14-08-2025, 11:51 AM
(This post was last modified: 14-08-2025, 12:06 PM by ABCD_123. Edited 1 time in total. Edited 1 time in total.
Edit Reason: Last line addition
)
ছোটকা বেরিয়ে যাওয়ার পর আমি আর মা খেতে বসি, মা খেতে খেতেই বলল,”সুমি খেয়ে টেয়ে সমুকে একটা ফোন করিস তো যে ঠিকমতো স্টেশানে পৌছেছে কিনা, ট্রেনে জায়গামতো বসেছে কি না”
একটা কথা প্রায় রোজ বলতো “ওই ঘরটাকে খুব মিস করছি” মানে আমার এই ঘরটাকে।।
----------অবশেষে সুমি কি রক্ষা পেয়েছিল ?? জানতে হলে পড়তে থাকুন পরবর্তী লেখাগুলো------------চলবে
“হ্যা মা একবার করে নেব, এখনো হয়তো পৌছায় নি”
“জানিস সুমি, আমরা যখন সমুদের বাড়িতে ছিলাম, তুই তখন ৩ বছরের, সমু যতক্ষন বাড়িতে থাকতো তুই সমুর পেছন পেছন ঘুরঘুর করতি, আর সমুও তোকে কোথায় কোথায় ঘুরতে নিয়ে যেত।। ওর তো বিয়ের কথা চলছে, সে জন্যেই হতে পারে বাড়ি থেকে ডাক পরেছে।।”
“আমার এত কিছু একেবারেই মনে নেই মা, ৩ বছর পর ওদের বাড়ি থেকে আমরা যখন আবার চলে আসি, তখন তো আমার ৬ বছর বয়স, আর এখন আমার ১৮, একদম কিছু মনে নেই।। তবে ওদের বাড়ির পুকুরটার কথা খুব মনে পরে আমার।। ওর পাড়ে বসার জায়গাটাতে বিকেলে বসে থাকতাম, কি সুন্দর হাওয়া ছিল” বলেই আমি উঠে হাত ধুয়ে ছোটকাকে ফোন করি।।
“ছোটকা, তুমি কি পৌছেছো স্টেশানে? মা জিজ্ঞেস করতে বলল তোমাকে।।”
“হ্যা হ্যা, পৌছেছি, আমার বার্থে বসেও গেছি, তোরা খেয়েছিস?”
“হ্যা এই খেয়ে উঠলাম, ঠিক আছে ছোটকা ভালোভাবে যেও, বাড়িতে পৌছে ফোন করো।।”
“হ্যা ঠিক আছে, এখন ছাড়লাম, পরে কথা হবে।।”
“হু, ঠিক আছে” বলেই আমি ফোনটা কাটলাম।।
মা রান্নাঘরে সব গোছাতে লেগেছে, আমি উঠে আমার ঘরে চলে এলাম।। ঘরে ঢুকেই ঘরটা ফাঁকা ফাঁকা লাগলো।। দিদির চলে যাওয়ার পর প্রথমদিন আমি যখন একা এই ঘরে শুয়েছিলাম, দিদির জন্য কস্টে আমার চোখ জলে ভরে গেছিলো।। আজ আবার ফাঁকা ঘরে মনটা খারাপ লাগছে, আমি আমার খাটে বসে পড়তে বসলাম।। বেশ কিছুক্ষন পড়ার পর দেখি ১১ টা বাজে, আমি বেরিয়ে আবার ড্রয়িং রুমে এলাম, দেখি মা শোবার ঘরে ঢুকে গেছে, দরজাটা ভেতর থেকে ভেজানো।। আমি আবার আমার ঘরে এসে আমার ঘরের দরজাটা ভেজিয়ে দিলাম, ঘরের লাইটটা অফ করে নাইট ল্যাম্পটা অন করে দিলাম।। ছোটকার বিছানার দিকে তাকালাম, কেমন একটা শুন্যতা যেন বিছানা জুড়ে, আমি কাছে গিয়ে পা ঝুলিয়ে ছোটকার খাটে বসলাম, তারপর পা গুলো ঝুলন্ত রেখেই পেছনের দিকে চিৎ হয়ে শরীরটা-টা ছেড়ে দিলাম বিছানার ওপর।। বিছানা থেকে ছোটকার পুরুষালী গন্ধ নাকে এসে লাগলো যেন, আমি ঘুরে গিয়ে নাকটা ঠেকালাম বিছানার ওপর, গন্ধটা টেনে ভেতরে নিলাম, মনে হলো কেমন যেন একটা মাদকতা আছে।।
