো খালি, ওয়াইনের গ্লাসে শুধু ফোঁটা ফোঁটা অবশিষ্ট। বাতাসে এখনো হেমার গুদের তীব্র গন্ধ, রণবীরের ধোনের নোনতা সুবাস, আর মধু ও আমের রসের মিষ্টি গন্ধ মিশে আছে। রণবীর উঠে দাঁড়ায়, তার শার্ট তার পেশিবহুল বুকে লেপ্টে আছে, তার প্যান্টের নিচে তার ধোন এখনো শক্ত, তার চোখে একটা দুষ্টু, হিংস্র চমক। “হেমা জি, রামাইয়া জি, অনুষ্কা, প্রিয়াংকা… অসাধারণ ডিনার ছিল। আমি এখন চলি,” সে বলে, তার কণ্ঠে একটা কৃত্রিম শান্ততা, কিন্তু তার শরীরে এখনো কামনার আগুন জ্বলছে। প্রিয়াংকা দ্রুত উঠে দাঁড়ায়, তার কালো, স্বচ্ছ ড্রেস তার ঢেউ খেলানো পাছায় টানটান, তার চোখে একটা নোংরা, আমন্ত্রণমূলক হাসি। “রণবীর, এত তাড়াতাড়ি চলে যাবে? আরেকটু থাকো না, আমরা একটু গল্প করি!” তার কণ্ঠে একটা খেলোয়াড়, নিষিদ্ধ সুর, তার চোখ রণবীরের প্যান্টের দিকে, যেখানে তার ধোনের আকৃতি হালকা দৃশ্যমান। রণবীর হাসে, তার শরীরে একটা তীব্র উত্তেজনা জাগছে। “প্রিয়াংকা, তুমি যদি বলো, তাহলে কীভাবে না বলি?” সে ফিসফিস করে, তার চোখে একটা হিংস্র চমক।
হেমা ও রামাইয়া টেবিল থেকে উঠে দাঁড়ায়, তাদের শাড়ি তাদের শরীরে লেপ্টে আছে, তাদের মাই শাড়ির নিচে কাঁপছে। হেমা বলে, “রামাইয়া, চলো, আমরা আমার রুমে গিয়ে একটু গল্প করি। অনুষ্কা, তুইও রেস্ট কর।” তার কণ্ঠে একটা কৃত্রিম শান্ততা, কিন্তু তার শরীরে রণবীরের স্পর্শের তীব্র উত্তেজনা এখনো জ্বলছে। রামাইয়া হাসে, “হ্যাঁ, হেমা, চলো, অনেকদিন পর গল্প করব।” তারা হেমার বিলাসবহুল বেডরুমের দিকে এগিয়ে যায়, তাদের শাড়ির শব্দ মেঝেতে হালকা ঘষছে, তাদের পাছা শাড়ির নিচে ঢেউ খেলছে। অনুষ্কা বলে, “আমি আমার রুমে যাচ্ছি, মা। গুড নাইট!” সে তার রুমের দিকে চলে যায়, তার টাইট সাদা টপ ও কালো প্যান্ট তার শরীরে লেপ্টে আছে, তার মনে কোনো সন্দেহ নেই।
প্রিয়াংকা রণবীরের হাত ধরে, তার নরম, উষ্ণ আঙুল রণবীরের হাতের তালুতে হালকা ঘষছে। “রণবীর, চলো, আমার রুমে গিয়ে একটু গল্প করি। অনেকদিন পর দেখা, এত তাড়াতাড়ি চলে যাবে না!” তার কণ্ঠে একটা নোংরা, আমন্ত্রণমূলক সুর, তার চোখ রণবীরের ঠোঁটে, তার ধোনের দিকে, তার শরীরে তীব্র কামনার আগুন। রণবীর হাসে, তার শরীরে একটা নিষিদ্ধ উত্তেজনা জাগছে। “প্রিয়াংকা, তুমি যদি এভাবে বলো, আমি তো পুরো রাত থাকতে চাই!” সে ফিসফিস করে, তার হাত প্রিয়াংকার কোমরে হালকা স্পর্শ করে, তার আঙুল প্রিয়াংকার ড্রেসের উপর দিয়ে তার পাছার নরম মাংসে হালকা চাপ দিচ্ছে। প্রিয়াংকা তাকে হেমার বাড়ির একটা গোপন, মৃদু আলোকিত করিডোর দিয়ে তার রুমের দিকে নিয়ে যায়। রুমটি বিলাসবহুল, মখমলের পর্দা, নরম আলো, আর একটা বড়, প্লাশ বেড যেখানে সিল্কের চাদর ঝলমল করছে। বাতাসে প্রিয়াংকার পারফিউমের মিষ্টি গন্ধ, মিশে আছে তার গুদের তীব্র, নোনতা সুবাস।
প্রিয়াংকা দরজা বন্ধ করে, তার ঠোঁটে একটা কামুক হাসি। “রণবীর… ডিনারে তুমি আমার পায়ের স্পর্শে কেঁপে উঠেছিলে… এখন কী করবে, বলো?” সে ফিসফিস করে, তার হাত রণবীরের শার্টের বোতামে, তার আঙুল শার্টের নিচে রণবীরের বুকের পেশিতে হালকা ঘষছে। রণবীরের শরীরে আগুন জ্বলে ওঠে, তার ধোন তার প্যান্টে আরো শক্ত হয়। “প্রিয়াংকা… তুমি জানো না, তুমি আমার ধোনে কী ঝড় তুলেছ…” সে ফিসফিস করে, তার হাত প্রিয়াংকার ড্রেসের নিচে ঢুকে, তার পাছার নরম, ঢেউ খেলানো মাংসে হালকা চিপছে। প্রিয়াংকা শীৎকার করে, তার গুদ রসে ভিজে যায়, তার ড্রেস তার রানে লেপ্টে যায়। সে রণবীরের প্যান্টের জিপার খুলে, তার হাত রণবীরের ধোনে, তার আঙুল ধোনের মাথায় গোল গোল ঘষছে। “রণবীর… এটা এত শক্ত… আমি এটা আমার মুখে নিতে চাই…” সে ফিসফিস করে, তার জিহ্বা তার ঠোঁটে হালকা চাটছে। রণবীর তার হাত প্রিয়াংকার ড্রেসের নিচে আরো গভীরে নিয়ে যায়, তার আঙুল প্রিয়াংকার গুদে হালকা স্পর্শ করে, তার গুদের পিচ্ছিল রস তার আঙুলে লেগে যায়। “প্রিয়াংকা… তোমার গুদ এত পিচ্ছিল… আমি এটা চাটতে চাই…” সে ফিসফিস করে, তার শরীর তীব্র কামনায় কাঁপছে।
