18-08-2025, 01:08 AM
সুনয়নার কলকাতা যাত্রা - ত্রয়োদশ পর্ব
প্রাইভেট রুমের মৃদু আলোয় সুনয়নার শরীর যেন একটা অসহ্য আগুনের মধ্যে পুড়ে যাচ্ছে। রোহনের দুধ চোষার হার্ডকোর আক্রমণে তার অর্গাজম হয়ে গেছে, পুরো শরীর কাঁপতে কাঁপতে সে ফ্লোরে শুয়ে পড়ল। তার পা দুটো মেলে দিয়ে রাখল, যেন আর কোনো শক্তি নেই সামলানোর। তার গুদের ভেতর থেকে গরম, সান্দ্র রসের ধারা বেরিয়ে এসেছে, ফ্লোরের কার্পেটটা ভিজিয়ে দিয়েছে—একটা ছোট পুকুরের মতো চকচক করছে। সুনয়না হাঁপাতে হাঁপাতে শুয়ে আছে, তার চোখ আধবোজা, মুখে একটা সেক্সি, অর্ধ-হাসি। তার গুদটা এখনও কাঁপছে, ক্লিটোরিস ফুলে উঠে লাল হয়ে আছে, আর রসের ফোঁটা ফোঁটা করে গড়িয়ে পড়ছে তার থাইয়ের ভেতর দিয়ে। রোহন তার পাশে হাঁটু গেড়ে বসে, তার হাতটা সুনয়নার গুদের কাছে নিয়ে গেল। সে আঙ্গুল দিয়ে সেই ভেজা রসটা কিছুটা তুলে নিল—তার আঙ্গুল চকচক করছে। সে সেটা মুখে নিয়ে চাটল, জিভ দিয়ে চারপাশ চেটে নিয়ে বলল, “উফ, কী সুস্বাদু! মিষ্টি আর লবণাক্ত, যেন অমৃতের মতো। সুনয়না, তোর রস তো আমাকে পাগল করে দিচ্ছে!” তার চোখে কামনার আগুন, ধোনটা শক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। সুনয়না একটু হেসে উঠল—একটা লজ্জামিশ্রিত, সেক্সি হাসি—তারপর ধীরে ধীরে উঠে বসল। তার শরীর এখনও কাঁপছে, কিন্তু মনে একটা অদ্ভুত উত্তেজনা ফিরে আসছে। “উফ... কী করলি তুই... আমি তো হারিয়ে গেলাম,” সে ফিসফিস করে বলল, তার হাত নিজের গুদে ছুঁয়ে দেখল কতটা ভিজে গেছে।
দিশা হাসতে হাসতে কার্ডের স্তূপ থেকে আরেকটা কার্ড তুলল। “ওহো, এবার দিশার টার্ন! দেখি কী বলছে... হ্যাঁ, তোকে একটা ছেলের মুখে অর্গাজম করতে হবে। মানে, গুদ চোষাতে চোষাতে স্কোয়ার্ট কর! চুজ কর, কোন ছেলেকে?” সবাই চিল্লিয়ে উঠল, ছেলেরা তাদের ধোন হাতে নিয়ে অপেক্ষা করছে। দিশা চোখ টিপে অভ্রের দিকে তাকিয়ে বলল, “অভ্রকে! ও তো মাস্টার চোষায়। চল, আমি রেডি!” দিশা ফ্লোরে শুয়ে পড়ল, তার পা দুটো মেলে দিয়ে গুদটা উন্মুক্ত করল। তার গুদটা মসৃণ, গোলাপি, আর ইতিমধ্যে ভিজে চকচক করছে। অভ্র তার সামনে হাঁটু গেড়ে বসল, তার মুখটা ধীরে ধীরে দিশার গুদের কাছে নিয়ে গেল। প্রথমে তার জিভ বের করে হালকা চাটল—ক্লিটোরিসের ওপর দিয়ে লম্বা চাটা। “স্লার্প... উম্ম...” করে শব্দ হলো, দিশা কেঁপে উঠল। “আহ... অভ্র... চোষ... জোরে...” তার গলা থেকে সেক্সি আওয়াজ বেরোচ্ছে, কোমর ওঠানামা করছে। অভ্র তার জিভটা গুদের ভেতর ঢোকাল, চারপাশ ঘুরিয়ে চুষতে শুরু করল—যেন একটা আইসক্রিম চাটছে। তার হাত দিয়ে দিশার থাই চেপে ধরল, জিভটা ক্লিটোরিসে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে চুষছে। “স্লার্প... স্লার্প... আহ... তোর গুদ তো মধুর মতো!” অভ্র গোঙাতে গোঙাতে বলল। দিশা তার চুল ধরে টেনে ধরল, “আহহহ... উফ... চোষ... আরও গভীরে... ইসসস...” তার শরীর কাঁপতে শুরু করল, গুদের দেওয়াল সংকুচিত হয়ে যাচ্ছে। অভ্র আরও জোরে চুষল, তার জিভটা ভাইব্রেট করছে ক্লিটোরিসে, হাত দিয়ে গুদের ল্যাবিয়া টেনে ধরে চোষছে। দিশার মুখ থেকে একের পর এক সেক্সি গোঙানি—“আহ... উম্ম... কামিং... আহহহহ... ইয়েসসস...” তার শরীরটা হঠাৎ কেঁপে উঠল, গুদ থেকে একটা গরম রসের ধারা ফিনকি দিয়ে বেরিয়ে এল, সোজা অভ্রের মুখে। “ফসসস... স্প্ল্যাশ...” করে শব্দ হলো, অভ্রের মুখ, গাল সব ভিজে গেল। সে গিলতে গিলতে চেটে নিল, “আহ, কী স্কোয়ার্ট! তোর অর্গাজম তো আগুন!” দিশা হাঁপাতে হাঁপাতে হাসল, “উফ... সুপার!”
এবার দিশা কার্ড তুলে বলল, “ওয়াও, এবার সুনয়নার টার্ন আবার! দেখি... হ্যাঁ, তোকে গুদ চোষাতে হবে একটা ছেলের কাছে, আর অর্গাজম করতে হবে তার মুখে। চুজ কর, দিদি!” সুনয়নার হৃৎপিণ্ড দ্রুত লাফাতে শুরু করল, তার গুদটা ইতিমধ্যে আবার ভিজে উঠেছে। সে তানিশের দিকে তাকিয়ে বলল, “তানিশকে... ওর ধোনটা দেখে তো আমার গুদ কাঁপছে, কিন্তু চোষায় কেমন?” সবাই হাসল। সুনয়না ফ্লোরে শুয়ে পড়ল, তার দুপা মেলে দিয়ে গুদটা উন্মুক্ত করল। তার গুদটা গোলাপি, ফুলে উঠে ভিজে চকচক করছে, ক্লিটোরিস লাল হয়ে শক্ত দাঁড়িয়ে আছে, আর ভেতর থেকে রসের ফোঁটা গড়িয়ে পড়ছে। তানিশ তার সামনে হাঁটু গেড়ে বসল, তার চোখে পশুর মতো কামনা। প্রথমে তার আঙ্গুল দিয়ে গুদের ল্যাবিয়া ছড়িয়ে দিল, ভেতরটা দেখল—গোলাপি দেওয়ালগুলো ভিজে চকচক করছে। “উফ, কী সুন্দর গুদ তোর! ভিজে গেছে পুরোটা,” তানিশ ফিসফিস করে বলল, তারপর জিভ বের করে প্রথম চাটা দিল—ক্লিটোরিসের ওপর দিয়ে লম্বা, ধীর চাটা। “স্লার্প...” করে শব্দ হলো, সুনয়না কেঁপে উঠল। “আহ... তানিশ... উম্ম... চোষ...” তার গলা কাঁপছে।
তানিশ তার জিভটা গুদের ভেতর ঢোকাল, চারপাশ ঘুরিয়ে চুষতে শুরু করল—যেন একটা রসালো ফল চাটছে। তার জিভটা ক্লিটোরিসে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে, উপর-নিচ করে চোষছে, হাত দিয়ে থাই চেপে ধরে রেখেছে। “স্লার্প... স্লার্প... আহ... তোর রস তো মিষ্টি!” তানিশ গোঙাতে গোঙাতে বলল, তার জিভটা আরও গভীরে ঢোকাল, গুদের দেওয়াল চেটে চেটে চুষছে। সুনয়নার শরীর কাঁপতে শুরু করল, তার কোমর ওঠানামা করছে—“আহহহ... উফ... তানিশ... জোরে... আহ... ইসসস...” তার মুখ থেকে সেক্সি আওয়াজ বেরোচ্ছে, হাত তার চুলে ঢুকে টেনে ধরেছে। তানিশ তার চোষা আরও তীব্র করল—জিভটা ভাইব্রেট করে ক্লিটোরিসে ঘুরিয়ে, দাঁত দিয়ে হালকা কামড় দিয়ে চুষছে। তার আঙ্গুল একটা গুদের ভেতর ঢোকাল, ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে জি-স্পট টিপছে, জিভটা বাইরে চোষছে। “স্লার্প... গিলক... উম্ম... আরও রস দে!” সুনয়নার গুদটা সংকুচিত হয়ে যাচ্ছে, রসের ধারা বাড়ছে। মিনিট পাঁচেক পর তার শরীর আরও কাঁপতে শুরু করল—“আহ... না... উফ... কামিং... আহহহ...” কিন্তু তানিশ থামল না, আরও জোরে চুষল, তার জিভটা ক্লিটোরিসে প্রেস করে ঘুরিয়ে দিল। সুনয়না তার পা আরও মেলে দিল, কোমর উঁচু করে ধরল। দশ মিনিটের মাথায় তার অর্গাজম হলো—পুরো শরীর কেঁপে উঠল, গুদ থেকে একটা শক্তিশালী স্কোয়ার্ট বেরিয়ে এল, ফিনকি দিয়ে তানিশের মুখে, গালে, চোখে ছিটকে গেল। “ফসসস... স্প্ল্যাশ... ফিসসস...” করে শব্দ হলো, তানিশের মুখ পুরো ভিজে গেল। সে গিলতে গিলতে চেটে নিল, “আহ... কী স্কোয়ার্ট! তোর অর্গাজম তো ঝড়ের মতো!” সুনয়না হাঁপাতে হাঁপাতে শুয়ে আছে, তার মুখে সেক্সি হাসি।
ওদিকে আমি বাড়িতে ফোনটা হাতে নিয়ে বসে আছি। তানিশের পাঠানো আরেকটা ভিডিও এসেছে। খুলে দেখি—সুনয়না গুদ চোষাতে চোষাতে স্কোয়ার্ট করছে, তার আওয়াজ আর শরীরের কাঁপুনি দেখে আমার মাথা ঘুরছে। আমার বুক জ্বলছে, কিন্তু শরীর সাড়া দিচ্ছে না...