কিছুক্ষন শুয়ে থাকার পর গত পরশু রাতের কথা মনে পরলো, ছোটকার শক্ত হয়ে ওঠা লিঙ্গ, তার মুন্ডি, ছোটকার হাত ওপরে-নিচে করা, আর অদ্ভুত বিস্ময়ে আমি তাকিয়ে দেখছি।। আমি যেন ঠিক পরশুর রাতে পৌছে গেছি, সব কিছুই স্পষ্ট চোখের সামনে ভেসে উঠছে।। একটা দীর্ঘশ্বাস বেরিয়ে এলো আমার বুকের গভীর থেকে, পা দুটোকে তুলে নিলাম বিছানার ওপরে আর নিজেকে টেনে ছোটকা যে জায়গায় শোয়, ঠিক সে জায়গায় ওর বালিশে মাথা রেখে শুয়ে পরলাম।। বালিশ থেকেও ছোটকার পুরুষালী গন্ধ পাচ্ছিলাম, মুখটা ঘুরিয়ে বালিশে নাকটা ডুবিয়ে গন্ধ নিলাম, তারপর উপরে সিলিং-এর দিকে তাকাতেই চোখে ভেসে উঠলো একটা দুলতে থাকা পুরুষ লিঙ্গ যেন জ্যান্ত একটা আজব প্রানী, যে কিনা আমাকেও জাগিয়ে তুলে হস্তমৈথুন করতে শিখিয়েছে, পরশুরাতে হস্তমৈথুন করার পর শরীর খুব শান্ত, সমাহিত হয়ে ছিল, যে কারনে কাল সারাদিন খুব ভালো কেটেছে আমার।। কিন্তু আজ আবার শরীরটা কেমন যেন করছে, পরশুরাতের সব কিছু পর পর সিরিয়ালের মতো স্তরে স্তরে চোখে ভেসে আসছে।। আর কখন যে নিজের অজান্তেই পাজামার ওপর দিয়েই যোনীর জায়গাটা বাঁ-হাত দিয়ে খাবলে ধরেছি, সেটা আমার চেতনাতে ছিল না, আস্তে আস্তে আঙ্গুলগুলো দিয়ে যোনীর ফুলে থাকা জায়গায় খামচে দিতে থাকি, একটা শুরশুর করে কিছু যেন প্রবাহিত হচ্ছে ওখানে, রক্তসঞ্চালন বেড়েছে নাকি কোনো অজানা অনুভুতির তপ্ত প্রবাহ ঘুরে ঘুরে যোনীর কাছে সঞ্চিত হচ্ছে আর একটু একটু করে আমাকে ভালো লাগায় আচ্ছন্ন করে ফেলছে, ভালোলাগার চরম মাত্রাতে পৌছানোর আগে যেখান থেকে ফিরে আসা অসম্ভব।।
ওইভাবে শুয়ে থেকেই পাজামাটার দুপাশ ধরে টেনে কোমর থেকে হাটুর কাছে নামিয়ে দিলাম।। বা-হাতটা সোজা নিয়ে গেলাম যোনীতে, আর আস্তে আস্তে যোনীর চারিপাশের চুলে বিলি কাটতে লাগলাম, বিলি কাটতে কাটতেই যোনীর চেরা জায়গায় ঘষা দিলাম, তারপরেই আস্তে আস্তে ক্লিটোরিসটাকে আঙ্গুল দিয়ে রগরাতে লাগলাম।। আঃ মাগো…স্বর্গের সুখ যেন জড়ো হয়েছে ওই টুকু জায়গায়, অভুতপুর্ব।। এটা ঈশ্বর ছাড়া কেউ সৃষ্টি করতে পারে না, এই অনুভুতিতে তাই কোনো পাপ নেই।।
পরশু রাতে ছোটকা হস্তমৈথুন না করলে হয়তো আমি জানতেও পারতাম না এতে যে এত তৃপ্তি।। ছোটকা সেদিন অফুরন্ত এই ভালোলাগার সমুদ্রে স্ফুলিঙ্গের কাজ করেছে, যতই ছোটকার হস্তমৈথুনের প্রত্যেকটি ঘটনা চোখে ভাসছে, ততোই তীব্র গতিতে আঙ্গুল দিয়ে ক্লিটোরিস থেকে যোনীছিদ্র পর্যন্ত ঘষছি।। ঘষতে ঘষতেই এক সময় আর থাকতে না পেরে “আঃ” “আঃ” শব্দে স্বর্গিয় সুখ অনুভব করতে করতে যোনীরস ছেড়ে দিলাম।। হাত দিয়ে চেপে কিছুক্ষন ঐ ভাবেই শুয়ে থাকলাম, কিছু সময় পর উঠে লাইটটা জ্বালালাম, তারপর বাথরুমে গিয়ে ধুয়ে পরিস্কার হলাম।। বাথরুম থেকে ফিরে দেখি ছোটকার বিছানায় যেখানে আমি শুয়ে ছিলাম, চাঁদরটা সেখানে বিভিন্ন জায়গায় কুচকে গেছে।। আমি চাঁদরটাকে উঠিয়ে একবার ভালো করে ঝেরে আবার টানটান করে পেতে দিলাম, আর লাইটের সুইচ অফ করে আমি আমার বিছানায় এসে গভীর ঘুমে ডুব দিলাম।।