ইতিমধ্যে, হেমার বেডরুমে হেমা ও রামাইয়া গল্প করছে, তাদের শাড়ি তাদের শরীরে লেপ্টে আছে, তাদের মাই শাড়ির নিচে কাঁপছে। হেমার শরীরে এখনো রণবীরের স্পর্শের তীব্র উত্তেজনা, তার গুদ রসে ভিজে আছে। “রামাইয়া, তুমি মনে করো রণবীর এত হঠাৎ চলে এল কেন?” হেমা বলে, তার কণ্ঠে একটা কৃত্রিম কৌতূহল, কিন্তু তার চোখে রণবীরের স্পর্শের স্মৃতি। রামাইয়া হাসে, “ও তো ব্যস্ত ছেলে, হেমা। তবে প্রিয়াংকা তাকে থাকতে বলল, দেখি কী হয়!” তারা হাসছে, তাদের মনে কোনো সন্দেহ নেই। হেমার রুমে মৃদু আলো, সিল্কের পর্দা, আর একটা বড় বেড যেখানে হেমার শরীরের গন্ধ ছড়িয়ে আছে।
অনুষ্কা তার রুমে পৌঁছে, তার টাইট সাদা টপ ও কালো প্যান্ট খুলে একটা হালকা নাইটগাউন পরে। সে বিছানায় শুয়ে ফোন স্ক্রল করছে, তার মনে ডিনারের কথোপকথন, কিন্তু কোনো সন্দেহ নেই। তার রুমে একটা নরম, আরামদায়ক পরিবেশ, বাতাসে তার পারফিউমের মিষ্টি গন্ধ।
প্রিয়াংকা, রণবীরের ধোনের দিকে তার পা নিয়ে যায়, তার পায়ের তলা রণবীরের প্যান্টের উপর দিয়ে তার ধোনের উপর চেপে বসে। তার পায়ের আঙুল ধীরে ধীরে ধোনের মাথায় গোল গোল ঘষছে, তার পায়ের নখ ধোনের নরম ত্বকে হালকা আঁচড় কাটছে। রণবীরের ধোন প্যান্টের নিচে শক্ত হয়ে কাঁপছে, তার শরীরে একটা নিষিদ্ধ আগুন জ্বলে ওঠে। “রণবীর… তোমার ধোন আমার পায়ের তলায় কত শক্ত… এটা আমি আরো ঘষতে চাই…” সে ফিসফিস করে, তার চোখে একটা হিংস্র, নোংরা চমক। তার গুদ রসে ভিজে যায়, তার ড্রেস তার রানে লেপ্টে যায়। রণবীর শীৎকার করে, কিন্তু তা গোপন রাখতে খাবারের প্লেটে আঙুল বোলায়, তার আঙুল প্লেটের কিনারায় ঘষছে। রামাইয়া হঠাৎ বলে, “রণবীর, তুমি এত অস্থির কেন? প্লেটে কী করছ?” রণবীর দ্রুত হাসে, “খাবারটা বেশি স্পাইসি, রামাইয়া জি, তাই একটু নাড়াচাড়া করছি!” তার ধোন প্রিয়াংকার পায়ের স্পর্শে পিচ্ছিল হয়ে যায়, প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় তার শ্বাস ঘন হয়ে আসছে। রণবীর হেমার পা তার ধোনে ঘষে, তার ধোন হেমার পায়ের তলায় পিচ্ছিল হয়ে যায়। হেমার পায়ের আঙুল রণবীরের বিচিতে হালকা চাপ দিচ্ছে, তার নখ বিচির নরম ত্বকে হালকা আঁচড় কাটছে, তার পায়ের তলা রণবীরের ধোনের শিরায় গোল গোল ঘুরছে। প্রিয়াংকা তার পায়ের আঙুল রণবীরের ধোনের মাথায় আরো জোরে ঘষছে, তার নখ ধোনের নরম ত্বকে হালকা চাপ দিচ্ছে। রণবীরের শরীরে তীব্র কামনার ঝড়, তার শীৎকার গোপন রাখতে সে গ্লাস তুলে ওয়াইন পান করে। প্রতিটি স্পর্শ, প্রতিটি গন্ধ তাদের শরীরে নিষিদ্ধ আগুন জ্বালিয়ে দিচ্ছে, প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় তাদের শরীর কাঁপছে।
প্রিয়াংকা টেবিল থেকে একটি পাকা আম নিয়ে, তার নরম, উষ্ণ আঙুলে আমের রস চেপে ধরে। আমের রস তার আঙুলে গড়িয়ে পড়ছে, তার হাতে একটা মিষ্টি, পিচ্ছিল গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে। সে টেবিলের নিচে ঝুঁকে রণবীরের প্যান্টের জিপার আস্তে আস্তে খুলে, তার আঙুলে আমের রস রণবীরের ধোনের মাথায় ঢেলে দেয়। রস ধোনের নরম, গরম ত্বকে গড়িয়ে পড়ছে, আমের মিষ্টি গন্ধ রণবীরের ধোনের তীব্র, নোনতা সুবাসের সাথে মিশে একটা মাদকতাময় মিশ্রণ তৈরি করে। প্রিয়াংকা তার জিহ্বা রণবীরের ধোনে