সুনয়নার কলকাতা যাত্রা - চতুর্দশ পর্ব
প্রাইভেট রুমের উত্তপ্ত আবহে সুনয়নার শরীর যেন একটা অবিশ্রান্ত ঝড়ের মাঝে ভাসছে। তানিশের গুদ চোষার তীব্র আক্রমণে তার অর্গাজমের পর শরীরটা এখনও কাঁপছে। ফ্লোরে শুয়ে থাকা সুনয়নার পা দুটো ছড়ানো, তার গুদ থেকে গরম রসের ধারা এখনও ফোঁটা ফোঁটা করে গড়িয়ে পড়ছে। তার মুখে একটা অর্ধ-হাসি, চোখ আধবোজা, যেন সে এখনও সেই তীব্র সুখের ঢেউয়ে ভাসছে। তার নিপল দুটো শক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে, দুধের ফোঁটা তার পেট বেয়ে নিচে নামছে। রুমের বাতাসে কামনার গন্ধ, মিশ্রিত দুধ আর রসের মিষ্টি গন্ধে ভরে গেছে। দিশা তার পাশে বসে, হাসতে হাসতে বলল, “দিদি, তুই তো পুরো রকস্টার! এত জোরে স্কোয়ার্ট করলি, তানিশের মুখ তো পুরো ভিজে গেছে! এবার একটু রিল্যাক্স কর, একটা বিয়ার খা।” দিশা একটা ঠান্ডা বিয়ারের বোতল সুনয়নার হাতে দিল। সুনয়না হাঁপাতে হাঁপাতে বোতলটা ধরল, কিন্তু তার হাত এখনও কাঁপছে। “উফ... আমার শরীরে আর শক্তি নেই,” সে ফিসফিস করে বলল, তার গলা ক্লান্ত কিন্তু সেক্সি।
তানিশ হঠাৎ হেসে উঠল, তার ধোনটা এখনও শক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। “আরে, সুনয়না, বিয়ার খাওয়ার আরেকটা মজার উপায় আছে। ধোন চুষতে চুষতে বিয়ার খা! দেখবি, কী মজা!” সবাই হইহই করে হেসে উঠল। সুনয়না চোখ বড় করে তাকাল, তার মুখে একটা লজ্জামিশ্রিত হাসি। “কী বলছিস তুই? এটা আবার কেমন আইডিয়া?” কিন্তু তার গুদটা আবার মোচড় দিয়ে উঠল, যেন তার শরীর এই নতুন উত্তেজনার জন্য অপেক্ষা করছে। তানিশ তার ধোনটা হাতে নিয়ে হালকা নাচাল, “দেখ, আমারটা রেডি। তুই বিয়ারের চুমুক নে, আর সঙ্গে আমার ধোনটা চোষ। ডবল মজা!” সুনয়না দ্বিধায় পড়ল, কিন্তু দিশার হাসি আর ছেলেদের উৎসাহী চোখে সে হালকা মাথা নাড়ল। সে বিয়ারের বোতলটা মুখে নিয়ে একটা লম্বা চুমুক দিল, ঠান্ডা তরল তার গলা দিয়ে নামল। তারপর হাঁটু গেড়ে তানিশের সামনে বসল, তার ধোনটা আবার হাতে নিল। গরম, শক্ত ধোনটা তার হাতে পালস করছে। সে প্রথমে জিভ দিয়ে মাথাটা চাটল, বিয়ারের ঠান্ডা স্বাদের সঙ্গে ধোনের লবণাক্ত স্বাদ মিশে গেল। “উম্ম... স্লার্প...” করে শব্দ হলো, সে বিয়ারের আরেকটা চুমুক নিয়ে ধোনটা মুখে ঢোকাল। বিয়ারের ঠান্ডা তরল আর ধোনের গরম শক্তি তার মুখে এক অদ্ভুত মিশ্রণ তৈরি করল। তানিশ গোঙাতে শুরু করল, “আহ... সুনয়না... এটা তো স্বর্গ!” সুনয়না মাথা ওঠানামা করতে লাগল, বিয়ারের বোতল হাতে ধরে মাঝে মাঝে চুমুক দিচ্ছে, আর ধোনটা চুষছে। লালা আর বিয়ার মিশে তানিশের ধোন চকচক করছে।
দিশা হঠাৎ কার্ড তুলে চিৎকার করল, “ওহো, এবার সুনয়নার জন্য স্পেশাল টাস্ক! তুই... সব ছেলেদের ধোন একসঙ্গে চুষতে হবে!” রুমে হইহই পড়ে গেল। তানিশ, রোহন, আর অভ্র তিনজনই তাদের ধোন হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে গেল, তিনটে শক্ত, ফুলে ওঠা ধোন সুনয়নার সামনে। তানিশেরটা মোটা, লাল মাথা, শিরা ফুলে উঠে চকচক করছে। রোহনেরটা লম্বা, বাঁকা, উপরে তাক করে দাঁড়িয়ে। অভ্রেরটা কালো, মাথায় প্রি-কামের ফোঁটা ঝকঝক করছে। সুনয়নার হৃৎপিণ্ড দ্রুত লাফাচ্ছে, তার গুদ আবার ভিজে উঠল, রস গড়িয়ে পড়ছে তার থাইয়ের ভেতর দিয়ে। সে হাঁটু গেড়ে তিনজনের মাঝে বসল, তার চোখে একটা কামুক চমক। “ঠিক আছে... আমি ট্রাই করব,” সে ফিসফিস করে বলল, তার গলা কাঁপছে কিন্তু উত্তেজনায় ভরা।
প্রথমে সে তানিশের ধোনটা হাতে নিল, তার নরম হাতে মোটা শিরাগুলো অনুভব করল। সে জিভ বের করে মাথাটা চাটল, লবণাক্ত প্রি-কামের স্বাদ তার জিভে ছড়িয়ে পড়ল। “স্লার্প... উম্ম...” করে শব্দ হলো, সে ধোনটা মুখে নিয়ে চুষতে শুরু করল, জিভ দিয়ে চারপাশ ঘুরিয়ে। তার অন্য হাত রোহনের ধোনটা ধরল, লম্বা বাঁকা ধোনটা হাতে নাচছে। সে তানিশের ধোন মুখ থেকে বের করে রোহনেরটা নিল, গভীরে ঢোকাল, তার গলা পর্যন্ত। “গ্লাক... স্লার্প...” করে শব্দ হলো, রোহন গোঙাতে শুরু করল, “আহ... সুনয়না... তুই তো মাস্টার!” সুনয়না মাথা ওঠানামা করছে, লালা গড়িয়ে পড়ছে তার ঠোঁট বেয়ে। তারপর সে অভ্রের ধোনটা হাতে নিল, কালো মাথাটা চকচক করছে। সে জিভ দিয়ে প্রি-কামের ফোঁটা চেটে নিল, তারপর পুরো মাথাটা মুখে ঢোকাল। “উম্ম... স্লার্প...” অভ্রের শরীর কেঁপে উঠল, “আহ... তুই তো পুরো সুখ দিচ্ছিস!” সুনয়না তিনটে ধোনের মধ্যে ঘুরছে—একটা মুখে, একটা ডান হাতে, আরেকটা বাঁ হাতে। তার মুখ থেকে লালা গড়িয়ে পড়ছে, ধোনগুলো চকচক করছে। তিনজনই গোঙাচ্ছে—“আহ... উফ... সুনয়না... চোষ... জোরে...” রুমে শুধু সেক্সি আওয়াজ আর শ্বাসের শব্দ। সুনয়নার গুদটা আরও ভিজে গেছে, রস গড়িয়ে তার হাঁটুর কাছে পৌঁছে গেছে। সে মাঝে মাঝে তানিশের ধোন গভীরে নিচ্ছে, তারপর রোহনেরটা চুষছে, আবার অভ্রেরটা। তার জিভ তিনটে ধোনের মাথায় ঘুরছে, লালা আর প্রি-কাম মিশে একটা চকচকে কোটিং তৈরি করছে।
দিশা হাসতে হাসতে বলল, “দিদি, তুই তো পুরো পর্নস্টার! দেখ, কীভাবে তিনটে ধোন সামলাচ্ছিস!” সুনয়না চোখ তুলে তাকাল, তার চোখে একটা কামুক আগুন। সে আরও জোরে চুষতে শুরু করল, তার মাথা দ্রুত ওঠানামা করছে, হাত দুটো দ্রুত পাম্প করছে। তিনজনের ধোনই ফুলে উঠেছে, শিরাগুলো আরও উঁচু হয়ে গেছে। তানিশ হঠাৎ গোঙাতে গোঙাতে বলল, “আহ... সুনয়না... আমি আর পারছি না...” তার ধোনটা কেঁপে উঠল, কিন্তু সুনয়না থামল না। সে আরও গভীরে নিল, তার গলা থেকে “গ্লাক... গ্লাক...” শব্দ হচ্ছে। রোহন আর অভ্রও গোঙাচ্ছে, তাদের ধোন ফুলে উঠছে। সুনয়নার শরীর কাঁপছে, তার গুদ থেকে রসের ধারা বাড়ছে, যেন সে নিজেও আরেকটা অর্গাজমের কাছে।
ওদিকে আমার ফোনে আরেকটা ভিডিও এসেছে। আমি কাঁপা হাতে খুললাম। সুনয়না তিনটে ধোন একসঙ্গে চুষছে, তার মুখে লালা আর প্রি-কাম মিশে চকচক করছে। তার চোখে একটা পশুর মতো কামনা। আমার বুক জ্বলছে, কিন্তু আমার হাত নিজের ধোনে চলে গেছে। আমি হ্যান্ডেল মারছি, যেন এই দৃশ্য আমাকে পাগল করে দিচ্ছে। “সুনয়না... তুই কী করছিস?” আমি মনে মনে বললাম, কিন্তু আমার শরীর থামছে না।
সুনয়নার কলকাতা যাত্রা - পঞ্চদশ পর্ব
রুমের উত্তপ্ত আবহাওয়া যেন আরও ঘনীভূত হয়ে উঠেছে। সুনয়নার শরীর কাঁপছে, তার মুখে তিনটে ধোনের লালা আর প্রি-কামের চকচকে আবরণ। তানিশ, রোহন, আর অভ্রের ধোনগুলো তার হাতে আর মুখে নাচছে, তার জিভ তিনটে মাথার চারপাশে ঘুরছে। তার গুদ থেকে রস গড়িয়ে তার থাই বেয়ে হাঁটু পর্যন্ত পৌঁছে গেছে। সে হাঁপাচ্ছে, তার চোখে একটা কামুক আগুন জ্বলছে। দিশা, তার বোন, হঠাৎ একটা কার্ড তুলে ধরল, তার মুখে দুষ্টু হাসি। “দিদি, এবারের টাস্কটা তোর জন্য স্পেশাল!” সে চিৎকার করে বলল। কার্ডে লেখা—“গ্যাংব্যাং চ্যালেঞ্জ: সুনয়নাকে তিনজনে মিলে চুদতে হবে!” রুমে একটা হইহই পড়ে গেল। ছেলেদের চোখে ক্ষুধার্ত দৃষ্টি, সুনয়নার হৃৎপিণ্ড দ্রুত লাফাচ্ছে। তার শরীরে ভয় আর উত্তেজনার এক অদ্ভুত মিশ্রণ। “কী... কী বলছিস?” সে ফিসফিস করে বলল, তার গলা কাঁপছে। কিন্তু তার গুদটা মোচড় দিয়ে উঠল, যেন এই কথায় তার শরীর নিজেই প্রস্তুত হচ্ছে।
দিশা হাসতে হাসতে বলল, “দিদি, তুই তো রেডি, তাই না? দেখ, ছেলেরা তোর জন্য পাগল! এবার তিনজনে মিলে তোকে স্বর্গে নিয়ে যাবে!” তানিশ, রোহন, আর অভ্র তিনজনই হাসছে, তাদের ধোন শক্ত হয়ে ফুলে উঠেছে। তানিশ প্রথমে এগিয়ে এল, তার মোটা ধোনটা হাতে নিয়ে বলল, “সুনয়না, তুই তৈরি তো?” সুনয়না মাথা নাড়ল, তার চোখে একটা দ্বিধা কিন্তু শরীরে অদম্য কামনা। সে ফ্লোরে হাঁটু গেড়ে বসে আছে, তার শরীর ঘামে ভিজে চকচক করছে। তার নিপল শক্ত, দুধের ফোঁটা তার পেট বেয়ে নামছে। রুমের বাতাসে সেক্সের গন্ধ, বিয়ার আর লালার মিশ্রিত গন্ধে ভরে গেছে।
রোহন প্রথমে এগিয়ে এল। সে সুনয়নার পিছনে গিয়ে তার পোঁদের দুই দিকে হাত দিয়ে ফাঁক করল। তার লম্বা, বাঁকা ধোনটা সুনয়নার পোঁদের ফুটোর কাছে ঘষতে শুরু করল। “উফ... সুনয়না, তোর পোঁদটা কী নরম!” সে বলল, তার জিভ দিয়ে সুনয়নার পোঁদের ফুটো চাটতে শুরু করল। “আহ... স্লার্প...” করে শব্দ হলো, সুনয়নার শরীর কেঁপে উঠল। তার পোঁদের ফুটো কাঁপছে, রোহনের জিভ তার ফুটোর চারপাশে ঘুরছে, ভেতরে ঢুকছে। সুনয়না গোঙাতে শুরু করল, “আহ... রোহন... উফ...” তার গলা কাঁপছে, তার গুদ থেকে রসের ধারা আরও বেড়ে গেল।
এদিকে তানিশ সুনয়নার সামনে হাঁটু গেড়ে বসল। তার মোটা ধোনটা সুনয়নার গুদের কাছে ঘষছে। “তোর গুদটা পুরো ভিজে গেছে, সুনয়না,” সে হাসতে হাসতে বলল। সে তার জিভ বের করে সুনয়নার গুদের ক্লিট চাটতে শুরু করল। “স্লার্প... উম্ম...” করে শব্দ হলো, সুনয়নার শরীর কেঁপে উঠল। তানিশের জিভ তার গুদের ভেতর ঢুকছে, ক্লিটের চারপাশে ঘুরছে। সুনয়নার গুদ থেকে রস গড়িয়ে তার থাই বেয়ে নামছে, তানিশের মুখ ভিজে গেছে। “আহ... তানিশ... তুই... উফ...” সুনয়না গোঙাচ্ছে, তার হাত তানিশের মাথায় চেপে ধরেছে।
অভ্র এবার এগিয়ে এল। তার কালো, শক্ত ধোনটা সুনয়নার মুখের সামনে। “চোষ, সুনয়না,” সে বলল, তার গলায় একটা ক্ষুধার্ত স্বর। সুনয়না তার মুখ খুলল, অভ্রের ধোনটা গভীরে নিল। “গ্লাক... স্লার্প...” করে শব্দ হলো, তার জিভ ধোনের মাথায় ঘুরছে। অভ্রের প্রি-কাম তার মুখে মিশছে, লবণাক্ত স্বাদ তার জিভে ছড়িয়ে পড়ছে। সে মাথা ওঠানামা করছে, তার গলা পর্যন্ত ধোনটা ঢুকছে। “আহ... সুনয়না... তুই তো পুরো প্রো!” অভ্র গোঙাতে শুরু করল।
তিনজনেই এখন সুনয়নার শরীর নিয়ে ব্যস্ত। রোহন তার পোঁদ চুষছে, তার জিভ ফুটোর ভেতর ঢুকছে, বাইরে চাটছে। তানিশ তার গুদ চুষছে, তার জিভ ক্লিটের উপর দ্রুত ঘুরছে। অভ্রের ধোন তার মুখে, সুনয়নার লালা গড়িয়ে পড়ছে। রুমে শুধু সেক্সি শব্দ—গ্লাক, স্লার্প, আহ, উফ। সুনয়নার শরীর কাঁপছে, তার গুদ আর পোঁদ কাঁপছে, তার মুখ থেকে লালা গড়িয়ে তার দুধের উপর পড়ছে। দিশা পাশে দাঁড়িয়ে হাসছে, “দিদি, তুই তো পুরো সেক্স গডেস! দেখ, কীভাবে তিনজনকে সামলাচ্ছিস!”