সকালে মা-র ডাকে ঘুম ভাঙ্গলো।। উঠে দেখি বেলা ৮ টা বাজে।। সারাদিনে আগে যে যে কাজগুলো আমি করতাম তাতে এখন আরেকটি কাজ যোগ হয়েছে, সেটা আমার আরাম-আয়েশের “আংলি করা” বা “হস্তমৈথুন”, ঘরে একা থাকলেই হাত দিয়ে আস্তে আস্তে যোনী ঘষতে ইচ্ছে হয়, দিনের বেলায় যদি সময় না হয়, রাতের বেলা তো অবশ্যই যোনী চটকে চটকে আরাম করাটা রোজকার আবশ্যিক রুটিন কাজের মধ্যে পরে গেছিল, আর এটা শেষ হতো গিয়ে আরামে আবিষ্ট হয়ে যোনীরস ছাড়ার মধ্য দিয়ে।। যোনীরস ছাড়ার মধ্যেই শরীর শিথীল হয়ে আসতো, আর সেই অবস্থাতেই আমি বিছানায় ঘুমিয়ে পরতাম।। কোনো কোনোদিন উঠে বাথরুমে গিয়ে যোনী ভালোভাবে ধুতাম আবার কোনোদিন ওঠবার ইচ্ছেটাই করতো না, সেদিন বিছানায় শুয়েই পাজামা দিয়ে যোনীর জায়গা মুছে শুয়ে পরতাম।। হাত দিয়ে যোনী ঘষার ফলে হাতে যোনীরস লেগে যেত, একদিন সেই হাত নাকে নিয়ে গন্ধ শুকে দেখি, কেমন যেন একটা কটু গন্ধ।। এই হস্তমৈথুনের কারনে ধীরে ধীরেই পড়ার প্রতি আমার আগ্রহ কমে যাচ্ছিল, সেটা আমি বিলক্ষন বুঝতে পারছিলাম, কিন্তু কোনো এক অদৃশ্য যাদু যেন আমাকে বশ করে রেখেছিল, যে কারনে যোনী চটকে চটকে যে নৈসর্গিক সুখ সেখান থেকে বঞ্চিত হতে আমি মোটেও ইচ্ছুক ছিলাম না।।
এর মধ্যে ছোটকা বেশ কয়েকবার আমার ফোনে ফোন করে কেমন আছি, পড়াশুনো কেমন চলছে, ঠিক করে মন দিয়ে পড়তে বলতো।। প্রথমদিকে যে কোনো সময় ফোন করতো, মা কাছে থাকলে মা-র সঙ্গেও কথা বলতো।। শেষের কটাদিন কে জানে কেন, রাতের দিকে এই ১০টার পরে ফোন করতো।।
একটা কথা প্রায় রোজ বলতো “ওই ঘরটাকে খুব মিস করছি” মানে আমার এই ঘরটাকে।।
আমি বলতাম, “এখানে এলে তুমি ছুটকিকে মিস করছো, আর ওখানে গেলে বলো এই ঘরটা মিস করছো, তার চাইতে বরং এবার এলে ছুটকিকে নিয়ে চলে এসো, তাহলে আর কিছু মিস করবে না”
“সুমি শোন, আমার বিছানাটা একবার খুব দেখতে ইচ্ছে করছে, দেখাবি?”
“হ্যা কেন দেখাবো না, দাঁড়াও ভিডিয়ো অন করছি”
“শোন সুমি, দেখাতে হবে না, তোর মা জানলে রাগ করতে পারে, আর কদিন পরে তো যাচ্ছিই, তখন দেখা যাবে।।”
“মা কি করে জানবে? মা জানবে না, দাঁড়াও দেখাচ্ছি” বলেই আমি ফোনটা কেটে দিয়ে ভিডিয়ো কল করলাম, ভিডিও অন করেই দেখি ছোটকা, অনেকদিন পর, ছোটকাও আমার মুখের দিকে ড্যাব ড্যাব করে তাকিয়ে আছে।। ছোটকাকে দেখতাম কিছু একটা পার্সোনাল কথা আমাকে বলেই বলতো ‘তোর মা জেনে যাবে, খুব খারাপ হবে’ এসব বলতে।। যতক্ষন না আমি বলছি যে মা জানবে না, মা-কে কিছু বলবো না, ততক্ষন আর কিছু বলতো না।।
“তুমি ঘরটা দেখার জন্যে উদ্গ্রীব, তোমাকে ওই কর্নার থেকে দেখাচ্ছি ঘরটা” এই বলে আমি এক কর্নার থেকে শুরু করে সব গুলো দেওয়াল, মেঝে আর সিলিং, বইয়ের টেবিল, আমার খাট, সবার শেষে ছোটকার নিজের খাট দেখিয়ে দিলাম, আর বললাম, “হলো তোমার ঘর দেখা?”