নিয়ে যায়, তার জিহ্বা আমের রস ও ধোনের গন্ধে পিচ্ছিল হয়ে যায়। তার জিহ্বা ধোনের মাথায় গোল গোল ঘুরছে, তার ঠোঁট ধোনের শিরায় জোরে চুষছে, আমের রস ও ধোনের তীব্র গন্ধ তার নাকে ভর করে। “রণবীর… তোমার ধোনের স্বাদ আমের চেয়েও মিষ্টি… আমি এটা আরো চাটতে চাই…” সে ফিসফিস করে, তার গুদ রসে ভিজে যায়, তার ড্রেস তার রানে লেপ্টে যায়। রণবীর শীৎকার করে, কিন্তু তা গোপন রাখতে গলা খাঁকারি দেয়, তার হাত প্লেটে আঙুল বোলাচ্ছে। অনুষ্কা হঠাৎ বলে, “প্রিয়াংকা, তুমি কী ফিসফিস করছ? আমের গন্ধ এত জোর কেন?” প্রিয়াংকা দ্রুত হাসে, “কিছু না, অনু, আমি শুধু আমটা খাচ্ছি!” তার জিহ্বা রণবীরের ধোনে, তার শরীর তীব্র কামনায় কাঁপছে, প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় তার গুদ আরো পিচ্ছিল হয়ে যায়। প্রিয়াংকা তার আঙুলে আরো আমের রস নিয়ে রণবীরের বিচিতে ঘষে, তার আঙুল বিচির নরম ত্বকে হালকা চাপ দিচ্ছে, তার জিহ্বা বিচির উপর হালকা চাটছে।
হেমা টেবিল থেকে একটি মধু ভর্তি বাটি নিয়ে, তার আঙুলে মধু মাখিয়ে টেবিলের নিচে রণবীরের পায়ে ঘষে। মধু রণবীরের পায়ের তলায় গড়িয়ে পড়ছে, তার ঘামের তীব্র গন্ধের সাথে মিশে একটা মিষ্টি, নোংরা সুবাস তৈরি করে। হেমা টেবিলের নিচে আরো ঝুঁকে রণবীরের পা চাটতে শুরু করে, তার জিহ্বা মধু ও ঘামের মিশ্রণে পিচ্ছিল হয়ে যায়। তার জিহ্বা রণবীরের পায়ের আঙুলের ফাঁকে ঢুকে, তার ঠোঁট পায়ের তলায় জোরে চুষছে, মধুর মিষ্টি গন্ধ ও রণবীরের পায়ের তীব্র গন্ধ তার নাকে ভর করে। “রণবীর… তোমার পায়ের গন্ধ আমাকে পাগল করে দিচ্ছে… আমি এটা আরো চাটতে চাই…” সে ফিসফিস করে, তার গুদ রসে ভরে যায়, তার শাড়ি তার রানে লেপ্টে যায়। অনুষ্কা হঠাৎ বলে, “মা, এত মধু কোথায় গেল? বাটিটা তো প্রায় খালি!” হেমা দ্রুত হাসে, তার শরীর কাঁপছে, “প্লেটে পড়ে গিয়েছিল, মা, আমি পরিষ্কার করে ফেলেছি!” তার শরীর তীব্র কামনায় কাঁপছে, প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় তার গুদ আরো পিচ্ছিল হয়ে যায়। রণবীর একটি ক্রিমি ডেজার্টের ক্রিম তার আঙুলে নিয়ে হেমার রানে ঘষে, তার আঙুল হেমার গুদের কাছে পৌঁছে, ক্রিম ও গুদের রস মিশে পিচ্ছিল হয়ে যায়। সে তার আঙুল মুখে নিয়ে চাটে, হেমার গুদের তীব্র, নোনতা গন্ধ শুঁকে, তার শরীরে একটা নিষিদ্ধ আগুন জ্বলে ওঠে। রামাইয়া হঠাৎ বলে, “হেমা, তুমি এত ঝুঁকে কেন?” হেমা দ্রুত সোজা হয়ে বসে, “কিছু পড়ে গিয়েছিল, রামাইয়া!” তার গুদ রণবীরের পায়ের স্পর্শে পিচ্ছিল, প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় তার শরীরে শিহরণ ছড়িয়ে পড়ে।
টেবিলের উপর হাসি, কথোপকথন, আর খাবারের শব্দে মুখরিত পরিবেশ, কিন্তু টেবিলের নিচে হেমা, প্রিয়াংকা, ও রণবীরের মধ্যে একটা গোপন, নিষিদ্ধ কামনার ঝড় বইছে। হেমা, প্রিয়াংকা, ও রণবীর জানে তাদের নোংরা খেলা টেবিলের নিচে চলছে, কিন্তু অনুষ্কা ও রামাইয়া কিছুই টের পাচ্ছে না। হেমা রণবীরের পায়ের স্পর্শে শীৎকার করে, তার শরীর তীব্র কামনায় কাঁপছে, তার গুদ রণবীরের পায়ের আঙুলের ঘষায় পিচ্ছিল হয়ে যায়। তার শাড়ির নিচে তার রানে রস গড়িয়ে পড়ছে, তার মাই শাড়ির নিচে শক্ত হয়ে কাঁপছে। কিন্তু টেবিলের উপর সে রামাইয়ার সাথে হাসিমুখে কথা বলছে, “রামাইয়া, তুমি ওই নতুন ফিল্মটা দেখেছ? নায়কের অভিনয় কী দারুণ!” তার কণ্ঠে একটা কৃত্রিম স্বাভাবিকতা, তার চোখে একটা গোপন উত্তেজনা। রামাইয়া হাসে, “হ্যাঁ, হেমা, সিনেমাটা সত্যিই মজার!” কিন্তু হেমার শরীরে তীব্র কামনার আগুন, তার গুদ রণবীরের পায়ের স্পর্শে আরো পিচ্ছিল হয়। অনুষ্কা