তানিশ হঠাৎ তার ধোনটা সুনয়নার গুদের মুখে ঠেকাল। “এবার ঢোকাচ্ছি,” সে বলল, তার মোটা ধোনটা সুনয়নার ভিজে গুদের ভেতর ঢুকতে শুরু করল। “আহ... উফ...” সুনয়না চিৎকার করে উঠল, তার গুদটা তানিশের মোটা ধোন দিয়ে ভরে গেছে। তানিশ ধীরে ধীরে ঠাপ দিতে শুরু করল, তার ধোন সুনয়নার গুদের ভেতর পুরো ঢুকছে, বের হচ্ছে। “চপ... চপ...” করে শব্দ হচ্ছে, সুনয়নার রস তার ধোনে লেগে চকচক করছে। “আহ... তানিশ... জোরে... আরও জোরে...” সুনয়না গোঙাচ্ছে, তার শরীর দুলছে।
রোহন এবার তার ধোনটা সুনয়নার পোঁদের ফুটোর কাছে ঠেকাল। “তোর পোঁদটা আমার জন্য তৈরি,” সে বলল, তার লম্বা ধোনটা ধীরে ধীরে সুনয়নার পোঁদে ঢোকাতে শুরু করল। “আহ... রোহন... আস্তে...” সুনয়না চিৎকার করল, তার পোঁদের ফুটো টাইট, কিন্তু রোহনের ধোন ধীরে ধীরে ভেতরে ঢুকছে। “উফ... পুরো ঢুকে গেছে!” রোহন বলল, তার ধোন সুনয়নার পোঁদে পুরো ঢুকে গেছে। সে ঠাপ দিতে শুরু করল, ধীরে ধীরে, তারপর জোরে। “চপ... চপ...” করে শব্দ হচ্ছে, সুনয়নার পোঁদ কাঁপছে।
অভ্র তার ধোনটা সুনয়নার মুখে আরও গভীরে ঢোকাচ্ছে। “গ্লাক... গ্লাক...” করে শব্দ হচ্ছে, সুনয়নার গলা থেকে লালা গড়িয়ে পড়ছে। তার মুখ, গুদ, আর পোঁদ তিনটে ধোন দিয়ে ভরে গেছে। তিনজনেই ঠাপ দিচ্ছে—তানিশ তার গুদে, রোহন তার পোঁদে, অভ্র তার মুখে। সুনয়নার শরীর দুলছে, তার দুধ দুলছে, তার নিপল শক্ত হয়ে ফুলে উঠেছে। “আহ... উফ... আরও... জোরে...” সে গোঙাচ্ছে, তার গলা থেকে শব্দ বের হচ্ছে না, কিন্তু তার চোখে তীব্র সুখ।
দিশা হাসতে হাসতে বলল, “দিদি, তুই তো পুরো পর্নস্টার! তিনটে ধোন একসঙ্গে! এবার দেখবি, কীভাবে তোকে মালে ভরিয়ে দেবে!” তিনজনের ঠাপের গতি বাড়ছে। তানিশের ধোন সুনয়নার গুদে দ্রুত ঢুকছে-বের হচ্ছে, তার রস গড়িয়ে তানিশের বলে লেগে চকচক করছে। রোহন তার পোঁদে জোরে ঠাপ দিচ্ছে, তার ধোন পুরো ঢুকছে, বের হচ্ছে। অভ্র তার মুখে ঠাপ দিচ্ছে, তার ধোন সুনয়নার গলা পর্যন্ত পৌঁছাচ্ছে। “গ্লাক... চপ... স্লার্প...” রুমে শুধু এই শব্দ। সুনয়নার শরীর কাঁপছে, তার গুদ আর পোঁদ কাঁপছে, তার মুখ থেকে লালা গড়িয়ে তার দুধে পড়ছে।
হঠাৎ তানিশ গোঙাতে শুরু করল, “আহ... সুনয়না... আমি আর পারছি না...” তার ধোনটা কেঁপে উঠল, সে জোরে ঠাপ দিল, তারপর তার গরম মাল সুনয়নার গুদে ঢালতে শুরু করল। “আহ... উফ...” সুনয়না চিৎকার করে উঠল, তার গুদটা তানিশের মালে ভরে গেছে। মাল গড়িয়ে তার গুদ থেকে বের হচ্ছে, তার থাই বেয়ে নামছে। রোহনও গোঙাতে শুরু করল, “আহ... তোর পোঁদ... উফ...” সে তার ধোনটা আরও গভীরে ঢোকাল, তারপর তার মাল সুনয়নার পোঁদে ঢালতে শুরু করল। “আহ... রোহন...” সুনয়নার শরীর কেঁপে উঠল, তার পোঁদ মালে ভরে গেছে, গরম তরল তার ফুটো থেকে গড়িয়ে পড়ছে। অভ্র হঠাৎ তার ধোন বের করে নিল, তার মাল সুনয়নার মুখে, দুধে ছিটিয়ে দিল। “আহ... সুনয়না...” তার মাল সুনয়নার ঠোঁটে, গালে, দুধে লেগে চকচক করছে।
সুনয়নার শরীর কাঁপছে, তার গুদ, পোঁদ, আর মুখ মালে ভরে গেছে। তার গুদ থেকে তানিশের মাল গড়িয়ে পড়ছে, তার পোঁদ থেকে রোহনের মাল বের হচ্ছে, তার মুখে অভ্রের মাল চকচক করছে। সে হাঁপাচ্ছে, তার চোখ আধবোজা, তার শরীরে আর শক্তি নেই। দিশা হাসতে হাসতে বলল, “দিদি, তুই তো পুরো রকস্টার! তিনজনের মাল একসঙ্গে!” সুনয়না হাসল, তার মুখে একটা ক্লান্ত কিন্তু তৃপ্ত হাসি। “আমি... আমি আর পারছি না...” সে ফিসফিস করে বলল, তার শরীর ফ্লোরে শুয়ে পড়ল।
ওদিকে আমার ফোনে আরেকটা ভিডিও এসেছে। আমি কাঁপা হাতে খুললাম। সুনয়নার গুদ, পোঁদ, আর মুখ তিনটে ধোন দিয়ে ভরা। তার শরীর মালে ভরে গেছে, তার চোখে তীব্র সুখ। আমার বুক জ্বলছে, কিন্তু আমার হাত নিজের ধোনে চলে গেছে। আমি হ্যান্ডেল মারছি, যেন এই দৃশ্য আমাকে পাগল করে দিচ্ছে। “সুনয়না... তুই কী করছিস?” আমি মনে মনে বললাম, কিন্তু আমার শরীর থামছে না।
সুনয়নার কলকাতা যাত্রা - ষোড়শ পর্ব
রুমের বাতাস এখনও গরম, যেন কামনার আগুনে পুড়ছে। সুনয়নার শরীর ঘামে ভিজে চকচক করছে, তার দুধের উপর মালের ফোঁটা শুকিয়ে যাচ্ছে, তার গুদ আর পোঁদ থেকে তানিশ আর রোহনের মাল গড়িয়ে পড়ছে। তার মুখে অভ্রের মালের চিহ্ন এখনও রয়ে গেছে, তার ঠোঁটে একটা চকচকে আবরণ। সে ফ্লোরে শুয়ে হাঁপাচ্ছে, তার শরীর ক্লান্ত কিন্তু তার চোখে এখনও একটা অদম্য ক্ষুধা জ্বলছে। তানিশ, রোহন, আর অভ্র তিনজনই তার চারপাশে দাঁড়িয়ে, তাদের ধোন এখনও আধা-শক্ত, তাদের চোখে এখনও উত্তেজনার আগুন। দিশা, সুনয়নার বোন, একটা দুষ্টু হাসি নিয়ে পাশে বসে আছে, তার হাতে আরেকটা কার্ড। “দিদি, তুই তো আগুন ছড়াচ্ছিস!” দিশা বলল, তার গলায় একটা উৎসাহী স্বর। “কিন্তু এখনও গেম শেষ হয়নি। এবারের টাস্কটা আরও হট!” সে কার্ডটা তুলে ধরল, তার চোখে একটা দুষ্টু চমক। কার্ডে লেখা—“গ্যাংব্যাং রাউন্ড টু: সুনয়নাকে তিনজনে মিলে আবার চুদতে হবে, এবার আরও তীব্রভাবে!”