“নাহ, কোথায় হলো, হয় নি তো রে সুমি।।”
আমি বললাম, “মানে? হয় নি মানে কি? দেখালাম তো সবটা ঘর”
“মোস্ট ইম্পর্ট্যান্ট জিনিষটাই দেখাস নি”
“কি সেটা আবার?”
“সেটা বলবো না এখন, যখন ফিরবো তখন তোকে বলবো কি দেখাস নি তুই।।”
“ঠিক আছে তাই করো, আমি তো আর কিছু বুঝে পাচ্ছি না কি দেখাই নি, যাক গে ফিরে এলেই বলো, আজকে ছাড়ি পড়তে বসবো আমি”
“হ্যা ঠিক আছে, পরে কথা হবে”
ফোনটা রেখে দিলাম বইয়ের টেবিলে।।
৯-১০ দিন ছুটি কাটানোর পর ছোটকা কলকাতায় আসার জন্য রওনা হয়, পরেরদিন সকালে এসে পৌছাবে।। ছোটকার তো ছুটি ছিল ১২ দিন তার সাথে একটা রোববার যোগ করলে হয় ১৩দিন, এর মানে ২-৩ দিন আগেই ছোটকা চলে আসছে।। যেদিন ছোটকা ট্রেনে উঠলো, সেদিন আমি ঘুমোতে বেশী রাত করলাম না, ১১ টার মধ্যেই মন শান্ত রেখে ঘুমিয়ে পরলাম।।
পরের দিন সকালে ৬ টা নাগাদ কলিং বেলের আওয়াজে আমার ঘুম ভেঙ্গে গেলো।। এর মানে ছোটকা পৌছে গেছে, আমি তাড়াতাড়ি করে উঠে গিয়ে দরজা খুলে দিলাম, ততক্ষনে মা-ও উঠে এসেছে।। প্রাথমিক কথাবার্তা বলার পর ছোটকা ঘরে ঢুকে ব্যাগেজ গুলো এক সাইডে রেখে বাথরুমে গেলো।। এর মধ্যেই মা চা করে টেবিলে ঢাকা দিয়ে গেছে, ছোটকা বাথ্রুমে ফ্রেশ হয়ে ফিরে এসে চায়ের কাপে চুমুক দিতে দিতে বলল “ট্রেনে একদম ঘুমোতে পারিনি, একটু শুয়ে নিই।।”
“কোন ট্রেনে এলে তুমি?”
“কাঞ্চনকন্যা”
“এই ট্রেনটা তো শুনেছি কুচবিহার যায় না, আলিপুরদুয়ার জংশন থেকে ছাড়ে, তারপর ডুয়ার্সের ভেতর দিয়ে যায়”
“হ্যা ঠিক-ই শুনেছিস, আমি তো একটা গাড়ি বুক করে আলিপুরদুয়ার জংশনেই চলে গেছিলাম, কুচবিহার থেকে আলিপুরদুয়ার তো মাত্র ৪৫ মিনিটের রাস্তা, তাই সমস্যা হয় নি”
প্রায় ৯ টা পর্যন্ত ছোটকা ঘুমালো।। এর মধ্যে আমি বইয়ে চোখ বুলিয়ে কলেজের জন্য রেডি হয়ে বেরিয়ে গেলাম কলেজে।।
এরপর বেশ কিছুদিন ছোটকা তার নিজের অফিস নিয়ে ব্যাস্ত ছিল, আমিও নিজের কলেজ, পড়া নিয়ে থাকতাম।। আর ঐ আগের ঘটনাগুলি মন থেকে অনেক হালকা হয়ে গেছিল, নিজেকে অনেক নিয়ন্ত্রন করে ফেলেছিলাম, রোজ ঠাকুরের কাছে এটাই প্রার্থনা করতাম ‘হে ঠাকুর, অবাঞ্ছিত কিছুর হাত থেকে আমায় রক্ষা করো’।।
----------অবশেষে সুমি কি রক্ষা পেয়েছিল ?? জানতে হলে পড়তে থাকুন পরবর্তী লেখাগুলো------------চলবে


![[+]](https://xossipy.com/themes/sharepoint/collapse_collapsed.png)