হঠাৎ বলে, “মা, তুমি এত ঘামছ কেন? ঠিক আছ?” হেমা দ্রুত গলা খাঁকারি দিয়ে বলে, “হ্যাঁ, মা, শুধু গরম লাগছে!” তার শরীর প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় কাঁপছে, তার শ্বাস ঘন হয়ে আসছে, তার গুদের রস তার শাড়ির নিচে গড়িয়ে চেয়ারে লেগে যায়। প্রিয়াংকা টেবিলের নিচে রণবীরের ধোন চাটছে, তার জিহ্বা ধোনের মাথায় গোল গোল ঘুরছে, তার ঠোঁট ধোনের নরম ত্বকে জোরে চুষছে। কিন্তু টেবিলের উপর সে অনুষ্কার সাথে হাসিমুখে কথা বলছে, “অনু, এই ডেজার্টটা ট্রাই কর, অসাধারণ!” তার কণ্ঠে একটা দুষ্টু, খেলোয়াড় সুর, তার চোখে নোংরা চমক। তার গুদ রসে ভিজে যায়, তার ড্রেস তার রানে লেপ্টে যায়। রামাইয়া হঠাৎ বলে, “প্রিয়াংকা, তুমি এত ঝুঁকে কেন? কিছু পড়ে গেছে?” প্রিয়াংকা দ্রুত সোজা হয়ে বসে, “না, রামাইয়া আন্টি, শুধু আমার ফোনটা পড়ে গিয়েছিল!” তার জিহ্বা রণবীরের ধোনে, তার শরীর প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় কাঁপছে। রণবীর দুজনের সাথে গোপন খেলায় মগ্ন, তার শরীরে একটা পাগল করা আগুন। সে হেমার গুদে পা ঘষছে, প্রিয়াংকার জিহ্বায় তার ধোন কাঁপছে। রামাইয়া হঠাৎ তার দিকে তাকায়, “রণবীর, তুমি এত চুপচাপ কেন? খাবার পছন্দ হয়নি?” রণবীর দ্রুত হাসে, “না, রামাইয়া জি, খাবারটা দারুণ, শুধু উপভোগ করছি!” তার ধোন প্রিয়াংকার জিহ্বায় পিচ্ছিল, তার শরীর প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় কাঁপছে। প্রতিটি শীৎকার, প্রতিটি স্পর্শ, প্রতিটি ফিসফিস প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় ভরপুর, তাদের শরীরে নিষিদ্ধ কামনার ঝড় বইছে। হেমা টেবিলের উপর ওয়াইনের গ্লাস তুলে ধরে, তার হাত কাঁপছে, তার শাড়ির নিচে তার গুদ রণবীরের পায়ের স্পর্শে রসে ভরে যায়। প্রিয়াংকা টেবিলের উপর একটি প্লেটে হাত বোলায়, কিন্তু তার জিহ্বা রণবীরের ধোনে, তার শরীর তীব্র কামনায় কাঁপছে। রণবীর টেবিলের উপর হাসিমুখে কথা বলছে, “এই খাবারটা সত্যিই অসাধারণ!” কিন্তু তার শরীর দুজনের স্পর্শে পাগল হয়ে যাচ্ছে, প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় তার ধোন আরো শক্ত হয়।
রণবীর টেবিলের নিচে হেমার শাড়ির নিচে হাত ঢুকিয়ে তার ধুমসো পাছায় হালকা থাপ্পড় মারে। প্রতিটি থাপ্পড়ে হেমার পাছা লাল হয়ে কাঁপছে, তার নরম মাংস তার হাতের তালুতে ঢেউ খেলছে। থাপ্পড়ের শব্দ টেবিলের নিচে হালকা প্রতিধ্বনি তৈরি করে, কিন্তু টেবিলের উপরের হাসি ও কথোপকথনের শব্দে তা ঢাকা পড়ে যায়। “রণবীর… আরো জোরে… আমার পাছা তোমার হাতের ছোঁয়ায় কাঁপছে…” হেমা ফিসফিস করে, তার কণ্ঠে তীব্র কামনা ও লজ্জার মিশ্রণ। তার গুদ রসে ভিজে যায়, তার শাড়ি তার রানে লেপ্টে যায়। হেমা শীৎকার করে, কিন্তু তা গোপন রাখতে ওয়াইনের গ্লাস তুলে ঠোঁটে ছোঁয়ায়, তার শ্বাস ঘন হয়ে আসছে। অনুষ্কা হঠাৎ বলে, “মা, তুমি এত অস্থির কেন? কিছু হয়েছে?” হেমা দ্রুত সোজা হয়ে বসে, “না, মা, শুধু চেয়ারটা একটু অস্বস্তিকর!” তার পাছা রণবীরের থাপ্পড়ে লাল, প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় তার শরীরে শিহরণ ছড়িয়ে পড়ে। রণবীর তার হাত হেমার পাছায় আরো জোরে চেপে ধরে, তার আঙুল পাছার নরম মাংসে চিপছে, তার নখ পাছায় হালকা আঁচড় কাটছে। প্রিয়াংকা টেবিলের নিচে রণবীরের পাছায় হালকা থাপ্পড় মারে, তার হাত রণবীরের পাছার নরম, পেশিবহুল ত্বকে লালচে দাগ ফেলছে। প্রতিটি থাপ্পড়ে রণবীরের শরীর কেঁপে ওঠে, তার ধোন আরো শক্ত হয়। “রণবীর… তোমার পাছা এত নরম… আমি এটা আরো মারতে চাই…” প্রিয়াংকা ফিসফিস করে, তার গুদ রসে ভিজে যায়। রণবীর শীৎকার করে, কিন্তু তা গোপন রাখতে গলা খাঁকারি দেয়। রামাইয়া হঠাৎ বলে, “রণবীর, তুমি এত অস্থির কেন? গলায় কিছু আটকে গেছে?” রণবীর হাসে, “হ্যাঁ, রামাইয়া জি, খাবারটা বেশি স্পাইসি!” তার শরীর প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় কাঁপছে, তার পাছা প্রিয়াংকার থাপ্পড়ে লাল। প্রিয়াংকা তার হাত রণবীরের পাছায় আরো জোরে চেপে ধরে, তার আঙুল পাছার নরম ত্বকে হালকা চিমটি কাটছে, তার নখ পাছায় হালকা আঁচড় কাটছে। রণবীর হেমার পাছায় আরেকটি থাপ্পড় মারে, তার হাত পাছার নরম মাংসে জোরে লাগছে, হেমার শরীর কেঁপে ওঠে। হেমা টেবিলের উপর রামাইয়ার সাথে কথা বলছে, “রামাইয়া, তুমি এই রেসিপিটা কোথায় পেলে?” কিন্তু তার শরীর রণবীরের থাপ্পড়ে পাগল হয়ে যাচ্ছে, প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় তার গুদ আরো পিচ্ছিল হয়।
রণবীর টেবিলের নিচে হেমার শাড়ির নিচে মুখ নিয়ে যায়, তার নাক হেমার রানের কাছে, তার গুদের তীব্র, নোনতা গন্ধ শুঁকছে। হেমার গুদের রসের গন্ধ তার নাকে এমনভাবে ধাক্কা মারে যেন তার শরীরে বিদ্যুৎ বয়ে যায়। সে তার নাক আরো কাছে নিয়ে যায়, তার ঠোঁট হেমার রানের নরম ত্বকে হালকা স্পর্শ করে, তার গুদের তীব্র গন্ধ তার শরীরে নিষিদ্ধ আগুন জ্বালিয়ে দেয়। “হেমা জি… তোমার গুদের গন্ধ আমাকে পাগল করে দিচ্ছে… আমি এটা আরো শুঁকতে চাই…” সে ফিসফিস করে, তার ধোন প্রিয়াংকার স্পর্শে আরো শক্ত হয়। হেমা রণবীরের পায়ের তীব্র গন্ধ শুঁকছে, তার জিহ্বা রণবীরের পায়ের আঙুলে হালকা চাটছে, তার ঠোঁট ঘাম ও মধুর মিশ্রণে পিচ্ছিল হয়ে যায়। তার নাক রণবীরের পায়ের তীব্র, ঘামে মাখা গন্ধে ভরে যায়, তার গুদ রসে ভিজে যায়। “রণবীর… তোমার পায়ের গন্ধ আমার গুদে ঝড় তুলছে…” সে ফিসফিস করে, তার শরীর তীব্র কামনায় কাঁপছে। অনুষ্কা হঠাৎ বলে, “মা, তুমি এত ফিসফিস করছ কেন?” হেমা দ্রুত হাসে, “কিছু না, মা, শুধু খাবারের কথা ভাবছি!” তার শরীর প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় কাঁপছে, তার গুদ রণবীরের পায়ের স্পর্শে পিচ্ছিল। প্রিয়াংকা রণবীরের ধোনের গন্ধ শুঁকছে, তার নাক ধোনের নরম ত্বকে ঘষছে, আমের রস ও ধোনের তীব্র, নোনতা গন্ধ তার শরীরে আগুন জ্বালিয়ে দিচ্ছে। সে তার জিহ্বা ধোনের মাথায় হালকা চাটছে, তার ঠোঁট ধোনের শিরায় জোরে চুষছে। “রণবীর… তোমার ধোনের গন্ধ আমার গুদে আগুন ধরিয়ে দিচ্ছে…” সে ফিসফিস করে, তার গুদ রসে ভিজে যায়। রামাইয়া হঠাৎ বলে, “প্রিয়াংকা, তুমি এত ফিসফিস করছ কেন? কী হয়েছে?” প্রিয়াংকা হাসে, “কিছু না, রামাইয়া আন্টি, শুধু গানের কথা ভাবছি!” তার শরীর তীব্র কামনায় কাঁপছে, প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় তার গুদ আরো পিচ্ছিল হয়। রণবীর হেমার গুদের গন্ধ শুঁকছে, তার নাক হেমার রানে ঘষছে, তার শরীরে একটা নিষিদ্ধ আগুন জ্বলে ওঠে। সে টেবিলের উপর হাসিমুখে বলে, “এই খাবারটা সত্যিই অসাধারণ!” কিন্তু তার শরীর দুজনের স্পর্শে ও গন্ধে পাগল হয়ে যাচ্ছে, প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় তার ধোন আরো শক্ত হয়। প্রতিটি গন্ধ, প্রতিটি ফিসফিস তাদের শরীরে নিষিদ্ধ কামনার ঝড় তুলছে, প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় তাদের শরীর কাঁপছে।