রুমে একটা উত্তেজিত চিৎকার উঠল। সুনয়নার হৃৎপিণ্ড দ্রুত লাফাচ্ছে, তার শরীরে ভয় আর উত্তেজনার একটা অদ্ভুত ঢেউ খেলে গেল। “আবার?” সে ফিসফিস করে বলল, তার গলা কাঁপছে। কিন্তু তার গুদটা আবার মোচড় দিয়ে উঠল, যেন তার শরীর এই নতুন চ্যালেঞ্জের জন্য তৈরি। দিশা হাসতে হাসতে বলল, “দিদি, তুই তো পুরো সেক্স কুইন! এবার দেখবি, কীভাবে ছেলেরা তোকে আরও পাগল করে দেবে!” তানিশ, রোহন, আর অভ্র তিনজনই তাদের ধোন হাতে নিয়ে এগিয়ে এল। তানিশের মোটা ধোনটা আবার শক্ত হয়ে উঠেছে, রোহনের লম্বা বাঁকা ধোনটা ফুলে উঠছে, আর অভ্রের কালো ধোনটা চকচক করছে। সুনয়নার শরীর কাঁপছে, তার নিপল শক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে, তার দুধ দুলছে। রুমের বাতাসে মিশ্রিত কামনার গন্ধ—ঘাম, মাল, আর রসের মিষ্টি গন্ধ।
তানিশ প্রথমে এগিয়ে এল। “সুনয়না, এবার আমরা তোকে সত্যিই স্বর্গে নিয়ে যাব,” সে বলল, তার গলায় একটা ক্ষুধার্ত স্বর। সে সুনয়নার পা দুটো ধরে ফাঁক করল, তার ভিজে গুদটা চকচক করছে। সে তার মোটা ধোনটা সুনয়নার গুদের মুখে ঠেকাল, তারপর ধীরে ধীরে ঢোকাতে শুরু করল। “আহ... তানিশ...” সুনয়না গোঙাতে শুরু করল, তার গুদটা তানিশের মোটা ধোন দিয়ে ভরে গেছে। তানিশ ঠাপ দিতে শুরু করল, ধীরে ধীরে, তারপর জোরে। “চপ... চপ...” করে শব্দ হচ্ছে, সুনয়নার রস তার ধোনে লেগে চকচক করছে। “আহ... তানিশ... আরও জোরে...” সুনয়না চিৎকার করে উঠল, তার শরীর দুলছে, তার দুধ দুলছে। তানিশের হাত তার নিপল ধরে টানছে, তার দুধ চটকাচ্ছে। “তোর গুদটা কী টাইট, সুনয়না!” তানিশ গোঙাতে গোঙাতে বলল, তার ঠাপের গতি বাড়ছে।
রোহন এবার সুনয়নার পিছনে গেল। সে তার পোঁদের দুই দিকে হাত দিয়ে ফাঁক করল। “তোর পোঁদটা এখনও আমার জন্য তৈরি,” সে বলল, তার লম্বা বাঁকা ধোনটা সুনয়নার পোঁদের ফুটোর কাছে ঠেকাল। সে প্রথমে তার জিভ দিয়ে পোঁদের ফুটো চাটতে শুরু করল। “স্লার্প... উম্ম...” করে শব্দ হলো, সুনয়নার শরীর কেঁপে উঠল। রোহনের জিভ তার ফুটোর ভেতর ঢুকছে, চারপাশে ঘুরছে। “আহ... রোহন... উফ...” সুনয়না গোঙাচ্ছে, তার পোঁদ কাঁপছে। রোহন তার ধোনটা ধীরে ধীরে পোঁদে ঢোকাতে শুরু করল। “আহ... আস্তে...” সুনয়না চিৎকার করল, তার পোঁদের ফুটো টাইট, কিন্তু রোহনের ধোন ধীরে ধীরে ভেতরে ঢুকছে। “উফ... পুরো ঢুকে গেছে!” রোহন বলল, তার ধোন সুনয়নার পোঁদে পুরো ঢুকে গেছে। সে ঠাপ দিতে শুরু করল, ধীরে ধীরে, তারপর জোরে। “চপ... চপ...” করে শব্দ হচ্ছে, সুনয়নার পোঁদ কাঁপছে।
অভ্র সুনয়নার মুখের সামনে দাঁড়াল। তার কালো ধোনটা চকচক করছে, মাথায় প্রি-কামের ফোঁটা ঝকঝক করছে। “চোষ, সুনয়না,” সে বলল, তার গলায় একটা আদেশের স্বর। সুনয়না তার মুখ খুলল, অভ্রের ধোনটা গভীরে নিল। “গ্লাক... স্লার্প...” করে শব্দ হলো, তার জিভ ধোনের মাথায় ঘুরছে। অভ্রের প্রি-কাম তার মুখে মিশছে, লবণাক্ত স্বাদ তার জিভে ছড়িয়ে পড়ছে। সে মাথা ওঠানামা করছে, তার গলা পর্যন্ত ধোনটা ঢুকছে। “আহ... সুনয়না... তুই তো পুরো মাস্টার!” অভ্র গোঙাতে শুরু করল। সুনয়নার মুখ থেকে লালা গড়িয়ে পড়ছে, তার ঠোঁটে আর গালে লেগে চকচক করছে।
তিনজনেই এখন সুনয়নার শরীর নিয়ে ব্যস্ত। তানিশ তার গুদে ঠাপ দিচ্ছে, তার মোটা ধোন পুরো ঢুকছে, বের হচ্ছে। রোহন তার পোঁদে ঠাপ দিচ্ছে, তার লম্বা ধোন পুরো ঢুকছে, বের হচ্ছে। অভ্র তার মুখে ঠাপ দিচ্ছে, তার ধোন সুনয়নার গলা পর্যন্ত পৌঁছাচ্ছে। রুমে শুধু সেক্সি শব্দ—চপ, গ্লাক, স্লার্প, আর সুনয়নার গোঙানি। তার শরীর দুলছে, তার দুধ দুলছে, তার নিপল শক্ত হয়ে ফুলে উঠেছে। তার গুদ থেকে রস গড়িয়ে তানিশের বলে লেগে চকচক করছে, তার পোঁদ থেকে রোহনের ধোনের ঘষায় শব্দ হচ্ছে, তার মুখ থেকে লালা গড়িয়ে তার দুধে পড়ছে। দিশা পাশে দাঁড়িয়ে হাসছে, “দিদি, তুই তো পুরো সেক্স গডেস! তিনজনকে একসঙ্গে সামলাচ্ছিস!”
তানিশ হঠাৎ তার ঠাপের গতি বাড়াল। “আহ... সুনয়না... তোর গুদটা আমাকে পাগল করে দিচ্ছে!” সে গোঙাতে গোঙাতে বলল, তার ধোন সুনয়নার গুদের ভেতর দ্রুত ঢুকছে-বের হচ্ছে। “চপ... চপ...” করে শব্দ হচ্ছে, সুনয়নার রস তার ধোনে লেগে চকচক করছে। “আহ... তানিশ... জোরে... আরও জোরে...” সুনয়না চিৎকার করে উঠল, তার শরীর কাঁপছে, তার গুদ কাঁপছে। রোহনও তার ঠাপের গতি বাড়াল। “তোর পোঁদটা কী টাইট, সুনয়না!” সে বলল, তার লম্বা ধোন সুনয়নার পোঁদে পুরো ঢুকছে, বের হচ্ছে। “চপ... চপ...” করে শব্দ হচ্ছে, সুনয়নার পোঁদ কাঁপছে। অভ্র তার মুখে ঠাপ দিচ্ছে, তার ধোন সুনয়নার গলা পর্যন্ত পৌঁছাচ্ছে। “গ্লাক... গ্লাক...” করে শব্দ হচ্ছে, সুনয়নার মুখ থেকে লালা গড়িয়ে পড়ছে।
সুনয়নার শরীর এখন তিনটে ধোনের তালে তালে দুলছে। তার গুদ, পোঁদ, আর মুখ তিনটে ধোন দিয়ে ভরে গেছে। তার শরীরে আর শক্তি নেই, কিন্তু তার কামনা তাকে চালিয়ে যাচ্ছে। “আহ... উফ... আরও... জোরে...” সে গোঙাচ্ছে, তার গলা থেকে শব্দ বের হচ্ছে না, কিন্তু তার চোখে তীব্র সুখ। দিশা হাসতে হাসতে বলল, “দিদি, তুই তো পুরো পর্নস্টার! তিনটে ধোন একসঙ্গে! এবার দেখবি, কীভাবে তোকে মালে ভরিয়ে দেবে!”
তানিশ হঠাৎ গোঙাতে শুরু করল। “আহ... সুনয়না... আমি আর পারছি না...” তার ধোনটা কেঁপে উঠল, সে জোরে ঠাপ দিল, তারপর তার গরম মাল সুনয়নার গুদে ঢালতে শুরু করল। “আহ... উফ...” সুনয়না চিৎকার করে উঠল, তার গুদটা তানিশের মালে ভরে গেছে। মাল গড়িয়ে তার গুদ থেকে বের হচ্ছে, তার থাই বেয়ে নামছে। রোহনও গোঙাতে শুরু করল। “আহ... তোর পোঁদ... উফ...” সে তার ধোনটা আরও গভীরে ঢোকাল, তারপর তার মাল সুনয়নার পোঁদে ঢালতে শুরু করল। “আহ... রোহন...” সুনয়নার শরীর কেঁপে উঠল, তার পোঁদ মালে ভরে গেছে, গরম তরল তার ফুটো থেকে গড়িয়ে পড়ছে। অভ্র হঠাৎ তার ধোন বের করে নিল, তার মাল সুনয়নার মুখে, দুধে ছিটিয়ে দিল। “আহ... সুনয়না...” তার মাল সুনয়নার ঠোঁটে, গালে, দুধে লেগে চকচক করছে।
সুনয়নার শরীর কাঁপছে, তার গুদ, পোঁদ, আর মুখ মালে ভরে গেছে। তার গুদ থেকে তানিশের মাল গড়িয়ে পড়ছে, তার পোঁদ থেকে রোহনের মাল বের হচ্ছে, তার মুখে অভ্রের মাল চকচক করছে। সে হাঁপাচ্ছে, তার চোখ আধবোজা, তার শরীরে আর শক্তি নেই। দিশা হাসতে হাসতে বলল, “দিদি, তুই তো পুরো রকস্টার! তিনজনের মাল একসঙ্গে!” সুনয়না হাসল, তার মুখে একটা ক্লান্ত কিন্তু তৃপ্ত হাসি। “আমি... আমি আর পারছি না...” সে ফিসফিস করে বলল, তার শরীর ফ্লোরে শুয়ে পড়ল।
তিনজনেই এখন সুনয়নার চারপাশে দাঁড়িয়ে, তাদের শ্বাস ভারী। তানিশ তার ধোন হাতে নিয়ে হাসল, “সুনয়না, তুই একটা সেক্স মেশিন!” রোহন তার পোঁদ থেকে ধোন বের করে বলল, “তোর পোঁদটা এখনও আমার মনে থাকবে!” অভ্র তার মুখের কাছে বসে বলল, “তোর মুখটা যেন আমার জন্য তৈরি!” সুনয়না হাসল, তার চোখে একটা কামুক চমক। “তোরা... তোরা আমাকে পাগল করে দিলি...” সে ফিসফিস করে বলল।
দিশা হঠাৎ আরেকটা কার্ড তুলল। “ওহো, আরেকটা টাস্ক বাকি!” সে বলল, তার চোখে দুষ্টু হাসি। “এবার সুনয়নাকে শাওয়ারে নিয়ে গিয়ে পরিষ্কার করতে হবে... কিন্তু শাওয়ারেও গেম চলবে!” সুনয়নার চোখ বড় হয়ে গেল। “কী... আরও?” সে বলল, তার গলা কাঁপছে। কিন্তু তার শরীর আবার মোচড় দিয়ে উঠল, যেন তার কামনা এখনও শেষ হয়নি। তানিশ, রোহন, আর অভ্র তিনজনই হাসল। “চল, সুনয়না, শাওয়ারে আরেক রাউন্ড!” তানিশ বলল। তারা সুনয়নাকে ধরে তুলল, তার শরীর কাঁপছে, কিন্তু তার চোখে এখনও সেই কামুক আগুন।
