12-08-2025, 01:49 AM
(11-08-2025, 05:39 PM)sarkardibyendu Wrote: অতৃপ্ত যৌবনের গল্প - (নতুন আপডেট)অতিশয় কুশলী লেখা। এই যে অবতারণা, এটাই কাঁপিয়ে দিয়েছে।
খুব সকাল সকাল বোনের বাড়ি থেকে বেরিয়ে এসেছিলো নরেন। কাল সারাদিন প্রবল বৃষ্টিতে চারিদিক ভেসে গেছে। বাড়িতে বৌমা ছাড়া আর কেউ নেই যে ক্ষেতের ফসলের দেখাশোনা করবে। আর বৌমাও মেয়েছেলে মানুষ। জমিজমার কাজে কোনো অভিজ্ঞতা নেই। সে আর কতটা কি করতে পারবে? শব্জিগুলো ডুবে গেলে তার সর্বনাশ হয়ে যাবে। তাই তিন চার দিন থাকার কথা বলে আসলেও আজ ভোর ভোর রওনা দিয়ে দিয়েছে বাড়ির দিকে।
বাস থেকে নামার পর দেখে সকালের আলো তখন সবে ফুটছে। আজ আর বৃষ্টি পড়ছে না, তবে বাতাসে ধোঁয়া ধোঁয়া আর স্যাতস্যাতে ভাব। আকাশেও বেশ গাঢ় মেঘ করে আছে। কে জানে বেলা বাড়লে বৃষ্টি হবে কিনা?
কি যে বলিস মালতী..... এই তো আমার সবে চল্লিশ, আর তোর ৩৫ ও হয় নাই.... আমাদের বাপ ঠাকুর্দা এই বয়সে বছর বছর মা ঠাকুমাদের পেট বাদাতো....
মরন.... তা তোমারো কি ইচ্ছা আছে নাকি এই বয়সে বাদানোর?.... মালতী ঝামটা মেরে উঠতো।
তা বাদালে ক্ষতি কি? একটা তো ছেলে আমাদের..... আর তোরও তো গতরে যৌবন চলে যায় নাই।
নরেনের মোটা পুরুষাঙ্গের ধাক্কা নিজের ভিতরে খেতে খেতে চুপ করে যেতো মালতী..... ইচ্ছা তো ওর করে, পরেশের বয়স এখন ১৩ বছর, এই সুযোগে আর একটা বাচ্চা নেওয়াই যেতো.... কিন্তু পরেশের জন্মের সময় ওকে ডাক্তাররা বলে দিয়েছিলো আর বাচ্চা নিলে ও নাও বাঁচতে পারে। ওর বাচ্চা থলিতে সমস্যা আছে। সেই ভয়ে নরেনও আর জোর করে নি। রোজ ওকে করলেও নরেন নিরোধ পরে কর আর না হলে বাইরে ফেলে। অবশ্য দু একবার ভিতরে পরে গেছে। খুব ভয়ে ভয়ে ছিলো ও, কিন্তু ঠাকুরের কৃপায় পেট বাধে নি।
কিন্তু শেষে সেই ভুলটাই নরেন করলো। মালতীর যোনীভরে তার তরল বীর্য্য বেরিয়ে গেলো। অন্যান্য বারের মত ওরা আশা করেছিলো এবারো কিছু হবে না। কিন্তু মাস ঘুরতেই মালতী বুঝতে পারলো যে ও গর্ভবতী হয়ে পড়েছে। এই গ্রামে গঞ্জে তখন বাচ্চা নষ্ট করার ভালো ডাক্তার পাওয়া যেতো না। সবার মত মালতীও গাঁয়ের হাতুড়ে ডাক্তারের অষুধ খেয়ে বাচ্চা নষ্ট করতে গেলো। ব্যাস ওই হল কাল..... পেটে ব্যাথা উঠে মারা গেলো মালতী।
মালতী মারা যাওয়ার পর নরেনের সব বন্ধ হয়ে গেলো। সবাই পরামর্শ দিলো আবার বিয়ে করার। কিন্তু ছেলে পরেশের মুখ চেয়ে আর বিয়ে করলো না নরেন। তা ছাড়া মালতীর মত সুন্দরী ডবকা বৌয়ের শরীরের প্রেমে পাগল ছিলো নরেন। সেই শরীর আর কোথায় পাবে। যে সব মেয়দের সম্বন্ধ আসছিলো সেগুলো কেউই মালতীর ধারে কাছে যায় না।
শরীরের জ্বালা কি সেটা নরেন বোঝে। এই জ্বালা মানুষকে ভুল পথে নিয়ে যায়। ও নিজেও অনেকবার বেশ্যাপাড়ার আশে পাশে ঘুরঘুর করেছে, কিন্তু শেষ পর্যন্ত মানসম্মানের কথা ভেবে আর ঢোকে নি।


![[+]](https://xossipy.com/themes/sharepoint/collapse_collapsed.png)