টেবিলের নিচে গোপন খেলা আরো জমজমাট হয়ে ওঠে, ডাইনিং রুমে নিষিদ্ধ কামনার তীব্রতা বাতাসে ছড়িয়ে পড়ছে। রণবীর তার হাত হেমার শাড়ির নিচে গভীরে ঢুকিয়ে দেয়, তার উষ্ণ, শক্তিশালী আঙুল হেমার ধুমসো পাছার নরম মাংস চিপছে। তার আঙুল হেমার পুটকির নরম ত্বকে হালকা ঘষছে, তার নখ পুটকির ফাঁকে হালকা আঁচড় কাটছে, যেন একটা নিষিদ্ধ আগুন জ্বালিয়ে দিচ্ছে। “হেমা জি… তোমার পাছা এত নরম… আমি এটা চাটতে চাই, এটা আমার মুখে নিতে চাই…” সে ফিসফিস করে, তার কণ্ঠে নোংরা মাদকতা, তার ধোন প্রিয়াংকার পায়ের স্পর্শে কাঁপছে, প্যান্টের নিচে শক্ত হয়ে উঠছে। হেমা শীৎকার করে, তার গুদ রণবীরের পায়ের ঘষায় রসে ভিজে যায়, তার শাড়ি তার রানে লেপ্টে যায়। তা গোপন রাখতে সে একটি প্লেট তুলে খাবার নেয়, তার হাত কাঁপছে, তার শ্বাস ঘন হয়ে আসছে। “রণবীর… তুমি আমাকে পাগল করে দিচ্ছ…” সে ফি�সফিস করে, তার চোখে তীব্র কামনা ও ভয়ের মিশ্রণ। অনুষ্কা হঠাৎ বলে, “মা, তুমি এত অস্থির কেন? প্লেটে কী করছ?” হেমা দ্রুত হাসে, “কিছু না, মা, শুধু খাবারটা বেশি সুস্বাদু!” তার পাছা রণবীরের আঙুলে কাঁপছে, প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় তার গুদ আরো পিচ্ছিল হয়।
প্রিয়াংকা টেবিলের নিচে রণবীরের প্যান্টের জিপার আরো খুলে দেয়, তার নরম, পিচ্ছিল আঙুল রণবীরের বিচিতে পৌঁছে। তার আঙুল বিচির নরম, গরম ত্বকে হালকা চাপ দিচ্ছে, তার নখ বিচির উপর হালকা আঁচড় কাটছে, যেন রণবীরের শরীরে বিদ্যুৎ বয়ে যায়। “রণবীর… তোমার বিচি এত গরম… আমি এটা আমার মুখে নিতে চাই, পুরোটা চুষতে চাই…” সে ফিসফিস করে, তার কণ্ঠে হিংস্র, নোংরা উত্তেজনা। তার গুদ রসে ভিজে যায়, তার ড্রেস তার রানে লেপ্টে যায়, তার শরীর তীব্র কামনায় কাঁপছে। রণবীর শীৎকার করে, কিন্তু তা গোপন রাখতে গলা খাঁকারি দেয়, তার হাত ওয়াইনের গ্লাসে কাঁপছে। রামাইয়া হঠাৎ বলে, “প্রিয়াংকা, তুমি এত ফিসফিস করছ কেন?” প্রিয়াংকা দ্রুত হাসে, “কিছু না, রামাইয়া আন্টি, শুধু গানের কথা ভাবছি!” তার আঙুল রণবীরের বিচিতে, তার শরীর প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় কাঁপছে। রণবীর দুজনের সাথে গোপন খেলায় মগ্ন, তার শরীরে একটা পাগল করা উত্তেজনা। সে হেমার গুদে তার পা আরো জোরে ঘষছে, তার পায়ের আঙুল হেমার ক্লিটে গোল গোল ঘুরছে, হেমার গুদের রস তার পায়ে লেগে পিচ্ছিল হয়ে যায়। প্রিয়াংকার জিহ্বা তার ধোনের মাথায় চাটছে, তার ঠোঁট ধোনের শিরায় জোরে চুষছে, তার জিহ্বা ধোনের নরম ত্বকে গোল গোল ঘুরছে। “রণবীর… তোমার ধোনের স্বাদ আমার গুদে আগুন ধরিয়ে দিচ্ছে…” সে ফিসফিস করে, তার শরীর তীব্র কামনায় কাঁপছে। রণবীর টেবিলের উপর হাসিমুখে বলে, “এই খাবারটা সত্যিই দারুণ, তাই না?” কিন্তু তার শরীর দুজনের স্পর্শে পাগল হয়ে যাচ্ছে, তার ধোন প্রিয়াংকার জিহ্বায় আরো শক্ত হয়।
অনুষ্কা ও রামাইয়া টেবিলের উপর হাসিমুখে কথা বলছে, তাদের মনে কোনো সন্দেহ নেই। অনুষ্কা বলে, “মা, তুমি এত ঘামছ কেন? ঠিক আছ?” হেমা হাসে, তার শরীর কাঁপছে, “গরম লাগছে, মা, এই ওয়াইনটা বেশি গরম!” তার গুদ রণবীরের পায়ের স্পর্শে পিচ্ছিল, তার শাড়ি তার রানে লেপ্টে যায়, প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় তার শরীরে শিহরণ ছড়িয়ে পড়ে। রামাইয়া বলে, “প্রিয়াংকা, তুমি এত ঝুঁকে কেন? কিছু পড়ে গেছে?” প্রিয়াংকা দ্রুত সোজা হয়ে বসে, “কিছু পড়ে গিয়েছিল, রামাইয়া আন্টি, আমার নেকলেসটা!” তার জিহ্বা রণবীরের ধোনে, তার শরীর তীব্র কামনায় কাঁপছে, প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় তার গুদ রসে ভরে যায়। রণবীর টেবিলের উপর হাসিমুখে বলে, “খাবারটা দারুণ, তাই না? হেমা জি, আপনার রান্না সত্যিই অসাধারণ!” তার শরীর দুজনের স্পর্শে পাগল হয়ে যাচ্ছে, তার ধোন প্রিয়াংকার জিহ্বায় পিচ্ছিল, তার পা হেমার গুদে কাঁপছে, প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় তার শরীরে আগুন জ্বলছে।