ওদিকে আমার ফোনে আরেকটা ভিডিও এসেছে। আমি কাঁপা হাতে খুললাম। সুনয়নার গুদ, পোঁদ, আর মুখ তিনটে ধোন দিয়ে ভরা। তার শরীর মালে ভরে গেছে, তার চোখে তীব্র সুখ। আমার বুক জ্বলছে, কিন্তু আমার হাত নিজের ধোনে চলে গেছে। আমি হ্যান্ডেল মারছি, যেন এই দৃশ্য আমাকে পাগল করে দিচ্ছে। “সুনয়না... তুই কী করছিস?” আমি মনে মনে বললাম, কিন্তু আমার শরীর থামছে না।
প্রাইভেট রুমের মৃদু আলোয় সুনয়নার শরীর যেন একটা অসহ্য আগুনের মধ্যে পুড়ে যাচ্ছে। রোহনের দুধ চোষার হার্ডকোর আক্রমণে তার অর্গাজম হয়ে গেছে, পুরো শরীর কাঁপতে কাঁপতে সে ফ্লোরে শুয়ে পড়ল। তার পা দুটো মেলে দিয়ে রাখল, যেন আর কোনো শক্তি নেই সামলানোর। তার গুদের ভেতর থেকে গরম, সান্দ্র রসের ধারা বেরিয়ে এসেছে, ফ্লোরের কার্পেটটা ভিজিয়ে দিয়েছে—একটা ছোট পুকুরের মতো চকচক করছে। সুনয়না হাঁপাতে হাঁপাতে শুয়ে আছে, তার চোখ আধবোজা, মুখে একটা সেক্সি, অর্ধ-হাসি। তার গুদটা এখনও কাঁপছে, ক্লিটোরিস ফুলে উঠে লাল হয়ে আছে, আর রসের ফোঁটা ফোঁটা করে গড়িয়ে পড়ছে তার থাইয়ের ভেতর দিয়ে। রোহন তার পাশে হাঁটু গেড়ে বসে, তার হাতটা সুনয়নার গুদের কাছে নিয়ে গেল। সে আঙ্গুল দিয়ে সেই ভেজা রসটা কিছুটা তুলে নিল—তার আঙ্গুল চকচক করছে। সে সেটা মুখে নিয়ে চাটল, জিভ দিয়ে চারপাশ চেটে নিয়ে বলল, “উফ, কী সুস্বাদু! মিষ্টি আর লবণাক্ত, যেন অমৃতের মতো। সুনয়না, তোর রস তো আমাকে পাগল করে দিচ্ছে!” তার চোখে কামনার আগুন, ধোনটা শক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। সুনয়না একটু হেসে উঠল—একটা লজ্জামিশ্রিত, সেক্সি হাসি—তারপর ধীরে ধীরে উঠে বসল। তার শরীর এখনও কাঁপছে, কিন্তু মনে একটা অদ্ভুত উত্তেজনা ফিরে আসছে। “উফ... কী করলি তুই... আমি তো হারিয়ে গেলাম,” সে ফিসফিস করে বলল, তার হাত নিজের গুদে ছুঁয়ে দেখল কতটা ভিজে গেছে।
দিশা হাসতে হাসতে কার্ডের স্তূপ থেকে আরেকটা কার্ড তুলল। “ওহো, এবার দিশার টার্ন! দেখি কী বলছে... হ্যাঁ, তোকে একটা ছেলের মুখে অর্গাজম করতে হবে। মানে, গুদ চোষাতে চোষাতে স্কোয়ার্ট কর! চুজ কর, কোন ছেলেকে?” সবাই চিল্লিয়ে উঠল, ছেলেরা তাদের ধোন হাতে নিয়ে অপেক্ষা করছে। দিশা চোখ টিপে অভ্রের দিকে তাকিয়ে বলল, “অভ্রকে! ও তো মাস্টার চোষায়। চল, আমি রেডি!” দিশা ফ্লোরে শুয়ে পড়ল, তার পা দুটো মেলে দিয়ে গুদটা উন্মুক্ত করল। তার গুদটা মসৃণ, গোলাপি, আর ইতিমধ্যে ভিজে চকচক করছে। অভ্র তার সামনে হাঁটু গেড়ে বসল, তার মুখটা ধীরে ধীরে দিশার গুদের কাছে নিয়ে গেল। প্রথমে তার জিভ বের করে হালকা চাটল—ক্লিটোরিসের ওপর দিয়ে লম্বা চাটা। “স্লার্প... উম্ম...” করে শব্দ হলো, দিশা কেঁপে উঠল। “আহ... অভ্র... চোষ... জোরে...” তার গলা থেকে সেক্সি আওয়াজ বেরোচ্ছে, কোমর ওঠানামা করছে। অভ্র তার জিভটা গুদের ভেতর ঢোকাল, চারপাশ ঘুরিয়ে চুষতে শুরু করল—যেন একটা আইসক্রিম চাটছে। তার হাত দিয়ে দিশার থাই চেপে ধরল, জিভটা ক্লিটোরিসে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে চুষছে। “স্লার্প... স্লার্প... আহ... তোর গুদ তো মধুর মতো!” অভ্র গোঙাতে গোঙাতে বলল। দিশা তার চুল ধরে টেনে ধরল, “আহহহ... উফ... চোষ... আরও গভীরে... ইসসস...” তার শরীর কাঁপতে শুরু করল, গুদের দেওয়াল সংকুচিত হয়ে যাচ্ছে। অভ্র আরও জোরে চুষল, তার জিভটা ভাইব্রেট করছে ক্লিটোরিসে, হাত দিয়ে গুদের ল্যাবিয়া টেনে ধরে চোষছে। দিশার মুখ থেকে একের পর এক সেক্সি গোঙানি—“আহ... উম্ম... কামিং... আহহহহ... ইয়েসসস...” তার শরীরটা হঠাৎ কেঁপে উঠল, গুদ থেকে একটা গরম রসের ধারা ফিনকি দিয়ে বেরিয়ে এল, সোজা অভ্রের মুখে। “ফসসস... স্প্ল্যাশ...” করে শব্দ হলো, অভ্রের মুখ, গাল সব ভিজে গেল। সে গিলতে গিলতে চেটে নিল, “আহ, কী স্কোয়ার্ট! তোর অর্গাজম তো আগুন!” দিশা হাঁপাতে হাঁপাতে হাসল, “উফ... সুপার!”
এবার দিশা কার্ড তুলে বলল, “ওয়াও, এবার সুনয়নার টার্ন আবার! দেখি... হ্যাঁ, তোকে গুদ চোষাতে হবে একটা ছেলের কাছে, আর অর্গাজম করতে হবে তার মুখে। চুজ কর, দিদি!” সুনয়নার হৃৎপিণ্ড দ্রুত লাফাতে শুরু করল, তার গুদটা ইতিমধ্যে আবার ভিজে উঠেছে। সে তানিশের দিকে তাকিয়ে বলল, “তানিশকে... ওর ধোনটা দেখে তো আমার গুদ কাঁপছে, কিন্তু চোষায় কেমন?” সবাই হাসল। সুনয়না ফ্লোরে শুয়ে পড়ল, তার দুপা মেলে দিয়ে গুদটা উন্মুক্ত করল। তার গুদটা গোলাপি, ফুলে উঠে ভিজে চকচক করছে, ক্লিটোরিস লাল হয়ে শক্ত দাঁড়িয়ে আছে, আর ভেতর থেকে রসের ফোঁটা গড়িয়ে পড়ছে। তানিশ তার সামনে হাঁটু গেড়ে বসল, তার চোখে পশুর মতো কামনা। প্রথমে তার আঙ্গুল দিয়ে গুদের ল্যাবিয়া ছড়িয়ে দিল, ভেতরটা দেখল—গোলাপি দেওয়ালগুলো ভিজে চকচক করছে। “উফ, কী সুন্দর গুদ তোর! ভিজে গেছে পুরোটা,” তানিশ ফিসফিস করে বলল, তারপর জিভ বের করে প্রথম চাটা দিল—ক্লিটোরিসের ওপর দিয়ে লম্বা, ধীর চাটা। “স্লার্প...” করে শব্দ হলো, সুনয়না কেঁপে উঠল। “আহ... তানিশ... উম্ম... চোষ...” তার গলা কাঁপছে।
তানিশ তার জিভটা গুদের ভেতর ঢোকাল, চারপাশ ঘুরিয়ে চুষতে শুরু করল—যেন একটা রসালো ফল চাটছে। তার জিভটা ক্লিটোরিসে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে, উপর-নিচ করে চোষছে, হাত দিয়ে থাই চেপে ধরে রেখেছে। “স্লার্প... স্লার্প... আহ... তোর রস তো মিষ্টি!” তানিশ গোঙাতে গোঙাতে বলল, তার জিভটা আরও গভীরে ঢোকাল, গুদের দেওয়াল চেটে চেটে চুষছে। সুনয়নার শরীর কাঁপতে শুরু করল, তার কোমর ওঠানামা করছে—“আহহহ... উফ... তানিশ... জোরে... আহ... ইসসস...” তার মুখ থেকে সেক্সি আওয়াজ বেরোচ্ছে, হাত তার চুলে ঢুকে টেনে ধরেছে। তানিশ তার চোষা আরও তীব্র করল—জিভটা ভাইব্রেট করে ক্লিটোরিসে ঘুরিয়ে, দাঁত দিয়ে হালকা কামড় দিয়ে চুষছে। তার আঙ্গুল একটা গুদের ভেতর ঢোকাল, ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে জি-স্পট টিপছে, জিভটা বাইরে চোষছে। “স্লার্প... গিলক... উম্ম... আরও রস দে!” সুনয়নার গুদটা সংকুচিত হয়ে যাচ্ছে, রসের ধারা বাড়ছে। মিনিট পাঁচেক পর তার শরীর আরও কাঁপতে শুরু করল—“আহ... না... উফ... কামিং... আহহহ...” কিন্তু তানিশ থামল না, আরও জোরে চুষল, তার জিভটা ক্লিটোরিসে প্রেস করে ঘুরিয়ে দিল। সুনয়না তার পা আরও মেলে দিল, কোমর উঁচু করে ধরল। দশ মিনিটের মাথায় তার অর্গাজম হলো—পুরো শরীর কেঁপে উঠল, গুদ থেকে একটা শক্তিশালী স্কোয়ার্ট বেরিয়ে এল, ফিনকি দিয়ে তানিশের মুখে, গালে, চোখে ছিটকে গেল। “ফসসস... স্প্ল্যাশ... ফিসসস...” করে শব্দ হলো, তানিশের মুখ পুরো ভিজে গেল। সে গিলতে গিলতে চেটে নিল, “আহ... কী স্কোয়ার্ট! তোর অর্গাজম তো ঝড়ের মতো!” সুনয়না হাঁপাতে হাঁপাতে শুয়ে আছে, তার মুখে সেক্সি হাসি।
ওদিকে আমি বাড়িতে ফোনটা হাতে নিয়ে বসে আছি। তানিশের পাঠানো আরেকটা ভিডিও এসেছে। খুলে দেখি—সুনয়না গুদ চোষাতে চোষাতে স্কোয়ার্ট করছে, তার আওয়াজ আর শরীরের কাঁপুনি দেখে আমার মাথা ঘুরছে। আমার বুক জ্বলছে, কিন্তু শরীর সাড়া দিচ্ছে না...
সুনয়নার কলকাতা যাত্রা - চতুর্দশ পর্ব
প্রাইভেট রুমের উত্তপ্ত আবহে সুনয়নার শরীর যেন একটা অবিশ্রান্ত ঝড়ের মাঝে ভাসছে। তানিশের গুদ চোষার তীব্র আক্রমণে তার অর্গাজমের পর শরীরটা এখনও কাঁপছে। ফ্লোরে শুয়ে থাকা সুনয়নার পা দুটো ছড়ানো, তার গুদ থেকে গরম রসের ধারা এখনও ফোঁটা ফোঁটা করে গড়িয়ে পড়ছে। তার মুখে একটা অর্ধ-হাসি, চোখ আধবোজা, যেন সে এখনও সেই তীব্র সুখের ঢেউয়ে ভাসছে। তার নিপল দুটো শক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে, দুধের ফোঁটা তার পেট বেয়ে নিচে নামছে। রুমের বাতাসে কামনার গন্ধ, মিশ্রিত দুধ আর রসের মিষ্টি গন্ধে ভরে গেছে। দিশা তার পাশে বসে, হাসতে হাসতে বলল, “দিদি, তুই তো পুরো রকস্টার! এত জোরে স্কোয়ার্ট করলি, তানিশের মুখ তো পুরো ভিজে গেছে! এবার একটু রিল্যাক্স কর, একটা বিয়ার খা।” দিশা একটা ঠান্ডা বিয়ারের বোতল সুনয়নার হাতে দিল। সুনয়না হাঁপাতে হাঁপাতে বোতলটা ধরল, কিন্তু তার হাত এখনও কাঁপছে। “উফ... আমার শরীরে আর শক্তি নেই,” সে ফিসফিস করে বলল, তার গলা ক্লান্ত কিন্তু সেক্সি।
তানিশ হঠাৎ হেসে উঠল, তার ধোনটা এখনও শক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। “আরে, সুনয়না, বিয়ার খাওয়ার আরেকটা মজার উপায় আছে। ধোন চুষতে চুষতে বিয়ার খা! দেখবি, কী মজা!” সবাই হইহই করে হেসে উঠল। সুনয়না চোখ বড় করে তাকাল, তার মুখে একটা লজ্জামিশ্রিত হাসি। “কী বলছিস তুই? এটা আবার কেমন আইডিয়া?” কিন্তু তার গুদটা আবার মোচড় দিয়ে উঠল, যেন তার শরীর এই নতুন উত্তেজনার জন্য অপেক্ষা করছে। তানিশ তার ধোনটা হাতে নিয়ে হালকা নাচাল, “দেখ, আমারটা রেডি। তুই বিয়ারের চুমুক নে, আর সঙ্গে আমার ধোনটা চোষ। ডবল মজা!” সুনয়না দ্বিধায় পড়ল, কিন্তু দিশার হাসি আর ছেলেদের উৎসাহী চোখে সে হালকা মাথা নাড়ল। সে বিয়ারের বোতলটা মুখে নিয়ে একটা লম্বা চুমুক দিল, ঠান্ডা তরল তার গলা দিয়ে নামল। তারপর হাঁটু গেড়ে তানিশের সামনে বসল, তার ধোনটা আবার হাতে নিল। গরম, শক্ত ধোনটা তার হাতে পালস করছে। সে প্রথমে জিভ দিয়ে মাথাটা চাটল, বিয়ারের ঠান্ডা স্বাদের সঙ্গে ধোনের লবণাক্ত স্বাদ মিশে গেল। “উম্ম... স্লার্প...” করে শব্দ হলো, সে বিয়ারের আরেকটা চুমুক নিয়ে ধোনটা মুখে ঢোকাল। বিয়ারের ঠান্ডা তরল আর ধোনের গরম শক্তি তার মুখে এক অদ্ভুত মিশ্রণ তৈরি করল। তানিশ গোঙাতে শুরু করল, “আহ... সুনয়না... এটা তো স্বর্গ!” সুনয়না মাথা ওঠানামা করতে লাগল, বিয়ারের বোতল হাতে ধরে মাঝে মাঝে চুমুক দিচ্ছে, আর ধোনটা চুষছে। লালা আর বিয়ার মিশে তানিশের ধোন চকচক করছে।
দিশা হঠাৎ কার্ড তুলে চিৎকার করল, “ওহো, এবার সুনয়নার জন্য স্পেশাল টাস্ক! তুই... সব ছেলেদের ধোন একসঙ্গে চুষতে হবে!” রুমে হইহই পড়ে গেল। তানিশ, রোহন, আর অভ্র তিনজনই তাদের ধোন হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে গেল, তিনটে শক্ত, ফুলে ওঠা ধোন সুনয়নার সামনে। তানিশেরটা মোটা, লাল মাথা, শিরা ফুলে উঠে চকচক করছে। রোহনেরটা লম্বা, বাঁকা, উপরে তাক করে দাঁড়িয়ে। অভ্রেরটা কালো, মাথায় প্রি-কামের ফোঁটা ঝকঝক করছে। সুনয়নার হৃৎপিণ্ড দ্রুত লাফাচ্ছে, তার গুদ আবার ভিজে উঠল, রস গড়িয়ে পড়ছে তার থাইয়ের ভেতর দিয়ে। সে হাঁটু গেড়ে তিনজনের মাঝে বসল, তার চোখে একটা কামুক চমক। “ঠিক আছে... আমি ট্রাই করব,” সে ফিসফিস করে বলল, তার গলা কাঁপছে কিন্তু উত্তেজনায় ভরা।
প্রথমে সে তানিশের ধোনটা হাতে নিল, তার নরম হাতে মোটা শিরাগুলো অনুভব করল। সে জিভ বের করে মাথাটা চাটল, লবণাক্ত প্রি-কামের স্বাদ তার জিভে ছড়িয়ে পড়ল। “স্লার্প... উম্ম...” করে শব্দ হলো, সে ধোনটা মুখে নিয়ে চুষতে শুরু করল, জিভ দিয়ে চারপাশ ঘুরিয়ে। তার অন্য হাত রোহনের ধোনটা ধরল, লম্বা বাঁকা ধোনটা হাতে নাচছে। সে তানিশের ধোন মুখ থেকে বের করে রোহনেরটা নিল, গভীরে ঢোকাল, তার গলা পর্যন্ত। “গ্লাক... স্লার্প...” করে শব্দ হলো, রোহন গোঙাতে শুরু করল, “আহ... সুনয়না... তুই তো মাস্টার!” সুনয়না মাথা ওঠানামা করছে, লালা গড়িয়ে পড়ছে তার ঠোঁট বেয়ে। তারপর সে অভ্রের ধোনটা হাতে নিল, কালো মাথাটা চকচক করছে। সে জিভ দিয়ে প্রি-কামের ফোঁটা চেটে নিল, তারপর পুরো মাথাটা মুখে ঢোকাল। “উম্ম... স্লার্প...” অভ্রের শরীর কেঁপে উঠল, “আহ... তুই তো পুরো সুখ দিচ্ছিস!” সুনয়না তিনটে ধোনের মধ্যে ঘুরছে—একটা মুখে, একটা ডান হাতে, আরেকটা বাঁ হাতে। তার মুখ থেকে লালা গড়িয়ে পড়ছে, ধোনগুলো চকচক করছে। তিনজনই গোঙাচ্ছে—“আহ... উফ... সুনয়না... চোষ... জোরে...” রুমে শুধু সেক্সি আওয়াজ আর শ্বাসের শব্দ। সুনয়নার গুদটা আরও ভিজে গেছে, রস গড়িয়ে তার হাঁটুর কাছে পৌঁছে গেছে। সে মাঝে মাঝে তানিশের ধোন গভীরে নিচ্ছে, তারপর রোহনেরটা চুষছে, আবার অভ্রেরটা। তার জিভ তিনটে ধোনের মাথায় ঘুরছে, লালা আর প্রি-কাম মিশে একটা চকচকে কোটিং তৈরি করছে।
দিশা হাসতে হাসতে বলল, “দিদি, তুই তো পুরো পর্নস্টার! দেখ, কীভাবে তিনটে ধোন সামলাচ্ছিস!” সুনয়না চোখ তুলে তাকাল, তার চোখে একটা কামুক আগুন। সে আরও জোরে চুষতে শুরু করল, তার মাথা দ্রুত ওঠানামা করছে, হাত দুটো দ্রুত পাম্প করছে। তিনজনের ধোনই ফুলে উঠেছে, শিরাগুলো আরও উঁচু হয়ে গেছে। তানিশ হঠাৎ গোঙাতে গোঙাতে বলল, “আহ... সুনয়না... আমি আর পারছি না...” তার ধোনটা কেঁপে উঠল, কিন্তু সুনয়না থামল না। সে আরও গভীরে নিল, তার গলা থেকে “গ্লাক... গ্লাক...” শব্দ হচ্ছে। রোহন আর অভ্রও গোঙাচ্ছে, তাদের ধোন ফুলে উঠছে। সুনয়নার শরীর কাঁপছে, তার গুদ থেকে রসের ধারা বাড়ছে, যেন সে নিজেও আরেকটা অর্গাজমের কাছে।
ওদিকে আমার ফোনে আরেকটা ভিডিও এসেছে। আমি কাঁপা হাতে খুললাম। সুনয়না তিনটে ধোন একসঙ্গে চুষছে, তার মুখে লালা আর প্রি-কাম মিশে চকচক করছে। তার চোখে একটা পশুর মতো কামনা। আমার বুক জ্বলছে, কিন্তু আমার হাত নিজের ধোনে চলে গেছে। আমি হ্যান্ডেল মারছি, যেন এই দৃশ্য আমাকে পাগল করে দিচ্ছে। “সুনয়না... তুই কী করছিস?” আমি মনে মনে বললাম, কিন্তু আমার শরীর থামছে না।
সুনয়নার কলকাতা যাত্রা - পঞ্চদশ পর্ব
রুমের উত্তপ্ত আবহাওয়া যেন আরও ঘনীভূত হয়ে উঠেছে। সুনয়নার শরীর কাঁপছে, তার মুখে তিনটে ধোনের লালা আর প্রি-কামের চকচকে আবরণ। তানিশ, রোহন, আর অভ্রের ধোনগুলো তার হাতে আর মুখে নাচছে, তার জিভ তিনটে মাথার চারপাশে ঘুরছে। তার গুদ থেকে রস গড়িয়ে তার থাই বেয়ে হাঁটু পর্যন্ত পৌঁছে গেছে। সে হাঁপাচ্ছে, তার চোখে একটা কামুক আগুন জ্বলছে। দিশা, তার বোন, হঠাৎ একটা কার্ড তুলে ধরল, তার মুখে দুষ্টু হাসি। “দিদি, এবারের টাস্কটা তোর জন্য স্পেশাল!” সে চিৎকার করে বলল। কার্ডে লেখা—“গ্যাংব্যাং চ্যালেঞ্জ: সুনয়নাকে তিনজনে মিলে চুদতে হবে!” রুমে একটা হইহই পড়ে গেল। ছেলেদের চোখে ক্ষুধার্ত দৃষ্টি, সুনয়নার হৃৎপিণ্ড দ্রুত লাফাচ্ছে। তার শরীরে ভয় আর উত্তেজনার এক অদ্ভুত মিশ্রণ। “কী... কী বলছিস?” সে ফিসফিস করে বলল, তার গলা কাঁপছে। কিন্তু তার গুদটা মোচড় দিয়ে উঠল, যেন এই কথায় তার শরীর নিজেই প্রস্তুত হচ্ছে।
দিশা হাসতে হাসতে বলল, “দিদি, তুই তো রেডি, তাই না? দেখ, ছেলেরা তোর জন্য পাগল! এবার তিনজনে মিলে তোকে স্বর্গে নিয়ে যাবে!” তানিশ, রোহন, আর অভ্র তিনজনই হাসছে, তাদের ধোন শক্ত হয়ে ফুলে উঠেছে। তানিশ প্রথমে এগিয়ে এল, তার মোটা ধোনটা হাতে নিয়ে বলল, “সুনয়না, তুই তৈরি তো?” সুনয়না মাথা নাড়ল, তার চোখে একটা দ্বিধা কিন্তু শরীরে অদম্য কামনা। সে ফ্লোরে হাঁটু গেড়ে বসে আছে, তার শরীর ঘামে ভিজে চকচক করছে। তার নিপল শক্ত, দুধের ফোঁটা তার পেট বেয়ে নামছে। রুমের বাতাসে সেক্সের গন্ধ, বিয়ার আর লালার মিশ্রিত গন্ধে ভরে গেছে।
রোহন প্রথমে এগিয়ে এল। সে সুনয়নার পিছনে গিয়ে তার পোঁদের দুই দিকে হাত দিয়ে ফাঁক করল। তার লম্বা, বাঁকা ধোনটা সুনয়নার পোঁদের ফুটোর কাছে ঘষতে শুরু করল। “উফ... সুনয়না, তোর পোঁদটা কী নরম!” সে বলল, তার জিভ দিয়ে সুনয়নার পোঁদের ফুটো চাটতে শুরু করল। “আহ... স্লার্প...” করে শব্দ হলো, সুনয়নার শরীর কেঁপে উঠল। তার পোঁদের ফুটো কাঁপছে, রোহনের জিভ তার ফুটোর চারপাশে ঘুরছে, ভেতরে ঢুকছে। সুনয়না গোঙাতে শুরু করল, “আহ... রোহন... উফ...” তার গলা কাঁপছে, তার গুদ থেকে রসের ধারা আরও বেড়ে গেল।
এদিকে তানিশ সুনয়নার সামনে হাঁটু গেড়ে বসল। তার মোটা ধোনটা সুনয়নার গুদের কাছে ঘষছে। “তোর গুদটা পুরো ভিজে গেছে, সুনয়না,” সে হাসতে হাসতে বলল। সে তার জিভ বের করে সুনয়নার গুদের ক্লিট চাটতে শুরু করল। “স্লার্প... উম্ম...” করে শব্দ হলো, সুনয়নার শরীর কেঁপে উঠল। তানিশের জিভ তার গুদের ভেতর ঢুকছে, ক্লিটের চারপাশে ঘুরছে। সুনয়নার গুদ থেকে রস গড়িয়ে তার থাই বেয়ে নামছে, তানিশের মুখ ভিজে গেছে। “আহ... তানিশ... তুই... উফ...” সুনয়না গোঙাচ্ছে, তার হাত তানিশের মাথায় চেপে ধরেছে।
অভ্র এবার এগিয়ে এল। তার কালো, শক্ত ধোনটা সুনয়নার মুখের সামনে। “চোষ, সুনয়না,” সে বলল, তার গলায় একটা ক্ষুধার্ত স্বর। সুনয়না তার মুখ খুলল, অভ্রের ধোনটা গভীরে নিল। “গ্লাক... স্লার্প...” করে শব্দ হলো, তার জিভ ধোনের মাথায় ঘুরছে। অভ্রের প্রি-কাম তার মুখে মিশছে, লবণাক্ত স্বাদ তার জিভে ছড়িয়ে পড়ছে। সে মাথা ওঠানামা করছে, তার গলা পর্যন্ত ধোনটা ঢুকছে। “আহ... সুনয়না... তুই তো পুরো প্রো!” অভ্র গোঙাতে শুরু করল।
তিনজনেই এখন সুনয়নার শরীর নিয়ে ব্যস্ত। রোহন তার পোঁদ চুষছে, তার জিভ ফুটোর ভেতর ঢুকছে, বাইরে চাটছে। তানিশ তার গুদ চুষছে, তার জিভ ক্লিটের উপর দ্রুত ঘুরছে। অভ্রের ধোন তার মুখে, সুনয়নার লালা গড়িয়ে পড়ছে। রুমে শুধু সেক্সি শব্দ—গ্লাক, স্লার্প, আহ, উফ। সুনয়নার শরীর কাঁপছে, তার গুদ আর পোঁদ কাঁপছে, তার মুখ থেকে লালা গড়িয়ে তার দুধের উপর পড়ছে। দিশা পাশে দাঁড়িয়ে হাসছে, “দিদি, তুই তো পুরো সেক্স গডেস! দেখ, কীভাবে তিনজনকে সামলাচ্ছিস!”
তানিশ হঠাৎ তার ধোনটা সুনয়নার গুদের মুখে ঠেকাল। “এবার ঢোকাচ্ছি,” সে বলল, তার মোটা ধোনটা সুনয়নার ভিজে গুদের ভেতর ঢুকতে শুরু করল। “আহ... উফ...” সুনয়না চিৎকার করে উঠল, তার গুদটা তানিশের মোটা ধোন দিয়ে ভরে গেছে। তানিশ ধীরে ধীরে ঠাপ দিতে শুরু করল, তার ধোন সুনয়নার গুদের ভেতর পুরো ঢুকছে, বের হচ্ছে। “চপ... চপ...” করে শব্দ হচ্ছে, সুনয়নার রস তার ধোনে লেগে চকচক করছে। “আহ... তানিশ... জোরে... আরও জোরে...” সুনয়না গোঙাচ্ছে, তার শরীর দুলছে।
রোহন এবার তার ধোনটা সুনয়নার পোঁদের ফুটোর কাছে ঠেকাল। “তোর পোঁদটা আমার জন্য তৈরি,” সে বলল, তার লম্বা ধোনটা ধীরে ধীরে সুনয়নার পোঁদে ঢোকাতে শুরু করল। “আহ... রোহন... আস্তে...” সুনয়না চিৎকার করল, তার পোঁদের ফুটো টাইট, কিন্তু রোহনের ধোন ধীরে ধীরে ভেতরে ঢুকছে। “উফ... পুরো ঢুকে গেছে!” রোহন বলল, তার ধোন সুনয়নার পোঁদে পুরো ঢুকে গেছে। সে ঠাপ দিতে শুরু করল, ধীরে ধীরে, তারপর জোরে। “চপ... চপ...” করে শব্দ হচ্ছে, সুনয়নার পোঁদ কাঁপছে।
অভ্র তার ধোনটা সুনয়নার মুখে আরও গভীরে ঢোকাচ্ছে। “গ্লাক... গ্লাক...” করে শব্দ হচ্ছে, সুনয়নার গলা থেকে লালা গড়িয়ে পড়ছে। তার মুখ, গুদ, আর পোঁদ তিনটে ধোন দিয়ে ভরে গেছে। তিনজনেই ঠাপ দিচ্ছে—তানিশ তার গুদে, রোহন তার পোঁদে, অভ্র তার মুখে। সুনয়নার শরীর দুলছে, তার দুধ দুলছে, তার নিপল শক্ত হয়ে ফুলে উঠেছে। “আহ... উফ... আরও... জোরে...” সে গোঙাচ্ছে, তার গলা থেকে শব্দ বের হচ্ছে না, কিন্তু তার চোখে তীব্র সুখ।
দিশা হাসতে হাসতে বলল, “দিদি, তুই তো পুরো পর্নস্টার! তিনটে ধোন একসঙ্গে! এবার দেখবি, কীভাবে তোকে মালে ভরিয়ে দেবে!” তিনজনের ঠাপের গতি বাড়ছে। তানিশের ধোন সুনয়নার গুদে দ্রুত ঢুকছে-বের হচ্ছে, তার রস গড়িয়ে তানিশের বলে লেগে চকচক করছে। রোহন তার পোঁদে জোরে ঠাপ দিচ্ছে, তার ধোন পুরো ঢুকছে, বের হচ্ছে। অভ্র তার মুখে ঠাপ দিচ্ছে, তার ধোন সুনয়নার গলা পর্যন্ত পৌঁছাচ্ছে। “গ্লাক... চপ... স্লার্প...” রুমে শুধু এই শব্দ। সুনয়নার শরীর কাঁপছে, তার গুদ আর পোঁদ কাঁপছে, তার মুখ থেকে লালা গড়িয়ে তার দুধে পড়ছে।
হঠাৎ তানিশ গোঙাতে শুরু করল, “আহ... সুনয়না... আমি আর পারছি না...” তার ধোনটা কেঁপে উঠল, সে জোরে ঠাপ দিল, তারপর তার গরম মাল সুনয়নার গুদে ঢালতে শুরু করল। “আহ... উফ...” সুনয়না চিৎকার করে উঠল, তার গুদটা তানিশের মালে ভরে গেছে। মাল গড়িয়ে তার গুদ থেকে বের হচ্ছে, তার থাই বেয়ে নামছে। রোহনও গোঙাতে শুরু করল, “আহ... তোর পোঁদ... উফ...” সে তার ধোনটা আরও গভীরে ঢোকাল, তারপর তার মাল সুনয়নার পোঁদে ঢালতে শুরু করল। “আহ... রোহন...” সুনয়নার শরীর কেঁপে উঠল, তার পোঁদ মালে ভরে গেছে, গরম তরল তার ফুটো থেকে গড়িয়ে পড়ছে। অভ্র হঠাৎ তার ধোন বের করে নিল, তার মাল সুনয়নার মুখে, দুধে ছিটিয়ে দিল। “আহ... সুনয়না...” তার মাল সুনয়নার ঠোঁটে, গালে, দুধে লেগে চকচক করছে।
সুনয়নার শরীর কাঁপছে, তার গুদ, পোঁদ, আর মুখ মালে ভরে গেছে। তার গুদ থেকে তানিশের মাল গড়িয়ে পড়ছে, তার পোঁদ থেকে রোহনের মাল বের হচ্ছে, তার মুখে অভ্রের মাল চকচক করছে। সে হাঁপাচ্ছে, তার চোখ আধবোজা, তার শরীরে আর শক্তি নেই। দিশা হাসতে হাসতে বলল, “দিদি, তুই তো পুরো রকস্টার! তিনজনের মাল একসঙ্গে!” সুনয়না হাসল, তার মুখে একটা ক্লান্ত কিন্তু তৃপ্ত হাসি। “আমি... আমি আর পারছি না...” সে ফিসফিস করে বলল, তার শরীর ফ্লোরে শুয়ে পড়ল।
ওদিকে আমার ফোনে আরেকটা ভিডিও এসেছে। আমি কাঁপা হাতে খুললাম। সুনয়নার গুদ, পোঁদ, আর মুখ তিনটে ধোন দিয়ে ভরা। তার শরীর মালে ভরে গেছে, তার চোখে তীব্র সুখ। আমার বুক জ্বলছে, কিন্তু আমার হাত নিজের ধোনে চলে গেছে। আমি হ্যান্ডেল মারছি, যেন এই দৃশ্য আমাকে পাগল করে দিচ্ছে। “সুনয়না... তুই কী করছিস?” আমি মনে মনে বললাম, কিন্তু আমার শরীর থামছে না।
সুনয়নার কলকাতা যাত্রা - ষোড়শ পর্ব
রুমের বাতাস এখনও গরম, যেন কামনার আগুনে পুড়ছে। সুনয়নার শরীর ঘামে ভিজে চকচক করছে, তার দুধের উপর মালের ফোঁটা শুকিয়ে যাচ্ছে, তার গুদ আর পোঁদ থেকে তানিশ আর রোহনের মাল গড়িয়ে পড়ছে। তার মুখে অভ্রের মালের চিহ্ন এখনও রয়ে গেছে, তার ঠোঁটে একটা চকচকে আবরণ। সে ফ্লোরে শুয়ে হাঁপাচ্ছে, তার শরীর ক্লান্ত কিন্তু তার চোখে এখনও একটা অদম্য ক্ষুধা জ্বলছে। তানিশ, রোহন, আর অভ্র তিনজনই তার চারপাশে দাঁড়িয়ে, তাদের ধোন এখনও আধা-শক্ত, তাদের চোখে এখনও উত্তেজনার আগুন। দিশা, সুনয়নার বোন, একটা দুষ্টু হাসি নিয়ে পাশে বসে আছে, তার হাতে আরেকটা কার্ড। “দিদি, তুই তো আগুন ছড়াচ্ছিস!” দিশা বলল, তার গলায় একটা উৎসাহী স্বর। “কিন্তু এখনও গেম শেষ হয়নি। এবারের টাস্কটা আরও হট!” সে কার্ডটা তুলে ধরল, তার চোখে একটা দুষ্টু চমক। কার্ডে লেখা—“গ্যাংব্যাং রাউন্ড টু: সুনয়নাকে তিনজনে মিলে আবার চুদতে হবে, এবার আরও তীব্রভাবে!”