টেবিলের উপর হাসি, কথোপকথন, ও খাবারের শব্দে ডাইনিং রুম মুখরিত, কিন্তু টেবিলের নিচে একটা গোপন, নোংরা কামনার উৎসব চলছে। হেমা রণবীরের পা চাটছে, তার জিহ্বা রণবীরের পায়ের আঙুলে মধু ও ঘামের মিশ্রণে পিচ্ছিল হয়ে যায়। তার ঠোঁট পায়ের তলায় জোরে চুষছে, তার নাক রণবীরের পায়ের তীব্র গন্ধে ভরে যায়। “রণবীর… তোমার পায়ের গন্ধ আমাকে পাগল করে দিচ্ছে…” সে ফিসফিস করে, তার গুদ রসে ভিজে যায়। রণবীর হেমার গুদে পা ঘষছে, তার পায়ের আঙুল হেমার ক্লিটে গোল গোল ঘুরছে, হেমার গুদের রস তার পায়ে লেগে পিচ্ছিল হয়ে যায়। “হেমা জি… তোমার গুদ এত পিচ্ছিল… আমি এটা আমার মুখে নিতে চাই…” সে ফিসফিস করে, তার শরীর কাঁপছে। প্রিয়াংকা রণবীরের ধোন চাটছে, তার জিহ্বা আমের রস ও ধোনের তীব্র গন্ধে পিচ্ছিল, তার ঠোঁট ধোনের মাথায় জোরে চুষছে। “রণবীর… তোমার ধোনের স্বাদ আমার গুদে আগুন ধরিয়ে দিচ্ছে…” সে ফিসফিস করে, তার শরীর তীব্র কামনায় কাঁপছে। রণবীর হেমার পাছায় থাপ্পড় মারে, তার হাত পাছার নরম মাংসে জোরে লাগছে, হেমার পাছা লাল হয়ে কাঁপছে। প্রিয়াংকা রণবীরের পাছায় থাপ্পড় মারে, তার হাত রণবীরের পাছার পেশিবহুল ত্বকে লালচে দাগ ফেলছে, প্রতিটি থাপ্পড়ে রণবীরের শরীর কেঁপে ওঠে। হেমার গুদের তীব্র, নোনতা গন্ধ, রণবীরের ধোনের নোনতা সুবাস, তাদের পায়ের ঘামের গন্ধ রুমে ছড়িয়ে পড়ছে, একটা মাদকতাময় মিশ্রণ তৈরি করছে। অনুষ্কা ও রামাইয়া কিছুই টের পাচ্ছে না, তাদের হাসি ও কথোপকথন স্বাভাবিক। অনুষ্কা বলে, “মা, তুমি এত ঝুঁকে কেন?” হেমা দ্রুত বলে, “কিছু পড়ে গিয়েছিল, মা!” তার শরীর প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় কাঁপছে। রামাইয়া বলে, “প্রিয়াংকা, তুমি এত অস্থির কেন?” প্রিয়াংকা হাসে, “কিছু না, রামাইয়া আন্টি, শুধু চেয়ারটা অস্বস্তিকর!” তার জিহ্বা রণবীরের ধোনে, তার শরীর তীব্র কামনায় কাঁপছে। প্রতিটি শীৎকার, প্রতিটি স্পর্শ, প্রতিটি গন্ধ প্রায় ধরা পড়ার উত্তেজনায় ভরপুর। ডিনারের টেবিল একটা গোপন, জমজমাট, নোংরা কামনার মঞ্চে পরিণত হয়েছে, যেখানে প্রতিটি গন্ধ, স্পর্শ, ও থাপ্পড় একটা নতুন, পাগল করা কল্পনার জন্ম দিচ্ছে।
ডিনার শেষ হয়, টেবিলের উপর প্লেটগুলো খালি, ওয়াইনের গ্লাসে শুধু ফোঁটা ফোঁটা অবশিষ্ট। বাতাসে এখনো হেমার গুদের তীব্র গন্ধ, রণবীরের ধোনের নোনতা সুবাস, আর মধু ও আমের রসের মিষ্টি গন্ধ মিশে আছে। রণবীর উঠে দাঁড়ায়, তার শার্ট তার পেশিবহুল বুকে লেপ্টে আছে, তার প্যান্টের নিচে তার ধোন এখনো শক্ত, তার চোখে একটা দুষ্টু, হিংস্র চমক। “হেমা জি, রামাইয়া জি, অনুষ্কা, প্রিয়াংকা… অসাধারণ ডিনার ছিল। আমি এখন চলি,” সে বলে, তার কণ্ঠে একটা কৃত্রিম শান্ততা, কিন্তু তার শরীরে এখনো কামনার আগুন জ্বলছে। প্রিয়াংকা দ্রুত উঠে দাঁড়ায়, তার কালো, স্বচ্ছ ড্রেস তার ঢেউ খেলানো পাছায় টানটান, তার চোখে একটা নোংরা, আমন্ত্রণমূলক হাসি। “রণবীর, এত তাড়াতাড়ি চলে যাবে? আরেকটু থাকো না, আমরা একটু গল্প করি!” তার কণ্ঠে একটা খেলোয়াড়, নিষিদ্ধ সুর, তার চোখ রণবীরের প্যান্টের দিকে, যেখানে তার ধোনের আকৃতি হালকা দৃশ্যমান। রণবীর হাসে, তার শরীরে একটা তীব্র উত্তেজনা জাগছে। “প্রিয়াংকা, তুমি যদি বলো, তাহলে কীভাবে না বলি?” সে ফিসফিস করে, তার চোখে একটা হিংস্র চমক।