রুমে একটা উত্তেজিত চিৎকার উঠল। সুনয়নার হৃৎপিণ্ড দ্রুত লাফাচ্ছে, তার শরীরে ভয় আর উত্তেজনার একটা অদ্ভুত ঢেউ খেলে গেল। “আবার?” সে ফিসফিস করে বলল, তার গলা কাঁপছে। কিন্তু তার গুদটা আবার মোচড় দিয়ে উঠল, যেন তার শরীর এই নতুন চ্যালেঞ্জের জন্য তৈরি। দিশা হাসতে হাসতে বলল, “দিদি, তুই তো পুরো সেক্স কুইন! এবার দেখবি, কীভাবে ছেলেরা তোকে আরও পাগল করে দেবে!” তানিশ, রোহন, আর অভ্র তিনজনই তাদের ধোন হাতে নিয়ে এগিয়ে এল। তানিশের মোটা ধোনটা আবার শক্ত হয়ে উঠেছে, রোহনের লম্বা বাঁকা ধোনটা ফুলে উঠছে, আর অভ্রের কালো ধোনটা চকচক করছে। সুনয়নার শরীর কাঁপছে, তার নিপল শক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে, তার দুধ দুলছে। রুমের বাতাসে মিশ্রিত কামনার গন্ধ—ঘাম, মাল, আর রসের মিষ্টি গন্ধ।
তানিশ প্রথমে এগিয়ে এল। “সুনয়না, এবার আমরা তোকে সত্যিই স্বর্গে নিয়ে যাব,” সে বলল, তার গলায় একটা ক্ষুধার্ত স্বর। সে সুনয়নার পা দুটো ধরে ফাঁক করল, তার ভিজে গুদটা চকচক করছে। সে তার মোটা ধোনটা সুনয়নার গুদের মুখে ঠেকাল, তারপর ধীরে ধীরে ঢোকাতে শুরু করল। “আহ... তানিশ...” সুনয়না গোঙাতে শুরু করল, তার গুদটা তানিশের মোটা ধোন দিয়ে ভরে গেছে। তানিশ ঠাপ দিতে শুরু করল, ধীরে ধীরে, তারপর জোরে। “চপ... চপ...” করে শব্দ হচ্ছে, সুনয়নার রস তার ধোনে লেগে চকচক করছে। “আহ... তানিশ... আরও জোরে...” সুনয়না চিৎকার করে উঠল, তার শরীর দুলছে, তার দুধ দুলছে। তানিশের হাত তার নিপল ধরে টানছে, তার দুধ চটকাচ্ছে। “তোর গুদটা কী টাইট, সুনয়না!” তানিশ গোঙাতে গোঙাতে বলল, তার ঠাপের গতি বাড়ছে।
রোহন এবার সুনয়নার পিছনে গেল। সে তার পোঁদের দুই দিকে হাত দিয়ে ফাঁক করল। “তোর পোঁদটা এখনও আমার জন্য তৈরি,” সে বলল, তার লম্বা বাঁকা ধোনটা সুনয়নার পোঁদের ফুটোর কাছে ঠেকাল। সে প্রথমে তার জিভ দিয়ে পোঁদের ফুটো চাটতে শুরু করল। “স্লার্প... উম্ম...” করে শব্দ হলো, সুনয়নার শরীর কেঁপে উঠল। রোহনের জিভ তার ফুটোর ভেতর ঢুকছে, চারপাশে ঘুরছে। “আহ... রোহন... উফ...” সুনয়না গোঙাচ্ছে, তার পোঁদ কাঁপছে। রোহন তার ধোনটা ধীরে ধীরে পোঁদে ঢোকাতে শুরু করল। “আহ... আস্তে...” সুনয়না চিৎকার করল, তার পোঁদের ফুটো টাইট, কিন্তু রোহনের ধোন ধীরে ধীরে ভেতরে ঢুকছে। “উফ... পুরো ঢুকে গেছে!” রোহন বলল, তার ধোন সুনয়নার পোঁদে পুরো ঢুকে গেছে। সে ঠাপ দিতে শুরু করল, ধীরে ধীরে, তারপর জোরে। “চপ... চপ...” করে শব্দ হচ্ছে, সুনয়নার পোঁদ কাঁপছে।
অভ্র সুনয়নার মুখের সামনে দাঁড়াল। তার কালো ধোনটা চকচক করছে, মাথায় প্রি-কামের ফোঁটা ঝকঝক করছে। “চোষ, সুনয়না,” সে বলল, তার গলায় একটা আদেশের স্বর। সুনয়না তার মুখ খুলল, অভ্রের ধোনটা গভীরে নিল। “গ্লাক... স্লার্প...” করে শব্দ হলো, তার জিভ ধোনের মাথায় ঘুরছে। অভ্রের প্রি-কাম তার মুখে মিশছে, লবণাক্ত স্বাদ তার জিভে ছড়িয়ে পড়ছে। সে মাথা ওঠানামা করছে, তার গলা পর্যন্ত ধোনটা ঢুকছে। “আহ... সুনয়না... তুই তো পুরো মাস্টার!” অভ্র গোঙাতে শুরু করল। সুনয়নার মুখ থেকে লালা গড়িয়ে পড়ছে, তার ঠোঁটে আর গালে লেগে চকচক করছে।
তিনজনেই এখন সুনয়নার শরীর নিয়ে ব্যস্ত। তানিশ তার গুদে ঠাপ দিচ্ছে, তার মোটা ধোন পুরো ঢুকছে, বের হচ্ছে। রোহন তার পোঁদে ঠাপ দিচ্ছে, তার লম্বা ধোন পুরো ঢুকছে, বের হচ্ছে। অভ্র তার মুখে ঠাপ দিচ্ছে, তার ধোন সুনয়নার গলা পর্যন্ত পৌঁছাচ্ছে। রুমে শুধু সেক্সি শব্দ—চপ, গ্লাক, স্লার্প, আর সুনয়নার গোঙানি। তার শরীর দুলছে, তার দুধ দুলছে, তার নিপল শক্ত হয়ে ফুলে উঠেছে। তার গুদ থেকে রস গড়িয়ে তানিশের বলে লেগে চকচক করছে, তার পোঁদ থেকে রোহনের ধোনের ঘষায় শব্দ হচ্ছে, তার মুখ থেকে লালা গড়িয়ে তার দুধে পড়ছে। দিশা পাশে দাঁড়িয়ে হাসছে, “দিদি, তুই তো পুরো সেক্স গডেস! তিনজনকে একসঙ্গে সামলাচ্ছিস!”
তানিশ হঠাৎ তার ঠাপের গতি বাড়াল। “আহ... সুনয়না... তোর গুদটা আমাকে পাগল করে দিচ্ছে!” সে গোঙাতে গোঙাতে বলল, তার ধোন সুনয়নার গুদের ভেতর দ্রুত ঢুকছে-বের হচ্ছে। “চপ... চপ...” করে শব্দ হচ্ছে, সুনয়নার রস তার ধোনে লেগে চকচক করছে। “আহ... তানিশ... জোরে... আরও জোরে...” সুনয়না চিৎকার করে উঠল, তার শরীর কাঁপছে, তার গুদ কাঁপছে। রোহনও তার ঠাপের গতি বাড়াল। “তোর পোঁদটা কী টাইট, সুনয়না!” সে বলল, তার লম্বা ধোন সুনয়নার পোঁদে পুরো ঢুকছে, বের হচ্ছে। “চপ... চপ...” করে শব্দ হচ্ছে, সুনয়নার পোঁদ কাঁপছে। অভ্র তার মুখে ঠাপ দিচ্ছে, তার ধোন সুনয়নার গলা পর্যন্ত পৌঁছাচ্ছে। “গ্লাক... গ্লাক...” করে শব্দ হচ্ছে, সুনয়নার মুখ থেকে লালা গড়িয়ে পড়ছে।
সুনয়নার শরীর এখন তিনটে ধোনের তালে তালে দুলছে। তার গুদ, পোঁদ, আর মুখ তিনটে ধোন দিয়ে ভরে গেছে। তার শরীরে আর শক্তি নেই, কিন্তু তার কামনা তাকে চালিয়ে যাচ্ছে। “আহ... উফ... আরও... জোরে...” সে গোঙাচ্ছে, তার গলা থেকে শব্দ বের হচ্ছে না, কিন্তু তার চোখে তীব্র সুখ। দিশা হাসতে হাসতে বলল, “দিদি, তুই তো পুরো পর্নস্টার! তিনটে ধোন একসঙ্গে! এবার দেখবি, কীভাবে তোকে মালে ভরিয়ে দেবে!”
তানিশ হঠাৎ গোঙাতে শুরু করল। “আহ... সুনয়না... আমি আর পারছি না...” তার ধোনটা কেঁপে উঠল, সে জোরে ঠাপ দিল, তারপর তার গরম মাল সুনয়নার গুদে ঢালতে শুরু করল। “আহ... উফ...” সুনয়না চিৎকার করে উঠল, তার গুদটা তানিশের মালে ভরে গেছে। মাল গড়িয়ে তার গুদ থেকে বের হচ্ছে, তার থাই বেয়ে নামছে। রোহনও গোঙাতে শুরু করল। “আহ... তোর পোঁদ... উফ...” সে তার ধোনটা আরও গভীরে ঢোকাল, তারপর তার মাল সুনয়নার পোঁদে ঢালতে শুরু করল। “আহ... রোহন...” সুনয়নার শরীর কেঁপে উঠল, তার পোঁদ মালে ভরে গেছে, গরম তরল তার ফুটো থেকে গড়িয়ে পড়ছে। অভ্র হঠাৎ তার ধোন বের করে নিল, তার মাল সুনয়নার মুখে, দুধে ছিটিয়ে দিল। “আহ... সুনয়না...” তার মাল সুনয়নার ঠোঁটে, গালে, দুধে লেগে চকচক করছে।
সুনয়নার শরীর কাঁপছে, তার গুদ, পোঁদ, আর মুখ মালে ভরে গেছে। তার গুদ থেকে তানিশের মাল গড়িয়ে পড়ছে, তার পোঁদ থেকে রোহনের মাল বের হচ্ছে, তার মুখে অভ্রের মাল চকচক করছে। সে হাঁপাচ্ছে, তার চোখ আধবোজা, তার শরীরে আর শক্তি নেই। দিশা হাসতে হাসতে বলল, “দিদি, তুই তো পুরো রকস্টার! তিনজনের মাল একসঙ্গে!” সুনয়না হাসল, তার মুখে একটা ক্লান্ত কিন্তু তৃপ্ত হাসি। “আমি... আমি আর পারছি না...” সে ফিসফিস করে বলল, তার শরীর ফ্লোরে শুয়ে পড়ল।
তিনজনেই এখন সুনয়নার চারপাশে দাঁড়িয়ে, তাদের শ্বাস ভারী। তানিশ তার ধোন হাতে নিয়ে হাসল, “সুনয়না, তুই একটা সেক্স মেশিন!” রোহন তার পোঁদ থেকে ধোন বের করে বলল, “তোর পোঁদটা এখনও আমার মনে থাকবে!” অভ্র তার মুখের কাছে বসে বলল, “তোর মুখটা যেন আমার জন্য তৈরি!” সুনয়না হাসল, তার চোখে একটা কামুক চমক। “তোরা... তোরা আমাকে পাগল করে দিলি...” সে ফিসফিস করে বলল।
দিশা হঠাৎ আরেকটা কার্ড তুলল। “ওহো, আরেকটা টাস্ক বাকি!” সে বলল, তার চোখে দুষ্টু হাসি। “এবার সুনয়নাকে শাওয়ারে নিয়ে গিয়ে পরিষ্কার করতে হবে... কিন্তু শাওয়ারেও গেম চলবে!” সুনয়নার চোখ বড় হয়ে গেল। “কী... আরও?” সে বলল, তার গলা কাঁপছে। কিন্তু তার শরীর আবার মোচড় দিয়ে উঠল, যেন তার কামনা এখনও শেষ হয়নি। তানিশ, রোহন, আর অভ্র তিনজনই হাসল। “চল, সুনয়না, শাওয়ারে আরেক রাউন্ড!” তানিশ বলল। তারা সুনয়নাকে ধরে তুলল, তার শরীর কাঁপছে, কিন্তু তার চোখে এখনও সেই কামুক আগুন।
ওদিকে আমার ফোনে আরেকটা ভিডিও এসেছে। আমি কাঁপা হাতে খুললাম। সুনয়নার গুদ, পোঁদ, আর মুখ তিনটে ধোন দিয়ে ভরা। তার শরীর মালে ভরে গেছে, তার চোখে তীব্র সুখ। আমার বুক জ্বলছে, কিন্তু আমার হাত নিজের ধোনে চলে গেছে। আমি হ্যান্ডেল মারছি, যেন এই দৃশ্য আমাকে পাগল করে দিচ্ছে। “সুনয়না... তুই কী করছিস?” আমি মনে মনে বললাম, কিন্তু আমার শরীর থামছে না।