হেমা ও রামাইয়া টেবিল থেকে উঠে দাঁড়ায়, তাদের শাড়ি তাদের শরীরে লেপ্টে আছে, তাদের মাই শাড়ির নিচে কাঁপছে। হেমা বলে, “রামাইয়া, চলো, আমরা আমার রুমে গিয়ে একটু গল্প করি। অনুষ্কা, তুইও রেস্ট কর।” তার কণ্ঠে একটা কৃত্রিম শান্ততা, কিন্তু তার শরীরে রণবীরের স্পর্শের তীব্র উত্তেজনা এখনো জ্বলছে। রামাইয়া হাসে, “হ্যাঁ, হেমা, চলো, অনেকদিন পর গল্প করব।” তারা হেমার বিলাসবহুল বেডরুমের দিকে এগিয়ে যায়, তাদের শাড়ির শব্দ মেঝেতে হালকা ঘষছে, তাদের পাছা শাড়ির নিচে ঢেউ খেলছে। অনুষ্কা বলে, “আমি আমার রুমে যাচ্ছি, মা। গুড নাইট!” সে তার রুমের দিকে চলে যায়, তার টাইট সাদা টপ ও কালো প্যান্ট তার শরীরে লেপ্টে আছে, তার মনে কোনো সন্দেহ নেই।
প্রিয়াংকা রণবীরের হাত ধরে, তার নরম, উষ্ণ আঙুল রণবীরের হাতের তালুতে হালকা ঘষছে। “রণবীর, চলো, আমার রুমে গিয়ে একটু গল্প করি। অনেকদিন পর দেখা, এত তাড়াতাড়ি চলে যাবে না!” তার কণ্ঠে একটা নোংরা, আমন্ত্রণমূলক সুর, তার চোখ রণবীরের ঠোঁটে, তার ধোনের দিকে, তার শরীরে তীব্র কামনার আগুন। রণবীর হাসে, তার শরীরে একটা নিষিদ্ধ উত্তেজনা জাগছে। “প্রিয়াংকা, তুমি যদি এভাবে বলো, আমি তো পুরো রাত থাকতে চাই!” সে ফিসফিস করে, তার হাত প্রিয়াংকার কোমরে হালকা স্পর্শ করে, তার আঙুল প্রিয়াংকার ড্রেসের উপর দিয়ে তার পাছার নরম মাংসে হালকা চাপ দিচ্ছে। প্রিয়াংকা তাকে হেমার বাড়ির একটা গোপন, মৃদু আলোকিত করিডোর দিয়ে তার রুমের দিকে নিয়ে যায়। রুমটি বিলাসবহুল, মখমলের পর্দা, নরম আলো, আর একটা বড়, প্লাশ বেড যেখানে সিল্কের চাদর ঝলমল করছে। বাতাসে প্রিয়াংকার পারফিউমের মিষ্টি গন্ধ, মিশে আছে তার গুদের তীব্র, নোনতা সুবাস।
প্রিয়াংকা দরজা বন্ধ করে, তার ঠোঁটে একটা কামুক হাসি। “রণবীর… ডিনারে তুমি আমার পায়ের স্পর্শে কেঁপে উঠেছিলে… এখন কী করবে, বলো?” সে ফিসফিস করে, তার হাত রণবীরের শার্টের বোতামে, তার আঙুল শার্টের নিচে রণবীরের বুকের পেশিতে হালকা ঘষছে। রণবীরের শরীরে আগুন জ্বলে ওঠে, তার ধোন তার প্যান্টে আরো শক্ত হয়। “প্রিয়াংকা… তুমি জানো না, তুমি আমার ধোনে কী ঝড় তুলেছ…” সে ফিসফিস করে, তার হাত প্রিয়াংকার ড্রেসের নিচে ঢুকে, তার পাছার নরম, ঢেউ খেলানো মাংসে হালকা চিপছে। প্রিয়াংকা শীৎকার করে, তার গুদ রসে ভিজে যায়, তার ড্রেস তার রানে লেপ্টে যায়। সে রণবীরের প্যান্টের জিপার খুলে, তার হাত রণবীরের ধোনে, তার আঙুল ধোনের মাথায় গোল গোল ঘষছে। “রণবীর… এটা এত শক্ত… আমি এটা আমার মুখে নিতে চাই…” সে ফিসফিস করে, তার জিহ্বা তার ঠোঁটে হালকা চাটছে। রণবীর তার হাত প্রিয়াংকার ড্রেসের নিচে আরো গভীরে নিয়ে যায়, তার আঙুল প্রিয়াংকার গুদে হালকা স্পর্শ করে, তার গুদের পিচ্ছিল রস তার আঙুলে লেগে যায়। “প্রিয়াংকা… তোমার গুদ এত পিচ্ছিল… আমি এটা চাটতে চাই…” সে ফিসফিস করে, তার শরীর তীব্র কামনায় কাঁপছে।
ইতিমধ্যে, হেমার বেডরুমে হেমা ও রামাইয়া গল্প করছে, তাদের শাড়ি তাদের শরীরে লেপ্টে আছে, তাদের মাই শাড়ির নিচে কাঁপছে। হেমার শরীরে এখনো রণবীরের স্পর্শের তীব্র উত্তেজনা, তার গুদ রসে ভিজে আছে। “রামাইয়া, তুমি মনে করো রণবীর এত হঠাৎ চলে এল কেন?” হেমা বলে, তার কণ্ঠে একটা কৃত্রিম কৌতূহল, কিন্তু তার চোখে রণবীরের স্পর্শের স্মৃতি। রামাইয়া হাসে, “ও তো ব্যস্ত ছেলে, হেমা। তবে প্রিয়াংকা তাকে থাকতে বলল, দেখি কী হয়!” তারা হাসছে, তাদের মনে কোনো সন্দেহ নেই। হেমার রুমে মৃদু আলো, সিল্কের পর্দা, আর একটা বড় বেড যেখানে হেমার শরীরের গন্ধ ছড়িয়ে আছে।
অনুষ্কা তার রুমে পৌঁছে, তার টাইট সাদা টপ ও কালো প্যান্ট খুলে একটা হালকা নাইটগাউন পরে। সে বিছানায় শুয়ে ফোন স্ক্রল করছে, তার মনে ডিনারের কথোপকথন, কিন্তু কোনো সন্দেহ নেই। তার রুমে একটা নরম, আরামদায়ক পরিবেশ, বাতাসে তার পারফিউমের মিষ্টি গন্ধ।